1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ০১:৪৬ অপরাহ্ন
১৯ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড📰প্রথমবারের মতো নারী এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ📰বিতর্কিত মন্তব্য: ম্যাজিস্ট্রেট তাবাসসুম ঊর্মি চাকরিচ্যুত📰দীপা রানী সরকার তালা উপজেলার নতুন ইউএনও📰আশাশুনিতে উপজেলা মৎস্যজীবী দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণায় আনন্দ মিছিল ও পথসভা 📰আশাশুনির বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে চারা বিতরণ📰আশাশুনিতে জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ/আহতদের স্মরণে সভা📰আশাশুনিতে ভোক্তা অধিকারের  অভিযানে ৮৫০০ টাকা জরিমানা 📰হালদা নদী নারী নির্যাতনের মতো নির্যাতিত হচ্ছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার📰ইসরায়েলের পতন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র : ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা

আজ ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবস

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৭
  • ১৪৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে

এসবিনিউজ ডেস্ক : আজ ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবস। ঊনসত্তরের এই গণ-অভ্যুত্থান ছিল বাঙালি জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের অন্যতম প্রধান মাইলফলক। জাতির মুক্তি সনদ খ্যাত ৬ দফা এবং পরবর্তীতে ছাত্র সমাজের দেয়া ১১ দফা কর্মসূচির প্রেক্ষাপটে সংঘটিত হয়েছিল এ গণঅভ্যুত্থান। ১৯৬৯ সালের এই দিনে পাকিস্তানি স্বৈরাচারী আইয়ুব খানকে জনতার দাবি মেনে নিতে বাধ্য করে।

২০ জানুয়ারি ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের নায়ক শহীদ আসাদের আত্মদানের পর ২১, ২২, ২৩ জানুয়ারি শোক পালনের মধ্য দিয়ে ঢাকায় সর্বস্তরের জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ২৪ জানুয়ারি এই অভূতপূর্ব গণ-অভ্যুত্থানের সৃষ্টি হয়। এই গণঅভ্যুত্থানের পথ বেয়ে রক্তাক্ত সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা অর্জন করে বাঙালি জাতি।

এ দিন ঢাকায় সচিবালয়ের সামনের রাজপথে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন নবকুমার ইন্সটিটিউটের নবম শ্রেণির ছাত্র কিশোর মতিউর। এছাড়াও রুস্তম, মককবুলসহ চারজন শহীদ হন এই দিনে। প্রতিবাদে সংগ্রামী জনতা সেদিন সচিবালয়ের দেয়াল ভেঙে আগুন ধরিয়ে দেয়।

বিক্ষুব্ধ জনগণ আইয়ুব মোনায়েম চক্রের দালাল, মন্ত্রী, এমপিদের বাড়িতে এবং তাদের মুখপত্র হিসাবে পরিচিত তৎকালীন দৈনিক পাকিস্তান ও পাকিস্তান মর্নিং নিউজে আগুন লাগিয়ে দেয়। জনগণ আইয়ুব গেটের নাম পরিবর্তন করে আসাদ গেইট নামকরণ করে।

দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বাণীতে বলেন, সামরিক শাসন উৎখাতের দাবিতে ১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি কারফিউ ভঙ্গ করে রাজনীতিক, ছাত্র-শিক্ষক, জনতা মিছিল বের করে। মিছিলে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন নবম শ্রেণির ছাত্র মতিউর রহমান।

শহিদ মতিউরসহ অন্যান্য শহিদের রক্ত বৃথা যায়নি উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের প্রত্যক্ষ ফলাফল ছিল আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহারসহ রাজবন্দিদের মুক্তি এবং প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের ক্ষমতা হস্তান্তর, যা ছিল জনগণের মহাবিজয়।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে বলেন, ‘উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এক তাৎপর্যপূর্ণ মাইলফলক। অপশাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান আজও আমাদের অনুপ্রাণিত করে।’

‘৫২-এর ভাষা আন্দোলন, বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফা, পরবর্তী সময় ১১ দফা ও ‘৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় রক্তাক্ত সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতি অর্জন করে মহান স্বাধীনতা। দিবসটি পালন উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন আজ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

 

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd