1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন
১ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰পাইকগাছায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত📰পাইকগাছায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস 📰সাতক্ষীরায় ভারী বৃষ্টিতে পানিবন্দী শত শত পরিবার📰তৃতীয় মাত্রা’র সম্পাদকের সুস্থতা কামনা সাতক্ষীরা জেলা সাংবাদিক ফোরামের 📰তালায় দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে সমবায় সদস্যদের মাঝে চেক বিতরণ📰শ্যামনগরে বজ্রপাতে মৎস্য চাষীর মৃত্যু📰 অপরিকল্পিত স্লুইস গেটের জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে লাবসার ১৭ টি গ্রাম,  পানিবন্দী হাজার হাজার মানুষ 📰তালা যুব পানি কমিটির সভা শেষে ইউএনও’র কাছে স্মারকলিপি প্রদান📰ছাত্ররাজনীতিকে ‘না’ বললো খু‌বির সহস্রাধিক নবীন শিক্ষার্থী📰সাতক্ষীরায় ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

সদর উপজেলার ২২ গ্রাম পানি নিচে : অপসারণ দাবিতে পানি কমিটির সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৯
  • ৫০৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে


নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ২২টি গ্রাম এখনও পানির নিচে রয়েছে। এসব গ্রামের তিন হাজারেরও বেশি পরিবার চরম ভোগান্তির শিকার হয়েছে। পানি জমে থাকার কারণে এবার এসব গ্রামের বিলগুলিতে বোরো আবাদ হুমকির মুখে পড়েছে। কৃষকরা এখন পর্যন্ত বীজতলা তৈরি করতে পারেননি। এলাকাজুড়ে রয়েছে খাবার পানির তীব্র সংকটও।
বৃহস্পতিবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এই তথ্য দিয়েছে কেন্দ্রিয় পানি কমিটি। তারা বলেছেন এবার সাতক্ষীরায় স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ২০০০ মিমির কম ১৫০২ মিমি হলেও গ্রামগুলো পানিমগ্ন হয়ে পড়েছে নিকটস্থ নদী বেতনা ও মরিচ্চাপের পানিতে। এসব নদী পলিযুক্ত হয়ে উঁচু হয়ে পড়ায় পানি ধারণ ক্ষমতা হারিয়েছে। এর সাথে যুক্ত হয়েছে কয়েকদিন আগের টানা বুষ্টির পানি। ফলে এলাকা জুড়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে পানি কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ এবিএম শফিকুল ইসলাম জানান সাতক্ষীরা সদর উপজেলার সাতক্ষীরা সদর, ব্রম্মরাজপুর ও ধুলিহর ইউনিয়নের এসব গ্রামে নিরাপদ খাবার পানি সংকটের পাশাপাশি স্যানিটেশন ব্যবস্থা বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। সরকারি ব্যবস্থাপনায় কয়েকটি পাম্প বসিয়েও একই এলাকার ২৬ টি বিলের পানি নিষ্কাশন করা যাচ্ছে না। এরই মধ্যে পানিতে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়েছে। পরিবেশ দূষন শুরু হয়েছে। এই পানি ব্যবহারের ফলে গ্রামবাসীর দেহে চর্মরোগ ছড়িয়ে পড়েছে। এ এলাকায় কাজ না থাকায় পুরুষ মজুরি ২০০ টাকা ও মহিলা মজুরি মাত্র ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পানিবাহিত নানা রোগ ছাড়াও এ এলাকায় সাপের উপদ্রব দেখা দিয়েছে।
জরুরি ভিত্তিতে পানি অপসারনের বিকল্প ব্যবস্থা না করা গেলে এলাকার কৃষি ও আর্থ সামাজিক খাত লন্ডভন্ড হয়ে যাবার আশংকা রয়েছে। তারা আরও জানান, গত প্রায় ২৫ বছর সাতক্ষীরাসহ পাশর্^বর্তী জেলার ২০ লাখ মানুষ জলাবদ্ধতার কবলে পড়ে আছে। এর সাথে যুক্ত হলো আরও ২২টি গ্রাম। এসব গ্রামের মধ্যে রয়েছে গদাইবিল, রাজারবাগান প্রামানিকপাড়া, কুলিনপাড়া, বদ্দিপুর তালতলা, কলোনিপাড়া, বসতিপাড়া, শাল্যে, বেড়াডাঙ্গি, পূর্ব মাছখোলা, পশ্চিম মাছখোলা, চেলেরডাঙ্গা, ওমরাপাড়া, মল্লিকপাড়া, জেয়ালা, গোবিন্দপুর, ধুলিহর সানাপাড়া, বাঁধনডাঙ্গা, রামচন্দ্রপুর, দহকুলা, দামারপোতা, বড়দল ও বালুইগাছা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় পানি কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ এবিএম শফিকুল ইসলাম, বেতনা-মরিচ্চাপঅববাহিকা পানি কমিটির আহবায়ক অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহী, মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন জোয়ার্দার, অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহী, মীর জিল্লুর রহমান, নাজমা আক্তার, দিলীপ কুমার সানা প্রমূখ।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd