1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৮:০১ পূর্বাহ্ন
১৭ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাতক্ষীরায় দুধে ভেজাল প্রতিরোধ এবং নিরাপদ দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনে সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত📰শ্যামনগরের ঈশ্বরীপুর ইউনিয়ন জলবায়ু সহনশীল ফোরামের অর্ধ-বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরায় সবুজ উদ্যোগ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত📰আশাশুনির বড়দলের গোয়ালডাঙ্গায় কৃষকদলের বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি পালন📰আশাশুনিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের মাঝে এ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণ📰আশাশুনিতে শ্রমিক দলের বর্ধিত সভা📰সংবাদকর্মীদের রক্ত ঝরল প্রেসক্লাবের সামনে: ইতিহাসে যুক্ত হলো বিভীষিকাময় দিন📰দেশে করোনাভাইরাসে আরও ২ জনের মৃত্যু, নতুন করে শনাক্ত ৭ জন📰নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি : নলতায় দুই রেস্টুরেন্টকে জরিমানা📰বন্ধ রয়েছে ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম

আশাশুনিতে খোলপেটুয়া নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙ্গে বিছট গ্রাম প্লাবিত

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ১৫ জুন, ২০১৮
  • ৮৪৪ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: আশাশুনিতে খোলপেটুয়া নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙ্গে বিছট গ্রামসহ আশেপাশের এলাকা প্লাবিত হয়েছে। নদীর প্রবল জোয়ারের তোড়ে বিছট গ্রামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বেঁড়িবাধ ভেঙ্গে এ প্লাবনের ঘটনা ঘটে।
খোলপেটুয়া নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙ্গে যাওয়ায় তলিয়ে গেছে শতাধিক মৎস্য ঘের। পানি বন্দী হয়ে পড়েছে অর্ধ শতাধিক পরিবার। বৃহস্পবিার দুপুরে পাউবো বিভাগ-২ এর আওতাধীন ৭/২ নং পোল্ডারে বিছট গ্রামের সরদার বাড়ির সামনে প্রায় দেড়’শ ফুট এলাকা জুড়ে বেঁড়িবাধ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
স্থানীয় এলাকার জেলা পরিষদের সদস্য মো. আব্দুল হাকিম জানান, ‘আগে থেকেই বাঁধটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। বিষয়টি পাউবো কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানানোর পরও তারা তেমন গুরুত্ব দেয়নি। বেশ কিছুদিন আগে বাঁধটি সংষ্কারের জন্য একজন ঠিকাদার নিয়োগ করা হলেও মূল ঠিকাদার এখানে কাজ করতে আসেনি। একাধিক হাত বদল হয়ে তৃতীয় একজন বাঁধ সংষ্কারের কাজ করতে আসলেও তেমন গুরুত্ব দেননি তিনি। কাজ ফেলে তিনি কয়েকদিন আগে এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘ঠিকাদার যথাসময়ে কাজ শুরু করলে আজ এই অবস্থার সৃষ্টি হতো না। অমাবস্যার করাণে নদীতে জোয়ার বৃদ্ধি পাওয়ায় দুপুরের প্রবল জোয়ারের চপে হঠাৎ করেই বাঁধটি নদী গর্ভে ধ্বসে পড়ে। প্রায় দেড়’শ ফুট এলাকা দিয়ে নদীর পানি প্রবল বেগে লোকালয়ে ঢুকছে। ইতিমধ্যে বিছট গ্রামের এক তৃতীয়ংশ পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে শতাধিক মৎস্য ঘের। পানি বন্দী হয়ে পড়েছে অর্ধ শতাধিক পরিবার। বেড়িবাঁধটি দ্রুত সংস্কার করা না গেলে পরবর্তী জোয়ারে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়বে।’
আনুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আলমগীর আলম জানান, প্রায় ৬ মাস ধরে বাঁধটি ঝুঁকিপূর্ণ থাকলেও বাঁধ সংস্কারে পানি উন্নয়ন বোর্ড কোন উদ্যোগ নেননি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলাতির কারণেই আনুলিয়া ইউনিয়নবাসীর আজ এই দুর্দশা। তিনি জানান, এখনই বাঁধটি সংস্কার করতে না পারলে পরবর্তী জোয়ারে আনুলিয়া, নয়াখালী, বল্লভপুর, বাসুদেপুর, কাকবসিয়াসহ নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়বে। তিনি আরো জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কেউ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেননি।
এ ব্যাপারে আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাফফারা তাসনীন জানান, সংশ্লিষ্টদের দ্রুত রিপোর্ট করতে বলা হয়েছে। তিনি আরো জানান, বাধ সংস্কারে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের এস.ও মশিউল আবেদীন জানান, ভাঙনকবলিত এলাকা সংস্কারে রিং বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। জোয়ারের জন্য একটু সমস্যা হচ্ছে। আশা করি দ্রুত কাজ শেষ হয়ে যাবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd