1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ০৯:২২ পূর্বাহ্ন
৯ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা সীমান্তে ১৮ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করলো বিএসএফ📰নওয়াবেঁকী কলেজ ছাত্রদলের নবগঠিত ছয় সদস্যের কমিটির চারজনের পদত্যাগ📰সাতক্ষীরায় আদালতে ইভ্যালির সিইও রাসেলেকে কারাদন্ড📰করোনায় ৫ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ৩৬📰ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ‘আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’: রাশিয়া📰ইরানে মার্কিন হামলা নিয়ে মুখ খুললো সৌদি আরব📰ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আদ্যোপান্ত জানালো বিবিসি📰শান্তির দূত নয়, যুদ্ধের নেতা! :রাশিয়া📰ইরানের ‘খাইবার শেকান’ ক্ষেপণাস্ত্র কতটা ভয়ংকর?📰আশাশুনিতে কৃষকদলের উদ্যোগে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি পালন

ইসবগুলের ভুসির কার্যকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭
  • ৫৭৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

এসবিনিউজ ডেস্ক : ঘুমানোর আগে আমরা অনেকে ইসবগুলের ভুসি খেয়ে থাকি। ইসুবগুলের ভুসি রাতের খাবারের পরে অনেকক্ষণ ভিজিয়ে না রেখে পানি দিয়ে গুলিয়ে সঙ্গে সঙ্গে খেয়ে ফেলতে হবে।

ইসবগুলের ভুসির কার্যকারিতা জেনে নেয়া যাক:

১. পেটের প্রায় সব ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ইসবগুল হতে পারে এক উত্তম দাওয়াই। পেট ঠাণ্ডা রাখতে ইসবগুল ভুসির ভূমিকা অনন্য।

২. তাছাড়া পেট ব্যথা দূর করতে ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। এর মিউসিলেজিনাস ভূমিকার কারণে আলসারজনিত পেট ব্যথা কম মনে হয়।

৩.ইসবগুলে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যামিনো এসিড রয়েছে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। এক গ্লাস পানিতে চিনি বা গুড় মিশিয়ে খালি পেটে এ ভুসি খান। প্রতিদিন দুই থেকে তিন চা চামচ ইসবগুল ভুসি এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে দুই থেকে চারবার খেতে পারেন, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় সমাধান পাবেন।

৪.আঁশসমৃদ্ধ খাবার ইসবগুল। নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। আমাশয় কিংবা অর্শ রোগ থেকে দূরে থাকতে পারবেন। দ্রুত ফল পেতে দইয়ের সঙ্গে ইসবগুল মিশিয়ে খেতে পারেন।

৫.হজমের সমস্যায় ভুগছেন? এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন।

৬.কোলেস্টেরল ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং ওজন কমাতে চাইলে ইসবগুলের ভুসি খেয়ে যান। পাশাপাশি টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য এটা এক দারুণ পথ্য।

৭.ডায়রিয়া উপশমে বেশ উপকারে আসে ইসবগুল ভুসি। এজন্য ৭-২০ গ্রাম ভুসি দিনে দুবার খাওয়া যেতে পারে।

৮.পাইলস রোগীদের জন্য সুখবর। এ রোগে আক্রান্ত হলে প্রতিদিন তিন থেকে চারবার ইসবগুলের ভুসির শরবত খেয়ে যান।

৯.নির্দিষ্ট মাত্রায় ইসবগুল খেলে তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা ভালো।

 

 

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd