Blog

  • সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন : সজিব সভাপতি, সম্পাদক চন্দন, সাংগঠনিক রায়হান

    সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন : সজিব সভাপতি, সম্পাদক চন্দন, সাংগঠনিক রায়হান

     

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাতক্ষীরা জেলা শাখার কমিটি অনুমোদন দেওয়ার হয়েছে। গত ১৩ জুন ২০১৮ তারিখে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি মামুনুর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আকরামুল হাসানের যৌথ স্বাক্ষরিত এক পত্রে উক্ত কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটির নেতৃবৃন্দ হলেন, সভাপতি শেখ রফিকুজ্জামান সজিব, সিনিয়র সহ-সভাপতি মঞ্জুরুল মোরশেদ মিলন, সহ-সভাপতি রাকিবুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আবু জাফর, আব্দুর রহমান বাবু, জুলফিকার সিদ্দিকি, সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল ইসলাম চন্দন, যুগ্ম সম্পাদক মির্জা মোঃ রাশেদুজ্জামান রনি, যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান সিটি কলেজ, খালিদ হোসেন সুমন, আলমগীর হোসেন, আজহারুল ইসলাম, আফরাহিম সিদ্দিক কমল, আসিফ ইকবাল ও সাংগঠনিক সম্পাদক আবু রায়হান।
    নবগঠিত কমিটির সভাপতি শেখ রফিকুজ্জামান সজিব পূর্বের কমিটির দপ্তর সম্পাদক ও সদর ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

  • মেডিকেল স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন সাতক্ষীরার কমিটি গঠন

    নিজস্ব প্রতিবেদক :

    cof

    হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ চত্বরে অনুষ্ঠিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রণজিৎ হালদার। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় স্বাচিপের সাংগঠনিক সম্পাদক ডা: মেহেদী নেওয়াজ। বিশেষ অতিথি ছিলেন, সাতক্ষীরা বিএম’র সভাপতি ডা: আজিজুর রহমান, স্বাচিপ সাতক্ষীরা জেলার সাধারণ সম্পাদক ডা: মনোয়ার হোসেন, সাতক্ষীরা বিএম’র সাংগঠনিক সম্পাদক ডা: শামসুর রহমান, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ডা: হরষিৎ চক্রবর্তী প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সৌমিত্র বৈরাগীকে সভাপতি এবং হুমায়ন কবিরকে সাধারণ সম্পাদক করে মেডিকেল স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন সাতক্ষীরার কমিটি ঘোষণা করা হয়। উল্লেখ্য বিগত ১৩ অক্টোবর২০১৬ তারিখে রণজিৎ হালদারকে আহবায়ক ও বি এম আসাদুজ্জামান নুরকে সদস্য সচীব করে কমিটি গঠন করার মাধ্যমে উক্ত সংগঠনের পথচলা শুরু হয়। অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে মধ্যাহ্নভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।

  • সুস্থ বিনোদন, সৌন্দর্য আর নান্দনিকতার স্বাদ নিতে ঈদে পর্যটক ও দর্শণার্থীদের ভিড়ে মুখরিত লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্ট

    সাতক্ষীরা পৌর এলাকার কামালনগরে সুস্থ বিনোদন, সৌন্দর্য আর নান্দনিকতার স্বাদ নিতে পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের ছুটিতে লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্ট দর্শাণার্থীদের ভিড়ে মুখরিত। অল্প দিনের মধ্যে সাতক্ষীরা তথা দেশের বিভিন্ন জেলার মানুষের মাঝে পরিচিতি পেয়েছে লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্টটি। কোলাহলমুক্ত নান্দনিক ও মুক্ত পরিবেশে মানসিক প্রশান্তির সুযোগ পাওয়া যাবে- এমন স্থান খুবই কম আছে। বিশেষ করে শহরে তো এরকম স্থান নেই বললেই চলে। নাগরিক জীবনের কর্মবাস্ততায় হাঁপিয়ে ওঠা মানুষ দিনের শেষে বা সপ্তাহান্তে সুযোগ খোঁজে একটু ভিন্নতায় নিজেকে, নিজের পরিবারকে নিয়ে ঘুরে আসতে। সাতক্ষীরা শহরে এমনই এক স্থান হিসেবে স্বল্প সময়ের মধ্যে সবার কাছে প্রিয় হয়ে উঠেছে তুফান কনভেনশন এন্ড রিসোর্ট লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্ট। এর নান্দনিক সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হচ্ছেন আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সকলেই। উদ্বোধনের এক মাসের মধ্যে সকলের নজরে পড়েছে এই চমৎকার রেস্তোরাটি। সৌন্দর্য পিপাসু মানুষের রসনা ও দৃষ্টির সুখের দাহিদা মেটাতে, পরিবার পরিজন নিয়ে মনোরম পরিবেশে দীর্ঘক্ষণ সময় কাটাতে সকল বয়সের মানুষের ভিড়ে মুখরিত সাতক্ষীরা শহরের কামালনগর এলাকায় অবস্থিত তুফান কনভেনশন সেন্টার এন্ড রিসোর্ট সেন্টারের লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্ট। শত ব্যস্ততার মাঝে, হাজারও কাজের ফাঁকে মানুষ চায় একটু প্রশান্তি, একটু বিনোদন। মনে ছুটে যায় দূর-দূরান্তে। চোখ মেলে দেখতে ইচ্ছা করে প্রকৃতিতে একটু নির্জন মনোরম খোলা-মেলা নৈসর্গিক সৌন্দর্য ও নান্দনিক পরিবেশ। দেশের সর্ব দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা সাতক্ষীরা পৌর এলাকার কামালনগরে অবস্থিত তুফান কনভেনশন সেন্টার এন্ড রিসোর্টের ভিতরে বিস্তৃর্ণ এলাকা নিয়ে কৃত্রিম লেকের মাঝখানে নির্মিত লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্ট তাই সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন জেলার পর্যটকদের আকর্ষণে পরিণত হতে শুরু করেছে। তুফান কনভেনশন সেন্টার এন্ড রিসোর্ট এ বিবাহ, জন্মদিন, হালখাতা, সভা-সেমিনার করার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে। আছে পর্যটকদের জন্য আবাসিক ব্যবস্থা। পরিবার পরিজন নিয়ে ভ্রমণ করতে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন এখানে। চমৎকার আবহাওয়া, নৈসর্গিক পরিবেশ পেয়ে সবাই খুশি। প্রশান্তি ও বিনোদনের জন্য পরিবার পরিজন নিয়ে অনেকেই ঘুরতে আসছেন এখানে। লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্ট এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানজিম কালাম তমাল এ প্রতিবেদককে বলেন, সুস্থ বিনোদন মানুষের দেহ ও মনের খোরাক যোগায়। শত ব্যস্ততার মাঝে, হাজারও কাজের ফাঁকে মানুষ চায় একটু প্রশান্তি এখানে বিনোদন ও বিশুদ্ধ উন্নতমানের খাবরের সাথে সাথে সব শ্রেণি পেশার মানুষের মন কাড়ার মত পরিবেশ তৈরি করেছি আমরা। এখানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত অভিজ্ঞ সেফ দ্বারা চাইনিজসহ বিভিন্ন দেশী বিদেশী খাবার তৈরিতে অভিজ্ঞদের দিয়ে খাবার প্রস্তুত করা হয়। সব বয়সের মানুষের মন ভরিয়ে দেয়ার চেষ্টাই লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্ট-এ আমরা রেখেছি। তুফান কনভেনশন সেন্টার এন্ড রিসোর্ট লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্টের স্বত্বাধিকারী বিশিষ্ট সমাজসেবক ডা. আলহাজ¦ আবুল কালাম বাবলা বলেন, আমার মরহুম পিতা ডা. মোসলেম এর আদর্শকে পুজি করে সততা ও নিষ্ঠার সাথে সাতক্ষীরাবাসীর সেবা করার প্রত্যয় নিয়ে তুফান কনভেনশন সেন্টার এন্ড রিসোর্ট লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্টটি করেছি। সকল মানুষের জন্য স্বল্প খরচে রুচি সম্মত বিভিন্ন খাবার ও সুস্থ্য বিনোদন দিতে আমার এ প্রতিষ্ঠান কাজ করবে। ইতিমধ্যে সাতক্ষীরার বাইরে এর সুনাম ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। জেলার বাইরে থেকেও প্রতিদিন বহু মানুষ এখানে আসছেন, মুগ্ধ হচ্ছেন। নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা পর্যটক ও দর্শাণার্থীদের সেবায় সদা প্রস্তুত লেক ভিউ ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্ট।

  • সাতক্ষীরা চেম্বার অব কর্মাসের সাবেক সভাপতি দৈনিক পত্রদূত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক আলহাজ¦ স.ম. আলাউদ্দিন এর ২২তম শাহাদত বার্ষিকির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    সাতক্ষীরা চেম্বার অব কর্মাসের সাবেক সভাপতি দৈনিক পত্রদূত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক আলহাজ¦ স.ম. আলাউদ্দিন এর ২২তম শাহাদত বার্ষিকির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা চেম্বার অব কর্মাসের সাবেক সভাপতি দৈনিক পত্রদূত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক এবং সাতক্ষীরার বহু সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ¦ স.ম. আলাউদ্দিন এর ২২তম শাহাদত বার্ষিকি উপলক্ষ্যে গতকাল সাতক্ষীরা চেম্বার ভবনে এক দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সাতক্ষীরা চেম্বার অব কর্মাসের সভাপতি নাছিম ফারুখ খান মিঠুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় বক্তব্য রাখেন চেম্বারের সাবেক সভাপতি আলহাজ¦ আব্দুল মান্নান ও শহীদ স.ম. আলাউদ্দিনের শ্যালক বি,এম আব্দুর রাজ্জাক। অনুষ্ঠানে চেম্বারের কনিষ্ঠ সহ-সভাপতি শেখ কামরুজ্জামান মুুকুল, দৈনিক পত্রদূতের সহ-সম্পাদক সাখাওয়াত উল্যাহ, সাতনদীর নিবার্হী সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম কবীরসহ চেম্বারের পরিচালকবৃন্দ যথাক্রমে শেখ কামরুজ্জামান মুকুল, কাজী মনিরুজ্জামান, মোঃ আব্দুল মান্নান, শেখ আবুল বাসার পিয়ার, মোঃ সহিদুল হোসেন, জিএম মনিরুল ইসলাম মিনি, মোঃ জাকির হোসেন, সৈয়দ শাহিনুর আলী, শেখ কামরুল হক চঞ্চল, শেখ মহাসিন, গোলাম আজম, দীনবন্ধু মিত্র ও মশিউর রহমান উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। শহীদ স.ম. আলাউদ্দিনের বিদেহী আতœার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন সাতক্ষীরা পুরাতন কোট জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ ক্বারী মাওলানা ফিরোজ আহম্মেদ।

  • গণমানুষের নেতা শহীদ স. ম. আলাউদ্দিনের খুনিদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সাংবাদিকদের কর্মসূচি চলবেই

    গণমানুষের নেতা শহীদ স. ম. আলাউদ্দিনের খুনিদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সাংবাদিকদের কর্মসূচি চলবেই

    নিজস্ব পতিনিধিঁ:
    সাবেক প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা দৈনিক পত্রদূত সম্পাদক গণমানুষের নেতা শহীদ স. ম. আলাউদ্দিনের খুনিদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সাংবাদিকদের কর্মসূচি চলবেই। স. ম. আলাউদ্দিন বেঁচে থাকবেন তার কর্মের মাঝে। খুনিরা আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে। খুনিদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। স. ম. আলাউদ্দিনের খুনি ও খুনিদের কাছ থেকে সুবিধাভোগিদেরও সামাজিকভাবে চিহ্নিত করে বয়কট করতে হবে। এমনই আহ্বানের মধ্য দিয়ে ১৯জুন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আয়োজনে দৈনিক পত্রদূতের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য স. ম. আলাউদ্দিনের ২২তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত হয়েছে।

    কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ১০টায় শহীদ স. ম. আলাউদ্দিনের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পন ও তার আত্মার শান্তি কামনায় মাজার জিয়ারত করেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকগণ। এরপর সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের শহীদ স. ম. আলাউদ্দিন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। এতে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুল ওয়াজেদ কচি। বক্তব্য রাখেন দৈনিক পত্রদূতের সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি ও সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক আনিসুর রহিম, দৈনিক দক্ষিণের মশালের সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, প্রথম আলোর স্টাফ রিপোর্টার কল্যাণ ব্যানার্জী, শহীদ স. ম. আলাউদ্দিন তনয়া ও দৈনিক পত্রদূতের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক লায়লা পারভীন সেঁজুতি, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সুভাষ চৌধুরী, সাবেক সভাপতি জিএম মনিরুল ইসলাম মিনি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, মমতাজ আহমেদ বাপী, এম কামরুজ্জামান, রুহুল কুদ্দুস, সাংবাদিক কাজী শওকত হোসেন ময়না, গোলাম সরোয়ার, ড. দিলিপ কুমার দেব, শরিফুল্লাহ কায়সার সুমন, আবুল কাশেম, মোশাররফ হোসেন, অসীম বরণ চক্রবর্তী, কালীদাস রায়, সেলিম রেজা মুকুল, মো. আব্দুল গফুর সরদার, সাখাওয়াত উল্যাহ ও আমিনুর রশিদ, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, কবি ও সাহিত্যিক গাজী শাহাজান সিরাজ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল বারী। এসময় ইলেক্ট্রনিক্স, প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভায় প্রত্যেক বক্তা শহীদ স. ম আউদ্দিনের খুনিদের বিচার দাবি করে খুনিদের সামাজিকভাবে বয়কট করার আহ্বান জানান। খুনিদের বিচার তথা মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাংবাদিকদের কর্মসূচি চলবেই চলবে বলে সিদ্ধান্ত নেন। বক্তারা সাতক্ষীরার সামগ্রিক উন্নয়নে শহীদ স. ম আলাউদ্দিনের স্বপ্ন চিন্তা ও অবদানের কথা গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। ভোমরা স্থলবন্দর প্রতিষ্ঠা, চেম্বার অব কমার্স প্রতিষ্ঠা, শ্রমিক লীগ প্রতিষ্ঠা, বঙ্গবন্ধু পেশাভিত্তিক স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা, আলাউদ্দিন বিস্কুট ফ্যাক্টরী প্রতিষ্ঠা, ট্রাক টার্মিনাল প্রতিষ্ঠাসহ কৃষি শিল্পের বিকাশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
    সভায় আগামী ২৫ জুন সোমবার সকাল ১০ টায় শহীদ আলাউদ্দীন চত্বর সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আয়োজনে মানববন্ধ কর্মসূচী পালন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। উক্ত মানববন্ধন কর্মসূচীতে সকল সাংবাদিকদের উপস্থিত থাকার জন্য প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল বারী আহবান জানিয়েছেন।
    প্রসঙ্গত: ১৯৯৬ সালের ১৯ জুন রাত ১০টা ২৩ মিনিটে নিজ পত্রিকা অফিসে কর্মরত অবস্থায় সাতক্ষীরার গডফাদারদের ভাড়া করা কিলারের কাটা রাইফেলের গুলিতে নির্মমভাবে নিহত হন শহীদ স. ম. আলাউদ্দিন।
    এঘটনায় নিহতের ভাই শহীদ স. ম. নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। প্রায় এক বছর তদন্ত শেষে ১৯৯৭ সালের ১০ মে সিআইডির খুলনা জোনের এএসপি খন্দকার ইকবাল হোসেন সাতক্ষীরার চিহ্নিত সন্ত্রাসী গডফাদারসহ ১০ জনের নামে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। ১৪ বছর আইনগত জটিলতা সৃষ্টি করে চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার বিচার কার্যক্রম উচ্চ আদালতের নির্দেশে বন্ধ ছিল। আইনী জটিলতা নিরসন শেষে ২০১২ সালে মামলাটির পুনরায় বিচার কাজ শুরু হয়। কিন্তু মামলাটির বিচার কাজ আজও শেষ হয়নি।
    ইতোমধ্যে চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার ৩৬ জন স্বাক্ষীর মধ্যে ২২ জনের স্বাক্ষ্য সম্পন্ন হয়েছে। ৫/৭জন স্বাক্ষী মারা গেছে। ২/৩ জন রয়েছে দেশের বাইরে। আগামী ২৭ জুন মামলার পরবর্তী স্বাক্ষীর দিন রয়েছে। এভাবেই কেটে গেছে ২২টি বছর। মামলার প্রভাবশালী আসামী কুখ্যাত চোরাকারবারি গডফাদার ভূমিদস্যু সবুর তার সহযোগী আরেক গডফাদার খলিলুল্লাহ ঝড়ুসহ তার ভাই কিসলু (মৃত), মোহন, নগরঘাটার রউফ, তার শ্যালক কালাম, এসকেন, সাইফুল, শফি ও আতিয়ার।

  • সাতক্ষীরায় ঈদুল ফিতর পালিত


    নিজস্ব পতিনিধিঁ| বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাব গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে  সাতক্ষীরায় ও পালিত হয় মুসলিম উম্মাহর সর্ব বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদ-উল ফিতর। সাদা ও রং বেরঙের পাঞ্জাবী বাহারী টুপি ও সুগন্ধি লাগিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ঈদের ময়দানে মিলিত হন ধনী-গরীব সবাই এক কাতারে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আদায় করেন ঈদের নামায।

    এক মাস সিয়াম সাধনার পর শাওয়ালের চাঁদ দেখে ময়দানে ঈদের নামায আদায় করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। নামায শেষে পরম করুনাময় মহান আল্লাহর দরবারে দু’হাত তুলে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর সুখ-শান্তি, সমৃদ্ধি ঐক্য ও সংহতি কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করেন। ধনী-গরীব সবাই কোলাকুলি করে আত্মায় আত্মায় মিলিত হয়ে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরো সুদৃঢ় করেন। পবিত্র ঈদ উল- ফিতর উদযাপন উপলক্ষে জেলার ঈদগাহ গুরোর সামনে নির্মান করা হয় সুদৃশ তোরণ। জাতীয় পতাকার পাশাপাশি তোলা হয় ঈদ মোবারক ও কালিমা তয়্যিবা খচিত বিশেষ পতাকাও ব্যানার। জেলার সরকারি ও বানিজ্যিক কেন্দ্রগুলোতে সীমিত আকারে আলোক সজ্জা করা হয়। জেলখানা, হাসপাতাল, সরকারি শিশু পরিবারে পরিবেশন করা হয় উন্নত মানের সুস্বাদু খাবার।

    এদিকে শান্তিপূর্ণ জেলায় ঈদ উৎসব পালন উপলক্ষে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেয়া হয় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। রমজানের শুরু থেকে ঈদের দিন পর্যন্ত শহরে গরুত্বপূর্ন পয়েন্টে পুলিশি টহল ছিলো লক্ষ্যনীয়। পরিবার-পরিজন ও আপনজনদের সাথে ঈদ উৎসব পালন করতে দুর-দুরান্ত থেকে নাড়ির টানে ছুটে আসেন জেলার বাইরে কমর্রত ধমপ্রান মুসুল্লীরা। দীর্ঘদিন পর পরিবার পরিজনদের সাথে মিলিত হয়ে তারা মেতে ওঠেন ঈদ উৎসবে।

    এদিকে জেলা শহরের প্রধান ঈদের জামাত শনিবার সকাল ৮টায় মুনজিতপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্রীয় ঈদগাহে ঈদের জামাতে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা সদর আসনের এমপি মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আব্দুল হান্নান, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ নিজাম উদ্দীন, কেন্দ্রীয় ঈদগাহ কমিটির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক বকুল, সংগীত শিল্পী আবু আফফান রোজ বাবু, জাতীয় দলে খেলা পেসার রবিউল ইসলাম শিবলুসহ প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ, সংস্কৃতিককর্মী, ব্যবসায়ী, শিক্ষক সাংবাদিকসহ সর্বস্তরের মানুষ।
    নামাজে ইমামতি করেন হাফেজ মাওলানা আব্দুল করিম।তিনি দেশ-জাতির কল্যাণ কামনায় মোনাজাত করেন।

    এছাড়া শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক, কালেক্টরেট চত্বর পুলিশ লাইন, কাটিয়া লষ্কর পাড়া ঈদগাহ, কামালনগর ইদগাহ, ওয়াপদা, সুলতানপুর ক্লাব মাঠ, পিএন হাইস্কুল চত্বর, সরকারি কলেজ মাঠ, মোসলেমা কিন্ডার গার্ডেন, আলিয়া মাদরাসা, কাটিয়া শাহী মসজিদ, রসুলপুর ঈদগাহ মাঠ, পলাশপোল জামে মসজিদ, কুকরালি বলফিল্ড, বাঁকাল হাইস্কুল মাঠ, বাজুয়া ডাংগা ঈদগাহ, গড়ের কান্দা উত্তরপাড়া ঈদগাহ, বাটকেখালী ঈদগাহ, মদীনা মসজি, পুরাতন সাতক্ষীরা ছয়আনি ঈদগাহসহ বিভিন্ন স্থানে শান্তিপূর্ণভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

    এছাড়া শহরের বাইরে বিভিন্ন স্থানেও ঈদের জামাত শান্তিপূর্ণ ভাবে অনুষ্ঠিত হয়

    এদিকে সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার সাজ্জাদুর রহমানসহ আইন শৃংখলা বাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা কর্মীরা সকল স্তরের মানুষের সাথে মিলিত হন পুলিশ লাইন চত্বরে।

    জেলা প্রশাসক মো. ইফতেখার হোসেন শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক ঈদের নামাজ পড়েন। পরে জেলা প্রশাসক মো. ইফতেখার হোসেন সকল পর্যায়ের মানুষের মানুষের সাথে কোলাকুলি ও কুশল বিনিময় করেন।
    এদিকে জাতীয় ক্রিটেক টিমের অন্যতম পেসার মুস্তাফিজুর রহমান ঈদের নামাজ আদায় করেন তার নিজ পরিবারের সাথে কালিগঞ্জের তারালি ইউনিয়নের তেতুলিয়া গ্রামে।

