1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ০৮:২৮ পূর্বাহ্ন
১২ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা জেলা বিএনপি’র পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন📰বাংলাদেশে এখনো ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা যায়নি : প্রধান উপদেষ্টা📰৫ দিনের ব্যবধানে গাজার দুই প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা করল ইসরায়েল📰চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনা প্রধানমন্ত্রী📰পছন্দের মাঠ না পাওয়ায় ক্ষোভ বাফুফের📰শ্যামনগরে ইটভাটা শ্রমিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার📰দশম হতে নবম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবীতে সাতক্ষীরায় ইউএপিইও পদে কর্মরত কর্মকর্তাদের সংবাদ সম্মেলন📰হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে লাইফ সাপোর্টে তামিম ইকবাল📰বড়দলে স্যানিটেশন, পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন বিষয়ক কমিটির সভা📰এসএসসিতে যশোর বোর্ডে কমেছে ২১ হাজার পরীক্ষার্থী

আজ ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবস

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৭
  • ১১২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

এসবিনিউজ ডেস্ক : আজ ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবস। ঊনসত্তরের এই গণ-অভ্যুত্থান ছিল বাঙালি জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের অন্যতম প্রধান মাইলফলক। জাতির মুক্তি সনদ খ্যাত ৬ দফা এবং পরবর্তীতে ছাত্র সমাজের দেয়া ১১ দফা কর্মসূচির প্রেক্ষাপটে সংঘটিত হয়েছিল এ গণঅভ্যুত্থান। ১৯৬৯ সালের এই দিনে পাকিস্তানি স্বৈরাচারী আইয়ুব খানকে জনতার দাবি মেনে নিতে বাধ্য করে।

২০ জানুয়ারি ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের নায়ক শহীদ আসাদের আত্মদানের পর ২১, ২২, ২৩ জানুয়ারি শোক পালনের মধ্য দিয়ে ঢাকায় সর্বস্তরের জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ২৪ জানুয়ারি এই অভূতপূর্ব গণ-অভ্যুত্থানের সৃষ্টি হয়। এই গণঅভ্যুত্থানের পথ বেয়ে রক্তাক্ত সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা অর্জন করে বাঙালি জাতি।

এ দিন ঢাকায় সচিবালয়ের সামনের রাজপথে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন নবকুমার ইন্সটিটিউটের নবম শ্রেণির ছাত্র কিশোর মতিউর। এছাড়াও রুস্তম, মককবুলসহ চারজন শহীদ হন এই দিনে। প্রতিবাদে সংগ্রামী জনতা সেদিন সচিবালয়ের দেয়াল ভেঙে আগুন ধরিয়ে দেয়।

বিক্ষুব্ধ জনগণ আইয়ুব মোনায়েম চক্রের দালাল, মন্ত্রী, এমপিদের বাড়িতে এবং তাদের মুখপত্র হিসাবে পরিচিত তৎকালীন দৈনিক পাকিস্তান ও পাকিস্তান মর্নিং নিউজে আগুন লাগিয়ে দেয়। জনগণ আইয়ুব গেটের নাম পরিবর্তন করে আসাদ গেইট নামকরণ করে।

দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বাণীতে বলেন, সামরিক শাসন উৎখাতের দাবিতে ১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি কারফিউ ভঙ্গ করে রাজনীতিক, ছাত্র-শিক্ষক, জনতা মিছিল বের করে। মিছিলে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন নবম শ্রেণির ছাত্র মতিউর রহমান।

শহিদ মতিউরসহ অন্যান্য শহিদের রক্ত বৃথা যায়নি উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের প্রত্যক্ষ ফলাফল ছিল আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহারসহ রাজবন্দিদের মুক্তি এবং প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের ক্ষমতা হস্তান্তর, যা ছিল জনগণের মহাবিজয়।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে বলেন, ‘উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এক তাৎপর্যপূর্ণ মাইলফলক। অপশাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান আজও আমাদের অনুপ্রাণিত করে।’

‘৫২-এর ভাষা আন্দোলন, বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফা, পরবর্তী সময় ১১ দফা ও ‘৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় রক্তাক্ত সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতি অর্জন করে মহান স্বাধীনতা। দিবসটি পালন উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন আজ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

 

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd