Category: শিক্ষব প্রতিঁষ্ঠান

  • সাতক্ষীরার ১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি উন্নয়নে বই বিতরণ

    সাতক্ষীরার ১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি উন্নয়নে বই বিতরণ

    নিজস্ব প্রতিনিধি :
    রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস বাংলাদেশ (রিইব)-এর আয়োজনে এবং নেটজ বিডির সহায়তায় হোপ প্রকল্পের পক্ষ থেকে সাতক্ষীরা জেলার ১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের লাইব্রেরি সমৃদ্ধকরণ এবং শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল মেধাবিকাশ ও সহপাঠ কার্যক্রম (কো-কারিকুলার এডুকেশন) ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে বই বিতরণ করা হয়েছে।
    বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষা অফিসের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের।
    অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন হোপ প্রকল্পের প্রকল্প সমন্বয়কারী বিকাশ কুমার দাশ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এরিয়া সমন্বয়কারী রেহানা পারভিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তালা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি জগদীশ হালদার।
    এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকবৃন্দ। রিইব-এর এই সময়োপযোগী উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য রাখেন প্রধান শিক্ষক আসাদুজ্জামান, শিক্ষক কামরুল ইসলাম, মো. কামরুজ্জামান, বিকাশ চন্দ্র ঘোষ, সুনীল চৌধুরী প্রমুখ।
    বক্তারা বলেন, “এই বইগুলো শিক্ষার্থীদের জ্ঞানচর্চা ও মেধাবিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একইসঙ্গে শিক্ষকদেরও পাঠদানের নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনে উৎসাহিত করবে।”
    উল্লেখ্য, হোপ প্রকল্পের আওতায় জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিদ্যালয়গুলোর লাইব্রেরি উন্নয়ন, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল চর্চা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

  • এসএসসির ফল প্রকাশ ১০ জুলাই

    এসএসসির ফল প্রকাশ ১০ জুলাই

    এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের সময়সীমা ঘনিয়ে আসছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ১০ জুলাই ফল প্রকাশ হতে পারে বলে শিক্ষা বোর্ড সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে ইঙ্গিত মিলেছে।

    যদিও এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে দিন নির্ধারিত হয়নি, তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্র বলছে— ওই তারিখে ফল প্রকাশের জোর প্রস্তুতি চলছে।

    সোমবার (৭ জুলাই) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপকমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, ফল তৈরির কাজ শেষ। আমরা কয়েকটি সম্ভাব্য তারিখ চূড়ান্ত করে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছি। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে সেই দিনেই ফল প্রকাশ করা হবে।’

    তবে তিনি সরাসরি ১০ জুলাই তারিখ উল্লেখ না করলেও, সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে— শিক্ষা বোর্ডগুলো মন্ত্রণালয়ে যে প্রস্তাব পাঠাতে যাচ্ছে, তাতে ১০ জুলাই এর নামও রয়েছে। ফলে অনুমোদন মিললে সেটিই চূড়ান্ত দিন হিসেবে ঘোষিত হতে পারে।

    এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সম্মতির ভিত্তিতে দিন নির্ধারণ করা হবে। মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত তারিখ অনুমোদন করার পর তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।

    সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি, মাদরাসা বোর্ডের দাখিল ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) এই তিন ধারার ফলই একযোগে প্রকাশ হবে। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ১৮ লাখ ২৮ হাজার।

    এর মধ্যে ৯টি সাধারণ বোর্ডে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন, মাদ্রাসায় ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরিতে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন।

    বোর্ড সূত্রে আরও জানা গেছে, ফলাফল প্রকাশের দিন সকাল ১০টা থেকে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ বোর্ডের ওয়েবসাইটে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফল জানতে পারবে। এছাড়া নির্ধারিত ফরম্যাটে মোবাইল ফোনে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানা যাবে।

    চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি এবং শেষ হয় ১৫ মে। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী, পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে ফল প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে হিসেবে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যেই ফল প্রকাশ করতে হবে।

  • এইচএসসিতে সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নেয়ায় কেন্দ্র সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

    এইচএসসিতে সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নেয়ায় কেন্দ্র সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

    নড়াইলের লোহাগড়ায় লক্ষীপাশা আদর্শ মহিলা ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা দ্বিতীয় পত্রে সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নেয়ায় কেন্দ্র সচিব কাজল কুমার বিশ্বাস ও ট্যাগ অফিসার লোহাগড়া উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এছাড়া এই ভুলের জন্য তাদের দুইজনকে শোকজ করা হয়েছে। রোববার (২৯ জুন) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোরের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসরআব্দুল মতিন।

    তিনি জানান, যশোর বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ৪ নম্বর সেটে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অথচ, লক্ষীপাশা আদর্শ মহিলা কলেজ কেন্দ্রে ২ নম্বর সেটে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। চারটি সেটের মধ্যে কোন সেটে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, তা আগেই কেন্দ্র সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু তারা সেই বিষয়টি লক্ষ্য না করেই সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নিয়েছেন। দায়িত্বে এ ধরণের অবহেলার কারণে তাদেরকে অব্যাহতি এবং শোকজ করা হয়েছে।

    তিনি আরো বলেন, সেট পরিবর্তন করে পরীক্ষা নেয়া হলেও উত্তরপত্র মূল্যায়নে কোনো সমস্যা হবে না। এ বিষয়ে কোনো পরীক্ষার্থী যেন অহেতুক দুশ্চিন্তা না করেন।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, লক্ষীপাশা আদর্শ মহিলা ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে ৫৬০জন পরীক্ষার্থী আছেন।

  • রাবির ভর্তি পরীক্ষা পাঁচ বিভাগীয় শহরে

    রাবির ভর্তি পরীক্ষা পাঁচ বিভাগীয় শহরে

    রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আগামী ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও চট্টগ্রাম এই পাঁচটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে। গত প্রশাসনের আমলে এই পাঁচটি বিভাগের মধ্যে রংপুর ছাড়া বাকিগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    সর্বশেষ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় নতুন করে রংপুর বিভাগকে যুক্ত করে পাঁচটি বিভাগের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। বুধবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন।

    সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মাঈন উদ্দীন বলেন, ‘ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও চট্টগ্রাম এই পাঁচ শহরে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গত প্রশাসনের আমলে রাজশাহীর বাইরে তিনটি আঞ্চলিক কেন্দ্র করা হয়, সেখানে রংপুরকে রাখা হয়নি। যার ফলে নতুন করে রংপুরকে আমরা একাডেমিক সভায় প্রস্তাবের ভিত্তিতে নতুন করে আঞ্চলিক কেন্দ্র করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। রংপুর বিভাগের শিক্ষার্থীরা রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে পারবে।’

    এর আগে, গত ৩০ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। বিশেষ প্রয়োজনে ঢাকার অভ্যন্তরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্র বাড়ানোর কথাও হয়।
    প্রসঙ্গত, ২০২৪-২৫ সেশনের ভর্তি পরীক্ষার আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে রংপুরকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত রংপুর বিভাগের সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

  • নতুন শিক্ষাক্রম  : ষাণ্মাসিক মূল্যায়নে বসছে ষষ্ঠ-নবমের অর্ধকোটি শিক্ষার্থী

    নতুন শিক্ষাক্রম : ষাণ্মাসিক মূল্যায়নে বসছে ষষ্ঠ-নবমের অর্ধকোটি শিক্ষার্থী

    নতুন শিক্ষাক্রমে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন শুরু হচ্ছে বুধবার (৩ জুলাই)। এদিন সকাল ১০টা থেকে এ মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু হবে, বিরতিসহ চলবে পাঁচ ঘণ্টা। প্রথম দিনে ষষ্ঠ শ্রেণিতে বাংলা, সপ্তমে ধর্ম, অষ্টমে জীবন ও জীবিকা এবং নবম শ্রেণিতে ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের মূল্যায়ন করা হবে।

    শিক্ষা প্রশাসন সূত্র জানায়, আমূল বদলে যাওয়া শিক্ষাক্রমে এবারই প্রথম সারাদেশে একসঙ্গে একই প্রশ্নপত্রে একযোগে মূল্যায়নে বসছে শিক্ষার্থীরা। এতে অংশ নিচ্ছে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ২০ হাজার ৬৩৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৫০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী।

    শিক্ষার্থীদের যে প্রশ্নপত্রের ওপর মূল্যায়ন নেওয়া হবে, তা নৈপুণ্য অ্যাপ থেকে পরীক্ষা শুরুর তিন ঘণ্টা আগে ডাউনলোড করা যাবে বলে জানিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

    এনসিটিবির চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্বে) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান জাগো নিউজকে বলেন, ‘শিক্ষকদের করণীয় কী, শিক্ষার্থীরা সঙ্গে কোন উপকরণ নিয়ে আসবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কী দেবে, সব নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে। আশা করি, শিক্ষার্থীরা উৎসবমুখর পরিবেশে মূল্যায়নে অংশ নেবে।’

    jagonews24.com

    কোন পদ্ধতিতে মূল্যায়ন?
    দুই বছর ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত করেছে এনসিটিবি। সোমবার (১ জুলাই) জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটি এ মূল্যায়ন পদ্ধতির চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। তবে দেরিতে অনুমোদন হওয়ায় নতুন এ পদ্ধতি ষাণ্মাসিক মূল্যায়নে পুরোপুরি প্রয়োগ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছে এনসিটিবি সূত্র।

    এনসিটিবির প্রস্তুত করে খসড়া মূল্যায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে মূলত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সে নির্দেশনা অনুযায়ী মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে শিক্ষকদের নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ও মাদরাস শিক্ষা অধিদপ্তর।

    jagonews24.com

    এ প্রসঙ্গে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেন, ‘চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া কাঠামোর সঙ্গে আমাদের খসড়া প্রস্তুত করা কাঠামোতে খুব বেশি তফাৎ নেই। এটা যেহেতু প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মূল্যায়ন, সেক্ষেত্রে সমস্যা হবে না।’

    নৈপুণ্য অ্যাপ ব্যবহারে ভোগান্তিতে শিক্ষকরা
    ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন শুরুর আগে শিক্ষার্থীদের শিখনকালীন অভিজ্ঞতার পারদর্শিতার নির্দেশকগুলো নৈপুণ্য অ্যাপে শিক্ষকদের ইনপুট দিতে হবে। তবে শিক্ষকরা নৈপুণ্য অ্যাপ ব্যবহারে বিড়ম্বনায় পড়ার অভিযোগ করেছেন।

    অ্যাপে প্রবেশ করতে এবং তথ্য ইনপুট দিতে ভোগান্তিতে পড়ার অভিজ্ঞতার কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও শেয়ার করছেন শিক্ষকরা। বিশেষ করে মফস্বল এলাকার শিক্ষকরা বেশি বিপাকে পড়েছেন। ইন্টারনেটের ধীরগতিসহ নানা কারণে তাদের অ্যাপ ব্যবহার করতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় দিতে হচ্ছে।

    রতন কুমার নামে টাঙ্গাইলের একজন শিক্ষক জাগো নিউজকে বলেন, নৈপুণ্য অ্যাপ কাজই করছে না। তথ্য ইনপুট দেওয়ার কাজ শেষ করতে রাত-দিন শিক্ষকদের অ্যাপে প্রবেশের যুদ্ধ করতে হচ্ছে। এমন হলে শিক্ষকরা অল্প দিনে পাগল হয়ে যাবেন।

    jagonews24.com

    ষাণ্মাসিক মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র ফেসবুকে!
    পরীক্ষার তিন ঘণ্টা আগে ষাণ্মামিক মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র ডাউনলোড করা যাবে বলে এনসিটিবি বিজ্ঞপ্তি দিলেও আগের দিনই অনেকে প্রশ্ন পেয়ে গেছেন। অনেক শিক্ষক তা না বুঝে ফেসবুকেও শেয়ার করছেন। অনেকে অ্যাপ থেকে প্রশ্নপত্র না নিয়ে অন্যদের কাছ থেকে পাওয়া প্রশ্নপত্র আগের দিনই প্রিন্ট করে রাখছেন বলে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া গেছে।

     

    ‘বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী ফোরাম’ নামে একটি ফেসবুক গ্রুপে অনেক শিক্ষক ষষ্ঠ, সপ্তম ও নবম শ্রেণির প্রশ্নপত্রের ছবি শেয়ার করেছেন। এ প্রশ্ন ফেসবুক, ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রশ্নপত্রে শিক্ষার্থীকে কী ধরনের কাজ দেওয়া হবে, তা উল্লেখ রয়েছে। অনেক শিক্ষক এটি আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ বলে উল্লেখ করলেও তাতে কর্ণপাত করছেন না অনেকে।

    প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেন, ‘এমনটা হওয়ার কথা নয়। যদিও মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র প্রচলিত নিয়মের পরীক্ষার প্রশ্নের মতো নয়। কেউ হাতে পেলেই সে উত্তর করতে পারবে এমন না। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে দক্ষতা অর্জন করতেই হবে। তারপরও এটা ছড়িয়ে পড়লে আমরা খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেবো।’

    jagonews24.com

    শিক্ষার্থী যা সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে
    সাধারণ উপকরণের মধ্যে কলম, পেনসিল, ইরেজার, শার্পনার ও স্কেল নিয়ে যেতে হবে। ১৬ পৃষ্ঠার খাতা, শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন নির্দেশিকা, সাইনপেন, মার্কার, স্ট্যাপলার, এ-ফোর সাইজের কাগজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহ করা হবে। বাংলা পরীক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকের নিজ নিজ পাঠ্যবই নিয়ে যেতে হবে।

    ধর্ম বিষয়ের মূল্যায়নের জন্য সপ্তম শ্রেণির জন্য পাঠ্যবই, অষ্টম ও নবমের জন্য ক্যালেন্ডারের খালি কাগজ শিক্ষার্থীকে নিয়ে যেতে হবে। আর প্রতিষ্ঠান থেকে চার-পাঁচটি রং পেনসিল বক্স দেবে। ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞানের জন্যও শুধুমাত্র পাঠ্যপুস্তক সঙ্গে নিতে হবে।

    (জাগো নিউজ থেকে)

     

  • কলারোয়া ছালিমপুর এ কে খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এডহক কমিটির অনুমোদন

    কলারোয়া ছালিমপুর এ কে খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এডহক কমিটির অনুমোদন


    প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সাতক্ষীরা কলারোয়ার ছালিমপুর এ কে খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চার সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। যার মেয়াদ থাকবে অনুমোদনের দিন থেকে ছয়মাস।
    গত বুধবার (১২ এপ্রিল) যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক মো.সিরাজুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একপত্রে এই এডহক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।
    সাতক্ষীরা জেলা কৃষক লীগের সভাপতি মাহফুজা সুলতানা রুবিকে প্রধান করে চার সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, শাহানা আক্তার, মো. শহিদুল ইসলাম ও বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আব্দুল্লাহ হেল আলিম। কলারোয়া ছালিমপুর এ কে খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চার সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটির মেয়াদ থাকবে অনুমোদনের দিন থেকে ছয়মাস।

  • নতুন সময়সূচিতে অফিস-ব্যাংক-প্রাথমিক বিদ্যালয়

    নতুন সময়সূচিতে অফিস-ব্যাংক-প্রাথমিক বিদ্যালয়

    রমজান মাসে স্কুল, ব্যাংক, সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময় সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে দুপুর সোয়া ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত ১৫ মিনিট নামাজের বিরতি থাকবে। গত ১৩ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।‌

    প্রথম রোজা থেকে এ সময়সূচি চালু হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু এবার রমজানের প্রথম দিন ছিল শুক্রবার, দ্বিতীয় দিন ছিল শনিবার। সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন শেষে গতকাল রোববার ছিল মহান স্বাধীনতা দিবসের ছুটি। ফলে রমজানের তিনদিন পার হওয়ার পর আজ সোমবার থেকে নতুন সময়সূচিতে চলছে অফিস।

    এদিকে গত ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন ডিপার্টমেন্টের এক সার্কুলারে জানানো হয়, রমজান মাসের জন্য ব্যাংকের অফিস ও লেনদেনের সময়সূচি পরিবর্তন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন সূচি অনুযায়ী রমজান মাসে লেনদেন হবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত। আর অফিস চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

    এর মধ্যে বেলা ১টা ১৫ মিনিট থেকে ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত যোহরের নামাজের বিরতি থাকবে। তবে এ বিরতির সময় অভ্যন্তরীণ সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাংকের লেনদেন অব্যাহত রাখা যাবে।

    এদিকে গত বৃহস্পতিবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় পবিত্র রমজান মাসে ১৫ (পনের) রমজান পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে। এই সময়ে সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত চলবে ক্লাস।

    সম্প্রতি মন্ত্রিসভার বৈঠকে রমজান মাসের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রমজান মাসে সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে অফিস চলবে সকাল নয়টা থেকে বেলা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। জোহরের নামাজের জন্য বেলা সোয়া একটা থেকে দেড়টা পর্যন্ত বিরতি থাকবে।

  • কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ

    কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি  : সারাদেশের ন্যায় সাতক্ষীরা  সদরের কুখরালী আহমাদীয়া  দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়েছে।

    রবিবার (০১ জানুয়ারি ) বেলা ১১ টায় কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার হল রুমে এবতেদায়ী  ১ম শ্রেনী হতে ৯ম শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বছরের শুরুতে পাঠ্যপস্তুক নতুন বই বিতরণ করা  হয়।

    বই বিতরণ অনুষ্ঠানে কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসা সুপার মো. জাহাঙ্গীর মূর্ত্তেজা রেজার সভাপতিত্বে ও সহকারী সুপার  মো. আব্দুল আলিমের সঞ্চাচনায় প্রধান অতিথি হিসেবে হিসেবে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেন কুখরালী আহমাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি  মো. আসাদুজ্জামান খোকন।

    এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মাদ্রাসা কমিটির সদস্য মো. আব্দুল হাকিম, মো. জিয়াদ আলী প্রমুখ।

    উল্লেখ্য: শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন বছরের পাঠ্যবই বিতরণের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন এবং রবিবার পহেলা সারা বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বই বিতরণ করা হয়।

  • ঝাউডাঙ্গা কলেজের রজত জয়ন্তী : দেশের উন্নয়ন স্বাধীনতা বিরোধীদের সহ্য হয়না –  স্বপন ভট্টাচার্য্য এমপি

    ঝাউডাঙ্গা কলেজের রজত জয়ন্তী : দেশের উন্নয়ন স্বাধীনতা বিরোধীদের সহ্য হয়না – স্বপন ভট্টাচার্য্য এমপি


    মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : সাতক্ষীরায় ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ঝাউডাঙ্গা কলেজের ২৫ বছরপূর্তি উপলক্ষে রজত জয়ন্তী উৎসব স্মরণিকা বেত্রাবতী প্রকাশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় কলেজ প্রাঙ্গণে ঝাউডাঙ্গা কলেজের অধ্যক্ষ মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে রজত জয়ন্তী উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বপন ভট্টাচার্য্য এমপি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন,“পূর্বের টিনের ঝাপড়া ঝাউডাঙ্গা কলেজ এখনকার ঝাউডাঙ্গা কলেজের আকাশ পাতাল তফাত। আমি শুনেছি সুন্দর নান্দনিক ঝাউডাঙ্গা কলেজ সৃষ্টিতে সব অবদান বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবির প্রচেষ্টায় সবই সম্ভব হয়েছে। আমি অভিহিত হয়েছি বর্তমান কলেজের চেহারা দেখে। পড়া-শুনাসহ সকল ক্ষেত্রে এই কলেজের সফলতাও রয়েছে। তিনি আরো বলেন, আজকের এই আনন্দ উল্লাস কিছুই থাকতোনা। যদি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এদেশ স্বাধীন না করতো। সবই সম্ভব হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্য। গত ১৪ বছরে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভারত ও পাকিস্থানের চেয়ে মাথাপিছু আয়সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে। বিগত সময়ে শিক্ষার্থীদের টাকা দিয়ে পাঠ্য বই কিনতে হতো। জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর বছরের প্রথম দিনে ৩৩-৩৪ কোটি বই বিনামূল্যে শিক্ষর্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। দেশের উন্নয়ন স্বাধীনতা বিরোধীদের সহ্য হয়না। তারা আজো ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।”
    রজত জয়ন্তী উৎসবে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো ০০০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ মো. নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামান, ঝাউডাঙ্গা কলেজের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস.এম শওকত হোসেন, ঝাউডাঙ্গা কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি মো. আনিছউদ্দিন প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা গোপাল ঘোষাল, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. জাহিদুর রহমান, ঝাউডাঙ্গা কলেজের উপাধ্যক্ষ ড. গোপাল চন্দ্র সরদার, সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আবু জিহাদ মো. ফখরুল আলম খান, সাতক্ষীরা পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর বিন সেলিম যাদু, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক শেখ মাহফুজুর রহমান, সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি কাজী হাশিম উদ্দীন হিমেল, সাধারন সম্পাদক মো সুমন হোসেন, প্রভাষক মইনুল ইসলাম, ঝাউডাঙ্গা কলেজ গভর্নিং বডির সদস্য সাংবাদিক ইয়ারব হোসেন, মো রমজান আলী বিশ্বাস, সাবেক ঝাউডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, শিবপুর ইউপি চেয়ারম্যান এস এম আবুল কালাম, বল্লী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমান লাল্টু প্রমুখ। এসময় কলেজ গভর্নিং বডির সদস্য, শিক্ষক/ শিক্ষার্থী এবং গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঝাউডাঙ্গা কলেজের প্রভাষক মো. হাসান মাহমুদ রানা।

  • কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভা

    কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভা


    নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা সদরের কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় মাদ্রাসার হলরুমে কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সাতক্ষীরা জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু’র সভাপতিত্বে ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভায় বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা আহছানিয়া আদর্শ আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মো. আলতাফ হোসেন, কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসা ম্যানেজিং কমিটির সদস্য সচিব ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা জামাল উদ্দিন, দাতা সদস্য মো. নজরুল ইসলাম, অভিভাবক সদস্য মো. আবুল কাশেম, মো. আমিনুর রহমান, মো. আজিজুর রহমান, ইকরামুল, সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য মোছা: নাছরিন সুলতানা, সাধারণ শিক্ষক সদস্য মো. কবিরুল বাসার, মো. হায়দার আলী ও সংরক্ষিত মহিলা শিক্ষক সদস্য শারাবান তহুরা প্রমুখ। কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভার আলোচ্য সূচির মধ্যে ছিল-নতুন কমিটির পরিচিতি পর্ব, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ প্রসঙ্গ, সাইকেল গ্যারেজ নির্মাণ, মাদ্রাসার মেয়েদের নামাজের জায়গা তৈরীসহ বিবিধ বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধার্ন্ত গৃহীত হয়। প্রথম সভায় উপস্থিত নতুন কমিটির সকলের সর্বসম্মতিক্রমে ইউসিবিএল ব্যাংকের ব্যবস্থাপক আব্দুল কাদেরকে কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসা ম্যানেজিং কমিটির বিদ্যেৎসায়ী সদস্য করা হয়। কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসা পরিচালনার জন্য মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, (গর্ভাণিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি) প্রবিধানমালা ২০০৯-এর সংশ্লিষ্ট প্রবিধান অনুসারে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড’র চেয়ারম্যান’র নির্দেশক্রমে যশোর’র উপ-রেজিষ্ট্রার (প্রশাসন) এর স্বাক্ষরিত বামাশিবো/প্রশা/৩৩০২২১১৮৮৭২২ নং স্মারকে কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দিয়েছে। কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভায় সকল সদস্যদেরকে ফুলের শুভেচ্ছা দিয়ে বরণ করা হয়। সভা শেষে নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা পরীক্ষার হলরুম পরিদর্শণ করেন এবং মাদ্রাসার কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
    ক্যাপশন : সাতক্ষীরা সদরের কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভায় বক্তব্য রাখছেন সভাপতি ও সাতক্ষীরা জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু।
    ক্যাপশন : সাতক্ষীরা সদরের কাথন্ডা আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসার নব-গঠিত ম্যানেজিং কমিটির পক্ষ থেকে নতুন সভাপতি প্রকৌশলী শেখ তহিদুর রহমান ডাবলুকে ফুলের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন।