  • বাইপাস সড়কের ভূমি অধিগ্রহণের চেক বিতরণ

    বাইপাস সড়কের ভূমি অধিগ্রহণের চেক বিতরণ

    শহর প্রতিনিধি: বাইপাস সড়কের ভূমি অধিগ্রহণের এল এ চেক বিতরণ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বৃহস্পতিবার দুপুরে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ সভা কক্ষে সরকার নির্ধারিত মূল্য অনুসারে মোট ২ কোটি ৭৯ লক্ষ ৪৬ হাজার টাকার এল এ চেক জমির মালিকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। জমির অংশ বিশেষ প্রথম ধাপে মোট ৪৬ টি পরিবারের হাতে চেক তলে দেন সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আব্দুল হান্নান। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইফতেখার হোসেন ও সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তহমিনা খাতুন।

  • তারানীপুর বিলের চোরাদুনের খাসখাল বরাদ্দ দেয়ায় পানিতে ডুবে গোটা বিল

    রমজাননগর (শ্যামনগর) প্রতিনিধি:

    শ্যামনগর উপজেলার তারানীপুর বিলের চোরাদুনের খাসখাল বরাদ্দ দেয়ায় পানিতে ডুবে আছে গোটা বিল।

    ভেটখালী বিলের হিমখালের পানি তারনীপুর বিলে চোরাদুনের খালে এসে এখানে ব্যাপক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করেছে। রমজাননগর মৌজায় ভেটখালী বাজার হয়ে তারনীপুর বিল দিয়ে মানিকখালী কলিকাখালী খালে যেয়ে এই খাল মিশেছে। এই এলাকার পানি নিস্কাশনে খালটি সরকারের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তার সহায়তায় তারানীপুর গ্রামের আবুল কাশেমের পুত্র শমশের গাজী ও মৃত নুরুল ইসলামের জামাতা আব্দুল মজিদের নামে বন্দোবস্ত দেয়া হয়েছে। এই খালের অপর অংশ মানিকখালী বিলে কয়েকজন চিংড়ি ঘেরের ভিতরে নিয়ে চিংড়ি চাষ করছে। আর এভাবেই সামন্য বৃষ্টিতে গোটা তারানিপুর বিল পানিতে ডুবে আছে। এখানে আদিবাসী মুন্ডা সম্প্রদায়ের বাড়িঘর বর্তমানে পানিবন্দি হয়ে আছে। এলাকার একমাত্র খাবার পানির পুকুর তারানীপুর দীঘিটি ও যেখানে হাজার হাজার মানুষের পানির একমাত্র উৎস। এই দীঘিটিও তলিয়ে যেতে বসেছে। এভাবে চলতে থাকলে চলতি বর্ষা মৌসুমে তারনীপুর বিলের ৩/৪শ’ বিঘা জমির ফসলের ক্ষতি হতে পারে। পাশাপাশি বাড়িঘর প্লাবিত হয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এলাকাবাসি জানিয়েছেন, পানি নিস্কাশনের জন্য সরকারি খাস খালের বন্দোবস্ত বাতিল করে খাল উন্মুক্ত রাখলে তিনটি বিলে পানি নিস্কাশন সম্ভব।

    তারানীপুর বিলের পানি নিস্কাশনে খাস খালের বন্দোবস্ত বাতিল ও দখলদারমুক্ত করার বিষয়ে শ্যামনগরের এসিল্যান্ডের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, পানি নিস্কশনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীর বিরুদ্ধে বাবস্থা গ্রহণ করা হবে। আর খাসখাল বন্দোবস্তের বিষয়ে তথ্য প্রমান পেলেই ঐ সমস্ত বন্দোবস্ত বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

     

  • পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার পৃথক বার্তায় সাতক্ষীরা জেলাবাসিকে শুভেচ্ছা

    নিজস্ব প্রতিনিধি: পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে জেলা প্রশাসক মো. ইফতেখার হোসেন ও পুলিশ সুপার মো. সাজ্জাদুর রহমান পৃথক বার্তায় সাতক্ষীরা জেলাবাসিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। পৃথক বার্তায় তারা জেলার অব্যাহত উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কামনার পাশাপাশি জেলাবাসির সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেছেন। ত্যাগের সুমহান মহিমায় পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উদযাপনে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তারা।

  • আশাশুনিতে খোলপেটুয়া নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙ্গে বিছট গ্রাম প্লাবিত

    আশাশুনিতে খোলপেটুয়া নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙ্গে বিছট গ্রাম প্লাবিত

    নিজস্ব প্রতিবেদক: আশাশুনিতে খোলপেটুয়া নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙ্গে বিছট গ্রামসহ আশেপাশের এলাকা প্লাবিত হয়েছে। নদীর প্রবল জোয়ারের তোড়ে বিছট গ্রামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বেঁড়িবাধ ভেঙ্গে এ প্লাবনের ঘটনা ঘটে।
    খোলপেটুয়া নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙ্গে যাওয়ায় তলিয়ে গেছে শতাধিক মৎস্য ঘের। পানি বন্দী হয়ে পড়েছে অর্ধ শতাধিক পরিবার। বৃহস্পবিার দুপুরে পাউবো বিভাগ-২ এর আওতাধীন ৭/২ নং পোল্ডারে বিছট গ্রামের সরদার বাড়ির সামনে প্রায় দেড়’শ ফুট এলাকা জুড়ে বেঁড়িবাধ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
    স্থানীয় এলাকার জেলা পরিষদের সদস্য মো. আব্দুল হাকিম জানান, ‘আগে থেকেই বাঁধটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। বিষয়টি পাউবো কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানানোর পরও তারা তেমন গুরুত্ব দেয়নি। বেশ কিছুদিন আগে বাঁধটি সংষ্কারের জন্য একজন ঠিকাদার নিয়োগ করা হলেও মূল ঠিকাদার এখানে কাজ করতে আসেনি। একাধিক হাত বদল হয়ে তৃতীয় একজন বাঁধ সংষ্কারের কাজ করতে আসলেও তেমন গুরুত্ব দেননি তিনি। কাজ ফেলে তিনি কয়েকদিন আগে এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন।’
    তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘ঠিকাদার যথাসময়ে কাজ শুরু করলে আজ এই অবস্থার সৃষ্টি হতো না। অমাবস্যার করাণে নদীতে জোয়ার বৃদ্ধি পাওয়ায় দুপুরের প্রবল জোয়ারের চপে হঠাৎ করেই বাঁধটি নদী গর্ভে ধ্বসে পড়ে। প্রায় দেড়’শ ফুট এলাকা দিয়ে নদীর পানি প্রবল বেগে লোকালয়ে ঢুকছে। ইতিমধ্যে বিছট গ্রামের এক তৃতীয়ংশ পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে শতাধিক মৎস্য ঘের। পানি বন্দী হয়ে পড়েছে অর্ধ শতাধিক পরিবার। বেড়িবাঁধটি দ্রুত সংস্কার করা না গেলে পরবর্তী জোয়ারে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়বে।’
    আনুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আলমগীর আলম জানান, প্রায় ৬ মাস ধরে বাঁধটি ঝুঁকিপূর্ণ থাকলেও বাঁধ সংস্কারে পানি উন্নয়ন বোর্ড কোন উদ্যোগ নেননি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলাতির কারণেই আনুলিয়া ইউনিয়নবাসীর আজ এই দুর্দশা। তিনি জানান, এখনই বাঁধটি সংস্কার করতে না পারলে পরবর্তী জোয়ারে আনুলিয়া, নয়াখালী, বল্লভপুর, বাসুদেপুর, কাকবসিয়াসহ নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়বে। তিনি আরো জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কেউ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেননি।
    এ ব্যাপারে আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাফফারা তাসনীন জানান, সংশ্লিষ্টদের দ্রুত রিপোর্ট করতে বলা হয়েছে। তিনি আরো জানান, বাধ সংস্কারে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
    পানি উন্নয়ন বোর্ডের এস.ও মশিউল আবেদীন জানান, ভাঙনকবলিত এলাকা সংস্কারে রিং বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। জোয়ারের জন্য একটু সমস্যা হচ্ছে। আশা করি দ্রুত কাজ শেষ হয়ে যাবে।

  • বেহাল সড়ক ব্যবস্থা ভোগাচ্ছে পৌরবাসীকে

    বেহাল সড়ক ব্যবস্থা ভোগাচ্ছে পৌরবাসীকে

    প্রতিনিধি: আর এক দিন পরই ঈদ। মুসলিমদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। ইতোমধ্যে সাতক্ষীরার বাইরের অবস্থানকারী অধিকাংশই মানুষ পরিবারের সাথে ঈদ করার জন্য সাতক্ষীরাতে এসেছে। কিন্তু শহরে নেমেই দূর্ভোগে পড়া শুরু হচ্ছে ঈদ করতে আসা পৌরবাসীদের। সড়ক ব্যবস্থার বেহাল দশা এ দূর্ভোগের কারণ। বর্তমানে সাতক্ষীরা পৌরসভার অধিকাংশ সড়ক যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। কয়েকটির অবস্থা এতটাই খারাপ যে হেঁটে চলাচল করাও সম্ভব নয়। কার্পেটিং উঠে গিয়ে গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় এবং অনেক স্থানে ভেঙে যাওয়ায় সড়কগুলোর এই করুণ অবস্থা হয়েছে। পৌর এলাকার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অপ্রশস্ত হওয়ায় প্রতিদিন তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
    বিগত ১৮৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত সাতক্ষীরা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। ৩৬ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার আয়তন বিশিষ্ট এ পৌরসভা ০৯ টি ওয়ার্ড ও ৪০টি মহল্লা নিয়ে গঠিত। বর্তমানে পৌর এলাকায় ১৮০ দশমিক ৯৯ কিলোমিটার পাকা ও ৫৫ কিলোমিটার কাঁচা সড়ক।
    শুধু সড়ক নয় কাগজে-কলমে প্রথম শ্রেণী হিসেবে মর্যাদা পেলেও বর্তমানে পরিপূর্ণ নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত সাতক্ষীরা পৌরবাসী। প্রথম শ্রেণীর পৌরসভার যে সুযোগ সুবিধা হওয়ার কথা তার সামান্যতম সুফল জোটেনা পৌরবাসীর কপালে।
    পৌরসভার কটিয়া, কামাননগর, চালতেতলা, পুরাতন সাতক্ষীরা, পলাশপোল, বাঁকাল, লস্করপাড়া, মুনজিতপুর এলাকার অধিকাংশ সড়ক দিয়ে হেঁটে চলাচল করতে কষ্ট হয়। পলাশপোল, মধুমল্লারডাঙ্গীর রাস্তায় সামান্য বৃষ্টি হলেই হাটু পানি জমে। ড্রেনের নোংরা পানি-বর্জ্য আর বৃষ্টির পানি একাকার হয়ে চরম ভোগান্তির সৃষ্টি করে। নিন্মমানের ড্রেনেজ ব্যাবস্থা এবং সেগুলি নিয়মিত পরিস্কার না করাকে এর জন্য দায়ী মনে করছেন সংশ্লিষ্ঠরা।
    দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় শহরের ব্যস্ততম শহীদ নাজমুল সরণি, শহীদ রীমু সড়ক, কাঞ্চন ব্যানার্জি সরণি, নূর মোহাম্মদ খান সড়ক, নারকেলতলা থেকে থানাঘাটা পর্যন্ত সড়ক, আবদুল মোতালেব সড়কের অবস্থা খুবই খারাপ।
    বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় শহরের সড়ক প্রশস্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ জন্য শহরের প্রধান প্রধান সড়কের দুই পাশের দোকান ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সামনে থেকে তিন থেকে পাঁচ ফুটের মধ্যে থাকা সব স্থাপনা ভেঙে দেওয়া হয়। কিন্তু পাশে থাকা বৈদ্যুতিক খুঁটি না সরানোর কারণে সড়ক প্রশস্ত হয়নি।
    অপরিকল্পিত বাড়িঘর নির্মাণ, অপর্যাপ্ত পয়োনালা ঠিকমতো পরিষ্কার না করা এবং খালে পানি নিষ্কাশিত না হওয়া পৌরসভার এমন অবস্থা। দায়সারা ভাবে মেরামত করা হয়েছে বেশির ভাগ রাস্তা।

