1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৪ পূর্বাহ্ন
৫ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বহুকাঙ্খিত পোস্ট অফিস মোড় হতে পুরাতন সাতক্ষীরা হাটখোলা মোড় পর্যন্ত কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন 📰ফিলিস্তিনে ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে মোসলেমা আদর্শ একাডেমীর মানববন্ধন📰আশাশুনি জামায়াতের দায়িত্বশীল শিক্ষা শিবির📰বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপন উপলক্ষে দরগাহপুর আঞ্চলিক প্রেসক্লাবের মতবিনিময় সভা 📰সাতক্ষীরায় বর্ণিল আয়োজনে পালিত হচ্ছে বাংলা নববর্ষ📰বাংলা নববর্ষ উদযাপনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ণিল আয়োজন📰ফ্যাসিস্টের মুখাবয়ব কোনো রাজনীতির অংশ নয় : সংস্কৃতি উপদেষ্টা📰দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা📰এবারের সম্মেলনে ৩১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে: বিডা চেয়ারম্যান📰২৪-এর গণঅভ্যুত্থান বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলার সুযোগ এনে দিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুল মান্নানের ছেলে শেখ আব্দুল শাহিন পলাশ এর সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ জুন, ২০১৮
  • ৮১৭ সংবাদটি পড়া হয়েছে

বিজ্ঞপ্তি: তালা উপজেলার মাগুরা গ্রামের মৃত মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুল মান্নানের ছেলে শেখ আব্দুল শাহিন পলাশ মঙ্গলবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার প্রতিবাদ জানিয়েছেন শেখ আব্দুল লতিফের ছেলে প্রভাষক শেখ আব্দুল হালিম। বুধবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই প্রতিবাদ জানান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে আমার বাবা শেখ আব্দুল লতিফ ও তার ছোট ভাই মাগুরা ইউনিয়ন আ’লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শেখ আব্দুল গণির বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প ছিল। যুদ্ধকালিন সময়ে আমাদের বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাসহ অসংখ্যা হালকা-ভারি অস্ত্রসহ বোমা, গ্রেনেড ও গোলাবারুদ থাকতো। মুক্তিযোদ্ধাদের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের তিনবেলা খাওয়া ও থাকার ব্যবস্থা আমাদের বাড়িতেই ছিল। সালাউদ্দিন ইউসুপ, ইঞ্জিঃ শেখ মুজিবুর রহামন, বীর মুক্তিযোদ্ধা স,ম আলাউদ্দিন, আব্দুস সালাম, ইউনুচ ও কামরুজ্জামান টুকুসহ অসংখ্যা মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান ছিল আমাদের বাড়িতে। ৭১ এর নভেম্বর/ডিসেম্বর মাসে খান সেনারা আমাদের বাড়ি পুড়িয়ে দেয়। তিনি আরো বলেন, আমার ছোট চাচার ছেলে শেখ আব্দুল শাহিন পলাশ মঙ্গলবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে যে অভিযোগ উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ন মিথ্যে ও ভিত্তিহীন। নিজস্ব বাড়ি ঘর না থাকায় যুদ্ধকালিন সময়ে ছোট চাচা আমান বাবার বাড়িতেই থাকতেন। যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের সংঘঠিত করা, প্রশিক্ষনের জন্য ভারতে পাঠানোর ব্যবস্থাসহ যাবতীয় কাজ করতেন সেঝ চাচা ও আমার বাবা। বাড়িতে অবস্থানকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করতেন আমার বাবা ও চাচারা। খানসেনারা আমার বাবা ও সেঝ চাচার বাড়িঘর পুড়িয়ে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়েছিল। অথচ তারা জীবীত থাকাকালিন কেউ মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভূক্ত হওয়ার জন্য কোন চেষ্টা করেননি। শেখ আব্দুল হালিম বলেন, ২০১৭ সালের জানুয়ারী মাসে তালা উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই বাছাই শুরু হলে বোর্ডের কাছে আমার বাবা, মা, সেঝ চাচা ও বড় ফুফু চারজনকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অর্ন্তভূক্ত করার জন্য আমরা আবেদন করি। কিন্তু বোর্ড থেকে এমন কোন ফরম বিতরণ করা হয়নি যেখানে কোন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী / সন্তান বা অন্য কারো সাক্ষ্য গ্রহণ করা দরকার। যুদ্ধকালিন সময়ে আমাদের বাড়িতে অবস্থানকৃত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারদের কাছ থেকে আমার বাবা, মা, সেঝ চাচা ও বড় ফুফু চারজনের মুক্তিযুদ্ধে আবেদনের প্রত্যায়ন নেয়া আছে। আমাদের চাচীর কাছে কাছে কখনো স্বাক্ষরের জন্য আবেদন বা অনুরোধ করা হয়নি। সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে তাদের সাথে আমাদের দ্বন্দ্ব রয়েছে। বন্টননামা অনুযায়ী জমি ভাগ করতে গিয়ে দেখা গেছে আমার ছোট চাচার ছেলেরা অনেক বেশি জমি দখল করেে রেখেছে। ওই জমি বের করে দিতে বলায় তারা তারবাহনা শুর করেছে। মূল ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য সংবাদ সম্মেলনে আমার চাচাত ভাই আব্দুল শাহিন মিথ্যের আশ্রয় নিয়েছেন। তারা আমাদের সামাজিক সম্মান ও রাজনৈতিক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তিনি উক্ত ষড়যন্ত্রকারিদের হাত থেকে পৈত্রিক সম্পত্তি উদ্ধার ও তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যে অপপ্রচারকারিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd