সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: গত ১৩ এপ্রিল র্যাব-৬, সাতক্ষীরা ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল, উপজেলা নির্বাহী অফিসার দেবহাটা ও ভোক্তা অধিকার সাতক্ষীরার সহকারী পরিচালকসহ দেবহাটার গাজীরহাট বাজার এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করাকালীন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর ৪০,৪৩,৪৫ ও ৫২ ধারা লঙ্গন করায় মোঃ সোলাইমান, গাজীরহাট দেবহাটাকে ৫,০০০/- টাকা, মনিরুল ইসলামকে ৫০,০০০/- টাকা ও ওহিদুল ইসলামকে ৫০,০০০/- টাকা অর্থদন্ড প্রদান করে। এছাড়াও মোঃ বাবুল গাজী শিমুলিয়া, মোঃ সিরাজুল ইসলাম, রামনাথপুরদ্বয়কে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করে।
উল্লেখ্য, সাতক্ষীরা জেলা চিংড়ির জন্য বিখ্যাত। এসব চিংড়ি দেশের নানা প্রান্তে সরবরাহ করা হয় এমনকি বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অতিশয় মুনাফার লোভে মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর জেলি পুশ করে চিংড়ির ওজন বৃদ্ধি করে আসছে ও ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে চিংড়ির রং আকর্ষনীয় করছে। এ সব ক্ষতিকর চিংড়ি ক্রয় করে সাধারণ জনগন যাতে প্রতারিত না হয় এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষে র্যাব-৬, সাতক্ষীরার কোম্পানীর একটি আভিযানিক দল অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের উদেশ্যে গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে।
Category: ভ্রাম্যমান আদালত
-

র্যাব, ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা: ৫ জনকে ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড এবং ০২ জনকে কারদন্ড
-
আশাশুনিতে মোবাইল কোর্টে জরিমানা
আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে করোনা ভাইরাসের ২য় ঢেউ এর হাত থেকে জনগণকে রক্ষার লক্ষ্যে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ব্যবসায়ী, ক্রেতা ও পথচারীকে ২ হাজার ২০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে উপজেলার আশাশুনি সদর ও গোয়ালডাঙ্গা বাজারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহীন সুলতানা এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন। এসময় স্বাস্থ্য বিধি অমান্য করে মাস্ক ব্যবহার না করার অপরাধে আশাশুনি বাজারের মুজিবুর রহমানের ছেলে গোলাম মোস্তফা কে ৩০০ টাকা, গোয়ালডাঙ্গা বাজারের মেসার্স মহিউদ্দিন হার্ডওয়ারের প্রোঃ মহিউদ্দিনকে ১০০০ টাকা। শাহিন আলম, সিমন, মেহেদী হাসান তিনজকে ৯০০ টাকা মোট ৪টি মামলায় সর্বমোট ২ হাজার ২০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সাথে সাথে ভবিষ্যতে স্বাস্থ্য বিধি অমান্য না করার জন্য ব্যবসায়ী ও জনসাধারণকে সচেনতন করা হয়। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কালে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য ও অফিস সহকারি মোস্তাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
-

কঠোরতায় সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু, সড়কে পুলিশ ও ভ্রাম্যমান আদালত
মশাল ডেস্ক: জেলায় করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গতকাল শনিবার সকাল থেকে সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু হয়েছে। আগামী ১১ জুন রাত ১২টা পর্যন্ত এই লকডাউন বলবৎ থাকবে।
চলমান লকডাউন সফল করতে তৎপর জেলা প্রশাসন। লকডাউন চলাকালে সব ধরনের বিধিনিষেধ মেনে চলার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। শনিবার সকাল থেকে সড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের টহল ছিল লক্ষ্যনীয়। এ ছাড়া যশোর ও খুলনা থেকে জেলায় প্রবেশের মুখে বেশ কয়েকটি চেকপোস্টও বসানো হয়েছে। সকাল ১১ টার দিকে শহরের খুলনা রোড মোড়, নিউমার্কেট মোড় সহ বিভিন্ন এলাকায় জেলা পুলিশকে চেকপোস্ট স্থাপন করে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা গেছে। এছাড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক প্রচারাভিযান অব্যাহত ছিল। ঔষধের দোকান ব্যাতীত সকল ধরনের দোকানপাট বন্ধ ছিল। জেলা প্রশাসকের কার্যারয়ের মিডিয়া সেল থেকে প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গতকাল ১০ টি মোবাইল কোর্টে ৬৫ টি মামলার মাধ্যমে ৪০ হাজার ৪০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
এদিকে, লকডাউন চলাকালে ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক থাকছে। তবে বন্দরের সব বাজারঘাট ও দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এই সময়কালে বাংলাদেশ ও ভারতে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে বৈধ ও অবৈধ পন্থায় যাতায়াত পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তবে কলারোয়া উপজেলার সীমান্তবর্তি বাজার ও দোকান বন্ধ রাখার কথা থাকলেও তা যথাযথভাবে মানা হয় নি। অনেককে বিক্ষিপ্তভাবে দোকান খুরতে দেখা গেছে। তবে কলারোয়া থানা পুলিশ ও সীমান্তে নিয়োজিত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর সদস্যরা লকডাউন সফল করতে তৎপর ছিলো। কলারোয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. আক্তার হোসেনের নেতৃত্বে চলমান যানবাহন ও দোকানে অভিযান চালিয়ে অনেকেই জরিমানা করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়।
এদিকে লকডাউনের প্রথম দিনে দেবহাটায় কঠোর অবস্থানে ছিল প্রশাসন। উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে লকডাউন বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসনের আরোপিত বিধি-নিষেধ প্রতিপালনে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের ভুমিকা ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রশাসনিক কড়াকড়িতে নির্ধারিত সময়ের পর উপজেলার বিভিন্ন বাজারের দোকানপাট বন্ধ রাখা হয়েছে। সড়ক গুলোতেও পুলিশের চেকপোস্টের কারনে ভেস্তে যায় অপ্রয়োজনীয় যানবাহন ও মানুষের চলাচল। পাশাপাশি লকডাউন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টে অভিযানও পরিচালনা করেন নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাছলিমা আক্তার। সকাল থেকে উপজেলার টাউনশ্রীপুর, কোমরপুর, পারুলিয়া, কুলিয়া, গাজীরহাট, সখিপুর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন তিনি। এসময় লকডাউনে আরোপিত বিধি-নিষেধ অম্যান্য ও মাস্ক না পরার অপরাধে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নয়টি মামলায় ৪ হাজার ৯শ টাকা জারমানা করেন তিনি।
আশাশুনিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন সুলতানা বুধহাটা ইউনিয়নের মহেশ্বরকাটি বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কালে স্বাস্থ্য বিধি অমান্য করে মাস্ক ব্যবহার না করা ও কঠোর লকডাউন চলাকালে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করার অপরাধে সর্বমোট ৩৯০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে তাঁর সম্মেলন কক্ষে গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত করোনা প্রতিরোধ বিষয়ক এক বৈঠকে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
লকডাউনের এক সপ্তাহে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনাকাটার জন্য সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দোকানপাট খোলা থাকবে। তবে ফার্মেসি, হাসপাতাল, ক্লিনিক, অ্যাম্বুলেন্স ও বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সব সময় খোলা থাকবে। একইসঙ্গে ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক থাকবে। তবে বন্দরের দোকানপাট বন্ধ থাকবে। সকল ধরণের যান চলাচল বন্ধ থাকবে। সাতক্ষীরার সঙ্গে যশোর ও খুলনার সড়ক যোগাযোগে পয়েন্টগুলোতে পুলিশ চেকপোস্ট থাকবে। এ সময় সীমান্তে পারাপার বন্ধ থাকবে। শহরে থাকবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের জরিমানা করা হবে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন শাফায়েত জানান, করোনার সংক্রমণ রোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে সাতক্ষীরায় ২৪৫ জন রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ও কোয়ারেন্টিনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সাতক্ষীরায় ১৮৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮৯ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। -

আশাশুনিতে ভ্রাম্যমাণ আদলতে জরিমানা
আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে ১২ জুয়াড়িসহ ১৮ ব্যক্তিকে ৮টি মামলায় ১১ হাজার ৬৯০ টাকা ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় কুল্যা ইউনিয়নের ৬ জুয়াড়িকে ৪ হাজার ২৭০ টাকা, শোভনালী ইউনিয়নের ৬ জয়াড়িক ৪ হাজার ৪২০ সর্বমোট ২টি মামলায় ১২ জন জুয়াড়িকে ৮ হাজার ৬৯০ টাকা ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ নাজমুল হুসেইন খাঁন। অপরদিকে বেলা সাড়ে ১১ টায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন সুলতানা ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে সরকারি নির্দেশ অমান্য করা, মাস্ক ব্যবহার না করা ও দোকানে ভীড় করে মাস্ক পরিহিত নয় এমন খরিদ্দারের কাছে মাল বিক্রয় করার অপরাধে বুধহাটা বাজারের মাস্টার্স এর প্রোঃ আলাউদ্দীনকে ৫০০ টাকা, সিম টেলিকমের প্রোঃ আনিসুর রহমানকে ৫০০ টাকা, অভিজিৎ স্টোরের প্রোঃ নিত্য বিশ্বাসকে ৫০০ টাকা, লাইফ লাইন মেডিকেল হল এর প্রোঃ রবিন কুমারকে ৫০০ টাকা, মা এন্টারপ্রাইজ এর প্রোঃ ফয়সাল ইসলামকে ৫০০ টাকা, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান শরিফুজ্জামানকে ৫০০ টাকা জরিমানা করেন। পৃথক পৃথক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও অফিস সহকারি উপস্থিত ছিলেন। -

বামনডাঙ্গায় অবৈধ নেটপাটা দেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
রুবেল হোসেন: আশাশুনি উপজেলার বড়দল ইউনিয়নের বামনডাঙ্গা তিঁতু খালে অবৈধ নেটপাটা দেওয়ার অপরাধে ও সরকারি নির্দেশ অমান্য করায় ২টা মামলায় ৪ জনকে ১৬ হাজার ৫০০ টাকা ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার সকাল ১১ টায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নাজমুল হুসেইন খাঁন এ ভ্রাম্যমাণ আদাালত পরিচালনা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে মৎস্য সংরক্ষণ আইনে বামনডাঙ্গা গ্রামের জহির উদ্দিন গাজীর ছেলে আব্দুল গফুর গাজীকে ৫০০০ টাকা, মৃত হাজু লাল এর ছেলে রনজিতকে ৫০০০ টাকা, রবীন্দ্রনাথ সোনার ছেলে ঋদ্ধিরঞ্জন সানাকে ৫০০০ টাকা এবং সরকারি নির্দেশ অমান্য ও মুখে মাস্ক পরিধান না করায় গোয়ালডাঙ্গা গ্রামের ওয়াজেদ সরদারের ছেলে রবিউল সরদারকে ১ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নাজমুল হুসেইন খাঁন বলেন, এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার সৈকত মল্লিক, সহকারী মৎস্য অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান, পিআইও মোঃ সোহাগ খান, আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মাদ গোলাম কবিরের নেতৃত্বে এসআই মামুন ও অফিস সহকারি উপস্থিত ছিলেন।
-

আশাশুনিতে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা
আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে বাগদা চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ করার অপরাধে দুই ব্যবসায়ীকে ৯৫ হাজার টাকা জরিমানাসহ ১৪০ কেজি মাছ বিনষ্ট করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ নাজমুল হুসেইন খাঁন এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নের কাকবাসিয়া মৎস্য সেট থেকে সাত্তার গাজীর ছেলে আজহারুল ইসলামকে বাগদা চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ করার অপরাধে দন্ডবিধি আইনে ৩৫ হাজার টাকা ও ৪০ কেজি বাগদা চিংড়ি বিনষ্ট করা হয়েছে। একই অপরাধে মির্জাপুর গ্রামের রজব আলী সরদারের ছেলে আলমগীর হোসেনকে কাকবাসিয়া নারায়ণ চন্দ্র সরকারের বাড়ি থেকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা ও ১০০ কেজি বাগদা চিংড়ি চেউটিয়া নদীতে ফেলা হয়েছে। -

দেবহাটায় রাসায়নিক মিশ্রিত ২৭ ক্যারেট কাঁচা আম বিনষ্ট
দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটায় মোবাইল কোর্টের অভিযানে জব্দের পর রাসায়নিক মিশ্রিত ২৭ ক্যারেট কাঁচা আম বিনষ্ট করেছে প্রশাসন। রবিবার দুপুরে দেবহাটা উপজেলা পরিষদ চত্বরে নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাছলিমা আক্তারের নির্দেশে রাসায়নিক মিশ্রিত কাঁচা আম গাড়ির চাকায় পিষে বিনষ্ট করেন কৃষি অফিসার শরীফ মোহাম্মদ তিতুমীর।
এরআগে বৃহষ্পতিবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবহাটা উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকায় মোবাইল কোর্টের অভিযান পরিচালনাকালে নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে গাছ থেকে নামানো গোবিন্দভোগ জাতের রাসায়নিক মিশ্রিত ৩৩ ক্যারেট আম জব্দ করেন নির্বাহী অফিসার তাছলিমা আক্তার। অভিযানের আগমুহুর্তে ওই ঘটনার সাথে জড়িতরা কৌশলে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ায় জব্দকৃত আমে রাসায়নিকের মিশ্রন ছিলো কিনা তা পরীক্ষার জন্য আমগুলো মজুদ করে রাখা হয়।
মজুদের দুদিনের মধ্যেই ২৭ ক্যারেট অপরিপক্ষ আম পেঁকে যাওয়ায় তাতে রাসায়নিকের মিশ্রনের বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে রোববার এসব জব্দকৃত অপরিপক্ক কাঁচা আম রাস্তায় পিষে বিনষ্ট করা হয়। -

আশাশুনিতে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা আদায়
আশাশুনি প্রতিনিধি: লকডাউন বাস্তবায়নের লক্ষে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ২টি মামলায় সর্বমোট ১ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন সুলতানা এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে সরকারি নির্দেশ অমান্য করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখা ও মুখে মাস্ক ব্যবহার না করায় আশাশুনি বাজার থেকে মৌজাদুল, পিন্টু ও প্রশান্তকে ৮০০ টাকা, বেউলিয়া বাজার থেকে সানু ও তন্ময়কে ৫০০ টাকা জরিমান করেন। এসময় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগামী ২৫ এপ্রিল ২০২১ তারিখ হতে দোকানপাট/শপিংমহল সমূহ সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত যথাযথ স্বাস্থ্য বিধি প্রতিপালন সাপেক্ষে খোলা রাখা যাবে বলে জানিয়েছেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে অফিস সহকারি মোস্তাফিজুর রহমান, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
-

দেবহাটায় অপরিপক্ক কাঁচা আম জব্দ
দেবহাটা প্রতিনিধি: নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে রাসায়নিক ব্যবহারের মাধ্যমে পাঁকিয়ে বাজারজাত করার উদ্যেশ্যে গাছ থেকে নামানো অপরিপক্ক কাঁচা আম জব্দ করেছেন দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাছলিমা আক্তার। বৃহষ্পতিবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবহাটা উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকায় মোবাইল কোর্টের অভিযানকালে গোবিন্দভোগ জাতের এসব অপরিপক্ক কাাঁচা আম জব্দ করেন তিনি। তবে অভিযানের আগমুহুর্তে সুযোগ বুঝে জড়িতরা সটকে পড়ায় কাউকে আটক বা জরিমানা করেনি ভ্রাম্যমান আদালত। পরে জব্দকৃত আমগুলিতে রাসায়নিক মিশ্রিত কিনা তা পরীক্ষা নীরিক্ষার জন্য উপজেলা কৃষি অফিসে নেয়া হয়। অভিযানকালে উপজেলা কৃষি অফিসার শরীফ মোহাম্মাদ তিতুমীর, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান শাওন, ইউপি সদস্য নুরুজ্জামান সরদার সহ ভ্রাম্যমান আদালতের বেঞ্চ সহকারী ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
-

