Warning: Attempt to read property "post_content" on null in /home/dakshinermashalc/public_html/wp-content/plugins/pj-news-ticker/pj-news-ticker.php on line 202
শিক্ষা Archives - Daily Dakshinermashal

Category: শিক্ষা

  • সাতক্ষীরার ১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি উন্নয়নে বই বিতরণ

    সাতক্ষীরার ১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি উন্নয়নে বই বিতরণ

    নিজস্ব প্রতিনিধি :
    রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস বাংলাদেশ (রিইব)-এর আয়োজনে এবং নেটজ বিডির সহায়তায় হোপ প্রকল্পের পক্ষ থেকে সাতক্ষীরা জেলার ১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের লাইব্রেরি সমৃদ্ধকরণ এবং শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল মেধাবিকাশ ও সহপাঠ কার্যক্রম (কো-কারিকুলার এডুকেশন) ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে বই বিতরণ করা হয়েছে।
    বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষা অফিসের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের।
    অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন হোপ প্রকল্পের প্রকল্প সমন্বয়কারী বিকাশ কুমার দাশ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এরিয়া সমন্বয়কারী রেহানা পারভিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তালা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি জগদীশ হালদার।
    এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকবৃন্দ। রিইব-এর এই সময়োপযোগী উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য রাখেন প্রধান শিক্ষক আসাদুজ্জামান, শিক্ষক কামরুল ইসলাম, মো. কামরুজ্জামান, বিকাশ চন্দ্র ঘোষ, সুনীল চৌধুরী প্রমুখ।
    বক্তারা বলেন, “এই বইগুলো শিক্ষার্থীদের জ্ঞানচর্চা ও মেধাবিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একইসঙ্গে শিক্ষকদেরও পাঠদানের নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনে উৎসাহিত করবে।”
    উল্লেখ্য, হোপ প্রকল্পের আওতায় জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিদ্যালয়গুলোর লাইব্রেরি উন্নয়ন, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল চর্চা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

  • এসএসসির ফল প্রকাশ ১০ জুলাই

    এসএসসির ফল প্রকাশ ১০ জুলাই

    এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের সময়সীমা ঘনিয়ে আসছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ১০ জুলাই ফল প্রকাশ হতে পারে বলে শিক্ষা বোর্ড সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে ইঙ্গিত মিলেছে।

    যদিও এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে দিন নির্ধারিত হয়নি, তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্র বলছে— ওই তারিখে ফল প্রকাশের জোর প্রস্তুতি চলছে।

    সোমবার (৭ জুলাই) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপকমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, ফল তৈরির কাজ শেষ। আমরা কয়েকটি সম্ভাব্য তারিখ চূড়ান্ত করে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছি। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে সেই দিনেই ফল প্রকাশ করা হবে।’

    তবে তিনি সরাসরি ১০ জুলাই তারিখ উল্লেখ না করলেও, সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে— শিক্ষা বোর্ডগুলো মন্ত্রণালয়ে যে প্রস্তাব পাঠাতে যাচ্ছে, তাতে ১০ জুলাই এর নামও রয়েছে। ফলে অনুমোদন মিললে সেটিই চূড়ান্ত দিন হিসেবে ঘোষিত হতে পারে।

    এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সম্মতির ভিত্তিতে দিন নির্ধারণ করা হবে। মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত তারিখ অনুমোদন করার পর তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।

    সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি, মাদরাসা বোর্ডের দাখিল ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) এই তিন ধারার ফলই একযোগে প্রকাশ হবে। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ১৮ লাখ ২৮ হাজার।

    এর মধ্যে ৯টি সাধারণ বোর্ডে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন, মাদ্রাসায় ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরিতে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন।

    বোর্ড সূত্রে আরও জানা গেছে, ফলাফল প্রকাশের দিন সকাল ১০টা থেকে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ বোর্ডের ওয়েবসাইটে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফল জানতে পারবে। এছাড়া নির্ধারিত ফরম্যাটে মোবাইল ফোনে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানা যাবে।

    চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি এবং শেষ হয় ১৫ মে। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী, পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে ফল প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে হিসেবে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যেই ফল প্রকাশ করতে হবে।

  • এইচএসসিতে সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নেয়ায় কেন্দ্র সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

    এইচএসসিতে সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নেয়ায় কেন্দ্র সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

    নড়াইলের লোহাগড়ায় লক্ষীপাশা আদর্শ মহিলা ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা দ্বিতীয় পত্রে সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নেয়ায় কেন্দ্র সচিব কাজল কুমার বিশ্বাস ও ট্যাগ অফিসার লোহাগড়া উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এছাড়া এই ভুলের জন্য তাদের দুইজনকে শোকজ করা হয়েছে। রোববার (২৯ জুন) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোরের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসরআব্দুল মতিন।

    তিনি জানান, যশোর বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ৪ নম্বর সেটে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অথচ, লক্ষীপাশা আদর্শ মহিলা কলেজ কেন্দ্রে ২ নম্বর সেটে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। চারটি সেটের মধ্যে কোন সেটে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, তা আগেই কেন্দ্র সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু তারা সেই বিষয়টি লক্ষ্য না করেই সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নিয়েছেন। দায়িত্বে এ ধরণের অবহেলার কারণে তাদেরকে অব্যাহতি এবং শোকজ করা হয়েছে।

    তিনি আরো বলেন, সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নেয়া হলেও উত্তরপত্র মূল্যায়নে কোনো সমস্যা হবে না। এ বিষয়ে কোনো পরীক্ষার্থী যেন অহেতুক দুশ্চিন্তা না করেন।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, লক্ষীপাশা আদর্শ মহিলা ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে ৫৬০জন পরীক্ষার্থী আছেন।

  • ইনকোর্স পরীক্ষায় ৪০ শতাংশ না পেলে ফরম পূরণ নয় : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

    ইনকোর্স পরীক্ষায় ৪০ শতাংশ না পেলে ফরম পূরণ নয় : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইনকোর্স পরীক্ষায় ৪০ শতাংশের কম নম্বর পেলে শিক্ষার্থীরা চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করতে পারবে না। একই সঙ্গে ৬০ শতাংশের কম ক্লাসে উপস্থিত থাকলেও পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার অনুমতি মিলবে না। শিক্ষা কার্যক্রমের গুণগত মান বাড়ানো, শিক্ষার্থীদের ক্লাসমুখী করা এবং ইনকোর্স পরীক্ষায় স্বচ্ছতা আনতে নতুন এসব নির্দেশনা জারি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

    সম্প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামুল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইনকোর্স পরীক্ষার নিয়ম আগে থেকেই চালু থাকলেও অনেক জায়গায় তা কার্যকরভাবে পরিচালিত হচ্ছিল না। কিছু শিক্ষক অতিরিক্ত নম্বর দিচ্ছেন, আবার কেউ কেউ অপ্রয়োজনীয়ভাবে কম নম্বর দিচ্ছেন—এমন অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। তাই এবার ইনকোর্সে অংশগ্রহণ, নম্বর প্রদান ও উপস্থিতির বিষয়ে কঠোর নীতিমালা চালু করা হয়েছে।

    নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, চার ক্রেডিটের তত্ত্বীয় কোর্সে ইনকোর্স পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ১৫ নম্বর থাকবে, যার মধ্যে ৬ নম্বর পেলেই পাস ধরা হবে। তিন ও দুই ক্রেডিটের কোর্সে যথাক্রমে সর্বোচ্চ ১১ দশমিক ২৫ ও ৭ দশমিক ৫ নম্বর থাকবে, পাস নম্বর যথাক্রমে ৪ দশমিক ৫ ও ৩। আর প্রাইভেট শিক্ষার্থীদের জন্য নম্বর আরও চার ক্রেডিটের কোর্সে সর্বোচ্চ ২০ নম্বর, যেখানে পাস করতে পেতে হবে অন্তত ৮ নম্বর।

    এছাড়া শুধু ইনকোর্স পরীক্ষায় পাস করলেই হবে না, ক্লাসে নিয়মিত উপস্থিতিও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। নির্ধারিত ক্রেডিট অনুযায়ী, যেসব শিক্ষার্থীর উপস্থিতির হার ৬০ শতাংশের নিচে থাকবে, তারা কোনো পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে না। ৮০ শতাংশের বেশি উপস্থিত থাকলে সর্বোচ্চ উপস্থিতির নম্বর পাওয়া যাবে। উপস্থিতির ভিত্তিতে নম্বর দেওয়ার জন্যও আলাদা পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতিটি কোর্সের জন্য বর্ষভিত্তিক দুটি ইনকোর্স পরীক্ষা নিতে হবে। সংশ্লিষ্ট শিক্ষক সিলেবাসের আলোকে পরীক্ষা নিয়ে উত্তরপত্র মূল্যায়ন করবেন এবং গড় নম্বর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এন্ট্রি করতে হবে। এরপর হার্ড কপি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনকোর্স মনিটরিং সেলে পাঠাতে হবে।

    নতুন এই নির্দেশনা আগামী অনার্স ২য় বর্ষ পরীক্ষা-২০২৪, ডিগ্রি পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষা-২০২৪, মাস্টার্স শেষ বর্ষ পরীক্ষা-২০২৩ এবং প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স পরীক্ষা-২০২৩ থেকে কার্যকর হবে বলেও জানানো হয়েছে।

  • রাবির ভর্তি পরীক্ষা পাঁচ বিভাগীয় শহরে

    রাবির ভর্তি পরীক্ষা পাঁচ বিভাগীয় শহরে

    রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আগামী ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও চট্টগ্রাম এই পাঁচটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে। গত প্রশাসনের আমলে এই পাঁচটি বিভাগের মধ্যে রংপুর ছাড়া বাকিগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    সর্বশেষ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় নতুন করে রংপুর বিভাগকে যুক্ত করে পাঁচটি বিভাগের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। বুধবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন।

    সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মাঈন উদ্দীন বলেন, ‘ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও চট্টগ্রাম এই পাঁচ শহরে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গত প্রশাসনের আমলে রাজশাহীর বাইরে তিনটি আঞ্চলিক কেন্দ্র করা হয়, সেখানে রংপুরকে রাখা হয়নি। যার ফলে নতুন করে রংপুরকে আমরা একাডেমিক সভায় প্রস্তাবের ভিত্তিতে নতুন করে আঞ্চলিক কেন্দ্র করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। রংপুর বিভাগের শিক্ষার্থীরা রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে পারবে।’

    এর আগে, গত ৩০ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। বিশেষ প্রয়োজনে ঢাকার অভ্যন্তরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্র বাড়ানোর কথাও হয়।
    প্রসঙ্গত, ২০২৪-২৫ সেশনের ভর্তি পরীক্ষার আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে রংপুরকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত রংপুর বিভাগের সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

  • সচিবালয়ে যাওয়া ৫৩ শিক্ষার্থী আটক!

    সচিবালয়ে যাওয়া ৫৩ শিক্ষার্থী আটক!

    বুধবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে  এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল পুনরায় প্রকাশ এবং ফলাফলে ত্রুটি সংশোধনের দাবিতে সচিবালয়ে ঢুকে পড়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫৩ জনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পুলিশের দুটি প্রিজন ভ্যানে তাদের তোলা হয়েছে।

    এর আগে বেলা ৩টায় ফলাফল বাতিল ও পুনরায় মূল্যায়নের দাবিতে সচিবালয়ে ঢুকে পড়েন শতাধিক শিক্ষার্থী। পরবর্তীতে ৬ নাম্বার ভবনের সামনে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। আমার সোনার বাংলায় বৈষম্যের ঠাঁই নাই; উই ওয়ান্ট জাস্টিস, মুগ্ধের বাংলায়- বৈষম্যের ঠাঁই নাই, তুমি কে আমি কে ছাত্র-ছাত্র; আপোষ না সংগ্রাম-সংগ্রাম-সংগ্রাম ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন তারা।
    তখন আন্দোলরত শিক্ষার্থীদের স্লোগান বন্ধ করে শান্তিপূর্ণ আলোচনার আহ্বান জানান সচিবালয়ে দায়িত্বরত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য ও বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

    একাধিক শিক্ষার্থীদের কথা হলে তারা জানান, আমরা সমতার ভিত্তিতে ফলাফল চাই। বোর্ড থেকে কাউকে ভালো ফলাফল দেওয়া হয়েছে আর কাউকে কম। অথচ আমরা ভালো লিখেছি। আমরা চাই দ্রুত সময়ে এই ফলাফল বাতিল করে বঞ্চিতদের পুনরায় মূল্যায়ন করা হোক।

  • এইচএসসিতে পাসের হারে যশোর বোর্ডে তৃতীয় সাতক্ষীরা

    এইচএসসিতে পাসের হারে যশোর বোর্ডে তৃতীয় সাতক্ষীরা

    এইচএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ডের পাসের হার বিবেচনায় বোর্ড সেরা হয়েছে যশোর জেলা। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে খুলনা জেলা। আর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে সাতক্ষীরাে, এ  জেলায় পাস করেছে ৯ হাজার ৩৬৮ জন শিক্ষার্থী, সেখানে পাসের হার ৭০ দশমিক ১১ শতাংশ।

    আর তলানিতে রয়েছে মেহেরপুর জেলা।

    মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) যশোর বোর্ডে ঘোষিত ফলাফল পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া যায়।

    ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, যশোর জেলায় পাস করেছেন ১৫ হাজার ১০ জন শিক্ষার্থী অর্থাৎ পাসের হার ৭২ দশমিক ৮৪ শতাংশ। পাশের হারে শীর্ষে যশোর জেলা। তবে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বিবেচনায় পাশের সংখ্যায় এগিয়ে খুলনা জেলা। সেখানে পাস করেছে ১৬ হাজার ৬৮০ জন শিক্ষার্থী এবং পাসের হার ৭১ দশমিক ১৯ শতাংশ।

    এছাড়া বাগেরহাট জেলায় পাস করেছে ৪ হাজার ৬৯৩ জন শিক্ষার্থী, সেখানে পাসের হার ৫৫ দশমিক ০৪ শতাংশ, সাতক্ষীরা জেলায় পাস করেছে ৯ হাজার ৩৬৮ জন শিক্ষার্থী, সেখানে পাসের হার ৭০ দশমিক ১১ শতাংশ, কুষ্টিয়া জেলায় পাস করেছে ৯ হাজার ৬২২ জন শিক্ষার্থী, সেখানে পাসের হার ৫৮ দশমিক ৫২ শতাংশ, চুয়াডাঙ্গা জেলায় পাস করেছে ৪ হাজার ৩৭২ জন শিক্ষার্থী, সেখানে পাসের হার ৫৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ, মেহেরপুর জেলায় পাস করেছে ২ হাজার ৬০ জন শিক্ষার্থী, সেখানে পাসের হার ৫০ দশমিক ৩৮ শতাংশ, নড়াইল জেলায় পাস করেছে ৩ হাজার ৪৯৩ জন শিক্ষার্থী, সেখানে পাসের হার ৬১ দশমিক ২৭ শতাংশ, ঝিনাইদহ জেলায় পাস করেছে ৯ হাজার ৩৫১ জন শিক্ষার্থী, সেখানে পাসের হার ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ, মাগুরা জেলায় পাস করেছে ৪ হাজার ১১৫ জন শিক্ষার্থী, সেখানে পাসের হার ৫৮ দশমিক ২৩।

    যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মর্জিনা আক্তার বলেন, ২০২০-২১ সালে করোনাকালে প্রায় দেড় বছর অনলাইনে পাঠদান কার্যক্রম চলমান ছিল। এ সময়টাতে ইংরেজিতে একটু লার্নিং গ্যাপ রয়ে গিয়েছে। যার ফলে ইংরেজি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা ভালো ফলাফল করতে পারেনি। তবে এ বছর জিপিএ ৫ এ তারা এগিয়ে রয়েছে।

  • নতুন শিক্ষাক্রম  : ষাণ্মাসিক মূল্যায়নে বসছে ষষ্ঠ-নবমের অর্ধকোটি শিক্ষার্থী

    নতুন শিক্ষাক্রম : ষাণ্মাসিক মূল্যায়নে বসছে ষষ্ঠ-নবমের অর্ধকোটি শিক্ষার্থী

    নতুন শিক্ষাক্রমে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন শুরু হচ্ছে বুধবার (৩ জুলাই)। এদিন সকাল ১০টা থেকে এ মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু হবে, বিরতিসহ চলবে পাঁচ ঘণ্টা। প্রথম দিনে ষষ্ঠ শ্রেণিতে বাংলা, সপ্তমে ধর্ম, অষ্টমে জীবন ও জীবিকা এবং নবম শ্রেণিতে ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের মূল্যায়ন করা হবে।

    শিক্ষা প্রশাসন সূত্র জানায়, আমূল বদলে যাওয়া শিক্ষাক্রমে এবারই প্রথম সারাদেশে একসঙ্গে একই প্রশ্নপত্রে একযোগে মূল্যায়নে বসছে শিক্ষার্থীরা। এতে অংশ নিচ্ছে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ২০ হাজার ৬৩৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৫০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী।

    শিক্ষার্থীদের যে প্রশ্নপত্রের ওপর মূল্যায়ন নেওয়া হবে, তা নৈপুণ্য অ্যাপ থেকে পরীক্ষা শুরুর তিন ঘণ্টা আগে ডাউনলোড করা যাবে বলে জানিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

    এনসিটিবির চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্বে) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান জাগো নিউজকে বলেন, ‘শিক্ষকদের করণীয় কী, শিক্ষার্থীরা সঙ্গে কোন উপকরণ নিয়ে আসবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কী দেবে, সব নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে। আশা করি, শিক্ষার্থীরা উৎসবমুখর পরিবেশে মূল্যায়নে অংশ নেবে।’

    jagonews24.com

    কোন পদ্ধতিতে মূল্যায়ন?
    দুই বছর ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত করেছে এনসিটিবি। সোমবার (১ জুলাই) জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটি এ মূল্যায়ন পদ্ধতির চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। তবে দেরিতে অনুমোদন হওয়ায় নতুন এ পদ্ধতি ষাণ্মাসিক মূল্যায়নে পুরোপুরি প্রয়োগ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছে এনসিটিবি সূত্র।

    এনসিটিবির প্রস্তুত করে খসড়া মূল্যায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে মূলত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সে নির্দেশনা অনুযায়ী মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে শিক্ষকদের নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ও মাদরাস শিক্ষা অধিদপ্তর।

    jagonews24.com

    এ প্রসঙ্গে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেন, ‘চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া কাঠামোর সঙ্গে আমাদের খসড়া প্রস্তুত করা কাঠামোতে খুব বেশি তফাৎ নেই। এটা যেহেতু প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মূল্যায়ন, সেক্ষেত্রে সমস্যা হবে না।’

    নৈপুণ্য অ্যাপ ব্যবহারে ভোগান্তিতে শিক্ষকরা
    ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন শুরুর আগে শিক্ষার্থীদের শিখনকালীন অভিজ্ঞতার পারদর্শিতার নির্দেশকগুলো নৈপুণ্য অ্যাপে শিক্ষকদের ইনপুট দিতে হবে। তবে শিক্ষকরা নৈপুণ্য অ্যাপ ব্যবহারে বিড়ম্বনায় পড়ার অভিযোগ করেছেন।

    অ্যাপে প্রবেশ করতে এবং তথ্য ইনপুট দিতে ভোগান্তিতে পড়ার অভিজ্ঞতার কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও শেয়ার করছেন শিক্ষকরা। বিশেষ করে মফস্বল এলাকার শিক্ষকরা বেশি বিপাকে পড়েছেন। ইন্টারনেটের ধীরগতিসহ নানা কারণে তাদের অ্যাপ ব্যবহার করতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় দিতে হচ্ছে।

    রতন কুমার নামে টাঙ্গাইলের একজন শিক্ষক জাগো নিউজকে বলেন, নৈপুণ্য অ্যাপ কাজই করছে না। তথ্য ইনপুট দেওয়ার কাজ শেষ করতে রাত-দিন শিক্ষকদের অ্যাপে প্রবেশের যুদ্ধ করতে হচ্ছে। এমন হলে শিক্ষকরা অল্প দিনে পাগল হয়ে যাবেন।

    jagonews24.com

    ষাণ্মাসিক মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র ফেসবুকে!
    পরীক্ষার তিন ঘণ্টা আগে ষাণ্মামিক মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র ডাউনলোড করা যাবে বলে এনসিটিবি বিজ্ঞপ্তি দিলেও আগের দিনই অনেকে প্রশ্ন পেয়ে গেছেন। অনেক শিক্ষক তা না বুঝে ফেসবুকেও শেয়ার করছেন। অনেকে অ্যাপ থেকে প্রশ্নপত্র না নিয়ে অন্যদের কাছ থেকে পাওয়া প্রশ্নপত্র আগের দিনই প্রিন্ট করে রাখছেন বলে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া গেছে।

     

    ‘বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী ফোরাম’ নামে একটি ফেসবুক গ্রুপে অনেক শিক্ষক ষষ্ঠ, সপ্তম ও নবম শ্রেণির প্রশ্নপত্রের ছবি শেয়ার করেছেন। এ প্রশ্ন ফেসবুক, ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রশ্নপত্রে শিক্ষার্থীকে কী ধরনের কাজ দেওয়া হবে, তা উল্লেখ রয়েছে। অনেক শিক্ষক এটি আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ বলে উল্লেখ করলেও তাতে কর্ণপাত করছেন না অনেকে।

    প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেন, ‘এমনটা হওয়ার কথা নয়। যদিও মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র প্রচলিত নিয়মের পরীক্ষার প্রশ্নের মতো নয়। কেউ হাতে পেলেই সে উত্তর করতে পারবে এমন না। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে দক্ষতা অর্জন করতেই হবে। তারপরও এটা ছড়িয়ে পড়লে আমরা খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেবো।’

    jagonews24.com

    শিক্ষার্থী যা সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে
    সাধারণ উপকরণের মধ্যে কলম, পেনসিল, ইরেজার, শার্পনার ও স্কেল নিয়ে যেতে হবে। ১৬ পৃষ্ঠার খাতা, শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন নির্দেশিকা, সাইনপেন, মার্কার, স্ট্যাপলার, এ-ফোর সাইজের কাগজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহ করা হবে। বাংলা পরীক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকের নিজ নিজ পাঠ্যবই নিয়ে যেতে হবে।

    ধর্ম বিষয়ের মূল্যায়নের জন্য সপ্তম শ্রেণির জন্য পাঠ্যবই, অষ্টম ও নবমের জন্য ক্যালেন্ডারের খালি কাগজ শিক্ষার্থীকে নিয়ে যেতে হবে। আর প্রতিষ্ঠান থেকে চার-পাঁচটি রং পেনসিল বক্স দেবে। ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞানের জন্যও শুধুমাত্র পাঠ্যপুস্তক সঙ্গে নিতে হবে।

    (জাগো নিউজ থেকে)

     

  • সমাপ্ত হল ঢাবি সিনেটের বার্ষিক অধিবেশন

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সিনেটের বার্ষিক অধিবেশন বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে শেষ হয়েছে। সিনেট চেয়ারম্যান ও উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

    অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল সিনেট অধিবেশনে অংশগ্রহণ এবং গঠনমূলক পরামর্শ প্রদানের জন্য সকল সিনেট সদস্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

    উপাচার্য এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক শিক্ষা ও গবেষণার উৎকর্ষ সাধন, মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়ন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে নানাবিধ কর্মপ্রয়াস ও উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে। শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা প্রদান এবং শিক্ষা ও গবেষণার গুণগত মান নিশ্চিতকরার লক্ষ্যে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানাই। সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় সামনের দিকে আরও এগিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করছি।

    সিনেটের এ বার্ষিক অধিবেশনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের ৯৪৫ কোটি ১৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকার রাজস্ব ব্যয় সংবলিত প্রস্তাবিত বাজেট এবং ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের ৯৭৩ কোটি ৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকার সংশোধিত বাজেট উপস্থাপন করেন। দুদিনব্যাপী অধিবেশনের সমাপনী দিনে এ বাজেট অনুমোদন করা হয়।

    অধিবেশনে প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ ও প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছারসহ সিনেট সদস্যরা বক্তব্য প্রদান করেন।

  • সংক্ষিপ্ত সিলেবাসেই হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা, পাস নম্বর ৩০

    সংক্ষিপ্ত সিলেবাসেই হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা, পাস নম্বর ৩০

    গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন এইচএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুযায়ী হবে। এ পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের উত্তীর্ণ হতে ৩০ নম্বর পেতে হবে এবং ভুল উত্তরে নম্বর কাটা যাবে।
    শুক্রবার গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক সমকালকে এসব তথ্য জানান।
    উপাচার্য বলেন, এবারের ভর্তি পরীক্ষায় সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের ভেতর থেকেই প্রশ্ন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বোর্ড পরীক্ষায় যে সিলেবাসে পরীক্ষা হয়েছে ওই একই সিলেবাসে ভর্তি পরীক্ষা হবে। এছাড়া ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষায় ৩০ পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে শিক্ষার্থীদের এবং প্রতি ভুল উত্তরের জন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা যাবে।
    তিনি বলেন, ২২টি সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবারে মোট আসন সংখ্যা ২১ হাজার ১১৮টি এবং এর বিপরীতে আবেদন পড়েছে ৩ লাখ ৩ হাজার ২৩১টি। এ ইউনিটে (বিজ্ঞান) আসন সংখ্যা ৯ হাজার ৮৭৫টি। এ ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ১৭ জন। বি ইউনিটে (মানবিকে) আসন সংখ্যা ৭হাজার ৭৪৬টি। বি ইউনিটে আসনপ্রতি লড়বেন ১৩ জন এবং সি ইউনিটে (বাণিজ্য) আসন সংখ্যা ৩ হাজার ৪৯৬টি। সি ইউনিটে প্রতি আসনে লড়বেন ১২ জন শিক্ষার্থী।
    উপাচার্য জানান, আগামী ২০ মে বি ইউনিটের (মানবিক) পরীক্ষার মাধ্যমে শুরু হবে এবারের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা। এরপর ২৭ মে সি ইউনিট (বাণিজ্য) এবং ৩ জুন এ ইউনিটের (বিজ্ঞান) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি ইউনিটের পরীক্ষার সময় এক ঘণ্টা। দুপুর ১২টায় শুরু হয়ে ১টায় পরীক্ষা শেষ হবে।

  • সরকারী নির্দেশনা উপেক্ষা করে সাতক্ষীরা শহরের একটি কোচিং সেন্টারে পাঠদান চালুু রাখার অভিযোগে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে সিলগালা

    সরকারী নির্দেশনা উপেক্ষা করে সাতক্ষীরা শহরের একটি কোচিং সেন্টারে পাঠদান চালুু রাখার অভিযোগে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে সিলগালা

    নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা চলাকাীন সময়ে সরকারীভাবে কোচিং সেন্টার বন্ধের কঠোর নির্দেশনা উপেক্ষা করে সাতক্ষীরা শহরের সরকারী কলেজ রোড এলাকায় “ওয়ান ওয়ে ” নামের একটি কোচিং সেন্টারে পাঠদান চালুু রাখার অভিযোগে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে সেটি সিলগালা করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহনেওয়াজ তানভীর সেখানে অভিযান চালিয়ে উক্ত মেডিকেলে ভর্তির কোচিং সেন্টারটি সিলগালা করে দেন।
    জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহনেওয়াজ তানভীর জানান, গোপন খবরের ভিত্তিতে দুপুরে শহরের সরকারী কলেজ রোড এলাকায় পুরাতন সাতক্ষীরা এলাকার আহমেদ তমালের মালিকানাধীন “ওয়ান ওয়ে” কোচিং সেন্টারে অভিযান চালানো হয়। এ সময় সেখানে গিয়ে দেখা যায়, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা চলাকাীন সময়ে সরকারীভাবে কোচিং সেন্টার বন্ধের কঠোর নির্দেশনা থাকলেও উক্ত কোচিং সেন্টারে ২০ থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থীকে পাঠদান দেয়া হচ্ছে। সরকারী নির্দেশনা উপেক্ষা করে উক্ত কোচিং সেন্টারটি চালু রেখে পাঠদানের অভিযোগে এ সময় সেটি সিলগালা করা হয়।
    তিনি আরো জানান, প্রাথমিকভাবে তাদের সতর্ক করে সিলগালা করে দেয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে তারা সরকারী নির্দেশনা উপেক্ষা করে যদি কোচিং সেন্টার চালু রাখে তাহলে তাদের অর্থদ্বন্ডসহ জেল জরিমানা করা হবে বলে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া শিক্ষার্থীদেরকে সরকারি নির্দেশনা মেনে এসএসসি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে যার যার বাড়িতে বসে লেখাপড়া করার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

  • কলারোয়া ছালিমপুর এ কে খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এডহক কমিটির অনুমোদন

    কলারোয়া ছালিমপুর এ কে খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এডহক কমিটির অনুমোদন


    প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সাতক্ষীরা কলারোয়ার ছালিমপুর এ কে খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চার সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। যার মেয়াদ থাকবে অনুমোদনের দিন থেকে ছয়মাস।
    গত বুধবার (১২ এপ্রিল) যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক মো.সিরাজুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একপত্রে এই এডহক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।
    সাতক্ষীরা জেলা কৃষক লীগের সভাপতি মাহফুজা সুলতানা রুবিকে প্রধান করে চার সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, শাহানা আক্তার, মো. শহিদুল ইসলাম ও বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আব্দুল্লাহ হেল আলিম। কলারোয়া ছালিমপুর এ কে খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চার সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটির মেয়াদ থাকবে অনুমোদনের দিন থেকে ছয়মাস।

  • সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় ও সমন্বয় সভা

    সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় ও সমন্বয় সভা


    নিজস্ব প্রতিনিধি : “শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ, মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার দীক্ষা” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সদর উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় ও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (১৬ এপ্রিল) বেলা ১১টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ আব্দুল গনি’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি রবি বলেন, “জননেত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা হাতে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নশীল দেশ গড়ার লক্ষ্যে মিশন ও ভিশন নিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরীতে কাজ করছেন। প্রাথমিক শিক্ষকরাই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের আগামীদিনের স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। সেজন্য আজকের এই শিক্ষার্থীদের মহান স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস শিক্ষা দিতে হবে।”
    মতবিনিময় ও সমন্বয় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হোসনে ইয়াসমিন করিমী, সদর উপজেলার সরকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বাসুদেব কুমার সানা, ইন্সট্যাক্টর সোলাইমান তালুকদার প্রমুখ। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. আক্তারুজ্জামান বেলাল, সাধারণ সম্পাদক ও খানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. জাকির হোসেন, সাতক্ষীরা সিলভার জুবলি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চায়না ব্যানার্জি প্রমুখ। এসময় সদর উপজেলার সহকারী শিক্ষা অফিসারবৃন্দ, সদর উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী শিক্ষক শাহাব সাজু।

  • সাতক্ষীরা সদর উপজেলার অস্তিত্বহীন বিদ্যালয়ের পিমিএমআইএ অনলাইনে ভূয়া তথ্য দিয়ে সরকারিকরণের চেষ্টার অভিযোগ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে

    রঘুনাথ খাঁ : ভূয়া তথ্য দিয়ে অস্তিত্বহীন সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ১১টি বেসরকারি প্রাথমকি বিদ্যালয় সরকারিকরণের পায়তারা চালানোর হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাতক্ষীরা সদর উপজেলার প্রাইমারি অ্যাডুকেশন ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমের(পিমিএমআইএস)অনলাইনে এসব ভূয়া তথ্য সংযোজন করা হয়েছে।অধিদপ্তরের পিমিএমআইএস অনলাইনে এসব ভূয়া তথ্য থাকার পরও সাতক্ষীরা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে প্রতিবছর তা নবায়ন করছেন। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল গণি জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
    প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকনির্ধারিত কোড নম্বর দিয়ে নির্দিষ্ট অনলাইনের প্রতিবছর তার ও তার বিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ আনুসঙ্গিক সবকিছু হালনাগদ করে তিনি তার ক্লাস্টরের উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তার বরাবর পাঠাবেন। তিনি যাচাই-বাছাই শেষে একই প্রক্রিয়ায় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষাকর্মকর্তার কাছে পাঠাবেন। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত
    অনুমোদন দিয়ে অনলাইন আপডেট করবেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা। এছাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার পিমিএমআইএস এর অনলাইনে সরাসরি আপডেট করার সুযোগ রয়েছে। সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে ২০১৩ সালের ৭ মে তৎকালিন জেলাপ্রশাসক আনোয়ার হোসেন হাওলাদার ডিজিতে পাঠানো এক চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে,সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় ৬১টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। ওই তালিকায় এই ১১টি বিদ্যালয়ের নাম ছিল না।
    নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শিক্ষা অফিসের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, এ ১১টি বিদ্যালয়ের নাম ও তথ্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাতক্ষীরা উপজেলার পিমিএমআইএস অনলাইনে সংযোজন করা হয়েছে ২০২১ সালে। এসব বিদ্যালয়ের প্রত্যেকটির একতলা ভবন, নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী, শিক্ষক, জমি ও ব্যাংক হিসাবের তথ্য দিয়ে অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০২০ সালের ১৮ অক্টোবরে আব্দুল গণি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হিেেসব যোগদান করার পর এসব তথ্য সংযোজন করা হয়েছে। প্রতিবছর এসব ভূয়া তথ্য হালনাগাদ করেছেনও তিনি।
    সরেজমিনে ওইসব বিদ্যালয়ের খোঁজ নিতে যেয়ে দেখা যায়, আটটি বিদ্যালয়ের কোনো
    অত্বিস্ত নেই। তিনটির মধ্যে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আগড়দাড়ী ইউনিয়নের নেহা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চারটি ছোট ছোট কক্ষ রয়েছে। বাশেঁর বেড়া ও এসবেস্টস দিয়ে ছাউনির এসব ঘরে সাতটি বেঞ্চ, দুইটি টেবিল ও তিনটি চেয়ার রয়েছে। স্থানীয় আসমা খাতুন জানান, বছর দুই হলো তাদের গ্রামের এ বিদ্যালয়টি করা হয়েছে। কেউ পড়তে আসেনা এখানে। বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের ফরিদউদ্দিন এ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দাবি করে জানান,বিদ্যালয়টি সরকারিকরণের জন্য তিনি সাত লাখ টাকা ব্যয় করেছেন।তিনি আরও বলেন, বিদ্যালয়টি ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত করা হয়। আগে ৬৯ জন শিক্ষার্থী ছিল। করোনার পরে কেউ বিদ্যালয়ে আসে না। টাফরারডাঙি বঙ্গবন্ধু বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি ঘর থাকলেও তার কোনো কার্যক্রম নেই। বাঁশদহা ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেয়ে দেখা যায়,একটি ঘর রয়েছে। ওই বিদ্যালয় সংলগ্ন বাড়ি তহিদুল ইসলাম জানান, বিদ্যালয়টি ২০১৮ সালের দিকে প্রতিষ্ঠা করা হয়। দুই মাস কার্যক্রম ছিল জনৈক আব্দুল মান্নানের বাড়িতে। মাস সাতেক আগে আব্দুল মান্নান ১৭ শতক জমিস কিনে তাতে একটি ৩০ফুট লম্বা ও ১২ ফুট চওড়া একটি টিনের শেড বিশিষ্ঠ ঘর বানিয়েছেন। সেটাকে বিদ্যালয় হিসেবে দেখাতে চান। ওই বিদ্যালয়ে তার ভাইঝি, নিজের স্ত্রী ও নিজের ভাইয়ের স্ত্রীসহ চারজনকে শিক্ষক দেখানো হয়েছে। অন্য বিদ্যালয়গুলোর কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।দক্ষিণ হাওয়ালখালী গ্রামের যুবক মো: মরিুজ্জামান জানান, তাদের গ্রামে দক্ষিণ হাওয়ালখালী বালিয়ডাঙ্গা নামে কোনো বিদ্যালয়
    নেই। বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের ফরিদউদ্দিন জানান, কাওনডাঙ্গা মিয়ারাজ উদ্দীন বেসরকারি
    প্রাথমিকি বিদ্যালয়ের ওই গ্রামে কোনো অস্তিত্ব নেই। দক্ষিণপাড়ার বটতলায় সোহারব হোসেনের আড়াই বিঘা জমির একাংশে (বর্তমানে বোরো ধানের খেত) স্কুল বানানোর কথা শোনা যাচ্ছে তিন বছর ধরে।

    অনলাইনে আপডেটকৃত পিমিএমআইএস অনুযায়ী, দত্তবাগ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
    সহকারী শিক্ষক কানিজ ফাতেমা জানান, বিদ্যালয় সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না। তবে একজন জমি দিতে চেয়েছিলেন। কয়েক বছর আগে ওই জমি নিমাই দাস নামের একজনের কাছে বিক্রি হয়েছে।
    খেজুরডাঙ্গা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেব নাম থাকা সমীরণ
    কুমার সরকার জানান, এক সময় একটি ঘর তোলা হয়েছিল। ফুলবাড়ি প্রথামিক বিদল্যায়ের প্রধানশিক্ষক হিসেবে নাম থাকা রোমানা সুলতানা জানান,এক সময় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল স্কুল করার। পূর্ব কুশখালি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী হিসেবে নাম থাকা জিতেন্দ্র নাথদাস জানান,বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার জন্য শিক্ষক হিসেবে তার নাম দেওয়া হয়েছিল হয়তো।তিনি কিছু জানেন না। বালিথা পশ্চিমপাড়া ও বঙ্গবন্ধু শিমুলবাড়িয়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়েরও অস্তিত্ব মেলেনি।
    অস্তিত্বহীন এসব বিদ্যালয়ের মধ্যে চারটি বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি দেখানো হয়েছে বাঁশদহা ইউনিয়নের মো:সোহরাব হোসেনকে। অভিযোগ,ওই সোহরাব হোসেনের কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল গণি
    পপিমিএমআইএস অনলাইনে এসব ভূয়া তথ্য সংযোজন করেছেন। সাতক্ষীরা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল গণি পিমিএমআইএস অনলাইনে ভূয়া তথ্য সম্পর্কে বলেন, ওই বেসরকারি বিদ্যালয়গুলো সরকারি হওয়ার কোনো সূযোগ নেই। তিনি সাতক্ষীরায় যোগদান করার আগে অধিদপ্তরের সফটওয়ারে ওইগুলো ছিল। কিন্তু আর সরানো হয়নি। এবার সরিয়ে ফেলবেন।
    সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হোসনে ইয়াসমিন করিমি জানান, তিনি কয়েক
    মাস আগে এসেছেন।কাগজপত্র যাঁচাই বাছাই করে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা আগস্টে

    উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা আগস্টে


    ন্যাশনাল ডেস্ক : এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা পেছাচ্ছে। জুলাইয়ের দ্বিতীয় সপ্তাহে পরীক্ষা নেওয়ার কথা থাকলেও সেই পরিকল্পনা থেকে সরে এলো শিক্ষাবোর্ডগুলো। সিলেবাস শেষ না হওয়ায় এক মাস পরীক্ষা পেছাচ্ছে। নতুন পরিকল্পনা হলো, আগামী আগস্টে এই পরীক্ষা শুরু করা হবে। তারই আলোকে নির্বাচনি পরীক্ষাও এক মাস পিছিয়ে ৩০ মে থেকে শুরু হচ্ছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানিয়েছেন।
    আগামী জুলাইয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা করার পর তা নিয়ে আপত্তি ওঠে। কারণ সেটি হলে পরীক্ষার্থীদের উচ্চমাধ্যমিক ক্লাস শুরুর পর এক বছর তিন মাসেই (১৫ মাস) এ পরীক্ষায় বসতে হতো। অথচ উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষাবর্ষ দুই বছরের। পরীক্ষা পেছানোর বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, আমরা জানতে পেরেছি কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পাঠ্যসূচি শেষ করতে পারেনি। এসব বিবেচনায় জুলাইয়ের পরিবর্তে আগস্টে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। শিক্ষা বোর্ডগুলোর সূত্রে জানা গেছে, বোর্ডগুলোর পক্ষ থেকে আগস্টে পরীক্ষা নেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্তের বিষয়টি শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে জানানো হয়েছে। এখন শিক্ষামন্ত্রী এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলে পরীক্ষা শুরুর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। স্বাভাবিক সময়ে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হতো ফেব্রুয়ারির শুরুতে। আর এইচএসসি পরীক্ষা হতো এপ্রিলের শুরুতে। করোনার কারণে সব সূচি উলট পালট হয়ে গেছে।

  • কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ

    কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি  : সারাদেশের ন্যায় সাতক্ষীরা  সদরের কুখরালী আহমাদীয়া  দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়েছে।

    রবিবার (০১ জানুয়ারি ) বেলা ১১ টায় কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার হল রুমে এবতেদায়ী  ১ম শ্রেনী হতে ৯ম শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বছরের শুরুতে পাঠ্যপস্তুক নতুন বই বিতরণ করা  হয়।

    বই বিতরণ অনুষ্ঠানে কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসা সুপার মো. জাহাঙ্গীর মূর্ত্তেজা রেজার সভাপতিত্বে ও সহকারী সুপার  মো. আব্দুল আলিমের সঞ্চাচনায় প্রধান অতিথি হিসেবে হিসেবে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেন কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি  মো. আসাদুজ্জামান খোকন।

    এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মাদ্রাসা কমিটির সদস্য মো. আব্দুল হাকিম, মো. জিয়াদ আলী প্রমুখ।

    উল্লেখ্য: শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন বছরের পাঠ্যবই বিতরণের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন এবং রবিবার পহেলা সারা বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বই বিতরণ করা হয়।

  • ঝাউডাঙ্গা কলেজের রজত জয়ন্তী : দেশের উন্নয়ন স্বাধীনতা বিরোধীদের সহ্য হয়না –  স্বপন ভট্টাচার্য্য এমপি

    ঝাউডাঙ্গা কলেজের রজত জয়ন্তী : দেশের উন্নয়ন স্বাধীনতা বিরোধীদের সহ্য হয়না – স্বপন ভট্টাচার্য্য এমপি


    মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : সাতক্ষীরায় ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ঝাউডাঙ্গা কলেজের ২৫ বছরপূর্তি উপলক্ষে রজত জয়ন্তী উৎসব স্মরণিকা বেত্রাবতী প্রকাশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় কলেজ প্রাঙ্গণে ঝাউডাঙ্গা কলেজের অধ্যক্ষ মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে রজত জয়ন্তী উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বপন ভট্টাচার্য্য এমপি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন,“পূর্বের টিনের ঝাপড়া ঝাউডাঙ্গা কলেজ এখনকার ঝাউডাঙ্গা কলেজের আকাশ পাতাল তফাত। আমি শুনেছি সুন্দর নান্দনিক ঝাউডাঙ্গা কলেজ সৃষ্টিতে সব অবদান বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবির প্রচেষ্টায় সবই সম্ভব হয়েছে। আমি অভিহিত হয়েছি বর্তমান কলেজের চেহারা দেখে। পড়া-শুনাসহ সকল ক্ষেত্রে এই কলেজের সফলতাও রয়েছে। তিনি আরো বলেন, আজকের এই আনন্দ উল্লাস কিছুই থাকতোনা। যদি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এদেশ স্বাধীন না করতো। সবই সম্ভব হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্য। গত ১৪ বছরে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভারত ও পাকিস্থানের চেয়ে মাথাপিছু আয়সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে। বিগত সময়ে শিক্ষার্থীদের টাকা দিয়ে পাঠ্য বই কিনতে হতো। জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর বছরের প্রথম দিনে ৩৩-৩৪ কোটি বই বিনামূল্যে শিক্ষর্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। দেশের উন্নয়ন স্বাধীনতা বিরোধীদের সহ্য হয়না। তারা আজো ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।”
    রজত জয়ন্তী উৎসবে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো ০০০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ মো. নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামান, ঝাউডাঙ্গা কলেজের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস.এম শওকত হোসেন, ঝাউডাঙ্গা কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি মো. আনিছউদ্দিন প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা গোপাল ঘোষাল, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. জাহিদুর রহমান, ঝাউডাঙ্গা কলেজের উপাধ্যক্ষ ড. গোপাল চন্দ্র সরদার, সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আবু জিহাদ মো. ফখরুল আলম খান, সাতক্ষীরা পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর বিন সেলিম যাদু, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক শেখ মাহফুজুর রহমান, সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি কাজী হাশিম উদ্দীন হিমেল, সাধারন সম্পাদক মো সুমন হোসেন, প্রভাষক মইনুল ইসলাম, ঝাউডাঙ্গা কলেজ গভর্নিং বডির সদস্য সাংবাদিক ইয়ারব হোসেন, মো রমজান আলী বিশ্বাস, সাবেক ঝাউডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, শিবপুর ইউপি চেয়ারম্যান এস এম আবুল কালাম, বল্লী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমান লাল্টু প্রমুখ। এসময় কলেজ গভর্নিং বডির সদস্য, শিক্ষক/ শিক্ষার্থী এবং গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঝাউডাঙ্গা কলেজের প্রভাষক মো. হাসান মাহমুদ রানা।

  • কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভা

    কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভা


    নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা সদরের কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় মাদ্রাসার হলরুমে কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সাতক্ষীরা জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু’র সভাপতিত্বে ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভায় বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা আহছানিয়া আদর্শ আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মো. আলতাফ হোসেন, কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসা ম্যানেজিং কমিটির সদস্য সচিব ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা জামাল উদ্দিন, দাতা সদস্য মো. নজরুল ইসলাম, অভিভাবক সদস্য মো. আবুল কাশেম, মো. আমিনুর রহমান, মো. আজিজুর রহমান, ইকরামুল, সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য মোছা: নাছরিন সুলতানা, সাধারণ শিক্ষক সদস্য মো. কবিরুল বাসার, মো. হায়দার আলী ও সংরক্ষিত মহিলা শিক্ষক সদস্য শারাবান তহুরা প্রমুখ। কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভার আলোচ্য সূচির মধ্যে ছিল-নতুন কমিটির পরিচিতি পর্ব, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ প্রসঙ্গ, সাইকেল গ্যারেজ নির্মাণ, মাদ্রাসার মেয়েদের নামাজের জায়গা তৈরীসহ বিবিধ বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধার্ন্ত গৃহীত হয়। প্রথম সভায় উপস্থিত নতুন কমিটির সকলের সর্বসম্মতিক্রমে ইউসিবিএল ব্যাংকের ব্যবস্থাপক আব্দুল কাদেরকে কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসা ম্যানেজিং কমিটির বিদ্যেৎসায়ী সদস্য করা হয়। কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসা পরিচালনার জন্য মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, (গর্ভাণিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি) প্রবিধানমালা ২০০৯-এর সংশ্লিষ্ট প্রবিধান অনুসারে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড’র চেয়ারম্যান’র নির্দেশক্রমে যশোর’র উপ-রেজিষ্ট্রার (প্রশাসন) এর স্বাক্ষরিত বামাশিবো/প্রশা/৩৩০২২১১৮৮৭২২ নং স্মারকে কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দিয়েছে। কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভায় সকল সদস্যদেরকে ফুলের শুভেচ্ছা দিয়ে বরণ করা হয়। সভা শেষে নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা পরীক্ষার হলরুম পরিদর্শণ করেন এবং মাদ্রাসার কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
    ক্যাপশন : সাতক্ষীরা সদরের কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভায় বক্তব্য রাখছেন সভাপতি ও সাতক্ষীরা জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু।
    ক্যাপশন : সাতক্ষীরা সদরের কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পক্ষ থেকে নতুন সভাপতি প্রকৌশলী শেখ তহিদুর রহমান ডাবলুকে ফুলের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন।