1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২০ পূর্বাহ্ন
৭ কার্তিক, ১৪৩১
Latest Posts

সায়েম ফেরদৌস মিতুল এর কবিতা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ১১ মে, ২০১৮
  • ৭৫৪ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ভূত

এসেই চলেগেল
কয়েক লক্ষ পদ্ম ফুটিয়ে সর্ষের ভেতর দিয়ে চলে গেল ভূত, বললো যাই
আর অমনি ভিন্ন ছায়াপথ থেকে খসে পড়লো ছত্রিশখানা তারা, তা থেকে একটির বীজ সংগ্রহ করে বাঁকল ছাড়ানো দেহে রুয়ে দিতেই চোখ ভরে দেখলাম দুরে কেউকারাডঙের চুড়োয় বহুদিনের ফেলে আসা বৃক্ষীটি হয়েছে স্তনবতী
অমরাবতী..
বিশ^াস করো আমি তার দুধ পান করিনি একটুও, আমি তার দীর্ঘিকারের মতো অতলে চুবিয়ে ধরিনি কোন শুড়, শুধু বাঁকল ছাড়ানো দেহটির লেবুঠোঁট চক্ষুআষ্টে আর তন্তুচুল জমিয়েছি, ভেবেছি অঞ্জলী দেবো তাই
অমনি সারা গায়ে নৈশ মেখে স্বপ্নের ঝোলের ভেতর নাভি রেখে চলেগেল
বললো যাই…।

বুলড্রেজার প্রীতি

ভাঙারও একটা শিল্প আছে
যাপিত জীবনে ঠেস দিয়ে বুঝেছি কেবল নির্মান নয়, কেবল আঙুলের উত্তাপে
বীজ জড়ো করলেই বা´বন্দি হয় না অমৃতের দৈত্য
অমরাবতী…
বুলড্রেজার প্রীতিই জম্ম রসায়ন, ভাঙতে ভাঙতে অলক্ষে গড়ে তুললে প্রতœজীব তার প্রতিবিম্বে বৃক্ষলগ্ন হয় গুল্মেরা, সেই সব বৃক্ষের সবুজাভ ছায়া নিয়ে পাখিরা গড়ে সমবায়ী জীবন, শে^তকুষ্ঠহীন ধোয়ামুখ গুলো ত্বক ভরে পান করে ঋতুরন্ধ্রের বাতাস, ঠিক ঐ সময়ই কবিদের পিঠের খোলায় জমা হয় হলুদ ঘিলু তা কি চেঁখে দেখেছে স্তন্যপায়ী মানুষেরা
অথচ ধ্বংস বলছো কেন ধ্বংসতো হয় না কিছুই
পৃথিবীর মুদিতপদ্মচোখে সবিতো নিষ্ঠার চুম্বন, অবশেষে মিলে যায় সকল গাণিতিক ফল অবিরল, কেবল ভাঙলেই প্রসারিত হয় শিল্পের দরজা..।

আবেদন

মাননীয়া উত্তরা…
দক্ষিণা দিতে এসে ফিরতে হবে, দেবী
পা-এতে ফেনা উঠে গেল অথচ এমন করে দিতেন আর্শিবাদ
এমন করে চুলের ভিতর বিলিকাটা মাথায় রাখা হাত
এমন করে মন্ত্র করে দিতেন জপে আর অমনি হতেম কবি থেকে পুরুষ
ভালোবাসার রামধনু আর খুলে ছিলেন ধনুক থেকে তীরের যত ফলা
শিখিয়ে ছিলেন যজ্ঞ শেষে উতলে ওঠে বর্ণমালা তাদের ছলাকলা
লাগিয়ে দিলেন সমস্ত গায় দূর্বা রঙের সবুজ
তাইতে আমি শিশুর চেয়ে সরল, লোকালয়ে আমিই বোকা, আমি কেবল অবুঝ

কেন তবে ফিরতে হবে, দেবী
লগ্ন শুরুর ভূমিই তো শেকড়ে গেছে পুতে
ঘুরছে কেবল বিষ বিহীন চ্যালা, আমার সকল জঙ্ঘা ফুঁড়ে কেবলই কাঞ্চন
সাতমনিহার, দুধ মাখা চাঁদ, সর খাওয়ার বেলা
এমন পাতের বাড়া থালা ঠেঁলে দিবেন বলেন
আয় দেবী আয় টিটি টিটি, স্বর্গ গড়ি চলেন…..।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd