1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন
২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

দেশের সেবায় কাঁধে তুলে নেন করোনার নমুনা সংগ্রহের দায়িত্ব আশাশুনির সফল করোনা যোদ্ধা গোলাম মোস্তফা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০
  • ১৮৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে

আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার একজন সফল করোনা যোদ্ধা জিএম গোলাম মোস্তফা। পদবী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সেনেটারি ইন্সেপেক্টর। দায়িত্ব বাড়ী, দোকান, বাজার পরিস্কার পরিছন্ন রাখতে মানুষকে সচেতন করা। আইন অমান্য করে যদি কেউ নোংরা পরিবেশে খাদ্য দ্রব্য পরিবেশন করেন তবে তাদের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিন্তু সম্প্রতি মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রাদূর্ভাবে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন করোনার নমুনা সংগ্রহে। বিগত বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে করোনার ডিউটি শুরু করেন ভোমরা স্থল বন্দরে। পরে ২০২০সালের মার্চ মাসের শেষের দিকে নিজ কর্মস্থল আশাশুনিতে শুরু করেন করোনা উপসর্গ রোগীর স্যাম্পল বা নমুনা সংগ্রহ করা। খেয়ে না খেয়ে উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত দায়িত্ব পালনে ছুটে চলেন তিনি।
করোনার স্যাম্পল বা নমুনা সংগ্রহের দায়িত্বটি প্যাথলজি বিভাগের উপর বর্তালেও কোন আপত্তি ছাড়াই দেশ ও দেশের মানুষের সেবাই নিজের কাঁধে তুলে নেন করোনার নমুনা সংগ্রহের মত এমন একটি ভয়াবহ বা ঝুঁকিপূর্ণ দায়িত্ব। করোনা প্রতিরোধ বিষয়ক এক একান্ত স্বাক্ষাতকালে সেনেটারি ইন্সেপেক্টর জিএম গোলাম মোস্তফা বলেন, শুধু দায়িত্ব পালনের জন্য নয়, দেশ তথা জেলা ও উপজেলার মানুষকে সুস্থ রাখতে তিনি এ দায়িত্ব পালন করছেন। স্বাক্ষাতকালে তিনি আরও বলেন এ ঝুঁকিপূর্ণ পেশা পালন করতে গিয়ে পরিবার পরিজন থেকে হতে হয়েছে একেবারে আলাদা। পরিবারকে সুস্থ রাখতে আলাদা একটি নির্জন বাসায় একাই বসবাস করেন এমনটিই জানান তিনি। তবে দুঃক্ষ প্রকাশ করে বলেন, নমুনা সংগ্রহ করি বলে জেলা সদরে বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অনেক কর্মচারীই আমাদেরকে ঘৃনার চোখে দেখেন। কিন্তু তিনি হাল ছেড়ে দেননি। ঘৃনা বা হাজারও অপমান মেনে নিয়ে শত কষ্টো হলেও উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে নমুনা সংগ্রহের দায়িত্ব পালনে তিনি কোন দিন পিছু পা হবেন না বলে প্রতিজ্ঞাবন্ধ হন। অন্যদিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একাধিক সূত্রে জানাগেছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ে করোনার যোদ্ধার তালিকায় অধিকাংশ কর্মচারী তাদের নাম অন্তরভুক্তও করিয়েছে। যারা কিনা কখনও করোনা প্রতিরোধে অফিস থেকে বাইরে যাননি। এছাড়া অনেকে অফিসে বসেও টিএ-ডিএ বিল উত্তোলন করেছেন। তাদের তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। আগামীতে সে সকল ভূয়া করোনা যোদ্ধার নাম মিডিয়ার সামনে প্রকাশ করা হবে বলে জানান তারা। সেনেটারি ইন্সেপেক্টর গোলাম মোস্তফার মাধ্যমে করোনা ভাইরাস সনাক্ত ও করোনা প্রতিরোধ বিষয়ক সচেতনা মূলক প্রচারে মুগ্ধ আশাশুনি উপজেলাসহ ভোমরা স্থল বন্দরের সাধারণ মানুষ। ইতি মধ্যে তিনি সাধারণ মানুষের কাছে একজন করোনা যোদ্ধায় ভূষিত হয়েছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd