1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন
২৯ কার্তিক, ১৪৩১
Latest Posts
📰খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আইসিটি আইনের সকল মামলা বাতিল📰উপকূলের টেকসই উন্নয়ন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে উপকূল দিবসে বিশেষ আলোচনা ও মানববন্ধন📰সার্বক্ষণিক মানুষের সেবা ও জনকল্যাণে কাজ করতে চায়-ব্রহ্মরাজপুরে ‘মা’ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান📰বাগআঁচড়ায় অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার সংবাদসম্মেলন📰জেলা প্রশাসকের নিকট ওএম এস ডিলার  পৌরসভার ১ ও ২নং ওয়ার্ডে পুনরায় বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান📰ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে একদিনে ৭৯ লাখ টাকা জরিমানা📰কমলো সোনা ও রূপার দাম📰আমাদের লক্ষ্য অর্জনের প্রধান উপায় নির্বাচন: মির্জা ফখরুল📰ফারুকী- বশির উপদেষ্টাদ্বয়ের পদত্যাগ চেয়ে আইনি নোটিশ📰১২ নভেম্বরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে উপকূল দিবস ঘোষণার দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধন

এক চীন নীতির প্রতি ট্রাম্পের সমর্থন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭
  • ৫৩৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

এসবিনিউজ ডেস্ক : চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে ফোনালাপে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘এক চীন নীতি’ সমর্থনে রাজি হয়েছেন বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউজ।

চীনের প্রেসিডেন্টকে চিঠি দিয়ে সম্পর্কের বরফ ভাঙলেন ট্রাম্প

এক বিবৃতিতে দুই নেতার ফোনালাপকে ‘অত্যন্ত আন্তরিক’ বলে বর্ণনা করা হয়।

চীন সরকারের এক চীন নীতি অনুযায়ী তাইওয়ানকে আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা না করে চীনের একটি বিচ্ছিন্ন প্রদেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের বিগত বেশ কয়েকটি সরকার এক চীন নীতি অনুসরণ করলেও নির্বাচনে জয়লাভ করার পর থেকেই এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেন ট্রাম্প।

গত বছর ৮ নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্পের জয়লাভের পর তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট ফোন করে তাকে শুভেচ্ছা জানান।

যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে চীন।

পরে এক সাক্ষাৎকারে ‘যুক্তরাষ্ট্র এক চীন নীতি মানতে বাধ্য নয়’ বলে মন্তব্য করেন ট্রাম্প। যার নিন্দা জানিয়ে ওয়াশিংটনকে সতর্ক করেছিল বেইজিং।

যদিও নির্বাচনী প্রচারের শুরু থেকেই ট্রাম্প চীনের বানিজ্য নীতি এবং দক্ষিণ চীন সাগরে আধিপত্য বিস্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়ে আসছিলেন।

হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, “বৃহস্পতিবার রাতে দুই নেতা দীর্ঘ সময় ধরে ফোনালাপ করেছেন এবং তাদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।”

“দুই নেতার ফোনালাপ অত্যন্ত আন্তরিক ছিল এবং তারা পরষ্পরকে সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।”

তার আগে বৃহস্পতিবারই চীনের প্রেসিডেন্টকে চিঠি পাঠিয়ে সম্পর্কের বরফ ভাঙ্গায় প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন ট্রাম্প।

জবাবে বেইজিংয়ের পক্ষ থেকেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে আগ্রহ প্রকাশ করা হয়।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd