1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন
১০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

যে কারণে খাবেন কিশমিশ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ, ২০১৮
  • ৫১৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: বিভিন্ন রকমের ডেজার্ট তৈরির সময়ই আমরা কিশমিশ বেশি ব্যবহার করে থাকি। এমনিতে কমই খাওয়া হয়। শুধু কিশমিশ খেলে দাঁতের ক্ষতি হয় এমন ধারণাও রয়েছে আমাদের মধ্যে। কিন্তু এটি ভুল ধারণা। কিশমিশ স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

১. কিশমিশের পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া রক্ত থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা প্রতিরোধ করে।

২. এতে রয়েছে বোরন যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বোরন মনোযোগ বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে কার্যকরী। মাত্র ১০০ গ্রাম কিশমিশ থেকে প্রায় ২.২ মিলিগ্রাম বোরন পাওয়া যায়।

৩. কিশমিশে খারাপ কোলেস্টেরল নেই। এছাড়া কিশমিশের স্যলুবল ফাইবার খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে। ১ কাপ কিশমিশ থেকে প্রায় ৪ গ্রাম পরিমাণে স্যলুবল ফাইবার পাওয়া যায়।

৪. কিশমিশের ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম আমাদের পাকস্থলির অতিরিক্ত অ্যাসিড দূর করতে সহায়তা করে।

৫. ১ টেবিল চামচ কিশমিশ আপনাকে প্রায় ১ গ্রাম পরিমাণ ফাইবার পাওয়া যায়। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কলোরেক্টাল ক্যান্সার প্রতিরোধে সবচাইতে বেশি কার্যকরী।

৬. কিশমিশে থাকা চিনি দাঁতের জন্য ক্ষতিকর এমন ধারণা অনেকেরই। কিন্তু চিনির পাশাপাশি কিশমিশে রয়েছে ওলিনোলিক অ্যাসিড যা মুখের ভেতরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাধা দেয় এবং ক্যাভিটি প্রতিরোধে কাজ করে।

৭. প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস বার্ধক্যজনিত চোখের সমস্যা সমাধান করে। কিশমিশের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পলিফেলন ম্যাকুলার ডিগ্রেডেশন প্রতিরোধ করে চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। এছাড়া কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। এতে শরীরে রক্তস্বল্পতা দূর করে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd