1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৬:০৯ পূর্বাহ্ন
১৭ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাতক্ষীরায় দুধে ভেজাল প্রতিরোধ এবং নিরাপদ দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনে সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত📰শ্যামনগরের ঈশ্বরীপুর ইউনিয়ন জলবায়ু সহনশীল ফোরামের অর্ধ-বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরায় সবুজ উদ্যোগ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত📰আশাশুনির বড়দলের গোয়ালডাঙ্গায় কৃষকদলের বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি পালন📰আশাশুনিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের মাঝে এ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণ📰আশাশুনিতে শ্রমিক দলের বর্ধিত সভা📰সংবাদকর্মীদের রক্ত ঝরল প্রেসক্লাবের সামনে: ইতিহাসে যুক্ত হলো বিভীষিকাময় দিন📰দেশে করোনাভাইরাসে আরও ২ জনের মৃত্যু, নতুন করে শনাক্ত ৭ জন📰নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি : নলতায় দুই রেস্টুরেন্টকে জরিমানা📰বন্ধ রয়েছে ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম

রতন টাটার পরিচয় কতদূর?

মশাল ডেস্ক
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৯৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

রতন টাটাকে হারিয়ে শোক পালন করছেন ভারত। । দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটির বহু মানুষের কাছেই এক অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন রতন টাটা।

১৯৩৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর মুম্বাইয়ে পারসিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন রতন টাটা। বাবা নভল টাটার জন্ম গুজরাটের সুরাটে। পরে টাটা পরিবার তাকে দত্তক নেয়। রতন টাটার মা সুনি টাটা আবার সরাসরি জামশেদজি টাটার পরিবারের অংশ। রতন টাটার পিতামহ হরমসজি টাটা জন্মসূত্রেই ওই পরিবারের সদস্য।

রতন টাটার যখন ১০ বছর বয়স, সেই সময় তার মা-বাবা আলাদা হয়ে যান। রতন টাটার নিজের এক ভাইও রয়েছেন, জিমি টাটা। সৎ ভাই নোয়েল টাটা। নভল টাটা দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন সিমোন টাটাকে। নোয়েল তাদেরই সন্তান।

মুম্বাইয়ে ক্যাথিড্রাল অ্যান্ড জন ক্যানন স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন রতন। তারপরে সিমলায় বিশপ কটন স্কুল এবং নিউইয়র্ক সিটিতে রিভারডেল কান্ট্রি স্কুলে পড়াশোনা করেন। ১৯৫৫ সালে স্নাতক পাস করেন তিনি। পরে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ সালে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে ডিগ্রি লাভ করেন।

পরে সত্তরের দশকে টাটা গোষ্ঠীতে পরিচালন বিভাগে দায়িত্বলাভ করেন রতন। ১৯৯১ সালে চেয়ারম্যান হন। মূলত ১৯৯১ সালে জেআরডি টাটা দায়িত্ব ছাড়লে রতন টাটাকে নিজের উত্তরাধিকারী ঘোষণা করেন। প্রথমে তাকে নিয়ে আপত্তি ছিল গ্রুপের ভেতরে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে গ্রহণযোগ্যতা বাড়ে তার। ২০১২ সাল পর্যন্ত পরিচালনার দায়িত্বভার সামলেছেন তিনি।

পশ্চিমবঙ্গের সিঙ্গুরে টাটা ন্যানো কারখানা গড়তে চেয়েছিলেন রতন টাটা। মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য চার চাকা গাড়ির স্বপ্নের জাল বুনেছিলেন তিনি। সেই সময় পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় ছিল বামপন্থিরা। তবে শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক টানাপড়েনে সিঙ্গুরে টাটাদের কারখানা হয়নি। সেই কারখানা হয় গুজরাটের সানন্দে।

যে ২১ বছর রতন টাটার হাতে টাটা গ্রুপের দায়িত্ব ছিল, তাতে গ্রুপের আয় বেড়ে হয় ৪০ গুণ, মুনাফা বাড়ে ৫০ গুণ। মধ্যবিত্তকে চার চাকার স্বপ্ন দেখান রতন টাটাই।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd