1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০১ অপরাহ্ন
৬ পৌষ, ১৪৩১
Latest Posts
📰বছরের দীর্ঘতম রাত আজ📰গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন📰সাতক্ষীরা মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত 📰সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) ‘অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা’ অনুষ্ঠিত📰জেলা প্রশাসক কর্তৃক সাংবাদিক উজ্জলের সাথে অশোভন আচরনে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ📰আশাশুনির খাজরায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কে নিয়ে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখার অভিযোগ📰আশাশুনিতে সুন্দরবন রক্ষায় শিক্ষন ও অভিজ্ঞতা বিষয়ক বিনিময় সভা📰মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে আশাশুনি রিপোর্টার্স ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন📰সাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের উপর হামলা এবং ডিসি কর্তৃক গালাগাল করার প্রতিবাদে মানববন্ধন📰আশাশুনিতে শিক্ষণ ও অভিজ্ঞতা বিষয়ক বিনিময় সভা

না ফেরার দেশে চলে গেলেন পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ১৪ মার্চ, ২০১৮
  • ৫১১ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: খ্যাতিমান পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং আর নেই। ৭৬ বছরে বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন তিনি। স্টিফেন হকিংয়ের পরিবার তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। বুধবার সকালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজে তার নিজ বাস ভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন হকিং।

স্টিফেন হকিংয়ের মৃত্যুর খবর জানিয়ে দেয়া এক বিবৃতিতে তার সন্তান লুসি রবার্ট ও টিম বলেন, প্রাণপ্রিয় বাবাকে হারিয়ে আমরা শোকে মূহ্যমান হয়ে পড়েছি। তিনি ছিলেন একজন বড়মাপের বিজ্ঞানী ও অসাধারণ মানুষ। তার কাজ ও গ্রহণযোগ্যতা বহু বছর ধরে টিকে থাকবে। তার সাহস ও কাজ পৃথিবীর বহু মানুষকে উৎসাহিত করেছে। আমরা তাকে চিরকাল মনে রাখব।

ব্ল্যাকহোল নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে আসছিলেন স্টিফেন হকিং। এছাড়াও তিনি তার বিখ্যাত বই ‘এ ব্রিফ স্টোরি অব টাইম’ এর জন্য অমর হয়ে থাকবেন।

স্টিফেন হকিংয়ের পুরো নাম স্টিভেন উইলিয়াম হকিং। তার জন্ম ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি। বিশিষ্ট ইংরেজ তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতজ্ঞ হিসেবে বিশ্বের সর্বত্র পরিচিত ব্যক্তিত্ব তিনি। তাকে বিশ্বের সমকালীন তাত্ত্বিক পদার্থবিদদের মধ্যে অন্যতম হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

হকিং ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের লুকাসিয়ান অধ্যাপকের (স্যার আইজ্যাক নিউটনও একসময় এই পদে ছিলেন) দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালে ওই পদ থেকে অবসর নেন তিনি। এর পর তিনি ক্যামব্রিজের গনভিলি এবং কেয়াস কলেজের ফেলো হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

মটর নিউরন রোগ এমায়োট্রফিক ল্যাটারাল স্ক্লোরোসিস বা এএলএসে আক্রান্ত হয়ে শারীরিকভাবে অচল ছিলেন তিনি। এ রোগে ক্রমাগতভাবে অচল হওয়া সত্ত্বেও বহু বছর ধরে তিনি সাফল্যের সঙ্গে গবেষণা কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন।

পদার্থবিজ্ঞানে হকিংয়ের দুইটি অবদানের কথা সবচেয়ে বেশি স্বীকৃত। প্রথম জীবনে সতীর্থ রজার পেনরাজের সঙ্গে মিলে সাধারণ আপেক্ষিকতায় সিংগুলারিটি সংক্রান্ত তত্ত্ব। হকিং প্রথম অনিশ্চয়তার তত্ত্ব ব্ল্যাকহোল-এর ঘটনা দিগন্তে প্রয়োগ করে দেখান যে ব্ল্যাকহোল থেকে বিকিরিত হচ্ছে কণা প্রবাহ। এই বিকরণ এখন হকিং বিকিরণ নামে (অথবা কখনো কখনো বেকেনস্টাইন-হকিং বিকিরণ) অভিহিত।

প্রায় ৪০ বছর ধরে হকিং তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞানের চর্চা করেছেন। লিখিত পুস্তক এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজির থেকে হকিং একাডেমিক জগতে যথেষ্ট খ্যাতিমান হয়ে উঠেছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd