Warning: Attempt to read property "post_content" on null in /home/dakshinermashalc/public_html/wp-content/plugins/pj-news-ticker/pj-news-ticker.php on line 202
সাতক্ষীরা Archives - Page 105 of 119 - Daily Dakshinermashal

Category: সাতক্ষীরা

  • লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট এলজিএসপি-৩ এর জেলা সমন্বয় সভা

    লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট এলজিএসপি-৩ এর জেলা সমন্বয় সভা

    নিজস্ব প্রতিনিধি: লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট (এলজিএসপি-৩) এর জেলা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে জেলা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইফতেখার হোসেন। বক্তব্য রাখেন উপ-পরিচালক স্থানীয় সরকার সাতক্ষীরা শাহ্ আবদুল সাদী, এলজিএসপি কর্মকর্তা আজাদুল ইসলাম আজাদ, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল বারী, দৈনিক দক্ষিণের মশাল পত্রিকার সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহী, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জেলা শাখার উপরিচালক কৃষিবিদ কাজী আব্দুল মান্নান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তহমিনা খাতুন, শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. কামরুজ্জামান, দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাফিজ-আল আসাদ, কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনিরা পারভীন, আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাফ্ফারা তাসনীন, বিআরটিএ সাতক্ষীরা সার্কেলের সহকারি পরিচালক প্রকৌশলী তানভীর আহমেদ চৌধুরী, সাতক্ষীরা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারি পরিচালক এ.কে.এম আবু সাঈদ, জেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) রফিকুল ইসলাম, সুশীলন এনজিও’র সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার জি.এম মনিরুজ্জামান প্রমুখ।

    লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট (এলজিএসপি-৩) এর জেলা সমন্বয় সভায় স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যোগাযোগ, সুপেয় পানিসহ এলজিএসপি-৩ এর বরাদ্ধের ব্যয় বিশ্লেশণ বিয়য়ে আলোচনা করা হয়।

    সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উপ-পরিচালক স্থানীয় সরকার সাতক্ষীরা শাহ্ আবদুল সাদী।

  • মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তজার্তিক দিবস পালন

    মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তজার্তিক দিবস পালন

    নিজস্ব প্রতিনিধি: ‘শিশু ও যুবদের প্রতি মনোযোগ দেয়াই, তাদের নিরাপদ বেড়ে উঠার প্রথম পদক্ষেপ’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তজার্তিক দিবস পালিত হয়েছে।

    দিবসটি উপলক্ষ্যে মানববন্ধন ও লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কার্যালয়ের যৌথ আয়োজনে দিবসটি পালিত হয়


    মঙ্গলবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের সামনে এ উপলক্ষ্যে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার মো. সাজ্জাদুর রহমান।

    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী মঈনুদ্দিন, জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কার্যালের পরিদর্শক লাকিয়া খানম, পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক আজম খান, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মারুফ আহমেদ, জেলা গোয়েন্দা শাখার পরিদর্শক শাহারিয়ার হোসেন প্রমুখ।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মো. সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ‘মাদক একটি সামাজিক সমস্যা, একটি সামাজিক ব্যধি। তাই পরিবারের কেউ যাতে মাদকদ্রব্য ক্রয়, বিক্রয় ও ব্যবহারে জড়িয়ে না পড়ে সে ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। সমন্বিত সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে মাদকের এই ভয়াবহতা নির্মূল করা সম্ভব।’

    মানববন্ধন শেষে মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করতে পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে শহরের বিভিন্ন স্থানে মাদক বিরোধী লিফলেট বিতরণ করা হয়।

  • জেলায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক-৬২

    জেলায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক-৬২

    নিজস্ব প্রতিনিধি: জেলাব্যাপী বিশেষ অভিযান চালিয়ে ১৩ মাদক মামলার আসামী ও বিএনপি-জামায়াতের ৩ নেতা-কর্মীসহ ৬২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

    গত সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। অভিযান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৮৬ পিচ ইয়াবাসহ বেশ কিছু মাদক দ্রব্য। এ সময় বিভিন্ন অভিযোগে ৯টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানার ১৬ জন, কলারোয়া থানার ১২ জন, তালা থানার ৫ জন, কালিগঞ্জ থানার ১২ জন, শ্যামনগর থানার ৬ জন, আশাশুনি থানার ৬ জন, দেবহাটা থানার ২ জন ও পাটকেলঘাটা থানার থেকে ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।

    জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক আজম খান তাদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে।

  • ভারত ও লন্ডন সফরের উদ্দেশ্যে আজ দেশ ছাড়ছেন নজরুল ইসলাম

    নিজস্ব প্রতিনিধি: জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলামসহ ৬ জন চেয়ারম্যান ও জেলা পরিষদের কয়েকজন মেম্বর সরকারি সফরের অংশ হিসাবে (আজ) ২৬ জুন’১৮ মঙ্গলবার বিকাল ৫টা ২০ মিনিটে ৩দিনের সফরে ভারতের উদ্দেশ্যে দেশ ত্যাগ করবেন। সেখানে ৩ দিন অবস্থান শেষে আগামী ২৮ জুন রাতে কাতার এয়ার ওয়েজে লন্ডনের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। লন্ডনে ৮দিন অবস্থান শেষে ৬ জুলাই’১৮ তারিখে ঢাকায় পৌঁছাবেন। তিনি এ সফরে দলীয় নেতাকর্মী, আতœীয়-স্বজন ও শুভাকাঙ্খিদের জানাতে না পেরে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি এ সফর সফলভাবে সম্পন্ন করতে দলীয় নেতাকর্মীসহ সকলের দোয়া কামনা করেছেন।

  • স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে এক যুবকের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

    নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরায় ৫ম শ্রেণির স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে রানা সরদার (৩৫) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও এক লাখ জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদন্ড প্রদান করেছেন আদালত। একই মামলায় অপহরণের দায়ে তাকে আরো ১৪ বছর সশ্রম কারাদন্ড ও এক লাখ জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হোসনে আরা আক্তার এ রায় ঘোষণা করেন। সাজাপ্রাপ্ত আসামি রানা সরদার নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার বিলগঞ্জ গ্রামের মৃত পাচু সরদারের ছেলে।
    মামলার বিবরণে জানা যায়, আসামি রানা সরদারের বাড়ি নড়াইল জেলায় হলেও সে কলারোয়ার খোরদো বাজার এলাকায় থাকতো। রানা সরদার ২০০৫ সালের ৮ জুলাই কলারোয়া উপজেলার পাকুড়িয়া গ্রামের খোরদো ব্র্যাক স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রী (১৪) ও তার বান্ধবীকে (১২) অপহরণ করে যশোরের একটি হোটেলে নিয়ে স্ত্রী ও শালিকা পরিচয়ে রাখে এবং পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীটিকে ধর্ষণ করে। এদিকে, ওই ছাত্রীর পরিবারের লোকজন স্কুল থেকে বাড়ি না ফেরায় তাদের খোঁজখবর নেওয়া শুরু করে। পরদিন মনিরামপুরের চাকলা খেয়াঘাটে স্থানীয় এলাকাবাসী রানা সরদারকে আটক করে মারধর দিয়ে ওই দুই স্কুল ছাত্রীর বাড়িতে খবর দেয়। এসময় তাদের পরিবারের লোকজন গিয়ে ওই দুই ছাত্রীকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং ৯ জুলাই থানায় অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করে। এ মামলায় নয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণ ও নথি পর্যালোচনান্তে আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক আসামিকে ধর্ষণের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও এক লাখ জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদন্ড এবং অপহরণের দায়ে তাকে আরো ১৪ বছর সশ্রম কারাদন্ড ও এক লাখ জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদন্ড প্রদান করেছেন। সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট জহুরুল হায়দার বাবু বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ রায়ের সময় আসামি পলাতক ছিলো।

  • ভেজাল ও অসাধু কর্মকা- প্রতিরোধ এবং নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আলোচনা সভা

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: জেলায় ভেজাল ও অসাধু কর্মকান্ড প্রতিরোধ এবং নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকাল ৩ টায় সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইফতেখার আহম্মেদ এর সভাপতিতে তার সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষিষ্ঠ হয়। সভায় বক্তারা সাতক্ষীরা জেলায় মাছ চাষ বেশি হওয়ায় মাছ চাষের বিভিন্ন দিক বাজারজাত ও বৈদেশিক মুদ্যা বেশি আয় করা জন্য কিভাবে মাছ চাষ করাযায় তার উপরে আলোচনা করেন। তাছাড়া বাগদা মাছ বিদেশে রপ্তানি হওয়ায় অনেক অসাধু ব্যবসায়ী তাতে বেশি অপদ্রব্য মিশিয়ে তার মান নষ্ট করছে তার পথিকারসহ মাছ চাষের নানান বিষয়ে আলোচনা করেন। এসময় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মহৎ অধিদপ্তর এর খুলনা বিভাগীয় উপ-পরিচালক রণজিৎ কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বয়রা খুলনা এর মহৎ উপ-পরিচালক মোঃ আব্দুল অদুদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী মইনুদ্দিন, বাংলাদেশ সিং এবং শিষ ফাউন্ডেশন এর ডিরেক্টর শফিউল আহম্মেদ, বি এস এফ এফ এর জাহিদ পারফেজ ও রফিকুল ইসলাম, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব এর সভাপতি অধ্যক্ষ আবু-অহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আঃ বারী, মহৎ ব্যবসায়ী ডাঃ আবুল কালাম বাবলা, ডি সি অফিসের অনিন্দিতা রায়, ডিওএফ সাতক্ষীরা এর নাজমুল হক, বি এস আর আরডি এর রফিকুল ইসলাম, ডিএফ সাতক্ষীরা এর ইনেন্সক্টর রাশিদুল ইসলাম, উপস্থিত ছিলেন বিজিবির আমন উল্লাহ ও শফিউর রহমান, কোস্ট গার্ড শ্যামনগর এর মাহবুব আলম, এমও এস-পি এল এর জি এম মোনায়েম, ফারিসা এগ্রো ফার্ম এর প্রতিনিধি মিজানুজ্জামান, ডিও এফ সাতক্ষীরা এর সাহিদুল, ডিও এফ শ্যামনগর এর ফারুক হোসাইন, ডেপশিয়া ফুডস্ লি: এর জি এম সাইফুজ্জামান, এস ইউ এফও সাতক্ষীরা এর লুৎফর রহমান, রিপন কান্তি, সেরাজ কুমার, মোঃ বদিরুজ্জামান প্রমুখ।

  • মুক্তিযোদ্ধা ও দৈনিক পত্রদূত সম্পাদক স. ম আলাউদ্দীন হত্যা  মামলার দ্রুত বিচারের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন

    মুক্তিযোদ্ধা ও দৈনিক পত্রদূত সম্পাদক স. ম আলাউদ্দীন হত্যা মামলার দ্রুত বিচারের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন

    সাবেক প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য, দৈনিক পত্রদূত সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ স. ম আলাউদ্দীন হত্যা মামলার বিচার দ্রুত সম্পন্নের দাবিতে সাতক্ষীরায় প্রতিবাদী মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ। সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে বৃষ্টি উপেক্ষা করে সংবাদকর্মীরা এ কর্মসূচি পালন করে। শহীদ স. ম. আলাউদ্দীনের কর্মময় জীবন ও সাতক্ষীরার উন্নয়নে তার অবদানের কথা তুলে ধরে খুনীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন দৈনিক পত্রদূতের সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি অধ্যাপক আনিসুর রহিম, যুগান্তর ও এনটিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি সুভাষ চৌধুরী, প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক কল্যাণ ব্যানার্জী, দৈনিক দক্ষিণের মশালের সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক ই- এলাহী, সময় টিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি মমতাজ আহমেদ বাপী, দৈনিক কল্যাণের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি কাজী শওকত হোসেন ময়না, দৈনিক করতোয়া ও দৈনিক যশোরের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি সেলিম রেজা মুকুল, দৈনিক মানবকন্ঠের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি অসীম চক্রবর্তীসহ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল বারী। এসময় ইলেক্ট্রনিক্স, প্রিন্ট ও অনলাইন গণমাধ্যমের বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তারা দৈনিক পত্রদূত সম্পাদক স. ম. আলাউদ্দীন হত্যা মামলার বিচার দ্রুত সম্পন্ন করে খুনীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসির দাবি জানান। প্রসঙ্গত: ১৯৯৬ সালের ১৯জুন রাত ১০টা ২৩মিনিটে নিজ পত্রিকা অফিসে খুন হন স. ম. আলাউদ্দীন। হত্যাকান্ডের সিআইডি সাতক্ষীরার কথিত চোরাকারবারি গডফাদার আব্দুস সবুর, খলিলুল্লাহ ঝড়ু, কিসলু, মোহন, কালাম, এসকেন, আব্দুর রউফসহ দশ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে। খুনিচক্র এ মামলার বিচার কার্যক্রম যাতে না হয় সেজন্য বারবার প্রভাব বিস্তার করে বাঁধাগ্রস্থ করেছে। ২২ বছরেও মামলাটির বিচার সম্পন্ন না হওয়ায় জেলাবাসির মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। মামলাটির ৩৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২২ জনের সাক্ষ্য সম্পন্ন হয়েছে। কয়েকজন সাক্ষী মারা গেছে। কয়েকজন সাক্ষী রয়েছেন বিদেশে।

  • কলারোয়া সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আটক ছয় বাংলাদেশীকে বিজিবির নিকট হস্তান্তর করলো বিএসএফ

    কলারোয়া প্রতিনিধি: কলারোয়া সীমান্তের বিপরীতে ভারতের তারালী বিএসএফ ক্যাম্পে আটক ছয় বাংলাদেশীকে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির নিকট হস্তান্তর করেছে বিএসএফ সদস্যরা। রবিাবর দুপুরে উপজেলা কাকডাঙ্গা সীমান্তের মেইন পিলার ১৩/৩ এস এর ৩ আরবি’র নিকট বিজিবি-বিএসএফের এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
    হস্তান্তরকৃতরা হলেন, নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার বুড়িখালী গ্রামের মৃত মঞ্জুর মোল্লার স্ত্রী মনিরা বেগম (৩২), একই উপজেলার ছিলুমপুর গ্রামের সাকু মোল্লার স্ত্রী মিরা বেগম (৫০), সাতক্ষীরার মাছখোলা গ্রামের মৃত কিনুপদ সানার স্ত্রী উর্মিলা সানা (৬০), খুলনার তেরখাদা থানার কুমিরডাঙ্গা গ্রামের গাউস শেখের ছেলে আকাশ শেখ (২৮), তার স্ত্রী পাখি বিবি (২২) ও শিশু পুত্র রিফাত শেখ (২)।
    কলারোয়ার কাকডাঙ্গা বিজিবি ক্যাম্পের নায়ক মনিরুল ইসলাম জানান, কয়েকদিন আগে ৬ বাংলাদেশী অবৈধ পথে ভারতে প্রবেশ করে। পরে তারা ভারতের তারালী এলাকায় ঘোরাঘুরি করার সময় টহলরত বিএসএফ সদস্যরা অবৈধ পথে ভারতে আসা নারী, পুরুষ ও শিশুসহ ছয় বাংলাদেশীকে আটক করে তারালী বিএসএফ ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এ ঘটনার পর আটক বাংলাদেশীদের ফেরত দেয়ার জন্য বিএসএফ সদস্যরা কলারোয়া কাকডাঙ্গা বিজিবি ক্যাম্পে পত্র মারফত জানান।
    তিনি আরো বলেন, তাদের পত্র পেয়ে রবিবার দুপুরে দিকে কাকডাঙ্গা সীমান্তে পতাকা বৈঠকের আহবান জানানো হয়। পরে বিএসএফ সদস্যরা রাজি হলে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিএসএফ সদস্যদের নিকট আটক ছয় বাংলাদেশীকে বিজিবির নিকট হস্তান্তর করা হয়। পরে তাদেরকে কলারোয়া থানায় সোর্পদ করা হয়।
    এ বিষয়ে কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার নাথ জানান, এ ঘটনায় বিজিবি বাদি হয়ে ৫ জনের নামে কলারোয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। তিনি বলেন, আটককৃতদের রবিবার আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

  • ৬ দফা দাবিতে খেতমজুর ইউনিয়নের স্মারকলিপি প্রদান

    ৬ দফা দাবিতে খেতমজুর ইউনিয়নের স্মারকলিপি প্রদান

    নিজস্ব প্রতিনিধি: ৬০ বছরোর্দ্ধ খেতমজুর, দিনমজুরদের পেনশন, মাসিক ভাতাসহ ৬ দফা দাবিতে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে জাতীয় সংসদের স্পিকার বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেছে বাংলাদেশ খেতমজুর ইউনিয়ন জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ।

    রোববার দুপুরে জেলা প্রশাসক মো. ইফতেখার হোসেনের কাছে এ স্মারক লিপি প্রদান করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা জেলা শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও সাতক্ষীরা নাগরিক আন্দোলন মঞ্চের আহবায়ক অতিরিক্ত পিপি এ্যাড. ফাহিমুল হক কিসলু, খেতমজুর ইউনিয়ন জেলা শাখার সভাপতি অজিত কুমার রাজবংশী, সিনিয়র সহ-সভাপতি কালিপদ, সাধারণ সম্পাদক নির্মল সরকার, সহ-সভাপতি আব্দুল করিম, যুগ্ম সম্পাদক আঃ আহাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন সরকার, আইন সম্পাদক প্রফুল্ল মন্ডল(ইউপি সদস্য), হাফিজুল মোড়ল, সদস্য মুক্তিযোদ্ধা সাবান আলী, ইউপি সদস্য আশুরা বেগম, অনাদী সরকার, আ: রকিব, মোছা. রহিমা বেগম, প্রকাশ, মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাত আলী, আইয়ুব আলী মোড়ল প্রমুখ।

    স্মারকলিপিতে ৬০ বছরের অধিক বয়সের খেতমজুর-দিনমজুরদের ২ লক্ষ টাকা এককালীন পেনশনভাতা এবং মাসিক ৩ হাজার টাকা ভাতার বরাদ্দ করার দাবি জানানো হয়।

    খেতমজুরসহ গ্রামীণ শ্রমজীবিদের নিবন্ধন ও কার্ড প্রদান এবং কাজের ব্যবস্থা করা। খেতমজুরদের রেশনিংয়ের ব্যবস্থা রাখা ও ১০ টাকা কেজি দরে চাল সরবরাহের ব্যবস্থা করা। খেতমজুরদের ছেলে মেয়েদের আলাদা শিক্ষা ভাতা প্রদান করা। দরিদ্র শ্রমজীবিদের বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা। খেতমজুরসহ নদী ভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্থদের বসতবাড়ি তৈরির ব্যবস্থা করার ও দাবি জানানো হয়।

    আগামী ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে খেতমজুরদের ভাগ্যের উন্নয়নের উল্লেখিত দাবি সমূহ জাতীয় সংসদের উত্থাপন ও বাস্তবায়নে সবাত্মক সহযোগিতা কামনা করেছেন খেতমজুর ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ।

  • চাঞ্চল্যকর কলেজ ছাত্র গৌতম হত্যা মামলায় সোমবার আদালতে সাক্ষী দেবেন দু’জন

    চাঞ্চল্যকর কলেজ ছাত্র গৌতম হত্যা মামলায় সোমবার আদালতে সাক্ষী দেবেন দু’জন

    বিশেষ সংবাদদাতা: আজ সোমবার চাঞ্চল্যকর কলেজ ছাত্র গৌতম হত্যা মামলায় আদালতে দ্বিতীয় পর্যায়ে দু’জন সাক্ষ্য দেবেন। রোববার সাক্ষীর জন্য দিন ধার্য থাকলেও জেলা ও দায়রা জজ সাদিকুল ইসলাম তালুকদার ব্যক্তিগত অসুবিধার কারণে যতীন সরকার ও বিশ্বনাথ সরকারের সাক্ষী গ্রহণ করেননি। তবে হাইকোটের্র জামিনের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় কবিরুল ইসলাম মিঠুকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
    আসামীরা হলেন সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার বহেরা গ্রামের আলী আহম্মেদ শাওন, ভাড়–খালি গ্রামের শাহাদাৎ হোসেন, নাজমুল হোসেন, ওমর ফারুক, নূর আহম্মেদ মুক্ত, মহাদেবনগর গ্রামের সাজু শেখ, মহসিন আলী, কবিরুল ইসলাম মিঠু, জামসেদ আলী ও ফিরোজা খাতুন।
    মামলার বিবরণে জানা যায়, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবিতে ২০১৬ সালের ১৩ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঘোনা ইউনিয়নের মহাদেবনগর গ্রামের ইউপি সদস্য গনেশ সরকারের ছেলে সীমান্ত ডিগ্রী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞানে সম্মান দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র গৌতম সরকারকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে তার বাড়ির পাশে মোকলেছুর রহমানের নির্মাণাধীন বাড়িতে হত্যা করা হয়। হত্যার আগে তার গালের মধ্যে গুলের কৌটা ঢুকিয়ে মুখে ক্রস টেপ সেঁেট দেওয়া হয়। পরে লাশের বিভিন্ন স্থানে দড়ি দিয়ে ১২টি ইট ঝুলিয়ে পার্শ্ববর্তী মোকলেছুর রহমানের পুকুরে বাঁশের সঙ্গে বেঁধে ডুবিয়ে দেওয়া হয়। নিহতের পিতা গনেশ সরকার বাদি হয়ে আলী আহম্মেদ শাওন, শাহাদাৎ হোসেন, সাজু শেখ, নাজমুল হোসেন, মুহসিন আলী, কবিরুল ইসলাম মিঠুর নামে ওই বছরের ১৬ ডিসেম্বর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
    আসামীদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী পরদিন ওমর ফারুক, নূর আহম্মেদ মুক্ত ও জামসেদের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি সম্পূরক অভিযোগ দায়ের করা হয়। নাজমুল, শাহাদাৎ ও সাজু শেখ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে।
    এ ঘটনায় পুলিশ সাজু শেখের মা ফিরোজা খাতুনকে গ্রেফতার করে। ২৯ ডিসেম্বর সম্পূরক অভিযোগটি আদালতে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে গত বছরের ৫ জানুয়ারি মমালার তদন্তভার ডিবি পুলিশে ন্যস্ত করা হয়। মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক আশরাফুল ইসলাম গত বছরের ১৮ এপ্রিল উপরোক্ত ১০ আসামীর নাম উল্লেখ করে আদালতে অভিযোগত্র দাখিল করেন। পহেলা মার্চ সকল আসামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠণ করা হয়।
    গ্রেফতারের পর থেকে শাহাদাৎ হোসেন ও নাজমুল হোসেন জেল হাজতে রয়েছেন। জামিনে মুক্তি পেয়ে ফিরোজা খাতুন, আলী আহম্মেদ শাওন ও সাজু শেখ পলাতক রয়েছেন।
    রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এ্যাড. ওসমান গনি জানান, অভিযোগ গঠনের পর আগামী ১৮,১৯ ও ২০ মার্চ সাক্ষীর জন্য প্রথম দিন ধার্য করে আলী আহম্মেদ শাওন, সাজু শেখ ও ফিরোজা খাতুনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। প্রথম দফায় মামলার বাদি গণেশ ম-ল, মুদি দোকানদার রুহুল আমিন ও পুকুর মালিত মোকলেছুর রহমান আদালতে সাক্ষী দিয়েছেন। দ্বিতীয় দফায় ২৪ ,২৫ ও ২৬ জুন দিন ধার্য করা হয়। যতীন সরকার ও বিশ্বনাথ সরকার রোববার আদালতে সাক্ষী দিতে এলে আদালত বিশেষ কারণে তা গ্রহণ না করে সোমবার দিন ধার্য করেছেন। তবে আসামী কবিরুল ইসলাম মিঠুর হাইকোর্টের জামিনের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

  • অনুর্দ্ধ-১২ ক্রিকেট কার্নিভাল উৎসব

    অনুর্দ্ধ-১২ ক্রিকেট কার্নিভাল উৎসব

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আয়োজনে এবং সাতক্ষীরা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সার্বিক ব্যবস্থাপনায় আগামী ২৮জুন সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে অ-১২ ক্রিকেট কার্নিভাল-২০১৮ অনুষ্ঠিত হবে। সে লক্ষ্যে আগামী ২৬জুন, সকাল ৯টায় সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে অ-১২ ক্রিকেট খেলোয়াড় (ছেলে ও মেয়ে) বাছাই ও দল গঠন করা হবে। অংশগ্রহণেচ্ছুক অনূর্ধ ১২ বছরের খেলোয়াড়দের (ছেলে ও মেয়ে) ঐ দিন সকাল ৯টায় ক্রিকেট পোশাকসহ জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি নিয়ে সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে উপস্থিত হতে হবে।

  • জেলাব্যাপী পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক-৫১

    জেলাব্যাপী পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক-৫১

    নিজস্ব প্রতিনিধি: জেলাব্যাপী বিশেষ অভিযান চালিয়ে ১০ মাদক ব্যবসায়ী ও জামায়াত-শিবিরের তিন নেতা-কর্মীসহ ৫১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।গত শনিবার সন্ধ্যা থেকে রবিবার সকাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। অভিযান পরিচালনাকালে বেশ কিছু মাদক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় বিভিন্ন অভিযোগে ৭টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানার ১০ জন, কলারোয়া থানার ১১ জন, তালা থানার ৫ জন, কালিগঞ্জ থানার ৭ জন, শ্যামনগর থানার ৮ জন, আশাশুনি থানার ৬ জন, দেবহাটা থানার ২ জন ও পাটকেলঘাটা থানার ২ জন।

    জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক আজম খান তাদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে।

  • পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ৪৬

    নিজস্ব প্রতিনিধি: জেলাব্যাপী পুলিশের মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযানে ৬ মাদক মামলার আসামিসহ ৪৬ জনকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার সকাল পযর্ন্ত জেলার আট থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয়েছে ১০০ বোতল ফেনসিডিল ও ৭৩ পিচ ইয়াবাসহ বেশ কিছু মাদক দ্রব্য। এসময় বিভিন্ন অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে ৭টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ৮ জন, কলারোয়া থানা থেকে ১০ জন, তালা থানা ৩ জন, কালিগঞ্জ থানা ৬ জন, শ্যামনগর থানা ৮ জন, আশাশুনি থানা ৬ জন, দেবহাটা থানা ৩ জন ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক আজম খান তাদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে।

  • মমতাজুন নাহার ঝর্ণার দাফন সম্পন্ন

    মমতাজুন নাহার ঝর্ণার দাফন সম্পন্ন

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের নির্বাহী সদস্য, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সহ-সভানেত্রী ও জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান মমতাজুন নাহার ঝর্ণা শনিবার সকাল ৯টায় সুলতানপুর ক্লাব মাঠে নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়। জানাযা নামাজে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ ইফতেখার হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুনসুর আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, এলজিইডি’র উপ পরিচালক শাহ আব্দুল সাদী, পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আসাদুজ্জামান বাবু, দেবহাটা উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গণি, সাবেক মেয়র আব্দুল জলিল, সাবেক সাংসদ ডা. মোখলেছুর রহমান, জেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ আসাদুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, প্রচার সম্পাদক শেখ নুরুল হক, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আসাদুল ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর মোস্তাক আলী, কালিগঞ্জ উপজেলার বিষ্ণপুর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ রিয়াজ উদ্দীন, দক্ষিণ শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান প্রশান্ত কুমার সরকার, আল মামুন সরদার, শেখ আমজাদ হোসেন, শেখ শফিউদ্দীন শফি, খন্দকার আরিফ হাসান প্রিন্স, শেখ নাসেরুল হক, তৈয়ব হাসান বাবু, হাসনে জাহিদ জজ, বদরুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কাজী আক্তার হোসেন, শেখ কামরুল হক চঞ্চল, শেখ মারুফুল হক, শেখ নিজাম উদ্দীন, আনারুল ইসলাম, শেখ মোসফিকুর রহমান মিল্টন, লস্কর জুনায়েদ হোসেন বায়রন সহ সাতক্ষীরা জেলা, পৌর, উপজেলাসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

  • গাড়ি চাপায় যুবক হত্যা : ডা. আনিসসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

    নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রাইভেট কার চাপা দিয়ে যুবক হত্যার ঘটনায় চালক শ্যামনগরের ডা. আনিসসহ দুইজনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা হয়েছে। নিহত যুবক শাহিন কাদিরের মামা মানবাধিকার কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এড. ফজলুর রহমান বাদি হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
    মামলায় এড. ফজলুর রহমান উল্লেখ করেন যে, গত ৩ জুন সকালে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. আনিসুর রহমান চালক না হয়েও নিজের প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো গ ৩৫-১২১১) চালিয়ে শ্যামনগর অভিমুখে যাচ্ছিলেন। খানপুর এলাকার একটি ফিলিং স্টেশনের কাছে তিনি বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মোটর সাইকেলে ধাক্কা দিলে আরোহী শাহিন কাদিরসহ দুইজন রাস্তায় পড়ে যান। নিমেষেই তিনি শাহিন কাদিরকে চাপা দিয়ে দ্রুত বেগে পালিয়ে যান। এই ঘটনার পরই শাহিন কাদিরকে শ্যামনগর হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও উক্ত ডা. আনিস তার চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আত্মগোপন করেন। পরে শাহিন কাদিরকে সাতক্ষীরা থেকে খুলনা ও পরে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আউসিইউতে ভর্তি করা হয়। তাকে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে রাখার ১৯ দিন পর ২২ জুন বিকালে মারা যায় শাহিন কাদির। তার চিকিৎসায় এ যাবত ১২ লাখ টাকারও বেশি ব্যয় হয়েছে। মামলায় তিনি আরও বলেন, শাহিন কাদিরের সাথে ডা. আনিসের সম্প্রতি একটি বিষয়ে ঝগড়া হয়। এ সময় তিনি তাকে দেখে নেবেন বলে হুমকি দেন। এর মাত্র কয়েকদিন পর শাহিন কাদিরকে (২২) হত্যার উদ্দেশ্যে ডা. আনিস সম্পূর্ণ সুস্থ মস্তিস্কে গাড়ি চাপা দিয়ে পালিয়ে যান।

  • দৈনিক সাতনদী সম্পাদকসহ চারজনকে লিগ্যাল নোটিশ

    নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত সাতনদী পত্রিকায় গত ১৫ জুন এর সখ্যায় সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের বিরুদ্ধে আপত্তিকর ও মানহানিকর সংবাদ প্রকাশ করারর অভিযোগে লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। গত ২১ জুন সাতনদী পত্রিকার সম্পাদক হাবিবুর রহমান, জাহাঙ্গীর আলম, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান ও বার্তা সম্পাদক মোজাফফর রহমানকে ডাকযোগে নোটিশ পাঠানো হয়।
    জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলামের পক্ষে অ্যাড. এসএম শরিফ আজমীর হুসাইন স্বাক্ষরিত লিগ্যাল নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ১৫ জুন সাতনদী পত্রিকার প্রথম পাতায় ‘জেলা পরিষদের সদস্যরা তহবিল লুটপাটে বেপরোয়া’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে অফিস সজ্জিতকরণ ও কক্সবাজার ভ্রমনে অবৈধভাবে তহবিল থেকে ২৬ লাখ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলা পরিষদের সচিবের কক্ষের নেমপ্লেট সরিয়ে সেখানে জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সৈয়দ আমিনুর রহমানের অফিস করা হয়েছে। আসবাবপত্র ও এসি বাবদ অবৈধভাবে সাড়ে তিন লাখ টাকা খরচ করা হয়েছে। টেন্ডার ছাড়াই জেলা পরিষদের তহবিল থেকে ওইসব টাকা খরচ করা হয়েছে। ক্রয় কমিটি করে অবৈধভাবে তার সভাপতি করা হয়েছে সৈয়দ আমিনুর রহমানকে। ১৯ জন সদস্যের জন্য ২০ লাখ টাকা খরচ করে অফিস সাজানো হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে যে, কক্সবাজার ভ্রমন বাবদ জেলা পরিষদ তহবিল থেকে তিন লাখ টাকা খরচ করা ও আপ্যায়ন খরচ বাবদ চেয়ারম্যান সাহেক প্রতি মাসে ২০ হাজার ও সদস্যরা ১০ হাজার টাকা নিয়ে থাকেন। স্বাক্ষ্য প্রমাণাদি ছাড়াই এ ধরনের মিথ্যা, ভুয়া ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করে নোটিশ প্রাপ্তির তিন কার্য দিবসের মধ্যে জবাব না দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।

  • দৌরত্ম বেড়েছে ক্লিনিক সমুহের :

    দৌরত্ম বেড়েছে ক্লিনিক সমুহের :

     

