1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ০৮:০৪ পূর্বাহ্ন
১২ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা জেলা বিএনপি’র পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন📰বাংলাদেশে এখনো ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা যায়নি : প্রধান উপদেষ্টা📰৫ দিনের ব্যবধানে গাজার দুই প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা করল ইসরায়েল📰চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনা প্রধানমন্ত্রী📰পছন্দের মাঠ না পাওয়ায় ক্ষোভ বাফুফের📰শ্যামনগরে ইটভাটা শ্রমিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার📰দশম হতে নবম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবীতে সাতক্ষীরায় ইউএপিইও পদে কর্মরত কর্মকর্তাদের সংবাদ সম্মেলন📰হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে লাইফ সাপোর্টে তামিম ইকবাল📰বড়দলে স্যানিটেশন, পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন বিষয়ক কমিটির সভা📰এসএসসিতে যশোর বোর্ডে কমেছে ২১ হাজার পরীক্ষার্থী

আশাশুনির মুক্তিযোদ্ধা রাধাকান্তের মনে অনেক আক্ষেপ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ২৭ জুন, ২০১৮
  • ৬৮৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

এমএম সাহেব আলী, আশাশুনি থেকেঃ আশাশুনি উপজেলার কাদাকাটি গ্রামের মৃত বলরাম গাইনের পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা রাধাকান্ত গাইন অনেক ব্যথা ও ক্ষোভ নিয়ে বৃদ্ধ বয়সে সময় পার করছেন। মৃত্যুর আগে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেয়ে যেতে পারবেন কিনা এ আক্ষেপ তাকে কুরে কুরে খাচ্ছে। রাধাকান্ত গাইন ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। তিনি যুদ্ধে অংশ গ্রহনের জন্য ট্রেনিং নিতে বিহারে গমন করেন। সেখানে দীর্ঘ প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন। প্রশিক্ষণের স্বীকৃতি স্বরূপ তাকে বাংলাদেশ স্বশস্ত্র বাহিনীর অধিনায়ক মহম্মদ আতাউল গনী ওসমানী এবং ৮ নং সেক্টরের আঞ্চলিক অধিনায়ক মোঃ আঃ গফুর স্বাক্ষরিত স্বাধীনতা সংগ্রমের সনদপত্র দেওয়া হয়। সনদপত্রের ক্রমিক নং ১০৯০৭। তিনি মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম অন্তর্ভূক্তির জন্য ২৬/০১/২০১৪ তাং যথাযথ নিয়মে ফরম পুরন করে জমা প্রদান করেন। ডিজি নং- উএও১২৯৩৬৪। বর্তমান তার বয়স ৮০ বছর। তান ৩ পুত্র ও ২ কন্যা সন্তান রয়েছে। সবাই স্ব প্রতিষ্ঠিত। বৃদ্ধ বয়সে এসে তিনি তেমন কিছু চাওয়া পাওয়ার প্রত্যাশি নন। কিন্তু জীবনের মায়া ত্যাগ করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করার পর জীবন সায়াহ্নে এসে এখনো তার স্বীকৃতি না পাওয়ার আপসোস তাকে কুরে কুরে খাচ্ছে। তার সহমুক্তিযোদ্ধা মনোরঞ্জন মন্ডল (গেজেট নং ৬২৯), সুশান্ত সরকার (৩১৭) ও নূরুল আমিন (৪৬৩) এবং যুদ্ধকালীল প্রশিক্ষণ শিবির কাজলনগর ক্যাম্পের প্রশিক্ষক এস এম আব্দুল বারী তার মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার ব্যাপারে স্বাক্ষ্য দিলেও এখনো তিনি কাঙ্খিত স্বীকৃতি থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। মৃত্যুর আগে কি তাকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে? নাকি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হওয়া স্বত্তেও স্বীকৃতি বঞ্চিত থেকে অতৃপ্তি নিয়ে জীবন শেষ করতে হবে? তার, তার পরিবারের সদস্য ও সহযোদ্ধারা তাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd