1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন
১৮ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰হালদা নদী নারী নির্যাতনের মতো নির্যাতিত হচ্ছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার📰ইসরায়েলের পতন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র : ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা📰শ্যামনগরে সাপের কামড়ে ঘের মালিকের মৃত্যু📰বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাতক্ষীরা জেলা সদস্য সচিবের পদত্যাগ📰স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : ড. মুহাম্মদ ইউনূস📰আশাশুনিতে আগামী অর্থ বছরের বাজেট সভা📰সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের ওপর নারকীয় হামলা; জেলা প্রশাসনের আশ্বাসের পরিপেক্ষিতে আগামী ৮ জুলাই পর্যন্ত আন্দলনের কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা : গ্রেপ্তার-১📰সাতক্ষীরায় দুধে ভেজাল প্রতিরোধ এবং নিরাপদ দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনে সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত📰শ্যামনগরের ঈশ্বরীপুর ইউনিয়ন জলবায়ু সহনশীল ফোরামের অর্ধ-বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরায় সবুজ উদ্যোগ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত

গরীবের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত(এসি) ঘর আর চোখে পড়েনা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৯
  • ৬৫৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে


সুমন চক্রবর্তি ॥ আধুনিকতায় ছোঁয়া আর কালের আবর্তে পাটকেলঘাটায় গ্গ্রামের মানুষের এসি ঘর হিসেবে খ্যাত মাটির তৈরি ঘর। অতীতে মাটির ঘর গরিবের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘর বলা হত। কিন্তু এখন আর সেটা বলা যাচ্ছে না। ঝড়-বৃষ্টি থেকে বাঁচার পাশাপাশি প্রচুর গরম ও খুবই শীতে আদর্শ বসবাস-উপযোগী মাটির তৈরি এসব ঘর। আগের মতো এখন আর তেমন একটা নজরে পড়ে না এই মাটির ঘর-বাড়ি।
জানা যায়, এঁটেল বা আঠালো মাটি কাদায় পরিণত করে দুই-তিন ফুট চওড়া করে দেয়াল তৈরি করা হত। ১০-১৫ ফুট উঁচু দেয়ালে কাঠ বা বাঁশের সিলিং তৈরি করে তার ওপর খড়-কুটা, টালী, অথবা ঢেউটিনের ছাউনি দেয়া হত। আর এই মাটির ঘর অনেক সময় দোতলা পর্যন্ত করা হয় এলাকা ভেদে, পাটকেলঘাটায় এমনটি নেই। সব ঘর বড় মাপের হয় না। গৃহিণীরা মাটির দেয়ালে বিভিন্ন রকমের আলপনা একে ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বর্ষা মৌসুমে মাটির ঘরের ক্ষতি হয় বলে ইট-সিমেন্টের ঘর নির্মাণে এখন উৎসাহী হচ্ছে মানুষ। এক সময় পাটকেলঘাটা থানার বিভিন্ন গ্রামের ও অনেক পরিবার মাটির ঘরে বাস করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করলেও প্রবল বর্ষণে মাটির ঘরের ক্ষতি হয় বেশি। ভূমিকম্প বা বন্যা না হলে একটি মাটির ঘর শত বছরেরও বেশি স্থায়ী হয়। কিন্তু কালের আবর্তে দালান-কোঠা আর অট্টালিকার কাছে হার মানছে মাটির ঘর।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd