Category: শিক্ষব প্রতিঁষ্ঠান

  • সাতক্ষীরার আশাশুনিতে বড়দল বিদ্যা নিকেতনের উদ্বোধন

    সাতক্ষীরার আশাশুনিতে বড়দল বিদ্যা নিকেতনের উদ্বোধন

    রঘুনাথ খাঁ, সাতক্ষীরা ঃ সাতক্ষীরার আশাশুনিতে হতদরিদ্র ও ঝরেপড়া শিশুদের জন্য বড়দল বিদ্যা নিকেতনের উদ্বোধন করা হয়েছে। বড়দল মধ্যমপাড়ায় শুক্রবার সকালে উক্ত বিদ্যা নিকেতনের উদ্বোধন করেন, ইনার হুইল ক্লাব অব ঢাকা ওয়েষ্ট-৩২৮ এর সভাপতি নারগিছ জামায়েত।
    এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সেনা কর্মকর্তা লেঃ কর্ণেল জি.এম জামায়েত হোসেন, সংগঠনটির আই.এস.ও সামিনা ইসলাম, সদস্য মাহবুবা জামান, আয়েশা চৌধুরী, স্থানীয় ইউপি সদস্য জি.এম আব্দুর রশিদ, সমাজ সেবক জি.এম হারুনার রশিদ প্রমুখ।
    এ সময় নারগিছ জামায়েত বলেন, হতদরিদ্র ও ঝরেপড়া শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে বড়দল বিদ্যা নিকেতনের উদ্বোধন করা হয়েছে।

  • কালিগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমাজ কমিটি গঠন

    কালিগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমাজ কমিটি গঠন


    কালিগঞ্জ (শহর) প্রতিনিধি :
    বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমাজ কালিগঞ্জ উপজেলা শাখা রেজিঃ নং ১২১৯৮/১৫ কমিটি গঠন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারী) বেলা ১২টায় কালিগঞ্জ শিক্ষক সমিতির কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমাজ উপজেলা শাখার কমিটি গঠন উপলক্ষ্যে এক সভা কালিগঞ্জ সদর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে ও কৃষান মজদুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক রেজাউল ইসলাম এর সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কালিগঞ্জ সদর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আল আমিন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পশ্চিম নারায়নপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান, ধলবাড়িয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মনিরুল ইসলাম, উত্তর ভাড়াশিমলা সরকারী প্রাথামিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ ওবায়দুর রহমান প্রমুখ। সভায় ঘোনা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শেখ সেলিম রেজা কে সভাপতি ও তুলাকাটি সরকালী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ ফারুকুজ্জামান কে সাধারন সম্পাদক এবং নারায়নপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ আছানুজ্জামানকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমাজ কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার কমিটি গঠন করা হয়।

  • সানবিমস্ কেজি স্কুল পরিদর্শন করলেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা

    সানবিমস্ কেজি স্কুল পরিদর্শন করলেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা

    শ্যামনগর ব্যুরো : শ্যামনগর উপজেলা সদরের ঐতিহ্যবাহী সানবিমস্ কেজি স্কুল পরিদর্শন করলেন সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ রুহুল আমিন। গতকাল দুপুর ১২ টায় জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা উক্ত স্কুল পরিদর্শন কালে তার সাথে ছিলেন- জেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা আবু হেনা মোস্তফা, শ্যামনগর উপজেলা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আজাহার হোসেন, দৃষ্টিপাত পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মোঃ আবু তালেব, অত্র স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সহ-সভাপতি ও আতরজান মহিলা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ শহিদুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা মাস্টার নজরুল ইসলাম। অত্র বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মোঃ নাসির উদ্দীন সহ সকল শিক্ষক কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। স্কুলের সার্বিক পরিবেশ পরিদর্শন করে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং স্কুলের উন্নতি কামনা করেন।

  • আশাশুনির মাড়িয়ালা স্কুলে অভিভাবক সমাবেশ

    আশাশুনির মাড়িয়ালা স্কুলে অভিভাবক সমাবেশ

    আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার শ্রীউলা ইউনিয়নের মাড়িয়ালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টায় বিদ্যালয় চত্বরে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল। প্রধান শিক্ষক অজিয়ার রহমান সভাপতিত্বে ও সহকারি শিক্ষক আবু হাসান এর পরিচালনায় সমাবেশে অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আরশাদ আলি মোড়ল, ইউপি সচিব খায়রুল ইসলাম, ইউপি সদস্য জালালউদ্দীন, ইয়াছিন আলি, তহমিনা জোয়াদ্দার, বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক লোকমান মোড়লসহ জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, ম্যানেজিং কমিটির সদস্যবৃন্দ ও অভিভাবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • সরকারি স্কুল ভর্তিতে একযোগে লটারি, ফল প্রকাশ

    সরকারি স্কুল ভর্তিতে একযোগে লটারি, ফল প্রকাশ

    জাতীয় ডেস্ক: দেশের ৩৯০টি সরকারি মাধ্যমিক স্কুলে (সংযুক্ত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক) শিক্ষার্থী ভর্তির ডিজিটাল লটারির ড্রর ফল সোমবার প্রকাশ করা হয়েছে। বিকেল সাড়ে চারটায় রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে লটারি উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। পরে আজিমপুর গার্লস স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রী বোতম টিপে লটারির কার্যক্রম শুরু ও ফল প্রকাশ করেন।

    স্কুলগুলোতে লটারির মধ্যমে প্রথম শ্রেনি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত লটারির মধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হচ্ছে। প্রায় ৭৮ হাজার শূন্য আসনের বিপরীতে এ ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হল। অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন। লটারির জন্য এর সঙ্গে সফটওয়ার শিক্ষার্থী বাছাই শুরু করে। সফটওয়ারে শিক্ষার্থী নির্বাচন সম্পন্ন হয়।

    অনুষ্ঠিত লাটারির ফল পাওয়া যাবে http://gsa.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে।

    অনুষ্ঠানে জানানো হয়েছে, সারাদেশে সরকারি স্কুলে প্রায় ৭৮ হাজার আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য পাঁচ লাখ ৭৪ হাজার ৯২৯ জন শিক্ষার্থী আবেদন পড়েছে। সারাদেশ মোট আসন ৭৭ হাজার ১৪০টি। দেশব্যাপী ৩৯০টি বিদ্যালয়ের জন্য ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া নতুন জাতীয়করণ করা সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে স্থানীয় কমিটির মাধ্যমে লটারি করা হবে।

    অনুষ্ঠানের শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, আপনারা জানেন বাংলাদেশসহ সারাবিশ্ব কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে এক কঠিন পরিস্থিতি অতিক্রম করছে। তাই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার স্বার্থে গত বছরের মার্চ মাস থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে।

    কিন্তু শিক্ষার্থীরা যাতে শিক্ষণ-শিখন কাজ থেকে বঞ্চিত না হয় তার জন্য আমরা সংসদ টিভির মাধ্যমে দূর শিক্ষণ, অনলাইন পাঠদান এবং এসাইনমেন্ট ভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করেছি যা খুবই সফল ও প্রশংসিত হয়েছে বলে মাঠ পর্যায় থেকে জানতে পেরেছি।

    শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্কুলগুলোতে যেহেতু বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হয়নি সেহেতু সরকারিভাবে আমরা এ বছর লটারির মাধ্যমে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ প্রক্রিয়ায় বেসরকারি স্কুলগুলো এবং সম্প্রতি জাতীয়করণকৃত অনেক স্কুল স্থানীয়ভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভর্তি নীতিমালা অনুসরণ করে ভর্তির কাজ লটারির মাধ্যমে সম্পন্ন করছে।

    আর ৩৯০টি সরকারি স্কুলে ৫ লাখ ৭৪ হাজার ৯২৯ জন আবেদনকারি ভর্তিচ্ছুকদের মধ্য থেকে সারাদেশে মোট ৭৭ হাজার ১৪০ টি শূন্য আসনের বিপরীতে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে আজ ভর্তি নির্বাচন করার জন্য আমরা এখানে সমবেত হয়েছি।

    এ প্রক্রিয়ার একটি ভাল দিক হলো সকল স্কুলে এবার নানা ধরণের মেধা সম্পন্ন শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ পাবে। এ ডিজিটাল লটারির সার্বিক কারিগরি সহায়তার কাজ করেছে টেলিটক বাংলাদেশ এবং টেলিটকের সফট্ওয়্যার এর যথার্থতা যাচাই বাছাই করেছে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। আমি তাদেরকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

    শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য মার্চ থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ। লটারি মাধ্যমে ভর্তিতে নানা ধরণের মেধার শিক্ষার্থীরা স্কুলে ভর্তির সুযোগ পাবেন। যা শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। এর মধ্যে দিয়ে স্কুলগুলোর মানোন্নয়ন হবে। এসময় সকলকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার আহ্বান জানান শিক্ষামন্ত্রী।

    সচিব মো মাহবুব হোসেন বলেন, ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে অনিয়মের কোন সুযোগ নেই। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানান তিনি।

    লটারির ড্রর ফল প্রাপ্তি ও ভর্তির বিষয়ে জানা গেছে, লটারি শেষ হওয়ার পরে প্রতিষ্ঠান প্রধান, অভিভাবকরা টেলিটকের ওয়েবসাইট (https://gsa.teletalk.com.bd/) থেকে নির্ধারিত আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ফল ডাউনলোড করতে পারছেন। প্রতিষ্ঠান প্রধানরা ফল ডাউনলোড করে জেলা ও উপজেলা ভর্তি কমিটির সভাপতিকে ইমেইল করেন। একই সঙ্গে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরকে জানাতে হচ্ছে।

    নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তির ক্ষেত্রে ভর্তি কমিটির সভা ডাকতে হবে। আর যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থী ভর্তির ব্যবস্থা করতে হবে। ভর্তি লটারির বিস্তারিত প্রক্রিয়া জানিয়ে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রশাসন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আগেই চিঠি পাঠিয়েছে শিক্ষা অধিদপ্তর।

    সারাদেশে সরকারি স্কুলগুলোতে ভর্তির জন্য ৫ লাখ ৭৩ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী আবেদন করেছিলেন। সে হিসেবে প্রতি সিটের জন্য সাতটির বেশি আবেদন জমা পড়েছে।

    গত ৩০ ডিসেম্বর লটারি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও আদালতের নির্দেশে আবেদনের সময় সাত দিন বাড়ানো হয়েছিল। আজ বিকেলে লটারির ফল প্রকাশ করা হল।

    উল্লেখ্য, এবারও স্কুলগুলোকে তিনটি গুচ্ছ বা গ্রুপ (এ, বি এবং সি) করে ভর্তির কাজটি করা হবে। ভর্তি আবেদনের সময় একজন শিক্ষার্থী একটি গুচ্ছের পাঁচটি বিদ্যালয়ে ভর্তির পছন্দক্রম দিতে পেরেছে।

    বিভাগভিত্তিক আবেদনের সংখ্যা সম্পর্কে জানা গেছে, ঢাকা বিভাগে এক লাখ ৬৭ হাজার ৬১০টি, বরিশালে ১৬ হাজার ২৮৭টি, চট্টগ্রামে এক লাখ ৩৩ হাজার ৫৫৮টি, রাজশাহীতে ৭০ হাজার ৮১২, খুলনায় ৪৩ হাজার ৫০৬টি, রংপুরে ৬৯ হাজার ৫২৩টি, সিলেটে ২৪ হাজার ৫৭৩ এবং ময়মনসিংহে ৪৯ হাজার ৬০টি আবেদন রয়েছে।

    এছাড়া প্রথম শ্রেণিতে ৪২ হাজার ৩৭২টি, দ্বিতীয় শ্রেণিতে ১২ হাজার ৬৮৫টি, তৃতীয় শ্রেণিতে এক লাখ ৪৮ হাজার ১৯৪টি, চতুর্থ শ্রেণিতে ২২ হাজার ৯৬৮টি, পঞ্চম শ্রেণিতে ৩৬ হাজার ৭৩৪টি, ষষ্ঠ শ্রেণিতে দুই লাখ ৪৩ হাজার ৫১৬টি, সপ্তম শ্রেণিতে ১১ হাজার ৫৩১টি, অষ্টম শ্রেণিতে ২১ হাজার ৩৯৩টি এবং ন্বম শ্রেণিতে ৩৫ হাজার ৫৩৬টি আবেদন রয়েছে।

  • স্কুল-কলেজে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালনের নির্দেশ

    স্কুল-কলেজে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালনের নির্দেশ

    ডেস্ক: ভার্চুায়াল মাধ্যমে স্কুল-কলেজে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে উদযাপনের নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)।

    মাউশির উপ-পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) মো. রুহুল মমিন সই করা এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। বলা হয়েছে, আগামী ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। দিবসটি উপলক্ষে মাউশির অধিনে সব অফিস ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে এটি উদযাপন করতে হবে।

    স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে অনলাইনে আলোচনা সভা ও সেমিনারের আয়োজন করার অনুরোধ করা হয়েছে নির্দেশনায়। নির্দেশনায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং স্কুল ম্যানেজিং কমিটি ও কলেজ গভর্নিং কমিটির উপস্থিতিতে অনলাইনে এ অনুষ্ঠান পালন করতে বলা হয়েছে।

    বিশেষ মঞ্জুরীর টাকা পেতে আবেদন ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে: মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের মাঝে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের রাজস্ব বাজেটের বিশেষ মঞ্জুরী টাকা বিতরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকদের এ টাকা পেতে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে। সরাসরি বা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর আবেদন করতে হবে। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

    ২০২০-২০২১ অর্থবছরের মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের মাঝে বিশেষ মঞ্জুরী টাকা বিতরণে ইতোমধ্যে নীতিমালা জারি করা হয়েছে। এ নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষক শিক্ষার্থীরা বিশেষ মঞ্জুরীর টাকা পেতে আবেদন করতে হবে।

    সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা দুরারোগ্য ব্যাধির চিকিৎসা, দৈব দুর্ঘটনা এবং চিকিৎসার খরচের জন্য বিশেষ মঞ্জুরীর অনুদান প্রাপ্তির আবেদন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধী, অসহায়, অস্বচ্ছল ও মেধাবী, অনাগ্রসর সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীরা অগ্রধিকার পাবেন।

    এছাড়া দেশের সব স্বীকৃতি প্রাপ্ত বা এমপিওভুক্ত বেসরকারি কারিগরি ও মদ্ররাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মেরামত ও সংস্কার, আসবাব পত্র তৈরি, খেলাধুলার সরঞ্জাম ক্রয়, পাঠাগার উন্নয়ন ও প্রতিষ্ঠানকে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী বান্ধব করার জন্য বিশেষ মঞ্জুরীর আবেদন করা যাবে। তবে বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অনাগ্রসর এলাকার অস্বচ্ছল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অগ্রাধিকার পাবে।

    জেলা যাচাই-বাছাই কমিটির সুপারিশকৃত আবেদন এবং সরাসরি পাওয়া আবেদনগুলো যাচাইবাছাই করে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের এ সংক্রান্ত কমিটি চুড়ান্ত তালিকা প্রণয়ন করবে।

  • একাদশ শ্রেনীতে বদলির আবেদন শুরু ১০ জানুয়ারি

    একাদশ শ্রেনীতে বদলির আবেদন শুরু ১০ জানুয়ারি

    স্টাফ রিপোর্টার ॥ আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠান বদলের (টিসি) আবেদন শুরু হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ই-টিসির পাশাপাশি ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবেন। বুধবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের এক বিজ্ঞপ্তিতে তারিখ ঘোষণা করে বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যšন্ত টিসির আবেদন করা যাবে।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (https://dhakaeducationboard.gov.bd) গিয়ে ই-টিসি বাটনে ক্লিক করে আবেদন পূরণ করে তা জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই শিক্ষার্থীর অধ্যয়নরত এবং ই-টিসির মাধ্যমে কাঙ্খিত উভয় কলেজে পঠিত বিষয়গুলো একই হতে হবে। আবেদন জমা হওয়ার পর শিক্ষার্থীর দেয়া মোবাইল নম্বরে গোপনীয় কোডসহ এসএমএস পাঠানো হবে। এ কোড দিয়ে শিক্ষার্থীরা আবেদন আপডেট করতে পারবেন।

    অনলাইনে আবেদন জমা দেয়ার পর পাওয়া সোনালী সেবা স্লিপের প্রিন্ট নিয়ে সোনালী ব্যাংকের যেকোনো অনলাইন শাখা থেকে সোনালী সেবার স্লিপের মাধ্যমে ই-টিসি বাবদ ৭০০ টাকা ফি জমা দিতে হবে। অনলাইনে আবেদনের সকল প্রক্রিয়া বোর্ডের ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। ই-টিসি আবেদন অনুমোদন হলে শিক্ষার্থী একটি এসএমএস পাবে। তখন বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে এটি প্রিন্ট নিয়ে কলেজে ভর্তি হতে হবে।

    ম্যানুয়ালি আবেদন (বিটিসি) করে ঢাকা বোর্ডের আওতাধীন শিক্ষার্থীরা অন্য বোর্ডের আওতাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে চাইলে ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে বিটিসি ফরম ডাউনলোড করে সেটি পূরণ করে উভয় কলেজের অধ্যক্ষের সুপারিশসহ ঢাকা বোর্ডে জমা দিয়ে ট্র্যাকিং নম্বর সংগ্রহ করতে হবে।

    অন্য যেকোনো শিক্ষা বোর্ড থেকে আসা শিক্ষার্থীর একইভাবে ফরম পূরণ করে ভর্তিচ্ছু কলেজের অধ্যক্ষের সুপারিশ এবং পূর্ববর্তী শিক্ষা বোর্ডে বিটিসির আদেশের কপিসহ ফরমের নির্দেশনা মোতাবেক ঢাকা বোর্ডে জমা দিয়ে ট্র্যাকিং নম্বর সংগ্রহ করতে হবে।

    বোর্ড বিটিসি আবেদন অনুমোদনের পর অনুমোদনের কপি ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। শিক্ষার্থী ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে কলেজ সেকশন থেকে কলেজ অর্ডার টিসি বাটনে ক্লিক করলে অফিস আদেশ দেখতে পারবেন। ট্র্যাকিং নম্বর অনুযায়ী সেই অফিস আদেশের প্রিন্ট নিয়ে শিক্ষার্থীকে সংশ্লিষ্ট কলেজে ভর্তি হতে হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

    ভিকারুননিসায় ভর্তিতে লটারির তারিখ পরিবর্তন:

    ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২০২১ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির লটারি তারিখ পরিবর্তন করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। আগের ঘোষিত ৮, ৯ ও ১০ জানুয়ারির পরিবর্তে এখন ১০, ১১ ও ১২ জানুয়ারি লটারির দিন ঠিক করা হয়েছে। বুধবার কলেজের অধ্যক্ষ কামরুন নাহার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি বলেন, প্রথমে আমরা ৮, ৯ ও ১০ জানয়ারি লটারির জন্য মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরে চিঠি দেই। লটারিতে যেহেতু অধিদফতরের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকেন তাই অধিদফতর একদিন পিছিয়ে ১০, ১১ ও ১২ জানুয়ারি লটারির অনুমতি দিয়েছে।

    রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত মূল ক্যাম্পাসে এ লটারি অনুষ্ঠিত হবে। প্রথমদিন প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন কোটায় বাছাইকৃত বৈধ শিক্ষার্থীদের লটারি হবে। করোনা পরিস্থিতিতে জনসমাগম এড়ানোর জন্য লটারি প্রক্রিয়াটি নির্ধারিত তারিখ ও সময় অনুযায়ী কলেজের ফেসবুক পেজ (https://www.facebook.com/www.vnsc.edu.bd) ও ইউটিউব চ্যানেলে(https://www.youtube.com/c/ViqarunnisaNoonSchoolCollege) সরাসরি সম্প্রচারের ব্যবস্থা করা হবে।

    ১০ জানুয়ারি মূল প্রভাতির লটারি সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর ১২টা, ধানমন্ডি দিবার দুপুর ১টা থেকে বিকেল ৩টা, বসুন্ধরা প্রভাতির বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা। ১১ জানুয়ারি ইংরেজি প্রভাতির সাড়ে সকাল ৮টা থেতে সকাল সাড়ে ১০টা, আজিমপুর দিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দেড়টা, ধানমন্ডি প্রভাতির আড়াইটা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা, বসুন্ধরা দিবার বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা।

    ১২ জানুয়ারি মূল দিবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর ১২টা, ইংরেজি দিবার দুপুর ১টা থেকে বিকেল ৩টা, আজিমপুর প্রভাতির বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা। লটারি সম্পন্ন হওয়ার পর ফলাফল ওই দিনই প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট (www.vnsc.edu.bd) ও স্ব স্ব শাখার নোটিশ বোর্ডে পাওয়া যাবে। ভর্তিতে যেসব প্রার্থী বোন/মুক্তিযোদ্ধা/কাচমেন্ট (সেবা অঞ্চল) কোটায় প্রাথমিক বাছাইয়ের সুযোগ পাবে তারা কোটার বাইরেও সাধারণ কোটায় অংশ নিতে পারবে।

  • সাতক্ষীরার আহছানিয়া মিশন মাদ্রাসায় বই বিতরণ

    সাতক্ষীরার আহছানিয়া মিশন মাদ্রাসায় বই বিতরণ


    নিজস্ব প্রতিবেদক:
    সাতক্ষীরার আহছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বছরের বই বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ১০ টায় মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এসব বই বিতরণ করা হয়। আহছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল মজিদ সিদ্দিকির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষাার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেন জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন আহছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সদস্য শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, সাপ্তাহিক সুয়ের আলো পত্রিকার সম্পাদক ওয়ারেশ খান চৌধুরী, সাপ্তাহিক উচ্ছেনদী পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক আবুশোয়েব এবল, আহছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল মান্নান প্রমূখ। এসময় মাদ্রসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

  • আগরদাড়ী আমিনিয়া কামিল মাদ্রাসায় স্বাধীনতা মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদের কমিটি গঠন

    আগরদাড়ী আমিনিয়া কামিল মাদ্রাসায় স্বাধীনতা মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদের কমিটি গঠন

    হাবিবুর রহমান সভাপতি ও শহিদুল ইসলাম সেক্রেটারি


    গত ৬ ডিসেম্বর আগরদাড়ী আমিনিয়া কামিলা মাদ্রাসায় অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে স্বাধীনতা মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদের কমিটি গঠন কল্পে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ এর কেন্দ্রীয় নেতা ও জেলা সভাপতি প্রভাষক এম সুশান্ত। বিশেষ অতিথি ছিলেন, স্বাধীনতা মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহবায়ক মাও: মো: হাফিজুর রহমান, সদস্য সচিব আলহাজ্ব মাও: আব্দুর রউফ, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সহ-সভাপতি মোস্তফা আব্দুল্লাহ আল মামুন, যুগ্ম সম্পাদক প্রভাষক মফিজুল ইসলাম, উপজেলা সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান। বক্তব্য রাখেন,হারুন অর রশিদ, আমিনুর রহমান,মাস্টার সাইফুল্লাহ প্রমুখ।
    সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ৯ সদস্যের একটি প্রাতিষ্ঠানিক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সভাপতি মাও: মো: হাবিবুর রহমান, সহ-সভাপতি মো: সাইফুল ইসলাম, সম্পাদক মো: শহিদুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ মো: আজিজুল ইসলাম, কার্যকরি সদস্য হলেন, মো: হযরত আলী, মো: মাগফুর রহমান, মো: তারিকুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, তানিয়া সুলতানা। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)

  • ২০২১ সাল থেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি ২ দিন হচ্ছে

    ২০২১ সাল থেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি ২ দিন হচ্ছে

    অনলাইন ডেস্ক: সরকারি বেসরকারি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন রেখে চুড়ান্ত হচ্ছে নতুন খসড়া ছুটির তালিকা। আগামী ২০২১ সালের জন্য তা চুড়ান্ত করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে সাপ্তাহিক ছুটি শুধুমাত্র শুক্রবার। নতুন নিয়মে সেটা দুই দিন হবে। এই নিয়ম সকল সরকারি বেসরকারি স্কুল কলেজে কার্যকর হবে।

    প্রস্তাবটি শিগগিরই মন্ত্রীসভায় অনুমোদননের জন্য উপস্থাপন করা হবে। মন্ত্রীসভায় অনুমোদন দিলে তা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করা হবে। এছুটির ভিত্তিতে আগামি বছর ক্লাস পরিক্ষা সহ সকল কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

  • খেলা-ধূলা ও ভাল ফলাফলের পাশা পাশি ভাল মানুষ হতে হবে-জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল

    খেলা-ধূলা ও ভাল ফলাফলের পাশা পাশি ভাল মানুষ হতে হবে-জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল

    নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোতি ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২০ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় বিদ্যালয় মাঠে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমরেশ কুমার দাশের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে জাতীয় পতাকা ও ক্রীড়া পতাকা উত্তোলন এবং বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোন করেন সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল। প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন,‘খেলা-ধূলা ও ভাল ফলাফলের পাশা পাশি ভাল মানুষ হতে হবে। মেধা ও পরিশ্রম দিয়ে তোমরা শ্রেষ্ঠ হতে পারলেই একদিন তোমরাই হবে দেশের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষার্থীদের গড়ে তুলতে শিক্ষকদের প্রতি আহবান জানান।’
    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার দেবাশীষ চৌধুরী, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোবায়ের হোসেন প্রমুখ।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক আব্দুল হামিদ, মাহমুদুল হাসান খান, সহকারি শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম, মোবাশে^রুর রহমান, ইয়াহিয়া ইকবাল, আবুল হাসান, মো. আব্দুর রাজ্জাক, খান মোকছুদ, গাজী মোমীন উদ্দীন, স্কাউট সম্পাদক শিক্ষক এম ঈদুজ্জামান ইদ্রিস প্রমুখ। এসময় বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। বিকালে বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।