  • রাষ্ট্রপতি থেকে স্বর্ণপদক গ্রহণ করেছেন সদরের আলমামুন হোসেন

    রাষ্ট্রপতি থেকে স্বর্ণপদক গ্রহণ করেছেন সদরের আলমামুন হোসেন

    নিজস্ব প্রতিনিধি: স্নাতকে (বিএ) অসাধারণ ফলাফলের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁ – প্রিন্সিপাল খালেদা হাবিব স্বর্ণপদকে ভূষিত হয়েছেন সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালী ইউনিয়নের উত্তর কুশখালী গ্রামের মো. আলমামুন হোসেন।

    শনিবার (১৯ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩তম সমাবর্তনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. আব্দুল হামিদ এর কাছ থেকে এ স্বর্ণপদক গ্রহণ করেন তিনি।

    অনুভুতি প্রকাশ করতে গিয়ে তিনি বলেন, আব্বু ও আম্মুর খুবই ইচ্ছে ছিলো বড় ভাইয়াকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানোর। কিন্তু ভাইয়া তাদের স্বপ্নকে পূরণ করতে পারেনি। সেদিন মনে হয়েছিলো, ইশ! আব্বু-আম্মুর স্বপ্নকে যদি সবকিছুর বিনিময়ে হলেও পূরণ করতে পারতাম! অবশেষে ঢাবিতে চান্স পেয়ে গেলাম, সেদিন আমার আব্বু- আম্মুর মতো খুশি আর কেউ হয়নি।নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভাগ্যবান ব্যক্তি মনে হয়েছিলো তাদের ইচ্ছে পূরণ করতে পারায়। তাই আমি আমার এই কৃতিত্ব আব্বু-আম্মুকে উৎসর্গ করতে চাই।

    আলমামুন হোসেন ২০১৪ সালে কুশখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও ২০১৬ সালে সাতানী ভাদড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ভর্তি পরীক্ষায় তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে পড়ার সুযোগ পান। উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ভর্তি হন।

    মো. আলমামুন হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে ২০২০ সালে স্নাতকে সর্বোচ্চ ফলাফল অর্জন করেন। তাছাড়া লেখক হিসেবে কবিতা ও ছোটগল্পে তিনি অসাধারণ দক্ষতার ছাপ রেখেছেন।

    তার লেখা কবিতা ও গল্প বর্তমান সময়ে অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং জাতীয় পত্রিকাসহ ভারতের কয়েকটি পত্রিকাতেও তার লেখা নিয়মিত ছাপা হচ্ছে। তাছাড়া বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত সাহিত্য সংগঠন ‘দুর্জয় বাংলা’ এর এডমিন ও অন্যান্য সাহিত্য সংগঠনের সাথেও তিনি যুক্ত ছিলেন।

    ছাত্রজীবনে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে সূর্যসেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন। আলমামুন হোসেন তার নিজ জেলার শিক্ষার্থীদের সংগঠন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন অব সাতক্ষীরা (ডুসাস) এর সহ-সভাপতি হিসেবে বর্তমান দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সূর্যসেন হলের বাংলা বিভাগের সংগঠন ‘সূর্য বাংলা সাহিত্য ও সংঘ’ এর সহ সভাপতি ছিলেন।

  • সাতক্ষীরা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ মো. আবু সাঈদ’র বিদায় সংবর্ধনা

    সাতক্ষীরা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ মো. আবু সাঈদ’র বিদায় সংবর্ধনা


    নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ মো. আবু সাঈদ’র অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় এমপি রবি ভবনের ৪র্থতলায় সাতক্ষীরা সিটি কলেজের শিক্ষক ও কর্মচারীবৃন্দের আয়োজনে সাতক্ষীরা সিটি কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি মো. মকসুমুল হাকিম’র সভাপতিত্বে বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সিটি কলেজের বিদায়ী অধ্যক্ষ মো. আবু সাঈদ, সাতক্ষীরা সিটি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আলতাফ হোসেন, গভর্নিং বডির সদস্য ইন্দিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. রেজাউল করিম, মো. আব্দুর রহমান বাবু প্রমুখ। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সিটি কলেজের দর্শন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম বাপ্পী, সহকারী অধ্যাপক তরুণ কান্তি সানা, আব্দুল আজিজ, হারিরা খানম, মনিরুজ্জামান, মার্কেটিং বিভাগের প্রভাষক পবিত্র কুমার মন্ডল, ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক শিমুল হোসেন, বিএম শাখার সহকারী অধ্যাপক ইউনুস আলী, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক আশরাফুন্নাহার মনি, জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. হাসানুজ্জামান শাওন, সাতক্ষীরা সিটি কলেজের অফিস সহকারী মছরুর রহমান প্রমুখ। এসময় সাতক্ষীরা সিটি কলেজের শিক্ষক, গভর্নিং বডির সদস্য, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাতক্ষীরার সিটি কলেজের অফিস সহকারী হারুনার রশিদ।

  • এনইউবিটি খুলনার সাবেক শিক্ষার্থী নুরুল হাসান সোহান বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিনন্দন

    এনইউবিটি খুলনার সাবেক শিক্ষার্থী নুরুল হাসান সোহান বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিনন্দন


    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
    নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজি খুলনার (এনইউবিটিকে) সাবেক শিক্ষার্থী নুরুল হাসান সোহান আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের (পুরুষ) টি-২০ অধিনায়ক হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উষ্ণ অভিনন্দন ও শুভকামনা জানানো হয়েছে।
    এক যৌথ বিবৃতিতে এনইউবিটি খুলনার প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য ও বোর্ড অব ট্রাস্টি মেম্বার প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এটিএম জহিরউদ্দিন, রেজিস্ট্রার ড. মো. শাহ আলম, বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের প্রধান মো. জাহাঙ্গীর আলম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাবৃন্দ এ শুভেচ্ছা জানান।
    উল্লেখ্য, কাজী নুরুল হাসান সোহান ২০১২ সালের ফল সেমিস্টারে নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজি খুলনার বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন (বিবিএ) বিভাগে ভর্তি হন। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের উইকেট-কিপার ও ডানহাতি ব্যাটার হিসেবে খেলেন। তিনি খুলনা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।

  • অভিযুক্ত ছাত্রদের আজীবন বহিষ্কার করা হবে : চবি উপাচার্য

    ন্যাশনাল ডেস্ক: ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের ঘটনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিযুক্ত তিন ছাত্রকে রোববারের মধ্যে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য শিরীণ আখতার।

    গত শনিবার বেলা পৌনে দুইটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪তম বার্ষিক সিনেট সভায় উপাচার্য এ ঘোষণা দেন।

    সভায় শিরীণ আখতার বলেন, ‘গত শুক্রবার রাতে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে আটক করেছে র‍্যাব। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তিনজন। এটা খুব লজ্জার সঙ্গে বলতে হচ্ছে। তাঁদের বহিষ্কার করা হবে।’ 
     
    উপাচার্য আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ঘটনা ঘটেছে, এটি খুব লজ্জাজনক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পর্যন্ত এ ঘটনার খোঁজখবর নিয়েছেন ৷ তিনি বিশেষ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পাঠিয়েছেন।

    সিনেট সভার বক্তব্যে যৌন নিপীড়নের এ ঘটনায় শিক্ষকদের প্রতিবাদ আরও জোরালো হওয়ার উচিত বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য ওয়াসিকা আয়শা খান। ক্যাম্পাসে এ ধরনের ঘটনা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক বলে মন্তব্য করেন তিনি।

    চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে করা মামলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন ছাত্রসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। চারজনের মধ্যে দুজন ছাত্রলীগের কর্মী। বাকি দুজন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সভাপতির অনুসারী হিসেবে পরিচিত।  

    চারজন হলেন মেহেদী হাসান ওরফে হৃদয়, আজিম হুসেন, বাবু ও বহিরাগত শাওন। তাঁদের মধ্যে মেহেদী ও আজিম ছাত্রলীগের কর্মী। মেহেদী ইংরেজি বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ ও আজিম ইতিহাস বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। গতকাল রাতে রাউজান ও হাটহাজারী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করে র‍্যাব।

    ১৭ জুলাই রাত সাড়ে নয়টায় ক্যাম্পাসে পাঁচ তরুণের হাতে এক ছাত্রী যৌন নিপীড়ন ও মারধরের শিকার হন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেন এলাকায় পাঁচ তরুণ ওই ছাত্রীকে বেঁধে বিবস্ত্র করে মুঠোফোনে ভিডিও ধারণ করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক বন্ধু প্রতিবাদ করলে তাঁকেও মারধর করা হয়। এ ঘটনায় গত মঙ্গলবার প্রক্টরের কাছে অভিযোগ দেন ওই ছাত্রী। এর এক দিন পর বুধবার মামলা করেন হাটহাজারী থানায়।

    ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর বুধবার থেকেই উত্তাল হয়ে পড়ে ক্যাম্পাস। রাতেই ছাত্রীরা হল থেকে বের হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন। ওই দিন রাত একটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এস এম মনিরুল হাসান ঘটনাস্থলে গিয়ে চার কার্যদিবসের মধ্যে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার ঘোষণা দেন। অন্যথায় প্রক্টরিয়াল বডি পদত্যাগ করবে বলে জানান তিনি। শিক্ষার্থীরা চার কার্যদিবসের কথা স্মরণ করিয়ে দিতে প্রতিবাদী গানের আয়োজন করেছেন।

  • শহীদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজকে ধ্বংসের হাত থেকেরক্ষার দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের সংবাদ সম্মেলন

    শহীদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজকে ধ্বংসের হাত থেকে
    রক্ষার দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের সংবাদ সম্মেলন


    নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার শহীদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা এবং শিক্ষক-কর্মচারীদের মিথ্যা মামলাসহ অত্যাচার নির্যাতনের হাত থেকে রক্ষায় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে শিক্ষক-কর্মচারীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, শহীদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের পক্ষে মো: শাহিদুজ্জামান। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমরা সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বাঁশদহা ইউনিয়নে অবস্থিত শহীদ স্মৃতি কলেজের সকল শিক্ষক কর্মচারী। ১৯৯৪ সালে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম বাঁশদহে প্রতিষ্ঠিত হয় শহীদ স্মৃতি কলেজ। প্রতিষ্টার পর থেকে সুনাম আর সম্মানের সাথে পায়ে পায়ে এগুতে থাকে এ শিক্ষা নিকেতনটি। কিন্তু ২৮/০৬/২০১৫ থেকে বর্তমান কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ ফজলুর রহমানের অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্তির থেকে ক্রমশ প্রতিষ্ঠানটি ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। অধ্যক্ষের অনিয়ম-দুর্নীতির বিরোধীতা করায় শিক্ষক-কর্মচারীরা মিথ্যা মামলাসহ অত্যাচার নির্যাতনে দিশেহারা। অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদানের পর থেকে অদ্যাবধি কলেজের অভ্যন্তরীণ অডিটই হয়নি, যা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর মতো। কলেজ উন্নয়নে তার কোনও দৃষ্টি না থাকলেও বৈধ/অবৈধ ভাবে শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগে তার জুড়ি মেলা ভার। কলেজের চৌহদ্দি বাড়ানোর কথা বলে জমি ক্রয়ের নামে বার বার নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের নিকট থেকে প্রায় ০২ কোটি টাকা নিয়েও অদ্যাবধি তা পূরণ হয়নি। নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা তাদের সেই অনুদানের কথা লিখিত আকারে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছেন। সরকারের শিক্ষা বিভাগের কাছ থেকে বহুতল বিশিষ্ট বিল্ডিং নির্মাণের নামে শিক্ষকদের কাছ থেকে নগদ ৫ লক্ষ টাকা তিনি আত্মসাৎ করেছেন। কলেজে তাঁর অনিয়মিত যাতায়াতের কারণে প্রশাসনিক অবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে। দিন দিন কলেজে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমছে, অন্যদিকে রেজুলেশন জালিয়াতি করে(একই রেজুলেশন চারবার পরিবর্তন) অবৈধভাবে শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে শিক্ষকের সংখ্যা বাড়ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঘোষিত অবৈধ অধ্যক্ষ হিসেবে চিহ্নিত হলেও স্বৈরতান্ত্রিক ভাবে সকল কাজ করে যাচ্ছেন। অর্থলোলুপ শিক্ষাদস্যু এই অধ্যক্ষ কতটা অর্থ পিশাচ-যার প্রমাণ দীর্ঘ ২০/২৫ বছর ধরে যাদের সাথে চাকরি করেছেন, যারা ২৫ বছর অধ্যাপনা জীবনে একটিবার প্রমোশন পেয়েছেন, এমন ১৪ জন প্রভাষকের কাছ থেকে ঘুষ নিতেও কুন্ঠিত হননি। অধ্যক্ষ ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কার্যক্রম শেষে তার নিয়োগ অবৈধ প্রমাণিত হওয়ায় বিগত ২১/০৩/২০১৭ তারিখে তাকে অবৈধ ঘোষণা করে পত্র জারি হয় এবং অবৈধভাবে উত্তোলিত সমস্ত টাকা ফেরৎ প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে গভনির্ং বডির সভাপতি অধ্যক্ষের আপন ভগ্নিপতি হওয়ায় সেই আদেশ বাস্তবায়িত করেননি বরং তিনি (অধ্যক্ষ) গায়ের জোরে, অবৈধভাবে কলেজের সকল কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছেন। এসব অনিয়ম দুর্নীতির বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে আমরা বিভিন্ন সময়ে কলেজের সাবেক গভর্নিং বডির সভাপতি তার আপন ভগ্নিপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলতাফ হোসেন (মোবাইল নম্বর-০১৭১৬-৫৮২৪৯০) এর কাছে আবেদন করি কিন্তু তিনি বিষয়টি আমলে নেননি। পরবর্তীতে বর্তমান সভাপতি গোলাম মোরশেদ (মোবাইল নম্বর-০১৭১৫-১২২৯৯৬) এর স্মরণাপন্ন হই, তিনি পদ্মাসেতু উদ্বোধনের পরে এমপি মহোদয়ের সাথে আলোচনাক্রমে সিদ্ধান্ত নিবেন বললেও অদ্যাবধি কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। তাঁর এই অপকর্মকে ধামাচাপা দিতে তিনি অত্যন্ত সুচতুর ভাবে তাঁর দুজন সহকর্মীকে মামলা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন। কারণ সেই দুইজন তার অপকর্মের বিরুদ্ধে সর্বদা স্বোচ্চার। তার বিপক্ষে অবস্থানকারীকে এক এক করে ‘‘দেখে নেবেন’’ বলে হুমকি ধামকি প্রদর্শন করে আসছেন। ওই শিক্ষাদস্যুর হাত থেকে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষক-কর্মচারীদের রক্ষার দাবিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা। এসময় অত্র কলেজেন শিক্ষক ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

  • অধ্যক্ষ ফজলুর রহমানের বিচারের দাবীতে সাতক্ষীরায় শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের মানববন্ধন

    অধ্যক্ষ ফজলুর রহমানের বিচারের দাবীতে সাতক্ষীরায় শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের মানববন্ধন


    নিজম্ব প্রতিনিধি:
    সাতক্ষীরা সদরের বাঁশদহা ইউনিয়নের শহীদ স্মৃতি কলেজের শিক্ষাদস্যু ও দুূর্নীতিগ্রস্ত অধ্যক্ষ ফজলুর রহমানের বিচারের দাবী ও ২ জন নিরীহ শিক্ষকের বিরুদ্ধে হয়রানীমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন ও অবস্থান ধর্মঘট করেছে ওই কলেজের শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ। আজ রোববার সকাল ১১ টায় শহীদ স্মৃতি কলেজের চত্ত্বরে মানববন্ধন ও অবস্থান ধর্মঘটে সভাপতিত্ব করেন ওই কলেজের উপাধ্যক্ষ দীপক কুমার মল্লিক।
    সহকারী অধ্যাপক তপন কুমার ঘোষের সঞ্চালনায় মানববন্ধন ও অবস্থান ধর্মঘটে বক্তব্য রাখেন ওই কলেজের সহ-অধ্যাপক অমিত চক্রবর্তী, সহকারী অধ্যাপক আবুল কালাম প্রমূখ।
    এসময় বক্তারা বলেন, শহীদ স্মৃতি কলেজের অধ্যক্ষ ফজলুর রহমান অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ প্রাপ্তির পর থেকে নানাবিধ অনিয়ম, দুর্নীতির এবং নিয়োগ বানিজ্য করে প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। কলেজের সকল শিক্ষক দীর্ঘদিন ধরে সমুদয় টাকা কলেজ ফান্ডে জমাদানের জন্য নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন এবং দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু তিনি শিক্ষকদের ন্যায় সঙ্গত দাবি না মেনে ধারাবাহিকভাবে সুকৌশলে নিয়োগ বাণিজ্য অব্যাহত রাখেন। সর্বশেষ কলেজের দুইজন ল্যাবসহকারি নিয়োগ দিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। যার একটি টাকাও তিনি কলেজে দেননি। এদিকে গত ২১ জুন কলেজ থেকে ফেরার পথে দুইজন সন্ত্রাসী অধ্যক্ষ ফজলুর রহমানকে গুলি করেন। তবে তিনি তাদেরকে চিনতে পারেননি। অথচ গত ২৯জুন আমাদের সহকর্মী সহ-অধ্যাপক মোঃ আব্দুর রহিম ও সহ-অধ্যাপক মনিরুজ্জামানকে সন্দেহ হয় মর্মে থানায় একটি মামলা করেছেন। যেটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। নিজের দূর্ণীতি ঢাকতে অধ্যক্ষ ফজলুর রহমান আমাদের সহকর্মী আব্দুর রহিম ও মনিরুজ্জামানকে হয়রানি করতে থানায় ওই মামলা করেছেন। অধ্যক্ষকে যারা গুলি করেছেন আমরা তাদেও শাস্তি চায়। তাদের শনাক্ত করতে আমরা প্রশাসনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো। তবে কোন নিরীহ মানুষ অধ্যক্ষের রোষানলে পড়ে হয়রানি হোক আমরা সেটি কখনও মেনে নেবনা। আমরা অত্র কলেজের অধ্যক্ষের এহেন মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কর্মকাণ্ডের ধিক্কার, নিন্দা ও তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অনতিবিলম্বে আব্দুর রহিম ও মনিরুজ্জামানের নাম জড়িয়ে যে মামলা করেছেন সেটি প্রত্যাহারের দাবী জানাচ্ছি।

  • দেবহাটার হাজী কেয়াম উদ্দীন মেমোরিয়াল মহিলা কলেজের ৮ সাফল্য

    দেবহাটার হাজী কেয়াম উদ্দীন মেমোরিয়াল মহিলা কলেজের ৮ সাফল্য

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি : দেবহাটার নারী শিক্ষা ক্ষেত্রে কলেজ পর্যায়ে একমাত্র বিদ্যাপিঠ সখিপুর হাজী কেয়ামউদ্দীন মেমোরিয়াল মহিলা কলেজ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। কলেজটি ১৯৯৬ সালে ইউনিয়নের সাবেক সখিপুর চেয়ারম্যান ছালামতুল্যাহ গাজী তার পিতা হাজী কেয়ামউদ্দীনের নামে প্রতিষ্ঠা করেন। সেই থেকে সখিপুরের এই ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপিঠটি সফলতার সাথে ছাত্রীদের মাঝে জ্ঞান বিতরণ করে আসছে। গত ও ১৮ ও ১৯ মে ছিল জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২২ উপলক্ষে গতকাল অনুষ্ঠিত হয় কলেজ পর্যায়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্রতিযোগিতা। এতে হাজী কেয়ামউদ্দীন মেমোরিয়াল মহিলা কলেজে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে ৮টি গ্রুপে। যার মধ্যে উপজেলার শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ হয়েছেন হাজী কেয়ামউদ্দীন মেমোরিয়াল মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম।
    এছাড়া এ কলেজের নজরুল ইসলাম শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক, মিলনী বালা মন্ডল শ্রেষ্ঠ গালর্স গাইড শিক্ষক, অনিশা পারভীন শ্রেষ্ঠ গালর্স গাইড, ফারজানা ইয়াসমীন একক প্রতিযোগিতায়, মল্লিকা পাল দেশাত্ববোধক গান এবং লোক সঙ্গীতে, বিলকিস নাহার ও তার দল দল ভিত্তিক জারী গানে উপজেলার শ্রেষ্ঠ হওয়ার সফলতা অর্জন করেছেন। এদিকে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২২ এ হাজী কেয়ামউদ্দীন মেমোরিয়াল মহিলা কলেজে এসকল নানা মুখী সাফল্য অর্জন করায় কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি আব্দুল মাজেদসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন অভিভাবক এবং ব্যক্তিবর্গের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়েছে।

  • তালা মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক তৌহিদুজ্জামান আর নেই

    তালা মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক তৌহিদুজ্জামান আর নেই


    তালা প্রতিনিধি :

    তালা মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক এস এম তৌহিদুজ্জামান (৫৪) আজ বৃহস্পতিবার সকালে খুলনার আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।

    তিনি দীর্ঘদিন কিডনিজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরিবারের পক্ষ থেকে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। তৌহিদুজ্জামান দীর্ঘদিন ধরে তালা বাজারে বসবাস করতেন।

    তিনি উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের হাতবাস গ্রামের মোফাজ্জেল হোসেনের ছেলে। তালা মহিলা কলেজে তিনি বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে, এক মেয়ে এবং স্ত্রীসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।

    তৌহিদুজ্জামান প্রতিষ্ঠাকালীন থেকে তালা মহিলা কলেজে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

    তার মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন তালা মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মো. আব্দুর রহমান, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. সাইফুল ইসলাম, কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারীসহ উপজেলার বিভিন্ন স্তরের মানুষ।