1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫৬ পূর্বাহ্ন
২৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরার আলোচিত সফি’র বিরুদ্ধে এবার এলাকাবাসীর গণঅভিযোগ, ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী📰সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী মুক্তিযোদ্ধা ২১১১, বাদ যাচ্ছে নাম📰শ্যামনগরে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ফেইথ ইন এ্যাকশনের প্রকল্প অবহিতকরণ সভা📰সাতক্ষীরায় “বাংলাদেশ বিনির্মাণে তারুণ্যের ভাবনা” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায় ইজিবাইক চলাচলে বৈধতা দিতে অসুবিধা কোথায়?📰আশাশুনিতে জলবায়ু সহনশীল পানি ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নীতিমালার বাস্তবায়ন মতবিনিময়ের কর্মশালা📰আশাশুনিতে বার্ষিক পুষ্টি কর্ম পরিকল্পনা বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা📰আশাশুনির চাপড়ায় মূল নদীর উপর দিয়ে নদী খননের দাবীতে মানববন্ধন📰সাতক্ষীরায় বিজিবি’র পৃথক অভিযানে প্রায় ১০ লাখ টাকার মালামাল আটক📰ডিম, মুরগি এবং খাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে কর্পোরেট কোম্পানির প্রভাব কমানোর এখনই সময়

যে কারণে খাবেন কিশমিশ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ, ২০১৮
  • ৫২৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: বিভিন্ন রকমের ডেজার্ট তৈরির সময়ই আমরা কিশমিশ বেশি ব্যবহার করে থাকি। এমনিতে কমই খাওয়া হয়। শুধু কিশমিশ খেলে দাঁতের ক্ষতি হয় এমন ধারণাও রয়েছে আমাদের মধ্যে। কিন্তু এটি ভুল ধারণা। কিশমিশ স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

১. কিশমিশের পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া রক্ত থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা প্রতিরোধ করে।

২. এতে রয়েছে বোরন যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বোরন মনোযোগ বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে কার্যকরী। মাত্র ১০০ গ্রাম কিশমিশ থেকে প্রায় ২.২ মিলিগ্রাম বোরন পাওয়া যায়।

৩. কিশমিশে খারাপ কোলেস্টেরল নেই। এছাড়া কিশমিশের স্যলুবল ফাইবার খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে। ১ কাপ কিশমিশ থেকে প্রায় ৪ গ্রাম পরিমাণে স্যলুবল ফাইবার পাওয়া যায়।

৪. কিশমিশের ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম আমাদের পাকস্থলির অতিরিক্ত অ্যাসিড দূর করতে সহায়তা করে।

৫. ১ টেবিল চামচ কিশমিশ আপনাকে প্রায় ১ গ্রাম পরিমাণ ফাইবার পাওয়া যায়। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কলোরেক্টাল ক্যান্সার প্রতিরোধে সবচাইতে বেশি কার্যকরী।

৬. কিশমিশে থাকা চিনি দাঁতের জন্য ক্ষতিকর এমন ধারণা অনেকেরই। কিন্তু চিনির পাশাপাশি কিশমিশে রয়েছে ওলিনোলিক অ্যাসিড যা মুখের ভেতরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাধা দেয় এবং ক্যাভিটি প্রতিরোধে কাজ করে।

৭. প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস বার্ধক্যজনিত চোখের সমস্যা সমাধান করে। কিশমিশের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পলিফেলন ম্যাকুলার ডিগ্রেডেশন প্রতিরোধ করে চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। এছাড়া কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। এতে শরীরে রক্তস্বল্পতা দূর করে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd