Blog

  • ভাড়ৃখালিতে রাস্তা ও গাছ কেটে খালের চরভরাটি জমিতে পাকা দোকান নির্মাণ করার অভিযোগ

    ভাড়ৃখালিতে রাস্তা ও গাছ কেটে খালের চরভরাটি জমিতে পাকা দোকান নির্মাণ করার অভিযোগ

    বিশেষ সংবাদদাতা: সদর উপজেলার ভাড়ৃখালি বাজারে চলাচলের রাস্তা ও সরকারি খালের বেড়িবাঁধের গাছ কেটে দোকান নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। প্রতিকার চেয়ে সম্প্রতি ১১৬ জন গ্রামবাসী জেলা প্রশাসক ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর অভিযোগ করেছেন।
    অভিযোগসূত্রে জানা যায়, ভাড়ৃখালি ব্রীজের পশ্চিম পাশ দিয়ে জনসাধারণের চলাচলের একটি রাস্তা রয়েছে। রাস্তা সংলগ্ন ভাড়–খালি খালের চরভরাটি জায়গায় রয়েছে একটি হোটেল ও চায়ের দোকান। গত বৃহষ্পতিবার সকালে ওই দোকানের পাশে রাস্তা সংলগ্ন একটি নিম গাছ ও একটি খেজুর গাছ কেটে ফেলে সেখানে পাকা দোকান ঘর নির্মাণের কাজ শুরু করেন ভাড়ৃখালি গ্রামের আব্দুর রহমান ও তার ভাই রবিউল মাষ্টার ও একই গ্রামের আজিজ হাসান।
    বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে পানি উন্নয়ন বোর্ড সাতক্ষীরা-১ এর সেকশান অফিসার এসএম সাঈদুজ্জামানকে অবহিত করা হয়। খবর পেয়ে তিনি কাটা নিম গাছ ও খেজুর গাছ জব্দ করলেও দোষীদের বিরুদ্ধে কোন মামলা করেননি। এমনকি তিনি অবৈধ নির্মাণ করা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিলেও তা মানা হচ্ছে না। জনস্বার্থে এ অবৈধ নির্মাণ করা বন্ধ রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে। আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে ইতিপূর্বে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গা দখল করে বসত ঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণের অভিযোগ করেন তারা।
    জানতে চাইলে আব্দুর রহমান বলেন, তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী। ভাড়–খালি খালের পাশে পরিত্যক্ত জায়গায় তারা একটি দোকন নির্মাণের চেষ্টার কথা অস্বীকার না করেই বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মৌখিক অনুমতি সাপেক্ষে তারা কাজ করছিলেন। পরে আপত্তি করায় কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে।
    পানি উন্নয়ন বোর্ড সাতক্ষীরা-১ এর সেকশান অফিসার এসএম সাঈদুজ্জামান জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেটে ফেলা গাছের গুড়ি জব্দ করা হয়েছে।

  • দেবহাটায় ইছামতি নদীর ভেড়ীবাঁধ ঝুকিপূর্ণ : বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্ক্ষা

    দেবহাটায় ইছামতি নদীর ভেড়ীবাঁধ ঝুকিপূর্ণ : বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্ক্ষা

    সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার গা ঘেষে বয়ে যাওয়া ভারত-বাংলাদেশের সীমান্ত নদী ইছামতির কয়েকটি স্থানে ভয়াবহ ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।
    চলতি বর্ষা মৌসুমে ভেড়ীবাধের ভাঙন ব্যাপক দেখা দেয়ায় আতঙ্কে রয়েছেন গ্রামবাসী। সহায় সম্পদ রক্ষার জন্য তাদের খাওয়া ঘুম প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম। ভেড়িবাধের সামান্য যে অংশটুকু এখনো অক্ষত আছে যদি পানির চাপে সেটুকুও ভেঙ্গে যায় তাহলে নাংলা, ছুটিপুর, ঘোনাপাড়সহ কয়েকটি গ্রাম ইছামতি নদীর পানিতে তলিয়ে যেতে পারে। নষ্ট হতে পারে ফসলি জমি, প্রানহাণি ঘটতে পারে মানুষ সহ প্রাণী সম্পদের।
    পানি উন্নয়ন বোর্ড এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় গ্রামবাসীর আতংক আরও বেড়ে চলেছে। অপরিকল্পিতভাবে চিংড়ি চাষ এবং গুটিকয়েক মানুষের ঠেলা জাল নদীতে ফেলার কারণে দেবহাটা উপজেলার চরকোমরপুর, ভাতশালা, টাউনশ্রীপুর, সুশীলগাতী, শীবনগর ও নাংলা সহ কয়েকটি স্থানের ভেড়ীবাধে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। গত বছরে যে সামান্য পরিমানের কাজ করা হয়েছিল সেসব স্থানে ছাড়াও নতুন নতুন স্থানে আবারো ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।
    গ্রামবাসীরা জানান, স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী মহল ড্রেজার মেশিন দিয়ে নদীপাড় থেকে বালু তোলার কারণে নদীর বাধঁ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বর্তমানেও উপজেলার সুশীলগাতি এলাকায় মেশিনের সাহায্যে বালু তোলা হচ্ছে। বড় কোন জোয়ার বা বৃষ্টি হলেই ভেড়ীবাধঁগুলো যেকোন সময় ভেঙ্গে যেতে পারে।
    ভেড়ীবাধঁঁ গুলির মধ্যে সবচেয়ে ঝুকিপূর্ণ নাংলা ছুটিপুর, সুশীলগাতী এলাকার বিজিবি পোষ্টের সামনে, টাউনশ্রীপুর ও ভাতশালা গ্রামের সামনের বাঁধ।
    এলাকাবাসীরা জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ভেড়ীবাধঁগুলো ঝুকির মধ্যে থাকে। পাউবো মাঝে মাঝে সংষ্কার কাজ করে কিন্তু সেটাও নামমাত্র। এর মধ্যে আবার প্রকাশ্যে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু ও নদীর মাটি কেটে নিয়ে কতিপয় অসাধু মহল।
    গ্রামবাসী আরও জানান, চিংড়ি চাষীরা খেয়ালখুশীমত মূল বাধেঁর গা ঘেষে ছোট-ছোট বাঁধ দিয়ে মূল বাঁধের সর্বনাশ করছে। বেড়িবাঁধের গা ঘেঁষে পোনা ধরা এবং বালু তোলার কারণে বাঁধগুলো ক্রমেই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। কয়েক বছর আগে শীবনগরের পাশে রাজনগর মৌজা ইছামতির নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
    এ বিষয়ে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত কার্যকর কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
    নওয়াপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি লাভলু বিশ্বাস জানান, নাংলা এলাকার ভেড়ীবাধঁটি অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ হওয়ায় তারা ইতিমধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। কিন্তু অনেক দিন পার হলেও এখনো পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
    দেবহাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নওয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুজিবর রহমান জানান, নাংলা এলাকার ভেড়ীবাধঁ সংষ্কারের বিষয়ে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. আফম রুহুল হক কে সরেজমিনে দেখিয়েছেন। সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডকেও জানিয়েছেন। কিন্তু তারা এখনো কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।
    এব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ড ১ এর আওতাধীন ৩ নং পোল্ডারের কালীগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের এসও ওবায়দুল হক মল্লিক জানান, নাংলা এলাকার বাধঁ সংস্কারে এবং পাকা ব্লক দেয়ার জন্য প্রজেক্ট দেয়া আছে। বাজেট পেলেই কাজ শুরু করা হবে।
    দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ-আল আসাদ জানান, তিনি ইতিমধ্যে ভেড়ীবাধঁ সংষ্কারের বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলেছেন। এ পরিস্থিতিতে আতঙ্কিত গ্রামবাসী নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণে কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
  • হালদায় মা মাছের মৃত্যুর মিছিল : সংশ্লিষ্ঠরা উদ্বিগ্ন

    দূষণে বিপর্যস্ত হালদা নদী। মরে ভেসে উঠছে মা মাছ। ভেসে উঠছে মৃগেল, বড় বড় আইড়, কাতলা, বাইন, টেংরা, পুটি, চিংড়িসহ নানান প্রজাতির মাছ বা অন্য জলজ প্রাণী। তবে সবই মৃত। আর এই দৃশ্যদেখে কোপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে হালদাপাড়ের মানুষের। কারণ ওদের বেঁচে থাকার অবলম্বন এই হাল নদীর মা মাছেরা। কদিন ধরে পানি ওপর মা মাছেরা মরে ভেসে উঠছে। এদিকে হালাদার এই বিপর্যয় দেখে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বেড়েছে সচেতন মহলের। তারা বলছেন হালদা বাঁচাতে এখনই আন্দোলনের ডাক দিতে হবে।

    জানা গেছে, ক‘দিন আগের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিতে তলিয়েছে জেলার ফটিকছড়ি, হাটহাজারী ও রাউজানের নিম্নাঞ্চল। ওই পানি নামার পর কয়েকদিন ধরে হালদার মাছ মরে ভেসে ওঠার বিষয়টি দৃষ্টিতে আসে নদীপাড়ের বাসিন্দাদের। একদিন আগে বৃহস্পতিবার অল্প পরিসরে দেখা গেলেও বৃহস্পতিবার দেখা যায় মৃত্যুর মিছিল। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই প্রচুর মাছ ও জলজপ্রাণী মারা গেছে।

    হালদা গবেষক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মনজুরুল কিবরীয়া বলেন, খবর পেয়ে হালদা-কর্ণফুলীর মোহনা থেকে নদীটি পরিদর্শন করেছি। দূষণে বিপর্যস্ত হালদার পানি। মাছ মরে ভেসে উঠছে। ২/৩ কেজি থেকে শুরু করে ১৫ কেজির রুই মাছও রয়েছে এই মৃতমাছের সারিতে।

    তিনি বলেন, গবেষণার জন্য ১৫ কেজি ওজনের মৃগেল মাছ মাটি দিয়েছি। পরে কঙ্কাল সংগ্রহ করা হবে। এর আগে এই নদীতে কয়েক মাস আগে হালদার অনেক ডলফিন মরে ভেসে উঠেছিল।

  • আর্জেন্টিনা সুতার ঝুলেআর ষোলতে ক্রোয়েশিয়া

    মেসিদের হারিয়ে শেষ ষোলতে ক্রোয়েশিয়া

    আর্জেন্টিনা ও ক্রোয়েশিয়া বিশ্বকাপের আগে সর্বশেষ ২০১৪ সালে মুখোমুখি হয়েছিল। সেবার জিতেছিল আর্জেন্টিনাই। কিন্তু সেই ফলাফলের পুনরাবৃত্তি যে ২০১৮ সালের বিশ্বকাপে হবে না তা কি ভেবেছিলেন হোর্হে সাম্পাওলির শিষ্যরা? নিজনি নভগোরোদে এদিন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ক্রোয়েশিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল গত বিশ্বকাপের ফাইনালিস্ট দলটি। শেষ ষোলর আশা বাঁচিয়ে রাখতে জয়ের বিকল্প নেই। তবে এমন ম্যাচেই আর্জেন্টিনা ৩-০ গোলে হেরে গেছে ক্রোয়েশিয়ার কাছে। এই জয়ে দলটি নিশ্চিত করেছে শেষ ষোল। ১৯৯৮ সালে নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপের পর এবারই প্রথম গ্রুপপর্বের বাধা পেরিয়েছে ক্রোয়েশিয়া। এদিন ক্রোয়েশিয়ার হয়ে গোল তিনটি করেছেন আনতে রাবিচ, অধিনায়ক লুকা মদ্রিচ ও ইভান রাকিতিচ। ১৯৫৮ সালের বিশ্বকাপের পর গ্রুপপর্বে এটাই আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বড় হার। দলটির শেষ ষোলর স্বপ্ন এখন সুঁতোর উপর ঝুলছে।

    যুগোস্লাভিয়ার কাছ থেকে স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৯৮ সালে স্বাধীন দেশ হিসেবে প্রথমবার বিশ্বকাপে খেলেছিল ক্রোয়েশিয়া। সেবার জাদুকরী স্ট্রাইকার ডেভর সুকারের নৈপুণ্যে সেমি ফাইনালে খেলেছিল দলটি। সেখানে হারলেও তৃতীয় হয়ে দেশে ফিরেছিল ক্রোয়াটরা।

    সেই বিশ্বকাপের পর আর গ্রুপপর্বের বাধা পেরোতে পারেনি ক্রোয়েশিয়া। তবে ২০ বছর পর রাশিয়ায় এসে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করে ফেলেছে দলটি। প্রথম দুই ম্যাচ জিতেই তারা এবার নিশ্চিত করে ফেলেছে শেষ ষোল। সুকারের মত স্ট্রাইকার এবার দলে নেই। তবে সে অভাব পূরণ করছেন অধিনায়ক মদ্রিচ। দুই ম্যাচেই একটি করে গোল পেয়েছেন তিনি। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচের ৮০ মিনিটে করা তার গোলটি ছিল চোখের জন্য শান্তিদায়ক।

    এবারের বিশ্বকাপের মূলপর্বে আসতেই দারুণ হ্যাপা পোহাতে হয়েছে আর্জেন্টিনাকে। আর এখানে এসে তাদের শেষ ষোলর ভাগ্য এখন ঝুলছে সুঁতোর উপর। গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে তাদের জিততেই হবে। সাথে তাকিয়ে থাকতে হবে আইসল্যান্ড-নাইজেরিয়া ও ক্রোয়েশিয়া-আইসল্যান্ডের ম্যাচের দিকেও। সর্বশেষ ২০০২ সালের বিশ্বকাপে গ্রুপপর্ব পেরোতে পারেনি দুইবারের বিশ্বসেরা এই দলটি।

    অথচ ম্যাচের শুরুটা দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিয়েছিল। তেমনটা হয়েছিলও। কিন্তু ম্যাচের ফলাফলটি হয়েছে পুরো একপেশে।

    ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে গোলের প্রথম সুযোগ পেয়েছিল ক্রোয়েশিয়া। দলটির মিডফিল্ডার ইভান পেরিসিচের নিচু শট লাফিয়ে আঙুল ব্যবহার করে বাইরে পাঠিয়ে দেন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক উইলি কাবায়েরো।

    দশম মিনিটে আর্জেন্টিনার ডিবক্সে ক্রোয়েশিয়ার ফরোয়ার্ড আনতে রেবিচকে দারুণ একটি পাস দিয়েছিলেন মদ্রিচ। তবে আর্জেন্টিনার ডিফেন্ডার তালিফিকো আক্রমণের সেই প্রচেষ্টা রুখে দেন।

    ম্যাচে গোল করার সবচেয়ে সহজ সুযোগটি পেয়েছিল আর্জেন্টিনাই। ম্যাচের ৩০ মিনিটে ক্রোয়েশিয়ার ডিবক্সে সম্পূর্ণ অরক্ষিত অবস্থায় বল পান আর্জেন্টিনার মিডফিল্ডার এনজো পেরেজ। এসময় প্রতিপক্ষের গোলপোস্টও ছিল পুরো ফাঁকা। তবে পোস্টের বাইরে শট নিয়ে সহজতম সুযোগ নষ্ট করেন তিনি।

    এর তিন মিনিট পর ক্রোয়েশিয়ার স্ট্রাইকার মারিও মানজুকিচ একটি সহজ সুযোগ পেয়েছিলেন। আর্জেন্টিনার ডিবক্সে পাওয়া ক্রস থেকে তিনি হেড করেন। তবে বল লক্ষ্যে রাখতে পারেননি।

    ইনজুরি সময়ে মদ্রিচের দুর্দান্ত থ্রু পাস থেকে একেবারে ফাঁকায় বল পান রেবিচ। তবে দুর্বল ফিনিশিংয়ে রেবিচ দলের জন্য কোন সুযোগই সৃষ্টি করতে পারেননি।

    ম্যাচের ৫৩ মিনিটে আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার মারকাদো ব্যাক পাস দেন গোলরক্ষক কাবায়েরোকে। তিনি চিপ করে বলটি আরেক সতীর্থ ডিফেন্ডারকে দেয়ার চেষ্টা করেছিলেন। তবে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ফেলেন। সেই ভুলকে কাজে লাগান রেবিচ। দারুণ এক ভলিতে এই ফরোয়ার্ড আর্জেন্টিনার জালে বল জড়ান।

    ম্যাচের ৬৪ মিনিটে গোল পরিশোধের সুযোগ পেয়েছিল আর্জেন্টিনা। ক্রোয়েশিয়ার গোলপোস্টের পাশের জটলা থেকে শট নিয়েছিলেন সুপারস্টার মেসি। কিন্তু তার বার্সেলোন সতীর্থ ইভান রাকিতিচ পা দিয়ে দারুণ দক্ষতায় বলটি আটকে গোলবঞ্চিত করেন আর্জেন্টিনা ও মেসিকে।

    এরপর ম্যাচের ৮০ মিনিটে সেই জাদুকরী মুহূর্ত। ক্রোয়েশিয়ার মিডফিল্ডার ও অধিনায়ক মদ্রিচ আর্জেন্টিনার ডিবক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত শট নেন। তার বাঁকানো শটটি গোলরক্ষক কাবায়েরোর প্রচেষ্টাকে মাটি করে দিয়ে জড়িয়ে যায় জালে।

    যোগ করা সময়ে তৃতীয় গোলটি করেন রাকিতিচ। কোভাসিচের পাস থেকে আয়েশি ভঙ্গিতে বল জকালে জড়ান তিনি।

    ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার পর বিমর্ষ মেসিরা মাঠ ছাড়েন। তখন কান্নায় ভেঙে পড়েছেন অনেক আর্জেন্টাইন সমর্থক। কিংবদন্তি ম্যারাডোনার চোখেও জল। ভাগ্যকে সাথে নিয়ে এবার কি গ্রুপপর্ব পেরোতে পারবে দলটি?

  • শ্যামনগরের এমপি’র নিকট বাঘ বিধবাদের তালিকা ও তথ্য প্রদান

     

     

     

     

    দিপক মিস্ত্রী, বুড়িগোয়ালিনী: সুন্দরবন প্রভাবিত উপজেলা গুলোর মধ্যে শ্যামনগর একটি উলেখযোগ্য জনপদ। এ উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বেশীর ভাগ-ই জনগন সুন্দরবনের সম্পদের উপর নির্ভরশীল। এই ইউনিয়ন গুলোর মধ্যে গাবুরা, মুন্সিগঞ্জ ও বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশী সুন্দরবন নির্ভরশীল জনগন বসবাস করে। উপকুলীয় অঞ্চলে লোনা পানির চিংড়ী চাষের কারনে অনেক কৃষি শ্রমজীবি মানুষ বেকার হয়ে পড়ে ফলে তাদের এক মাত্র আয়ের পথ হিসেবে সুন্দরবন নির্ভরশীল হয়ে জীবন জীবিকার পথ বেছে নেয়। এখানে ৭০ ভাগ পরিবার সুন্দরবন নির্ভরশীল। পেশায় এরা সুন্দরবনের জেলে বাওয়ালী, মৌয়ালী, পোনা সংগ্রহকারী। এ সকল পরিবারের আয়ক্ষম সদস্যরা যারা সুন্দরবনে যান তারা অনেকেই বাঘ ও কুমিরের আক্রমনের শিকার হন এবং মৃত্যু বরণ করেন।

    বিভিন্ন গবেষনায় ও পরিচালিত এক জরিপে জুন ২০০৯ তারিখ পর্যন্ত শুধু মাত্র গাবুরা ইউনিয়নে ৩২৮ জনকে বাঘে ধরার তথ্য সংগ্রহ করে যার মধ্যে ৩৭ জন পঙ্গু অবস্থায় বেঁচে আছে এবং বাঁকীরা সবাই মারা গেছে। সমগ্র সুন্দরবন প্রভাবিত এলাকায় এ ধরনের ১১৬০টি পরিবার রয়েছে। এলাকার মানুষের বদ্ধূমূল ধারনা যে, অলক্ষ্মী মহিলার জন্যই তার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। এ ধারনা থেকেই একজন মানুষ বাঘের আক্রমনের শিকার হওয়ার পর পরিবার থেকে ঐ বিধবার উপর শুরু হয় মানসিক ও শাররিক নির্যাতন। অনেক বিধবা আছে যারা স্বামী মারা যাওয়ার পর বাবার বাড়িতে এবং বেশী অংশ নদীর চরে সরকারী খাস জায়গায় ও অন্যের জমিতে আশ্রয় নিয়ে বসবাস করছে।

    বাঘ বিধবাদের জীবন কাহিনী নিয়ে কথা বলেন সুন্দরবন বিষয়ক গবেষক ও বাঘ বিধবা বিশেষজ্ঞ পিযুষ বাউলিয়া পিন্টু। তিনি সাতক্ষীরা -০৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব এস.এম জগলুল হায়দার মহোদয়কে জানান, উপকূলীয় অঞ্চলের বাঘ বিধবারা মানবেতর জীবন যাপন করছে। তারা সমাজে সাধারণ মানুষের মত জীপন যাপন করতে পারছে না। অপয়া, অলক্ষ্মী, স্বামীখেগো গালিগালাজ নিয়ে এদের বেঁচে থাকতে হচ্ছে।

    পূর্ণবাসন সহ স্থায়ী ভাতা প্রদানের সুব্যবস্থা করার জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করে মাননীয় সংসদ সদস্যের নিকট সুন্দরবন ও বাঘ বিধবাদের জীবন কাহিনী সম্বলিত প্রকাশনা হস্তান্তর করেন। এ সময় মাননীয় সংসদ সদস্য উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান আমি প্রতিটি বাঘ বিধবা পরিবারের পূর্ণবাসন ও স্থায়ী ভাতা প্রদান দাবি নিয়ে মহান জাতীয় সংসদে তুলে ধরবো।

  • শহরের রেজিষ্ট্রী অফিসে দলিল লেখক শাহীনের কার্যালয়ের দু:সাহসিক চুরি

    নিজস্ব প্রতিনিধি: শহরের রেজিষ্ট্রী অফিসের সামনে মসজিদের পাশে দলিল লেখক নাহিদ সুলতান শাহীনের কার্যালয়ের তালা ভেঙে দু:সাহসিক চুরির ঘটনা ঘটেছে। এব্যাপারে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি ডায়েরী করা হয়েছে। ডারেয়ী সূত্রে জানা যায়, পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটির মধ্যে কে বা কারা শাহীনের কার্যালয়ের তালার হ্যাজবল ভেঙে নগদ ২ হাজার ৫০০টাকা ও ৫০০টাকার ডেমিসহ কিছু দলিলের কাগজপত্র চুরি করে নেয় সংঘবদ্ধ চোরদল। সদর থানার সাধারণ ডাইরী নং- ১১২৪, তারিখ: ২১জুন ২০১৮।
    দলিল লেখক শাহীন জানান, শহরের রেজিষ্ট্রী অফিসের সামনে এ ধরনের চুরির ঘটনা নিয়মিতভাবে হচ্ছে। এর আগেও সাব্বিরের কম্পিউটারের দোকান থেকে কম্পিউটারসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, স্ট্যাম্প ভেন্ডার ফয়েজের ঘর থেকে টেবিল-চেয়ারসহ বিভিন্ন মালামালসহ বিভিন্ন সময়ে বিদ্যুতের বাল্প ও তার চুরির ঘটনা ঘটে।

  • আশাশুনিতে পনি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলতিতে কোটি টাকা রাজস্ব হারাতে বসেছে সরকার

    সংবাদ দাতা, আশাশুনি: আশাশুনিতে পনি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের অবহেলায় সরকার কোটি টাকা রাজস্ব হারাতে বসেছে। খাঁ খাঁ করছে উপজেলার অধিকাংশ নদ নদী আর এ সকল নদ নদীতে চরভরাটে জমির উপর চলছে প্রভাব শালীদের জবর দখলের মহা উৎসব ।

    বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ও স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী জনাগেছে এ সকল নদ নদীতে এক সময় খরস্রোত নদীগুলিতে পাল তুলে নৌকা চলত,স্টিমার ছাড়াও স^াধিনতা যুদ্ধে পাক সেনাদের গানবোর্ড নিয়মিত টহল দিত। প্রতি বছর বিভিন্ন যায়গায় গ্রাম বাংলার সেই ঐহ্যিবাহী নৌকা বাইচ ্ এ সমস্ত নদীতে প্রতিযোগিতা হত। আজ সেই সমস্ত নদে ক্রমাগত পলি জমে ভরাট হয়ে এই সকল জমি এখন সোনার চেয়েও দামী। এ কারনে উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের অধিকাংশ মানুষ প্রভাব শালীদের কারনে ঝুকির মধ্যে রয়েছে। মাইলের পর মাইল জেগে উঠা নদীর চর এখন অবৈধ দখলবাজদের দখলে নিয়ে নিজেরাই বসত ভিটা তৈরী করে গ্রাম ছেড়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের চর ভরাটে জমির উপর আবাসন বহুতল ভবন নির্মান করে পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করছে।

    পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঐ সমস্ত অধিকাংশ জায়গা হলেও সেটা নিয়ে তাদের কোন মাথা ব্যাথা নাই। যে কারনে সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাতে বসেছে। উপজেলার বিভিন্ন পোল্ডারের যায়গা অবৈধ দখলবাজরা দখল করে আবাসন ও মৎস্য ঘের বানিয়ে বহাল তবিয়াতে চালিয়ে যাচ্ছেন। আর এই সুুুযোগে পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধিকাংশ কর্মকর্তা কর্মচারীরা অবৈধ দখলবাজদের নিকট হতে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা নিচ্ছে তারা। গোয়াল ঘাসিয়া,কাকশিয়ালী,ইছামতি বয়ে দক্ষিনে সুন্দর বন দিয়ে বঙ্গবসাগরে মিলিত হয়েছে এ সকল নদী। জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তরা এ সকল বিষয় উদ্যোগ না নেওয়ায় একের পর এক অবৈধ দখল বাজরা দখল রাজত্ব কায়েম করে চলেছে বলে উপজেলাবাসীরা জানান। সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) এসি ল্যান্ড অফিস ও জেলা প্রশাসন থেকে কোন অনুমোদন নেওয়া ছাড়া বছরের পর বছর অবৈধভাবে কোন রাজস্ব ছাড়াই দখলের মহা উৎসব চালিযে যাচ্ছে। এতে করে এক দিকে যে ভূমিহীনরা গৃহহীন হচ্ছে অন্য দিকে প্রতি বছরে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। আর এই সকল দখল বাজ লুটেরা সরকারী দলের নাম ভাঙ্গিয়ে ও প্রধান মন্ত্রীর প্রতিশ্র“তি ভঙ্গকরে অবৈধ কাজগুলি চলিয়ে যাচ্ছে।

    বর্তমান সময়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধিকাংশ যায়গায় পাকা স্থাপনা নির্মান করে হাজার হাজার মানুষ বসবাস করলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা দেখেও না দেখার ভান করে দিন পার করছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের এই দুর্নিতিবাজ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন আশাশুনি উপজেলার সর্বস্তরের জন সাধারন।

  • আশাশুনিতে কাটার মাষ্টার মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

    আশাশুনি : গতকাল দুপুরে আশাশুনি থানা চত্ত্বরে বিশ্ব আলোচিত বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাতক্ষীরা বাসীর গর্ব কাটার মাষ্টার মোস্তাফিজুর রহমান উপস্থিত হলে তার সাথে ঈদ পরবর্তি সৌজন্য সাক্ষাত করে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান ও কিছুক্ষন তার সাথে একান্ত সময় কাটান আশাশুনি থানার এএসআই উস্তার আলী, সরোজিৎ ঘোষ, উপজেলা রিপোটার্স ক্লাবের সাবেক সহসভাপতি সাংবাদিক এমএম সাহেব আলী সহ পুলিশ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান। পরে আশাশুনি থানা চত্বরে ফটো সেশানে অংশ নেয়।

  • কল্যাণপুর হাই স্কুলের নির্বাচনে ৮ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা

     

    আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর ইউনিয়নের কল্যাণপুর এম এইচ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটি গঠনের লক্ষ্যে অভিভাবক সদস্য ও শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাই করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়ে এ বাছাই কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। প্রিজাইডিং অফিসার ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নির্বাচনের তফশীল ঘোষণা করলে অভিভাবক সদস্য পদে ৫ জন ও শিক্ষক প্রতিনিধি পদে ৩ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন। বৃহস্পতিবার বিকালে যাচাই বাছাইকালে সকলের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়। ফলে অভিভাবক সদস্য (সাধারণ) ৪টি পদে সাইফুল ইসলাম, তাজুদ্দিন মিস্ত্রী, জুলফিকর মোল্যা, খোকন তরফদার ও অভিভাবক সদস্য (সংরক্ষিত) ১টি পদে আনোয়ারা পারভিন এবং শিক্ষক প্রতিনিধি ৩টি পদে রিয়াছাত আলি, হরিদাশ কুমার সানা ও কনিকা মন্ডল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন।

  • মেধাবী ছাত্র মাঈনের দাফন সম্পন্ন

     

    খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আই সিটি বিভাগের মেধাবী ছাত্র মাঈন মোহাম্মদ হকের (২১) জানাজা শেষে কামাননগর কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। সাতক্ষীরা শহরের সুলতানপুর বায়থল্লাহ জামে মসজিদ ঈদগাহ মাঠে গতকাল সকাল ১০ টায় জানাজা নামাজ সম্পন্ন হয়। ঝিনাইদহ কালিগঞ্জের এমপি আনোয়ার হোসেন, সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো: নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার মো: সাজ্জাদুর রহমান, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক মো: আনিসুর রহমান, পৌর কাউন্সিলর কাজী ফিরোজ হাসানসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী বন্ধুরা জানাজা নামাজে শরীক হন।
    অর্থ মন্ত্রনালয়ের যুগ্নসচিব মো: আহমেদুর রহিম ও পত্রদুত সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি মো: আনিসুর রহিমের চাচাত ভাই আজিজুল হক বিরুর একমাত্র সন্তান মাঈন মোহাম্মদ হক দুরারোগ্য ব্যধি ব্লাড ক্যানসারে ভারতের এ্যাপলো হাসপাতালে চিকিৎসাসাধীন অবস্থায় গত ২০ জুন বেলা ১১ টা ১৫ মিনিটে মারা যান। আজ বাদ জুম্মা সুলতানপুরস্থ মসজদিয়ে দোয়া অনুষ্ঠানে শরীক হওয়ার জন্য মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

  • পাইকগাছায় স্থাপিত হচ্ছে প্রত্যাশিত (১৩২-১৩৩) কেভি’র পাওয়ার গ্রীড সাব-স্টেশন (বৈদ্যতিক উপকেন্দ্র)

    বি. সরকার, পাইকগাছা (খুলনা)  ॥

    পাইকগাছায় স্থাপিত হচ্ছে এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত (১৩২-১৩৩) কেভি’র পাওয়ার গ্রীড সাব-স্টেশন (বৈদ্যতিক উপকেন্দ্র)

    বুধবার প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়েছে মর্মে বিদ্যুৎ মন্ত্রাণালয় থেকে স্থানীয় সংসদ সদস্যকে অবহিত করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে প্রকল্পটি অনুমোদিত হওয়ায় পাইকগাছা-কয়রাবাসীর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ও সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এ্যাডঃ শেখ মোঃ নূরুল হক সহ বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল করা হয়েছে। উল্লেখ্য, খুলনা হতে পাইকগাছা ৬৫ কিলোমিটার ও কয়রা ১১০ কিলোমিটার দূরত্ব হওয়ার কারণে খুলনার পাওয়ার গ্রিড

     

    স্টেশন হতে পাইকগাছা-কয়রায় বিদ্যুৎ সরবরাহ দীর্ঘদিন ধরে মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। ফলে এলাকার উন্নয়ন কর্মকান্ড স্থবির হয়ে পড়ে। স্বাভাবিক বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবীতে এলাকাবাসী দীর্ঘদিন পাওয়ার গ্রিড সাব-স্টেশন নির্মাণের দাবী জানিয়ে আসছিল। অবশেষে এমপি নূরুল হকের প্রচেষ্টায় পাইকগাছা-কয়রাবাসীর দীর্ঘ প্রত্যাশিত পাওয়ার গ্রীড সাব-স্টেশন বুধবার অনুমোদিত হয়। আর এমন খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার সকালে পাইকগাছা পৌর সদরে আনন্দ মিছিল বের হয়। আনন্দ মিছিলটি পৌর এলাকার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বাজার চৌ-রাস্তা মোড়ে মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে এক সংক্ষিপ্ত পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুনছুর আলী গাজী, জেলা যুবলীগনেতা শেখ আনিছুর রহমান মুক্ত, যুবলীগনেতা শেখ সোহরাওয়ার্দী, শেখ মাসুদুর রহমান, প্রণব কান্তি মন্ডল, আজিবর রহমান, জগদীশ চন্দ্র রায়, জাহিদুল আলম, সুকুমার চন্দ্র ঢালী, আসিফ ইকবাল রনি, সঞ্জয় ঘোষ, আব্দুল মজিদ বয়াতী, লুৎফর রহমান, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এসএম মসিয়ার রহমান, ছাত্রলীগনেতা মাসুদ পারভেজ রাজু, তানভীর হোসেন, মাসুম, রহিম, জিনারুল, আকিব, আরিফ, সাগর, রিয়াদ, বুলবুল, জনি, রবিউল, আসাদ ও শিমুল।

  • কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন দৈনিক দক্ষিণের মশাল সম্পাদক

    কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন দৈনিক দক্ষিণের মশাল সম্পাদক

    কালিগঞ্জ সংবাদদাতা: কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন দৈনিক দক্ষিণের মশাল সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক ই-এলাহী। গত বৃহস্পতিবার এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    মতবিনিমকালে অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী সাংবাদিকদের পেশাগত দক্ষতার মান উন্নয়নের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি সাংবাদিকদের কাঁকশিয়ালী যমুনা নদীর দখল ও খনন বিষয়ে লেখনি মাধ্যমে সরকারের দৃষ্টি আকর্শন করার কথা বলেন।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ সইফুল বারী সফু, সাধারণ সম্পাদক সুকুমার দাশ বাচ্চু, তথ্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এস এম আহম্মাদ উল্যাহ বাচ্ছু, সদস্য শেখ মোদাচ্ছের হোসেন জান্টু, দৈনিক দক্ষিনের মশালের প্রতিনিধি প্রভাষক মো. মহিবুল্লাহ।

  • এটিএন বাংলার বিশেষ প্রতিনিধি সৈয়দ রিয়াজের মায়ের ইন্তেকাল

    এটিএন বাংলার বিশেষ প্রতিনিধি সৈয়দ রিয়াজের মায়ের ইন্তেকাল

    নিজস্ব প্রতিনিধি: এটিএন বাংলার বিশেষ প্রতিনিধি সৈয়দ রিয়াজের মা রাবেয়া বেগম আর নেই (ইন্নালিল্লাহে ——রাজেউন)।

    বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯ টায় ঢাকার বাসায় বার্ধক্যজর্নিত কারণে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। তিনি ২ ছেলে ৬ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

    তার গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়নের ঘোনা গ্রামে। তিনি ঘোনা গ্রামের মরহুম সৈয়দ নূরুল হোসেনের স্ত্রী।

    বৃহস্পতিবার বিকালে তাকে ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার ঘোনা গ্রামে আনা হয়। বৃহস্পতিবার রাতেই তার গ্রামের বাড়ি ঘোনা গ্রামে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। মরহুমের ছেলে সাংবাদিক সৈয়দ রিয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

  • ডুমুরিয়ায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে ৫ জন নিহত, আহত-২৫

    ডুমুরিয়ায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে ৫ জন নিহত, আহত-২৫

    সেলিম হায়দার: খুলনার ডুমুরিয়ায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে ৫জন নিহত ও কমপক্ষে ২৫জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে চুকনগর-খুলনা মহাসড়কের বরাতিয়া নামক স্থানে এই মর্মান্তিক দূর্ঘটনা ঘটে।

    পুলিশ ও প্রত্যাক্ষদর্শী সূত্র জানায়, পাইকগাছা থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দ্রুত গতি সম্পন্ন যাত্রীবাহী বাস (সাতক্ষীরা-জ-০৪০০৮৮) চুকনগর বাসষ্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে ৪ কি,মি দুরে বরাতিয়া টার্ণিং এ এসে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাককে ক্রস করার সময় বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পার্শ্ববর্তী খাদে পড়ে যায়।

    এ ঘটনায় বাসের ছাদে থাকা যাত্রীদের মধ্যে ৫জন ঘটনাস্থলেই নিহত হন। খবর পেয়ে ডুমুরিয়া থেকে ফাযার সার্ভিস এসে নিহতদের লাশ উদ্ধার করে এবং আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠায় বলে জানিয়েছেন ডুমুরিয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ষ্টেশন মাষ্টার হামিদ জোয়ারদার।

    নিহতদের ৪জনের নাম পরিচয় পাওয়া গেছে, তারা হলেন কয়রা উপজেলার মেগারাইড গ্রামের শহিদুল গাজীর পুত্র শরিফুল ইসলাম (৩০), উত্তর শেওড়া গ্রামের লুৎফর কাজীর পুত্র মোস্তফা কাজী (৪৫), দক্ষিন বেদকাশি গ্রামের আঃ হামিদের পুত্র আব্দুর রাজ্জাক (৩২), হাবিবুর রহমান(৫৫) এবং জামাল উদ্দিন গাজীর পুত্র নুর ইসলাম (৪৫)। আহতরা হলেন, কহিনুর বেগম (৭৫), মল্লিকা রায় (৩০), রিয়াজুল ইসলাম (২৫), আফজাল হোসেন (৪০), সোরাপ গাইন (৩০), রেজাউল সরদার (৪০), আবুল হোসেন (২৫), আবেদা বেগম (৩০), রেজাউল বিশ্বাস (১৫), অনুপ গাইন (৪০), আলমগীর হোসেন (৩০), অনুপম গাইন (৩০)।

    পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন খুলনা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ সজিব খান, হাইওয়ে পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার হাফিজুর রহমান, ডুমুরিয়া থানার ওসি মোঃ হাবিল হোসেন, চুকনগর হাইওয়ে পুলিশ ফাড়ি ইনচার্জ ইন্সপেক্টর বি এম ইমদাদুল হক।

  • জেলায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক-৫৮

    জেলায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক-৫৮

    নিজস্ব প্রতিনিধি: জেলাব্যাপী পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিএনপি-জামায়াতের ৬ নেতা কর্মীসহ ৫৮ জনকে আটক করা হয়েছে।

    বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পযর্ন্ত জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। অভিযান চলাকালে হয়েছে বেশ কিছু মাদক দ্রব্য উদ্ধার করা। এসময় বিভিন্ন অভিযোগে ৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানার ৮ জন, কলারোয়া থানার ৭ জন, তালা থানার ৪ জন, কালিগঞ্জ থানার ১০ জন, শ্যামনগর থানার ১৬ জন, আশাশুনি থানার ৭ জন, দেবহাটা থানার ৪ জন ও পাটকেলঘাটা থানার ২ জন।

    জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক আজম খান তাদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে।

  • তালায় হাতির পায়ের তলায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

    তালায় হাতির পায়ের তলায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

    নিজস্ব প্রতিনিধি: তালায় হাতির পায়ের তলায় পিষ্ট হয়ে জিহাদ হোসেন (৯) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার গঙ্গারামপুর পাঁকা ব্রীজের কাছে এ ঘটনা ঘটে। মৃত জিহাদ গঙ্গারামপুর গ্রামের হাসান গাজীর ছেলে।

    তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদি রাসেল জানান, ক্ষুব্ধ হাতিটা গঙ্গারামপুর পাঁকা ব্রীজের নিকট বাঁধা ছিল। উৎসুক অনেক লোকের সাথে শিশু জিহাদও হাতি দেখতে সেখানে আসে।

    হাতিটা হঠাৎ পাশে দাড়িয়ে থাকা শিশু জিহাদকে তার শুড় দিয়ে পেচিয়ে পায়ের তলায় পিষ্ট করে মেরে ফেলে। এ ঘটনার আকস্মিকতায় সবাই হতবিহ্বল হয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে হাতিটিকে আটক করে। তবে হাতির মাহুত (পালক) পালিয়ে গেছে।

    এদিকে, শিশু জিহাদ নিহতের খবরে তার পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

  • খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

    খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

    নিজস্ব প্রতিনিধি: বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে ঝাউডাঙ্গায় বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার সকালে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে ঝাউডাঙ্গা বাজার থেকে একটি ঝটিকা মিছিল বের হয়। মিছিলটি প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে নেতৃত্ব দেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সোহেল আহমেদ মানিক। গ্রেফতার এড়াতে বিক্ষোভ মিছিলটি দ্রুত ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।

    বিক্ষোভ মিছিলে বিভিন্ন স্লোগানের মাধ্যমে বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার জোর দাবি জানানো হয়।

  • মাদক সন্ত্রাস জঙ্গীবাদে জড়িত ব্যক্তি ও তাদের তদবীরকারীরাও পার পাবে না .: উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম

    মাদক সন্ত্রাস জঙ্গীবাদে জড়িত ব্যক্তি ও তাদের তদবীরকারীরাও পার পাবে না .: উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম

    বিশেষ সংবাদদাতা: মাদক সন্ত্রাস জঙ্গীবাদে জড়িত ব্যক্তি ও তাদের তদবীরকারীরাও পার পাবে না কঠোর হস্তে দমন করা হবে। পারমানবিক অস্ত্রের চেয়েও ভয়ঙ্কার মাদককে না বলুন ও মাদক সন্ত্রাস জঙ্গীবাদ মুক্ত দেশগড়ি। আপনারা জানেন ইতি মধ্যে সরকারের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা মাদকের ব্যাপারে সকলকে সজাগ হওয়ার আহবান জানিয়েছেন। সরকারের একর পক্ষে মাদক মুক্ত দেশ গড়া সম্ভব নয় আমরা যদি সকলে সজাগ থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে সহযোগীতা করি তাহলে আগামী দিনের ভবিষ্যত ছাত্র ও যুব সমাজকে মাদকের এই ভয়ঙ্কার ছোবল থেকে রক্ষা করা সম্ভব হবে। যারা মাদক সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদে জড়িত তাদেরকে চি‎ি‎হ্নত করে আইনের আওতায় আনতে গোপনে তাদের নাম ঠিকানা প্রশাসনের কাছে দিয়ে যাবেন। আপনাদের নাম প্রকাশ করা হবে না তা গোপন রাখা হবে এ বিশ্বাস আমাদের উপর রাখতে পারেন। বুধবার সকালে উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে দিনব্যাপী প্রশিক্ষিত যুব আতœকর্মী এবং যুব সংগঠনের সদস্যবৃন্দের অংশ গ্রহনে বিআরডিবি হলরুমে মাদক সন্ত্রাস জঙ্গীবাদ বিরোধী জনসচেতনামূলক প্িরশক্ষণ-’১৮ উদ্বধন ঘোষনা করে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাতক্ষীরা-৩ আসনের দলীয় এমপি মনোনয়ন প্রত্যাসী আ’লীগ সভাপতি উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম উপরোক্ত কথা গুলি বলেন। উপজেলা সহকারী কমিশনার মিজাবে রহমতের সভাপতিত্বে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এসএস আজিজুল হক ও সাংবাদিক এমএম সাহেব আলীর পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আক্তারুজ্জামান,সাতক্ষীরা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল কাদের,বিআরডিবি কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ ঘোষ প্রমুখ।