Tag: the daily star

  • মাদক ও জুয়া মুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে যে উপদেশ দিলেন লায়লা পারভীন সেজুঁতি এমপি

    মাদক ও জুয়া মুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে যে উপদেশ দিলেন লায়লা পারভীন সেজুঁতি এমপি

    মাদক ও জুয়া মুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের হাতে বই ও খেলাধুলায় মনোনিবেশ করতে হবে- লায়লা পারভীন সেজুঁতি এমপি

    তালায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট (অনুর্ধ্ব-১৭) এর সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    শুক্রবার (২৮ জুন) বিকালে তালা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার বাস্তবায়নে তালা ব্রজেন দে সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য লায়লা পারভীন সেজুঁতি।
    উপজেলা নির্বাহী অফিসার আফিয়া শারমিনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, তালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: মমিনুল ইসলাম, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ এনামুল ইসলাম।
    উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাবাদিক মীর জাকির হোসেনে সঞ্চলনায় উপস্থিত ছিলেন, তালা সদর ইউপি চেয়ারম্যান সরদার জাকির হোসেন, খলিলনগর ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলু, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি কাজী মারুফ, বিধান চন্দ্র সাধু, সদস্য সাংবাদিক আব্দুল জাতীয় দলের সাবেক ডিফেন্ডার উদয় সাধু প্রমুখ।
    খেলায় তালা সদর ইউনিয়ন ফুটবল একাদশকে ০-১ গোলের ব্যবধানে খলিলনগর ইউনিয়ন ফুটবল একাদশ বিজয়ী লাভ করেন। খেলায় রেফারীর দায়িত্ব পালন করেন মীর কাইয়ুম ইসলাম ডাবলু, সহকারী রেফারী শেখ হাবিবুর রহমান হাবিব, মো: আসাদুল ইসলাম। খেলা শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড় নির্বাচিত হন তালা সদরের মো: শাওন, সেরা গোলা দাতা তালা সদরের মো: আলী হাসান। ধারভাষ্যকারের দায়িত্ব পালন করেন, শিক্ষক জাহাঙ্গীর হাসান ও প্রধান শিক্ষক রেহেনা আক্তার।
    খেলায় প্রধান অতিথি লায়লা পারভীন সেজুঁতি এমপি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এই যুব সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। আজকের যুবকরা আগামী দিনের ভবিষৎ। সেই সাথে মাদক ও জুয়া মুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের হাতে বই ও খেলাধুলায় মনোনিবেশ করতে হবে। তবেই গড়ে উঠবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের স¥াট বাংলাদেশ।
    খেলা শেষে প্রধান অতিথি লায়লা পারভীন সেজুঁতি এমপি ঐচ্ছিক ফান্ড থেকে অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে অনুদানের অর্থ বিতরণ ও গাছের চারা বিতরণ করেন।

  • বাঙালিকে স্বাধীনতা এনে দিয়ে জাতির পিতা অমর হয়ে রয়েছেন : তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী

    বাঙালিকে স্বাধীনতা এনে দিয়ে জাতির পিতা অমর হয়ে রয়েছেন : তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী

    আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, পাঁচ হাজার বছরের ইতিহাসে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা এনে দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অমর হয়ে রয়েছেন।
    তিনি বলেন, ‘পাঁচ হাজার বছরের ইতিহাসে বাঙ্গালি জাতিকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি। যুগে যুগে কোটি কোটি বাঙালির হৃদয়ে অমর।’
    কক্সবাজারের রামু উপজেলা স্টেডিয়ামে আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী ‘বঙ্গবন্ধু উৎসব ২০২৩’ এর ৬ষ্ঠ দিন শুক্রবার রাতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ড. হাছান মাহমুদ একথা বলেন।
    ‘আজ বাংলাদেশে খালি পায়ে বা ছেঁড়া কাপড় পরা মানুষ দেখা যায় না। প্রতিটি জনপদ উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে গেছে’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘এতো উন্নয়ন হয়েছে যে আকাশ থেকে আজ কক্সবাজারকে চেনা যায় না। এটাই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার উন্নয়ন। এ বছরেই ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন চালু হবে। কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, বিকেএসপি, ক্যান্টনমেন্ট প্রতিষ্ঠা-এসব স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করেছেন শেখ হাসিনা।’
    তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান এ সময় বিএনপির রাজনীতির সমালোচনা করেন ও নৌকা মার্কায় ভোট চান। তিনি বলেন ‘বিএনপি শীতের পাখি, তাদের দেখা যায় শুধু ভোটের সময়। করোনার সময় বিএনপিকে দেখা যায়নি, তখন কেবল আওয়ামী লীগ নেতাদেরই মানুষের পাশে দেখা গেছে। এতো বড় বড় উন্নয়ন কেবল বর্তমান সরকারই করেছে। এই উন্নয়ন অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে আবারও সকলকে নৌকায় ভোট দেয়ার আহবান জানাই।’
    গভীর রাত অবধি কয়েক হাজার মানুষের এ মেলায় কক্সবাজার পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক বাবুল শর্মার সভাপতিত্বে উৎসবের প্রধান পৃষ্ঠপোষক কক্সবাজার-৩ আসনের এমপি ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, কক্সবাজার জেলার পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট ফরিদুল আলম, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারুফ আদনান ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
    ২৯ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৭ দিনের এই উৎসবে প্রতিদিন গভীর রাত পর্যন্ত মঞ্চে বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত গান, কবিতা, নাটক, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষ সমবেত হন।