Warning: Attempt to read property "post_content" on null in /home/dakshinermashalc/public_html/wp-content/plugins/pj-news-ticker/pj-news-ticker.php on line 202
শিক্ষা Archives - Page 6 of 10 - Daily Dakshinermashal

Category: শিক্ষা

  • নর্দান ইউনিভার্সিটি খুলনাতে আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রকল্প MELBU

    নর্দান ইউনিভার্সিটি খুলনাতে আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রকল্প MELBU


    ইউরোপিয়ান কমিশনের Erasmus Plus প্রোগ্রামের আওতায় নর্দান ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস এন্ড টেকনোলজি খুলনা সহ খুলনাঞ্চলের ছয়টি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং জার্মানির Leipzig University ও পোল্যান্ডের Maritime University of Stettin এর যৌথ অংশগ্রহণে More Entrepreneurial Life at Bangladeshi Universities o (MELBU) শিরোনামে তিন বছর মেয়াদী আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। নর্দান ইউনিভার্সিটি খুলনা ছাড়াও উক্ত প্রকল্পের অন্যতম অংশীদার হলো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (সমন্বয়কারী), কুয়েট, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

    করোনা পরিস্হিতির কারণে দুই দিনব্যাপী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গত ৬ই মে প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক পরিচিতি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত ভিডিও কনফারেন্সে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডঃ ফায়েক উজ্জামান এবং জার্মানির লিপজিগ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এবং Small Enterprise Promotion plus Training (SEPT) এর পরিচালক Dr. Utz Dornberger, প্রজেক্টের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন লিপজিগ ইউনিভার্সিটির Mr. Philip Friebel I Akeel Sandouk। এছাড়াও সংযুক্ত ছিলেন প্রজেক্টের বাংলাদেশী সমন্বয়কারী খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ডঃ নূর-উন-নবী এবং পোল্যান্ডের Maritime University of Stettin Gi Piotr Wolejsza। নর্দান ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে কনফারেন্সে প্রতিনিধিত্ব করেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক এস. এম. মনিরুল ইসলাম এবং সংযুক্ত ছিলেন ব্যবস্থাপনা ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন বিষয়ের প্রভাষক মোঃ রাফিউল ইসলাম ও এস. এম. মিসবাহউদ্দিন।

    প্রজেক্টের মূল উদ্দেশ্য খুলনাঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্যোক্তা মনোভাব এবং দক্ষতা তৈরির মাধ্যমে তাদের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করা। আন্তর্জাতিক এই প্রকল্পের আওতায় অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জার্মানি ও পোল্যান্ডের সহযোগী বিশ্ববিদ্যালয়ে সামার স্কুলে অংশগ্রহণের মাধ্যমে উদ্যোক্তা উন্নয়নের উপর বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ পাবে। এছাড়া স্থানীয় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারাও এই প্রকল্পের মাধ্যমে পরামর্শ ও অন্যান্য সহযোগিতা পাবে। নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় খুলনার পক্ষ থেকে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ অন্যান্য দেশি-বিদেশী অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথভাবে প্রকল্পটি পরিচালনা ও বাস্তবায়ন করবে।

  • প্রত্যন্ত গ্রামে ইন্টারনেটের সমস্যা, বাধ্য হয়ে নিমগাছে চড়ে অনলাইন ক্লাস নিচ্ছেন শিক্ষক!

    ধরুন মেট্রোয় উঠেছেন। যাত্রাপথ মাত্র ১৫ মিনিটের। ভাবলেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নজর রাখতে রাখতেই সেই সময় কাটিয়ে নেবেন। কিন্তু সে গুড়ে বালি। কারণ, বাধ সাধল ইন্টারনেট। তাতেই বিরক্ত হয়ে যাই আমরা। তবে বিরক্ত হলেই তো আর সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে না। বরং খুঁজতে হবে বিরক্তি কাটানোর অন্য রাস্তা। তেমনই লকডাউনের আবহে অনলাইন ক্লাস করাতে গিয়ে ইন্টারনেটের পরিষেবা নিয়ে চরম বিপাকে পড়েন এক শিক্ষক। ঠিকঠাক ইন্টারনেট পরিষেবা পেতে বাধ্য হয়ে নিম গাছের ডালে চড়েই কাজ সারতে হচ্ছে তাঁকে।

    সারাদিন বই-খাতায় মুখ গুঁজে কেটে যেত সময়। সঙ্গে ছিল ছাত্রছাত্রীদের কৌতূহল মেটানো। তারপর আর বিশেষ সময় পেতেন না পেশায় শিক্ষক সুব্রত পতি। কলকাতার দুটি বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত। সে কারণে কলকাতাতেই থাকতেন তিনি। তবে বর্তমানে বাঁকুড়ার ইন্দপুরের আহন্দায় গ্রামের বাড়িতেই দিন কাটছে তাঁর। মোবাইলে কখনও নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়। তো কখনও পাওয়া যায় না। সে কারণে স্মার্টফোন আর ইন্টারনেট ঘেঁটে সময় নষ্টের সুযোগ বিশেষ পাচ্ছেন না। ইতিমধ্য জানতে পারেন তাঁকে অনলাইনে ক্লাস নিতে হবে। প্রথম কয়েকদিন অনলাইন ক্লাস নিয়ে তিনি বুঝতে পারেন, ইন্টারনেট তাঁকে সঙ্গ দিচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে কীভাবে ছাত্রদের নিয়ে ক্লাস করাবেন সেই চিন্তায় পাগলপারা সুব্রত পতি। বাড়ির এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত ঘুরে দেখেছেন। কিন্তু বাড়ির যেকোনও জায়গাতেই নেটওয়ার্কের সেই একই অবস্থা। ইন্টারনেট পেতে পেতেই প্রায় শেষ হয়ে যায় ক্লাস নেওয়ার সময়।

    এরপর একদিন বাড়ি থেকে কিছুটা দূরের এক নিমগাছে উঠে পড়েন। দেখেন সেখান থেকে ইন্টারনেট পরিষেবা মিলছে একেবারে ঠিকঠাক। তাই বাধ্য হয়ে ওই নিমগাছে উঠেই ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শিক্ষক। কাঠ, গাছের ডাল দিয়ে গাছেই বসার জায়গা তৈরি করে নিয়েছেন। যাকে চলতি কথায় বলে মাচা। গ্রামের ছেলে সমস্যার দিনে পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন স্থানীয়রা। মাচা বাঁধতে সাহায্যও করে দেন তাঁরা। যাতে কোনওভাবে নিচে না পড়ে যান তাই গাছের সঙ্গে বেঁধে নিয়েছেন নিজেকে। লাঠির সাহায্যে তাঁর কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে খাবার।

    সুব্রত বলেন, “আমি কলকাতাতেই থাকতাম। তবে বর্তমানে গ্রামে আছি। কিন্তু কিছুতেই ইন্টারনেট পাচ্ছি না এখানে। তবে আমি চাই না কোনওভাবে ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা ব্যাহত হোক। তাই নিমগাছ থেকে আমি নামবো না। ওখানে বসেই ওদের পড়াব। রোদে কষ্ট হয়। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের জন্য আমি তা সহ্য করে নিতেই পারি।” সুব্রতর পড়ুয়া মহলে যথেষ্ট জনপ্রিয়তা রয়েছে। শিক্ষকের এমন কাণ্ড দেখে অবাক তারা। সুব্রতর দায়বদ্ধতা মুগ্ধ করেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারকেও। এমন কাণ্ড যে কেউ করতে পারে, তা যেন আশাই করেননি তাঁরা। ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়, সেই প্রবাদ বাক্যকেই বাস্তব রূপ দিয়েছেন সুব্রত।

    সুত্র: সংবাদ প্রতিদিন

  • পিছিয়ে যাচ্ছে প্রাথমিকের প্রথম সাময়িক পরীক্ষা

    করোনাভাইরাসের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম সাময়িক পরীক্ষা স্থগিত হতে যাচ্ছে। আগামী ১৫ এপ্রিল থেকে ২৪ এপ্রিলের মধ্যে প্রাথমিকের প্রথম সাময়িক পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে এ পরীক্ষা পেছানো হবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) থেকে জানা গেছে।

    ডিপিইয়ের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহ মঙ্গলবার সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, প্রাথমিকের প্রথম সাময়িক পরীক্ষা স্থগিত করা হতে পারে। যেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যাচ্ছে না সেখানে পরীক্ষা নেয়ার কথা চিন্তা করা যায় না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে সাময়িক পরীক্ষা পেছানো হতে পারে, এতে শিক্ষার্থীদের তেমন ক্ষতি হবে না বলেও জানান তিনি।

    মহাপরিচালক বলেন, বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় আমরা টিভি ও অনলাইন পোর্টালে শ্রেণি কার্যক্রম সম্প্রচার করার সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ শুরু করেছি। এখন শিক্ষকদের একসঙ্গে করার সুযোগ না থাকায় বিষয়ভিত্তিক গ্রুপ করে দিয়ে তাদের নির্দেশনা দিয়েছি। টিভি বা অনলাইন পোর্টালে ক্লাস দেখে শিক্ষার্থীদের বাড়ির কাজ করতে হবে। স্কুল খোলার পর তা সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের কাছে জমা দিতে হবে। বাড়ির কাজের ওপর প্রাপ্ত নম্বর শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিক মূল্যায়নের অংশ হিসেবে বিবেচিত হবে।

    এদিকে দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে আগামী ৯ এপ্রিল পর্যন্ত স্কুল-কলেজ-মাদরাসা ও ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলসহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ভাইরাসের সংক্রমণ না কমলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি আরও বাড়তে পারে বলে জানা গেছে। আগামী ১৫ এপ্রিল থেকে ২৪ এপ্রিলের মধ্যে প্রাথমিকের প্রথম সাময়িক পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও তা পেছানো হচ্ছে।

    দীর্ঘ বন্ধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্যও ক্লাস লেকচার ভিডিও রেকডিং করে সংসদ টিভিতে প্রচারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া শ্রেণি কার্যক্রমের এসব ভিডিও সারাবছর শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত রাখতে আলাদা অনলাইন পোর্টাল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। ‘আমার ঘরে আমার ক্লাস’ শিরোনামে ২৯ মার্চ থেকে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির ক্লাস সংসদ টিভিতে সম্প্রচার শুরু হয়েছে।

    বিদ্যালয় বন্ধ থাকার সময় ভিডিও কনফারেন্স সিস্টেম যেমন, গুগল ক্লাসরুম, জুম, হ্যাংআউট, স্কাইপের মতো প্রযুক্তি ব্যবহার করে লাইভ ক্লাসরুমের মাধ্যমে পাঠদান পরিচালনা করতে প্রাথমিকের শিক্ষা কর্মকর্তাদের সম্প্রতি পাঠানো এক চিঠিতে নির্দেশনা দিয়েছে ডিপিই। সুত্র : শিক্ষা বার্তা

  • প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় সাতক্ষীরা জেলায় জুবিলি প্রাথমিক বিদ্যালয় শীর্ষে

    প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) সাতক্ষীরা জেলার ফলাফলের দিক থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে সাতক্ষীরা সিলভার জুবিলি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়ের পাশের হার শতভাগের পাশাপাশি জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬জন। সাতক্ষীরা জেলায় পাশের হার ৯৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
    সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার এক হাজার ৯৫টি বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নেয় ২৭ হাজার ৫৮৭জন ছাত্র-ছাত্রী। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৬ হাজার ৩৪৭জন ছাত্র-ছাত্রী। জিপিএ-৫ পেয়েছে তিন হাজার ৯১জন। পাশের হার ৯৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
    সাতক্ষীরা সিলভার জুবিলি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক বসনা মজুমদার জানান, ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত পিইসি পরীক্ষায় তাদের বিদ্যালয় থেকে ৬৪জন অংশ নিয়ে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬জন ও এ পেয়েছে ১৮জন। জিপিএ-৫ আর কোনো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ৪৬জন ছাত্র-ছাত্রী পায়নি। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চায়না ব্যানার্জী ২০১১ সালে যোগদান করার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে তাদের বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা ভালো ফলাফল করে আসছে।
    সাতক্ষীরা সিলভার জুবিলি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চায়না ব্যানার্জী জানান, ১৯৩৫ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, সাতক্ষীরা সদরের সাংসদ মুক্তিযোদ্ধ মীর মোস্তাক আহমেদ, সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ বাসুদেব বসু, প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী ডা. আবতাবুজ্জামান, সাবেক মেয়র আব্দুল জলিল, অতিরিক্ত সচিব গোলাম ফারুখ, অভিনেতা তারেক আনম, গজনাফর কবির, আলমগীর কবির, গফুর রহমান,সাংবাদিক সুনীল ব্যানার্জী, অরুণ ব্যানার্জী, প্রকৌশলী তরুণ ব্যানার্জী, নিমাই কর্মকার, ডা. আসিকুর রহিম, সাতক্ষীরার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী খায়রুল মোজাফফর, ডা, আবুল কালাম, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ লিয়াকত পারভেজ, অবসর প্রাপ্ত যুগ্ম সচিব মুনসুর হোসেন, সোনালী ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত উপ মহাব্যাবস্থাপক নাসিমুল হাসান,সাতক্ষীরা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ নিজামউদ্দিন, সাবেব মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ইনামুল হক, মীর মাহমুদ আলীসহ অসংখ্য চিকিৎসক, প্রকৌশলী, শিক্ষক, আইনজীবী, ব্যাংকার, ব্যবসায়ী, মুক্তিযোদ্ধা ও সরকারি কর্মকর্তা এ বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ছিলেন। আলোকিত এ বিদ্যালয়ে গৌরবময় অধ্যায়ের একপর্যায়ে ভাটা পড়ে।
    এ বিদ্যালয়ের ছাত্রী ও প্রধান শিক্ষক চায়না ব্যানার্জী আরও জানান, ২০১১ সালে তিনি যখন এ বিদ্যালয়ে যোগদান করেন তখন বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা ছিল ২০০জন। বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রী সংখ্য ৪৫০জন। শহরের ঘিরে রয়েছে অসংখ্য কিন্টারগার্ডেন। সাধারণত: গরীর ও অশিক্ষিত পরিবারের ছেলে-মেয়েরা ছাড়া শহরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো ভর্তি হতে চায় না। সেই ধ্যান ধারণা ভেঙ্গে এখন অনেক বিত্তবান ও শিক্ষিত পরিবারের ছেলে-মেয়েরা তাদের বিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছে। ২০১৮ সালে পঞ্চম শ্রেণিতে ৫২জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাশের পাশাপাশি জিপিএ-৫ পায় ৩৫ ও এ পায় ১৭জন, ২০১৭ সালে ৪৭জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাশের পাশাপাশি জিপিএ-৫ পায় ২১জন ও এ পায় ২৬জন। এছাড়া, সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়,সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা বিদ্যালয় ও পুলিশ লাইনস বিদ্যালয়ে তাদের বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা ষষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় সবচেয়ে ভালো করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে।
    তিনি বলেন, তার সঙ্গে বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সমন্বয়ের পাশাপাশি আন্তরিক পরিবেশে পাঠদান করা হয়। পিছিয়ে পড়া ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ মনিটরিঙের ব্যবস্থা ছাড়াও মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে ক্লাস নেওয়া হয়। সবমিলিয়ে ধারাবাহিক এ ফলাফল।
    সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রুহুল হক বলেন, সাতক্ষীরা সিলভার জুবিলি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চায়না ব্যানার্জীর প্রচেষ্টায় এ বিদ্যালয়টি বর্তমানে জেলার মধ্যে এক নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরিণত হয়েছে। চলতি বছর পিইসি পরীক্ষায় ফলাফলে এ বিদ্যালয় জেলার মধ্যে শীর্ষে। প্রধান শিক্ষকের দক্ষ মনিটরিঙের পাশাপাশি অন্যান্য শিক্ষকদের প্রচেষ্টা ও আন্তরিকতায় তারা ধারাবাহিকভাবে ভালো ফল করে যাচ্ছে।

  • বর্নাঢ্য আয়োজনে সাতক্ষীরাতে বই উৎসব

    বর্নাঢ্য আয়োজনে সাতক্ষীরাতে বই উৎসব


    নিজস্ব প্রতিবেদক: নতুন বছরের প্রথম দিনে উৎসবমূখর পরিবেশে সাতক্ষীরায় ‘পাঠ্য পুস্তক উৎসব দিবস-২০২০’ পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বই বিতরণ করা হয়। গতকাল বুধবার সকালে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে উৎসবের উদ্বোধন করা হয়। জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেন, সদর আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
    উৎসবে অতিথিরা বলেন, শিক্ষার মান উন্নয়নে ইতিপূর্বে কোন সরকার ইংরেজি নতুন বছরের প্রথম দিনে সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে বই তুলে দিতে পারেনি। একটি জাতিকে গড়ে তুলতে হলে শিক্ষা বিস্তারে সকলকে ভূমিকা রাখতেহবে। বিগত কয়েক বছরের ন্যয় এবারও সাতক্ষীরাসহ সারা দেশের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিয়ে বর্তমান সরকার একটি অন্যন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। স্কুলে স্কুলে বই উৎসবে মেতে উঠেছে শিক্ষার্থীরা। নতুন বই পেয়ে তাদের মনে আনন্দের বণ্যা বইছে। কোন জাতিকে এগিয়ে যেতে হলে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। সুতরাং শিক্ষার্থীদের বেশি বেশি করে বই পড়ার প্রতি আগ্রহী হতে হবে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে। জানতে হবে দেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে। বই পড়ার চেয়ে ভালো কিছু নেই।
    এ সময় বিশেষ অতিথি ছিলেন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুনসুর আহমেদ, সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহিন, সদর উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা দেবাশীষ চোৗধুরী, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রুহুল আমিন, সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমরেশ কুমার দাস প্রমুখ। পরে সিলভার জুবলি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক স্তরের বই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
    জেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার জেলায় মাধ্যমিক স্তরে জেলার চাহিদা অনুযায়ী ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ৬৭০ পিস বই এবং চাহিদা অনুযায়ী জেলায় প্রাথমিক স্তরের ৯ লাখ ৪৩ হাজার ২১৫ পিস বই বিতরণ করা হয়েছে।
    তবে সাতক্ষীর জেলা শিক্ষা অফিসারের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার প্রাথমিক, মাধ্যমিক, ভোকেশনাল, দাখিল, এবতেদায়ী, ইংলিশ মিডিয়াম ও ট্রেড স্কুলে মোট ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ৬৭০টি নতুন বই দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে জেলার ৩২৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ২০ লাখ ৬০ হাজার ৫৬০টি বই দেওয়া হয়েছে। এক হাজার ৪২৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক লাখ ৯৮ হাজার ৮৭৪ জন শিক্ষার্থীর জন্য নয় লাখ ৪৩ হাজার ২১৫টি বই দেওয়া হয়েছে। ২১৪টি দাখিল ও এবতেদায়ী মাদ্রাসার জন্য ১১ লাখ ৩৫ হাজার ৯০০টি বই দেওয়া হয়েছে। ভোকেশনাল, ইংলিশ মিডিয়াম ও ট্রেড স্কুলে ৬৩ হাজার ৫৪৯টি বই দেওয়া হয়েছে। গতবছরে জেলায় নতুন বই দেওয়া হয় ২৬ লাখ ৩৬ হাজার ৪৯৯টি বই। গতবারের তুলনায় এবার বই বেশি দেওয়া হয়েছে ছয় লাখ ২০ হাজার ১৭১টি বই। এদিকে, নতুন বছরের প্রথম দিনে জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীরা তাদের হাতে নতুন বই পেয়ে আনন্দ উৎফুল্লে মেতে ওঠে।
    পলাশপোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
    শীতের সকালে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ উৎসব ২০২০ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় পলাশপোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জেলা প্রশাসন ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সাতক্ষীরার আয়োজনে জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিয়ে বই উৎসব ২০২০ উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. রুহুল আমীন, সাতক্ষীরা ইসলামীক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম, পলাশপোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি খলিলুর রহমান খান, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মালেকা বানু, পৌর আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল আনিছ খান চৌধুরী বকুল প্রমুখ। এসময় ৩শ’৭৭ জন কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন পলাশপোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মনজু সরকার।

    সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
    ‘নতুন বইয়ের গন্ধ শুঁকে ফুলের মতো ফুটব বর্ণমালার গরব নিয়ে আকাশ জুড়ে উঠব” এই স্লোগানকে সামনে রেখে কুয়াশামাখা, শিশির স্নিগ্ধ সোনালি সকাল। শীতের মিষ্টি রোদের হাল্কা আঁচ নিতে নিতে যেন প্রস্ফুটিত হয়ে উঠেছিল শতসহ¯্র মুকুল। নিষ্পাপ মুখের মিষ্টি হাসির সঙ্গে রঙিন বইয়ের ঝাঁপি এনে দিল নতুন বছরের নতুন আনন্দ। সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পাঠ্যপুস্তক উৎসব দিবস ২০২০ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে জেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ও জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে পাঠ্যপুস্তক দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বছরে নতুন বই তুলে দেন এবং বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে বই উৎসবের উদ্বোধন করেন সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন েেজলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার দেবাশীষ চৌধুরী, জেলা শিক্ষা অফিসার ও সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের (অতিরিক্ত দাযিত্বে) প্রধান শিক্ষক এস এম আব্দুল্লাহ আল-মামুন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. রুহুল আমিন প্রমুখ। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক সামিমা ইসমত আরা, উম্মে হাবিবা, সিনিয়র শিক্ষক মো. আনিসুর রহমান, মো. আবুল খায়ের, মো. আলাউদ্দিন, দীপসিন্ধু তরফদার, মমতাজ হোসেন, মো. হাবিবুল্লাহ প্রমুখ। বই উৎসবে এ বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের হাতে ২ হাজার ৬০ সেট নতুন বই তুলে দেওয়া হয়।

    টাউন গার্লস হাইস্কুল
    শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ-এ শ্লোগানকে সামনে রেখে সাতক্ষীরা টাউন গার্লস হাইস্কুলে বই উৎসব উদযাপন করা হয়েছে। পয়লা জানুয়ারি সকাল ৯টায় স্কুলের ক্যাম্পাসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বই উৎসবের শুভ উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল। স্কুলের প্রধান শিক্ষক নাসরিন বানুর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জাহিদুর রহমান প্রমুখ। এসময় অভিভাবকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, হারুন অর রশিদ, শেখ ফিরোজ আহমেদ, স্কুলের সহকারী শিক্ষক হিরালাল, দুলাল চন্দ্র ঘোষ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন স্কুলের সহকারী শিক্ষক আফজাল হোসেন।

  • লাল সবুজের পাঠশালার পালাবদল ও বার্ষিক ফল প্রকাশ অনুষ্ঠিত

    লাল সবুজের পাঠশালার পালাবদল ও বার্ষিক ফল প্রকাশ অনুষ্ঠিত


    সাতক্ষীরায় লাল সবুজের পাঠশালার পালাবদল ও বার্ষিক ফল প্রকাশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল ১০টায় লাল সবুজের পাঠশালার পরিচালক এ্যাড. নুরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে পাঠশালা ক্যাম্পাসে পালাবদল ও বার্ষিক ফল প্রকাশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পাঠশালার প্রধান শিক্ষক আজিজুল ইসলাম, সহকারী প্রধান শিক্ষক আক্তারুজ্জামান শিমুল, সচিব আসাদুর রহমান, সমগ্র অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিলেন সাংস্কৃতিক সচিব মিল্টন খান চৌধূরী। এসময় শিশু শ্রেনি থেকে তৃতীয় শ্রেনি পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে রেজাল্টশীট ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়ে।

  • খুলনায় এনইউবিটি   বিজনেস ফেষ্ট ও উদ্যোক্তা মেলা অনুষ্ঠিত

    খুলনায় এনইউবিটি বিজনেস ফেষ্ট ও উদ্যোক্তা মেলা অনুষ্ঠিত


    নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজি খুলনার ব্যবসা প্রশাসন বিভাগের উদ্যোগে বিভাগের তিন বছর পূর্তি উপলক্ষে দুদিন ব্যাপী ‘‘বিজনেস ফেষ্ট ও উদ্যোক্তা মেলার’’ আয়োজন করা হয়।
    আজ সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে বিজনেস ফেষ্ট ও উদ্যোক্তা মেলার উদ্বোধন করেন এনইউবিটি খুলনার উপাচার্য, প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ এ সময় তিনি বলেন,এটা একটা অসাধারণ উদ্যোগ আমি আশা করি আগামী দিনে এনউবিটি খুলনা থেকে এমন হাজারো উদ্যোক্তা তৈরি হবে এবং ব্যবসা প্রশাসন বিভাগ এ অঞ্চলে উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করবে।
    উদ্যোক্তা মেলায় এনইউবিটিকে এর ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের পরিচালিত বিভিন্ন স্টার্ট আপ বিজনেস এর ধারণা এবং পণ্য উপস্থাপন করে।
    অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ডিসিপ্লিন এর প্রফেসর ড.এটিএম জহির উদ্দিন, অধ্যাপক শেখ মাহমুদুল হাসান, অধ্যাপক শরীফ মোহাম্মাদ খান, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: রবিউল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার, ড. মো: শাহ আলম সহ বিভিন্ন বিভাগেরে বিভাগীয় প্রধানগন, প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা, শিক্ষক, শিক্ষীর্থী ও কর্মকর্তা বৃন্দ।
    উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহকারী অধ্যাপক এস.এম মনিরুল ইসলাম।

  • বাকশিস জেলা শাখার নির্বাচন সম্পন্ন: সভাপতি এনামুল, সম্পাদক মনিরুল

    বাকশিস জেলা শাখার নির্বাচন সম্পন্ন: সভাপতি এনামুল, সম্পাদক মনিরুল

    নিজস্ব প্রতিনিধি: উৎসবমূখর পরিবেশে বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি (বাকশিস) সাতক্ষীরা জেলা শাখার নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার সাতক্ষীরা সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ৫৩৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করার কথা ছিল। ভোট গ্রহণ শেষে রাতে গণনা চলছিল। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, বকিশিস জেলা শাখার সভাপতি পদে এনামুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক পদে মনিরুল ইসলাম জয়লাভ করেছেন। রাতে এবিষয়ে সমিতির কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করা যায়নি।

  • বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ

    Undo

    অনলাইন ডেস্ক ::

    বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্যবিদ্যালয়ে (বুয়েট) সাংগঠনিক ছাত্র রাজনীতি নি‌ষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

    আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ১০ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে এই ঘোষণা দেন বুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।

    উপাচার্য বলেন, বুয়েটে সকল রাজনৈতিক সংগঠন ও তার কার্যক্রম নি‌ষিদ্ধ করা হলো।

    শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বৈঠক শুরু হয়। এর আগে বিকেল ৫টার দিকে বুয়েটের অডিটরিয়ামে উপস্থিত হন উপাচার্য।

    বৈঠক শুরুর আগে আবরার ফাহাদ স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

    বিকেল থেকেই অডিটোরিয়ামে উপস্থিত হতে শুরু করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

    বেলা ৩টার পরই বুয়েটের বিভিন্ন হল ও ক্যাম্পাস থেকে শিক্ষার্থীরা অডিটরিয়ামের সামনে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকেন ভেতরে ঢোকার জন্য। দীর্ঘ লাইন থেকে বৈধ পরিচয়পত্র দেখিয়ে অডিটরিয়ামে প্রবেশ করেন তারা।

    বৈঠকে বুয়েটের সব অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক সমিতির নেতারা উপস্থিত আছেন।

    এর আগে সকালে পঞ্চমদিনের মতো অবস্থান নিয়ে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা তখন সাংবাদিকদের জানান, দাবি আদায়ে তারা অনড় থাকবেন। উপাচার্যের কথা আশ্বস্ত না হলে সব ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হবে।

    আন্দোলনের কারণে পাঁচদিন ধরে ক্লাস-পরীক্ষা ও একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে বুয়েটে। শিক্ষার্থী আবরার হত্যার ঘটনায় বৃহস্পতিবার উপাচার্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলামকে শুক্রবার দুপুর ২টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উপস্থিত হয়ে জবাবদিহি করা ও দাবি মানার আহ্বান জানান আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

    বুয়েটের শহীদ মিনারের সামনে এ আহ্বান জানিয়ে ওইদিন এই সময়ের মধ্যে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে না এলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব গেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন তারা।

    শিক্ষার্থীদের ওই ঘোষণার বৃহস্পতিবার রাতেই উপাচার্যের ব্যক্তিগত সচিব কামরুল হাসান জানান, শুক্রবার বিকেল ৫টায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন উপাচার্য। তবে আন্দোলনকারীদের দাবি অনুসারে, সবার সঙ্গে নয়, শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি।

    আবরার হত্যার বিচারসহ বৃহস্পতিবার শিক্ষার্থীরা ১০ দফা দাবির কথা আবারও তুলে ধরা হয়। শিক্ষার্থীদের ১০ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- খুনিদের শনাক্ত করে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা, খুনিদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১১ অক্টোবরের মধ্যে আজীবন বহিষ্কার, আবরার হত্যা মামলার সব খরচ এবং ক্ষতিপূরণ বিশ্ববিদ্যালয়কে বহন, মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের অধীন স্বল্পতম সময়ে নিষ্পত্তি, অবিলম্বে চার্জশিটের কপিসহ অফিসিয়াল নোটিশ প্রদান এবং বুয়েটে সাংগঠনিক ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা।

    আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আরও জানান, আবরারের মতো নিরীহ একজন ছাত্র নির্মমভাবে নিহত হওয়ার পর ভিসি যথাসময়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হননি। ৩৮ ঘণ্টা পর তিনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে হাজির হন। কিন্তু কোনো প্রশ্নের উত্তর দেননি। তাই শিক্ষার্থীদের কাছে হাজির হয়ে তাকে জবাবদিহি করতে হবে।

    তারা জানান, আবাসিক হলগুলোতে র‌্যাগের নামে এবং ভিন্নমত দমানোর নামে নির্যাতন বন্ধে প্রশাসনের সক্রিয় ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে। এ ধরনের ঘটনা প্রকাশে একটি কমন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার, নিরাপত্তার জন্য সব হলের উইংয়ের দুই পাশে সিসি ক্যামেরা বসানো এবং হল প্রভোস্টকে প্রত্যাহার করতে হবে। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর মধ্যে শেষেরটি এরই মধ্যে পূরণ হয়েছে। শেরেবাংলা হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল খান গত বুধবারই পদত্যাগ করেছেন।

  • সাতক্ষীরা সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে পলাশপোলে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে জানি শীর্ষক সভা


    স্টাফ রিপোর্টার: সাতক্ষীরা সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগ “বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে জানি” শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে শহরের পলাশপোলস্থ সাবেক সাংসদ বীরমুক্তিযোদ্ধা এড. এএফএম এন্তাজ আলীর বাস ভবনে ৭ম শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসময় ছাত্ররা বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন, মুক্তিযুদ্ধ সংশ্লিষ্ট বিষয়াবলী গল্প, আলোচনা ও বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত. এড. এএফএম এন্তাজ আলীর পরিবার। এসময় উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত. এড. এএফএম এন্তাজ আলীর পতœী পৌর মহিলা আওয়ামীলীগের সভানেত্রী নাদিরা আলী, বড় ছেলে জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের সভাপতি মাহমুদ আলী সুমন, মেজ ছেলে পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক সাংবাদিক মোহাম্মাদ আলী সুজন, সেজ ছেলে সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের যুগ্ম আহবায়ক ও পৌর তাঁতীলীগের সভাপতি সাংবাদিক মেহেদীআলী সুজয়, ছোট ছেলে মাহফুজ আলী সুজল, সাতক্ষীরা সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ইয়াহিয়া ইকবাল, ৭ম শ্রেণীর ছাত্র জিহাদ, নাফিজ ইকবাল নিয়ন, জিহাদ, অহিন, সাদিক প্রমূখ। এসময় সাতক্ষীরা সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্ররা বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত. এড. এএফএম এন্তাজ আলীর পরিবারকে ফুলের তোড়া হাতে দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

  • এনইবিটি খুলনাতে সামার সেমিস্টার ২০১৯-এর এ্যাডমিশন ফেয়ার

    এনইবিটি খুলনাতে সামার সেমিস্টার ২০১৯-এর এ্যাডমিশন ফেয়ার


    নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেজ এন্ড টেকনোলজি খুলনাতে সামার সেমিষ্টারের এ্যাডমিশন ফেয়ার শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার ৭মে দুপুর ১২টা থেকে শুরু হওয়া এ ফেয়ার চলবে ১৬মে পর্যন্ত। সরকারি ছুটির দিন সহ সপ্তাহে ৭দিন এ ফেয়ার চলবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যাডমিশন অফিস খোলা থাকবে। এ্যাডমিশন ফেয়ার উদ্বোধন করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো- ভিসি প্রফেসর ড. জাহিদুর রহমান এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন,রেজিস্ট্রার প্রফেসর মো: আব্দুল মাতিন, ব্যবসা প্রশাসন বিভাগের উপদেষ্টা প্রফেসর শরীফ মোহাম্মাদ খান সহ বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা বৃন্দ।
    ফেয়ার চলাকালীন সময় টিউশন ফির উপর অতিরিক্ত ১০% ছাড় সহ ভর্তি ফির উপর ৬০% ছাড় থাকবে। উল্লেখ্য এনইবিটি খুলনা এস এস সি ও এইচ এস সি সমমান পরীক্ষার্থীদের রেজাল্ট এর উপর মেধাবী শিক্ষার্থীদের ১০০% পযন্ত ছাড় দিয়ে থাকে।
    বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ¯¥াতক পর্যায়ে বিবিএ, ইংরেজী, সি.এস.ই, ই.ই.ই, সিভিল , আর্কিটেকচার, গনযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা এবং অর্থনীতি বিষয়ে অর্নাস কোর্স চালু আছে। এছাড়া স্মাতকোত্তর পর্যায়ে এম.বি.এ (রেগুলার ও এক্সিকিউটিভ), এম.এ (ইংরেজী)ও এম.এস.এস (অর্থনীতি) কোর্স চালু আছে।

  • আক্তারুজ্জামানকে এড.আব্দুর রহমান কলেজ থেকে অব্যাহতি


    নিজস্ব প্রতিবেদক :
    আক্তারুজ্জামানকে এড.আব্দুর রহমান কলেজ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সাথে সাথে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে শামীম উল আলম কে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। গত ৬ এপ্রিল’১৯ তারিখে এড.আব্দুর রহমান কলেজের গভার্নিং বডির জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন, এড. আব্দুর রহমান কলেজের সভাপতি আবুল হোসেন মোঃ মকছুদুর রহমান।
    উল্লেখ্য: অধ্যক্ষ আক্তারুজ্জামানের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুমোদন, চাকুরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা বাণিজ্য, নিজের স্ত্রীসহ ৪জন শিক্ষক নিয়োগের প্রাপ্যতাবিহীন পদে এমপিওভূক্তি করণসহ দুর্নীতির জালে জড়িয়ে পড়েন তিনি। এছাড়াও এড. আব্দুর রহমান কলেজের অধ্যক্ষ হয়ে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকা, সীমাহীন দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে কলেজটির সার্বিক পরিবেশ নষ্ট হচ্ছিল। সে কারণে কলেজের সার্বিক উন্নতির কথা চিন্তা করে কলেজ কর্তৃক পক্ষ এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন বলে গর্ভানিং বর্ডির নেতৃবৃন্দ নিশ্চিত করেছেন।

  • তালায় ১২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঝুঁকিপূর্ণ ॥ পাঠদান বন্ধের নির্দেশ

    তালায় ১২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঝুঁকিপূর্ণ ॥ পাঠদান বন্ধের নির্দেশ


    সেলিম হায়দার ॥
    সাতক্ষীরা তালা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ স্কুল ভবেন পাঠদান বন্ধের নির্দেশান দিয়েছেন সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস । বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এসব জরাজীর্ণ ভবনে পাঠদান বন্ধের নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
    উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, তালা উপজেলার ২১১ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১২টি বিদ্যালয়ের ভবন জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ফলে ঐ সমস্ত বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান করছেন। ঝুকিপূর্ণ বিদ্যালয়গুলো হলো ডুমুরিয়া পূর্বপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শালিখা গুচ্ছগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হরিহরনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুকুন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ডুমুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সৈয়দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,তালা বাজার মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,আলাদিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নুরুল্ল্যাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহাপুর আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও তালা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
    এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্থানীয় উদ্যোগে কিছু স্কুলে বিকল্প পাঠদানের ব্যবস্থা হলেও অধিকাংশটিতে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই পাঠদান চলছিল। তাই ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এসব ভবনে পাঠদান বন্ধের নির্দেশনা জারি করেছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস।
    ডুমুরিয়া পূর্বপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এস এম লিয়াকত হোসেন জানান, তার বিদ্যালয়ের ভবন জরাজীর্ণ থাকায় পাঠদানে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা রয়েছেন মারাত্œক ঝুকিতে । যেকোন মুহুর্তে ঘটতে পারে বড় ধরনের দূর্ঘটনা। তিনি দ্রুত ভবন স্থাপন করে শিক্ষার্থীদেরর পাঠদান অব্যহত করার জন্য উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষে হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
    তালা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শেখ মুস্তাফিজুর রহমান জানান, বর্তমানে বেশ কিছু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভবন পুনঃনির্মাণের কাজ চলছে। ইতিমধ্যে ভবন পুনঃনির্মাণের জন্য অনেক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় তালিকাভুক্ত হয়েছে। বাকি বিদ্যালয়ে আগামী অর্থবছরে ভবন পুনঃনির্মাণ করা হবে।
    এসব ভবন পুনঃনির্মাণ না হওয়া পর্যন্ত নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ক্রমেই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান না করার নির্দেশনা জারি করেছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস।

  • সাতক্ষীরায় বর্ষবরণ: সরকারী স্কুল

    সাতক্ষীরায় বর্ষবরণ: সরকারী স্কুল

    র্বণাঢ্য আয়োজনে সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বদ্যিালয়ে উদযাপতি হয়ছেে বাঙালরি প্রাণরে উৎসব পহলো বশৈাখ। এ উপলক্ষে প্রতি বছররে ন্যায় এবারও নানানমুখী র্কমসূচি হাতে নয়িছেে বদ্যিালয়ট।ি রোববার সকালে একটি র্বণলি শোভাযাত্রা বরে কর।ে পরে বদ্যিালয় ক্যাম্পাসে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মাধ্যমে পান্তা উৎসব, সাংস্কৃতকি প্রতযিোগতিা ও বভিন্নি রকম পঠিা পুলরি মলোর আয়োজন করা হয়। সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বদ্যিালয়রে প্রধান শক্ষিক সমরশে কুমার দাশরে সভাপতত্বিে প্রধান অতথিি হসিবেে বক্তব্য রাখনে সহকারি প্রধান শক্ষিক মো. আব্দুল হামদি, সনিয়ির শক্ষিক ইয়াহয়িা ইকবাল, মো. সরিাজুল ইসলাম, মো. আবদুস ছবুর, গাজী মোমীন উদ্দনি প্রমুখ। । আলোচনা সভা শষেে বদ্যিালয়রে শক্ষর্িাথীদরে পরবিশেনায় পরবিশেতি হয় মনোঙ্গ সাংস্কৃতকি অনুষ্ঠান।

  • সাতক্ষীরায় বর্ষ বরণ

    সাতক্ষীরায় বর্ষ বরণ

    সাতক্ষীরা সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজে বর্ণিল আয়োজন ও ব্যাপক উৎসব মুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে নানা উৎসবে পালিত হয়েছে বাঙালী জাতির পুরাতন ইতিহাস ও লোকজ ঐতিহ্য বহনের ১৪২৬ পহেলা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষের দিনটি বাঙালী জাতির জন্য সবচেয়ে আনন্দময়, সবচেয়ে রঙিন উৎসব। এ উপলক্ষে সকালে একটি বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়। পান্তা উৎসব এবং পরে সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের হলরুমে অধ্যক্ষ মো. জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চীফ ইন্সট্যাক্টর মো. মশিউর রহমান, ইন্সট্যাক্টর মো. আনিছুর রহমান, মো. মাহবুবুর রহমান, মো. শফিকুল ইসলাম, শেখ আব্দুল আলিম, জুনিয়র ইন্সট্যাক্টর মো. মাসুদ রানা, ভাষা শিক্ষক মো. শরিফুল ইসলাম, মানবিক শিক্ষক বিষ্ণ চন্দ্র পাল, খন্ডকালীন শিক্ষক মাওলানা রুহুল কুদ্দুস প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিভিন্ন ইভেন্টে প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

  • শ্রীকলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া,সাংস্কৃতিক ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

    শ্রীকলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া,সাংস্কৃতিক ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত


    কালিগঞ্জ প্রতিনিধি ঃ
    কালিগঞ্জ উপজেলার শ্রীকলা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক ও পুরষ্কার বিতরনী ২০১৯ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকায় অত্র বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে শীকলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আয়োজনে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শিশির কুমার দত্তের সঞ্চলনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনন্দ কুমার দে। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আ.ফ.ম লুতফর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও নবনিবাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান সাঈদ মেহেদী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দক্ষিনশ্রীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রশান্ত কুমার সরকার,বীরমুক্তিযোদ্ধা আঃ রউফ,মৌতলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি শামসুদ্দীন আহমেদ, প্রাক্তন শিক্ষক আহম্মদ আলী,সাবেক প্রধান শিক্ষক আঃ রউফ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সদস্য সাদেকুর রহমান,উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আল মামুন সরদার,উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক সাজেদুল হক সাজু, উপজেলা তথ্য প্রযুক্তিলীগের সভাপতি মাসুদ পারভেজ, সাংবাদিক আতিকুর রহমান, প্রাক্তন সদস্য মাহমুদুল আলম,শান্তি মন্ডল প্রমুখ। অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক মন্ডলী,জনপ্রতিনিধি, ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, সুধী ও সাংবাদিকবৃন্দ। আলোচনা সভা শেষে মনোঙ্গ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।