1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০৩:২৭ পূর্বাহ্ন
২৩ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাংবাদিকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ছয় দিন, থানার সামনেই প্রকাশ্যে ঘুরছেন আসামিরা📰সোরা দক্ষিণ পাড়ার মেইন রাস্তা পানিতে তলিয়ে জনদুর্ভোগ, সমাধানে নেই কার্যকর উদ্যোগ📰ভোমরা স্থলবন্দর হ্যান্ডলিং ও গোডাউন শ্রমিক ইউনিয়ন সাধারণ সভা📰দেশে পর্যাপ্ত খাদ্য মজুত রয়েছে, খুব শিগগিরই চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে:খাদ্য উপদেষ্টা📰তালায় এক বৃদ্ধের আত্মহত্যা📰সাতক্ষীরায় জগন্নাথ দেব উল্টা রথযাত্রার মাধ্যমে নিজের বাড়ি ফিরে গেলেন📰আশাশুনিতে ৩০ বছরের ভোগদখলীয় ঘেরে জবর দখল ও লুটপাটের প্রতিকারে সংবাদ সম্মেলন📰📰দেবহাটায় কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক📰কালিগঞ্জে মোটরসাইকেল চুরির সময় হাতেনাতে আটক ১

সাতক্ষীরায় পানিফল চাষে সুদিন দুইশ কৃষকের

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৯০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় পানিফল চাষে সুদিন ফিরেছে দুই শতাধিক কৃষকের মধ্যে। মৌসুমি পানিফল স্থানীয় ভাষায় ‘পানি সিঙ্গারা’ নামে পরিচিত। এই ফল চাষ করে কিছুটা হলেও পরিবারের মধ্যে স্বচ্ছলতা ফিরে এসেছে প্রান্তিক চাষির।

উপজেলার জলাবদ্ধ পতিত জমিতে এখন শোভা পাচ্ছে পানিফলের গাছ। প্রতিদিন ভোরে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা যাত্রীবাহী বাস, ভ্যানগাড়ি, ইজিবাইকের মাধ্যমে বস্তায় ভরে এই পানিফল বিক্রির জন্য নিচ্ছেন জেলা সদর, যশোর, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে। নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ট্রাকযোগে রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রামে। এ ছাড়া কলারোয়া পৌর সদরের মুরারীকটি থেকে যুগিবাড়ী পর্যন্ত যশোর-সাতক্ষীরার মহাসড়কের দুই পাশে সারিবদ্ধভাবে পানিফল বিক্রি করছে স্থানীয় কৃষকরা।

কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শুভ্রাংশ শেখর দাস জানান, পানিফল একটি বর্ষজীবী জলজ উদ্ভিদ। উপজেলায় চলতি বছর প্রায় ৩৮ হেক্টর পতিত জমিতে পানিফল চাষ হয়েছে। পানিফলের পুষ্টির মান অনেক বেশি। কলারোয়া উপজেলার পতিত জমিতে এই পানিফলের চাষ ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মূলত কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় এ ফল চাষে আগ্রহী হচ্ছে এখানকার কৃষকরা। প্রতি বছর বোরো ধান কাটার পর, জলাবদ্ধ পতিত জমি, পানি জমে থাকা ডোবাসহ খাল-বিলে এই ফলের লতা রোপণ করা হয় (জমে থাকা পানিতে)।

তিনি বলেন, তিন থেকে সাড়ে তিন মাসের মধ্যে গাছে ফল আসে। এ ফল চাষে সার-কীটনাশকের তেমন প্রয়োজন হয় না।

পানিফল চাষি তৌহিদুল ইসলাম, ওসমান গানি, আবুল হোসে, আব্দুল কাদের, কবিরুল ইসলামসহ অধিকাংশ কৃষকরা জানান, সরকারি-বেসরকারি খাত থেকে ঋণ সহায়তা পেলে আরও অনেক প্রান্তিক কৃষক পানিফল চাষের সুযোগ পাবেন। ফলে একদিকে নিজেরা যেমন স্বাবলম্বী হতে পারবেন, ঠিক তেমনই গ্রামীণ অর্থনীতিতেও অবদান রাখা সম্ভব হবে এমনটাই দাবি করেন এসব কৃষক।

কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শুভ্রাংশ শেখর দাস জানান, বর্তমানে পানিফল কৃষিতে নতুন এক সম্ভাবনাময় ফসল। আমাদের কৃষি বিভাগ সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে পানিফল চাষের বিস্তার ঘটাতে। যেকোনো পতিত পুকুর, ডোবা অথবা জলাশয়ে পানিফল চাষ করা সম্ভব। তুলনামূলক এর উৎপাদন খরচ কম।

তিনি বলেন, চলিত বছর প্রায় ৩৮ হেক্টর জমিতে পানিফল চাষ করা হয়েছে, যা আগামী বছর বৃদ্ধি পেয়ে আরও বেশি জমিতে চাষ হবে বলে তিনি মনে করেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd