Category: শোক সংবাদ

  • না ফেরার দেশে সৈয়দ আবুল মকসুদ

    না ফেরার দেশে সৈয়দ আবুল মকসুদ

    অনলাইন প্রতিবেদক   :

    না ফেরার দেশে সৈয়দ আবুল মকসুদ

    গান্ধীবাদী হিসেবে পরিচিত দেশের খ্যাতিমান সাংবাদিক-কলামিস্ট, গবেষক ও নাগরিক আন্দোলনের নেতা সৈয়দ আবুল মকসুদ আর নেই। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার তিনি রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

    সৈয়দ আবুল মকসুদের ছেলে সৈয়দ নাসিফ মকসুদ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জানান, বিকালে বাবা হঠাৎ করে শ্বাসকষ্টে ভুগলে আমরা তৎক্ষণিকভাবে তাকে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে আসি। এর একটু আগে তিনি মারা যান।

    সৈয়দ আবুল মকসুদ বাংলাদেশের রাজনীতি, সমাজ, সাহিত্য ও সংস্কৃতিসহ সমসায়িক বিষয় নিয়ে সংবাদপত্রে কলাম লিখে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার রচিত বইয়ের সংখ্যা চল্লিশের ওপর। বাংলা সাহিত্যে সামগ্রিক অবদানের জন্য তিনি ১৯৯৫ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন।

    পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সৈয়দ আবুল মকসুদ ১৯৪৬ সালের ২৩ অক্টোবর মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার এলাচিপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা সৈয়দ আবুল মাহমুদ ও মা সালেহা বেগম। শৈশব থেকে আবুল মকসুদ দেশি বিদেশি বিভিন্ন পত্রিকা পড়ার সুযোগ পান।

    সৈয়দ আবুল মকসুদের কর্মজীবন শুরু হয় ১৯৬৪ সালে এম আনিসুজ্জামান সম্পাদিত সাপ্তাহিক নবযুগ পত্রিকায় সাংবাদিকতার মাধ্যমে। এটি ছিল পাকিস্তান সোশ্যালিস্ট পার্টির মুখপত্র। পরে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি সমর্থিত সাপ্তাহিক ‘জনতা’য় কাজ করেন কিছুদিন। পরে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় যোগ দেন। ২০০৮ সালের ২ মার্চ সংবাদ সংস্থার সম্পাদকীয় বিভাগের চাকরি ছেড়ে দেন। তিনি দৈনিক প্রথম আলোর একজন নিয়মিত কলামিস্ট। এই দৈনিকে ‘সহজিয়া কড়চা’ এবং ‘বাঘা তেঁতুল’ শিরোনামে তিনি সমাজ, রাজনীতি, সাহিত্য-সংস্কৃতি নিয়ে কলাম লেখেন।

    সৈয়দ আবুল মকসুদ সাহিত্যিক হিসেবেও খ্যাতিমান ছিলেন। ১৯৮১ সালে তার কবিতার বই বিকেলবেলা প্রকাশিত হয়। ১৯৮৭ সালে তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ দারা শিকোহ ও অন্যান্য কবিতা প্রকাশিত হয়। মানবাধিকার, পরিবেশ, সমাজ ও প্রেম নিয়ে তিনি কবিতা লিখেছেন। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বুদ্ধদেব বসু, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী, মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী প্রমুখ প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদদের জীবন ও কর্ম নিয়ে গবেষণা করেছেন।

    আব্দুল হামিদ খান ভাসানীকে নিয়ে তিনি লিখেছেন মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাষানীর জীবন, কর্মকাণ্ড, রাজনীতি ও দর্শন (১৯৮৬) ও ভাসানী কাহিনী (২০১৩)। ভাসানী কাহিনীতে তিনি ভাসানীর বৈচিত্র্যময় ও ঘটনাবহুল দীর্ঘ জীবন এবং তার রাজনৈতিক দর্শন বর্ণনা করেছেন। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহকে নিয়ে লিখেছেন সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর জীবন ও সাহিত্য (২০১১) ও স্মৃতিতে ওয়ালীউল্লাহ (২০১৪)। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর জীবন ও সাহিত্য গ্রন্থে তিনি সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর জীবন ও তার সাহিত্যকর্ম নিয়ে লিখেছেন। এ ছাড়া, তৎকালীন সময়ের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক দিকগুলো তুলে ধরেছেন। তিনি বিভিন্ন নাগরিক ইস‌্যুতেও সোচ্চার ছিলেন।

  • এটিএম শামসুজ্জামান মারা গেছেন

    এটিএম শামসুজ্জামান মারা গেছেন

    এটিএম শামসুজ্জামান মারা গেছেন

    এটিএম শামসুজ্জামান

    মশাল অনলাইন ডেস্ক:

    একুশে পদক পাওয়া জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান (৮০) মারা গেছেন। শনিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

    তার মেয়ে কোয়েল আহমেদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানা অসুখে ভুগছিলেন এটিএম শামসুজ্জামান। রক্তে অক্সিজেন লেভেল কমে যাওয়ায় গত বুধবার সকালে পুরান ঢাকার আজগর আলী হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু হাসপাতালে থাকতে না চাওয়ায় শুক্রবার বিকেলে তাকে বাসায় নিয়ে আসা হয়। এর আগেও একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিনি। গেল বছরের ৩০ এপ্রিল তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।

    এটিএম শামসুজ্জামান ১৯৪১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর নোয়াখালীর দৌলতপুরে নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬১ সালে পরিচালক উদয়ন চৌধুরীর ‘বিষকন্যা’ সিনেমায় সহকারী পরিচালক হিসেবে প্রথম কাজ শুরু করেন। তিনি প্রথম কাহিনি ও চিত্রনাট্য লিখেছিলেন ‘জলছবি’ সিনেমার জন্য।

    অভিনেতা হিসেবে এটিএম শামসুজ্জামানের অভিষেক ১৯৬৫ সালে। এরপর ১৯৭৬ সালে আমজাদ হোসেন পরিচালিত ‘নয়নমণি’ চলচ্চিত্রে খলনায়ক হিসেবে তিনি আলোচনা আসেন।

    ২০০৯ সালে ‘এবাদত’ নামের প্রথম সিনেমা পরিচালনা করেন এটিএম শামসুজ্জামান।

    ১৯৮৭ সালে কাজী হায়াৎ পরিচালিত ‘দায়ী কে’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান তিনি। ২০১২ সালে রেদওয়ান রনি পরিচালিত ‘চোরাবালি’ ছবিতে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয়ের জন্যে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান এটিএম শামসুজ্জামান। ৪২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন এই অভিনেতা।

  • সামেক হাসপাতালে দুই জনের মৃত্যু

    সামেক হাসপাতালে দুই জনের মৃত্যু

    নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮ ঘন্টার ব্যবধানে এক নারীসহ দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে, জেলায় করোনার উপসর্গ নিয়ে আজ পর্যন্ত মারা গেছেন অন্ততঃ ১৫২ জন। আর ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরো ৩২ জন। বৃহস্পতিবার ভোর ৪ টা থেকে দুপুর ১২ টার মধ্যে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়
    মৃত ব্যক্তিরা হলেন,আশাশুনি উপজেলার বদরতলা ছয়কোনা গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের স্ত্রী রাবেয়া (৬৮) ও একই উপজেলার গোয়ালডাঙ্গা গ্রামের পুলিন মিস্ত্রীর ছেলে রনজিত মিস্ত্রী (৫৫)।
    মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, জ¦র, সর্দি, কাশি, শ^াসকষ্ট, নিউমোনিয়া ও ডায়াবেটিসসহ নানা উপসর্গ নিয়ে গত ১৬ ফেব্রুয়ারী রাবেয়া নামের ওই নারী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোর ৪ টার দিকে তিনি মারা যান। এদিকে, একই উপসর্গ নিয়ে গত ১২ ফেব্রয়ারী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে ভর্তি হন রনজিত মিস্ত্রী। তিনিও বেলা ১২ টার দিকে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাদের নমুনা সংগ্রহ করে করোনা পরীক্ষার জন্য পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।
    সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন ডাঃ হুসাইন শাফায়াত বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে মৃত ওই দুই ব্যক্তির লাশ দাফন ও সৎকারের অনুমতি দেয়া হয়েছে।

  • বীর মুক্তিযোদ্ধা নসির সরদার এর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত

    বীর মুক্তিযোদ্ধা নসির সরদার এর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত

    বীর মুক্তিযোদ্ধা নসির সরদার এর নামাজে জানাজা গুমানতলী মাদ্রাসা মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় পূর্বে মরহুমের প্রতি গার্ড অফ অনার প্রদর্শন করা হয়।

    শ্যামনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) নেতৃত্বে একদল চৌকশ পুলিশ বাহিনী গার্ড অব অনার প্রদান করেন।জানায় অংশ নেন সাবেক সাংসদ একে ফজলুল হক, শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউল হক দোলন, জাসদ কেন্দ্রিয় উপদেষ্ঠা বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজ, জাসদ শ্যামনগর উপজেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ হারুন-অর-রশীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মহাসীন উল মূলক, ঈশ্বরীপুর ইউপি চেয়ারম্যান এড. সাবেক চেয়রম্যান সাদেকুর রহমান, শ্যামনগর আতরজান মহিলা মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ও দৈনিক দক্ষিনের মশাল সম্পাদক আশেক-ই-এলাহী, ও সাতক্ষীরা কেন্দ্রিয় সমবায় ব্যংকের চেয়ারম্যান খলিলুল্লাহ ঝড়ুুসহ অনেকেই।

