1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:০২ অপরাহ্ন
২৯ আশ্বিন, ১৪৩১
Latest Posts

কলারোয়ায় স্কুল ছাত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের ঘটনায় মামলা দায়ের।। আসামী পলাতক

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৯
  • ৫৩২ সংবাদটি পড়া হয়েছে


নিজস্ব প্রতিনিধিঃ কলারোয়া থানায় এক স্কুল ছাত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের ঘটনায় মামলা হয়েছে। শনিবার বিকালে এ মামলাটি কলারোয়ায় থানায় রেকর্ড ভুক্ত হয়। কলারোয়া থানার অফিসার ইনসচার্জ মনিরুজ্জামান জানান-উপজেলার জালালাবাদ গ্রামের বাবুল সরদারের মেয়ে বাদী হয়ে কলারোয়া থানায় এ সংক্রান্তে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়-উপজেলার জালালাবাদ গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২৪) গত ১৩ এপ্রিল বিকাল ৫টার দিকে প্রতিবেশী অষ্টম শ্রেণিতে পুড়–য়া কন্যাকে পাশ্ববর্তী শহিদুল ইসলামের ছেলে রুহুল কুদ্দুসের বাড়ীর বারান্দায় ফেলে ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। যা ২৫ এপ্রিল ওই স্কুল ছাত্রী তার মাকে জানায়। এনিয়ে ওই এলাকায় মেয়ের মা ও মেয়ে গ্রাম্য শালিশের দারস্থ হয়। সেখানে কোন সুরহা না হওয়ায় শনিবার বিকালে কলারোয়া থানায় সাদ্দাম হোসেনকে আসামী করে ২০০০সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১)ধারায় একটি মামলা নং-২২(৪)১৯ দায়ের হয়। এদিকে মামলার ভিকটিম মামলায় উল্লেখ্য করেন যে-আসামী সাদ্দাম হোসেন তার প্রতিবেশী হওয়াতে পরিচয় হয়। ঘনঘন তাদের বাড়ীর আশেপাশে ঘোরা ফেরা করার এক পর্যায়ে তার সাথে ভালবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এর পর দুই একদিন তার সহিত কথা বার্তা ও দেখা হয়। ১৩ এপ্রিল বিকালে ভিকটিম পাশ্ববর্তী প্রতিবেশির বাড়ীতে টিভি দেখাকালীন আসামী সাদ্দাম হোসেন ইশারায় ডাকদিলে সেথানে যায়। তখন আসামী সাদ্দাম ভিকটিমকে মিষ্টি মিষ্টি ভালবাসার কথা বলিয়া সুকৌশলে ফুসলাইয়া পাশ্ববর্তী রুহুল কুদ্দুসের বাড়ির বারান্দার কর্ণারে ঘেরা জায়গায় নিয়ে যায়। তখন ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়। ওই বাড়ীতে কেহ না থাকার সুযোগে এবং রুহুল কুদ্দুসের স্ত্রী রান্না ঘরে থাকায় ঝড়ের বাতাস ও বৃষ্টির মধ্যে ভিকটিমকে মুখ চাপিয়া জাপটাইয়া ধরিয়া জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরে নীরবে লোক লজ্বার ভয়ে এবং মান-সম্মানের কথা চিন্তা করে কাউকে কিছু না বলিয়া রুহুল কুদ্দুসের বাড়ী হতে চয়ে যাই। এর মধ্যে ভিকটিম আসামী সাদ্দামের সহিত এ বিষয় নিয়ে কথাবার্তা বলিতে থাকে। তখনও কাউকে বিষয়টি নিয়ে ভিকটিম বলে নাই। পরবর্তীতে ২৫ এপ্রিল ভিকটিম তার মাতা রাবেয়া খাতুনকে বিষয়টি খুলে বলে। তার পরে ভিকটিমের পিতা ও মাতা বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের নিয়ে শালিশের দারস্থ হয়। আসামী সাদ্দাম হোসেন শালিশে হাজির না হওয়ায় কলারোয়া থানায় এ মামলাটি দায়ের করা হয়। এবিষয়ে কলারোয়া থানার অফিসার ইনসচার্জ মনিরুজ্জামান বলেন-ভিকটিম পুলিশ হেফাজাতে রয়েছে। আদালতে জবানবন্দি গ্রহন শেষে অনুমতি নিয়ে মেডিকেল করা হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd