1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ন
৪ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰জীবন-মৃত্যুর পরিস্থিতি না হলে সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হবেন না: আসিফ📰গাড়িতে যাত্রী সেজে বন্ধুত্ব গড়ে তুলে প্রতারণা ও ধর্ষণ📰জুলাই শহীদ দিবসে সাতক্ষীরার বাইপাস জিরো পয়েন্টে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্ট 📰জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় পোস্ট  কার্ড বিতরণ  উদ্বোধন 📰আশাশুনির গজুয়াকাটি সরকারি প্রাইমারী স্কুলের মেঝে ১ফুট পানিতে প্লাবিত📰আশাশুনি সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান📰আশাশুনি টু বাঁকা ব্রীজের সংযোগ সড়ক ভেঙ্গে করুন অবস্থা📰পাইকগাছায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত📰পাইকগাছায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস 📰সাতক্ষীরায় ভারী বৃষ্টিতে পানিবন্দী শত শত পরিবার

আশাশুনিতে জমির মালিকানা পরিবর্তন নিয়ে বিড়ম্বনায় শতাধিক জমি মালিক

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৮
  • ৫৫১ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: আশাশুনিতে জমির মালিকানা পরিবর্তন (নামপত্তন) নিয়ে বিড়ম্বনায় ভুগছেন বহু জমির মালিক। ৪৫ দিনের মধ্যে নামপত্তন সম্পূর্ণ হওয়ার কথা থাকলেও ৫ থেকে ৬ মাস অপেক্ষা করেও নামপত্তন হাতে পায়নি উপজেলায় এমন জমি মালিক আছে প্রায় ২শতাধিক। কেউ কেউ জমি ক্রয়ের জন্য বড় অংকের টাকা দিয়ে অপেক্ষায় আছে কবে নামপত্তনের কাজ হয়ে যাবে এবং জমিটা রেজিস্ট্রি করে নিতে পারবে। প্রায় সাড়ে ৪ মাস নামপত্তনের জন্য অপেক্ষা করে অবশেষে বুধহাটা বাজারের ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম ক জানান, তিনি একটা জমি ক্রয়ের জন্য টাকা দিয়ে রেখেছেন কিন্তু নামপত্তনের জন্য জমিটা রেজিস্ট্রি করতে পারছেন না। ৫মাস অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পর তার জমির নাপত্তনের খোজখবর নিতে আসা জৈনক ব্যক্তি (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) জানান, জমির নামপত্তনটা হয়ে গেলে রেজিস্ট্রি করে দিয়ে টাকা নিয়ে বাবাকে ভারতে নিয়ে চিকিৎসা করাতে চেয়েছিলাম কিন্তু মনে হচ্ছে সেটা আর সম্ভব হবে না, কারণ বাবার অবস্থা খুবই খারাপ। এ বিষয়ে কথা বললে বুধহাটা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা মোস্তফা মনিরুজ্জামান বলেন, নামপত্তনের কাজ উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) অফিসের। এ ব্যাপারে আমাদের কিছু করণীয় থাকে না। একাধিক ভূক্তভোগীর বক্তব্য সরকারি খরচের দ্বিগুন টাকা দিয়ে তারা প্রত্যেকে কোন না কোন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাধ্যমে নামপত্তন কেচ ফাইল করে সেখানেই জমা দিয়েছিলেন। উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মিজাবে রহমত বলেন, নামপত্তনের ফাইলগুলো তদন্তের জন্য নায়েব সাহেবদের কাছে পাঠানো হয়েছে। আমি যখন আছি সব কাজ হয়ে যাবে। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাফ্ফারা তাসনীনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি নতুন এসেছি আমাকে তো একটু দেওয়া লাগবে। উপজেলার সচেতন মহলের বক্তব্য যে ফাইল গুলোর সমস্যা আছে সেগুলো হয়তো দেরি হতে পারে কিন্তু অন্য গুলোর তো এত দেরি হওয়ার প্রশ্নই আসে না। নামপত্তন বিড়ম্বনা নিরসনে তারা সংশ্লিষ্ঠ কতৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd