1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৪৯ অপরাহ্ন
১৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰‘বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক নয়াদিল্লি’📰আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ📰গণমাধ্যমে মতামত দেওয়ায় Huawei” কর্তৃক ভোক্তা অধিকার সংগঠক মহিউদ্দীনের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলার নিন্দা ও অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহবান📰শ্যামনগরে কৃষিতে ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার হ্রাসকরণের দাবিতে মানববন্ধন  📰২৬ তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস -২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে সাতক্ষীরায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরার চন্দনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন📰যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সাতক্ষীরার উদ্যোগে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন📰সাতক্ষীরা সদরে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচির প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদরাসার অধ্যক্ষের দুর্নীতি ও অনিয়মের তদন্ত অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায় ক্যাব’র মানববন্ধন

সদর উপজেলার ২২ গ্রাম পানি নিচে : অপসারণ দাবিতে পানি কমিটির সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৯
  • ৪৪৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে


নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ২২টি গ্রাম এখনও পানির নিচে রয়েছে। এসব গ্রামের তিন হাজারেরও বেশি পরিবার চরম ভোগান্তির শিকার হয়েছে। পানি জমে থাকার কারণে এবার এসব গ্রামের বিলগুলিতে বোরো আবাদ হুমকির মুখে পড়েছে। কৃষকরা এখন পর্যন্ত বীজতলা তৈরি করতে পারেননি। এলাকাজুড়ে রয়েছে খাবার পানির তীব্র সংকটও।
বৃহস্পতিবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এই তথ্য দিয়েছে কেন্দ্রিয় পানি কমিটি। তারা বলেছেন এবার সাতক্ষীরায় স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ২০০০ মিমির কম ১৫০২ মিমি হলেও গ্রামগুলো পানিমগ্ন হয়ে পড়েছে নিকটস্থ নদী বেতনা ও মরিচ্চাপের পানিতে। এসব নদী পলিযুক্ত হয়ে উঁচু হয়ে পড়ায় পানি ধারণ ক্ষমতা হারিয়েছে। এর সাথে যুক্ত হয়েছে কয়েকদিন আগের টানা বুষ্টির পানি। ফলে এলাকা জুড়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে পানি কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ এবিএম শফিকুল ইসলাম জানান সাতক্ষীরা সদর উপজেলার সাতক্ষীরা সদর, ব্রম্মরাজপুর ও ধুলিহর ইউনিয়নের এসব গ্রামে নিরাপদ খাবার পানি সংকটের পাশাপাশি স্যানিটেশন ব্যবস্থা বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। সরকারি ব্যবস্থাপনায় কয়েকটি পাম্প বসিয়েও একই এলাকার ২৬ টি বিলের পানি নিষ্কাশন করা যাচ্ছে না। এরই মধ্যে পানিতে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়েছে। পরিবেশ দূষন শুরু হয়েছে। এই পানি ব্যবহারের ফলে গ্রামবাসীর দেহে চর্মরোগ ছড়িয়ে পড়েছে। এ এলাকায় কাজ না থাকায় পুরুষ মজুরি ২০০ টাকা ও মহিলা মজুরি মাত্র ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পানিবাহিত নানা রোগ ছাড়াও এ এলাকায় সাপের উপদ্রব দেখা দিয়েছে।
জরুরি ভিত্তিতে পানি অপসারনের বিকল্প ব্যবস্থা না করা গেলে এলাকার কৃষি ও আর্থ সামাজিক খাত লন্ডভন্ড হয়ে যাবার আশংকা রয়েছে। তারা আরও জানান, গত প্রায় ২৫ বছর সাতক্ষীরাসহ পাশর্^বর্তী জেলার ২০ লাখ মানুষ জলাবদ্ধতার কবলে পড়ে আছে। এর সাথে যুক্ত হলো আরও ২২টি গ্রাম। এসব গ্রামের মধ্যে রয়েছে গদাইবিল, রাজারবাগান প্রামানিকপাড়া, কুলিনপাড়া, বদ্দিপুর তালতলা, কলোনিপাড়া, বসতিপাড়া, শাল্যে, বেড়াডাঙ্গি, পূর্ব মাছখোলা, পশ্চিম মাছখোলা, চেলেরডাঙ্গা, ওমরাপাড়া, মল্লিকপাড়া, জেয়ালা, গোবিন্দপুর, ধুলিহর সানাপাড়া, বাঁধনডাঙ্গা, রামচন্দ্রপুর, দহকুলা, দামারপোতা, বড়দল ও বালুইগাছা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় পানি কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ এবিএম শফিকুল ইসলাম, বেতনা-মরিচ্চাপঅববাহিকা পানি কমিটির আহবায়ক অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহী, মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন জোয়ার্দার, অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহী, মীর জিল্লুর রহমান, নাজমা আক্তার, দিলীপ কুমার সানা প্রমূখ।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd