1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২০ পূর্বাহ্ন
৭ কার্তিক, ১৪৩১
Latest Posts

কয়রায় ২১ জলমহলে সরকারি রাজস্ব কমেছে ১১ লক্ষ টাকা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২ জুন, ২০১৮
  • ৪৩৪ সংবাদটি পড়া হয়েছে

কয়রা সংবাদদাতা ঃ  কয়রায় ২১ টি জলমহলে খাস আদায়ে বিগত বছরের চেয়ে সরকারি রাজস্বের টাকা কমেছে ১১ লক্ষাধীক টাকা। অথচ উক্ত ২১ টি জলমহলে বিগত বছরে অথ্যাৎ বাংলা ১৪২৪ সনে আদায় হয়েছিল ১৬ লক্ষ ৯২ হাজার ৫ শত টাকা এবং এবার সেই একই জলমহলে ১৪২৫ সনে খাস আদায় হয়েছে ৫ লক্ষ ৭৯ হাজার ৮ শত টাকা। ফলে সরকারি রাজস্ব কমেছে ১১ লক্ষ ১২ হাজার ৭ শত টাকা।

উল্লেখ্য প্রতি বছরের ন্যায় এবছর ও খাস আদায়যোগ্য জলমহলের জন্য উপজেলা পরিষদ থেকে মাইকিং সহ নোটিশ বোর্ডে ২১ টি জলমহলের তালিকা টানানো হয় এবং সেখানে মৌজার নাম, জলমহলের আয়তন, সায়রত কেস নং, খাস আদায়ের সন এবং বিগত বছরের স¤া¢ব্যমূল্য উল্লেখ করা হয়্।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার উক্ত জলমহল ব্যবস্থাপনা কমিটির আহবায়ক হয়ে প্রচার করেন এবং সে মোতাবেক বৃহস্পতিবার উপজেলা পরিষদে সর্বসাধারনের উপস্থিতিতে ওপেন ডাক শুরু হয়। কিন্তু ডাক শুরু হওয়ার সাথে সাথে  কতিপয় যুবক সাংবাদিক আকতারুল ইসলাম, খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক মাসুদ রানা এবং মঠবাড়ী গ্রামের আল আমিন সহ অনেক কে নির্বাহী কর্মকর্তার সামনে ধমক দিয়ে না ডাকার জন্য হুমকি ধামকি দেয়। এছাড়া সাধারণ মানুষ, জেলে, মৎস্য ব্যাবসায়ীকে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি এবং অনেককে ভয়ে চলে যেতে দেখা গেছে। তবে উপজেলা পরিষদে জলমহল ডাকার সময় দু’দফায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে কয়রা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় কিন্তু তখন জলমহল ডাকার মত সাধারণ কোন মানুষ উপস্থিত ছিল না। এদিকে ঘটনাস্থলে উপস্থিত উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি এসএম বাহারুল ইসলাম জানান, সম্পূর্ণ পরিকল্পিত ভাবে ছাত্রলীগ নেতা কর্মীরা জলমহল ডাক থেকে সবাইকে বঞ্চিত করে নিজেরা ভাগাভাগি করে নিয়েছে। তিনি জলমহল পূনরায় সেল করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আল আমিন জানান, তিনি উক্ত জলমহল কিনতে গেলে ছাত্রলীগ নামধারী সন্ত্রাসীরা তাকে সেখান থেকে বের করে দেয়। জেলা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক মাসুদ রানা জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সামনে ছাত্রলীগ তাকে পাগল বলে বের করে দিয়েছে। এ সম্পার্কে উপজেলা আ’লীগের সভাপতি মোহসিন রেজা বলেন, পরিকল্পিত ভাবে ছাত্রলীগ সহ কতিপয় ব্যক্তি প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করে এসব জলমহল ভাগাভাগি করে নিয়েছে এবং সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব ফাকি দিয়েছেন এবং এজন্য তিনি উপজেলা প্রশাসন কে দায়ী করে পূনরায় টেন্ডার ডাকার দাবী জানিয়েছেন। এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিমুল কুমার সাহার সাথে কথা বললে তিনি পত্রিকায় না লেখার জন্য অনুরোধ করেছেন। উল্লেখ্য হড্ডা গ্রামের হোগলার খাল ১৪২৪ সনে ৩৬৯৬০০ টাকা রাজস্ব আদায় হয় এবং এবার মাত্র ৭১০০০ টাকা। চরামুখা গ্রামের শিংজোড়া খাল ১৪২৪ সনে ১৭৬১৫৭ টাকা এবার মাত্র ১১০০০ টাকা। অর্জুনের খাল ১৪২৪ সনে ১৫২২৫০ টাকা এবার মাত্র ১৭০০০ টাকা। আমাদী খাল ১৪২৪ সনে ১২৫০৭৫ টাকা এবার মাত্র ৩১০০০ টাকা। অনুরুপ প্রতিটি খালে সরকারি রাজস্ব কমায় বিভিন্ন মহলে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। ছাত্রলীগের বাধার মুখে কয়রায় ২১ জলমহলের সরকারি রাজস্ব কমেছে ১১ লক্ষ টাকা
কয়রা সংবাদদাতা ঃ ব্যাপক অনিয়ম আর ছাত্রলীগের বাধার মুখে কয়রায় ২১ টি জলমহলে খাস আদায়ে বিগত বছরের চেয়ে সরকারি রাজস্বের টাকা কমেছে ১১ লক্ষাধীক টাকা। অথচ উক্ত ২১ টি জলমহলে বিগত বছরে অথ্যাৎ বাংলা ১৪২৪ সনে আদায় হয়েছিল ১৬ লক্ষ ৯২ হাজার ৫ শত টাকা এবং এবার সেই একই জলমহলে ১৪২৫ সনে খাস আদায় হয়েছে ৫ লক্ষ ৭৯ হাজার ৮ শত টাকা। ফলে সরকারি রাজস্ব কমেছে ১১ লক্ষ ১২ হাজার ৭ শত টাকা। উল্লেখ্য প্রতি বছরের ন্যায় এবছর ও খাস আদায়যোগ্য জলমহলের জন্য উপজেলা পরিষদ থেকে মাইকিং সহ নোটিশ বোর্ডে ২১ টি জলমহলের তালিকা টানানো হয় এবং সেখানে মৌজার নাম, জলমহলের আয়তন, সায়রত কেস নং, খাস আদায়ের সন এবং বিগত বছরের স¤া¢ব্যমূল্য উল্লেখ করা হয়্। উপজেলা নির্বাহী অফিসার উক্ত জলমহল ব্যবস্থাপনা কমিটির আহবায়ক হয়ে প্রচার করেন এবং সে মোতাবেক বৃহস্পতিবার উপজেলা পরিষদে সর্বসাধারনের উপস্থিতিতে ওপেন ডাক শুরু হয়। কিন্তু ডাক শুরু হওয়ার সাথে সাথে ছাত্রলীগ নামধারী কতিপয় যুবক সাংবাদিক আকতারুল ইসলাম, খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক মাসুদ রানা এবং মঠবাড়ী গ্রামের আল আমিন সহ অনেক কে নির্বাহী কর্মকর্তার সামনে ধমক দিয়ে না ডাকার জন্য হুমকি ধামকি দেয়। এছাড়া সাধারণ মানুষ, জেলে, মৎস্য ব্যাবসায়ীকে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি এবং অনেককে ভয়ে চলে যেতে দেখা গেছে। তবে উপজেলা পরিষদে জলমহল ডাকার সময় দু’দফায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে কয়রা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় কিন্তু তখন জলমহল ডাকার মত সাধারণ কোন মানুষ উপস্থিত ছিল না। এদিকে ঘটনাস্থলে উপস্থিত উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি এসএম বাহারুল ইসলাম জানান, সম্পূর্ণ পরিকল্পিত ভাবে ছাত্রলীগ নেতা কর্মীরা জলমহল ডাক থেকে সবাইকে বঞ্চিত করে নিজেরা ভাগাভাগি করে নিয়েছে। তিনি জলমহল পূনরায় সেল করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আল আমিন জানান, তিনি উক্ত জলমহল কিনতে গেলে ছাত্রলীগ নামধারী সন্ত্রাসীরা তাকে সেখান থেকে বের করে দেয়। জেলা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক মাসুদ রানা জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সামনে ছাত্রলীগ তাকে পাগল বলে বের করে দিয়েছে। এ সম্পার্কে উপজেলা আ’লীগের সভাপতি মোহসিন রেজা বলেন, পরিকল্পিত ভাবে ছাত্রলীগ সহ কতিপয় ব্যক্তি প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করে এসব জলমহল ভাগাভাগি করে নিয়েছে এবং সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব ফাকি দিয়েছেন এবং এজন্য তিনি উপজেলা প্রশাসন কে দায়ী করে পূনরায় টেন্ডার ডাকার দাবী জানিয়েছেন। এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিমুল কুমার সাহার সাথে কথা বললে তিনি পত্রিকায় না লেখার জন্য অনুরোধ করেছেন। উল্লেখ্য হড্ডা গ্রামের হোগলার খাল ১৪২৪ সনে ৩৬৯৬০০ টাকা রাজস্ব আদায় হয় এবং এবার মাত্র ৭১০০০ টাকা। চরামুখা গ্রামের শিংজোড়া খাল ১৪২৪ সনে ১৭৬১৫৭ টাকা এবার মাত্র ১১০০০ টাকা। অর্জুনের খাল ১৪২৪ সনে ১৫২২৫০ টাকা এবার মাত্র ১৭০০০ টাকা। আমাদী খাল ১৪২৪ সনে ১২৫০৭৫ টাকা এবার মাত্র ৩১০০০ টাকা। অনুরুপ প্রতিটি খালে সরকারি রাজস্ব কমায় বিভিন্ন মহলে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd