1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
১৭ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাতক্ষীরায় দুধে ভেজাল প্রতিরোধ এবং নিরাপদ দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনে সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত📰শ্যামনগরের ঈশ্বরীপুর ইউনিয়ন জলবায়ু সহনশীল ফোরামের অর্ধ-বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরায় সবুজ উদ্যোগ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত📰আশাশুনির বড়দলের গোয়ালডাঙ্গায় কৃষকদলের বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি পালন📰আশাশুনিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের মাঝে এ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণ📰আশাশুনিতে শ্রমিক দলের বর্ধিত সভা📰সংবাদকর্মীদের রক্ত ঝরল প্রেসক্লাবের সামনে: ইতিহাসে যুক্ত হলো বিভীষিকাময় দিন📰দেশে করোনাভাইরাসে আরও ২ জনের মৃত্যু, নতুন করে শনাক্ত ৭ জন📰নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি : নলতায় দুই রেস্টুরেন্টকে জরিমানা📰বন্ধ রয়েছে ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম

মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ১ নভেম্বর, ২০১৯
  • ৪০৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

সাতক্ষীরার দেবনগরে আদালতের রায় পেয়ে দীর্ঘদিনের ভোগদখলীয় সম্পত্তি সীমানা নির্ধারণের বিষয়টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করে বির্তকিত সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার সাতক্ষীরা প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন, সদর উপজেলার দেবনগর গ্রামের মৃত বসন্ত কুমার বিশ্বাসের ছেলে ঠাকুরপদ বিশ্বাস।

তিনি তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, যোগরাজপুর মৌজায় মহিরঙ্গীনী দাসীর নামে ৩০১৯ ও ৩৯৬৮ দাগে .৫৬ একর জমি ছিলো। তার সম্পত্তির খাজনাদী বাকী পড়ায় সাতক্ষীরা সার্টিফিকেট আদালতে সি,সি ৮৮/১৯৬২-৬৩ নং মামলায় উক্ত সম্পত্তি নিলাম হয়। এরপর গত ২৭/৭/১৯৬৪ তারিখে উক্ত সম্পত্তির নিলামে ক্রয় করার পর গত ২৯/৪/৬৬ তারিখে সরকারের মাধ্যমে দখল বুঝে নেই। এরপর উক্ত সম্পত্তির ৩৯৬৮ দাগের কিছু জমিতে বাড়ীঘর নির্মাণ করে বসবাস করে আসছি। এছাড়া উক্ত সম্পত্তিতে বিভিন্ন প্রকার বনজ, ফলজ, বৃক্ষাদি লাগিয়ে এবং পুকুর কেটে শান্তিপূর্ণভাবে র্দীঘ ৪০ বছর যাবত ভোগদখল করে আসছিলাম। উক্ত সম্পত্তির খাজনা দাখিলা, মিউটেশনসহ সকল কাগজপত্র আমার রয়েছে। কিন্তু গত ২০১২ সালে একই এলাকার মৃত রাজেন্দ্র দাসের ওয়ারেশ তার ৫ পুত্র যথাক্রমে জালিয়াতী চক্রের হোতা, তাপস কুমার দাস, স্বপন কুমার দাস,তপন কুমার দাস, তুষার কান্তি দাস, সঞ্জয় দাস, নব কুমার দাসসহ একাধিক জাল জালিয়াতী চক্রের হোতা গত ০১/৯/১৯৭৬ তারিখে ৫৯৩০ নং কবলা দলিল সৃষ্টি করে অবৈধভাবে আমার সম্পত্তি দখলের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় এবং হারান চন্দ্রকে ব্যবহার করে আমার ৩ শতক সম্পত্তি দখল করে ঘর নির্মাণ করে। এছাড়া আমাকে হুমকি ধামকি প্রদর্শন করে। কোন উপায় না পেয়ে আমি ২০১৪ সালে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতে স্বত্ত্ব প্রচার, খাস দখল ও ডিক্রি উচ্ছেদের মামলা দায়ের করি।

উক্ত মামলায় আদালত দীর্ঘ শুনানীঅন্তে উভয়ের কাগজপত্র পর্যালোচনা করে তাদের কাগজপত্র জাল উল্লেখ করে। এছাড়া অতিরিক্ত জেলা জজ ১ম আদালতের বিচারক আমার পক্ষে রায় দেন। এরপর উলে¬খিত ব্যক্তিরা উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে দেওয়ানী আপীল মামলা নং- ৫৮/১৮ দায়ের করে। জেলা ও দায়রা জজ আদালত উক্ত মামলাটি অতিরিক্ত জেলা জজ, ২য় আদালতে বদলী করলে সেখানে দীর্ঘদিন শুনানী ও কাগজপত্র পর্যালোচনার পর বিচারক গত ১৪/১০/১৯ তারিখে তাদের আপীল খারিজ করে দেন এবং অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের আদেশ বহাল রাখেন। এছাড়া উক্ত সম্পত্তিতে স্থাপিত ঘর ৩০ দিনের মধ্যে অপসারণ করে নেওয়ার জন্য তাদের নির্দেশ দেন। ব্যর্থতায় বাদী (আমি) আদালত যোগে উক্ত গৃহ অপসারণ ও দখল নিতে পারবেন মর্মে নির্দেশ দেন।

আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী আমার পরিবারের সদস্য স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে ৮/১০ জন শ্রমিকের সাহায্যে উক্ত সম্পত্তির সীমানা নির্ধারণ পূর্বক ঘেরাবেড়া দেই। এবিষয়টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে তাপন কুমারের স্ত্রী স্থানীয় মহিলা ইউপি সদস্য অর্পণা, তাপস মাস্টার ও প্রভাত, হারান চন্দ্র সাংবাদিকদের মিথ্যা, বানোয়াট তথ্য দিয়ে একটি ভিত্তিহীন ও কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করে। অথচ উক্ত সম্পত্তির সকল বৈধ কাগজপত্র আমার রয়েছে। এমতাবস্থায় তিনি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদসহ ওই জাল জালিয়াতি চক্রের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা কনেরছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd