Tag: breking news

  • তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ২৯ মার্চ

    তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ২৯ মার্চ

    তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ২৯ মার্চ

    জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ২৯ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত। 
    বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান এ দিন ধার্য করেন।
    তারেক-জোবায়দা পলাতক রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে গেজেট প্রকাশ করায় বিচারক মামলার পরবর্তী কার্যকম অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করেন।
    এরআগে বাংলাদেশ সরকারি মুদ্রণালয় থেকে ৩০ জানুয়ারি এ গেজেট প্রকাশ করেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান। 
    গেজেটে বলা হয়েছে, তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি রয়েছে। আদালত বিশ্বাস করার যুক্তিসংঘত কারণ রয়েছে যে, তারা গ্রেফতার ও বিচার এড়াতে আত্মগোপনে রয়েছেন। সেহেতু তাদের ধার্য তারিখের (৬ ফেব্রুয়ারি) মধ্যে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে নির্দেশ দেওয়া হয়। অন্যথায় তাদের অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ সম্পন্ন করা হবে।
    তারও আগে গত ১৯ জানুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান তাদের আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ করার আদেশ দেন। একই সঙ্গে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ৬ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন আদালত।
    ওইদিন তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। ক্যান্টনমেন্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাদের কোনো মালামাল পাননি বলে আদালতে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন। এরপর বিচারক মামলার পরবর্তী প্রদক্ষেপ হিসেবে বিজি প্রেসের মাধ্যমে তাদের আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ দেন। 
    গত বছরের ১ নভেম্বর তারেক রহসান ও জোবায়দার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন আদালত। তাদের গ্রেফতার করতে না পারায় পুলিশ এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করে। এরপর পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে আদালত তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ক্যান্টনমেন্ট থানার ওসিকে ১৯ জানুয়ারির মধ্যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়।
    মামলার বিবরণে জানা যায়, ঘোষিত আয়ের বাইরে চার কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক। মামলায় তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়। এরপর ২০০৮ সালে এই তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
    এদিকে মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন জোবায়দা। ওই বছরই এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন। তবে এ সংক্রান্ত চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০১৭ সালের ১২ এপ্রিল মামলা বাতিলের আবেদন খারিজ (রুল ডিসচার্জ) করে রায় দেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ওই মামলায় আট সপ্তাহের মধ্যে জোবায়দাকে বিচারিক আদালতে উপস্থিত হতে নির্দেশ দেওয়া হয়। 
    উচ্চ আদালতের এ খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে ওই বছরই লিভ টু আপিল করেন জোবায়দা। এরপর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ লিভ টু আপিল খারিজ করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রাখেন।

  • বেলুন প্রসঙ্গে কি যুদ্ধে জড়াবেন চীন-যুক্তরাষ্ট্র?

    বেলুন প্রসঙ্গে কি যুদ্ধে জড়াবেন চীন-যুক্তরাষ্ট্র?

    বেলুন নিয়ে চীনের সাথে সংঘাতে জড়াবে না যুক্তরাষ্ট্র : বাইডেন

    : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গতকাল বুধবার বলেছেন, গত সপ্তাহে চীনের একটি বেলুন গুলি করে ভূপাতিত করা নিয়ে দু’দেশের মধ্যে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়া সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র আপাতত চীনের সাথে সংঘাতে জড়াতে চাচ্ছে না। খবর এএফপি’র।
    তিনি পিবিএস’কে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বলেন, ‘আমরা চীনের সাথে পুরোপুরি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করতে যাচ্ছি। কিন্তু আমরা দ্বন্দ্বে জড়াতে চাচ্ছি না এবং এখন পর্যন্ত এটাই হয়েছে।’
    এরআগে, বেলুন উড়ানোর ঘটনার বৈশ্বিক প্রভাবের দিকে ইঙ্গিত করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এন্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রকে নাড়া দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র উদ্ধারকৃত ধ্বংসাবশেষ মূল্যায়ন করে মিত্রদের তথ্য দিচ্ছে।
    ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যে ওয়াশিংটন এবং আমাদের দূতাবাসের মাধ্যমে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের সাথে তথ্য শেয়ার করেছি।’
    ন্যাটো প্রধান জেন্স স্টলটেনবার্গের সাথে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমরা এটা করছি কারণ, যুক্তরাষ্ট্র এই বিস্তৃত কর্মসূচির একমাত্র লক্ষ্য ছিল না। এটা পাঁচটি মহাদেশের বিভিন্ন দেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে।’
    এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সাথে আলাদাভাবে কথা বলতে গিয়ে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জিন-পিয়েরে বেলুনগুলোকে একটি বহরের অংশ হিসেবে বর্ণনা করে বলেছেন, তারা বেশ কয়েক বছর ধরে বিশ্বজুড়ে এমন বেলুন শনাক্ত করে আসছিল।
    গত সপ্তাহে অত্যাধুনিক সরঞ্জাম বহনকারী একটি বিশাল সাদা বেলুন যুক্তরাষ্ট্রের আকাশসীমায় ঢুকে পড়ার পর বাইডেন তার সামরিক বাহিনীকে আটলান্টিকের পূর্ব উপকূলে এটিকে গুলি করার নির্দেশ দেয়।
    এ ব্যাপারে চীনের পক্ষ থেকে জোর দিয়ে বলা হয়, বেলুনটি নিছক আবহাওয়া গবেষণার কাজে পরিচালনা করা হচ্ছিল। তবে, পেন্টাগন এটাকে একটি উচ্চ প্রযুক্তির গুপ্তচরবৃত্তি হিসেবে বর্ণনা করেছে।
    বেলুনটি অধিকাংশ বিমানের চেয়ে অনেক বেশি উচ্চতায় ভেসে যাচ্ছিল এবং এটা একেবারে স্পর্শকাতর একটি মার্কিন সামরিক স্থাপনার উপর দিয়ে সরাসরি অতিক্রম করছিল।

  • সিলেট-তামাবিল সড়কে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু

    সিলেট-তামাবিল সড়কে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু

    আবারও সড়ক দূর্ঘটনা

    অনলাইন ডেস্ক : সিলেট-তামাবিল সড়কের জৈন্তাপুরে ট্রাক চাপায় সজিব আহমদ (২২) নামের এক সিএনজি অটোরিকশাযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত সজিব শেরপুর থানার কুলুরচর বেপারিপাড়া গ্রামের মৃত বিল্লাল আহমদের ছেলে।
    আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় সিলেট-তামাবিল মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় সিএনজি চালক গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
    এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে সিলেট তামাবিল মহাসড়কের চিকনাগুল ইউনিয়নের শুক্রবারী বাজার নামক স্থানে দ্রুতগামী একটি ট্রাক বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজি অটোরিকশাকে (সিলেট-থ-১১-৮৮৪৯) চাপা দেয়। এতে চালক অটোরিকশা যাত্রী মো. সজিব আহমদ (২২) এবং অটোরিকশা চালক শাহিন (৩০) গুরুতর আহত হন। তাদেরকে ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক সজিবকে মৃত ঘোষণা করেন।
    তামাবিল হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, দুর্ঘটনায় দুই জন আহত হন। তাদেরকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে।

  • শান্তিরক্ষা মিশনে গাম্বিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে সেনা মোতায়েনে সম্মত বাংলাদেশ

    শান্তিরক্ষা মিশনে গাম্বিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে সেনা মোতায়েনে সম্মত বাংলাদেশ

    অনলাইন ডেস্ক: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দুই দেশের সৈন্য মোতায়েনের বিষয়ে গাম্বিয়ার প্রস্তাবে নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে বাংলাদেশ।
    গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মামাদু তাঙ্গারা প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার সঙ্গে আজ সকালে তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দুই দেশের সৈন্য মোতায়েনে গাম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের প্রস্তাবের একটি অনুরোধপত্র হস্তান্তর করলে প্রধানমন্ত্রী নীতিগতভাবে এতে সম্মতি দেন।  
    বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচরাইটার এম. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। নজরুল বলেন, গাম্বিয়া জাতিসংঘের উপযুক্ত শান্তিরক্ষী মিশনে যৌথভাবে বাংলাদেশ ও গাম্বিয়ার সৈন্য মোতায়েনের প্রস্তাব দেয়।
    এম.নজরুল শেখ হাসিনার উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের অনুমোদন সাপেক্ষে শান্তিরক্ষা মিশনে সৈন্য মোতায়েনের প্রস্তাব বাস্তবায়নে স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) প্রণয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ দেন।
    প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ সৈন্য প্রেরণকারী দেশ বলেও বৈঠকে উল্লেখ করেন।
    সফররত গাম্বিয়ান মন্ত্রী বিশ্ব শান্তি বজায় রাখতে এবং কৃষি খাতে ব্যাপক উন্নয়নে বাংলাদেশের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
    জবাবে প্রধানমন্ত্রী পারস্পরিক স্বার্থে গাম্বিয়ার বিস্তীর্ণ জমিতে যৌথভাবে চাষাবাদের জন্য বাংলাদেশি জনশক্তি ও প্রযুক্তি গাম্বিয়ায় হস্তান্তরের প্রস্তাব করেন।
    তিনি আরও বলেন, তাঁর সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপ এবং গবেষণার ফলে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশে পরিণত হয়েছে।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, কৃষিজমি হ্রাসের প্রবণতা সত্ত্বেও গবেষণা বাংলাদেশকে খাদ্য উৎপাদনে আত্ম নির্ভরশীল দেশে পরিণত করতে সহায়তা করেছে।
    শেখ হাসিনা তাঁর সরকারের নীতি উল্লেখ করে বলেন, এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদী রাখা যাবে না এবং জনগণ এর প্রতি সাড়া দিয়েছে। 
    প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশকে সহায়তা করার জন্য গাম্বিয়ান সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
    তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে এবং তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর পর তাদের মর্যাদাপূর্ণ জীবন দেওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের চেষ্টা করছে।
    গাম্বিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সেরিং মোদুউ এনজিইস, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সিচিব মাসুদ বিন মোমেন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

  • সক্ষম সকলকে কর প্রদানের আহবান প্রধানমন্ত্রীর

    সক্ষম সকলকে কর প্রদানের আহবান প্রধানমন্ত্রীর

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ দেশবাসীকে তাদের কর প্রদানের আহ্বান জানিয়ে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে করদাতার সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি আরও কর সংগ্রহের প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
    তিনি বলেন, “ শুধু রাজধানী বা শহরে নয়, সারা দেশে কর দিতে সক্ষম যারা, দয়া করে আপনার কর পরিশোধ করুন। সরকার আপনার পরিষেবা এবং কল্যাণে আপনার অর্থ ব্যবহার করবে।”
    রাজস্ব ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশের প্রথম দুই দিনব্যাপী রাজস্ব সম্মেলন-২০২৩ উদ্বোধনকালে তিনি বলেন, সমগ্র বিশ্ব এখন অর্থনৈতিক মন্দা এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে যার প্রভাব বাংলাদেশের ওপরও পড়েছে।
    তিনি আরো বলেন, “কাজেই, আমাদের সেগুলির (অর্থনৈতিক মন্দা এবং উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির হার) মোকাবেলা করেই এগিয়ে যেতে হবে। আমরা যত বেশি ট্যাক্স সংগ্রহ করব, ততই এটি অতিক্রম করা সহজ এবং সম্ভব হবে।”
    প্রধানমন্ত্রী করের পরিমাণ বাড়ানোর পরিবর্তে করদাতার সংখ্যা সম্প্রসারণে আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করতে এবং জনগণকে কর দিতে উদ্বুদ্ধ করতে সারাদেশে ব্যাপক সচেতনতামূলক প্রচারনা চালানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা শুধু রাজধানী কেন্দ্রিক নয় সারা দেশেই আমি সকলকে বলবো যারা কর দেবার সামর্থ রাখেন, আপনারা দয়াকরে কর দেবেন। সেটা আপনাদের সেবায়ই সরকার কাজে লাগাবে।
    তিনি বলেন, যেহেতু বিশ^ব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা, আজকে প্রতিটা জিনিষের দাম বেড়েছে। আজকে তেল, গ্যাস, গম, ভোজ্যতেল, চিনিসহ প্রত্যেকটা জিনিষের দাম বেড়ে গেছে। আমাদের আওয়ামী লীগ সরকার তা সত্বেও এগুলো অধিকমূল্যে কিনে নিয়ে আসছে। সেখানে পরিবহন ব্যয়ও বেড়েছে , ৮শ’ ডলারের জাহাজ ভাড়া এখন ৩ হাজার ৮শ’ ডলার । আমরা ভর্তুকি দিয়ে অধিক মূল্যে কিনে এনে তা কমমূল্যে দেশের মানুষকে দিচ্ছি। এক কোটি মানুষ টিসিবির কার্ড পেয়েছে, সখানে ভর্তুতি মূল্যে মানুষকে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ করা হচ্ছে, কৃষিতে তাঁর সরকার ভর্তুতি দিচ্ছে, করোনাকালিন ব্যবসায়ীদেও শিল্প ও কলকারখানা চালু রাখার জন্য তাঁর সরকার প্রণোদনা প্যাকেজ দিয়েছে। এভাবেই সরকার সকলকে দু:সময়ে তাঁর ভর্তুকি অব্যাহত রেখেছে।
    তিনি বলেন “এখন সরকার যাতে রাষ্ট্র চালাতে পারে বা মানুষের জন্য কাজ করতে পারে সেদিকে সকলকে দৃষ্টি দিতে হবে। কারণ ভর্তুকি আমরা আর কত দিতে পারবো। তাছাড়া আমাদের উন্নয়ন কাজগুলো যাতে ব্যহত না হয় সেদিকেও দেখতে হবো ।”
    তিনি আরো বলেন, আপনারা উপজেলা বা ইউনিয়ন পর্যায়ে যদি যান, যে পরিবর্তন হয়েছে গত ১৪ বছরের সেই পরিবর্তনটা আপনারা দেখতে পাবেন। এখন আর কেউ কুঁড়ে ঘরে বাস করেনা, ভুমিহীন-গৃহহীন প্রত্যেককে তাঁর সরকার বিনে পয়সায় ঘর তৈরী করে দিচ্ছে। আর্থিক সহাযতা দিয়ে জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুযোগও করে দেয়া হচ্ছে।
    শেখ হাসিনা বলেন, সরকার ১শ’ অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিচ্ছে যেখানে বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং আওয়ামী লীগ সরকারের তৃণমূল পর্যায়েরও উন্নয়ন নীতির কারণে উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়েও অর্থনীতির গতিশীলতা তৈরী হয়েছে।
    তিনি বলেন, আমি এটুকু বলতে পারি যে গত ১৪ বছরে আমুল পরিবর্তন এসেছে। করদানের সক্ষমতা কিন্তু আমাদের উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়েও রয়েছে। সেখানে আমরা যদি একটু প্রচার-প্রচারণা ভালভাবে চালাই তাহলে মানুষ কিন্তু স্বতস্ফূর্তভাবে আসবে কারণ তারাতো সেবা পাচ্ছে। এই সেবাটা পাওয়ার জন্যই তারা করবে।
    প্রধানমন্ত্রী রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এই সম্মেলনের উদ্বোধন করেন।
    অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনীম এবং সদস্য ড. আব্দুল মান্নান শিকদার। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য প্রদ্যুৎ কুমার সরকার।
    অনুষ্ঠানে এনবিআরের কার্যক্রমের ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়।
    প্রধানমন্ত্রী এর আগে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ৪১২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নবনির্মিত ১২ তলা রাজস্ব ভবন উদ্বোধন করেন।
    ভবন উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী এর বিভিন্ন স্থান পরিদর্শনও করেন।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে আয়কর প্রদানকারীর সংখ্যা এখনও অনেক কম। অনেকে একে ঝামেলা মনে করেন বা এজন্য সচেতনতার অভাবকে দায়ী করেন তিনি।
    তিনি বলেন, আমি মনে করি এখানে কোন জোর জুলুম খাটাবেন না। মানুষকে কোন ভয়-ভীতিকর পরিস্থিতিতে ফেলা যাবে না। মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। জনগণকে জানাতে হবে যে- আপনি যে কর দেন, সেটা কিন্তু আপনার কাজেই লাগে। আজবে রাস্তা-ঘাট, পুল, ব্রীজ বা এই যে পোর্ট, কৃষি, শিক্ষা বা স্বাস্থ্য সব ক্ষেত্রেই যেগুলো সরকার করে দিচ্ছে সবগুলোর সুফল ভোগ করছে জনগণ। আর যারা এই সুফলটা ভোগ করছে তাদেরকেও তো কিছু দিতে হবে, রাষ্ট্রতো আর এমনি এমনি সবকিছু দিতে পারেনা। আর অন্যের কাছে আমরা হাতও পাতবো না।
    তিনি বলেন, যাদের কর ফাঁকি দেয়ার প্রবনতা রয়েছে- সর্বক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম হয়ে গেলে, তারা এই ফাঁকিটা আর দিতে পারবে না। এটা হলো বাস্তব কথা সেটাও একটা বিরাট সুযোগ এনে দেবে। মানুষ যাতে কর ফাঁকি না দেয়- সেজন্য আর করের পরিমানটাও এমন রাখতে হবে- যাতে প্রতিটা মানুষ স্বতস্ফূর্তভাবে দিতে পারে। মানুষকে জানাতে হবে, ব্যাপক প্রচার করা দরকার।
    করোনা অভিঘাত এবং এর পরপরই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে মানুষ কিছুটা আর্থিক সমস্যায় পড়লেও, তাঁর সরকারের শাসনামলে সার্বিক আর্থিক অবস্থার যথেষ্ট উন্নত হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আয়কর, কাস্টমস ও মূসক বিভাগকে অটোমেটেড এবং ডিজিটালাইজড করার মাধ্যমে করদাতা, ব্যবসায়ী এবং জনগণকে সহজ ও নিরবচ্ছিন্নভাবে সেবা প্রদানের জন্য বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। করদাতাগণ এখন বাংলাদেশ ব্যাংক বা সোনালি ব্যাংকে না গিয়ে ঘরে বসেই নিজ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে সুবিধাজনক সময়ে সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে কর পরিশোধ করতে পারছেন।
    এটার আরো ব্যাপক প্রচারণার ওপর প্রধানমন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন।
    সরকার প্রধান বলেন, কোভিড-১৯ অভিঘাত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং অবরোধ ও পাল্টা-অবরোধের বাস্তবতায় অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাকে ধরে রাখা ও বেগবান করার জন্য অভ্যন্তরীণ উৎসই হচ্ছে রাজস্ব আহরণের প্রধান ক্ষেত্র। উদ্ভূত পরিস্থিতি বিবেচনায় করহার না বাড়িয়ে বরং ক্ষেত্র বিশেষে করহার যৌক্তিকীকরণ করা, করভিত্তি সম্প্রসারণ এবং কর প্রদানে সকলকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। এই মূল্যস্ফীতিতে করহার আমরা বাড়াতে চাইনা, কিন্তু করদাতার সংখ্যা বাড়াতে চাই সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।
    তিনি বলেন, দ্বিতীয় বার তাঁর সরকার ক্ষমতায় এসে সকলের আয় বাড়ানোর পাশাপাশি সকলকে করের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয় এবং তাঁর সরকারই প্রথম চালু করেন যে- প্রত্যেক সংসদ সদস্যকেও আয়কর দিতে হবে। সংসদ সদস্যরা ব্যক্তিগতভাবে আগে কর দিলেও সংসদ সদস্য হিসেবে তাদের কর রেয়াত ছিল। তাঁর সরকারই প্রধানমন্ত্রীরও কর দেয়ার ব্যবস্থা করেন শুধুমাত্র মহামান্য রাষ্ট্রপতি ছাড়া। ফলে করদাতার সংখ্যাও বৃদ্ধি পায়।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ই-টিনধারীদের রিটার্ন প্রদানে উদ্বুদ্ধ করে সক্ষম করদাতাগণকে কর নেটের আনা হয়েছে। ইতোমধ্যে আয়কর বিভাগ কর্তৃক নন ফাইলার কোম্পানী-এর রিটার্ন দাখিলের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। করদাতাগণ যাতে ঘরে বসে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারেন, তার জন্য ই-ফাইলিং ব্যবস্থাও চালু করা হয়েছে।
    তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী কাস্টমস ব্যবস্থাপনায় অনুসৃত ‘ইন্টারন্যাশনাল বেস্ট প্রাকটিসেস’ বিবেচনায় নিয়ে একটি নতুন কাস্টমস আইন প্রণয়নের লক্ষ্যে কাজ করছে তাঁর সরকার।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক, সোনালি ব্যাংকসহ সকল তফসিলি ব্যাংক, বেপজা, সিসিআইএন্ডই, বিআরটিএ, আইএটিএ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষসহ অনেক স্টেক হোল্ডারের সঙ্গে কাস্টমস বিভাগের কম্পিউটার সিস্টেমের ইন্টারফেসিং ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।
    কেবল চট্টগ্রাম নয়, মোংলা বন্দর ও পায়রা বন্দরসহ বিভিন্ন স্থলবন্দরগুলোকেও তিনি এরসঙ্গে সম্পৃক্ত করার আহবান জানান। এরফলে আমাদের বিরাট অংকের রাজস্ব আয় হতে পারে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
    সরকার প্রধান বলেন, ই-এলসি ব্যবস্থাপনা মনিটরিং, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ ও মেনিফেস্ট ডাটা শেয়ারিং-এর মাধ্যমে আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের শুল্কায়ন ও কন্টেইনার ম্যানেজমেন্টও এর ফলে সহজ হয়েছে। এছাড়া, পেপারলেস কাস্টমস ব্যবস্থা চালুর লক্ষ্যে বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডো, বন্ড ব্যবস্থাপনা স্বয়ংক্রিয়করণ, অথরাইজড ইকনোমিক অপারেটর ব্যবস্থা, অটোমেটেড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালুর লক্ষ্যে কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিশনারেট স্থাপন ইত্যাদি আধুনিকায়ন কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। এ সকল কর্মসূচি বাস্তবায়িত হলে দ্রুততম সময়ে পণ্য খালাস সম্ভব হবে, যা আমদানি-রপ্তানিতে আরও গতিশীলতা আনবে। দ্রুততম সময়ে পণ্য খালাস নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে টিআরএস (টাইম রিলিজড স্টাডি) সম্পন্ন করা হয়েছে।
    দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের লক্ষ্যে পরোক্ষ কর ব্যবস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন হিসেবে মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন নামে একটি নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে উল্লেখ করে- সরকার প্রধান বলেন, আধুনিক বিনিয়োগ ও রাজস্ব-বান্ধব আইনটি ইতোমধ্যে কার্যকর হয়েছে। জনগণ এখন অনলাইনে মূল্য সংযোজন কর নিবন্ধন এবং অনলাইনে ভ্যাট রিটার্ন দাখিল করতে পারছে এবং ‘ইএফডিএমএস’ ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়েছে।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যক্ষ কর তথা আয়কর হচ্ছে দেশের অর্থনীতির অভ্যন্তরীণ চালিকাশক্তি। আয়কর সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমতা বিধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমানে রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক আহরিত মোট রাজস্বে আয়করের অবদান শতকরা প্রায় ৩৫ ভাগ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে করোনা অতিমারি দুর্যোগের মধ্যেও আয়কর খাতে রাজস্ব আহরণের গড় প্রবৃদ্ধি ১৬ শতাংশের অধিক। কল্যাণমুখী ও জনবান্ধব কর আইন প্রণয়ন সমাজে সমতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার অন্যতম হাতিয়ার। কোভিড-১৯ পরবর্তী প্রেক্ষাপটে সার্বিক ব্যবসা ও বিনিয়োগবান্ধব কর নীতি, কর আইনের প্রয়োগ, সামাজিক-অর্থনৈতিক অসমতা দূরীকরণ ও তথ্যপ্রযুক্তিবান্ধব নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। সেজন্য সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।

  • জেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের শুরা অধিবেশন

    জেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের শুরা অধিবেশন

    ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ সাতক্ষীরা জেলা শাখার ২০২৩ সেশনের শুরা অধিবেশন সম্পূর্ণ হয়েছে। ০৪-০২-২০২৩ তারিখ বিকাল ৩.৩০ মিনিটে জেলা কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি গাজী মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ মাকসুদুর রহমান সঞ্চলনায় জেলা মজলিসে শুরা অধিবেশন সম্পূর্ণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় স্কুল ও কলেজ সম্পাদক মোঃ ইব্রাহিম খলিল। শুরা কমিটিতে যারা মনোনীত হয়েছে মোঃ সজীব বাবু, মোঃ জাহিদুল ইসলাম মোঃ আল আমিন মোঃ সজীব মোঃ হাবিবুর রহমান মোঃ মমতাজুল ইসলাম মোঃ মোখলেসুর রহমান মোঃ জাহিদুল ইসলাম মোঃ আশিকুর রহমান মোঃ ইসমাইল মোঃ আমানুল্লাহ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সার্বিক পরিচালনা করেন মোঃ মাকছুদুর রহমান জুনায়েদ।ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ সাতক্ষীরা জেলা শাখার ২০২৩ সেশনের শুরা অধিবেশন সম্পূর্ণ হয়েছে। ০৪-০২-২০২৩ তারিখ বিকাল ৩.৩০ মিনিটে জেলা কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি গাজী মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ মাকসুদুর রহমান সঞ্চলনায় জেলা মজলিসে শুরা অধিবেশন সম্পূর্ণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় স্কুল ও কলেজ সম্পাদক মোঃ ইব্রাহিম খলিল। শুরা কমিটিতে যারা মনোনীত হয়েছে মোঃ সজীব বাবু, মোঃ জাহিদুল ইসলাম মোঃ আল আমিন মোঃ সজীব মোঃ হাবিবুর রহমান মোঃ মমতাজুল ইসলাম মোঃ মোখলেসুর রহমান মোঃ জাহিদুল ইসলাম মোঃ আশিকুর রহমান মোঃ ইসমাইল মোঃ আমানুল্লাহ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সার্বিক পরিচালনা করেন মোঃ মাকছুদুর রহমান জুনায়েদ।

  • Untitled post 19580

    পাইকগাছায় আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ-এর উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।
    খুলনার পাইকগাছায় বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ উপজেলা শাখার উদ্যোগে শুক্রবার সকালে উপজেলা আওয়ামীলীগের এক আলোচনা সভা দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি সাংবাদিক তৃপ্তি রঞ্জন সেন-এর সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন-এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, ইউপি সদস্য পিযুষ কান্তি মন্ডল, মোঃ মাহাফুজুল হক কিনু, সুজন কুমার রায়, প্রভাষক এস এম জাহাঙ্গীর আলম, মনোজ কুমার মন্ডল, পৌর কাউন্সিলর কবিতা দাশ, ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম (অবঃ আর্মি), সাংবাদিক বি.সরকার, সঞ্জিব মন্ডল, মোঃ আমিরুল ইসলাম, বাশারুল ইসলাম বাচ্চু, অসিত কুমার মন্ডল, অরবিন্দু কুমার সানা, রিপন রায়, সমারেশ বিশ্বাস, পলাশ বাছাড়, মোঃ হাবিবুর রহমান, মোঃ হাফিজুল ইসলাম, শেখ রাজু হোসেন, সবুজ ঢালী, নিউটন মিস্ত্রী, সুকৃতি মন্ডল, মোঃ কামরুজ্জামান, সমীরন কুমার সরদার। আলোচনা সভায় উপজেলা কমিটিতে সাংবাদিক বি.সরকারকে প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, সঞ্জীব মন্ডলকে সহ-প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ও মোঃ আমিরুল ইসলামকে সদস্য হিসেবে অর্ন্তভুক্তির জন্য সিদ্ধান্ত গৃহিত হয় এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জেলা কমিটির নিকট পত্র প্রেরনের সিদ্ধান্ত হয়।

  • আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সপ্তম সভা ৭ ফেব্রুয়ারি  

    আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সপ্তম সভা ৭ ফেব্রুয়ারি  

    একাদশ জাতীয় সংসদের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সপ্তম সভা আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে সংসদ ভবনের লেভেল ৯-এ সরকারি দলের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
    আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় , আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সভায় সভাপতিত্ব করবেন।
    দলের সংসদীয় দলের সেক্রেটারী ও জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী আওয়ামী লীগ দলীয় এমপিদের যথাসময়ে সভায় উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন।