1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন
৯ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত📰ফিলিস্তিনে বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় ছাত্রশিবিরে বিক্ষোভ মিছিল📰আ’লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না : জামায়াত আমির📰আ. লীগকে ফেরাতে হলে আমাদের লাশের উপর দিয়ে ফেরাতে হবে : হাসনাত📰আপনারা সবাই রাস্তাঘাটে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবেন – আশাশুনি থানার ওসি নোমান হোসেন📰সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ রোভার স্কাউট ওন ও ইফতার মাহফিল📰সাংবাদিকদের সম্মানে সাতক্ষীরায় জামায়াতের ইফতার মাহফিল📰জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের সহায়তায় ২০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ📰সাতক্ষীরায় মারপিটে আহত ছাত্রদল নেতার মৃত্যু📰হামজাকে নিয়ে লিখলেন এবার মাশরাফি

ইসবগুলের ভুসির কার্যকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭
  • ৫৪৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

এসবিনিউজ ডেস্ক : ঘুমানোর আগে আমরা অনেকে ইসবগুলের ভুসি খেয়ে থাকি। ইসুবগুলের ভুসি রাতের খাবারের পরে অনেকক্ষণ ভিজিয়ে না রেখে পানি দিয়ে গুলিয়ে সঙ্গে সঙ্গে খেয়ে ফেলতে হবে।

ইসবগুলের ভুসির কার্যকারিতা জেনে নেয়া যাক:

১. পেটের প্রায় সব ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ইসবগুল হতে পারে এক উত্তম দাওয়াই। পেট ঠাণ্ডা রাখতে ইসবগুল ভুসির ভূমিকা অনন্য।

২. তাছাড়া পেট ব্যথা দূর করতে ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। এর মিউসিলেজিনাস ভূমিকার কারণে আলসারজনিত পেট ব্যথা কম মনে হয়।

৩.ইসবগুলে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যামিনো এসিড রয়েছে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। এক গ্লাস পানিতে চিনি বা গুড় মিশিয়ে খালি পেটে এ ভুসি খান। প্রতিদিন দুই থেকে তিন চা চামচ ইসবগুল ভুসি এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে দুই থেকে চারবার খেতে পারেন, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় সমাধান পাবেন।

৪.আঁশসমৃদ্ধ খাবার ইসবগুল। নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। আমাশয় কিংবা অর্শ রোগ থেকে দূরে থাকতে পারবেন। দ্রুত ফল পেতে দইয়ের সঙ্গে ইসবগুল মিশিয়ে খেতে পারেন।

৫.হজমের সমস্যায় ভুগছেন? এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন।

৬.কোলেস্টেরল ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং ওজন কমাতে চাইলে ইসবগুলের ভুসি খেয়ে যান। পাশাপাশি টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য এটা এক দারুণ পথ্য।

৭.ডায়রিয়া উপশমে বেশ উপকারে আসে ইসবগুল ভুসি। এজন্য ৭-২০ গ্রাম ভুসি দিনে দুবার খাওয়া যেতে পারে।

৮.পাইলস রোগীদের জন্য সুখবর। এ রোগে আক্রান্ত হলে প্রতিদিন তিন থেকে চারবার ইসবগুলের ভুসির শরবত খেয়ে যান।

৯.নির্দিষ্ট মাত্রায় ইসবগুল খেলে তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা ভালো।

 

 

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd