নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বাঁকাল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সৈয়দ আমিনুর রহমান বাবু। শনিবার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচনের লক্ষে ওই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী শেখ মমতাজুর রহমান পেয়েছেন ৩ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন এবং পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড কমিশনার শেখ মারুফ আহমেদ পেয়েছেন ০ ভোট। নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার ছিলেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সফিকুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান শিক্ষক মাখন লাল, শিক্ষক প্রতিনিধি মিসেস আঞ্জুমানয়ারা, শেখ মোস্তাফিজুর রহমান, মো. কামরুজ্জামান, অভিভাবক সদস্য শেখ কৌরাইশী, মো. দোলন হোসেন, শেখ শামীম হোসেন, মুনসুর আলী, মিসেস রাশিদা বেগম প্রমুখ। নবনির্বাচিত সভাপতি ও সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সৈয়দ আমিনুর রহমান বাবু বলেন, তিনি বিদ্যালয়ের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার স্বার্থে কাজ করবেন।
Category: শিক্ষা
-

বাঁকাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হলেন সৈয়দ আমিনুর রহমান বাবু
-

সাতক্ষীরায় রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবি
মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : সাতক্ষীরায় ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (০২ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২ টায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুলতানা নারগিস এর সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো ০০০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি রবি বলেন, লেখা-পড়ার পাশা পাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক চর্চার প্রসার ঘটাতে হবে। আগামী প্রজন্মকে সুশিক্ষা ও স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস জানাতে শিক্ষকদের অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভবনের অভাবে শিক্ষার পরিবেশ যেন নষ্ট না হয় সেজন্য আগামীতে নতুন বহুতল ভবন নির্মাণ করা হবে।”
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মকসুমুল হাকিম, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর হুসাইন সুজন, জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু,,বিদ্যালয়ের প্রাক্তণ অভিভাবক সদস্য রতন খান, রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক ভবতোষ কুমার শানা, সহকারী শিক্ষক নাদিরা পারভীন, সাতক্ষীরা পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সহ দপ্তর সম্পাদক জিয়াউর বিন সেলিম যাদু, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি কাজী হাশিম উদ্দিন হিমেল প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে বিভিন্ন ইভেন্টের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের বিজয় শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মাওলানা মিজানুর রহমান। -

ল স্টুডেন্টস ফোরামের বার্ষিক আনন্দ আয়োজন
স্টাফ রিপোর্টার: ল স্টুডেন্টস ফোরাম, সাতক্ষীরার বার্ষিক আনান্দ আয়োজন করা হয়েছে। ১ এপ্রিল সাতক্ষীরা ল কলেজে অনুষ্ঠিত আনন্দ আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন ল স্টুডেন্টস ফোরামের সভাপতি এস এম বিপ্লব হোসেন। সাধারণ সম্পাদক অহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ল কলেজের প্রভাষক এড. হোসনে আরা, এড. শহীদ হাসান, এড. মুনির উদ্দীন, এড. লাকী ইয়াসমিন, এড. আজমীর হোসেন রোকন, ল স্টুডেন্টস ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নাজমুল হক, সাধারণ সম্পাদক কাজী সাহাব উদ্দীন সাজু, এড. সাইদুর রহমান সাঈদ, প্রাক্তন সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন, বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহ সভাপতি ওয়াসিম হায়দার রোকন, সালাউদ্দীন রানা, হাবিবা সুলতানা রুমি, শারমিন সুলতানা, পাপিয়া সুলতানা, ফাতেমা খাতুন, সুরঞ্জন, ইলোরা পারভীন, শাম্মি সুলতানা, রিজভি প্রমুখ।
-

সাতক্ষীরায় জেলা ক্রীড়া অফিসের উদ্যোগে মেয়েদের চারদলীয় ভলিবল প্রতিযোগিতায় কারিমা মাধ্যমিক বিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন
নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরায় বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২১-২০২২ এর আওতায় মেয়েদের চারদলীয় ভলিবল প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) বিকালে শহরের চালতেতলা কারিমা মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বিকালে প্রধান অতিথি হিসেবে বিজয়ী ও রানার্সআপ দলের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন সাতক্ষীরা জেলা ক্রীড়া অফিসার মো. খালিদ জাহাঙ্গীর।
খেলায় কারিমা মাধ্যমিক বিদ্যালয় নবারুণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। খেলা পরিচালনা করেন জ্যোতি ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক আকবর হোসেন। -

এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত
এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজের উদ্যেগে কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর ২০২২ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার দিন ব্যাপী ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ কলেজ স্টাফদের সমন্বয়ে শিক্ষা সফরের নির্ধারিত স্থান ঝিনাইদহের জোহান ড্রীম ভ্যালি ইকো পার্ক মিলন মেলায় পরিণত।
এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সরদার রমেশ চন্দ্রের নেতৃত্বে কলেজের শিক্ষক প্রতিনিধি প্রভাষক এম সুশান্ত, শিক্ষক বীরেন্দ্র নাথ সরকার, মো: জাহাঙ্গীর হোসেন,পাল শুভাষিষ, উজ্জল কান্তি স্যার্নাল, শাহাজাহান কবির, সমর পাল, নির্মল চন্দ্র বৈরাগী, সুরায়া সুলতানা, আবু জাফরসহ ছাত্র-ছাত্রী ও কলেজ স্টাফবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষা সফরের বিভিন্ন প্রতিযোগীতা, দর্শনীয় স্থান পরিদর্শনসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে কলেজের সকল শিক্ষক কর্মচারি ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ উপস্থিতে এক উৎসব মূখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। -
সাতক্ষীরা সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২২ এবং নবীন বরণ অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবি
নিজস্ব প্রতিনিধি: মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২২ এবং নবীন বরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৬ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট চত্বরে সাতক্ষীরা সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী মো. আবদুল কুদ্দুস সরদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা ২ আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো ০০০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি রবি বলেন, আমাদের অনেক কষ্টে অর্জিত এ স্বাধীনতা। ভারত আমাদের প্রতিবেশি রাস্ট্র। যুক্তিযুদ্ধে তারা আমাদের অনেক সহযোগিতা করেছে। তাদের এ ঋণ কখনও শোধ করা যাবেনা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে ৫০ বছর পিছিয়ে নিয়ে গিয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা তার পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করে আজ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে পরিনত করেছেন। আমাদের নতুন প্রজন্মকে স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে। যারা দেশের স্বাধীনতা চাইনি সেই স্বাধীনতা বিরোধী চক্র আজো চক্রান্ত করে যাচ্ছে। এদেরকে প্রতিহত করতে হবে।” বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের উপাধ্যক্ষ প্রকৌশলী মহানন্দ মজুমদার, চীফ ইন্সট্যাক্টর (ননটেক) ড. এম.এম নজমুল হক, চীফ ইন্সট্যাক্টর ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশলী মো. মাসুম বিল্লাহ, চীফ ইন্সট্যাক্টর আরএসি প্রকৌশলী কল্লোল রায়, কম্পিউটার বিভাগীয় প্রধান মো. ফারুক হোসেন, বিপ্লব কুমার দাস, লাবসা ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি এড. মুস্তাফিজুর রহমান শাহনওয়াজ, ইউপি সদস্য কাজী মনিরুল ইসলাম প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ট্যুরিজম বিভাগীয় প্রধান এবিএম সিদ্দিক আলী। সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ক্যাম্পাসের সামনে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পূষ্পার্ঘ্য অর্পণের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। আলোচনা সভা শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন ইভেন্টে খেলা-ধূলার পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এসময় সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। -

সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন
নিজস্ব প্রতিনিধি: মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২২ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৬ মার্চ) বেলা ১১টায় বিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তনে সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমরেশ কুমার দাশের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক আবুল হাসান, মতিউর রহমান, ইয়াহিয়া ইকবাল, শেখ মোস্তাফিজুর রহমান, মো. আব্দুর রউফ, কাবিজুল ইসলাম, আলতাফ হোসেন, গাজী মোমিন উদ্দিন, কানাই লাল মজুমদার প্রমুখ। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত ডিসপ্লে-তে প্রথম স্থান এবং মার্চপাস্ট-এ দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এসময় বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক গাজী মোমিন উদ্দিন। -

সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন
নিজস্ব প্রতিনিধি: মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২২ উপলক্ষে ক্বিরাত, রচনা, চিত্রাংকন, কুইজ প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৬ মার্চ) বেলা ১১টায় বিদ্যালয়ের হলরুমে আলোচনা সভায় জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস.এম আব্দুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক জি.এম.জুলফিকার আব্দুল্লাহ, শিক্ষক আবু সাঈদ, মাওলানা মো. আবুল খায়ের, মো. রবিউল ইসলাম, হাবিবুল্লাহ, আলাউদ্দিন, মমতাজ উদ্দিন, বাবলু স্বর্ণকার, আব্বাস আলী, ফাতেমা নাসরিন, হেদায়েত উল্লাহ পলাশ, জাহিদুল হাসান প্রমুখ। আলোচনা শেষে বিভিন্ন ইভেন্টের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মো. আনিছুর রহমান। এসময় বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। -

নগরঘাটা গাবতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২৬ মার্চ পালিত
নিজস্ব প্রতিনিধি : নগরঘাটা গাবতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত স্বাধীনতা দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে আয়োজিত ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরণও অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২৬ মার্চ) দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের পর বিকালে মো. মিজানুর রহমান এবং নগরঘাটা ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড সংসদের সভাপতি মো. শাহজাহানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় পুরস্কার বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক ইউপি সদস্য মো. আব্দুস সামাদ সরদার।
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, নগরঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. রফিকুল গাজী, সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য মর্জিনা বেগম, খলিলুর রহমান, সহকারি শিক্ষক হাসিনা খাতুন, আহারুন নেছা, মো. মুরাদ হোসেন, মো. ইসরাইল হোসেন, সাংবাদিক মো. জাবের হোসেন, সাংবাদিক মো. শাহিন হোসেন প্রমুখ। এসময় বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থ, অভিভাবক এবং গণ্যমান্য অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন, বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অশোক কুমার ঘোষ। -

এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজের উদ্যেগে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজের উদ্যেগে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে। শনিবার সকালে এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজ চত্তরে আলোচনা সভা, ক্রীড়া ও রচনা প্রতিযোগীতাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। পরে বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।
এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সরদার রমেশ চন্দ্রের সভাপতিত্বে ও শিক্ষক প্রতিনিধি প্রভাষক এম সুশান্তের পরিচালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি আবুল হোসেন মো: মকসুদুর রহমান। বক্তব্য রাখেন প্রভাষক আবু সাঈদ, পাল শুভাষিষ, মুনীর আহম্মেদ খান, অধ্যাপক আব্দুল মজিদ, কমলেশচন্দ্র মন্ডল, বীরেন্দ্র নাথ সরকার, মো: জাহাঙ্গীর হোসেন, সমর পাল, গৌরাঙ্গ মন্ডল, উজ¦ল কান্তি, বন্ধনা ভট্টাচার্জ।
আলোচনা সভা শেষে বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহণকারীদের মধ্যে প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারিদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করেন প্রধান অতিথিসহ শিক্ষক মন্ডলী। এসময় কলেজের সকল শিক্ষক কর্মচারি ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। -

সাতক্ষীরা সিটি কলেজে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
সাতক্ষীরা সিটি কলেজে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল ১১ টায় কলেজ প্রাঙ্গণে অধ্যক্ষ আবু সাঈদ এর সভাপতিত্বে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তব্য রাখেন হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান আলতাফ হোসেন, শিক্ষক প্রতিনিধি কাশেম আলী গাজী, ইতিহাস বিভাগের পলাশ কুমার মল্লিক, রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সৈয়দা সুলতানা শীলা, ভূগোল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হারিরা খানম, ব্যবস্থপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান তরুন কান্তি প্রমূখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন প্রধান সহকারি আব্দুল ওহাব আজাদ।
বক্তারা বলেন, স্বাধীনতা দিবস আজও তরুণদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। শুধু একটি দিবস হিসেবে নয়, এর বর্ণচ্ছটায় বদলে যায় জীবনের গতিপথ, সাহস যোগায় নতুন শপথ নেওয়ার। এ কারণেই স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য এত বেশি। স্বাধীনতা অর্জনের পর জনগণের মনে তৈরি হয় সমাজ নতুনভাবে গড়ে তোলার গভীর আকাংখা। সেই সময় ভিন্ন সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক চর্চা প্রবর্তনের মাধ্যমে নাগরিকদের মনেও সম্পূর্ণ নতুন চেতনা সৃষ্টি করা জরুরি। তবে স্বাধীনতা রক্ষায় অধিক সতর্ক, সচেতন এবং সৃষ্টিশীল হতে হয়। বক্তারা আরও বলেন, স্বাধীনতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ। কিন্তু আমাদের স্বাধীনতা শুধু কোনোরকমে বেঁচে থাকার জন্য করা হয়নি। আমরা স্বাধীনতা চেয়েছিলাম, মুক্তি চেয়েছিলাম, মর্যাদা চেয়েছিলাম, সাম্য চেয়েছিলাম, ন্যায়বিচার চেয়েছিলাম। ১৯৭১ নিয়ে আমাদের গৌরব আছে, আমাদের গল্প আছে, কিন্তু ৭১ পরবর্তী গল্পগুলো খুব বেশি এগোতে পারছে না। পরাধীন জাতি পশুর চেয়েও অধম। তাই স্বাধীনতা এত আনন্দের, এত গৌরবের। স্বাধীনতা দিবসের আনন্দ জাতীয় জীবনে নতুন প্রাণের সঞ্চার করুক। স্বাধীনতাকে রক্ষা করার শপথই হোক স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের মূলমন্ত্র। -

তালতলা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ তালতলা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার সকাল ১০ টায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এ বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়। তালতলা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ইউপি সদস্য মো. মনিরুল ইসলামের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বার্ষিক বনভোজনে উপস্থিত ছিলেন প্রধান শিক্ষক মো. রেজাউল করিম, জেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জাহিদুর রহমান, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ- সভাপতি নজরুল ইসলাম, লাবসা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান স্বজল, সাবেক ছাত্রলীগনেতা এড. তামিম আহমেদ সোহাগ, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মহসিন হাবিব মিন্টু,আলতাফ হোসেন, আনিসুর রহমান,মুনসুর আলী সহকারী প্রধান শিক্ষক আশরাফুর রহমান, শিক্ষক এস এম মর্তুজা আলমসহ সকল পর্যায়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থীগন। -

সাতক্ষীরা দিবা-নৈশ কলেজে সাংস্কৃতিক সপ্তাহ উদযাপন
আব্দুল্লাহ আল মামুন, :
মুজিববর্ষ, মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরা দিবা-নৈশ কলেজের আয়োজনে সাংস্কৃতিক সপ্তাহ ২০২২ উদযাপন করা হয়েছে। কলেজের অধ্যক্ষ এ কে এম সফিকুজ্জামান এর সভাপতিত্বে বুধবার বেলা ১১ টায় কলেজের হল রুমে সপ্তাহব্যাপী সাংস্কৃতিক সপ্তাহ চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন কলেজের উপাধ্যক্ষ ময়নুল হাসান, শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রদ্যুৎ কুমার বিশ্বাসসহ কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক শিক্ষার্থী, কর্মচারীবৃন্দ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন কলেজের ক্রীড়া শিক্ষক তৈয়ব হাসান বাবু। অনুষ্ঠানে নির্ধারিত রচনা, নির্ধারিত কবিতা আবৃত্তি, নির্ধারিত সংগীত এবং চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ২৬ মার্চ মহান বিজয় দিবসে কলেজর আলোচনা সভায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হবে। -

আ: করিম বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ‘সততা স্টোর’ উদ্বোধন
নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা আ: করিম বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ‘সততা স্টোর’ উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশনের আয়োজনে বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় প্রীতিলতা ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে ফিতা কেটে সততা স্টোরের শুভ উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. রেজা রশীদ। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শেখ নুরুল হকের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন দুর্নীতি দমন কমিশন খুলনার উপ পরিচালক মো. আব্দুল ওয়াদুদ, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এসএম আব্দুল্লাহ আল মামুন, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. জাহিদুর রহমান, বিদ্যালয়ের বিদ্যুৎসায়ী সদস্য জ্যোৎ¯œা আরা, শিক্ষক আমিনুর রহমান উল্লাস, জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি জিয়াউদ্দিন আহমেদ, সহ সভাপতি মুর্শিদা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোজাম্মেল হোসেন, সদস্য ডা. আবুল কালাম বাবলা, মো. আব্দুর রব ওয়ার্ছী, শেখ মোসফিকুর রহমান মিল্টন, অধ্যক্ষ রেজাউল করিম, সাকিবুর রহমান বাবলা প্রমুখ।
আলোচনা সভার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসরিন খান লিপি। বক্তারা বলেন, সততা স্টোরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দের পণ্য ক্রয়ের পর ক্যাশবাক্সে নির্ধারিত মূল্য পরিশোধ করবে। এখানে কোন বিক্রয় কর্মী থাকবে না। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যবোধ ও সততার বিকাশ ঘটবে। এ বিদ্যালয়ের সততা স্টোরে শিক্ষার্থীদের জন্য খাতা, অফসেট কাগজ, রাবার, পেন্সিল, কলম, ফাইল, বিস্কুট, চিপস্, টকলেট, পানীয়সহ প্রয়োজনীয় সকল প্রকার পণ্য পাওয়া যাবে। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সহকারী শিক্ষক মো. ফরহাদ হোসেন। -
গ্রন্থাগার শিক্ষক-প্রভাষক নিবন্ধনে আবেদনের সুযোগ ৩১ মার্চ পর্যন্ত
ডেস্ক রিপোবেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষক এবং গ্রন্থাগার বিষয়ের প্রভাষক পদে নিবন্ধনে আবেদন গ্রহণ চলছে। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এসব পদে নিবন্ধনে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হবে। গত ১০ মার্চ বিকেল থেকে প্রার্থীরা নির্ধারিত ওয়েবসাইটে এসব পদে নিবন্ধনের আবেদন করতে পারছেন।
জানা গেছে, এনটিআরসিএর নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (http://ntrca.teletalk.com.bd/) প্রবেশ করে আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে হবে। আর টেলিটক মোবাইল সিম থেকে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দেয়া যাবে। এসব পদের নিবন্ধনের ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫০ টাকা।
গত ২ মার্চ গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষক এবং গ্রন্থাগার বিষয়ের প্রভাষক পদে নিবন্ধনে ১৭ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার সম্পূরক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে নতুন সৃষ্টি হওয়া এসব শিক্ষক পদে নিয়োগের যোগ্যতা অর্জনে প্রার্থীদের নিবন্ধিত হতে হবে। বিভিন্ন স্কুল ও কলেজে গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান বিষয়ের সহকারী শিক্ষক, মাদরাসার গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান বিষয়ক সহকারী শিক্ষক,বিভিন্ন কারিগরি প্রতিষ্ঠানের গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান বিষয়ক সহকারী শিক্ষক, কলেজের গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান বিষয়ক প্রভাষক এবং মাদরাসার গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান বিষয়ক প্রভাষক নিবন্ধনে আবেদন গ্রহণ করছে এনটিআরসিএ।
সাধারণ প্রার্থীদের মতো এসব পদে নিবন্ধিত হতে আবেদন করা প্রার্থীদেরও প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ হয়ে চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। প্রিলিমিনারি ও চূড়ান্ত পরীক্ষার তারিখ পরবর্তীতে ঘোষণা করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। সুত্র: দৈনিক শিক্ষাডটকম
-

নানা আয়োজনে মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালন
স্টাফ রিপোর্টার: সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের নানা আয়োজনে জাতীয় শিশু দিবস ও বঙ্গবন্ধুর ১০২তম জন্মদিন পালিত হয়েছে। বৃহসপতিবার (১৭ মার্চ) সকাল ৮টায় জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের পর জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন সভাপতি মোঃ আজমল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মেহেদী। এরপর সকাল ৯টায় সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের একাডেমিক ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। ১০টায় স্বেচ্ছায় নিরাপদ রক্তদান কর্মসূচী ও আলোচনা সভা। বাদ যোহর মসজিদে দোয়া মাহফিল ও দুস্থ শিশুদের মাঝে খাবার বিতরন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি অর্নব সাঈদ। যুগ্ম সাধারন সম্পাদক নাঈম ইসলাম সজীব, নয়ন চন্দ্র হালদার। ছাত্রলীগ নেতা সুমন কুমার শীল, রসিফুর রহমান, আবু আল সাঈদ প্রমুখ। সন্ধ্যা ৭টায় কলেজ ক্যাম্পাস প্রাঙ্গনে কেক কাটা ও ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সহযোগিতায় বঙ্গবন্ধু কাপ শর্টপিচ নাইট ক্রিকেট টুর্নামেন্টে দলীয় নেতাকর্মী এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এ কর্মসূচী শেষ হয়। -
উপবৃত্তি পেতে শিক্ষার্থীদের তথ্য অন্তর্ভুক্তি ১০ এপ্রিল পর্যন্ত
ন্যাশনাল ডেস্ক :
সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতাভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে ২০২২ খ্রিষ্টাব্দে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ও ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিকৃত উপবৃত্তি যোগ্য শিক্ষার্থীদের তথ্য অন্তর্ভুক্তি শুরু হয়েছে। উপবৃত্তির জন্য এসব শ্রেণির শিক্ষার্থী নির্বাচন করে তাদের তথ্য এইচএসপি এমআইএস সফটওয়্যারে এন্ট্রির নির্দেশ দিয়েছে সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচি। প্রতিষ্ঠানের পর্যায়ের গঠিত কমিটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের তথ্য যাচাই-বাছাই, তালিকা প্রণয়ন ও তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের তথ্য এইচএসপি এমআইএস সফটওয়্যারে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের তথ্য অন্তর্ভুক্তি আগামী ১০ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচি থেকে বিষয়টি জানিয়ে ইতোমেধ্যে সব উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
যেভাবে শিক্ষার্থী নির্বাচন :
জানা গেছে, উপবৃত্তি পেতে কর্মসূচির আওতাভুক্ত শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হবে। আবেদন প্রাতিষ্ঠানিক কমিটির মাধ্যমে যাচাই বাছাইয়ের পর তা এইচএসপি এমআইএস সার্ভারে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। দারিদ্র্য ও প্রক্সি মিন্স টেস্টিং যৌথ পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে তথ্য যাচাই বাছাই এবং একটি বিশেষায়িত সফটয়্যারের মাধ্যমে উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। শুধুমাত্র ষষ্ঠ এবং একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচির আওতায় উপবৃত্তি পাওয়ার আবেদন করতে পারবেন। তবে, নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা যারা উপবৃত্তি কর্মসূচির বাইরে থাকা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অষ্টম শ্রেণি পাস করে নতুন ভর্তি হয়েছেন, তারা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নবম শ্রেণির কোন শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে না। শিক্ষার্থী অন্য কোনো সরকারি উৎস থেকে উপবৃত্তি বা অভিভাবক শিক্ষাভাতা গ্রহণ করলে উপবৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। এছাড়াও শিক্ষা বোর্ড থেকে মেধা বা সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী উপবৃত্তি প্রাপ্তির জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
১০টি উপজেলার ক্ষেত্রে উপবৃত্তির সফটওয়্যারে এন্ট্রি করা সব শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য নির্বাচিত হবে। এ উপজেলাগুলো হলো বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, আলিকদম, কুড়িগ্রামের সদর, চর রাজিবপুর, চিলমারী ও উলিপুর, দিনাজপুরের কাহারোল ও খানসামা এবং কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর।
শিক্ষার্থী নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, দারিদ্র্য নিরূপণের জন্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ব্যবহৃত প্রশ্নমালার ওপর ভিত্তি করে একটি নমুনা আবেদনপত্রে আবেদন করতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক ও উপজেলা বা মেট্রোপলিটান এলাকার উপদেষ্টা কমিটি শিক্ষার্থীর আবেদনের তথ্যের সত্যতা যাচাই বাছাই করবে। আবেদনপত্রের তথ্যা যাচাই বাছাই শেষে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এইচএসপি এমআইএসে এসব তথ্য এন্ট্রি করতে হবে। তথ্য এন্ট্রির পর প্রতিষ্ঠান থেকেই তথ্য অনলাইনে উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠাতে হবে।
উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা উপবৃত্তির জন্য উপজেলা বা থানায় পাঠানো সব আবেদনপত্র উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটির বিবেচনার জন্য পেশ করবেন এবং এডভাইজারি কমিটির অনুমোদন নিয়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীর তথ্য উপজেলা বা থানা থেকে এইচএসপি বা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে পাঠাবেন।
সারাদেশের উপবৃত্তি উপকারভোগী শিক্ষার্থী কেন্দ্রীয়ভাবে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট অফিসের এমআইএস সেলের প্রযুক্তিগত সহায়তায় এইচএসপি ইউনিটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবে। লৈঙ্গিক ভিত্তিতে নয় বরং দারিদ্র্যের ভিত্তিতে উপকারভোগী শিক্ষার্থী নির্বাচন হবে। ফলে এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা কম বেশি হতে পারে। শারীরিক প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গ, প্রাক্তন ছিটমহলের বাসিন্দা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রজন্ম যথাযথ যাচাই বাছাইয়ের পর সরাসরি এ কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে এই ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ দেয়া সনদ বা প্রত্যায়ন পত্রের সত্যায়িত কপি এমআইএসে সংযুক্ত এবং সংরক্ষণ করতে হবে। সব শিক্ষার্থীর ১৭ সংখ্যার অনলাইন জন্মসনদ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থীর তথ্য এইচএসপি ও এমআইএসে এন্ট্রি করলেই উপবৃত্তি পাওয়ার নিশ্চয়তা দেয়া যায় না। আবেদনকারী শিক্ষার্থী দেয়া তথ্য এইচএসপি এমআইএসের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে উপবৃত্তি পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়। প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের কমিটি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত আবেদনপত্রের তথ্য যথাযথভাবে যাচাই-বাছাই করবেন। কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনে শিক্ষার্থীর বাড়ি পরিদর্শন করে আবেদনপত্রে দেয়া তথ্যের সত্যতা যাচাই করবেন। সত্যতা যাচাই শেষে শিক্ষার্থীদের তথ্য এইচএসপি এমআইএসে এন্ট্রি করে ‘আবেদনপত্রের সব তথ্য সঠিক আছে’ মর্মে একটি প্রত্যায়নপত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠাবেন এবং আবেদনপত্রের হার্ডকপি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করবেন। তবে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ের কমিটিতে উপকারভোগী নির্বাচনে কোনো অসত্য তথ্য দিলে বা অনিয়ম করা হলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হবে। এ কমিটি প্রয়োজনে যেকোনো সময়ে সভায় মিলিত হতে পারবে।
জানা গেছে, সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বা বেতন মওকুফ থাকবে। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে উপবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অনুকূলে স্কিম ডকুমেন্ট মোতাবেক নির্ধারিত হারে টিউশন ফি বা বেতন দিতে হবে। উপবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনক্রমেই টিউশন ফি বা বেতন আদায় করা যাবে না।
নতুন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে পাঠদানের অনুমতি বা স্বীকৃতি পেলে তা সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে। সেক্ষেত্রে এইচএসপি ও এমআইএসের ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ডের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে স্কিম পরিচালক বরাবর আবেদন করতে হবে।
যেভাবে তথ্য অন্তর্ভুক্তি :
শিক্ষার্থীদের তথ্য অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে কয়েকদফা নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এগুলো মধ্যে আছে, শিক্ষার্থীর জন্মসনদ নম্বর অবশ্যই ১৭ ডিজিটের হতে হবে। বাবা, মা বা অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর (১০ অথবা ১৭ সংখ্যা) অবশ্যই এন্ট্রি করতে হবে। ১৩ সংখ্যার জাতীয় পরিচয়পত্রের ক্ষেত্রে প্রথমে জন্মের বছর বসিয়ে ১৭ সংখ্যায় রুপান্তর করতে হবে। শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যে কোন বৈধ বা সচল অনলাইন ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হবে। অনলাইন বা এজেন্ট ব্যাংকের ক্ষেত্রে অ্যাকাউন্ট নম্বর ১৩ থেকে ১৭ ডিজিট এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অ্যাকাউন্ট নম্বর ১১-১২ ডিজিট হতে হবে। শিক্ষার্থীর অভিভাবক হবেন বাবা বা মা। কেবল মাত্র বাবা-মায়ের অনুপস্থিতিতে অন্য কোন ব্যক্তিকে (ভাই বা বোন বা দাদা বা দাদী বা নানা বা নানী) অভিভাবক হিসেবে নির্বাচন করা যাবে। তথ্য এন্ট্রির সময় বাবাকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে বাবার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসাবে বাবার নাম এন্ট্রি করতে হবে। অভিভাবক হিসাবে মাকে নির্বাচিত করলে মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসাবে মায়ের নাম এন্ট্রি করতে হবে। বাবা-মায়ের অনুপস্থিতিতে অন্য কোন ব্যক্তিকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে তার জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসেবধারীর নাম হিসাবে তার নাম এন্ট্রি করতে হবে। স্কুল ব্যাংকিং বা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যার নামে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে হিসাবধারীর নাম হিসাবে তার নাম এন্ট্রি করতে হবে।
সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচি বলছে, সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তার আওতাধীন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বিষয়টি অবহিত করে মনিটরিং করবেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হলে সৃষ্ট যেকোন সমস্যার জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দায়ী থাকবেন। উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি বা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা অন্য কোন কারণে এইচএসপি এমআইএসে লগ ইন করতে না পারলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে ই মেইলে (mis.hsp@pmeat.gov.bd) যোগাযোগ করতে হবে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের পাঠানো চিঠিতে, শিক্ষার্থী নির্বাচন, আবেদন, আবেদন যাচাই-বাছাই, অ্যাকাউন্ট খোলা, শিক্ষার্থী নির্বাচন ও তথ্য অন্তর্ভুক্তির বিস্তারিত প্রক্রিয়া তুলে ধরা হয়েছে। একইসাথে শিক্ষার্থীদের আবেদন ফরমও প্রকাশ করা হয়েছে।
-

তালায় প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নে মতবিনিময় সভা
তালায় প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় ৬০ নং মহান্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে খলিলনগর ক্লাস্টারের আয়োজনে প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নে শতাধিক শিক্ষক-শিক্ষিকার অংশগ্রহণে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। তালা উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে শিক্ষক এম.এ. কাশেমের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তালা উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শেখ মুস্তাফিজুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সরদার মশিয়ার রহমান, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মুরশিদা পারভীন পাপড়ি, খলিলনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রণব ঘোষ বাবলু ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ প্রমূখ।