Blog

  • জেলা সাংবাদিক পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

    জেলা সাংবাদিক পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

    জেলা সাংবাদিক পরিষদের উদ্দোগে গতকাল বিকাল ৪টায় মহান
    বিজয় দিবসের আলোচনা এবং নির্ধারিত আলোচ্য সূচীর উপর
    কার্যনিবাহী কমিটির এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    সংগঠনের সভাপতি মোঃ আসাফুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য
    রাখেন জি,এম মুজিবুর রহমান, মোঃ আমিরুল ইসলাম, সেলিম
    শাহারিয়ার, মোঃ মনিরুজ্জামান মনির, এস,এম আল মাসুদ, মোঃ
    ইউসুফ আলী, মোঃ আব্দুল হামিদ, মোঃ খাইরুল বাসার, অধ্যক্ষ রেজাউল
    করিম, ইকবাল হোসেন, মোঃ আমিরুল ইসলাম(২), নাজমুল হাসান, মোঃ
    আব্দুর রহমান, এম,এস জামান মনি, আজগর আলী, গাজী মনির, এ্যাড
    মোঃ নজরুল ইসলাম, রাশিদা আক্তার, রিনি সুলতানা, প্রশান্ত কুমার পাল,
    তাজেল হোসেন, জাহাঙ্গীর হোসেন, শামীম হোসেন, আবুল খায়ের,
    মোঃ হাফিজুর রহমান, মোঃ মহিদুল ইসলাম, মোঃ রুবেল হোসেন,
    সুরাইয়া খাতুন প্রমুখ। সভায় আমাদের সবুজ শ্যামল সোনার বাংলাকে
    হায়েনা শকুনের হিং¯্র থাবা থেকে রক্ষা করার জন্য যে সমস্ত বীর সৈনিক
    বুকের তরতাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে শহীদ হয়েছেন সেই সমস্ত শহীদদের স্মৃতির
    প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১ মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়।
    জুলাই ছাত্র জনতার বিপ্লবে সমস্ত শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
    এবং তাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। সভায়
    দৈনিক সারাদেশ পত্রিকার নিজস্ব প্রতিনিধি মোঃ রেজাউল করিম ও
    দৈনিক সাতক্ষীরা ট্রিবিউন এর নিজস্ব প্রতিনিধি রিনি সুলতানাকে
    সংগঠনে সদস্য হিসাবে অন্তভুক্ত করা হয়। সভায় ১৮ ডিসেম্বর বুধবার
    সংগঠনের বাষিক বনভোজন ও শিক্ষা সফরের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায়
    আসন্ন ফেব্রুয়ারী ২০২৫ এ সংগঠনের ২৭ বছরে পর্দাপন উদযাপন করার
    সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়েছে। সমগ্র সভা পরিচালনা করেন সংগঠনের
    সাধারণ সম্পাদক দৈনিক যুগের বার্তার নিজস্ব প্রতিনিধি মোঃ
    মনিরুজ্জামান মনির। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

  • সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা কালিগঞ্জের ব্যবসায়ীকে কাল্পনিক চুরির মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন

    সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা কালিগঞ্জের ব্যবসায়ীকে কাল্পনিক চুরির মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন

    সাতক্ষীরা প্রতিনিধি :কালিগঞ্জের নলতায় ব্যবসায়ীকে কাল্পনিক চুরির মামলায় আটকের পর দেশের বিভিন্ন থানায় ১২টি পেন্ডিং মামলায় জড়িয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঐ এলাকার আবুল খায়েরের স্ত্রী আয়েশা খাতুন। লিখিত অভিযোগে তিনি বলেন, আমার স্বামী দীর্ঘদিন ধরে মৎস্যঘের এবং রড সিমেন্টের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন। কিন্তু স্থানীয় প্রতিপক্ষের দ্বারা প্ররোচিত হয়ে কালিগঞ্জ থানা পুলিশ আমার স্বামীকে একে পর এক মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করে যাচ্ছে। গত ১২ নভেম্বর ২৪ তারিখ রাতে কালিগঞ্জ থানার দারগা সুকদেব পাল আমাদের বাড়িতে গিয়ে আমার স্বামীকে তুলে নিয়ে যায়। এরপর ২০২৩ সালের কালিগঞ্জ থানার একটি চুরির মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে প্রেরণ করেন। পরবর্তীতে একের পর এক খুলনা, যশোরসহ সাতক্ষীরার বিভিন্ন থানার পেডিং থাকা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখাতে থাকে। ১২ নভেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত আমার স্বামীর বিরুদ্ধে ১২টি মামলা দেওয়া হয়েছে। ১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ রাতে পুলিশ রিমান্ডের নামে স্বামীকে সাথে নিয়ে আমাদের বাড়িতে যায়। সে সময় আমার বাড়িতে কিছুই না পেয়ে তাদের পকেট থেকে দুটি স্বর্ণের দুল আমার বাজারের ব্যাগের মধ্যে পরিকল্পিতভাবে ঢুকিয়ে দেয় পুলিশ। যেটা আমি, আমার শ^াশুড়ী খায়রুন নেছা এবং প্রতিবেশী হোসেন গাজী স্বচোক্ষে দেখেছি। পরবর্তীতে ব্যাগের মধ্যে থেকে ওই পুলিশ সদস্যই দুল দুটি বের করে, চুরির মালামাল আমার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে মর্মে দেখানো হয়। একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী কেন চুরির মত কাজে জড়িত হবে সেটি আমাদের বুঝে আসে না।
    তিনি আরো বলেন, আমার স্বামী একজন ব্যবসায়ী। কালিগঞ্জের রায়পুর বাজারে তার বড় রড সিমেন্টের দোকান রয়েছে। ঘের ভেড়ী রয়েছে। তার পক্ষে চুরির মত জঘন্য কাজ করাটা কিভাবে সম্ভব। আমাদের ধারনা প্রতিপক্ষের কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে কালিগঞ্জ থানার এস আই ফরিদ, সুকদেব পালসহ অন্যরা আমার স্বামীকে ফাঁসাচ্ছে। একটি দুটি মামলা হলেও বিষয়টি ভিন্ন ছিলো। কিন্তু মাত্র ১৫ দিনের ব্যবধানে তাকে ১২টি মামলায় জড়ানো হলো। অথচ যেদিন আমার স্বামীকে তুলে নিয়ে যাওয়া হলো। সেই দিনও সারাদিন তিনি দোকানেই ছিলেন। রাত ৮টার দিকে বাড়িতে যাওয়ার পর তাকে পরিকল্পিতভাবে তুলে নিয়ে ডজন খানেক মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। মিথ্যা মামলায় স্বামী কারাগারে থাকায় আমার দুটি শিশু সন্তানকে নিয়ে আমি দিশেহারা হয়ে পড়েছি। কি কারনে এমনভাবে আমার স্বামীকে হয়রানি করা হচ্ছে, কারা করছে সেটিও জানি না। কালিগঞ্জ থানার ওই দুই দারগার বিরুদ্ধে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি। সাথে সাথে হয়রানি মূলক সকল মিথ্যা মামলা থেকে আমার স্বামীকে অব্যাহতি পূর্বক মুক্তি এবং ন্যায় বিচার নিশ্চিতের দাবিতে সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

  • অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান

    অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান

    সোমবার (২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় নগরীর কোর্ট বিল্ডিং ডিসি হিলে মানববন্ধন ও পরবর্তীতে জেলা প্রশাসক বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন ক্যাব চট্টগ্রামের নেতৃবৃন্দ। মানববন্ধন ও স্মরকলিপিতে ক্যাব নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন সাম্প্রতিক সময়ে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষত আলু, পেঁয়াজ, সবজি এবং সয়াবিন তেলের দাম অতিরিক্ত বৃদ্ধি পাওয়ায় সাধারণ জনগণের নাভিশ্বাস অবস্থা। বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি আলু মান ভেদে এখনো ৭৫-৮০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ১১৫-১৩০ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৬৫-১৬৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
    এছাড়াও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নভেম্বর মাসে এমন চড়া দামে আলু বিক্রি হতে দেখা যায়নি। মূলত আলুর হিমাগার পর্যায়ে হিমাগার মালিক, বেপারী ও কমিশন এজেন্টসদের কারসাজিতে হাতবদল ও সরবরাহ নিয়ন্ত্রণের কারণেই এবার আলুর দামের এই উর্ধ্বগতি। হিমাগারে বিপুল মজুদ থাকলেও স্থানীয় কমিশন এজেন্টস ও আড়তদাররা নানা অজুহাতে দাম বাড়িয়ে অস্থিরতা তৈরী করছেন। আবার দাম নিয়ন্ত্রণ বা আলুর সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে হিমাগার ও আড়তদার পর্যায়ে যথাযথ তদারকি নাই। আর এই তদারকি না থাকায় আলুর মতো পেঁয়াজের দাম ও অনেক বেশি।
    বছর আলু উত্তোলন মৌসুমের শুরুতে কৃষকরা পাইকারি দামে প্রতি কেজি আলু বিক্রি করেছে ২৫-২৮ টাকা। আর খুচরা বাজারে তা বিক্রি হতো ৩০-৩৫ টাকায় আর এখন সে আলু এখন প্রতি কেজি ৮০ টাকায় পৌঁছেছে। কৃষক থেকে নামমাত্র মূল্যে আলু কিনে মজুদ করে অতিরিক্ত মুনাফা লুটছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। দীর্ঘদিন এসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা না নেবার কারণে এসব ঘটনা বারবার ঘটছে। এপরিস্থিতি সরকারি বাজার তদারিক সংস্থাগুলোকে কঠোরভাবে আইন প্রয়োগ না করলে জনভোগান্তি কমবে না।
    পরে জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমের কাছে স্মারকলিপিতে-৮দফা দাবিনামা পেশ করা হয়। দাবিগুলাহলো; অসাধু ও সিন্ডিকেটবাজ ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে, দেশব্যাপী নিত্য পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে, বাজার অভিযান/মনিটরিং জোরদার ও কলেবর বৃদ্ধি করতে হবে, টিসিবির ট্রাক সেল বাড়াতে হবে, বাজারে খোলা ভোজ্য তেল বিক্রিতাদের কঠোর ভাবে আইনের আওতায় আনতে হবে, ভোক্তা স্বার্থ দেখার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে আলাদা বিভাগ বা ভোক্তা অধিকার মন্ত্রণালয় গঠন করতে হবে, সরকার ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ১ কোটি সাশ্রয়ী মূল্যে নিত্যপণ্য দিচ্ছে এর সংখ্যা ১,৫০,০০০০ (দেড় কোটি) করতে হবে, আইনে নিষিদ্ধ থাকা বাজারে খোলা ভোজ্য তেল (ড্রামে) বিক্রেতাদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
    মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারন সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগরের যুগ্ন সম্পাদক মোহাম্মদ জানে আলম, ক্যাব মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস, সদরঘাট থানা সভাপতি মোহাম্মদ শাহীন চৌধুরী, ক্যাব পাহাড়তলীর হারুন গফুর ভুইয়া, ক্যাব ৮নং পশ্চিম ষোল শহরের আবদুল আওয়াল শাহীন, ক্যাব যুব গ্রুপের রাসেল উদ্দীন, সিদরাতুল মুনতাহা, রাইসুল ইসলাম ও ক্যাব বিভাগীয় সমন্বয়ক আবু হাসান আজমী প্রমুখ।

  • সাতক্ষীরায় এনজিও ফাউন্ডেশন দিবস পালিত

    সাতক্ষীরায় এনজিও ফাউন্ডেশন দিবস পালিত

    “দেশ কল্যাণ, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মপরায়ন,উদ্ভাবন, বাংলাদেশ এনজিও,ফাউন্ডেশন এর “মানব ও মনন” প্রতিপাদ্যে সাতক্ষীরায় যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশন দিবস-২০২৪ পালিত হয়েছে।
    ২রা ডিসেম্বর(সোমবার) সকাল ৯টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আরা, সিডো,অগ্রগতি সংস্থা,ইডা, নবজীবন, ক্রিসেন্ট, সুশীলন, আইডিয়াল, সাতক্ষীরা মানব কল্যাণ সংস্থা, আলোর দিশা ফাউন্ডেশন, জোড়দিয়া সততা সংস্থা, পিএসিপি, ডেফরো,কবি সিকান্দার আবু জাফর ফাউন্ডেশন,গণ মৈত্রীর যৌথ আয়োজনে র‌্যা‌লি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
    আরা’র নির্বাহী পরিচালক শেখ আবুল কালাম আজাদ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোস্তাক আহমেদ।
    এ ছাড়াও সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
    সাতক্ষীরা জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক সন্তোষ কুমার নাথ,সাতক্ষীরা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক সঞ্জীত কুমার দাস , সাতক্ষীরা জেলা তথ্য অফিসার জাহারুল ইসলাম, দৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক ও প্রকাশক জিএম নুর ইসলাম প্রমুখ।
  • সুন্দরবনের মুক্তিপণের দাবিতে জেলে অপহরণ

    সুন্দরবনের মুক্তিপণের দাবিতে জেলে অপহরণ

    সুন্দরবনে মুক্তিপণের দাবিতে রবিউল ইসলাম (৩৫) নামে এক জেলেকে অপহরণ করেছে বনদস্যুরা। রোববার (১ ডিসেম্বর) সাতক্ষীরা রেঞ্জের আওতাধীন সুন্দরবনের কলাগাছিয়া খাল থেকে তাকে অপহরণ করা হয়।

    অপহৃত জেলে রবিউল ইসলাম সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালীনি ইউনিয়নের নীলডুমুর গ্রামের মৃত অছির উদ্দীনের ছেলে।

    সহকর্মীদের বরাত দিয়ে অপহৃত জেলের স্বজনরা জানান, রবিউল ইসলাম শনিবার সকালে বুড়িগোয়ালীনি স্টেশন থেকে কাঁকড়া শিকারের পাশ (অনুমতিপত্র) নিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করে। অপর এক সহযোগীকে নিয়ে কলাগাছিয়া খালে কাঁকড়া শিকারের সময় রোববার সকালে সশস্ত্র তিন ব্যক্তি অস্ত্রের মুখে রবিউলকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এসময় নিজেদের মজনু বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে পরবর্তীতে বাড়িতে যোগাযোগ করে বিকাশে মুক্তিপণের টাকা গ্রহণ করবে বলেও জানিয়ে দেয় তারা।

    সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) এ জে এড হাসানুর রহমান জানান, সুন্দরবনে কোন ছেলেকে অপহরণের বিষয় কেউ তাদেরকে অবহিত করেননি। তবে সম্প্রতি সময়ে সুন্দরবনে বনদস্যুদের তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

    এ বিষয়ে সাতক্ষীরার শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ হুমায়ুন কবীর মোল্লা জানান, অপহরণের শিকার জেলে পরিবারের কেউ থানায় কোন অভিযোগ করিনি।

     

  • জেলা সাহিত্য পরিষদের নব নির্বাচিত কমিটির শপৎ অনুষ্ঠান

    জেলা সাহিত্য পরিষদের নব নির্বাচিত কমিটির শপৎ অনুষ্ঠান

    জেলা সাহিত্য পরিষদের নব নির্বাচিত কমিটির শপৎ অনুষ্ঠান
    গতকাল বিকাল ৪ টার শহরস্থ তুফান কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    শপৎ বাক্য পাঠ করান জেলা সাহিত্য পরিষদের প্রধান উপদেষ্ঠা আলহাজ্ব
    ডাঃ আবুল কালাম বাবলা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যশোর ও বরিশাল
    শিক্ষাবোর্ডের (কলেজ) সার্বেক পরিদর্শক জেলা সাহিত্য পরিষদের
    উপদেষ্টা আলহাজ্ধসঢ়; প্রফেসর মোঃ আবু নছর। সংগঠনের নব নির্বাচিত
    সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠানে। শপৎ অনুষ্ঠান শেষে ২য় পর্বে জেলা
    সাহিত্য পরিষদের সহ সভাপতি অধ্যাপক মোঃ মোজ্জামেল হোসেনের
    সভাপতিত্বে এক সাহিত্য সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে লেখা পাঠ করেন
    সংগঠনের জি,এম হুমায়ূন কবীর, রফিকুল বারী,এস এম নাজমুল হাসান,
    খাইরুল বাসার, ইকবাল হোসেন, মোসফিকুর রহমান মিল্টন, গাজী
    মনির, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুল বাসার, মঞ্জুরুল হক, আব্দুর রব ওয়ার্ছী,
    মোঃ শহীদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মুন্না, দিলরুবা বেগম, সালাউদ্দিন
    রানা, মনিরুজ্জামান ছট্ট প্রমুখ সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন
    সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ম, জামান।প্রেস বিজ্ঞাপ্তি

  • আশাশুনিতে কৃষানীদের মাঝে লবনাক্ততা ও খরা সহনশীল ধানবীজ, সবজি-বীজ ও জৈব সার বিতরণ

    আশাশুনিতে কৃষানীদের মাঝে লবনাক্ততা ও খরা সহনশীল ধানবীজ, সবজি-বীজ ও জৈব সার বিতরণ

    ০১ ডিসেম্বর ২০২৪ রবিবার লিডার্সের উদ্যোগে “ Protect L&D- জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়-ক্ষতি
    কমানোর জন্য জনগণের সহনশীলতায় রূপান্তর প্রকল্প” এর প্রকল্প অফিসে প্রকল্প উপকারভোগী
    কৃষানীদের মাঝে বোরো মৌসুমের লবনাক্ততা ও খরা সহনশীল ধানবীজ এবং রবি মৌসুমের সবজি-বীজ ও জৈব
    সার বিতরণ করা হয়। উক্ত বীজ বিতরনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আশাশুনি জলবায়ু
    অধিপরামর্শ ফোরামের যুগ্ম-সম্পাদক জনাব বলমালী দাস, প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আশাশুনি
    উপজেলা কৃষি অফিসার জনাব এস এম এনামূল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ইপিআরসি
    সংস্থার প্রকল্প মনিটরিং অফিসার জনাব মোঃ আকরাম হোসেন, প্রকল্পের টিম লিডার জনাব রনজিৎ কুমার
    মন্ডলসহ অন্যান্য কর্ম কর্তাবৃন্দ ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ ভুক্তভোগী কৃষাণীগন
    উপস্থিত ছিলেন।
    উক্ত কর্মশালায় শুভেচ্ছা বক্তব্যে জনাব রনজিৎ কুমার মন্ডল বলেন তৃনমূল পর্যায়ে ক্ষতিগ্রস্থ
    ভুক্তভোগীদের কৃষিখাতে ক্ষয়-ক্ষতির মাত্রা যথেষ্ট বেশী। জলবায়ু স্মার্ট কৃষির মাধ্যমে ক্ষয় ক্ষতি
    কমানো সম্ভব। এই প্রকল্প জলবায়ু পরিবর্তন জনিত দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ ভুক্তভোগী কৃষাণীদের জলবায়ু
    স্মার্ট কৃষি চর্চায় উৎসাহিত করার জন্য বীজ ও জৈব সার বিতরন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। প্রধান অতিথি
    মহোদয় বক্তব্যে বলেন আমার এলাকা দূর্যোগ কবলিত এলাকা এখানে প্রতি ইঞ্চি জমি চাষাবাদের আওতায়
    আনা প্রয়োজন, পাশাপাশি কৃষিকে শক্তিশালী করার জন্য বাজারের বীজের উপর নির্ভরশীলতা কমানো
    প্রয়োজন। তিনি কৃষাণীদের উদ্দেশ্যে ধান এবং সবজি বীজের ক্ষেত্রে উচ্চফলনশীল বীজ থেকে বীজ উৎপাদন
    ও সংরক্ষণ করার পরামর্শ দেন। সভাপতি মহোদয় তার বক্তব্যে লিডার্সে সময় উপযোগী কার্যক্রমের
    সাধুবাদ জানান। উক্ত অনুষ্ঠানে ১১৪ জন কৃষকের মাঝে ৪৮৫ কেজি (ব্রিধান ৬৭) ধানবীজ এবং ৬০০ গ্রাম
    মিস্টিকুমড়া, ১৩৭৫ গ্রাম লালশাক, ৬০০ গ্রাম লাউ, ৫৫০ গ্রাম বীট, ১৩৭৫ গ্রাম বরবটি, ১৩৭৫ গ্রাম
    পালংশাক, ১৩৭৫ গ্রাম টকপালং এবং ১০২৬ কেজি জৈব সার বিতরণ করা হয়।

  • চট্টগ্রামে “পরিবর্তিত পরিস্থিতিঃ শিক্ষার্থী-যুব ভাবনায় ভবীষ্যত বাংলাদেশ” শীর্ষক কমর্শালা অনুষ্ঠিত

    চট্টগ্রামে “পরিবর্তিত পরিস্থিতিঃ শিক্ষার্থী-যুব ভাবনায় ভবীষ্যত বাংলাদেশ” শীর্ষক কমর্শালা অনুষ্ঠিত

    মোহাম্মদ জুনায়েদ জুলাই বিপ্লবের বীরযোদ্ধা। জুলাইয়ের ১৮ তারিখে তার ওপর ঘটে যাওয়া ঘটনার বর্ননায় উপস্থিত সকলের আবেগে আপ্লুত হয়ে যান। তাকে সেদিন সরকারি সিটি কলেজের সামনে ছাত্রলীগের সদস্যরা লোহার রড দিয়ে আঘাত করে পুরো শরীরটা ক্ষত-বিক্ষত করেছিলো। হাসপাতালে অজ্ঞান অবস্থায় নেওয়ার পর ডাক্তার মৃত ভেবে মর্গে(লাশঘর) পাঠিয়ে দেন। ৭-৮ ঘন্টার পর আল্লাহ অশেষ কৃপায় লাশঘরে তার জ্ঞান ফিরে আসে। অতঃপর সে বেঁচে যায়। কিন্তু দুই পা এখনও ভালো হয়নি। হাঁটার জন্য কৃত্রিম যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে হচ্ছে। এরকম হাজারো তরুন-কিশোরের আত্মহুতির বিনিময়ে এই জুলাই বিপ্লব। তাই এই বিপ্লবকে কোনভাবেই ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না। এ জন্য সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। ০৩ নভেম্বর ২০২৪ নগরীর কুক আউট রেস্টুরেন্ট কনফারেন্স হলে বেসরকারী উন্নয়ন সংগঠন আইএসডিই বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় অ্যাসোসিয়েশন অব ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি) কর্তৃক আয়োজিত “পরিবর্তিত পরিস্থিতিঃ শিক্ষার্থী-যুব ভাবনায় ভবীষ্যত বাংলাদেশ” শীর্ষক কমর্শালায় অংশগ্রহনকারী বিভিন্ন তরুনরা এভাবেই তাদের অভিজ্ঞতা বর্ননা করেন।

    অ্যাসোসিয়েশন অব ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট(এএলআরডি) এর নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদার সভাপতিত্বে কর্মশালায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও আইএসডিই’র নির্বাহী পরিচালক এস এম নাজের হোসাইন। ক্যাব যুব গ্রæপের সভাপতি আবু হানিফ নোমানের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশনেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম জেলা সমন্বয়ক নাসির উদ্দীন, ছাত্র নেতা আল রাজী, আরমান শাহরিয়ার সৌরভ, করিমুল ইসলাম, সাফার আহমেদ, তানিয়া সুলতানা, ইমদাদুল ইসলাম, জাহিন আরমান, রাসেল উদ্দীন, রায়হান উদ্দীন, আবুল কাসেম, সুমইয়া, ইশরাফুল হক চৌধুরী, ফয়েজ আহমদ, রাইসুল ইসলাম, নাফিজা নবী, ক্যাব যুব গ্রæপ চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের সাধারন সম্পাদক খাইরুল ইসলাম প্রমুখ।

    আলোচনায় জুলাই ছাত্র-জনতা গণঅভ্যত্থানে অংশগ্রহনকারী ছাত্র ও যুব নেতারা তাদের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি তারা কি উদ্দ্যেশ্য অর্জনের জন্য এই আন্দোলনে অংশগ্রহন করেন তার ব্যাখা প্রদান করেন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তারা আশা করেন অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য সকলের সম্মিলিত প্রয়াস দরকার। অধিকার ভোগ করতে গিয়ে আবার কারও অধিকার যেন হরণ করা না হয় সে বিষয়ে যথেষ্ট সচেতন হতে হবে। অর্ন্তবতীকালীন সরকার নানা সংস্কার ও পরিবর্তনের উদ্যোগ নিলেও শিক্ষা ক্ষেত্রে তেমন একটা সংস্কার না করায় হতাশ হলেও শিক্ষা ক্ষেত্রে কমিশন গঠন এবং শিক্ষা কারিকুলামে সংস্কার আনার দাবি জানান। একই সাথে কর্মমূখি শিক্ষা পদ্ধতি প্রবর্তনের আহবান জানান।

    অংশগ্রহনকারীরা আরও বলেন কৃষি ও ভূমি সংস্কারে গুরুত্ব প্রদান করে কৃষি ও ভূমি সংস্কারে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া না হলে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত সম্ভব নয়। বিভিন্ন প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে তারা বলেন কৃষিতে রাসায়নিক সার ও বীজ ব্যবহারের কারনে একজনমানুষ প্রতিবছর ৪০০-৫০০ গ্রাম বিষ নিচ্ছে। তাই কৃষিতে জৈব সার ও প্রাকৃতিক কৃষির ওপর অধিক গুরুত্বারোপ করার আহবান জানান।

    শিক্ষার্থী ও তরুনদের জন্য খন্ডকালীন চাকুরীর ব্যবস্থা প্রবর্তন করে তাদেরকে আর্থিক সংকট থেকে রক্ষা করা ও পড়াশুনা শেষ করেই যেন প্রকৃত শিক্ষা লাভ করে চাকুরীতে যোগ দিতে পারে তার জন্য পরিবেশ তৈরীর আহবান জানান। কারণ প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় একজন শিক্ষার্থী অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন হলেও বাস্তবতার সাথে খাপ খাইয়ে কর্মজীবনে যোগ দিতে পারে না।সেজন্য কারিগরী শিক্ষার প্রসারে আরও জোর দেয়া দরকার। তরুনদেরকে উদ্যোক্তা হিসাবে গড়ে তুলতে মুলধন সরবরাহে জমানতবিহীন ঋন প্রদান, যারা অন্য প্রতিষ্ঠান থেকে ঋন নিয়েছে তাদেরকে অগ্রাধিকার বিধান বাতিল করার জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রচলিত প্রথা সংস্কারের দাবিও জানান।

    নিত্যপণ্যের বাজার সংস্কারে পৃথক সংস্কার কমিশন গঠন করা, কিছু সময়ের জন্য বাজারে তদারকির মিডিয়া ট্রায়েল বন্ধ করে সিন্ডিকেটের আসল হোতাদেরকে কঠোর আইনের আওতায় শাস্তির দাবির জানান। বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের সরকারের বিভিন্ন দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে বঞ্চিত ও মেধাবীদের পুনঃবহালের দাবি জানান। বিগত সরকারের আমলে সরকারি বেসরকারী অফিস আদালত, সেবপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতালসহ বিভিন্ন জায়গায় দালালি ও ঘুষবানিজ্যে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহনের আহবান জানান। একই সাথে সরকারি তথ্য প্রাপ্তিতে জঠিলতা দূর করা, সরকারি কর্মকর্তারা জনগনের প্রভু নয়, জনগনের সেবক ও জনগনের করের টাকায় তাাদের বেতন ভাতা প্রদান করা এই বিষয়টি যে কোন বুনিয়াদি প্রশিক্ষনে অর্ন্তভুক্ত করা ও তাদের মানষিকতা পরিবর্তনে প্রচলিত প্রথার সংস্কারের দাবি জানান।

  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদদের জাতি আজীবন স্মরণ করবে

    জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদদের জাতি আজীবন স্মরণ করবে

    জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদদের জাতি আজীবন স্মরণ করবে- প্রধান শিক্ষক মমিনুর রহমান মুকুল

    নিজস্ব প্রতিনিধি : স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও
    আহতদের স্মরণে এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘটনা প্রবাহ নিয়ে স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
    হয়েছে। রবিবার (০১ ডিসেম্বর) স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের আয়োজনে বিদ্যালয়ের
    প্রধান শিক্ষকের অফিস রুমে বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক মাওলানা মো. মহাসীন উদ্দীন’র সভাপতিত্বে
    আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের
    প্রধান শিক্ষক ও স্বেচ্ছাসেবী সংসগঠন ‘মা’ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মো. মমিনুর রহমান মুকুল।
    প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, “আবু সাঈদ ও মুগ্ধ বর্তমান ছাত্র সমাজের অনুপ্রেরণা। তাদের
    আত্মত্যাগের বিনিময়েই আমরা আজ নতুনভাবে স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। আবু সাঈদ ও মুগ্ধসহ সকল
    শহীদদের স্মরণ করা, তাদের জন্য দোয়া করা আমাদের কর্তব্য। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র
    আন্দোলনের শহীদদের জাতি আজীবন স্মরণ করবে।”
    আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সদস্য খাদিজাতুল
    কোবরা কামিল মাদ্রাসার শিক্ষক মো. আব্দুর রশিদ। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্মার্ট বিদ্যালয়
    ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক কঙ্কন কুমার দাস, বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক
    মোস্তাফিজুর রহমান ও বিদ্যালয়ের ৯বম শ্রেণির শিক্ষার্থী সিরাজুম মনিরা প্রমুখ। এসময় উপস্থিত
    ছিলেন স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের সহকারি শিক্ষক সুকুমার সরকার, আবুল
    হাসান, ফয়জুল হক বাবু, আকলিমা খাতুন, রেহেনা পারভীন, রমেশ সরদার, জয়দেব বাছাড়, ভবতোষ সরকার,
    মিলন কবিরাজ, অনিমেষ সরকার, লুৎফুন্নেছা ডালিয়া ও আল-মামুন প্রমুখ।
    আলোচনা শেষে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও আহতদের সুস্থতা
    কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক
    মাওলানা মো. মহাসীন উদ্দীন। এসময় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত
    ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের সহকারি
    শিক্ষক মো. মুকুল হোসেন।

    ক্যাপশন : স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের উদ্যোগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও
    আহতদের স্মরণে এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘটনা প্রবাহ নিয়ে স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান
    অতিথির বক্তব্য রাখছেন প্রধান শিক্ষক মমিনুর রহমান মুকুল।
    ক্যাপশন : স্মার্ট বিদ্যালয় ডি.বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের উদ্যোগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও
    আহতদের স্মরণে এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘটনা প্রবাহ নিয়ে স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত
    প্রধান অতিথি প্রধান শিক্ষক মমিনুর রহমান মুকুল।

  • আশাশুনির ১১ ইউনিয়নে জামায়াতের শোভাযাত্রা ও পথ সভা

    আশাশুনির ১১ ইউনিয়নে জামায়াতের শোভাযাত্রা ও পথ সভা

    জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমীর ডাঃ শফিকুর রহমানের সাতক্ষীরার আগমন ও কর্মী সম্মেলন সফল করতে আশাশুনি উপজেলার ৪ স্থানে শোভাযাত্রা ও পথ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে জামাতে ইসলামী ও সহযোগি সংগঠনের উদ্যোগে এসব কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
    আশাশুনি সদর: শুক্রবার বিকাল ৪টায় সদর ইউনিয়ন জামায়াতের মিছিল সরকারি কলেজের সামনে থেকে শুরু হয়ে বাজারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জনতা ব্যাংক মোড়ে গিয়ে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনিয়ন আমীর হাফেজ আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আমীর আবু মুছা তারিকুজ্জামান তুষার, নায়েবে আমীর মাওঃ নুরুল আফসার মুর্তজা, অফিস সেক্রেটারি মাওঃ রুহুল কুদ্দুস, ছাত্র শিবিরের সভাপতি ইয়াসিন আরাফাত, সাবেক সভাপতি বেলাল হোসাইন, সদর জামায়াতের সেক্রেটারী আব্দুল হাই প্রমুখ।
    বুধহাটা বাজার ঃ জামায়াতের যুব বিভাগ বুধহাটা শাখার আয়োজনে বুধহাটা বাজার থেকে শোভাযাত্রা বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বুধহাটা করিম সুপার মার্কেটে গিয়ে এক পথ সভায় মিলিত হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জজ কোর্টের এপিপি, আশাশুনি উপজেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি এড. শাহিদুল ইসলাম। যুব বিভাগ উপজেলা শাখার সেক্রেটারি মোঃ আজহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের বুধহাটা ইউনিয়ন আমীর মাওঃ আব্দুল ওয়াদুদ, সেক্রেটারি মাওঃ রবিউল ইসলাম, নায়েবে আমীর মাওঃ আব্দুস সালাম ও হাফেজ বেলাল হোসেন, ওয়ার্ড সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, যুব বিভাগের ইউনিয়ন সভাপতি অলিউল ইসলাম, সেক্রেটারি হাফেজ মাহসিন শরীফ প্রমুখ।
    কুল্যা ইউনিয়ন ঃ ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়কে শোভাযাত্রা শেষে গুনাকরকাটি বাজারে পথসভায় বক্তব্য রাখেন, ইউনিয়ন আমীর মাওঃ ইউসুফ আলী, সেক্রেটারি ফয়সাল আহমেদ, নায়েবে আমীর মেহেদী হাসান ও ইছহাক আলী, নুরুজ্জামান, মাস্টার একলেসুর রহমান, আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম, যুব বিভাগের সভাপতি রুবেল হোসেন সহ ছাত্র শিবির ইউনিয়ন দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
    শোভনালী ঃ ইউনিয়নের কালিবাড়ি বাজারে মিছিল শেষে পথসভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা কর্মপরিসদ সদস্য ও চেয়ারম্যান মাওঃ আবু বক্কার সিদ্দিক, ইউনিয়ন আমীর মাওঃ শহিদুল ইসলাম, সেক্রেটারী মাওঃ জিয়াউর রহমান, প্রাক্তন মেম্বার খোরশেদ আলম। দরগাহপুর: কালাবাগী বাজারে মিছিল শেষে পথসভায় বক্তব্য রাখেন, ইউনিয়ন আমীর প্রভাষক আব্দুল গনি, সেক্রেটারী জাকির হোসেন।
    বড়দল ও কাদাকটি : গোয়ালডাঙ্গা বাজারে মিছিল শেষে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা কর্ম পরিষদ সদস্য মাওঃ আতাউর রহমান, ইউনিয়ন আমীর হেদায়েতুল ইসলাম, নায়েবে আমীর আব্দুল ওয়াজেদ, সেক্রেটারী সেকেন্দার আলী, কাদাকাটি আমীর মাওঃ আবু বক্কার সিদ্দিক, সেক্রেটারী মাওঃ নুরুজ্জামান।
    শ্রীউলা: নাকতাড়া কালবাড়ি বাজারে মিছিল শেষে বক্তব্য রাখেন, ইউনিয়ন আমীর লুৎফর রহমান, সেক্রেটারী শাহিনুল ইসলাম, মেম্বার আব্দুর রাজ্জাক, আবারুল ইসলাম, মাওঃ আব্দুল হাকিম, মৌলভী আব্দুর রহমান। খাজরা: কাপষন্ডা বাজারে মিছিল শেষে বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন আমীর মাওঃ আব্দুল রশিদ, সেক্রেটারী মোস্তাফিজুর রহমান। আনুলিয়া: বিছট বাজারে মিছিল শেষে বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন আমীর মাওঃ হারুন-অর রশিদ, সেক্রেটারী আব্দুর রশিদ।
    প্রতাপনগর: তালতলা বাজারে মিছিল শেষে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা নায়েবে আমীর মাওঃ আব্দুল মান্নান, বাইতুলমাল সেক্রেটারী মাওঃ আনোয়ারুল হক, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মাওঃ রিয়াছাত আলী, ইউনিয়ন আমীর মাওঃ আল আমিন, সেক্রেটারী মাওঃ শফিকুল ইসলাম, মাওঃ ওহিদুজ্জামান,
    প্রভাষক শাহজাহানআলী প্রমুখ।
  • আমাদের স্বাধীন দেশ নিয়ে ভারতের পার্লামেন্টে আলোচনা কেন : চরমোনাই পীর

    আমাদের স্বাধীন দেশ নিয়ে ভারতের পার্লামেন্টে আলোচনা কেন : চরমোনাই পীর

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর আমীর মুফতী চরমোনাই পীর সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন সাহাবাদের অনুসরণ। রুহানিয়াত ও জেহাদের সমন্বিত প্রয়াস ছাড়া বিজয় সম্ভব নয়। বিজয় অর্জন করতে হলে অবশ্যই সাহাবাদের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁর রাসূলকে যেই নীতি ও আদর্শ নিয়ে পাঠিয়েছেন এই নীতি ও আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আপনি যদি এই নীতি আদর্শকে বিশ্বাস করেন তবে আপনার সন্তানকে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

    আজ শুক্রবার ঐতিহাসিক চরমোনাই মাহফিল ময়দানে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত ছাত্র গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন চরমোনাই পীর।

    তিনি বলেন, আমাদের দেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। আমাদের দেশ নিয়ে ভারতের পার্লামেন্টে আলোচনা হবে কেন? আমরা কি স্বাধীন দেশের নাগরিক নয়? হিন্দুরা এদেশের নাগরিক তাদের ভালোমন্দ আমরা দেখবো। এটা নিয়ে অন্যদেশে আলোচনা হবে কেন?

    চরমোনাই পীর সাহেব আরও বলেন, দেশের এই পরিস্থিতিতে সকল দল জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে। খুনী ইসকনকে নিষিদ্ধ করতে হবে। ইসলাম দেশ ও মানবতার পক্ষে আওয়াজ তুললে বাতিল পালাতে বাধ্য হবে।

    গণজমায়েতে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, যারা দখলবাজি করছে এরা আধা পাগল। এদের চিকিৎসার জন্য একটি মেন্টাল হসপিটাল তৈরি করা জরুরি। তবে এসব রাজনীতিবিদরা সুস্থ হয়ে দেশ কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে।

    গণজমায়েতে প্রদত্ত বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, একটি সরকার পরিবর্তন করা সহজ হলেও আদর্শ ভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা তত সহজ নয়। এজন্য আদর্শবান সচ্চরিত্রবান প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে। মেধাবীদেরকে ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে আনতে আমরা বদ্ধপরিকর।

    ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় সভাপতি নূরুল বশর আজিজীর সভাপতিত্বে গণজমায়েতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক নাসির উদ্দীন, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি নেছার উদ্দীন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি অ্যাডভোকেট বরকত উল্লাহ লতিফ, অ্যাডভোকেট হাছিবুল ইসলাম, জিএম রুহুল আমীন, শেখ ফজলুল করীম মারুফ, শরিফুল ইসলাম রিয়াদসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

    আজ দেশের সর্ববৃহৎ জুমার জামাত চরমোনাই ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ইমামতি ও খুৎবা প্রদান করেন নায়েবে আমীরুল মুজাহিদীন আলহাজ্ব হযরত মাওলানা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই হাফিজাহুল্লাহ।

    জুমার জামাতে অংশ নেন বরিশাল বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাবিদ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, উলামায়ে কিরাম ও জাতীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।

    আগামী ৩০ নভেম্বর (শনিবার) সকাল সাড়ে ৮ টায় হযরত পীর সাহেব চরমোনাই’র আখেরি বয়ানের মধ্য দিয়ে তিন দিনব্যাপী বিশাল এ মাহফিলের কার্যক্রম সমাপ্ত হবে।

    মাহফিলে আসা মুসল্লীদের মধ্যে গতকাল দুইজন বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। উভয়ের জানাযা শেষে মাহফিল হাসপাতালের নিজস্ব অ্যাম্বুলেন্সে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।

  • যমুনা নদীর রেলসেতুর নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

    যমুনা নদীর রেলসেতুর নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

    যমুনা নদীর ওপর নবনির্মিত উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নতুন নামে আগামী বছরের (২০২৫) জানুয়ারিতে এ সেতু উদ্বোধনের কথা রয়েছে। তবে নবনির্মিত রেল সেতুর নাম কি দেওয়া হবে তা এখনও ঠিক হয়নি। ইতোমধ্যে রেল সেতুর ওপর দিয়ে ট্রায়াল ট্রেন চালানো হয়েছে।

    শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর নাম পরিবর্তনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মাসউদুর রহমান।

    প্রকল্প পরিচালক বলেন, শোনা যাচ্ছে উদ্বোধনের আগেই রেল সেতুর নাম পরিবর্তন করা হবে। তবে নাম এখনও চূড়ান্ত করা হয়নি।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি করা এই সেতুর কাজ আগামী ডিসেম্বর মাসে শেষ হবে। এরপর জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে এটি চালু হতে পারে। যমুনা সেতুর ৩০ মিটার দূরত্ব রেখে নতুন রেল সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে।

    ১৯৯৮ সালে চালু হওয়া যমুনা সেতুতেও পরে রেলপথ যুক্ত করা হয়। তবে ২০০৮ সালে সেতুর কাঠামোগত সমস্যা দেখা দেওয়ায়– ট্রেনের গতি বেশ কম রাখতে হয়। আবার যমুনা সেতুর পূর্ব স্টেশন থেকে ট্রেন সেতুতে প্রবেশ করলে, পশ্চিম স্টেশন প্রান্তে অন্য ট্রেনকে অপেক্ষা করতে হয়। বর্তমানে ২০ কিলোমিটার গতিসীমা নিয়ে গড়ে ৩৮টি ট্রেন যমুনা সেতু পাড়ি দেয়।

    আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৯৬ শতাংশ। আর নির্মাণ কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৯৯ শতাংশ। আগামী ডিসেম্বর নাগাদ আমরা ট্রেন চলাচলের সব কাজ সম্পন্ন করতে পারবো। জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই এই সেতু রেল চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে চাই। ডিজিটাল কম্পিউটার-বেজড সিগন্যাল ইনস্টল করতে এপ্রিল পর্যন্ত লাগতে পারে। তবে এই বিলম্বের কারণে রেল চলাচলে সমস্যা হবে না, কারণ সাময়িকভাবে এনালগ সিগন্যাল ব্যবহার করা যাবে।

    রেলসেতুর নাম পরিবর্তনের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক বলেন, বঙ্গবন্ধু রেল‌ সেতুর নাম এখনও প‌রিবর্তন হয়‌নি। ত‌বে উচ্চ পর্যা‌য়ে নাম পরিবর্তনের বিষয়ে আলোচনা হ‌চ্ছে। সেতুর উদ্বোধনের আগে হয়তো রেল সেতুর নাম প‌রিবর্তন হ‌তে পা‌রে। রেলও‌য়ে কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাধ্যমে এটির উদ্বোধন করা হবে।

  • সংখ্যালঘু নিয়ে ভারতের এই দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর: আসিফ নজরুল

    সংখ্যালঘু নিয়ে ভারতের এই দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর: আসিফ নজরুল

    ছাত্র সংগঠন, মাদ্রাসা ও রাজনৈতিক দলসহ বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রতিক দুর্গাপূজার সময় কীভাবে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার জন্য কাজ করেছে। সর্বশেষে চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে নির্মম ও উস্কানিমূলকভাবে হত্যার পরও বাংলাদেশের মুসলমানরা অসীম সংযম ও ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে।

    শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা বলেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।

    ওই পোস্টে তিনি ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের এক জরিপের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ (৬৪ দশমিক ১ শতাংশ) মনে করছেন, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে বেশি নিরাপত্তা দিতে পারছে। গতকাল প্রকাশিত ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার জরিপে এটি দেখা গেছে।

    বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর ভারতের অযাচিত উদ্বেগ থেমে নেই— মন্তব্য করে তিনি বলেন, ভারতের নিজের মাটিতে সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের ওপর অসংখ্য নির্মমতার ঘটনা ঘটে চলেছে। অথচ সেটা নিয়ে তাদের সংকোচ বা অনুশোচনা নেই। ভারতের এই দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর।

    প্রসঙ্গত, ইসকন নেতা চিন্ময়ের গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামে আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিন্দার ঝড় বইছে সারাদেশে।

  • ইসকন নিষিদ্ধ ও আইনজী‌বি হত্যার বিচার দাবি খুলনা ইমাম পরিষদের

    ইসকন নিষিদ্ধ ও আইনজী‌বি হত্যার বিচার দাবি খুলনা ইমাম পরিষদের

    খুলনায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে জেলা ইমাম পরিষদ। চট্টগ্রামে আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলামকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের ফাঁসির দাবিতে এ প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল করা হয়।

    শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) নগরীর ডাকবাংলা মোড়ে এ বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে বাইতুন নূর মসজিদের অভিমুখে যাত্রা শুরু করে।

    এসময় বক্তারা দেশ বিরোধী চক্রান্ত ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের অপতৎপরতার কারণে ইসকন কে নিষিদ্ধের দাবী তোলেন।

    বক্তারা বলেন, দেশের পরাজিত শক্তি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উসকে দিয়ে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এতে ভারতে বসে মদদ যোগাচ্ছে এদেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। ইসকনের অপতৎপরতা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টারই অংশ। চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা বিষয়টি দেশে গৃহযুদ্ধ বাঁধানোর অপপ্রয়াস।

    খুলনা জেলায় ইমাম পরিষদের সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুল্লাহ বলেন, এটা বাংলাদেশ। স্বাধীন সার্বভৌমত্ব একটা রাষ্ট্র। এটা ইন্ডিয়া না, এটা দাদাদের দেশ নয়। আমরা শান্তিপ্রিয় মুসলমান, মুসলমানরা কখনো উস্কানিমূলক কথাবার্তা বলে না। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশ্য করে তিনি আরো বলেন, আপনাদের মন্দির আমাদের ছেলেরা পাহারা দেয়, এটাই বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মানুষের চরিত্র এমনই।

    বক্তারা আরও বলেন, চট্টগ্রামে আমাদের ভাই অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করে তাওহীদের জনতার হৃদয় থেকে রক্ত ক্ষরণ করা হয়েছে। য়ারা এই হত্যার পিছনে আছে তারা যেন ভারতে পালাতে না পারে এবং তাদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান। এই হত্যাকাণ্ডের পিছনে যার সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র রয়েছে সে হলো শেখ হাসিনা, যিনি ভারতে বসে এই ষড়যন্ত্র করছেন। অনতিবিলম্বে তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।

    সমাবেশে বক্তারা আরও বলেন, ইসকন একটি উগ্রবাদী সংগঠন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই তারা সংঘটিত হওয়ার চেষ্টা করেছে, কিন্তু তাদের উগ্রবাদী তার কারণে যেখানেই তারা সংঘটিত হওয়ার চেষ্টা করেছে সেখানেই নিষিদ্ধ হয়েছে। প্রতিটা সরকারের দোসর হয়ে কাজ করার ফলে তারা শক্তি অর্জন করেছিলো। স্বৈরাচার সরকার পতন হওয়ার কারণে এই ইসকন তাদের ফিরিয়ে আনার উদ্দেশ্য নিয়ে মাঠে নেমেছে।

    জেলা ইমাম পরিষদের সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ সালেহ’র সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তৃতা করেন, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা গোলাম কিবরিয়া, সহ-সাধারণ সম্পাদক মাওলানা এএফএম নাজমুস সউদ, মাওলানা নাসির উদ্দিন কাসেমী, মাওলানা আনম আব্দুল কুদ্দুস, অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, মাওলানা মুশতাক আহমেদ, মাওলানা আব্দুল্লাহ হুসাইন, মাওলানা আসাদুজ্জামান, মাওলানা জাহিদুল হক প্রমুখ।

  • শনিবার সাতক্ষীরায় আসছেন জামায়াতের আমীর

    শনিবার সাতক্ষীরায় আসছেন জামায়াতের আমীর

    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান শনিবার (৩০ নভেম্বর) সাতক্ষীরায় আসছেন। বেলা দুইটায় সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

    জামায়াতের আমীরের আগমন উপলক্ষ্যে শুক্রবার দুপুরের পর সাতক্ষীরার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সম্মেলনস্থল সার্বিক পরিবেশ পরিদর্শন করেছেন দলটির নির্বাহী পরিষদের সদস্য অধ্যক্ষ মুহা. ইজ্জতউল্লাহ। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের আমীর শহিদুল ইসলাম মুকুল, জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী মাওলানা আজিজুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারী অধ্যাপক ওবায়দুল্লাহ, ওমর ফারুক, শহর শিবিরের সভাপতি আল মামুন, সুরা সদস্য নজরুল ইসলাম, শহর সহকারী সেক্রেটারী হাবিবুর রহমান প্রমুখ।

    অধ্যক্ষ মুহা. ইজ্জতউল্লাহ মাঠ পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের বলেন, ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারী ও ফ্যাসীবাদী শক্তির পতন ঘটানোর মাধ্যমে দেশে নতুন করে সূর্যোদয় ঘটেছে। আমরা এই ঐতিহাসিক বিজয়কে ধরে রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি। দেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্বৈরাচার সৃষ্ট সব জঞ্জালমুক্ত করে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। সম্মেলনে লক্ষাধিক জামায়াত নেতাকর্মীর সমাবেশ ঘটবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। জামায়াতে আমীরের সমাবেশ সফল করতে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

  • সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ইউএনও-কে গণসংবর্ধনা

    সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ইউএনও-কে গণসংবর্ধনা

    সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শোয়াইব আহমেদকে সফলভাবে সরকারি দায়িত্ব পালন ও জনসেবার জন্য গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
    শুক্রবার (২৯ শে নভেম্বর) জুম্মা নামাজের পূর্বে বড়খামার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ও ইবতেদায়ী মাদ্রাসার পক্ষ থেকে এ গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়।
    সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আব্দুল গফফার সানা’র সভাপতিত্বে গণসংবর্ধনার সংবর্ধিত প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শোয়াইব আহমাদ।
    এসময়  উপস্থিত ছিলেন মাদ্রাসার খতিব মাওলানা আব্দুস সবুর,মসজিদের সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান, মাদ্রাসা কমিটির সভাপতি বাবুর আলী সরদার,সাবেক ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান স,ম শহিদুল ইসলাম, মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক আবু সালেক,, মুয়াজ্জিন আব্দুল সাত্তার, বজলুর রহমান তুতা, শামসুর রহমান সোনা,বিল্লাল হোসেন, যুব কমিটির  সভাপতি ইলিয়াস হোসেন  ও সেক্রেটার রবিউল ইসলাম, , আবুল হোসেন, আদম আলী, মেহের আলী, নজরুল ইসলাম, মহিদুল ইসলাম, আব্দুল খালেক, আব্দুল মালেক,ফরিদ উদ্দিন, নুর আলী প্রমুখ।
  • ব্যাংকার’স এসোসিয়েশনের নবযাত্রার বছর পূর্তি উপলক্ষে র‌্যলী,আলোচনা সভা ও নতুন  কমিটি গঠন

    ব্যাংকার’স এসোসিয়েশনের নবযাত্রার বছর পূর্তি উপলক্ষে র‌্যলী,আলোচনা সভা ও নতুন কমিটি গঠন

    নিজস্ব প্রতিনিধি : অরাজনৈতিক পেশাজীবী সংগঠন সাতক্ষীরার ব্যাংকারদের উদ্যোগে
    জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে নবযাত্রার বছর পূর্তি উপলক্ষে র‌্যালী, আলোচনা সভা ও নতুন কমিটি গঠন
    করা হয়েছে। নবযাত্রার বছর পূর্তি উপলক্ষে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ মাঠ থেকে এক বর্ণাঢ্য মটর সাইকেল
    র‌্যালী শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‍্যালি সম্পন্ন পূর্বক আলোচনা সভায় মিলিত হয়। শুক্রবার
    (২৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় লেকভিউ কনফারেন্স রুমে ব্যাংকার’স এসোসিয়েশন সাতক্ষীরার
    আয়োজনে ব্যাংকারস অ্যাসোসিয়েশন সাতক্ষীরার প্রধান উপদেষ্টা মো. আব্দুল জলিল’র সভাপতিত্বে
    প্রধান অতিথি হিসেবে শপথ বাক্য পাঠ করান এবং বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সমাজসেবক আলহাজ্ব ডা.
    আবুল কালাম বাবলা। এসময় ব্যাংকার’স এসোসিয়েশনের ২ বছর মেয়াদী ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি
    পরিচালনা কমিটি গঠিত হয়। নবগঠিত কমিটি সভাপতি মো. আব্দুর রহিম ও সাধারণ সম্পাদক মো.
    কবির উদ্দিন। নবগঠিত কমিটি ঘোষণা করেন ব্যাংকারস অ্যাসোসিয়েশন সাতক্ষীরার প্রধান উপদেষ্টা
    মো. আব্দুল জলিল। এ সময় নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দকে এবং অনুষ্ঠানের সকল অতিথিবৃন্দকে
    ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয় এবং বরণ করে নেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ব্যাংকারস
    অ্যাসোসিয়েশন সাতক্ষীরার উপদেষ্টা ফরহাদ হোসেন, কাজী মাসুদুল হক, শংকর কুমার দাশ, নিয়াজ
    হাসান, ব্যাংকারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আব্দুর রহিম, কার্যনির্বাহী সভাপতি মো.
    জিল্লুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মো. কবির উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মনিরুল ইসলাম,
    ক্যাশিয়ার মো. আবু সায়েম প্রমুখ। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি
    (আইএফআইসিপিএলসি) মাহমুদ চৌধুরী, (এবি পিএলসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন, (বিকেবি) সমির
    কুমার বিশ্বাস, (জেবিপিএলসি) মাগফুর রহমান। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন তপন কুমার মন্ডল ও
    দীপিকা সরকার।
    ক্যাপশন : অরাজনৈতিক পেশাজীবী সংগঠন সাতক্ষীরার ব্যাংকারদের উদ্যোগে জাঁকজমকপূর্ণ
    আয়োজনে নবযাত্রার বছর পূর্তি উপলক্ষে র‌্যালী, আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন বিশিষ্ট
    সমাজসেবক আলহাজ্ব ডা. আবুল কালাম বাবলা।

  • সাতক্ষীরায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মী  সম্মেলনকে ঘিরে নেতা-কর্মীদের মাঝে সাজ সাজ  রব

    সাতক্ষীরায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মী  সম্মেলনকে ঘিরে নেতা-কর্মীদের মাঝে সাজ সাজ  রব

    মুহাম্মদ হাফিজ, সাতক্ষীরা : মুহাম্মদ হাফিজ, সাতক্ষীরা :সাতক্ষীরায় বাংলাদেশ  জামায়াতে ইসলামীর আমির আগমন নেতা-কর্মীদের মাঝে সাজ সাজ রব বিরাজ করছে।

    ইতিমধ্যে  বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ছবিসংবলিত গেট ও শত শত ব্যানার ফেস্টুনে ভরে গেছে।

    সম্মেলনে উপাধ্যক্ষ সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের আমীর শহিদুল ইসলাম মুকুলের সভাপতিত্বে
    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ডা. শফিকুর রহমান।

    এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জতুল্লাহ , কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারী মুহাদ্দিস আব্দুর খালেক, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য মুহাদ্দিস  রবিউল বাশার ও সাবেক এমপি গাজী নজরুল ইসলাম।

    ইতিমধ্যে, শুক্রবার দুপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের আগমন উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার সরকারি বালক বিদ্যালয় মাঠে কর্মীসম্মেলনস্থল পরিদর্শন করেছেন দলটির নির্বাহী পরিষদের সদস্য অধ্যক্ষ মুহাঃ ইজ্জত উল্লাহ’র নেতৃত্বে
    সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের আমীর উপাধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম মুকুল, জেলা সেক্রেটারী মাওলানা আজিজুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারী অধ্যাপক ওবায়দুল্লাহ, অধ্যাপক  ওমর ফারুক, শহর শিবিরের সভাপতি আল মামুন, শুরা সদস্য নজরুল ইসলাম, শহর সহকারী সেক্রেটারী হাবিবুর রহমান প্রমুখ।