  • চিরনিদ্রায় শায়িত সুচিত্রা পান্ডে : শোক

    চিরনিদ্রায় শায়িত সুচিত্রা পান্ডে : শোক

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: গত ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ দুপুর ২.২০ টায় সাতক্ষীরা বাগানবাড়ী চালতেতলাস্থ বাসভবনে সনামধন্য হোমিও চিকিৎসক ডাঃ লুকাস পান্ডের মাতা সুচিত্রা পান্ডে, স্বামী- মৃত যোসেফ পান্ডে, সকলকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে পরম করুনাময়ের ডাকে সাড়া দিয়ে পরপারে চলে গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
    সুচিত্রা পান্ডের মৃত্যুতে মিশন এলাকা, বাগানবাড়ী, বাটকেখালী, কুখরালী, সুলতানপুর এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। ৯ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১.০০টায় তার মৃত দেহ সাতক্ষীরা খ্রীষ্টরাজের গীর্জায় নিয়ে আসা হয় এবং ফাদার নরেন জে, বৈদ্যের খ্রীষ্টযাগ-প্রার্থনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার আত্মার শান্তি, কল্যাণ কামনা করার পর চালতেতলাস্থ মিশনের কবর স্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। অন্তোষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে ফাদার, সিস্টার ও বিভিন্ন ধর্মের শুভাকাঙ্খী, আত্মীয় স্বজন ও ভক্ত জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন।
    জীবদ্দশায় সুচিত্রা পান্ডে ছিলেন খুবই শান্ত, অমায়িক ভদ্র ও নম্র স্বভাবের এবং অতিথি পরায়ন। আমরা কখনো তাকে রাগ করতে দেখিনি। সব সময় হাসি খুশি ছিলেন। প্রার্থনাশীল মানুষ ছিলেন তিনি। প্যারিশের বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক কাজে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতেন।
    মৃতকালে তিনি ৮ পুত্র ৬কন্যা সহ অগনিত আত্মীয় গুনগ্রাহী রেখে যান। তার মৃত্যুতে সাতক্ষীরা মিশনের ফাদার লরেন্স ভালোত্তি, ফাদার নরেন জে. বৈদ্য, সিস্টার তেরেজা গোমেজ, সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় সক্রিয় খ্রীষ্টীয় সমাজের সাধারণ সম্পাদক পৌল সাহা, জনহালদার, নির্মল সরদার, শ্যামসন বিশ্বাস, বিজয় সরদার, বিকাশ মন্ডল, বিপ্লব সাহা, প্রত্যুষ গাইন, সবিতা, তেরেজিনা সাহা, নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক আনিসুর রহিম, মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, ৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজী ফিরোজ হোসেন, অনিমা রাণী মন্ডল, কাউন্সিলর শাহিনুর রহমান শাহীন, শেখ আনোয়ার হোসেন মিলন, তরঙ্গ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মনিরুল ইসলাম, মোঃ মনির উদ্দীন মাস্টার, আলহাজ্ব রাশিদুজ্জামান এক বিবৃতিতে গভীর শোক ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।

  • দেবহাটা প্রেসক্লাব সভাপতি লিটু’র শ্বাশুড়ীর মৃত্যুতে শোক

    দেবহাটা প্রেসক্লাব সভাপতি লিটু’র শ্বাশুড়ীর মৃত্যুতে শোক

    দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটা প্রেসক্লাব সভাপতি আব্দুর রব লিটু’র শ্বাশুড়ী আছিয়া খাতুন (৭৮) মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন। তিনি সাতক্ষীরা সদরের মরহুম আবু বকর গাজীর স্ত্রী। বেশ কিছুদিন যাবত তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন। শুক্রবার বিকাল ৪টা ২০ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মরহুমা আছিয়া খাতুনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জাানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে দেবহাটা প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দরা। প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান শাওন স্বাক্ষরিত এক শোক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অন্যান্য বিবৃতিদাতারা হলেন প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওহাব, সহ-সভাপতি আবু হুরাইরা, রাজু আহমেদ, যুগ্ম সম্পাদক মোমিনুর রহমান, নির্মল কুমার মন্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক মীর খায়রুল আলম, দপ্তর সম্পাদক আজিজুল হক আরিফ, অর্থ সম্পাদক কবির হোসেন, ক্রীড়া ও সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক আরাফাত হোসেন লিটন, কার্যনির্বাহী সদস্য এসএম নাসির উদ্দীন, এমএ মামুন, সদস্য দিপঙ্কর বিশ্বাস, সুমন পারভেজ বাবু, বায়েজিদ বোস্তামী উজ্জ্বল, কেএম রেজাউল করিম, সাংবাদিক এসকে অভি, সজল ইসলাম, ফরহাদ হোসেন নীলয়, শাহিন হোসেন প্রমুখ।

  • মুনসুর আহমেদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া

    মুনসুর আহমেদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া

    নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ এর রূহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকাল ৪টায় শিল্পকলা মিলনায়তনে সাতক্ষীরা জেলা যুবলীগের আয়োজনে এবং ভোরের পাতা গ্রুপের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল হক নান্টুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ¦ নজরুল ইসলাম। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও ভোরেরপাতা গ্রুপ অফ কোম্পানীর চেয়ারম্যান ড. কাজী এরতেজা হাসান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, আওয়ামীলীগ মনোনীত পৌর মেয়র প্রার্থী শেখ নাসেরুল হক। জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক আ.হ.ম তারেক উদ্দিন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক জি এম ওয়াহিদ পারভেজ, জেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক প্রভাষক আফছার উদ্দীন, সাবেক ছাত্রনেতা ও ভোরের পাতার সম্পাদক কাজী হেদায়েত হোসেন রাজ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আ: রশিদ, জেলা তাঁতীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো: আলমগীর, সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান, শ্যামনগর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি গাজী গোলাম মোস্তফা, দেবহাটা উপজেল যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্নুর, পৌর যুবলীগের আহবায়ক মনোয়ার হোসেন, কলারোয়া উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি শেখ মাসুমুজ্জামান মাসুম, সরকারী কলেজ ছাত্রলীগের (সাবেক) কাজী সাহেদ পারভেজ ইমন। উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আকতার হোসেন, আতাউর রহমান, সদস্য নাজমুন নাহার মুন্নি, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান অসলে, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ শফিউদ্দীন, জেলা যুবলীগ নেতা তুহিনুর রহমান, যুবলীগ নেতা মামুন, অপু, রবিন, বিপুলসহ আওয়ামীলীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের নেতা ও কর্মীবৃন্দ। সঞ্চালনায় করেন, সাতক্ষীরা জেলা যুবলীগের সদস্য স ম আব্দুস সাত্তার।

  • ডা.প্রদীপ চট্রাপাধ্যায় আর নেই: শোক

    ডা.প্রদীপ চট্রাপাধ্যায় আর নেই: শোক

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: তালা উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের ডা. প্রদীপ চট্রাপাধ্যায়(৫৭) আর নেই।রবিবার রাত আনুমানিক সাড়ে ১০ টার দিকে হৃদরোগজনিত কারনে নিজ বাড়ি জালালপুরে মৃত্যুবরণ করেছেন।
    ডা.প্রদীপ চট্রাপাধ্যায় জালালপুর গ্রামের মৃত তারপদ চট্রাপাধ্যায়ের পুত্র ও তালা উপজেলা জাতীয় পার্টির কার্যকারী সদস্য, জালালপুর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সহ-সভাপতি এবং কপোতাক্ষ সাহিত্য পরিষদের সহ-সভাপতিসহ গ্রাম্য ডাক্তার হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন। মৃত্যু কালে তিনি স্ত্রী,২ পুত্র সন্তান সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। সোমাবার জালালপুর শ্মাশানে তার দাহ কার্য সম্পন্ন করা হয়েছে।
    এদিকে তার মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছেন তালা উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি এসএম নজরুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক এসএম আলাউদ্দীন, যুবসংহতীর সাধারন সম্পাদক শেখ আমিনুল ইসলাম, জেলা জাতীয় ছাত্র সমাজের সি.সহ-সভাপতি বি এম জুলফিক্কার রায়হান,সাধারণ সম্পাদক এসএম আকরামুল ইসলাম, তালা উপজেলা ছাত্র সমাজের সভাপতি নজরুল ইসলাম রাজু,সাধারণ সম্পাদক ইউনুচ আলী সরদার, , সরকারী কলেজ ছাত্র সমাজের সাধারণ সম্পাদক শেখ ইমরান হোসেন, জাতীয় কৃষক পাটির সভাপতি শেখ মহসিন উল্ল্যাহ, জাতীয় সৈনিক পাটির সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম খাঁ, জাতীয় ওলামাপাটি’র সভাপতি ডাঃ মোঃ ঈদ্রিস আলী, জাতীয় মৎস্যজীবী পাটির সভাপতি মোঃ আবু হায়াত নিকারী, জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পাটীর সভাপতি প্রভাষক মোঃ কামরুল ইসলাম,জাতীয় তরুন পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বিএম বাবলুর রহমান, জাতীয় মহিলা পাটির কাজী রেহেনা আক্তারসহ ইউনিয়ন জাতীয় পার্টি ও অঙ্গ সহোযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
    এছাড়া কপোতাক্ষ সাহিত্য পরিষদের উপদেষ্টা মন্ডলী, ও সভাপতি ইন্দ্রজিৎ দাশ বাপী সহ সকল সদস্যবৃন্দ গভীর শোক জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।

  • মুনসুর আহমেদের সুস্থ্যতা কামনায় দোয়া

    মুনসুর আহমেদের সুস্থ্যতা কামনায় দোয়া

    দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটার কৃতি সন্তান, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাবেক সাংসদ ও পারুলিয়া আহছানিয়া মিশনের সভাপতি মনসুর আহমেদ অসুস্থ থাকায় তার আশু রোগমুক্তি ও সুস্থ্যতা কামনায় দেবহাটায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার মাগরিবের নামাজ শেষে পারুলিয়া আহছানিয়া মিশনের সাধারণ সম্পাদক জামাল বিশ্বাসের পরিবারের পক্ষ থেকে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। এসময় পারুলিয়া আহছানিয়া মিশনের জমিদাতা মোসলেহউদ্দিন মুকুল, সহ-সভাপতি শাহাবুদ্দিন বিশ্বাস আবারা, সহ-সভাপতি রজব আলী মোল্ল্যা, সাধারণ সম্পাদক জামাল বিশ্বাস, নাজমুল হোসেন, সদস্য রফিকুল ইসলাম, জিয়াদ আলী, গোলাম ফারুক, মোস্তফা কামাল সরদার, আব্দুল্লাহ মোল্ল্যা, সাফায়েত হোসেন বাচ্চু, সরদার ইদ্রিস আলী, খোকন হোসেন, হাফিজসহ আহছানিয়া মিশনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

  • আসলাম হোসেনের মৃত্যুতে বিভিন্ন সংগঠনের শোক

    আসলাম হোসেনের মৃত্যুতে বিভিন্ন সংগঠনের শোক

    যশোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক নওয়াপাড়া পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক এবং নওয়াপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি আসলাম হোসেনের মৃত্যুতে গভীর শোক, বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছেন সাতক্ষীরা জেলা সাংবাদিক ফোরাম (রেজিঃ নং ৫৮৩/০৪) এর নেতৃবৃন্দ…(তথ্য বিবরণী)।
    বিবৃতি দাতারা হলেন সাতক্ষীরা জেলা সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মোঃ শহিদুল ইসলাম (দৈনিক প্রবাহ), প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারন সম্পাদক শেখ আমিনুর হোসেন ( দৈনিক দেশ, তৃতীয় মাত্রা ও দেশ টাইমস), সিনিয়র সহ-সভাপতি মোশাররফ হোসেন আব্বাস (দৈনিক দক্ষিণের মশাল), সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা কাজী নাছির উদ্দীন (দৈনিক আমার সংবাদ), যুগ্ম-সম্পাদক শেখ বেলাল হোসেন (দৈনিক গণজাগরণ), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ জিয়াউর রহমান জিয়া (দৈনিক বঙ্গজননী), অর্থ সম্পাদক মোতাহার নেওয়াজ মিনাল (দৈনিক কাফেলা), ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাহফিজুল ইসলাম আক্কাজ (দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা), কার্য্য নির্বাহী সদস্য মোঃ আবুল কালাম (সাপ্তাহিক মুক্তস্বাধীন), খন্দকার আনিছুর রহমান তাজু (দৈনিক যুগের বার্তা), আরীফ মাহমুদ (দৈনিক যায়যায়দিন), মোঃ আব্দুল মতিন (দৈনিক যায়যায়দিন, দৈনিক দেশ সংযোগ), মোঃ হেলাল উদ্দীন (ক্রাইম প্রতিদিন, সিপি টিভি), কাজী ফখরুল ইসলাম রিপন (দৈনিক সোনালীবার্তা) ও এ এইচ এম তুমু (দৈনিক তৃতীয় মাত্রা)।



    মৎস্যজীবী লীগের শোক


    যশোর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবি লীগের আহবায়ক মোঃ আবু তোহা এক বিবৃতিতে দৈনিক নওয়াপাড়া পত্রিকার সম্পাদক ও নওয়াপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি আসলাম হোসেনের অকাল মৃত্যুতে যশোর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবি লীগের পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করেছেন…(তথ্য বিবরণী)।

  • ঝাউডাঙ্গায় মেম্বার বিমলের মায়ের পরলোক গমন

    ঝাউডাঙ্গায় মেম্বার বিমলের মায়ের পরলোক গমন


    নিজস্ব প্রতিবেদক: সদর উপজেলার ১১নং ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের হাজিপুর গ্রামের ৩নং ওর্য়াড ইউপি সদস্য বিমল চন্দ্র ঘোষের মা সুবলা ঘোষ(৮৫) বার্ধক্যজনিত কারণে পরলোক গমন করেছে। বুধবার বেলা ১১ ঘটিকায় নিজ বাসভবনে পরলোক গমন করেন। তার মৃত্যুতে শেষবারের মত দেখতে ছুটে যান ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজমল উদ্দিন, ইউপি সচিব হাবিবুর রহমান, পাপড়ী এগ্রো লিমিটেডের পরিচালক মাসুদুর রহমান, ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি রমজান আলী বিশ্বাস, মহাশ্মশান মন্দির কমিটি সাধারণ সম্পাদক জয়দেব কুমার ঘোষ, সিনিয়র যুবলীগ নেতা সোহরাব হোসেন সাজুসহ ইউনিয়নের সকল ইউপি সদস্য ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। মৃত্যুকালে তিনি তার পাঁচ ছেলেসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে গেছেন। বুধবার বিকালে ঝাউডাঙ্গা মহাশ্মশানে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয়।

  • কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুনকে ফুলেল শ্রদ্ধায় বিদায়

    কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুনকে ফুলেল শ্রদ্ধায় বিদায়

    অনলাইন রিপোর্টার ॥ একুশে পদকপ্রাপ্ত কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুনকে ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ করা হয়েছে।

    সোমবার বাংলা একাডেমির নজরুল মঞ্চের পাদদেশে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার মরদেহ রাখা হয়।

    সেখানে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত মন্ত্রী, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, অভিনেতা-অভিনেত্রী ও লেখকসহ তার ভক্ত, পাঠক-অনুরাগীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তাকে স্মরণ করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

    এ সময় তথ্যমন্ত্রী, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলা একাডেমি, জাতীয় কবিতা পরিষদ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, ছোটকাকু ক্লাব, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি, টেলিভিশন, নাট্যশিল্পী ও নাট্যকার সংসদ, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিবেশক সমিতি, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতিসহ বিভিন্ন পেশাজীবী ও সেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

    রাবেয়া খাতুনের পরিবারের পক্ষে মুকিত মজুমদার বাবু গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, আপনারা সবাই তার জন্য দোয়া করবেন। পরপারে যেন তিনি শান্তিতে থাকেন, সেজন্য সবার কাছে আমি দোয়া কামনা করছি। তিনি আমাদের জন্য অনেক লেখা উপহার দিয়েছেন। তিনি তার লেখার মধ্য দিয়ে আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন।

    পরিবার থেকে জানানো হয়েছে, বাংলা একাডেমি থেকে তার মরদেহ চ্যানেল আই ভবনে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে বিকেল ৩টায় জানাজার পর বনানী কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করা হবে।

    বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন রাবেয়া খাতুন। অর্ধশতাধিক উপন্যাস ও চার শতাধিক গল্প লিখেছেন তিনি। এমন একজন লেখিকার চলে যাওয়া বাংলা সাহিত্যের অপূরণীয় ক্ষতি। তার চেয়ে বড় কথা, তিনি যেই সময়ে সাহিত্য রচনা শুরু করেছিলেন, সেই সময়ে নারীদের ক্ষেত্রে সেটা খুব সহজ ছিল না। কিন্তু তিনি তার কাজে সফল হয়েছেন।

    শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তথ্যমন্ত্রী

    মন্ত্রী বলেন, বাংলা সাহিত্যে রাবেয়া খাতুনের মতো খুব বেশি লেখিকা পাওয়া যাবে না। তার প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। প্রার্থনা করছি, তার আত্মা যেন শান্তি পায়।

    তিনি আরও বলেন, রাবেয়া খাতুন শুধু বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেননি; বরং তিনি তার পরিবারকে একটি সংস্কৃতিমনা পরিবার হিসেবে গড়ে তুলেছেন। ফরিদুর রেজা সাগর তার সন্তান, যিনি চ্যানেল আইয়ের মাধ্যমে বাংলা সংস্কৃতিকে দারুণভাবে তুলে ধরছেন। লালন করছেন, ধারণ করছেন এবং ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তার পুরো পরিবার সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছেন। তার সন্তানদের প্রতি সমবেদনা জানাই।

    রাবেয়া খাতুনের ভক্ত ও লেখক শেলী সেলিনা বলেন, তার লেখনীর মধ্য দিয়ে মানুষের জীবনবোধকে তুলে ধরতেন। আমরা বিশ্বাস করি তিনি তার লেখার মাধ্যমে আমাদের মাঝে সারাজীবন বেঁচে থাকবেন। মুক্তিযুদ্ধ ও নারীদের নিয়ে তিনি প্রতিনিয়ত কাজ করেছেন। আমি মহীয়সী এ নারীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের পাশাপাশি তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

    বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে শিশুসাহিত্যিক আসলাম সানী বলেন, যাদের লেখায় আমরা অনুপ্রাণিত হয়েছি রাবেয়া খাতুন তাদেরই একজন। তিনি হয়তো সশরীরে বিদায় নিচ্ছেন কিন্তু তিনি আমাদের মাঝে আছেন এবং থাকবেন। তার লেখার মাঝেই তিনি বেঁচে থাকবেন।

    রাবেয়া খাতুন রোববার বিকেলে ৮৫ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগরের মা।

    অর্ধ শতাধিক উপন্যাসের রচয়িতা রাবেয়া খাতুন শিক্ষকতা করেছেন, সাংবাদিকতাও করেছেন। তিনি বাংলা সাহিত্যে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৯৩ সালে একুশে পদক এবং ২০১৭ সালে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন।

    রাবেয়া খাতুনের জন্ম ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর ঢাকার বিক্রমপুরে মামা বাড়িতে। তার পৈতৃক বাড়ি মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার ষোলঘর গ্রামে।

  • নিখোঁজের ৬ দিন পর ঘের থেকে অবসরপ্রাপ্ত এনএসআই কর্মকর্তার ছেলের মরদেহ উদ্ধার

    নিখোঁজের ৬ দিন পর ঘের থেকে অবসরপ্রাপ্ত এনএসআই কর্মকর্তার ছেলের মরদেহ উদ্ধার

    নিজস্ব প্রতিনিধি: নিখোঁজের ৬ দিন পর সাতক্ষীরার গোদাঘাটার একটি মাছের ঘের থেকে আরাফাত হোসেন মল্লিক ওরফে রিংকু মল্লিক নামের অবসরপ্রাপ্ত এক এনএসআই কর্মকর্তার ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের গোদাঘাটা মল্লিকপাড়ার জনৈক আফসার উদ্দীন মল্লিকের মাছের ঘের থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

    নিহত রিংকু মল্লিক (২৩) ওই গ্রামের সাবেক এনএসআই এর প্রধান অফিস সহকারী আব্দুল জব্বারের ছেলে।

    নিহতের স্বজনরা জানান, গত ২৮ ডিসেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিল রিংকু মল্লিক। পরিবারের পক্ষ থেকে অনেক খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে এ ব্যাপারে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। একপর্যায়ে আজ রোববার সকালে তার মরদেহ জনৈক আফসার উদ্দীন মল্লিকের মাছের ঘের থেকে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করেন।
    সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহত রিংকু হালকা অপ্রকৃতিস্থ ছিল। তবে, রিংকুকে শস্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে ওসি আরও জানান।

  • আ.লীগ নেতা শেখ হারুণ-উর-রশিদের মায়ের ইন্তেকাল: শোক

    আ.লীগ নেতা শেখ হারুণ-উর-রশিদের মায়ের ইন্তেকাল: শোক

    দৈনিক দক্ষিণের মশাল ডেস্ক: সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক, সিবিএ নেতা শেখ হারুন-উর-রশিদের মাতা মোছা. হাসিনা খাতুন (৮০) আর নেই । তিনি ৩-০১-২০২১ তারিখ, রবিবার ভোর রাত ৩টা ১৫ মিনিটের সময় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি….রাজিউন)। রবিবার বাদ যোহর সুলতানপুর ক্লাব মাঠে মরহুমার জানাযার নামায শেষে বাদ আসর পাইকগাছার গদাইপুরে মরহুমার মা বাবার কবরের পাশে দাফন করা হয়। শেখ হারুন-উর-রশিদের মায়ের মৃত্যুতে দৈনিক দক্ষিণের মশাল পরিবার শোকাহত। দৈনিক দক্ষিণের মশাল পরিবারের পক্ষ থেকে মরহুমার আত্মার শান্তি কামনা করা হয়েছে।

    সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরি: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাবেক দপ্তর সম্পাদক, সাবেক শ্রমিক নেতা সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরির কার্যকরী কমিটির সদস্য হারুন উর রশীদের মায়ের ইন্তেকালে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরির কার্যকরী কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদ, সহ-সভাপতি আবুল কাশেম, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রাসেল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মহিউদ্দীন হাশেমী তপু, অর্থ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান উজ্জ্বল, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক তৃপ্তি মোহন মল্লিক, সদস্য শেখ তৌহিদুর রহমান ডাবলু, অধ্যক্ষ রেজাউল ইসলাম, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম খোকন,অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহি, সাংবাদিক বরুণ ব্যানার্জী, লায়লা পারভীন সেঁজুতিসহ কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরির সকল সদস্য।

    সাবেক ছাত্রনেতা সমন্বয় কমিটির শোক: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাবেক দপ্তর সম্পাদক, সাবেক শ্রমিক নেতা হারুন উর রশীদের মায়ের ইন্তেকালে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা সমন্বয় কমিটির আহবায়ক জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শেখ সাহিদ উদ্দিন, সাবেক ছাত্রনেতা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি পৌর মেয়র প্রার্থী শেখ নাসেরুল হক, সাবেক ছাত্রনেতা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ-দপ্তর সম্পাদক জেএম ফাত্তাহ, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, সাবেক ছাত্র নেতা ও সাবেক যুবলীগ সভাপতি আবদুল মান্নান, সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি ও জেলা সেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি শেখ মারফ হাসান মিঠু, সাবেক ছাত্রনেতা ও সেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক মীর মোস্তাক আলী, সাবেক ছাত্রনেতা ও সাবেক ছাত্রনেতা সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন, সাবেক জেলা ছাত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহামুদ আলী সুমন, সাবেক ছাত্রনেতা অতিরিক্ত পিপি এড.সৈয়দ জিয়াউর রহমান বাচ্চু,সাবেক ছাত্রনেতা যুবলীগ সদর থানার সাবেক সভাপতি শেখ শফিউদ্দীন, সাবেক জেলা ছাত্র লীগের সভাপতি ও জেলা যুব লীগ নেতা কাজী আক্তার হোসেন, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান লিটু, সাবেক ছাত্রনেতা ও পৌর আওয়ামী লীগের ৪নং ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক শেখ মুশফিকুর রহমান মিল্টন, সাবেক ছাত্রনেতা সদর উপজেলা ছাত্র লীগের সাবেক সভাপতি নূর ই আলম সিদ্দিকী মুকুল, সাবেক ছাত্র নেতা সদর উপজেলা ছাত্র লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক সৈয়দ মহিউদ্দীন হাশেমী তপু, সাবেক ছাত্রনেতা কাজী ইকবাল হাসান, সাবেক ছাত্রনেতা মো. সালাউদ্দিন, তুহিনসহ সাবেক ছাত্রনেতা সমন্বয় কমিটির নেতৃবৃন্দ।

    ভোমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ: জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদের মাতার মৃত্যুতে শোক ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা এবং মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন ভোমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গাজী আব্দুল গফুর, সাধারণ সম্পাদক আনারুল ইসলাম, সাংবাদিক আসাদুল হক, ডা. সুভাষ, জালাল উদ্দীন, শওকাত হোসেন, এমাদুল হক, মাগফুর রহমান, খলিলুর রহমান, আসাদুজ্জামান পলাশসহ ভোমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সকল নেতৃবৃন্দ।

  • জেলা প্রশাসক এর পিতার মৃত্যুতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের  শোক

    জেলা প্রশাসক এর পিতার মৃত্যুতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের শোক

    সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামালের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রশিদ অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ইন্তেকাল করিয়াছেন (ইন্না-লিল্লাহ—–রাজিউন)। শোকার্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ও মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করেছেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, সাধারণ সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপী, যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস সামাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এম শাহীন গোলদার, অর্থ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক আব্দুল জলিল, দপ্তর সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল, নির্বাহী সদস্য সেলিম রেজা মুকুল, গোলাম সরোয়ার, ইয়ারব হোসেন, জি.এম আদম শফিউল্লাহ ও কৃষ্ণ মোহন ব্যানার্জীসহ সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দ।

  • ঈশ্বরীপুর গ্রাম পুলিশের মৃত্যুতে বিভিন্ন সংস্থার শোক


    শ্যামনগর, ব্যুরো: শ্যামনগর উপজেলার ঈশ্বরীপুর ইউনিয়নের ০৯নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ অজিয়ার রহমানের মৃত্যুতে বিভিন্ন সংস্থা শোক জ্ঞাপন করেছেন। ১৪ ডিসেম্বর বেলা ১ টায় গ্রাম পুলিশ অজিয়ার রহমান নিজ বাড়ীতে মৃত্যু বরণ করেন, ইন্না….রাজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল (৪৫) বছর। তিনি ডায়বেটিস, কিডনি ও হাডের রোগে অসুস্থ্য ছিলেন। স্ত্রী, ১ পুত্র ১ কন্যা সহ বহু গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তার এই মৃত্যুতে তার শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও তার আতœার মাগফিরাত কামনা করে বিবৃতি প্রদান করেছেন, ইউপি চেয়ারম্যান জি,এম শোকর আলী, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবি জেলে সমিতির শ্যামনগর উপজেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী আশরাফ, আওয়ামী মৎস্যজীবি লীগের সভাপতি মহিদ কুমার মন্ডল, আইন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ লিয়াকত আলী, সাংবাদিক এস,কে সিরাজ, সাংবাদিক আইয়ুব আলী প্রমুখ।