Blog

  • সাতক্ষীরায় ধর্মীয় ভাবাগম্ভীর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মনষা ও বিশ্বকর্মা পূজা

    সাতক্ষীরায় ধর্মীয় ভাবাগম্ভীর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মনষা ও বিশ্বকর্মা পূজা

    সাতক্ষীরায় বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও
    ধর্মীয় ভাবাগম্ভীর পরিবেশের মধ্য দিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম
    ধর্মীয় উৎসব বিশ্বকর্মা ও সর্পদেবী মনসা পূজা অনুষ্ঠিত
    হয়েছে। শহরের পলাশপোল মনষাতলা মন্দির কমিটির আয়োজনে
    মঙ্গলবার সকালে শহরের পলাশপোলে গুড় পুকুর পাড়ের বটতলাস্থ মনষাতলায়
    এই পূজা শুরু হয়। সকাল থেকে উপবাসে থাকা মায়ের এখানে মা
    মনষাকে উদ্দেশ্যে দুধ ও কলা ও বাতাসা নিবেদন করেন। মনষা পূজা
    উপলক্ষে পলাশপোল মোড়ে দূর দূরান্ত থেকে আসা দোকানিরা নানা
    পশরা ও মিষ্টি মিটাই সাজিয়ে বসেছেন।
    মনষা পূজায় পুরোহিতের দায়িত্ব পালন করেন তাপস চক্রবর্তী।
    সর্পদেবী মনষা ও বিশ্বকর্মা পূজাকে কেন্দ্র করে প্রতি বছরের ১৭
    সেপ্টেম্বর ও শেষ ভাদ্রে ঐতিহ্যবাহী গুড় পুকুরের মেলার উদ্বোধন করা
    হয়। কিন্তু এ বছর গুড় পুকুর মেলার কোনো উদ্যোগ নেই সাতক্ষীরা
    পৌরসভা কর্তৃপক্ষের।
    এবারের পূজার দায়িত্বে থাকা পুরোহিত তাপস চক্রবর্তী জানান,
    অসাম্প্রদায়িক চেতনায় শেষ ভাদ্রে সংক্রান্তিতে দেবশিল্পী
    বিশ্বকর্মার আশীর্বাদ কামনায় এ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। মা মনষাকে
    শিল্পসমূহের প্রশাসক, অলংকার শিল্পের স্রষ্টা হিসেবে ভক্তরা তার
    কৃপা লাভের আশায় এখানে প্রার্থনা করতে আসেন। তিন
    শতাধিক বছর ধরে এখানে এই মা মনষা পূজা ও বিশ্বকর্মা পূজা
    অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। # সাতক্ষীরা প্রতিনিধি। তাংÑ ১৭.০৯.২৪

  • বাংলাদেশের ইতিহাসে এটিই সেরা টেস্ট দল: হার্শা ভোগলে

    বাংলাদেশের ইতিহাসে এটিই সেরা টেস্ট দল: হার্শা ভোগলে

    আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে টেস্ট ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বাংলাদেশের আসন্ন ভারত সফর। এরপর ২৭ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। দুই টেস্টের পাশাপাশি তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার কথা রয়েছে টাইগারদের। সম্প্রতি পাকিস্তানকে তাদের মাটিতে টেস্টে হোয়াটওয়াশ করে দারুণ ছন্দে রয়েছে নাজমুল শান্তর দল।

    টেস্টে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান রোহিতদের বিপক্ষে কথা বললেও, এবারের সিরিজে শান্ত-সাকিবরা লড়াই করবে বলে মনে করেন জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার ও ক্রিকেট বিশ্লেষক হার্শা ভোগলে।

    নিজের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলাদেশের স্কোয়াড নিয়ে আলোচনা করেছেন হার্শা ভোগলে। সেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন এটিই তাঁর দেখা বাংলাদেশের সেরা টেস্ট দল। ‘আমি খুবই খুশি যে ভারত আরও একবার বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

    দুঃখজনকভাবে এই দেশটি খুব বেশি আমন্ত্রণ পায় না। ২০১০ এর পর থেকে বাংলাদেশ দল ইংল্যান্ডে টেস্ট খেলতে যায়নি। আর অস্ট্রেলিয়া? অস্ট্রেলিয়া তাদেরকে কেবল একবার টেস্ট খেলতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল, সেটাও ২০০৩ সালে, অফ সিজনে। তো খুবই খুশি যে ভারত তাঁদের দায়িত্ব পালন করছে, বাংলাদেশকে ভারতে ডেকে টেস্ট খেলছে।’

    এটা যখন বলছি, তখন এটাও সত্য যে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজে পালসটা বেশি থাকে না। এর আগে বাংলাদেশ যখন এসেছে তাঁরা সেভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারেনি। তাঁরা ১৩ টেস্ট খেলেছে ভারতের সঙ্গে, কয়েক ম্যাচ ড্র করেছে বৃষ্টির বদান্যতায়, হেরেছে ১১ টিতেই। একটা ম্যাচ জয়ের খুব কাছাকাছি গিয়েছিল।

    তবে আমি তাঁদের ম্যাচ শেষ করার তেমন ক্ষুধা দেখিনি। শেষবার তাঁরা যখন ২০১৯ এ পিংক বল টেস্ট খেলতে এল আমি আসলে তাঁদের লড়াই করার ক্ষুধা দেখিনি।

    তিনি আরও বলেন, এসব মাথায় রেখেও আমি কেনো এবার বাংলাদেশের ভারতে আসা নিয়ে আগ্রহী? কারণ আমি সত্যিই বিশ্বাস করি যে অনেক অনেক দিন পর এটা তাদের সেরা টেস্ট দল যা আমি দেখেছি। এমনটা বলার পেছনে কারণও আছে।

    বাংলাদেশকে সেরা বলার কারণ ব্যাখা দিয়ে হার্শা ভোগলে বলেন, প্রথম কারণ পেস। নাহিদ রানা সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ থেকে উঠে আসা অন্যতম উদীয়মান বোলার। আপনি যখনই সত্যিকারের পেস দেখবেন, আপনি বিমোহিত হবেন।

    আমরা দেখেছি তাকে অনেক ভালো পাকিস্তানি ব্যাটারদের বিপদে ফেলতে। হাসান মাহমুদ সেখানে উইকেট তুলে নিয়েছে। মনে করি তাসকিন আহমেদের শেষ সুযোগ তাঁকে প্রমাণ করার যে কেনো আমরা অনেকেই তাঁকে হাইলি রেট করি। তাঁদের ভালো ৩ গতিময় পেসার আছে।

    তিনি আরও যোগ করে বলেন, লিটন দাস ও মেহেদী হাসান মিরাজ দুজনই তৈরি আরও বড় দায়িত্ব নিতে। আমি জানি না সাকিব আর কতদিন খেলবে। তাঁর সময় শেষের পথে। মুশফিকুর রহিম এখনো দারুণ ব্যাটিং করছে। কিন্তু যদি এই দুজন সরে যান তাহলে লিটন ও মিরাজ তাঁদের যোগ্য রিপ্লেসমেন্ট।

    এই সিরিজে উইকেট নিয়ে তিনি বলেন, আমি মনে করি না বাংলাদেশ ভারতে এমন উইকেট পাবে যা তাঁরা বাংলাদেশে পেয়ে অভ্যস্ত। ভারত তাদেরকে টার্নিং উইকেট দেবে না, কারণ তেমন হলে দুই দলের মধ্যে পার্থক্য কমে যাবে। বাংলাদেশের সাকিব, তাইজুল, মিরাজ- তিন জন কোয়ালিটি ফিঙ্গার স্পিনার আছে। বাংলাদেশে টেস্ট ম্যাচে যেমনটা হয়েছিল এরপর ভারত এই সুযোগ নেবে বলে মনে হয় না। ভারত পেস সহায়ক উইকেট প্রস্তুত করলে অবাক হবেন না।

    ভারত ফেভারিট হিসেবে শুরু করবে, আমি বলব তারা স্পষ্ট ফেভারিট। আমি বাংলাদেশ দল থেকে লড়াই দেখতে চাইব যা পূর্বে দেখা যায়নি। বাংলাদেশ লড়াই করলে ভালো একটা টেস্ট সিরিজ হবে।

  • আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

    আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

    আজ ১২ রবিউল আউয়াল, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। ৫৭০ সালের এই দিনে মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) আরবের মক্কা নগরীর সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলোকিত করে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

    পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের উদ্যোগে পক্ষকালব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আজ সরকারি ছুটি।

    এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন।

    এক সময় গোটা আরব সমাজ অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। তারা মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে ভুলে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়ে পড়েছিল। আরবের সর্বত্র দেখা দিয়েছিল অরাজকতা ও বিশৃংখলা। এ সময়কে বলা হতো আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগ।

    এই অন্ধকার যুগ থেকে মানবকুলের মুক্তিসহ তাদের আলোর পথ দেখাতে মহান আল্লাহতাআলা রাসুলুল্লাহকে (সা.) প্রেরণ করেন এই পৃথিবীতে।

    বাংলাদেশসহ বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এ দিনটি পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করে থাকে।

    পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)’ উপলক্ষ্যে দেয়া বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতিটি কথা ও কর্মই মানবজাতির জন্য অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়।

    প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে; প্রতিটি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে তিনি বিশ্ব মানবতার জন্য অনিন্দ্য সুন্দর অনুসরণীয় শিক্ষা ও আদর্শ রেখে গেছেন; যা প্রতিটি যুগ ও শতাব্দীর মানুষের জন্য মুক্তির দিশারি হিসেবে পথ দেখাবে।

  • অবিলম্বে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে: মির্জা ফখরুল

    অবিলম্বে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে: মির্জা ফখরুল

    বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তাঁদের মধ্য থেকে বলা হচ্ছে, নতুন দল তৈরি করতে হবে। নতুন দল তৈরি করার কথা বললে জনগণ কীভাবে বুঝবে তাঁরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করছেন?

    ‘দ্বিকক্ষ পার্লামেন্ট: উচ্চকক্ষের গঠন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)।

    সভায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘অবিলম্বে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে সুযোগ তৈরি করেছে সামনে এগিয়ে যাওয়ার, আমাদের ব্যবস্থাকে জনগণ যেভাবে চায়, সেভাবে নিয়ে আসার। সেটা কি নস্যাৎ করার জন্য ইতিমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে? যাঁরা দায়িত্ব পেয়েছেন, এই সরকার যাঁদের দায়িত্ব দিয়েছে, তাঁদের মধ্য থেকে যখন বলেন নতুন দল তৈরি করতে হবে, তখন বিস্মিত না হয়ে পারা যায় না। যদি বলেন, নতুন দল তৈরি করতে হবে, তাহলে জনগণ কী করে বুঝবে যে তাঁরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করছেন?’

    বিএনপির মহাসচিব বলেন, বেশ কিছু গোষ্ঠী বলতে শুরু করেছে যে অন্তর্বর্তী সরকারকে অনির্দিষ্টকালে জন্য রাখা হোক। সমস্ত সংস্কার তারাই করুক। যে কোনো সংস্কার জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া সম্ভব নয়। সে জন্য নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন।

    বিএনপির নেতা-কর্মীদের সব মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের স্বৈরশাসনকে সহায়তাকারীরা এখনো প্রশাসনে রয়ে গেছেন, তাঁদের অপসারণ করতে হবে।

    আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তিনি বলেন, নির্বাচন অবশ্যই করতে হবে। তবে সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে তাতে কোনো লাভ হবে না। সংবিধান সংস্কার ও শাসনব্যবস্থা মেরামত করতে হবে। যারা হত্যা করেছে, তাদের ক্ষমা করা যাবে না। বিচার করতে হবে।

    রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, কোন কোন বিষয়ে সংস্কার করতে হবে, সে বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। কোনটা আগে শুরু করা হবে, সেটা কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে এবং তা কীভাবে টেকসই যায়, তা ভাবতে হবে। কারণ, অর্জন করলেও তা টিকিয়ে রাখা যায় না। যে সংস্কার না করলে এই আন্দোলন ব্যর্থ হতে পারে, সেটা নিয়ে আলোচনার করা দরকার।

    এ সময় আরও বক্তব্য দেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব আবু ইউসুফ সেলিম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ, সহসভাপতি মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া ও কে এম জাবির।

  • মেট্রোর দুই স্টেশন ১৩৮ কোটিতেই সংস্কার

    মেট্রোর দুই স্টেশন ১৩৮ কোটিতেই সংস্কার

    চলতি বছরের ১৯ জুলাই সন্ধ্যায় মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়ায় মেট্রোরেলের স্টেশনে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় দুর্বৃত্তরা। তারা স্টেশনের টিকিট ভেন্ডিং মেশিন, মূল স্টেশনে যাত্রী প্রবেশের পাঞ্চ মেশিনসহ সবকিছু ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। সংস্কার করে বন্ধ থাকা স্টেশন দুটি চালুর উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সেই উদ্যোগের ফলে আপাতত কাজীপাড়া স্টেশন চালু হতে পারে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর। আর মিরপুর-১০ স্টেশন চালু হতে আরও কয়েকমাস সময় লাগবে।

    ওই ঘটনার পর তখন ডিএমটিসিএলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশন সংস্কার করে চালু করতে সাড়ে ৩০০ কোটি টাকার মতো খরচ করতে হবে। কিন্তু বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, দুটি স্টেশনের জন্য ১৩৮ কোটি টাকার বেশি লাগবে না।

    এছাড়া সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, আগামী শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) থেকে চলতে পারে মেট্রোরেল। এটি শুরু হলো দেশের প্রথম বিদ্যুৎচালিত দ্রুতগতির গণপরিবহন মেট্রোরেল সপ্তাহে সাতদিনই চলাচল করবে।

    সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে মোহাম্মদ আব্দুর রউফ বলেন, মেট্রোরেল আগামী ২০ তারিখে (শুক্রবার) চলবে এটা এখনো নিশ্চিত না। যদি সিদ্ধান্ত হয়, তাহলে ১৮ তারিখ (বুধবার) সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি জানানো হবে। আমাদের প্রস্তুতি আছে শুক্রবারে মেট্রোরেল চালানোর ঘোষণা এবং কাজীপাড়া স্টেশন চালু করার বিষয়টি। কিন্তু এখনো তারিখ ঠিক বলতে পারছি না।

    তিনি বলেন, নিরাপত্তা বজায় রেখে কাজীপাড়ায় এই মুহূর্তে শেষ সময়ের কাজগুলো চলছে। আমাদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি চলছে। গতকালকে আমাদের ফাইনাল টেস্টিং হয়েছে, সেটা আমরা পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। ক্লিয়ারেন্স আমরা সব পক্ষ থেকে পেয়েছি। টুকটাক কিছু বিষয় আছে সেগুলোর কাজ চলছে এই মুহূর্তে। এটাও সর্বোচ্চ ১৮ তারিখের মধ্যে হয়ে যাবে।

  • ১৫ দিনে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৬ জনের 

    ১৫ দিনে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৬ জনের 

    ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে আরও ২৬ জনের। এই নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১১ জনে। এর মধ্যে চলতি মাসের ১৫ দিনেই মারা গেছেন ৬ জন।

    সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, মৃত ওই নারীর নাম মেরিনা আক্তার মুক্তা (৪৬)। শনিবার ডেঙ্গুজ্বর নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি হন এ রোগী। ওইদিনই রাত ৮টা ২০ মিনিটের দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুর কারণ হিসেবে মেরিনা আক্তার মুক্তার ‘অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিস্ট্রেস সিন্ড্রোম (এআরডিএস) এবং হাইপোভোলেমিক শক এক্সপান্ডেড ডেঙ্গু সিনড্রোমের ও হাইপারটেনশন’র তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।

    প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ১১ জন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, ২ জন সীতাকুণ্ডের বিআইটিআইডি হাসপাতালে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪ জন, ১ জন চট্টগ্রাম সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ও ৮ জন নগরীর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। চলতি বছরে চট্টগ্রামে মোট ৮২৮ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৪৬৭ জন মহানগরে এবং ৩৬১ জন উপজেলায়।

    চলতি সেপ্টেম্বরের ১৫ দিনে ২৩০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ৬৯ জন, ফেব্রুয়ারিতে ২৫ জন, মার্চে ২৮ জন, এপ্রিলে ১৮ জন, মে মাসে ১৭ জন, জুনে ৪১ জন এবং জুলাইয়ে ১৯৮ জন ও আগস্টে ২০২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। চলতি বছরে মারা গেছেন ১১ জন। এদের মধ্যে ২ জন পুরুষ, ৭ জন নারী এবং ২ শিশু রয়েছে।

    উল্লেখ্য, চট্টগ্রামে ২০২১ সালে ২৭১ জন, ২০২২ সালে ৫ হাজার ৪৪৫ জন এবং ২০২৩ সালে ১৪ হাজার ৮৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল। ২০২১ সালে ৫ জন, ২০২২ সালে ৪১ জন এবং ২০২৩ সালে ১০৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী মারা যান।

  • সাতক্ষীরার বেতনা নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙে নি¤œাঞ্চলের ৪০ গ্রাম প্লাবিত, ভেসে গেছে হাজার হাজার বিঘা মৎস্য ঘের ও ফসলি জমি, জনজীবন বিপর্যস্ত,

    সাতক্ষীরার বেতনা নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙে নি¤œাঞ্চলের ৪০ গ্রাম প্লাবিত, ভেসে গেছে হাজার হাজার বিঘা মৎস্য ঘের ও ফসলি জমি, জনজীবন বিপর্যস্ত,

    বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে নদীতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বিনেরপোতা মহাশশ্মান সংলগ্ন
    বেতনা নদীর প্রায় ৩০ ফুট বেঁড়িবাধ ভেঙে নি¤œাঞ্চলের
    তিনটি ইউনিয়নের ৪০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিতে
    নিমজ্জিত হয়েছে সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়নের
    বিনেপোতা, রাজনগর, শিবনগর, এগারোআনি এবং তালা
    উপজেলার নগরঘাটা ইউনিয়নের নিমতলা, রথখোলা,
    কাপাসডাঙ্গা ও হরিন খোলার নি¤œাঞ্চল। এছাড়া গত তিন
    দিনের টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে সাতক্ষীরার পৌর এলাকার
    গদাইবিল, কামালনগর, ইটাগাছা, পলাশপোল,
    মধুমোল্লারডাঙ্গী, রাজার বাগান, মুন্সীপাড়া, রথখোলা,
    কাটিয়া, সুলতানপুর, বাঁকাল, খড়িবিলা, বদ্দিপুর কলোনীসহ
    পৌরসভার বিভিন্ন স্থানের নি¤œাঞ্চল। বেঁড়িবাধ ভেঙে ও
    টানা বৃষ্টিতে ভেসে গেছে হাজার হাজার বিঘা মৎস্য ঘের ও
    ফসলি জমিসহ নি¤œাঞ্চলের বিস্তির্ণ এলাকা। বেড়িবাধ
    ভাঙন কবলিত এলাকায় সড়কের উপর জাল দিয়ে মাছ ধরতে দেখা
    গেছে স্থানীয়দের। এদিকে, বৃষ্টির কারণে চরম দুর্ভোগে
    পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষগুলো। পানিতে তলিয়ে গেছে
    আমন ধানের ক্ষেত। স্থবির হয়ে পড়েছে মানুষের জীবনযাত্রা।
    জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে কেউ বের হচ্ছেন না।
    এদিকে, নদীতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপকুলীয়
    উপজেলা শ্যামনগর ও আশাশুনির জরাজীর্ণ বেঁড়িবাধ নিয়ে
    আতঙ্কে রয়েছেন উপকূলবাসী।
    লাবসা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য বিশ^নাথ মন্ডল জানান, বেতনা
    নদীর বঁড়িবাধ ভেঙে সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়নের
    বিনেরপোতা, রাজনগর, শিবনগর, এগারোআনি ও তালা
    উপজেলার নগরঘাটা ইউনিয়নের নিমতলা, রথখোলা,
    কাপাসডাঙ্গা ও হরিন খোলার নি¤œাঞ্চলের বিস্তির্ণ এলাকা
    প্লাবিত হয়েছে।

    সাতক্ষীরা জেলা মৎস্য অফিসার আনিছুর রহমান জানান,
    অতিবৃষ্টিতে ভেসে গেছে ৫ হাজারের বেশি মৎস্য ঘের ও ৩
    হাজারের বেশি পুকুর। ক্ষয় ক্ষতির পরিমান আরও বাড়তে পারে বলে
    তিনি আরো জানান।
    সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ জুলফিকার আলী রিপন
    জানান, নিম্নচাপের প্রভাবে সাতক্ষীরায় গত তিন দিনে ২০৭
    মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যা চলতি বছরে এ
    জেলায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত। আগামিকাল মঙ্গলবার বিকেল
    থেকে বৃষ্টিপাত কমতে পারে বলে তিনি আরো জানান।
    সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী
    মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম জানান, টানা বৃষ্টিপাতের কারণে
    বেতনা নদীর জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেঁড়িবাধের দুটি
    স্থানে ভেঙে গেছে। যা মেরামতের জন্য বাঁশ ও জিও ব্যাগসহ
    অন্যান্য সরঞ্জামাদি ম্যানেজ করা হয়েছে আবহাওয়া অনুকুলে
    আসলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ শুরু করা হবে।
    সাতক্ষীরা সদর উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ শোয়াইব
    আহম্মেদ জানান, গত তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে সদর উপজেলা
    বিভিন্ন স্থানে পানির পরিমান বৃদ্ধি পেয়েছে। কিছু মৎস্য
    ঘের পানিতে ভেসে গেছে। বেতনা নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙে বেশ
    কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বাঁশ ও বালির বস্তা দিয়ে দ্রুত
    সময়ের মধ্যে বেঁড়িবাধ সংস্কারের কাজ শুরু করা হবে। ক্ষয়ক্ষতির
    পরিমান এখন বলা যাচ্ছেনা। পরে এটা নিরুপন করা হবে।

  • পাইকগাছায় পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা:) উপলক্ষে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল

    পাইকগাছায় পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা:) উপলক্ষে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল

    পাইকগাছায় পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সাঃ) আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা পরিষদ মিলনায়তানে সোমবার সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহেরা নাজনীন-র সভাপতিত্বে এবং ইউআরসি ইন্সট্রেক্টর ঈমান উদ্দীনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ইফতেখারুল আলম শামীম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইমরুল কায়েস, থানা অফিসার ইনচার্জ ওবাইদুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, শিক্ষা কর্মকর্তা বিদ্যুৎ রজ্ঞন সাহা, পল্লী উন্নয়ন ও দারিদ্র্য  বিমোচন কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার, কৃষি কর্মকর্তা অসীম কুমার দাস সহ আরও অনেকে। আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মাওঃ জালাল উদ্দীন। দোয়া ও মিলাদ মাহফিল শেষে  আদালত মসজিদে  তাবারক বিতারণ করা হয়েছে।
  • বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় সমম্বয়কদের সাথে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন সহ সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময়

    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় সমম্বয়কদের সাথে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন সহ সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময়

     বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় সমম্বয়কদের সাথে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন সহ সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার(১৬ সেপ্টেম্বর)  দুপুরে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের সন্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপত্বি করেন জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন  সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, জেলা বিএনপি আহবায়ক এ্যাড.সৈয়দ ইফতেখার আলী, জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মো: রবিউল বাসার, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের খুলনা বিভাগীয় ছাত্র-জনতা মৈত্রী সফররত প্রতিনিধি দলের সমম্বয়ক মো: ওয়াহিদুজ্জামান,আকরাম হোসেন রাজ, আশরেফা খাতুন, আবু বকর খান, ফারহানা ফারিয়া, মইনুল ইসলাম, বিশ্বজিৎ দত্ত, তৌহিদুল ইসলাম শুভ, মো.বাবু খান, জান্নাতসহ সাতক্ষীরার সমম্বয়করা।
    সভায় সাতক্ষীরার সার্বিক আইন শৃংখলা পরিস্থিতির উন্নয়ন,দখলবাজী ও চাঁদাজীদের চিহিৃত করে ব্যবস্থা গ্রহন, মাদক নিমূলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন, নিরবিচ্ছন্ন বিদ্যুৎ সেবা নিশ্চিত, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা, জলবদ্ধাতা নিরসনে করনীয়সহ জেলার নানাবিধ সমস্যা চিহিৃত করে তার সমাধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
  • সাতক্ষীরা জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত

    সাতক্ষীরা জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত

    সাতক্ষীরা জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন ২০২৪ উপলক্ষে  সীরাতুন-নবী (সা.) শীর্ষক আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় গ্রন্থাগার  হলরুমে সহকারী লাইব্রেরিয়ান  মো: জিয়ারুল ইসলাম’র সভাপতিত্বে ও লাইব্রেরি এ্যাসিসটেন্ট কিনা রাম কুমারের পরিচালনায় এ আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সদর মিডিয়া সেন্টারের পরিচালক মো. আনিছুর রহমান।এসময়  প্রধান অতিথি  বলেন, ‘মানবতার মুক্তির দূত মহানবী (সা.)কে আল্লাহ পাক বিশ্ব জগতের জন্য রহমত হিসেবে পাঠিয়েছেন। বিশ্ব নবীর শুভাগমন মানবজাতির জন্য রহমত স্বরূপ। পবিত্র মহাগ্রন্থ আল-কোরআন ও নবীর রেখে যাওয়া হাদিস মেনে জীবন যাপন করলে ইহকাল ও পরকালে মুক্তি পাওয়া যাবে। মহানবীর জীবনীর সব কিছু মেনে চলে  সুন্দর জীবন গড়ার পরামর্শ দেন। এছাড়া  এসময়  ঈদে মিলাদুন্নবীর তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর আজিজুল ইসলন,অফিস সহায়ক মোবাশ্বের হোসেন  প্রমুখ। পরে মুসলিম উন্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করেন প্রধান অতিথি মোঃ আনিছুর রহমান ।
  • পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (স:) উপলক্ষে স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

    পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (স:) উপলক্ষে স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

    পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (স:) উদযাপন-১৪৪৬ হিজরী উপলক্ষে স্মার্ট বিদ্যালয়
    ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলে পুরস্কার বিতরণ, আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের আয়োজনে
    বিদ্যালয়ের মোহাম্মদ হোসেন মিলনায়তনে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির বিদ্যোৎসায়ী সদস্য বিশিষ্ট
    শিক্ষানুরাগী শেখ আব্দুল আহাদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন
    স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘মা’
    ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মো. মমিনুর রহমান মুকুল। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, “বিশ্বের
    সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারী মানব জাতির রহমত স্বরুপ দুনিয়াতে এসেছিলেন
    মহানবী হযরত মুহম্মদ (স:)। ধর্মপ্রাণ মুসলমান ধর্মীয় ভাবগার্ম্ভীর্যের সাথে দিনটি পালন করছে।
    ইহকাল ও পরকালের সফলতার জন্য শিক্ষার্থীদেরকে মহানবী (স:) আদর্শ ও সুন্নত মেনে চলতে হবে।”
    অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মাওলানা মো. মহাসীন উদ্দিন।
    পবিত্র ঈদ-ই- মিলাদুন্নবী উপলক্ষে আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হাফেজ
    ক্বারী মাওলানা মো. আনারুল ইসলাম, হাফেজ মো. সোহরাব হোসেন, হাফেজ মো. আল-আমিন, মাওলানা
    রওশন আলম, হাফেজ নাজমুল হাসান, হাফেজ হাবিবুর রহমান, আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ, অধ্যাপক ডা.
    আব্দুল ওহাব আজাদ, শামসুর রহমান সোনা, শওকত হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান মোশতাক প্রমুখ।
    বিশ্ব নবীর জীবনী নিয়ে আলোচনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাহসীন আবরার, সিরাজুম মনিরা ও
    তাবাসসুম ফেরদৌস প্রমুখ।


    এসময় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক কঙ্কন কুমার দাস, বিদ্যালয়ের সহকারী
    শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান, সুকুমার সরকার, আবুল হাসান, আকলিমা খাতুন, রেহেনা পারভীন, রমেশ
    সরদার, জয়দেব বাছাড়, ফয়জুল হক, ভবতোষ সরকার, মিলন কবিরাজ, অনিমেষ সরকার, লুৎফুন্নেছা ডালিয়া,
    রামতনু মল্লিক ও আল-মামুনসহ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ,
    এলাকার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক, ব্রহ্মরাজপুর ও ধুলিহরের বিভিন্ন মসজিদের সভাপতি, সেক্রেটারী,
    ইমাম ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভা শেষে কোরআন তেলওয়াত
    প্রতিযোগিতা ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
    করা হয়। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা রওশন আলম। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন স্মার্ট
    বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক মো. মুকুল হোসেন।
    ক্যাপশন : পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (স:) উদযাপন-১৪৪৬ হিজরী উপলক্ষে স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি
    ইউনাইটেড হাইস্কুলে পুরস্কার বিতরণ করছেন প্রধান অতিথি প্রধান শিক্ষক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন
    ‘মা’ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মো. মমিনুর রহমান মুকুলসহ অতিথিবৃন্দ।
    ক্যাপশন : পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (স:) উদযাপন-১৪৪৬ হিজরী উপলক্ষে স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি
    ইউনাইটেড হাইস্কুলে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন প্রধান শিক্ষক ও স্বেচ্ছাসেবী
    সংগঠন ‘মা’ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মো. মমিনুর রহমান মুকুল।

  • রেমিট্যান্স প্রবাহে আনন্দের সুবাতাস

    রেমিট্যান্স প্রবাহে আনন্দের সুবাতাস

    ১৪ দিনে এলো ১৪ হাজার কোটি টাকা

    রেমিট্যান্স প্রবাহে আগস্টের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে সেপ্টেম্বরেও। এমনকি গত মাসের চেয়েও এ মাসে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় বাড়তে পারে। চলতি মাসের প্রথম দুই সপ্তাহে (১৪ দিনে) প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১১৬ কোটি ৭২ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) ১৪ হাজার ৬ কোটি টাকার বেশি।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ প্রতিবেদন বলছে, চলতি (সেপ্টেম্বর) মাসের প্রথম ১৪ দিনে ১১৬ কোটি ৭২ লাখ ডলার বা ১৪ হাজার ৬ কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। আর প্রতিদিন আসছে ৮ কোটি ৩৪ লাখ ডলার করে। রেমিট্যান্স প্রবাহের এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে আড়াই বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স আসতে পারে।

    সেপ্টেম্বরের ১৪ দিনে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি এমন ব্যাংকের সংখ্যা ১০টি। এর মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্যাংক আল-ফালাহ, হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, চলতি মাসের (সেপ্টেম্বর) শুরু থেকেই রেমিট্যান্স আসার গতি ভালো রয়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাসটিতে আড়াই বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স আসবে। বৈধপথে রেমিট্যান্স আসার পেছনে সচেতনতা কাজ করছে। আবার বৈধপথে ডলারের দরবৃদ্ধিতে হুন্ডি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন প্রবাসীরা। এতে বাড়ছে রেমিট্যান্স প্রবাহের গতি।

    দেশের ইতিহাসে একক কোনো মাসে সর্বোচ্চ ২৬০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাইয়ে। বছরভিত্তিক হিসাবে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে ২০২০-২১ অর্থবছরে। ওই অর্থবছর মোট রেমিট্যান্স আসে ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার। চলতি বছরের জুন মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট ২৫৪ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২৯ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা। এটি এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, সদ্য বিদায়ী আগস্ট মাসের পুরো সময়ে দেশে বৈধপথে রেমিট্যান্স এসেছে ২২২ কোটি (২ দশমিক ২২ বিলিয়ন) ডলার, যা তার আগের বছরের (আগস্ট-২০২৩) একই সময়ের চেয়ে ৬২ কোটি ডলার বেশি। গত বছরের আগস্ট মাসে এসেছিল প্রায় ১৬০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।

    চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স আসে। এছাড়া জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার। এর আগে মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এছাড়া এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ এবং জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার।

  • দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

    দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

    লঙ্কায় বাংলাদেশের জয়রথ চলছেই। জয়ের হ্যাটট্রিকে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করল সফরকারী মেয়েরা। স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা নারী ‘এ’ দলের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেট, দ্বিতীয়টিতে ১০৪ রানের বিশাল ব্যবধানে জয়ের পর সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ১০ রানে জিতেছে রাবেয়া খানরা।

    আগামী অক্টোবরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসছে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর। কাগজে-কলমে ‘এ’ দলের সিরিজ হলেও আসন্ন নারী বিশ্বকাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবেই জাতীয় দলের প্রায় সব ক্রিকেটারকে নিয়েই শ্রীলঙ্কা সফরে খেলছে বাংলাদেশ। জাতীয় দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি ছাড়াও আছেন অভিজ্ঞ জাহানারা ও শামীমা সুলতানারাও।

    আজ (রোববার) সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেটে ৯৭ রানের স্বল্প পুঁজি গড়েছিল বাংলাদেশ। জবাবে ৮ উইকেট হারিয়ে ৮৭ রানের বেশি করতে পারেনি স্বাগতিক মেয়েরা।

    টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দিনটা ভালো যায়নি টাইগ্রেস ব্যাটারদের। স্বাগতিক দলের বোলারদের তোপে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে সফরকারী মেয়েরা। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৯৭ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ২১ বলে ২৬ রানের ইনিংস খেলেছেন দিলারা আক্তার।

    দুই ম্যাচ হেরে ব্যাকফুটে থাকা লঙ্কান মেয়েদের সামনে সিরিজ বাঁচানোর দারুণ সুযোগ ছিল। ব্যাটিং ব্যর্থতায় তারাও বেশিদূর এগোতে পারেনি। ৮ উইকেটে ৮৭ রানে থেমে গেছে তাদের ইনিংস। ১০ রানের জয়ে সিরিজ নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। ১৭ সেপ্টেম্বর চতুর্থ ম্যাচ থ্রুস্টান এবং ১৯ সেপ্টেম্বর সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি কল্টসে।

  • থানায় ঝুলিয়ে নির্যাতন : সাবেক ওসি কামরুজ্জামানসহ ৯ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা

    থানায় ছাত্রদল নেতাকে ঝুলিয়ে নির্যাতনের ঘটনায় খুলনা সদর থানার সাবেক ওসি এস এম কামরুজ্জামানসহ ৯ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

    রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) নির্যাতিত সাবেক ছাত্রদল নেতা মাহমুদুল হক টিটো বাদি খুলনা মহানগর হাকিমের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।

    মামলার অপর আসামিরা হলেন— তৎকালীন খুলনা সদর থানার সহকারী উপ পরিদর্শক (এএসআই) মো. শাহ আলম, উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. জেলহাজ্ব উদ্দিন, কনস্টেবল কাশেম, জাহিদ, তারক, ইস্রাফিল, তৎকালীন পুলিশ কমিশনার শফিকুর রহমান ও তৎকালীন ডেপুটি পুলিশ কমিশনারসহ অজ্ঞাত আরো অনেকে।

    মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১২ সালের ২২ এপ্রিল আনুমানিক সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ১১টার দিকে তৎকালীন পুলিশ কমিশনার শফিকুর রহমান ও ডেপুটি পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে ওসি এস এম কামরুজ্জামানসহ আসামিরা মাথায় হেলমেট, হাতে লাঠি ও সরকারি অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মাহমুদুল হক টিটো ও ফেরদৌস রহমান মুন্নাকে জোরপূর্বক আটক করে। তাদের হ্যাণ্ডকাপ পরিয়ে ও চোখ গামছা দিয়ে বেধে থানায় নিয়ে আসা হয়।পরে মাহমুদুলকে হ্যাণ্ডকাপ পরা অবস্থায় থানা অভ্যন্তরে ফ্যানের হুকের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেয়। পুলিশের বেধড়ক মারধরে বাদী অজ্ঞান হয়ে পড়েন। কামরুজ্জামান তখন পুলিশ সদস্যদের বলেন, ‘শালার জ্ঞান ফেরা, আমাদের আরো কাজ বাকি আসে।’ তখন আসামি এসআই মো. জেলহাজ্ব উদ্দিন চোখে মুখে পানি দিয়ে তার জ্ঞান ফেরান।

    তিনি কোনভাবেই বসতে পারছিলেন না। আসামিরা তাকে বার বার লাঠি দিয়ে আঘাত করে। এক পর্যায়ে তৎকালীন ওসি বাদীর পেটে লাথি মেরে মেঝেতে ফেলে দেয়। বলে-‘ শালাকে ক্রসফায়ারের জন্য গাড়িতে উঠা, সব জানতে পারবো। তখন বাদী মেঝেতে পড়িয়া থাকলে পুনরায় আসামিরা পিটাতে থাকে।

    এতে তার হাড় ভেঙে যায় ও জখম হয়ে জ্ঞান হারান। পুলিশ কমিশনার ও ডেপুটি কমিশনারের নির্দেশে পরে তাদের জেলহাজতে রাখা হয়। শুধু তাই নয়, ২০১২ সালের ২২ এপ্রিল পুলিশ মিথ্যা মামলা দায়ের করে। যার প্রধান আসামি বাদী ও ফেরদৌস রহমান মুন্না।

    মামলার বাদী বলেন, দীর্ঘদিন অসুস্থ অবস্থায় জেল হাজতে থাকার পর সুপ্রীমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ থেকে জামিনে মুক্তি পেলেও তিনি আসামিদের রোষানল হতে মুক্তি পাননি। পরবর্তীতে বিভিন্ন দলীয় মামলায় তাকে আসামি করা হয়। এতে তাকে কারাভোগ করতে হয়। ওই নির্যাতনে তার মেরুদণ্ডে সমস্যা ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে এ বিষয়ে একাধিক বার থানা ও পুলিশের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিলেও মামলা গ্রহণ করা হয়নি।

  • কপোতাক্ষ নদ অববাহিকার পাখিমারা বিল/তালায় পলিদ্বারা ভরাট হওয়া খাল খনন এবং টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণ প্রদানের দাবী

    কপোতাক্ষ নদ অববাহিকার পাখিমারা বিল/তালায় পলিদ্বারা ভরাট হওয়া খাল খনন এবং টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণ প্রদানের দাবী

    নিজস্ব প্রতিনিধি \
    সাতক্ষীরার তালায় ‘কপোতাক্ষ নদ অববাহিকার পাখিমারা বিলের পলিদ্বারা ভরাট হওয়া খাল জরুরীভাবে খনন এবং বাস্তবায়িত টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণ প্রদানের দাবীতে’ সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টায় তালা প্রেসক্লাবে পাখিমারা টিআরএম বিল এলাকার অধিবাসী আয়োজনে এ সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
    পাখিমারা টিআরএম বিল কমিটির বালিয়া এলাকার সভাপতি মোঃ আব্দুল আলীম সাংবাদিক সম্মেলন লিখিত বক্তব্য বলেন, কপোতাক্ষ অববাহিকার জলাবদ্ধতা দূরীকরণে ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত সাতক্ষীরা তালা উপজেলাধীন পাখিমারা বিলে সরকার কর্তৃক জোয়ারাধার তথা টিআরএম কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এর ফলে সমগ্র কপোতাক্ষ অববাহিকার ভুক্তভোগী মানুষ জলাবদ্ধতার কবল থেকে মুক্ত হয়েছে কিন্তু আমরা পাখিমারা বিল অধিবাসীরা টিআরএম দ্বারা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। টিআরএম বন্ধ হওয়ার পর ক্ষতিসমূহ এখনও অব্যাহত আছে।
    উল্লেখ্য, টিআরএম বাস্তবায়িত হওয়ার কারণে বিলের মধ্যে নিস্কাশন খালগুলো পলি দ্বারা ভরাট হয়েছে। পেরিফেরিয়াল বাঁধ সংস্কারের নামে কর্তৃপক্ষ বালিয়া কাটপয়েন্ট থেকে ১ কি,মি, দূরে সংযোগ খাল বেঁধে টিআরএম কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। ফলে এই সংযোগ খাল জোয়ারের পলি দ্বারা দ্রæত ভরাট হয়ে পানি নিস্কাশনের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। এখন নদী থেকে বিলের মধ্যে পানি উঠানো হলে সে পানি যেমন নামতে পারছে না তেমনি বিলের মধ্যে বর্ষার পানিও নিস্কাশিত হতে পারছে না, সমগ্র বিল এখন জলাবদ্ধ কবলিত। যার কারণে বিলে ধান চাষ, মাছ চাষ এবং সবজি উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে না। মানুষের জীবিকা ও ভরণ পোষণ নির্বাহের জন্য জরুরীভাবে সংযোগ খালসহ বিলের খাল খনন করা প্রয়োজন।

    দ্বিতীয়ত ঃ বিলে যতোদিন টিআরএম বাস্তবায়িত হয়েছে সেই হিসেবে জমির মালিকরা প্রাপ্য অর্থের মাত্র ১৮% টাকা ক্ষতিপূরণ পেয়েছে, এখনও ৪৬ কোটি টাকা সরকারের কাছে বকেয়া আছে যা না পাওয়ায় এলাকাবাসীদের মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে। বকেয়া টাকা পরিশোধের জন্য বাংলাদেশ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়েরনিকট জনগণের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে কিন্তু কর্তৃপক্ষের কোন সিদ্ধান্ত এখনও পর্যন্ত আমরা অবগত হতে পারেনি।

    জনগণের দাবী : পাখিমারা বিলে পলি দ্বারা ভরাট হওয়ায় সংযোগ খাল ও অন্যান্য খালগুলো খননের জন্য জরুরীভাবে প্রকল্প গ্রহণ এবং অতিদ্রæত বাস্তবায়িত টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণ প্রদানের ব্যবস্থা করা।

    আব্দুল আলীম বলেন, সম্প্রতি বিল এলাকায় জরুরীভাবে পানি নিস্কাশনের জন্য ১কি,মি, খালে একটি প্রণালী সৃষ্টির জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২ লক্ষ টাকা এবং উত্তরণ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করেছেন।
    সংযোগ খালে প্রণালী সৃষ্টি হলে সাময়িকভাবে  কিছু উপকার পাওয়া যাবে, তবে দ্রæত সময়ের মধ্যে জোয়ারের পলি দ্বারা এ প্রণালী আবারও ভরাট হবে এবং আমরা বিশ্বাস করি বিলের মধ্যের খালগুলো পূর্বাবস্থায় থাকায় জলাবদ্ধ সমস্যা থেকেই যাবে। মূলতঃ সংযোগ খাল ও ভিতরের পলি ভরাটকৃত খালগুলো পূর্ণ ডিজাইনে খননের জন্য একটি প্রকল্প গ্রহণ জরুরী হয়ে পড়েছে।

    আব্দুল আলীম বলেন, আমরা বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহলকে আপনাদের মাধ্যমে দৃষ্টি আকর্ষন করছি। আপনাদের প্রতি আমাদের বিনীত অনুরোধ পাখিমারা বিল অধিবাসীদের জলাবদ্ধতা থেকে বাঁচাতে তাদেরজীবন-জীবিকা স্বাভাবিক রাখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে আপনারা আমাদের পাশে দাঁড়ান।

    ##
  • সাতক্ষীরায় “এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধে ঔষধ ও কসমেটিকস আইন ২০২৩ বাস্তবায়ন ও স্টেক হোল্ডারদের ভূমিকা” শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত 

    সাতক্ষীরায় “এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধে ঔষধ ও কসমেটিকস আইন ২০২৩ বাস্তবায়ন ও স্টেক হোল্ডারদের ভূমিকা” শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত 

    সাতক্ষীরায় “এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধে ঔষধ ও কসমেটিকস আইন -২০২৩ বাস্তবায়ন ও স্টেক হোল্ডারদের ভূমিকা” শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর, সাতক্ষীরার আয়োজনে রবিবার ১৫/০৯/২৪ বেলা ১১ টায় সিভিল সার্জন অফিসের সম্মেলন কক্ষে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে শুধুমাত্র রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ব্যতীত এন্টিবায়োটিক বিক্রয় সেবন, গ্রহণ এবং ঔষধের ডোজ সম্পূর্ণ করার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়। সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরার ঔষধ তত্ত্বাবধায়ক মোঃ আবু হানিফ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ আব্দুস সালাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশেষ অতিথি ছিলেন, সিভিল সার্জন অফিসের সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা পুলক কুমার, সাতক্ষীরার ভেটেনারি সার্জন ডাঃ তাহমিদ হোসেন ইমতিয়াজ, বাংলাদেশ কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগীস্টস্ সমিতি বিসিডিএস সাতক্ষীরার সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ দ্বীন আলী। এ সময় বক্তারা বলেন, শুধুমাত্র রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন মোতাবেক এন্টিবায়োটিক বিক্রয়, সেবন বা গ্রহণ করা যাবে। প্রেসক্রিপশন ছাড়া এন্টিবায়োটিক বিক্রয় করা নিষেধ। এন্টিবায়োটিক সেবন বা গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রেসক্রিপশনে উল্লেখিত সময় ও নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। শারীরিকভাবে সুস্থ অনুভব করলেও প্রেসক্রিপশনে নির্দেশিত এন্টিবায়োটিকের কোর্স সম্পন্ন করতে হবে।
    অনুষ্ঠানের সাতক্ষীরার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আগত ঔষধ ব্যবসায়ী এবং বাংলাদেশ কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগীস্টস্ সমিতি বিসিডিএস সাতক্ষীরার নেতৃবৃন্দ, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, সিভিল সার্জন অফিসের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
  • ভাদ্রের বৃষ্টিতে নাকাল সাতক্ষীরাবাসি,ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

    ভাদ্রের বৃষ্টিতে নাকাল সাতক্ষীরাবাসি,ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

    ভাদ্রের বৃষ্টিতে নাকাল হয়ে পড়েছে সাতক্ষীরাবাসি। টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধ সাতক্ষীরার নতুন নতুন অঞ্চল আরও প্লাবিত হয়েছে।এদিকে,জেলার বিভিন্ন এলাকার ঘের ও ফসলের ক্ষেত পানিতে তলিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

    সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার সকাল থেকে রোববার দূপুর পর্যন্ত সাতক্ষীরায় ১৪২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল থেকে স্বাভাবিক হতে পারে আবহাওয়া,এমনটি জানিয়েছেন আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তারা।
    তিনদিনের টানা বৃষ্টিপাতের কারণে সাতক্ষীরা শহরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। ফলে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন লক্ষাধিক মানুষ। দুর্ভোগে পড়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা। এছাড়া জেলার বিভিন্ন উপজেলায় শত শত হেক্টর জমির ঘের,ফসলের ক্ষেতসহ বিভিন্ন জলাভূমি ডুবে গেছে ।
    সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ এলাকার শিক্ষক বিধান চন্দ্র দাস বলেন, বৃষ্টিতে কলেজ মাঠসহ অনেক সড়ক তলিয়ে গেছে। বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় চলাচলে মারাত্মক ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন মানুষ। এমন অবস্থা যে, চলাচল করতে গিয়ে মানুষ দুর্ঘটনায় পড়ছেন। নর্দমার পানি এত নোংরা যে, পানি মাড়িয়ে রাস্তা পার হলে সঙ্গে সঙ্গে পায়ে চুলকানি শুরু হয়।
    গোপীনাথপুরের বীনা গোস্বামী বলেন, বিনেরপোতা, গোপীনাথপুর, মাগুরা, খেজুরডাঙ্গা ও তালতলা এলাকার নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। অনেকের বাড়িঘরে পানি উঠে গেছে। অনেকেই বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। এলাকার কবরস্থান পর্যন্ত পানির নিচে ডুবে রয়েছে। রাস্তাও পানির নিচে ডুবে রয়েছে। যাতায়াতে ব্যাপক দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন মানুষ। ফসলের মাঠ ও পুকুর পানিতে একাকার হয়ে গেছে।

    রসুলপুর এলাকার বাসিন্দা আজিজুল ইসলাম ইমরান বলেন, এলাকায় পানি নিষ্কাশনের কোনো পথ নেই। রাস্তার ওপর পানি জমেছে। প্রতিবছরই এই অবস্থার সৃষ্টি হয়। অথছ দেখার কেউ নেই।
    সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী রিপন বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। শুক্রবার সকাল থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত সাতক্ষীরায় ১৩৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি বছরে এ জেলায় সব থেকে বেশি বৃষ্টিপাত। মঙ্গলবার বিকেল থেকে বৃষ্টিপাত কমবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
    সাতক্ষীরার মানবাধিকার কর্মী মাধব চন্দ্র দত্ত বলেন, সাতক্ষীরা শহর ও তার আশেপাশের প্রায় প্রায় অর্ধেক এলাকা পানিতে নিমজ্জিত। বিশেষ করে কামালনগর, পুরাতন সাতক্ষীরা, বদ্দিপুর কলোনি, ঘুড্ডিরডাঙি, রসুলপুর, পলাশপোল, ইটাগাছা,কুখরালিসহ শহরের অধিকাংশ এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। এমনিতেই মাসের পর মাস এসব এলাকা পানিতে ডুবে ছিল। তারপর ভাদ্র মাসের বৃষ্টি এসব এলাকার মানুষকে চরম দুর্ভোগে ফেলেছে। নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ পড়েছে চরম বিপাকে। রোজগার করতে না পারায় অনেকের চুলো পরযন্ত জ্বলছে না।
    সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, টানা বৃষ্টিপাতের কারণে যেসব এলাকায় জোয়ার-ভাটার ব্যবস্থা নেই, সেসব এলাকায় দুই থেকে তিন ফুট পরযন্ত পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোনো বাঁধ বৃষ্টিপাতের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।

  • পাইকগাছায় বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত আবাসনের ঘরবাড়ি

    পাইকগাছায় বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত আবাসনের ঘরবাড়ি

    পাইকগাছায় বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত আবাসনের ঘরবাড়ি, চরম ভোগান্তিতে বসবাসকারীরা। উপজেলার চাঁদখালী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের কাঁটাখালি আবাসনটি বিরমহীন বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত! এদিকে আবাসনের পাশের কপোতাক্ষ নদের জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়ে ভেসে যাচ্ছে আবাসনের ঘর গুলো! এছাড়া চলাচলের রাস্তায় অথৈ পানি। আবাসনের বসবাসকারীদের দাবি দ্রুত একটি চলাচল উপযোগী রাস্তা নির্মাণের। বর্তমানে ভগ্ন মাটির রাস্তা থাকলেও এমূহূর্তে চলাচলের জন্য মাটির তৈরি ভগ্ন রাস্তাটি পাকা করার দাবি স্থানীয় এলাকাবাসীর।