1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:২৫ অপরাহ্ন
৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

২০১৭-১৮ অথবছরে লক্ষ্যমাত্রা ৮৮১ কোটি টাকা ॥ আদায় ৭৬১ কোটি টাকা ভোমরা স্থল বন্দরে ১০০ কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ৩ জুন, ২০১৮
  • ৫৬৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

দেলোয়ার হোসেন, ভোমরা ঃ বহুমূখী প্রশাসনিক জটিলতার জালে জড়িয়ে পড়েছে ভোমরা স্থল বন্দর। নানামুখী চাপ, অহেতুক নজরদারী ও সময়ক্ষেপন ব্যবসায়ীদেরকে অতিষ্ট করে তুলেছে। পণ্য আমদানীতে নেই তিল পরিমান ছাড়। বিশেষ করে পঁচনশীল পণ্যের উপর কোন প্রকার ছাড় না দেওয়ায় আমদানীকারক ব্যবসায়ীরা নিরুৎসাহিত হয়ে বন্দর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। দেশের বিত্তবান আমদানীকারকরা ন্যুনতম সুযোগ-সুবিধা না পাওয়ায় তারা আমদানী বানিজ্য করতে অনিহা প্রকাশ করছে। এদিকে ব্যবসায়ীদের আমদানী বানিজ্য প্রসারের স্বার্থে এবং রাজস্ব অর্জনের লক্ষ্যে কাস্টমস্ প্রশাসন নিয়ম মাফিক কিঞ্চিত পরিমান ছাড় দিলেও অন্য প্রশাসন ছাড় দিতে নারাজ। ফলে অধিকাংশ ব্যবসায়ীরা আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে ভোমরা বন্দর দিয়ে আমদানী বানিজ্য করতে অনীহা। সরকার ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ভোমরা বন্দর থেকে ৮৮১ কোটি টাকা রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করলেও চলতি অথবছরের মে মাস পর্যন্ত ৭৬১ কোটি ১৯ লক্ষ ৩৭ হাজার ৪৩২ টাকা রাজস্ব অর্জন করেছে। এখনও ১২১ কোটি টাকা রাজস্ব অর্জনে ঘাটতি রয়েছে। এ ব্যাপারে ভোমরা শুল্ক স্টেশনে রাজস্ব কর্মকর্তা লস্কর বকতিয়ার রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, চলতি অর্থবছরের আর মাত্র এক মাস (জুন) বাকি। তবে যেভাবে রাজস্ব আহরণের কার্যক্রম চলছে তাতে করে লক্ষ্যমাত্রা পুরুণ না হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তিনি জানান, আইনী জটিলতা সহ নানাবিধ সমস্যার কারনে এ বন্দরে আমদানী-রপ্তানী হ্রাস পেয়েছে। বর্তমানে ভারত থেকে দু’শ থেকে আড়াই’শ পণ্যবাহী ট্রাক প্রতিদিন ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করছে। যার অধিকাংশ আমদানী পণ্য ডিউটি মুক্ত। ফলে অধিক রাজস্ব আহরিত পণ্য আমদানী কমে যাওয়ায় সরকারে বেঁধে দেওয়া রাজস্ব লক্ষ্যেমাত্রা পুরণ না হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এদিকে ভোমরা বন্দরে অবকাঠামো উন্নয়ন হলেও এ বন্দরের বিপরিতে ঘোজাডাঙ্গা স্থল বন্দরে অবকাঠামো উন্নয়নে ছোঁয়া লাগেনি। সেখানে সরকারী ভাবে গড়ে উঠেনি কোন গাড়ী পার্কিং টার্মিনাল এবং আমদানী-রপ্তানী পণ্য রক্ষণশীল ওয়্যারহাউজ। ঘোজাডাঙ্গা স্থল বন্দরে সিএন্ডএফ এজেন্টস এ্যাসোসিয়েশনের দু’জন প্রভাবশালীর কর্মকর্তার দু’টি মালিকানাধীন পার্কিং ইয়ার্ড ছাড়া অন্যকোন অবকাঠামো উন্নয়ন হয়নি। এদুটি পার্কিং ইয়ার্ডে ভারতীয় আমদানী পণ্যবাহী ট্রাক গুলো ঢুকিয়ে ইচ্ছাধীন ভাবে বাংলাদেশের ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করানো হচ্ছে। অধিক মুনাফা লাভের আশায় পার্কিং ইয়ার্ডের মালিকরা মরিয়া হয়ে উঠেছে। ব্যক্তি মালিকাধীন পার্কিং ইয়ার্ডের মালিকরা যোগসাজস করে পণ্যবাহী ট্রাকগুলো তাদের পার্কিং ইয়ার্ডে ঢুকিয়ে ডিটেন ফ্রি আদায় করছে। ফলে প্রতিদিন যেখানে ৪০০ থেকে ৫০০ পণ্যবাহী ট্রাক ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করার কথা সেখানে প্রতিদিন ২০০ থেকে ২৫০ ট্রাক প্রবেশ করছে। একারনে আমদানী বানিজ্য মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। একদিকে আমদানী কমে যাচ্ছে অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। ভোমরা বন্দরের একাধিক সিএন্ডএফ ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এমন অবস্থা চলতে থাকলে আমদানী বানিজ্য হুমকির মুখে পড়বে এবং রাজস্ব আহরণ ব্যাক ভাবে হ্রাস পবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd