1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৪২ অপরাহ্ন
২৪ আশ্বিন, ১৪৩১
Latest Posts
📰সরকারি হিসাবে ডিমের চাহিদার চেয়ে উৎপাদন ৩০ শতাংশ বেশি📰পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন হপফিল্ড ও হিন্টন📰সাতক্ষীরায় ৫১তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০২৪ উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা 📰সাতক্ষীরা আলিয়া মাদ্রাসায় প্রতিবাদ মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত📰আশাশুনিতে নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদের মতবিনিময় সভা 📰সাতক্ষীরায় সিদ্ধান্ত গ্রহন প্রক্রিয়ায় নারী নেতৃত্বের প্রচার ও ক্ষমতায়ন বিষয়ে সমমনা প্লাটফর্মের সাথে সংলাপ অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স মাধ্যমিক স্কুলে গণসচেতনতা মূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত 📰সে সবসময়ই চিটার: তমা📰ফিটনেস ট্রেনারকে ক্যাটরিনার ‘হুমকি’, কিন্তু কেন?📰‘বিয়ে দিয়ে দেবে নাকি’, বাড়িতে অতিথিদের ভিড়ে চিন্তায় শ্রাবন্তী

যুব মহিলা লীগের সভাপতির বিরুদ্ধে অন্যের জমির গাছ কাটার অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৮
  • ৪৩৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে

শহর প্রতিনিধি: পৈতৃক সূত্রে পাওয়া আমার ৩১ শতক জমির মধ্যে ১০ শতক জবর দখলের চেষ্টা করে আসছিলেন যুব মহিলা লীগ সভাপতি ও পৌর কাউন্সিলর ফারাহ দীবা খান সাথী। এ ব্যাপারে আমি ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পিটিশন মামলা করি। আদালত স্থিতিবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দেন। এ মামলা এখনও বিচারাধীন। এ নিয়ে আমি দেওয়ানি আদালতে আরেকটি মামলা করি। সেটিও বিচারাধীন। বিচারাধীন থাকা অবস্থায় ফারাহ দীবা খান সাথী জমিতে জোর পূর্বক প্রবেশ করে আমার গাছ গাছালি কেটে সাবাড় করে দিয়েছেন।
বুধবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন শহরতলির রসুলপুর খাঁ পাড়ার লিয়াকত আলি খানের স্ত্রী ইরা খান। তিনি জানান, ওই জমিতে তিনি দীর্ঘদিন ভোগদখলে আছেন। গত ৯ মার্চ সকালে ফারাহ দীবা খান সাথী তার লোকজন নিয়ে কুড়াল, করাত, দাসহ জমিতে এসেই একের পর এক গাছ কেটে ফেলতে থাকেন। তিনি ৪৪ টি মেহগনি, দুটি ফলবান কাঁঠাল গাছ, তিনটি আম গাছ এবং দুটি শিশু গাছ কেটে নেন। বাধা দিতে গেলে আমাদের ওপর তারা চড়াও হয়। আমি বিষয়টি পুলিশকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে গাছ কাটা বন্ধ করে দেয়।
ইরা খান বলেন, এ বিষয়ে তিনি আদালতে ১৪৫ ধারার মামলা করেন। আদালত বিবাদিকে জমিতে প্রবেশে নিষেধ করেন। এছাড়া সিভিল কোর্টে এ্যাডভোকেসি তদন্ত চাইলে আদালত তা মঞ্জুর করেন। কিন্তু ফারাহ দীবা খান সাথী তাদের জমিতে ঢুকতে দেননি। এমনকি মাপ জরিপও করতে দেননি। তিনি মিউটেশনের ভয় দেখাচ্ছেন। অথচ সিভিল কোর্টে মামলা চলাকালে কোনো মিউটেশন হয়না।
সংবাদ সম্মেলনে ইরা খান আরও বলেন, এখানেই শেষ নয়। ফারাহ দীবা খান সাথী আমার ছেলে সাদাব খান, মেয়ে সুরভী খান, আমার স্বামী লিয়াকত আলি খান এবং আমার বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা থানায় জিডি করেছেন। এ নিয়ে প্রভাব খাটিয়ে সাংবাদিকদের মাধ্যমে রিপোর্ট করাচ্ছেন। অপরদিকে আমি থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি।
ইরা খান এর প্রতিকার দাবি করেন এবং প্রতিপক্ষ যাতে কোনো ক্ষতি করতে না পারে সে ব্যাপারে সহযোগিতা চেয়ে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd