Blog

  • সড়ক দূর্ঘটনায় মাদ্রাসা ছাত্রের করুন মৃত্যু


    শ্যামনগর প্রতিনিধি : শ্যামনগরে সড়ক দূর্ঘটনায় মাদ্রাসার ১০ম শ্রেণির (দাখিল) ছাত্র ইলিয়াস হোসেন (১৬) এর করুন মৃত্যু হয়েছে। সে শ্যামনগর উপজেলা সদরের নকিপুর গ্রামের শেখ নজরুল ইসলাম (ষ্ট্যাম্প বিক্রেতা) এর বড় ছেলে।
    গতকাল সকাল সাড়ে ১১টায় ইলিয়াস ও তার ছোট ভাই ইউছুফ মোটর সাইকেল যোগে কালিগঞ্জ যাওয়ার পথে খানপুর ইটভাটা সংলগ্ন প্রধান সড়কের উপরে চলন্ত অবস্থায় পিছন থেকে আসা গ্যাস সিলিন্ডার ভর্তি একটি পিকআপ ধাক্কা দেয়। এসময় দুইভাইই মোটর সাইকেল থেকে ছিটকে রাস্তার উপরে পড়ে যায়। এ সময় দ্রুত পিকআপ চলে যাওয়ার সময় ইলিয়াসকে চাপা দিয়ে চলে যায়। পিকআপ এর চাকায় পিষ্টে ইলিয়াস এর মাথা ফেঁটে যায় এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ছোট ভাই ইউছুফকে গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে লাশ থানায় নিয়ে যায় এবং জাহাজ ঘাটা গ্রামের রাস্তার পাস থেকে পরিতক্ত অবস্থায় উক্ত পিকআপ জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়। পিকআপ চালক জাহাজঘাটা গ্রামের ভিতরের রাস্তায় পিকআপ রেখে পালিয়ে যায়। পিকআপের বডিতে লেখা আছে মেসার্স গাজী ট্রেডার্স, নওয়াবেঁকী, জরুরী গ্যাস সরবরাহ। পিকআপ নং- যশোর-ন-১১-০৬২৮। মোবাইল নং- ০১৭৫৩-৬০০৬৯০। বিষয়টি নিশ্চিত করে শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল কালাম জানান শ্যামনগর থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

  • সাতক্ষীরায় সীমান্ত পিলারের নাম পরিবর্তনে বিজিবি ও বিএসএফের ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠক

    সাতক্ষীরায় সীমান্ত পিলারের নাম পরিবর্তনে বিজিবি ও বিএসএফের ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠক


    নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ সাতক্ষীরা সীমান্তে অবস্থিত সীমানা পিলারের নাম পরিবর্তনের জন্য বিজিবি ও বিএসএফের ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের এক পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার চান্দুড়িয়া সীমান্তের মেইন পিলার ১৩ এর সাব পিলার ৬ও ৭ এর মধ্যবর্তী গোয়ালাপাড়া এলাকায় এ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
    বিজিবি’র আহবানে অনুষ্ঠিত পতাকা বৈঠকে সাত সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন, সাতক্ষীরাস্থ বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দিন খন্দকার। অপরদিকে পাঁচ সদস্যের ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিএসএফ ৭৬ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমাড্যান্ট বিজয় ডেমরী। বৈঠকে বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর সৈয়দ ফজলে হোসেন ও অপারেশন অফিসার মেজর মোঃ সাজিদ ইমরান এবং ভারতীয় বিএসএেফর ৭৬ ব্যাটালিয়নের সহকারি কমাড্যান্ট মনজ কুমার উপস্থিত ছিলেন।
    বেলা ১১ টা ২০ মিনিট থেকে ১২ টা ২০ মিনিট পর্যন্ত ঘন্টাব্যাপি অনুষ্ঠিত এই পতাকা বৈঠকে সীমান্তের যে সব পিলারের গায়ে পাক/পাকিস্তান লেখা আছে সে গুলোর নাম পরিবর্তন করে বিডি/ বাংলাদেশ লেখার প্রস্তাব করা হয়। একই সাথে সীমান্তে মাদক দ্রব্য, মানব পাচার, চোরাচালান, অবৈধ অনুপ্রবেশ এবং অস্ত্র ও গোলাবারুদ পাচার প্রতিরোধ সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা হয়।
    সাতক্ষীরাস্থ বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দিন খন্দকার বলেন, সীমান্তে বেশ কিছু পিলারের গায়ে এখনও পাক/পাকিস্তান লেখা আছে। এই গুলোর নাম পরিবর্তন করে বিডি/ বাংলাদেশ লেখার জন্য এই পতাকা বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এছাড়া দু’দেশের দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়ে ও বৈঠকে আলোচনা করা হয়। অত্যান্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে পতাকা বৈঠক সমাপ্ত হয়েছে।

  • মানবাধিকার সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক উচ্চতায় পৌছেছে : লেখক সাংবাদিক শাহারিয়ার কবির

    মানবাধিকার সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক উচ্চতায় পৌছেছে : লেখক সাংবাদিক শাহারিয়ার কবির

    বিশেষ প্রতিনিধি: কালিগঞ্জে ২০০১ সালে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও মধ্যযুগীয় নির্যাতনের স্থান পরিদর্শন ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে ৭১ এর ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটির সভাপতি শাহারিয়ার কবির বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা শান্তিতে বসবাস করছে। বর্তমান সরকার তাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করেছে। নিরাপত্তার শংকায় সংখ্যালঘুরা এখন ভারতে যাচ্ছেন না। এজন্য মানবাধিকার সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক উচ্চতায় পৌছেছে। বৃহস্পতিবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার তারালী ইউনিয়নের বিশ^নাথপুর গ্রামে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ৭১রের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি এসব কথা বলেন। ২০০১ সালে চারদলীয় জোট সরকারের আমলে হামলা ও নির্যাতনের বর্ণনা করে শাহারিয়ার কবির আরও বলেন, নৌকায় ভোট দেয়ার অপরাধে ২০০১ সালে শুধু আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নয়, সংখ্যালঘুরাও নির্যাতিত হয়েছে। শুধু তাই নয়, সে সময় হুমায়ুন আজাদ, হুমায়ন কবির বালু, সাংবাদিক মানিক সরকারসহ অনেক মুক্তচিন্তার মানুষও চারদলীয় জোট সরকারের অত্যাচার থেকে রেহাই পায়নি। শাহারিয়ার কবির বলেন, ১৯৭৫ এর পর বেশীর ভাগ সময়ে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি দেশ শাসন করেছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার পরপর দুই মেয়াদে ক্ষমতায় এসে দেশের শাসন ব্যবস্থায় স্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়েছে। আইনের শাসন এখন অনেক মজবুত অবস্থানে।

    অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী।

    তারালী ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হোসেন ছোট’র সভাপতিত্বে এবং কালিগজ্ঞ উপজেলা নিমূর্ল কমিটির সদস্য সচিব এড. জাফরুল্যাহ ইব্রাহিমের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএমএ’র কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও খুলনা বিভাগীয় সভাপতি ডা. বাহারুল আলম, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক সনৎ কুমার গাইন, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য পূর্ণিমা রাণী শীল, শ্যামনগর হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জয়দেব বিশ^াস প্রমুখ। এসময় পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রাজিব হোসেন, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক অধ্যাপক নারায়ন চক্রবর্তী রাজিব, কালিগঞ্জ হিন্দু-বৌদ্ধা-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সদস্যসচিব অসিত সেন, কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সুকুমার দাশ বাচ্চু, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাওন আহমেদ সোহাগ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    মতবিনিময় শেষে ২০০১ সালে চারদলীয় জোট সরকারের নেতাকর্মীদের দ্বারা কালিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের উপর হামলা ও নির্যাতনের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।


    নির্মূল কমিটির সভাপতি আরো বলেন, ২০০১ সালে চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৩ সালের ২০জুন কালিগঞ্জের বিশ্বানাথপুর গ্রামের সরকার পরিবারের জমি জবরদখল করতে তারালী ইউপি চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা আব্দুল গফুরের নেতৃত্বে মন্দির ভেঙে আগুন দেওয়া হয়েছিল। পাঁচ বিঘা জমি দখল করে বানানো হয়েছিল খেলার মাঠ। বাধা দেওয়ায় ধীরেন্দ্র নাথ সরকার, নরেন্দ্র নাথ সরকার, সুরেন্দ্র নাথ সরকার, বীরেন্দ্র নাথ সরকার, রবীন্দ্র নাথ সরকার , তাদের স্ত্রী আদুরি, বনলতাসহ কয়েকজনকে পিটিয়ে জখম করা হয়। ওই পরিবারের এক গৃহবধুকে উপর্যুপরি নির্যাতন করে ধর্ষণ করা হয়েছিল। সম্ভ্রম বাচাতে ওই নারী অত্যাচারি জামায়াত নেতাদের পায়ে ধরেছিলেন। ধরম বাপ ডেকেছিলেন। এরপরও শেষ রক্ষা হয়নি। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর ডাক্তার দেখে বলেছিলেন এ ধরণের অত্যাচার মেনে নেওয়া যায় না। অথচ ওই ডাক্তার যখন ডাক্তারি সনদ পত্র দিয়েছিলেন তখন ধর্ষণের আলামত মেলেনি। ডাক্তার জামায়াত ছিল বলেই এমনটি হয়েছিল।

    তিনি বলেন, ২০০১ সালের ২২ নভেম্বর তাকে জেলে পাঠানো হয়। এসময় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আসামী ছিল সাত হাজার। দু’ মাস পর যখন তিনি জেল থেকে বের হন তখন আসামী ছিল ১৩ হাজার। যার ৯২ শতাংশই ছিল আওয়ামী লীগ নেতা কর্মী। তাদের জেলে বাইরে ও ভেতরে যেভাবে মেরে হাত পা’ ভেঙে দেওয়া হয়েছিল, তাদের চিৎকার ও যন্ত্রনায় রাতে ঘুমোতে পারতেন না তিনি। অথচ সে দিনের অত্যাচারিরা এখন গায়েবী মামলায় তাদের লোকজনকে ধরে জেলে পাঠানো হচ্ছে বলে চিৎকার করছেন। বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে ফাতেমা বলে এক গৃহপরিচারিকাকে রাখতে দিয়ে জেল কোড আইন ভঙ্গ করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে।
    শাহারিয়ার কবীর বলেন, ২০০১ সালে নির্বাচন পরবর্তী খুলনার সাংবাদিক মানিক সাহা, হুমায়ুন কবীর বালু, হুমায়ুন আজাদসহ ১৬ জন সাংবাদিক ও কলামিষ্টকে হত্যা করেছিলো মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি জামায়াত ও শিবির। তারা তো আর আওয়ামী লীগ করতেন না। স্বাধীনতা পরবর্তী ২৪ বছর স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি বাংলাদেশে শোষন ও শাসন করাটা দূঃখের বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা ও জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছিল। হত্যাকারিদের প্রধান ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান। পরবর্তীতে এসব ঘটনায় আত্মস্বীকৃত কয়েকজনের বিচার হলেও আইএসআই এর প্রধান প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ও সিআই এর গুপ্তচরদের শাস্তি হয়নি। ২০০১ সালের নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার ১০ হাজার ঘটনায় ৭১’রের ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছিল। এসব ঘটনায় সনাতন ধর্মের অনুৃসারী ধর্মীয় সংখ্যালঘু হওয়া ও নৌকায় ভোট দেওয়ার কারণে তাদের উপর নির্যাতন করা হয় বলে শ্বেতপত্রে উল্লেখ করা হয়। সিরাজগঞ্জে পূর্ণিমাকে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছিল তা সংবাদ সস্মেলন করার সময়শুনতে পেরে বিবিসি’র নারী সাংবাদিক শুনে কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন। নির্যাতিতদের অনেকেই মামলা করেত পারেনি। আবার মামলা করলেও তুলে নিতে হয়েছে জামায়াত নেতাদের হুমকিতে।
    ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি পরবর্তী সময়ে রামু, নাসিরনগর ও গোবিন্দগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের উপর হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাঠ হয়েছিল। হামলাকারি জামায়াত শিবিরের লোকজন আওয়ামী লীগের ঘাড়ে ভর করে এসব সহিংসতা করেছিল। জামায়াত ইসলামের সংবিধানে শুধু মাত্র মুসলমান ছাড়া কোন হিন্দু সম্প্রদায়ের ব্যক্তি সদস্য হতে পারবে না। যেটা বাংলাদেশর সংবিধানের পরিপন্থী, যে কারণে তাদের সংবিধান বাতিল হয়ে নির্বাচন করতে পারছে না। আজ সেই জামায়াত বি,এন,পির ঐক্যে ডাঃ কামাল হোসেন নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ডাঃ কামাল হোসেন ধর্মনিরপেক্ষতা শব্দটি সংবিধানে রেখে সংবিধান রচনা করেছিলেন। ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট গে্েরনড হামলায় আইভি রহমানসহ ২৪ জনকে হত্যা সম্পর্কিত কমিশনের সদস্য হিসেবে সেই সময়ে ড. কামাল হোসেন বলেছিলেন এ দায় বর্তমান সরকারের। অথচ সেই কামাল হোসেন বিএনপি জামায়াতের সমন্বয়ে গঠিত ঐক্যফ্রন্টর নেতৃত্ব দিয়ে নিজের ভাবমুর্তি নষ্ট করেছেন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার সময় বাংলাদেশে ৮.৬ শতাংশ হিন্দু বসবাস করেছিলো উল্লেখ করে তিনি বলেন বর্তমানে এ দেশে হিন্দুৃদের বসবাসের সংখ্যা ১০.২ শতাংশ। ভারতে চলে যাওয়া অনেক হিন্দুই দেশে ফিরে এসেছে এবং এদেশ থেকে কোন হিন্দুই এখন ভারতে যাচ্ছে না ফলে দেশে হিন্দুর সংখ্যা বাড়ছে এটা একটি মানবাধিকা সূচক বলে দাবি করেন তিনি। ১২ থেকে ৪৮ শতাংশ সংখ্যালঘু ভোট আছে এমন ৯৬টি কেন্দ্রে তারা ভোট পর্যবেক্ষন করবেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে ৫৮টি কেন্দ্রে নির্বাচন পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সহিংসতা প্রতিরোধে ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি বিশেষ কমিটি গঠণ করবে। এজন্য সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। শুধু সরকার নয় এলাকার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে এজন্য কাজ করতে হবে। ২০০১ সালে ও ২০১৪ সালে নির্বাচন পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার হয়েছিল। আগামিতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না গেলে ওই অত্যাচার কয়েকগুণ বেড়ে যাবে বলে সকলকে সতর্ক করে তিনি বলেন, জামায়াত , মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি ও হাইব্রীড আওয়ামী লীগারদের আগামী সংসদীয় নির্বাচনে ভোট না দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানান শাহারিয়ার কবির। সহিংসতা প্রতিরোধে পাড়ায় পাড়ায় ও মহল্লায় মহল্লায় প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তোলার উপর গুরুত্ব দেন তিনি।

  • সাতক্ষীরা টেনিস ক্লাবের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

    সাতক্ষীরা টেনিস ক্লাবের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত


    সাতক্ষীরা টেনিস ক্লাবের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাতক্ষীরা টেনিস ক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত পরিচিতি সভায় সভাপতিত্ব করেন, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও টেনিস ক্লাবের সভাপতি এস এম মোস্তফা কামাল। উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত দায়রা জজ অরুনাভ চক্রবর্তী, চীপ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তফা প্যাভেল রায়হান, ডিডিএলজি শাহ আব্দুস সাদী, সহ-সভাপতি আব্দুল ওয়ারেশ খান চৌধুরী পল্টু, ট্রেজার আজিজ হাসান বাবলু, পৌর সচিব সাইফুল ইসলাম বিশ^াস, মোঃ তৌয়েব হাসান বাবু, মেরু, আলহাজ¦ আফজালুল করিম বিপু ও ক্লাবের সদস্যবৃন্দ।

  • মানসিক প্রতিবন্ধী রাজু চিহিৃত মাদক ব্যবসায়ীদের হাতে আহত


    গত ১৬ নভেম্বর শুক্রবার রাতে সদরের ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ভাটপাড়া স্কুল মাঠে স্থানীয় গ্রামবাসীদের আয়োজনে ঐতিয্যবাহী গাদন খেলা অনুষ্টিত হয়। প্রতিবন্ধী রাজুকে বাড়ীতে সবসময় বেধে রাখা হয়। কিন্তু সেদিন গাদন খেলা দেখার জন্য ভিশন জালাতন করতে থাকে বাড়ীতে । পরবতীতে সে তার পিতার সাথে খেলা দেখতে যায়। খেলা চলাকালিন রাত আনুমানিক সাড়ে ৯ টার দিকে খেলার বিরতী চলাকালিন সময়ে মোঃ আরিজুল ইসলামের ছেলে মানসিক প্রতিবন্ধী রাজু (২২) খুশিতে হৈচৈ করতে থাকলে এলাকার চিহিৃত মাদক ব্যবসায়ী আরশাদ আলী, তার ছেলে-সোহাগ, হজরত আলীর ছেলে মিলন, মাজেদ মেম্বারের ছেলে মিঠু তাকে বেদম মারপিট করে মারাত্মক আহত করে। মানসিক প্রতিবন্ধী রাজুকে মারাত্মক আহত অবস্থায় পরদিন শনিবার রাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার মানসিক স্বাস্থ্য ইনষ্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে সে মানসিক হাসপাতালের বয়স্ক পুরুষ ০৩ নং ওয়ার্ডের ২৪৯ রুমে ২৫ নং বেডে ডাঃ নিলুফার আক্তার জাহান ও ডাঃ শাকী রায়সুল মাহমুদের চিকিৎসাধীন রয়েছে। বর্তমানে তার অবস্থা আশংকাজনক বলে জানা গেছে।
    প্রতিবন্ধী রাজুর চাচা মোঃ আনিছুর রহমান জানান বিগত প্রায় ২ বছর আগে পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানের সময় মোটরসাইকেলে সাদা পোশাকের দুজন পুলিশকে উপরোক্ত মাদক ব্যবসায়ীদের বাড়ী দেখিয়ে দেওয়ার অপরাধে তারা রাজুকে ভিশন মারপিট করে আহত করে। তখন রাজুর অভিভাবকরা থানায় অভিযোগ করার চিন্তাভাবনা বা উদ্যোগ নিলে বিষয়টি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের দ্বারা ভূল শিকার করে গন্ডগোল মিমাংসা করা হয়েছিল। কিন্তু আরশাদ আলীসহ তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা মনে মনে রাগ পুষে রেখেছিল এই মারের কারনই তার প্রমান। প্রতিবন্ধীরা সমাজের বোঝা নয় তাদেরও অধিকার রয়েছে সুন্দর জীবনযাপন এবং খেলাধুলায় অংশগ্রহন করার। একজন প্রতিবন্ধী সে সমাজে সকলের সহানুভূতি নিয়ে বেচে থাকতে চায়। তার দরকার আদর-যন্ত ও সেবা। কিন্তু এলাকায় সে প্রতিনিয়ত মারধর ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। অবহেলিত মানসিক প্রতিবন্ধী রাজুকে মারধরের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে উপরোক্ত সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে দ্রুতবিচার ও যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এস,এম মোস্তফা কামাল এবং পুলিশ সুপার মোঃ সাজ্জাদুর রহমানের কাছে দাবি জানিয়েছেন তার পরিবার।

  • জাসদ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরাতে শুরু হলো মনোয়নয়ন দাখিলের কার্যক্রম

    জাসদ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরাতে শুরু হলো মনোয়নয়ন দাখিলের কার্যক্রম


    নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ জাসদ মনোনীত ও ১৪ দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী শেখ ওবায়দুস সুলতান বাবলুর মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরায় আনষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো মনোনয়ন পত্র দাখিলের কার্যক্রম। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল এবং জেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ নাজমুল কবিরের কাছে তিনি এ মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।
    একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা থেকে এই প্রথম কোন প্রার্থী তার মনোনয়ন পত্র জেলা রিটার্র্নিং অফিসারের কাছে জমা দিলেন। এসময় সেখানো আরো উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা জেলা জাসদ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজ, জাতীয় কৃষক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক দক্ষিণের মশাল সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, জাসদ জেলা সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন লস্কর শেলি, সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ কামাল, জাসদ কলারোয়া উপজেলা সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক, তালা উপজেলা সভাপতি বিশ^াস আবুল কাসেম, সাধারণ সম্পাদক মোল্যা আব্দুর রাজ্জাক, জাতীয় নারী জোটের আহ্বায়ক পাপিয় আহমেদ প্রমুখ।
    জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল এ সময় বলেন, নির্বাচনী বিধি মেনেই নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে এবং শেষ দিন পর্যন্ত সম্পূর্ণ বিধি মেনেই চলবে। তিনি প্রার্থীদের নির্বাচনী আচারণবিধির উপর লক্ষ্য করেই নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনার অনুরোধ জানান।

  • জাসদ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরাতে শুরু হলো মনোয়নয়ন দাখিলের কার্যক্রম


    নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ জাসদ মনোনীত ও ১৪ দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী শেখ ওবায়দুস সুলতান বাবলুর মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরায় আনষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো মনোনয়ন পত্র দাখিলের কার্যক্রম। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল এবং জেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ নাজমুল কবিরের কাছে তিনি এ মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।
    একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা থেকে এই প্রথম কোন প্রার্থী তার মনোনয়ন পত্র জেলা রিটার্র্নিং অফিসারের কাছে জমা দিলেন। এসময় সেখানো আরো উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা জেলা জাসদ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজ, জাতীয় কৃষক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক দক্ষিণের মশাল সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, জাসদ জেলা সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন লস্কর শেলি, সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ কামাল, জাসদ কলারোয়া উপজেলা সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক, তালা উপজেলা সভাপতি বিশ^াস আবুল কাসেম, সাধারণ সম্পাদক মোল্যা আব্দুর রাজ্জাক, জাতীয় নারী জোটের আহ্বায়ক পাপিয় আহমেদ প্রমুখ।
    জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল এ সময় বলেন, নির্বাচনী বিধি মেনেই নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে এবং শেষ দিন পর্যন্ত সম্পূর্ণ বিধি মেনেই চলবে। তিনি প্রার্থীদের নির্বাচনী আচারণবিধির উপর লক্ষ্য করেই নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনার অনুরোধ জানান।

  • সাতক্ষীরায় পাটজাত পন্য ব্যবহারে মতবিনিময় সভা

    সাতক্ষীরায় পাটজাত পন্য ব্যবহারে মতবিনিময় সভা


    নিজস্ব প্রতিনিধি : “সোনালী আঁশের সোনার দেশ, পাটপণ্যের বাংলাদেশ“ এই প্রতিবাদ্যকে সামনে রেখে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে পাটজাত পন্য ব্যবহারে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত হয়।

    মুখ্য পাট পরিদর্শক পাট অধিদপ্তর,সাতক্ষীরা আশিষ কুমার দাশের সঞ্চালনায় উক্ত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. বদিউজ্জামান।
    সভাপতির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. বদিউজ্জামান বলেন, পাটজাত পন্য ব্যবহার এবং পলিথিন বর্জনে সরকারের পাশাপাশি আমাদের প্রত্যেকে এগিয়ে আসতে হবে। দেশের প্রতি ভালোবাসা অর্জন করতে অন্তত একটি ভালো কাজ করি আমরা। তাছাড়া অতীতের চেয়ে বর্তমান বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের পাট অত্যন্ত চাহিদা ও সুনাম অর্জন করে চলেছে।

    উক্ত মতবিনিময় সভায় জেলার বিভিন্ন ব্যবসায়ী, রাইসমিল মালিক, কৃষক, কৃষক নেতাসহ অন্যান্য শ্রেনী পেশার মানুষজন উপস্থিত ছিলেন। এতে বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জাকির হোসেন, জেলা তথ্য অফিসার মোজাম্মেল হক, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক গোলাম সরোয়ার, কৃষি বিপনিন কর্মকর্তা শাহিনুর রহমান ও পাটচাষি সমিতির সভাপতি আব্দুল বারি প্রমুখ।

    মতবিনিময় সভায় অন্যান্য বক্তারা পাটজাত পন্য ব্যবহারের পাশাপাশি প্লাস্টিক বস্তা ও পলিথিন ব্যাগ বর্জন করার আহবান জানান। সেই সাথে আমদানিকৃত চাল ও গমে ব্যবহাহৃত প্লাস্টিক বস্তা ব্যবহারও বন্ধের দাবি জানান।

  • ধর্মীয় মর্যাদায় আশাশুনিতে ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত


    আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনিতে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালিত হলো ঈদে মিলাদুন্নবী। দিবসটি পালনের লক্ষে উপজেলা বিভিন্ন ইউনিয়নের পাড়া মহল্লায় বিভিন্ন ধরনের কমসূচি পালন করা হয়েছে। প্রায় এক হাজার ৪শত বছর আগে এই দিনে আরবের মরুপ্রান্তরে মা আমেনার কোলে জন্ম নিয়ে ছিলেন বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ)। আবার এই দিনেই তিনি পৃথিবী ছেড়ে চলেও গিয়েছিলেন। জন্মের পরে পিতা মাতাকে হারিয়ে এতিম অবস্থায় প্রথমে দাদা আব্দুল মুত্তালিব ও পরে চাচা আবু তালিবের আশ্রয়ে বড় হন হজরত মুহাম্মদ (সাঃ)। ৪০ বছর বয়সে নবুওত লাভের পর শুরু করেন মানুষকে সত্য সুন্দর ও শান্তির পথ প্রদর্শনের আন্দোলন। অনেক বাধা বিপত্তি পেরিয়ে তিনি এ আন্দোলনে সফল হন। প্রতিষ্ঠা করেন সাম্য শান্তির অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র মদিনা মুনাওয়ারা। তিনিই সর্বপ্রথম মদিনা সনদ নামে শান্তিময় রাষ্ট্রের লিখিত সংবিধান প্রণয়ন করেন যা আজও বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান হিসেবে স্বীকৃত ও সম্মানিত। ইসলাম ধর্মমতে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) শেষ নবী। তাই তাঁর জন্ম ও ওফাত দিবস ১২ রবিউল আউয়াল মুসলমানদের কাছে একটি পবিত্র দিন। মুসলমানরা দিনটি পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) হিসেবে পালন করেন। ১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) এর জন্ম ও ওফাত উপলক্ষে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা, সমগ্র মুসলিম উম্মা এবং দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এছাড়া দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে বয়ান ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিন সকাল থেকে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান শেষে মুসলিম উম্মা রাতভর মসজিদে ইবাদত বন্দিগী ও দোয়া দুরুদ করেন

  • পশ্চিম সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের কলাগাছিয়া টুরিস্ট সেণ্টারে বাঘের দর্শণ পাওয়ার সম্ভবনা

    পশ্চিম সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের কলাগাছিয়া টুরিস্ট সেণ্টারে বাঘের দর্শণ পাওয়ার সম্ভবনা


    সুকুমার চক্রবর্ত্তী, শ্যামনগর,সাতক্ষীরা ঃ সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের কলাগাছিয়া টুরিষ্ট সেণ্টারে এই শীত মৌসুমে পর্যাপ্ত পর্যটকের আনাগোনা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। ওখানে টুরিস্টদের দেখারমত পর্যাপ্ত জংলি মায়াবি হরিণের আনাগোনা রয়েছে যার কারনে পর্যটকরা কলাগাছিয়াতে আকৃষ্ট হয়ে থাকেন। কলাগাছিয়া টুরিষ্ট সেণ্টারে পর্যটকদের জঙ্গলের ভেতর হাটাহাটি করার জন্য আধা কিলোমিটার ফুট ট্রেইল, ওয়াচ টাওয়ার, বসার জন্য গোল ঘর আছে দুইটি। সার্বিক বিবেচনায় সুন্দরবনের অভ্যন্তরে টুরিস্ট সেণ্টারটি পর্যটকের জন্য একটি আকর্ষনিয় স্থান। নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানাযায়, গত কয়েকদিন ধরে ওই টুরিষ্ট রিসোটের ফুট ট্রেইলের আসপাসে দুইটি বাঘ ঘোরাফেরা করার প্রমান পাওয়াগেছে ফুটপ্রিণ্ট দেখে। ফিওে আসা একটি পর্যটক গ্রুফ এর সাথে কথাবলে জানা যায়, কলাগাছিয়াতে প্রচুর বাদরের আনাগোনা লক্ষনিয়। শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ঘাটের ট্রলার মাঝি আলমগীর হোসেন জানান, পর্যটকদের নিয়ে কলাগাছিয়া বন টহল ফাড়ীর পল্টনে বোট রাখার সাথে সাথেই প্রচুর বাদর এসে ভিড় করছে এবং তাদের খাওয়ার জন্য কিছু নাদিলে বিভিন্নভাবে ভয় দেখিয়ে থাকে বাদরের দল। ইতিমধ্যেই একজন বন কর্মী সহ কয়েক জনকে কামড়ে দিয়েছে বাদর। বিষয়টি কলাগাছিয়া টহল ফাড়ীর ইনচার্জ মোঃ নূর ইসলাম জানান, অনেকে বেড়াতে এসে অনেগুলো বাদর দেখে তাদের সাথে দুষ্টামি করার কারনে অথিষ্ট হয়ে কামড়ে দিয়েছে। রেঞ্জের বুড়িগোয়ালিনী ষ্টেশন অফিসার কে এম কবির উদ্দীন এর নিকট বাঘের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সুন্দরবন তো বাঘেরি বসবাসের স্থান সেখানেতো বাঘ থাকবেই। আর সেই জন্য ইতিমধ্যেই তিনি কলাগাছিয় বন টহল ফাড়ীর কমর্ রতদের বাঘের বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন সহ পর্যটকদের সাথে কথাবলে সংঙ্ঘবদ্ধ ভাবে চলাচলের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।

  • ভোট দেয়ার পরিবেশ সরকার ও নির্বাচন কমিশন এখনও নিশ্চিত করেনি


    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি সাধারণ সম্পাদক জনাব আবদুল মালেক রতন বলেছেন, জনগণ ভোট দিতে চায় কিন্তু ভোট দেয়ার পরিবেশ সরকার ও নির্বাচন কমিশন এখনও নিশ্চিত করেনি। জনগনের মধ্যে ব্যাপক নির্বাচনী উচ্ছাস কিন্তু জনগনের ভোটাধিকার প্রয়োগের উপযোগী লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছেনা। এখনও পুলিশ ও প্রশাসনের আচরণ নিরপেক্ষ নয়। প্রতিনিয়ত বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। গত বুধবার বিকেল ৪ টায় মুক্ত রাজনৈতিক আন্দোলনের প্রার্থীরা স্বরূপ হাসান শাহিনের নেতৃত্বে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি’র হয়ে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য আসলে জে এসডির কেন্দ্রিয় সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন তাদের স্বাগত জানিয়ে এ সকল কথা বলেন। মুক্তা রাজনৈতিক আন্দোলনের নেতৃবৃন্দকে স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জেএসডি সহ-সভাপতি মিসেস তানিয়া রব, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।

    মুক্ত রাজনৈতিক আন্দোলনের স্বরূপ হাসান শাহিন, জিল্লাল শিকদার, জালাল বাবু, ফারজানা ইয়াসমিন বেবি, পারিজাত পাল, মিল্টন হোসেন, সামসুদ্দিন সাচ্চুসহ ২০ জনের অধিক নেতা জেএসডি’র দপ্তর থেকে মনোনয়ন আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করেন।

  • বিডি নিউজ, দেশ টিভি প্রতিনিধি’র ব্যক্তিগত কার্যালয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান প্রাণকেন্দ্র ভাংচুর ও জিনিসপত্র লুট


    বিশেষ প্রতিনিধি.
    বিডি নিউজ, দেশ টিভি প্রতিনিধি’র ব্যক্তিগত কার্যালয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান প্রাণকেন্দ্র ভাংচুর করে জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে গেছে। ভবনের কক্ষটি ভাড়া প্রদান করেন পলাশপোলস্থ আব্দুল জলিল। আব্দুল জলিলের সাথে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মঙ্গলবার সকালে আলবারাকা শপিং মলের মালিক বুলু ও তার বাহিনী নিয়ে বনানী মার্কেটের ছাদ ভেঙে ক্যামেরা, ল্যাপটব, হারমোনিয়াম, তবলা, চেয়ারসহ মুল্যবান জিনিস দিন দুপুরে লুট করে নিয়ে যায়। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মমতাজ বাপীসহ সাংবাদিকরা। উল্লেখ্য এই কার্যালয়েই শিল্প সাহিত্যসহ বিডি নিউজ পরিচালিত হ্যালো’র শিশু সাংবাদিকতার বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
    সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোস্তফা কামাল বলেন, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে মালিকানা বুঝে নেয়ার বিষয় কিন্তু ভাড়াটিয়াকে চলে যেতে সময় দেয়ার বিষয়টি অবশ্যই থাকে। এভাবে ভাড়াটিয়ার কক্ষ ভাঙচুর ঠিক না।
    সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ বলেন, দিনদুপুরে বিডি নিউজ, দেশ টিভি প্রতিনিধি’র ব্যক্তিগত কার্যালয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান প্রাণকেন্দ্র ভাংচুর করে জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি শুধু অন্যায় না অপরাধ।
    সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান এবিষয়ে অভিযোগ প্রদান করা হলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

  • কালিগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পাক হানাদার মুক্ত দিবস পালিত


    কালিগঞ্জ ব্যুরো: ২০ নভেম্বর কালিগঞ্জ মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাক হানাদার ও তাদের এদেশীয় দোসরদের কবল থেকে মুক্ত হয়েছিল কালিগঞ্জ অঞ্চল। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কালিগঞ্জ ইউনিটের পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়েছে। ২০ নভেম্বর (মঙ্গলবার) প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসটির শুভ সূচনা হয়। সকাল সোয়া ৮ টায় মুক্তাঞ্চল স্মৃতি স্তম্ভে পুষ্পমাল্য অর্পণ, সাড়ে ৮ টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ও শহীদ ইউনুচ এর কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পণ করা হয়। সকাল ৯ টায় শহীদ সোহরাওয়ার্দী পার্কে অবস্থিত মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন প্রাঙ্গনে আনুষ্ঠানিক ভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকাল সাড়ে ৯ টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল, কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধকালীন কমান্ডার আলহাজ্জ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরদার মোস্তফা শাহিনসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের নেতৃবৃন্দের অংশগ্রহণে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরবর্তীতে সোহরাওয়ার্দী পার্কে শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কালিগঞ্জ ইউনিটের সাবেক কমান্ডার আলহাজ্জ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামানের সভাপতিত্বে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিটের কমান্ডার মোশারাফ হোসেন মশু। মু্িক্তযোদ্ধা সংসদ কালিগঞ্জ ইউনিটের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাকিমের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এবং মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কালিগঞ্জ ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক এসএম গোলাম ফারুকের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কালিগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামিরুল ইসলাম, থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাসান হাফিজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিটের ডেপুটি কমান্ডার আবু বক্কর সিদ্দিক, সাতক্ষীরা সদর কমান্ডার হাসানুল ইসলাম, আশাশুনি উপজেলা কমান্ডার আব্দুল হান্নান, তালা উপজেলা কমান্ডার মফিজ উদ্দীন, শ্যামনগর উপজেলা কমান্ডার দেবীরঞ্জন মন্ডল, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড জেলা ইউনিটের আহবায়ক আবু রাহান তিতু, সদস্যসচিব ও দৈনিক পত্রদূত’র সম্পাদক লায়লা পারভীন সেঁজুতি, মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এসএম মমতাজ হোসেন মন্টু প্রমুখ। ২০ নভেম্বর উপলক্ষে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন চারণ কবি বাবর আলী সরদার ও শিশু হাসনা হেনা। মুক্তিযোদ্ধা নেতৃবৃন্দ জেলার বিভিন্ন স্থানে পাক সেনা ও তাদের এদেশীয় দোসরদের সাথে সংঘঠিত যুদ্ধ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতাপূর্ণ কর্মকান্ড সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করেন। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ^াসী শক্তিকে পূণরায় ক্ষমতায় নিয়ে আসার জন্য সকল মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও পরিবারের সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান বক্তারা।
    এছাড়াও বাদ জোহর সকল শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা, দেশ ও জাতির অগ্রগতি, সম্মৃদ্ধি ও শান্তি কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠান, মন্দিরে প্রার্থনা এবং প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়।

  • জাসদের ২২৪ জন দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত

    জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের পার্লামেন্টারি বোর্ড একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাসদের দলীয় প্রার্থী হিসাবে ২২৪ জন প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করেছে।

    সোমবার দলীয় সভাপতি ও পার্লামেন্টারি বোর্ডের সভাপতি জনাব হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পার্লামেন্টারি বোর্ডের সভায় প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন পার্লামেন্টারি বোর্ডের সদস্য শিরীন আখতার, এড. রবিউল আলম, মীর হোসাইন আখতার, ইকবাল হোসেন খান, এড. হাবিবুর রহমান শওকত, আফরোজা হক রীনা। বিশেষ আমন্ত্রণে উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন।

    পার্লামেন্টারি বোর্ডের সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ১৪ দল ও মহাজোটের নির্বাচনী ঐক্যের স্বার্থে প্রয়োজনে জাসদ মনোনীত দলীয় প্রার্থীদের দলীয় সিদ্ধান্ত দেয়া হলে তারা প্রার্থীতা প্রত্যাহার করবেন।

    প্রার্থীদের দলীয় মনোনয়নপত্র প্রদান করা শুরু হয়েছে। একই সাথে তাদের কাছ থেকে প্রার্থীতা প্রত্যাহারের চিঠিতে স্বাক্ষর নেয়া হচ্ছে।জোটের সাথে প্রার্থী চূড়ান্ত হলে পরবর্তীতে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের চিঠি প্রদান করা হবে জানান দলের সহ- দফতর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন।

    জাসদের দলীয় ২২৪ জন প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম চূড়ান্ত হয়েছে পঞ্চগড়-১: অলিয়ার রহমান আল কোরায়শী, পঞ্চগড়-২: এড. তরিকুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-১: মোঃ খাদেমুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-২: অধ্যক্ষ রাজিউর রহমান, ঠাকুরগাঁও-৩: মোঃ আবদুল বারেক, দিনাজপুর-১: অধ্যাপক সামসুল ইসলাম, দিনাজপুর-২: এড. ইমামুল ইসলাম, দিনাজপুর-৩: শহিদুল ইসলাম শহীদুল্লাহ, দিনাজপুর-৪: এড. লিয়াকত আলী, দিনাজপুর-৫: অধ্যাপক আতাউর রহমান, দিনাজপুর-৬: হারুন অর রশীদ, নীলফামারী-১: বাবু দিলিপ কুমার রায়, নীলফামারী-২: জাবির আকতার প্রামাণীক, নীলফামারী-৩: গোলাম পাশা এলিচ, নীলফামারী-৪: এড. সুজাউদ্দিন সুজা, লালমনিরহাট-১: মোঃ ছাদেকুল ইসলাম, লালমনিরহাট-২: উত্তম কুমার রায়, লালমনিরহাট-৩: খোরশেদ আলম, রংপুর-১: সানিউল ইসলাম লিটু, রংপুর-২: শ্রী কুমারেশ চন্দ্র রায়, রংপুর-৩: সাখাওয়াত হোসেন রাঙ্গা, রংপুর-৪: আবুল কালাম আজাদ, রংপুর-৫: আইনুল কবির লিটন, রংপুর-৬: মীর মোহাম্মদ আলী মানিক, কুড়িগ্রাম-১: আনসার আলী, কুড়িগ্রাম-২: মোঃ সলিমুল্লাহ, কুড়িগ্রাম-৩: এড. কার্তিক চন্দ্র দাস, কুড়িগ্রাম-৪: বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম চান, গাইবান্ধা-১: এড. মোহাম্মদ আলী প্রামাণিক, গাইবান্ধা-২: শাহ শরিফুল ইসলাম বাবলু, গাইবান্ধা-৩: এস এম খাদেমুল ইসলাম খুদি, গাইবান্ধা-৪: মোঃ সেকান্দার আলী, গাইবান্ধা-৫: এড. মোঃ শাহ জামিল, জয়পুরহাট-১: মোঃ আমেজ উদ্দিন, জয়পুরহাট-২: আবুল খায়ের মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, বগুড়া-১: এড. মোঃ হাসান আকবর আফজাল, বগুড়া-২: প্রভাষক মোঃ রফিকুল ইসলাম ভান্ডারি, বগুড়া-৩: মোঃ আব্দুল মালেক সরকার /মোঃ নজরুল ইসলাম (প্রাথমিক মনোনয়নপত্র উভয়েই দাখিল করবেন। প্রতীক বরাদ্দের সময় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে), বগুড়া-৪: এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন, বগুড়া-৫: রাসেল মাহমুদ, বগুড়া-৬: ইমদাদুল হক ইমদাদ, বগুড়া-৭: আব্দুর রাজ্জাক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: আরিফুল ইসলাম উইল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: মেহের আলী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: মোঃ মুনিরুজ্জামান, নওগাঁ-১: আলহাজ্ব এড. মোঃ শাহজামান আলী, নওগাঁ-২ : আব্দুল হাই, নওগাঁ-৩: মোঃ জাকির হোসেন, নওগাঁ-৪: মোঃ রিয়াজ আলী, নওগাঁ-৫: এস এম আজাদ হোসেন মুরাদ, নওগাঁ-৬: এড. ইউসুফ আলী মিন্টু, রাজশাহী-১: প্রদীপ মৃধা, রাজশাহী-২ : আব্দুল্লাহ আল মাসুদ সিদ্দিকী শিবলী, রাজশাহী-৬: শফিউর রহমান শফি, নাটোর-১: ইঞ্জি মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, নাটোর-২: এড. বিপ্লব কুমার রাম, নাটোর-৪: ডি এম রনি পারভেজ আলম, সিরাজগঞ্জ-১: আব্দুল হাই তালুকদার, সিরাজগঞ্জ-২: প্রাণ গোবিন্দ চৌধুরী, সিরাজগঞ্জ-৩: অধ্যাপক আক্কাস আলী, সিরাজগঞ্জ-৪: মোস্তফা কামাল বকুল, সিরাজগঞ্জ-৫: আইয়ূব আলী খান, সিরাজগঞ্জ-৬: মোঃ শফিকুজ্জামান শফি, পাবনা-১: মোঃ ইকবাল হোসেন মাষ্টার, পাবনা-২: সাংবাদিক মোঃ রেজাউর রহিম, পাবনা-৩: আবুল বাশার শেখ, পাবনা-৪: বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা বাচ্চু, পাবনা-৫: শেখ আনিসুজ্জামান, মেহেরপুর-১: শফিকুল ইসলাম কাজল, মেহেরপুর-২: মোঃ ওমর আলী, কুষ্টিয়া-১: শরিফুল কবির স্বপন, কুষ্টিয়া-২: হাসানুল হক ইনু, কুষ্টিয়া-৩: মোঃ গোলাম মহসীন, কুষ্টিয়া-৪: রোকনুজ্জামান রোকন, চুয়াডাঙ্গা-১: মোঃ সবেদ আলী, চুয়াডাঙ্গা-২: এড. আকসিজুল ইসলাম রতন, ঝিনাইদহ-১: মোঃ শরাফত ইসলাম, ঝিনাইদহ-৩: শামীম আকতার বাবু, যশোর-২: এড. রবিউল আলম, যশোর-৩: এড. রবিউল আলম, যশোর-৪: এড. অশোক কুমার রায়, মাগুরা-১: জাহিদুল আলম, নড়াইল-১: এ বি এম আখতার হোসেন রাঙ্গা, নড়াইল-২: এড. আব্দুস সালাম, বাগেরহাট-২: এড. সবুজ চন্দ্র রায়, খুলনা-১: শেখ রওশন আলী, খুলনা-২: খালিদ হোসেন, খুলনা-৩: শেখ গোলাম মর্তুজা, খুলনা-৫: সুজিত মল্লিক, খুলনা-৬: স ম রেজাউল করিম, সাতক্ষীরা-১: শেখ মোঃ ওবায়দুস সুলতান বাবলু, সাতক্ষীরা-২: জাকির হোসেন লস্কর শেলী, সাতক্ষীরা-৪: অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, বরগুনা-১: আব্দুল আলীম হিমু, পটুয়াখালী-১: এড. হাবিবুর রহমান শওকত, পটুয়াখালী-২: আনোয়ারুজ্জামান চুন্নু, পটুয়াখালী-৩: মোঃ নিজামউদ্দিন তালুকদার, পটুয়াখালী-৪: বিশ্বাস শিহাব পারভেজ মিঠু, ভোলা-১: বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমান, বরিশাল-২: সাজ্জাদ হোসেন, বরিশাল-৩: বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান হাওলাদার, বরিশাল-৪: এড. আব্দুল হাই মাহবুব, বরিশাল-৬: মোঃ মোহসীন, ঝালকাঠি-১: মনির সিকদার, ঝালকাঠি-২: সুকমল ওঝা দোলন, পিরোজপুর-১: মোঃ সাইদুল ইসলাম ডালিম, পিরোজপুর-২: আবুল কালাম খান, পিরোজপুর-৩: ডা. মঞ্জুরুল ইসলাম খলিফা, টাঙ্গাইল-২: মোঃ কামরুজ্জামান, টাঙ্গাইল-৪: ড. এস এম আবু মোস্তফা / শামসুল হক মোহসীন (প্রাথমিক মনোনয়নপত্র উভয়েই দাখিল করবেন। প্রতীক বরাদ্দের সময় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে), টাঙ্গাইল-৫: শাহীনুল ইসলাম শাহীন, টাঙ্গাইল-৬: সৈয়দ নাভেদ হোসেন, টাঙ্গাইল-৭: মঞ্জুর রহমান মজনু, টাঙ্গাইল-৮: মোঃ রফিকুল ইসলাম শিকদার, জামালপুর-২: লুৎফর রহমান, জামালপুর-৪: মোঃ গোলাম মোস্তফা জিন্নাহ/ বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এল ফারুক (প্রাথমিক মনোনয়নপত্র উভয়েই দাখিল করবেন। প্রতীক বরাদ্দের সময় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে), জামালপুর-৫: অধ্যাপক খন্দকার মোঃ ইতিমুদৌলা, শেরপুর-১: মনিরুল ইসলাম লিটন, শেরপুর-২: লাল মোঃ শাহজাহান কিবরিয়া, শেরপুর-৩: এ কে এম সামছুল হক, ময়মনসিংহ-১: আমিনুল ইসলাম আমিন, ময়মনসিংহ-২: এড. শিব্বির আহমেদ লিটন, ময়মনসিংহ-৪: এড. নজরুল ইসলাম চুন্নু, ময়মনসিংহ-৫: কাওছার আহমেদ, ময়মনসিংহ-৬: সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু, ময়মনসিংহ-৭: রতন কুমার সরকার, ময়মনসিংহ-৯: এড. গিয়াস উদ্দিন, ময়মনসিংহ-১১: এড. সাদিক হোসেন, নেত্রকোণা-২: অধ্যাপক মোঃ মোখলেছুর রহমান মুক্তাদির, কিশোরগঞ্জ-১: এড. নজরুল ইসলাম নুরু, কিশোরগঞ্জ-৩: শওকত আলী, কিশোরগঞ্জ-৫: নন্দন কুমার শেঠ, কিশোরগঞ্জ-৬: মোঃ রফিকুল ইসলাম রাজা, মানিকগঞ্জ-১: আফজাল হোসেন খান জকি, মানিকগঞ্জ-২: মোসলেহ উদ্দিন খান, মানিকগঞ্জ-৩: ইকবাল হোসেন খান, মুন্সীগঞ্জ-১: এ কে এম নাসিরুজ্জামান খান, ঢাকা-১: আইয়ূব খান, ঢাকা-৫: শহীদুল ইসলাম, ঢাকা-৬: কাজী সালমা সুলতানা, ঢাকা-৭: হাজী মোঃ ইদ্রিস বেপারী, ঢাকা-৯: এড. নিলঞ্জনা রিফাত সুরভী, ঢাকা-১০: শওকত রায়হান, ঢাকা-১৩: নাদের চৌধুরী, ঢাকা-১৪: নুরুল আখতার, ঢাকা-১৫: মুহাম্মদ সামছুল ইসলাম সুমন, ঢাকা-১৬: মোঃ নুরুন্নবী, ঢাকা-১৭: মীর হোসাইন আখতার, ঢাকা-১৮: এস এম ইদ্রিস আলী, ঢাকা-১৯: জাহাঙ্গির আলম, গাজীপুর-১: এড. আব্দুর রফিক, গাজীপুর-২: হানিফ পন্ডিত, গাজীপুর-৩: মোঃ জহিরুল হক মন্ডল বাচ্চু, গাজীপুর-৪: ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুন, নরসিংদী-২: জায়েদুল কবির, নারায়ণগঞ্জ-২: আব্দুল মতিন, নারায়ণগঞ্জ-৩: মোঃ শফিকুল ইসলাম ভূইয়া, নারায়ণগঞ্জ-৪: মোঃ সৈয়দ আলম, নারায়ণগঞ্জ-৫: মোহর আলী চৌধুরী, রাজবাড়ী-১: মুনিরুল হক মুনির, রাজবাড়ী-২: সুশান্ত কুমার বিশ্বাস, ফরিদপুর-১: অধ্যক্ষ হারুন-অর-রশীদ রতন, ফরিদপুর-৩: অধ্যাপক শেখ মজিবর রহমান, ফরিদপুর-৪: নাজমুল কবির মনির, গোপালগঞ্জ-১: ফায়েকুজ্জামান, গোপালগঞ্জ-২: শেখ মাসুদুর রহমান, মাদারীপুর-২: ওবায়দুর রহমান চুন্নু, মাদারীপুর-৩: শেখ বজলুর রশিদ, শরীয়তপুর-১: স ম আব্দুল মালেক, শরীয়তপুর-২: অভিনেতা মোঃ ফিরোজ মিয়া, শরীয়তপুর-৩: শিকদার সেলিম, সুনামগঞ্জ-১: এ কে এম ওহীদুল ইসলাম কবীর, সুনামগঞ্জ-২: মোঃ আমিনুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ-৪: এনামুজ্জামান চৌধুরী, সিলেট-১: বীর মুক্তিযোদ্ধা এড. রফিকুল হক, সিলেট-২: মিসেস শামীম আখতার, সিলেট-৩: ডা. ময়নুল ইসলাম, সিলেট-৪: ড. নেসার আহম্মেদ কায়সার, সিলেট-৫: গিয়াস আহমেদ, সিলেট-৬: লোকমান আহমেদ, মৌলভীবাজার-২: এড. বদরুল হোসেন ইকবাল, মৌলভীবাজার-৩: আব্দুল হক, মৌলভীবাজার-৪: হাজী এলেমান কবির, হবিগঞ্জ-১: ডা. আব্দুল মান্নান, হবিগঞ্জ-২: মোস্তফা কামাল/এড. জসিমউদ্দিন (প্রাথমিক মনোনয়নপত্র উভয়েই দাখিল করবেন। প্রতীক বরাদ্দের সময় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে), হবিগঞ্জ-৩: এড. তাজ উদ্দিন আহমেদ সুফি, হবিগঞ্জ-৪: জিয়াউল হাসান তরফদার মাহিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: এড. আখতার হোসেন সাঈদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: জাহাঙ্গীর আলম ভূইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: এড. শাহ জিকরুল আহমেদ, কুমিল্লা-২: বড়–য়া মনোজিত ধীমন, কুমিল্লা-৫: মোঃ ফরিদউদ্দিন, কুমিল্লা-৬: অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান, কুমিল্লা-৭: শাহজালাল সুমন, কুমিল্লা-৮: অধ্যাপক দিলিপ মজুমদার, কুমিল্লা-৯: মনিরুল আনোয়ার, কুমিল্লা-১০: চন্দন কুমার দাশ, কুমিল্লা-১১: আবু তাহের, চাঁদপুর-১: মোঃ সাইফুল ইসলাম সোহেল, চাঁদপুর-২: অভিনেতা শহীদ আলমগীর, চাঁদপুর-৩: ডা. মাসুদ হাসান, চাঁদপুর-৪: মোহসীন পাটওয়ারী, চাঁদপুর-৫: মোঃ মনির হোসেন মজুমদার, ফেনী-১: শিরীন আখতার, নোয়াখালী-১: অধ্যক্ষ মোঃ হারুন রশিদ / ইঞ্জিনিয়ার মোঃ হারুন-অর-রশিদ (প্রাথমিক মনোনয়নপত্র উভয়েই দাখিল করবেন। প্রতীক বরাদ্দের সময় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে),নোয়াখালী-2: নইমুল আহসান জুয়েল,নোয়াখালী-৩: জয়নাল আবেদীন সরকার / মফিজুর রহমান (প্রাথমিক মনোনয়নপত্র উভয়েই দাখিল করবেন। প্রতীক বরাদ্দের সময় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে), নোয়াখালী-৪: মকছুদের রহমান মানিক, নোয়াখালী-৫: এড. আজিজুল হক বকশী, নোয়াখালী-৬: ঈশরাজুর রহমান শামীম, লক্ষ্মীপুর-২: আমির হোসেন মোল্লা, লক্ষ্মীপুর-৩: কাজী সিদ্দিকুর রহমান, লক্ষ্মীপুর-৪: মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম-৩: মোঃ আবুল কাসেম, চট্টগ্রাম-৪: আ ফ ম মফিজুর রহমান, চট্টগ্রাম-৮: বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম-১০: মোঃ আনিসুর রহমান, চট্টগ্রাম-১১: জসিমউদ্দিন, চট্টগ্রাম-১৪: ওসমান গনি চৌধুরী (অভিক ওসমান), কক্সবাজার-১: আবু তাহের, কক্সবাজার-২: আশরাফুল করিম নোমান, কক্সবাজার-৩: এড. নাইমুল হক চৌধুরী টুটুল, কক্সবাজার-৪: এড. আব্দুস শুকুর, বান্দরবান: মি. সুযশময় চৌধুরী।

  • শ্যামনগরে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

    শ্যামনগরে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত


    শ্যামনগর ব্যুরো ঃ শ্যামনগর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আয়োজনে শ্যামনগরে হানাদার মুক্ত দিবস পালন উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯৭১ এর এই দিনে পাক হানাদার বাহিনীর সাথে তৎকালীন মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখ যুদ্ধে পাক বাহিনী পরাজিত হয়। খুলনা বিভাগের মধ্যে শ্যামনগর প্রথম হানাদার মুক্ত হয়। বাংলাদেশ স্বাধীনের পর থেকেই দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। গতকাল ১৯ নভেম্বর এদিবস পালনে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার দেবীরঞ্জনের নেতৃত্বে সকল মুক্তিযোদ্ধাদের অংশগ্রহনে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ভবনের সামনে থেকে শুরু করে উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে উপজেলা চত্ত্বরে মুক্তিযোদ্ধা স্তম্ভের সামনে আলোচনা সভায় হাজির হয়। এখানে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার দেবী রঞ্জনের মন্ডলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কামরুজজামান, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম, মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি কমান্ডার গাজী আবুল হোসেন প্রমুখ।

  • আশাশুনিতে পরিবার পরিকল্পনা সেবা সপ্তাহে এডভোকেসী সভা


    আশাশুনি ব্যুরো ঃ আশাশুনিতে পরিবার পরিকল্পনা সেবা সপ্তাহ- ২০১৮ উপলক্ষে এ্যাডভোকেসী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকালে উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
    “প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারী বৃদ্ধি করি, প্রসব পরবর্তী পরিকল্পনা পদ্ধডু নিশ্চিতকরি” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ২৪ থেকে ২৯ নভেম্বর সেবা ও প্রচার সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম। উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর আরিফ রেজা। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি অফিসার রাজিবুল হাসান, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এস এম আজিজুল হক, হিসান রক্ষন কর্মকর্তা মেখ তায়জুল আজম, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম প্রমুখ।

  • সমাজ সেবক নূর আলী মিয়ার ইন্তেকাল: শোক

    সমাজ সেবক নূর আলী মিয়ার ইন্তেকাল: শোক


    নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক পত্রদূত’র উপদেষ্টা সম্পাদক আবুল কালাম আজাদের খালু এবং জনতা ব্যাংক সাতক্ষীরা প্রধান শাখার ম্যানেজার (অবসরপ্রাপ্ত) রফিকুল ইসলামের পিতা বিশিষ্ট সমাজ সেবক আলহাজ্ব মো. নূরুল ইসলাম ওরফে নূর আলী মিয়া (৯৫) আর নেই। বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি সোমবার ভোর ৬টার দিকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি…রাজিউন)। মৃত্যুকালে ৮ ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার চতুর্থ ছেলে সিরাজুল ইসলাম জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি, মেঝো ছেলে শফিকুল ইসলাম প্রকৌশলী হিসেবে রাজধানী ঢাকার বেসরকারি কোম্পানীতে চাকরি করেন। ষষ্ঠ ছেলে আনারুল ইসলাম সাবেক যুবলীগ নেতা বর্তমানে ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য। এছাড়া মরহুমের পঞ্চম পুত্র মো. মনিরুল ইসলাম মনি দৈনিক পত্রদূত’র অফিস স্টাফ হিসেবে কর্মরত।
    সোমবার বাদ আছর ওয়াপদা ঈদগাহ ময়দানে জানাজা নামাজ শেষে কামালনগর সরকারি কবরস্থানে স্ত্রীর পাশে তাকে দাফন করা হয়। জানাজা নামাজে অন্যান্যের উপস্থিত ছিলেন জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শেখ আজহার হোসেন, জাপা নেতা আব্দুস সালাম সরদারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
    মো. নূরুল ইসলাম ওরফে নূর আলী মিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক, শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও মরহুমের আত্মার শান্তি কামনা করেছেন দৈনিক পত্রদূত’র সম্পাদক ম-লীর সভাপতি অধ্যাপক মো. আনিসুর রহিম, সম্পাদক ও প্রকাশক লুৎফুন্নেসা বেগম, উপদেষ্টা সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক লায়লা পারভীন সেঁজুতি, বার্তা সম্পাদক এসএম শহীদুল ইসলাম, সহকারী সম্পাদক সাখাওয়াত উল্যাহ, অধ্যাপক জাভিদ হাসান, সুদয় কুমার ম-ল, সাহিত্য সম্পাদক গাজী শাহজাহান সিরাজ, ম্যানেজার অচিন্ত্য কুমার রায়, বিশেষ প্রতিনিধি নিয়াজ কাওসার তুহিন, সিনিয়র রিপোর্টার এড. খায়রুল বদিউজ্জামান, এম জিললুর রহমান, আব্দুস সামাদ, আমিরুজ্জামান বাবু, শেখ বেলাল হোসেন, আসাদুজ্জামান সরদার, শেখ আব্দুল আলিম, আব্দুর রহিম, মীর মোস্তফা আলীসহ প্রমুখ।

  • এলইডিপি’র পুরস্কার পেলেন চন্দন রায়

    এলইডিপি’র পুরস্কার পেলেন চন্দন রায়


    প্রেস বিজ্ঞপ্তি: লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পে টপ আর্নার হিসেবে ল্যাপটপ পুরস্কার পেয়েছেন চন্দন রায়। সে সাতক্ষীরা জেলার প্রথম এবং বিভাগীয় পর্যায়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকারী হিসেবে এ পুরস্কারে ভূষিত হয়। গত রোববার বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল আগারগাঁও অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ পুরস্কার তুলে দেন তথ্য, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রি মোস্তাফা জব্বার।