    বর্তমান সিভিল সার্জনের ব্যর্থতায় ভেঙ্গে পড়েছে সাতক্ষীরার চিকিৎসা সেবা,
    নিজস্ব প্রতিবেদ: সাতক্ষীরার চিকিৎসা সেবা বর্তমানে সবচেয়ে নৈরাজ্যময়। বর্তমান সিভিল সার্জনের সীমাহীনা দূর্নীতি ও দায়িত্ব পালনের অযোগ্যতার ফলে ক্লিনিক ব্যবসা রমরমা। আর সাধারণ মানুষকে চিকিৎসা সেবার পরিবর্তে চিকিৎসা বানিজ্যের কবলে পড়ে গাট কাটার শিকার হতে হচ্ছে।
    বর্তমান সরকারের প্রথম থেকে সাতক্ষীরার চিকিৎসা সেবার মান দ্রুত উন্নতির দিকে এগুতে শুরু করে। বিশেষ করে এ এফ এম রুহুল হক স্বাস্থ্য মন্ত্রি হওয়ার পর থেকে সাতক্ষীরার চিকিৎসা সেবার বেশ পরিবর্তন আসে। পরবর্তিতে প্রধানমন্ত্রির প্রতিশ্রুত সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হওয়ায় চিকিৎসার মান গুনগত ভাবে বৃদ্ধি পায়। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হয়ে উঠে সাধারণ মানুষের প্রধান চিকিৎসা গ্রহনের ঠিকানা। এ সময় গুলোতে সিভিল সার্জন হিসেবে যে সকল ব্যক্তিরা দায়িত্ব পালন করেন, তারা প্রায় সকলে তাদের নিজস্ব নৈপুন্যতা দিয়ে চিকিৎসা প্রশাসনকে গতিশীল রাখেন। কিন্তু বর্তমান সিভিল সার্জন দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে সাতক্ষীরার চিকিৎসা সেবার পারদ নিন্মমুখি হতে শুরু করে। তাঁর অযোগ্যতার কারণে যোগ্যতা সম্পন্ন চিকিৎসকরা মেডিকেল কলেজের সাথে যুক্ত হতে থাকেন। ফলে সদর হাসপাতালে সৃষ্টি হয়েছে চিকিৎসক সংকট। সম্প্রতি দুজন শিশু মারা যায় চিকিৎসক না থাকায় চিকিৎসা সেবা না পেয়ে। অন্যদিকে এ সুযোগ গ্রহন করেছে ক্লিনিক ও ডায়গোনেস্টিক কেন্দ্র সমুহ। এক্ষেত্রে প্রথম সারীতে আসে ডক্টরস ল্যাব। সদর হাসপাতালের চিকিৎসকদের মূল ঠিকানা এখানে। সদর হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণকারীদের অধিকাংশের প্যাথলজিক্যাল পরিক্ষার জন্য প্রেরন করা হয়ে থাকে ডক্টরস ল্যাবে বলে অভিযোগ রয়েছে।
    ডক্টরস ল্যাব সাতক্ষীরা অঘোষিত চিকিৎসা ব্যবসার ডন । মালিক পক্ষের ক্ষতাশীনদের সাথে আত্মিয়তার বদৌলতে তারা পয়সা পাওয়া যাবে না বুঝলে সে রোগির চিকিৎসার প্রতি দেখায় চরম অনিহা। তাদের এ অনিহার শিকার হলের সদ্যপ্রয়াত সকলের প্রিয় ঝর্ণা বু। আর ২০১৩ তে জামাত-বিএনপির সন্ত্রাসী হামলার শিকার ছাত্রনেতা মামুন। রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা থাকায় তাদের দুজনের খবর বাইরে আসে। আর যাদের এ সম্পর্ক নেই তাদের অশ্রু নিরবে অনেক্ষেত্রে হুমকি ধামকিতে শুকিয়ে যায়। অবশ্য ল্যাব কতৃপক্ষ ক্ষমা চেয়ে ও রাজনৈতিক সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে বিষয় দুটির নিস্পত্তি করেন।
    বর্তমান সিভিল সার্জন ক্লিনিক গুলো থেকে নিয়মিত আর্থিক সুবিধা গ্রহন করায় সারা সাতক্ষীরাতে ব্যঙের ছাতার মত ক্লিনিক তৈরী গড়ে উঠেছে যেমন, তেমনি অপচিকিৎসায় শিকার হয়ে ভুগতে হচ্ছে সাধারন চিকিৎসা গ্রহনকারী মানুষদের। প্রাথমিক শর্ত পূরণ না করেও দিব্যি ক্লিনিক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে নিরাপদে সদর ও উপজেলা পর্যায়ের অনেক ক্লিনিক। স্থানীয় জনগনের অভিযোগের ভিত্তিতে সংবাদপত্রে তথ্য উঠে আসলেও একটিতে তদন্ত করেছেন এমন উদাহরণ এখনও তৈরী হয়নি।
    এতই দায়িত্বহীন বর্তমান সিভিল সার্জন যে শ্যামনগর হাসপাতালের দায়িত্বশীল চিকিৎসের নিজস্ব গাড়ী চাকায় চালনারত অবস্থায় একজন সাধারন মানুষ হত্যা হলেও কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেনি বলে অভিযোগ রয়েছে। শ্যামনগর হাসপাতালের এ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে রয়েছে মাদকগ্রহনেরও অভিযোগ।
    সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের অব্যবস্থার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কয়েকটি সভায় হাসপাতাল স্বাস্থ্যসেবা কমিটির সভাপতি এমপি মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
    সাতক্ষীরা সার্বিক চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি গঠন পূর্ব্বক কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করার বিষয়টি সাতক্ষীরার সুধিমহল প্রত্যাশা করে। স্থানীয় অভিজ্ঞ মহল মনে করে চলতি বছরের শেষে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনের আগেই সাতক্ষীরা চিকিৎসা ক্ষেত্রে নৈরাজ্য কাটিয়ে চিকিৎসা সেবা জনগনের দোড়গোড়ায় পৌঁছাতে স্থানীয় সংসদ সদস্যদের তৎপর হওয়া জরুরী। অন্যথায় সাধারণ মানুষের কাছে সরকারের সফলতার বিরুপ বার্ত যাবে।

  • জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মমতাজুননাহার ঝর্ণার মৃত্যুতে এমপি রবি’র    ও জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের শোক

    সাতক্ষীরা জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও জাতীয় মহিলা সংস্থা জেলা শাখার চেয়ারম্যান মমতাজুননাহার ঝর্ণার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা সদর আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো-০০০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।শোক বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাতক্ষীরা জেলা মহিলা আওয়ামীলীগ একজন দক্ষ কর্মীকে হারাল।  এ ক্ষতি কখনও পুরণ হওয়ার নয়। সাতক্ষীরার বিভিন্ন মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকার্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।

    সাতক্ষীরা জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের শোক

    সাতক্ষীরা জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভানেত্রী সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য মিসেস রিফাত আমিন ও সাধারণ সম্পাদিকা জ্যোৎন্সা আরাসহ জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সকল নেতৃবৃন্দ।  সবার প্রিয় মমতাজুননাহার ঝর্ণা ছিলেন জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও জাতীয় মহিলা সংস্থা জেলা শাখার চেয়ারম্যান। সবার প্রিয় এই মানুষটি সারাটা জীবন সাতক্ষীরা মহিলা আওয়ামীলীগ ও জাতীয় মহিলা সংস্থাকে সংগঠিত করে অধিকার সম্মান আদায়সহ বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন। সাতক্ষীরা জেলা মহিলা আওয়ামীলীগ একজন দক্ষ কর্মীকে হারাল। তার এ ক্ষতি কখনও পুরণ হওয়ার নয়। জেলা মহিলা আওয়ামীলীগসহ সাতক্ষীরার বিভিন্ন মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।