1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন
৪ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰জীবন-মৃত্যুর পরিস্থিতি না হলে সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হবেন না: আসিফ📰গাড়িতে যাত্রী সেজে বন্ধুত্ব গড়ে তুলে প্রতারণা ও ধর্ষণ📰জুলাই শহীদ দিবসে সাতক্ষীরার বাইপাস জিরো পয়েন্টে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্ট 📰জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় পোস্ট  কার্ড বিতরণ  উদ্বোধন 📰আশাশুনির গজুয়াকাটি সরকারি প্রাইমারী স্কুলের মেঝে ১ফুট পানিতে প্লাবিত📰আশাশুনি সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান📰আশাশুনি টু বাঁকা ব্রীজের সংযোগ সড়ক ভেঙ্গে করুন অবস্থা📰পাইকগাছায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত📰পাইকগাছায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস 📰সাতক্ষীরায় ভারী বৃষ্টিতে পানিবন্দী শত শত পরিবার

খুলনায় হচ্ছে শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০
  • ২৭৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী বিভাগীয় শহর খুলনায় একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে আইন অনুমোদন দিয়েছে সরকার। সোমবার (১৩ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গণভবনে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনে অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, দেশের চিকিৎসা ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, সেবার মানোন্নয়ন এবং সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণে যুগোপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের নির্বোচনী ইশতেহারে ‘সব বিভাগীয় শহরে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে’ মর্মে সরকারের লক্ষ্য ও পরিকল্পনা গৃহীত হয়েছে। সরকারের চলমান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে খুলনা জেলায় ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন।
চিকিৎসা শিক্ষায় উচ্চশিক্ষিত বিশেষজ্ঞ ও গবেষক তৈরি করার লক্ষ্যে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের চিকিৎসা শিক্ষা, গবেষণা এবং স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় মেডিকেল কলেজগুলোর শিক্ষার মান সংরক্ষণ ও উন্নয়নই প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মুখ্য উদ্দেশ্য বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি জানান, প্রস্তাবিত খসড়া আইনটি এরই মধ্যে রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রণীত আইনগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রণয়ন করা হয়েছে। আইনে মোট ৫৫টি ধারা রয়েছে। এ আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে বিধিমালা, প্রবিধানমালা ও সংবিধি প্রণয়ন করা যাবে। আইনে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, এখতিয়ার এবং ক্ষমতার বিষয়ে বর্ণনা করা ছাড়াও পরিদর্শন ও আর্থিক বিষয়ে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) ভূমিকার কথা উল্লেখ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রোভিসি, ট্রেজারার, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও অন্যান্য কর্মচারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া, ক্ষমতা ও দায়িত্ব বণ্টন করা আছে আইনে। এছাড়া আইনে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল, অনুষদ, বিভাগ, প্রয়োজনীয় কমিটি ও শৃঙ্খলা বোর্ড গঠন এবং তাদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব বর্ণনা রয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে রাষ্ট্রপতি ও স্পিকারের মনোনীত প্রতিনিধিকে সদস্য হিসেবে অন্তুর্ভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন অংশীজন ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধির সমন্বয়ে একটি ভারসম্যপূর্ণ সিন্ডিকেট গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। সিন্ডিকেটে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগের প্রতিনিধিদের সদস্য হিসেবে অন্তুর্ভুক্ত করা হয়েছে। খুলনা বিভাগের আওতাধীন সব সরকারি ও বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ, নার্সিং কলেজ ও ইনস্টিটিউট এবং চিকিৎসা শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
প্রস্তাবিত আইনের মাধ্যমে চিকিৎসা শাস্ত্রে উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, সেবার মান ও সুযোগ-সুবিধার সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন ঘটবে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে খুলনা বিভাগে উন্নত চিকিৎসা সেবা সম্প্রসারিত হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd