1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
১৮ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰হালদা নদী নারী নির্যাতনের মতো নির্যাতিত হচ্ছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার📰ইসরায়েলের পতন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র : ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা📰শ্যামনগরে সাপের কামড়ে ঘের মালিকের মৃত্যু📰বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাতক্ষীরা জেলা সদস্য সচিবের পদত্যাগ📰স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : ড. মুহাম্মদ ইউনূস📰আশাশুনিতে আগামী অর্থ বছরের বাজেট সভা📰সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের ওপর নারকীয় হামলা; জেলা প্রশাসনের আশ্বাসের পরিপেক্ষিতে আগামী ৮ জুলাই পর্যন্ত আন্দলনের কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা : গ্রেপ্তার-১📰সাতক্ষীরায় দুধে ভেজাল প্রতিরোধ এবং নিরাপদ দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনে সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত📰শ্যামনগরের ঈশ্বরীপুর ইউনিয়ন জলবায়ু সহনশীল ফোরামের অর্ধ-বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরায় সবুজ উদ্যোগ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত

সাতক্ষীরার ১২০ কিলোমিটার সীমান্ত জুড়ে পাচার হয়ে আসছে ভারতীয় ফেনসিডিল

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৮
  • ৪১৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ভোমরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার ১২০ কিলোমিটার সীমান্ত জুড়ে স্থলপথ ও নদীপথ সীমান্তের বিভিন্ন চোরাই পয়েন্ট দিয়ে ফেনসিডিলের বড় চালান ভারত থেকে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ছে। বাংলাদেশে ঢুকে পড়া ফেনসিডিলের চালান গুলো সড়ক পথে বাধাহীন ভাবে নির্বিঘেœ সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে।

প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, ভারত থেকে পাচার হয়ে আসা মাদকের চালানগুলো চোরাকারবারীরা বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের মাধ্যমে সাতক্ষীরার প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌছে দিচ্ছে। মাদকের ছোট চালানগুলো চেকপোষ্ট বা প্রশাসনের তল্লাসিতে মাঝে মধ্যে ধরা পড়লেও বড় আকারের চালানগুলো অধরা রয়ে যায়। এসব বড় চালান যানবাহনে মালিক, চালক ও পাচারকারী সমন্বিত চুক্তিতে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌছে যায়।

এবং শেষ পর্যন্ত সেসব চালান ধরা ছোয়ার বাইরে চলে যায়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সীমান্ত শহর সাতক্ষীরা সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী যানবাহনগুলোর মধ্যে বেশ কিছু যানবাহন ফেনসিডিল পাচারে সরাসরিভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এসব যানবাহন ও পরিবহন ব্যবসার আড়ালে মালিকের জ্ঞাতে বা অজ্ঞাতে মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বড় অংকের অর্থ চুক্তির মাধ্যমে ফেনসিডিলের বড় চালান বহন করে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে মাদক পাচারে চালকরা গাড়ীতে বিশেষ যোগান করে রাখে অথবা প্রয়োজনে গাড়ী কোন একটি যন্ত্রাংশ খুলে সেখানে ফেনসিডিল ভর্তি করে পুনরায় ওয়েল্ডিং করে দিয়ে বুঝে নেওয়ার কোন চিহ্ন না রেখেই নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছে ফেনসিডিলের পাইকারী ক্রেতাদের হাতে হস্তান্তর করে।

এসব যানবাহনে এমন কৌশলে ফেনসিডিল বহন করা হয় যা প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাইরে। সড়ক পথে ফেনসিডিল পরিবহনের ক্ষেত্রে ঢাকায় যাতায়াতকারী পাইভেটকার, মাইক্রো গাড়ী স্থল বন্দরের পণ্যবাহী ট্রাকেই সবচেয়ে বেশী ফেনসিডিল পাচার হয় বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়। অনেক সচেতন ব্যক্তি এখন সাতক্ষীরা-ঢাকা যাতায়াতে বিশেষ করে প্রাইভেটকার বা মাইক্রো ভাড়া করতে খুবই দ্বিধায় পড়ে যান।

কেননা এসব যানবাহনের কোন কোন চালক সাতক্ষীরা-ঢাকার উদ্দেশ্যে গাড়ী ভাড়া হলেই সঙ্গে সঙ্গে তাদের মধ্যে চুক্তিবদ্ধ মাদক ব্যবসীদের কাছে গিয়ে ফেনসিডিল ভরে নিয়ে ভাড়ার লোকদের নিয়ে যাত্রা করে।

সেক্ষেত্রে কখনো মাদকের চালান আটক হলে নিরাপরপাধ যাত্রীদের মাদক পাচার অভিযোগের ফেঁসে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এদিকে সীমান্তের একাধিক গোপন সূত্রে জানা যায়, সাতক্ষীরার দেবহাটা থানার অন্তর্গত শাঁখরা কোমরপুর সীমান্ত নদী পথ দিয়ে ভারত থেকে পাচার হয়ে আসছে মাদকের বড় চালান।

সীমান্ত নদী ইছামতীতে নৌকাযোগে হাজার হাজার ফেনসিডিলের কার্টুন নির্বিঘেœ পাচার হয়ে আসছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদকের অবাধ চোরাচালান। সাতক্ষীরার চিহ্নিত শীর্ষ চোরচালানিরা এই সীমান্ত নদীপথ ব্যবহার করছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd