নিজস্ব প্রতিনিধি: “এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই” এই স্লোগানকে সামনে রেখে নতুন
বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দেশব্যাপী ্#৩৯;তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া
কর্মসূচি-২০২৪-২০২৫ এর আওতায় সাতক্ষীরায় এ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার
বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে খেজুরডাঙ্গা, রাজনগর-খেলারডাঙ্গা
মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসন ও জেলা ক্রীড়া অফিস সাতক্ষীরার আয়োজনে সাতক্ষীরা জেলা
ক্রীড়া কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন
এবং পুরস্কার বিতরণ করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিষ্ণুপদ পাল।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খেজুরডাঙ্গা, রাজনগর-খেলারডাঙ্গা মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হাবিবুর রহমান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বি বি কে কানাইলাল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মনোরঞ্জন মন্ডল, মাছখোলা
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিপ্রদাস পরামানিক, রাজনগর দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক মো. রোকনুজ্জামান,
বকচরা আহমাদিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক জহুরুল হক, কাশেমপুর ছিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক
আমির হোসেন প্রমুখ। এসময় প্রশাসনিক কর্মকর্তা, জেলা ক্রীড়া অফিসের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন খেজুরডাঙ্গা,
রাজনগর-খেলারডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এম ঈদুজ্জামান ইদ্রিস।
ক্যাপশন : তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি-২০২৪-২০২৫
এর আওতায় সাতক্ষীরায় এ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ করছেন প্রধান
অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিষ্ণুপদ পাল।
ক্যাপশন : তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি-২০২৪-২০২৫
এর আওতায় সাতক্ষীরায় এ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিষ্ণুপদ পাল।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেন, আজকে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐক্যমত কমিশনের পক্ষ থেকে সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানিয়েছিলেন। চলমান যে সংস্কার প্রক্রিয়া, এই সংস্কার প্রক্রিয়াটির প্রথম ধাপ সম্পন্ন হয়েছে এবং দ্বিতীয় ধাপের সূচনা লগ্নে আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে তিনি আহ্বান জানিয়েছিলেন। আমরা জানি যে, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পরে, বাংলাদেশের সংস্কারের যেই কথাটি খুব জোরেশোরে সামনে আসে এবং সকলেই এই সংস্কারের দাবি জানা বা সংস্কারের চাহিদা বা সকলের কাছেই এই বাংলাদেশে একটি ব্যাপক ভিত্তিক সংস্কার সাধিত হোক। এ অভিপ্রায় সকলেরই ছিল।
সেই জায়গা থেকে ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করে দিয়েছে। সেই ছয়টি কমিশনই তারা তাদের সংস্কারের জন্য প্রস্তাবনা তারা তৈরি করেছে। সেই প্রস্তাবনা নিয়ে এখন জাতীয় ঐক্যমত গঠন করার জন্য ছয়টি কমিশনের প্রধানদেরকে নিয়ে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। সেই কমিশনের আগামী দিনের কার্যক্রম পরিচালনার যে রূপরেখা সেটি ঘোষণা করা হয়েছে আজকে এবং সেই আগামী দিনের কার্যক্রম পরিচালনার একটি উদ্বোধনী প্রোগ্রাম ছিল আজকে। সেখানে ছয়টি কমিশনের পক্ষ থেকে যে প্রস্তাবনা গুলো তৈরি করা হয়েছে, সেই প্রস্তাবনাগুলোর ভিত্তিতে তারা আমাদেরকে জানিয়েছেন যে, সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে ইন্ডিভিজুয়াল, আলাদা আলাদা সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকবেন এবং তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন এবং তাদের কাছ থেকে, তাদের কাছে এই প্রস্তাবনাগুলো কমিশনের প্রস্তুতকৃত প্রস্তাবনাগুলো তাদের কাছে দেয়া হবে আগে। তারা এটাকে এনালাইসিস করবেন, করে তারপরে প্রত্যেক দলের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাবনাগুলো সম্পর্কে দলীয় প্রস্তাবনা এবং দলীয় পরামর্শ, মতামত ব্যক্ত করা হবে।তিনি বলেন, সেই ভিত্তিতে প্রধান উপদেষ্টা একটা টাইম ফ্রেম তিনি ঘোষণা করেছেন যে, আগামী, আশা করা যায় যে ছয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপ সম্পন্ন হয়ে, সংস্কারগুলো ঐক্যমতের ভিত্তিতে সাধিত হবে। সংবিধান সংস্কার হবে, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার হবে, বিচার এবং পুলিশ সহ অন্যান্য যে বিষয়গুলোতে সংস্কারের জন্য কমিশন গঠন করা হয়েছে, সকল সংস্কার গুলো সম্পন্ন হবে, এটা আশা করা হচ্ছে।