  • শ্যামনগর উপজেলা জামাতের আমীর আটক


    শ্যামনগর  প্রতিনিধি: শ্যামনগরে নাশকতা মামলার আসামী উপজেলা জামাতের আমীর আছাফুর রহমানকে (৫৫) আটক করেছে থানা পুলিশ। বুধবার সকাল ১১টার নকিপুর গ্রামে বকুলতলা মোড় থেকে তাকে আটক করা হয়। তিনি খাগড়াঘাট গ্রামে আব্দুর রশিদের ছেলে। থানা পুলিশের এএসআই আমিনুর রহমান জানান, নাশকতা মামলার আসামী শ্যামনগরে বকুলতলার মোড়ে অবস্থান করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয়েছে। শ্যামনগর থানার ওসি সৈয়দ মান্নান আলী বলেন, আটককৃত আসামী জামাতের আমির আছাফুরের নামে থানায় কয়েকটি মামলা আছে। তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

  • শহীদ স.ম আলাউদ্দীনের ২২তম শাহাদাৎ বার্ষিকীর কর্মসূচী

    শহীদ স.ম আলাউদ্দীনের ২২তম শাহাদাৎ বার্ষিকীর কর্মসূচী

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: দৈনিক পত্রদূত এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক শহীদ স.ম আলাউদ্দীন এর ২১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী ১৯ জুন‘১৮ মঙ্গলবার সকাল ৯.০০ টায় নগরঘাটাস্থ মিঠাবাড়িতে মরহুমের মাজার জিয়ারাত ও সকাল ১০ টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের শহীদ স.ম আলাউদ্দীন মিলনায়তনে স্বরন সভার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত কর্মসূচিতে উপস্থিতির জন্য প্রেসক্লাবের সাধরণ সম্পাদক মো. আব্দুল বারী অনুনোধ জানিয়েছেন।

  • ঘুষের টাকাসহ জেলা পরিষদের অফিস সহকারী গ্রেফতার : প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

    ঘুষের টাকাসহ জেলা পরিষদের অফিস সহকারী গ্রেফতার : প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

    নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের অফিস সহকারী (ষাঁট লিপিকার) এ.কে.এম শাহিদুজ্জামানকে ঘুষের এক লাখ টাকাসহ আটক করেছে দুদক। মঙ্গলবার সকালে জেলা পরিষদের অফিস কক্ষে তাকে উক্ত টাকাসহ আটক করা হয়।
    এ ব্যাপারে খুলনা বিভাগীয় দুদকের পরিচালক ড. আবুল হাছান জানান, সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের প্রকল্প ছাড়করণে ঘুষ লেনদেনের দীর্ঘদিনের অভিযোগ রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দুদকের একটি টিম আজ (মঙ্গলবার) সকাল থেকে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে ওৎ পেতে ছিলেন। এক পর্যায়ে সদর উপজেলার দেবনগর রোকেয়া মাধ্যামিক বিদ্যালয়ের উন্নয়ন বরাদ্দের টাকা বাড়ানোর জন্য উক্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষক মেহেদী হাসানের কাছ থেকে জেলা পরিষদের ষাঁট লিপিকার শাহিদুজ্জামান একলাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন। ঘুষ গ্রহণকালে দুদকের টিম তাকে হাতেনাতে আটক করে। তিনি আরো জানান, আটক শাহিদুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় সোপার্দ করা হয়েছে। মামলা নং-২৫। পুলিশ গ্রেফতারকৃত সাহিদুজ্জামানকে বিকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করেছে।
    এদিকে, এ ঘটনাকে সাজানো নাটক দাবি করে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যবৃন্দ। সংবাদ সম্মেলনে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বলেন, ‘জেলা পরিষদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গ্রুপিংয়ের কারণে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন সাঁটলিপিকার শাহিদুজ্জামান। যার কারণে খ-িত ছুটিতে থাকা জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহবুবর রহমানের ছেলে মেহেদি হাসান ও তার নিকট আত্মীয় ধুলিহার এলাকার হাসান হাদীর সহায়তায় দুদক এই অভিযান পরিচলনা করে। গাড়িতে থানায় নেয়ার আগে মেহেদি হাসান ও হাসান হাদী শাহিদুজ্জামানকে মারপিট করে। উক্ত অভিযানের সময় জেলা পরিষদের কোন সদস্য সাহিদুজ্জামানের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করতে দেখেননি। এমনকি টাকা দেখতে চাইলেও সেই মূহুর্ত্বে তারা দেখাতে পারেননি।
    তিনি অভিযোগ করে বলেন, সাঁটলিপিকার শাহিদুজ্জামান প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহবুবর রহমানের ষড়যন্ত্রের শিকার। সম্পূর্ণ পরিকল্পিত ভাবে ষড়যন্ত্র করে দুদক কর্মকর্তাদের দিয়ে তাকে ফাসিয়ে দেয়া হয়েছে। কথিত ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত শাহিদুজ্জামান জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার সাঁটলিপিকার। গত কিছুদিন যাবৎ প্রধান নির্বাহীর পদটি শুন্য থাকায় স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক উক্ত পদে ভারপ্রাপ্ত হিসাবে শুধুমাত্র বেতন ভাতা ছাড়া অন্য কোন বিলে স্বাক্ষর করেন না। তাছাড়া বর্তমানে জেলা পরিষদের সকল উন্নয়নমূলক কর্মকা- চেয়ারম্যান ও নির্বাচিত সদস্যদের মাধ্যমেই বরাদ্দ হয়ে থাকে। ফলে কোন কর্মচারীর পক্ষে কোন ধরনের বৈধ-অবৈধ আর্থিক লেনদেনের সুযোগ নেই। এছাড়া জেলা পরিষদের বরাদ্দের তালিকায় দেবনগর রোকেয়া মাধ্যামিক বিদ্যালয়ের নাম নেই।’
    জেলা পরিষদ ভাইসচেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বাবু সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘দুদক দাবী করছে এ.কে.এম শাহিদুজ্জামানের কাছ থেকে ঘুষের ১লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। অথচ আমরা ঘুষের সে টাকা দেখতে চাইলে দুদক আমাদেরকে কোন টাকাই দেখাতে পারেননি।’ তিনি আরও বলেন, ‘মিথ্যা হয়রানী করে জেলা পরিষদের কর্মী আটক করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও সুষ্টু বিচার দাবী করছি।
    সংবাদ সম্মেলনে সাঁটলিপিকার এ.কে.এম. শাহিদুজ্জামানের বিরুদ্ধে দায়ের করা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যে মামলা প্রত্যাহার পূর্বক তার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি জানানো হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সৈয়দ আমিনুর রহমান বাবু, সদস্য আল ফেরদৌস আলফা, মো. আব্দুল হাকিম, মহিতুর ইসলাম, কাজি নজরুল ইসলাম হিল্লোল, মনিরুল ইসলাম, মাহফুজা সুলতানা রুবি, রোজিনা পারভীন প্রমূখ।
    এব্যাপারে জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস.এম মাহবুবুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি এখন ছুটিতে আছি আমি এ ব্যাপারে কিছু জানি না।’

  • কদমতলা রিপোটার্স ক্লাবের ইফতার মাহফিল

    কদমতলা রিপোটার্স ক্লাবের ইফতার মাহফিল

    নিজস্ব প্রতিবেদক: কদমতলা রিপোটার্স ক্লাবের আয়োজনে প্রতিবন্ধীদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বিকালে কদমতলা বাজারস্থ ক্লাবের কার্যালয়ে জেলা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ক্লাবের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক এর সভাপতিত্বে ও ক্লাবের সভাপতি সেলিম হোসেন এর পরিচালনায় এ ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম।

    বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মেরিনা আক্তার, জেলা যুবলীগের আহবায়ক ও কদমতলা বাজার কমিটির সভাপতি আব্দুল মান্নান, সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম, সম্মিলিত সাংবাদিক এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এম. বেলাল হোসাইন, সিনিয়র সদস্য মেহেদী আলী সুজয়, কোষাধ্যক্ষ সেলিম হোসেন, কদমতলা রিপোটার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিল্লু, সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান, জেলা অন্ধ সংস্থার সাধরণ সম্পাদক কবির হোসেন, আগরদাড়ি ইউনিয়ন বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিলাল উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক এরশাদ আলী, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মজনু রহমান, কদমতলা বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল আলিম, ডাঃ ইকরামুল, জাহাঙ্গীর সরদার প্রমুখ।

  • ব্রহ্মরাজপুরে ভিজিএফ’র চাউল বিতরণ

    ব্রহ্মরাজপুরে ভিজিএফ’র চাউল বিতরণ

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: পবিত্র ঈদ – উল ফিতর উপলক্ষ্যে সদর উপজেলার ৯নং ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের ১, ২, ৩ ও ৯ নং ওয়ার্ডের দুস্থদের মাঝে ভিজিএফ’র চাউল বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার সকালে ইউনিয়নের শিবতলা এলাকায় এ চাউল বিতরণ করা হয়।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, ১নং ওয়ার্ডের মেম্বর সাতক্ষীরা জেলা কৃষকলীগের যুগ্ম সম্পাদক সাংবাদিক এস এম রেজাউল ইসলাম, মেম্বর মতিয়ার রহমান, মেম্বর নুর ইসলাম মগরেব, সংরক্ষিত মহিলা মেম্বর ভৈরবী বিশ্বাস ও সংরক্ষিত মহিলা মেম্বর মালঞ্চ বিবিসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

  • কালিগঞ্জে ‘দৈনিক সুপ্রভাত সাতক্ষীরা’র ইফতার মাহফিল

    কালিগঞ্জে ‘দৈনিক সুপ্রভাত সাতক্ষীরা’র ইফতার মাহফিল

    কালিগঞ্জ ব্যুরো: ‘দৈনিক সুপ্রভাত সাতক্ষীরা’ এর কালিগঞ্জ প্রতিনিধির উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বুধবার বিকেলে রিপোর্টার্স ক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি শেখ শাওন আহমেদ সোহাগের সভাপতিত্বে ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কালিগঞ্জ রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি ও ‘সময় নিউজ ২৪ ডটনেট’ এর সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক নিয়াজ কওছার তুহিন।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল আলম বাবলু, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক সনৎ কুমার গাইন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কালিগঞ্জ ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক এসএম গোলাম ফারুক, বড়শিমলা কারবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গাজী মিজানুর রহমান, কালিগঞ্জ অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি আরাফাত আলী, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক অসিত সেন, উপজেলা সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শেখ ফারুক হোসেন, ব্যবসায়ী প্রসেনজিৎ কুমার ঘোষ প্রমুখ।