আশাশুনিতে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা আদায়
আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে বাগদা চিংড়ীতে অপদ্রব্য পুশ করার অপরাধে ও সরকার ঘোষিত সর্বাত্মক লকডাউন বাস্তবায়নের লক্ষে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৪টি মামলায় সর্বমোট ৪ হাজার ৯০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল এর নির্দেশে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন সুলতানা এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে গোয়ালডাঙ্গা বাজারের মৃত হযরত আলী ফকিরের ছেলে ডিপো মালিক মুর্শিদ ফকিরকে বাগদা চিংড়ীতে অপদ্রব্য পুশ করার অপরাধে ৪ হাজার টাকা জরিমান করেন। এছাড়াও সরকারি নির্দেশ অমান্য করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখা ও মুখে মাক্স ব্যবহার না করায় হেমায়েত মোল্যাকে ৩০০ টাকা, খরিয়াটি গ্রামের দিপু মন্ডল ও রতন মন্ডলকে ৩০০ টাকা এবং তুয়ারডাঙ্গা গ্রামের ইলিয়াস হোসেনকে ৩০০ জরিমানা করেন। এসময় সরকারের নির্দেশনা অমান্য করলে ও স্বাস্থ্য বিধি না মানলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আরও কঠোর শাস্তি প্রদান করা হবে বলে জানান তিনি। -

মোবাইল কোর্ট পরিচালনা সংক্রান্ত সরকারী বিজ্ঞপ্তি
সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধির কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ২৯ মার্চ ২০২১ তারিখের লকডাউন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সাতক্ষীরার বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এস এম মোস্তফা কামালের নির্দেশনা এবং সার্বিক তত্ত্বাবধানে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে জেলা ও উপজেলায় সর্বসাধারণকে মাস্ক পরিধান, স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ, সামাজিক দূরত্ব বজায় ও গণপরিবহণসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান (জরুরী পরিসেবা ব্যতীত) বন্ধ রাখার বিষয় তদারকির নিমিত্ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা অব্যাহত রয়েছে।
৫ এপ্রিল, ২০২১ তারিখে পরিচালিত মোট ১২ টি মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৭২ টি মামলায় অর্থদন্ডের মাধ্যমে ১,৫৬,৮০০/-(এক লক্ষ ছাপ্পান্ন হাজার আটশত) টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ২৯ মার্চ ২০২১ তারিখে জারিকৃত ‘প্রজ্ঞাপন’ এর পর থেকে আজ পর্যন্ত পরিচালিত মোট ৪৩ টি মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৩০৮ টি মামলায় অর্থদন্ডের মাধ্যমে৩,৩৩,৪০০/-(তিন লক্ষ তেত্রিশ হাজার চারশত) টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
-

৯৯৯ এ কল :গনপরিবহনে অতিরিক্ত যাত্রী তোলায় ড্রাইভার ও হেলপারকে জরিমানা
স্টাফ রিপোর্টার: করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দেশনা লংঘন করে গণপরিবহনে অতিরিক্ত যাত্রী তোলার পর ৯৯৯ এ এক যাত্রীর ফোন পেয়ে সেই গনপরিবহন আটক ও মোবাইল কোর্টে জরিমানা করা হয়েছে।
রবিবার সকালে ৯৯৯ এ ওই বাসযাত্রীর অভিযোগ পেয়ে সাতক্ষীরা টার্মিনাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটিকে (ঢাকা মেট্রো জ-১১-১৩৫১) দেবহাটার সখিপুর মোড়ে আটক করে পুলিশ।
গণপরিবহনটিতে থাকা যাত্রীরা জানান, সাতক্ষীরা জেলা টার্মিনাল থেকে সকালে যাত্রীবাহী বাসটি কালিগঞ্জের উদ্দেশ্য ছেড়ে আসে। কিন্তু স্বাস্থ্য বিধি ও সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে বাসটিতে অতিরিক্তি মাত্রায় যাত্রী উঠাতে থাকে চালক ও হেলপার। যাত্রীরা নিষেধ করলে বাসের চালক ও সুপারভাইজার উল্টো যাত্রীদের উপর চড়াও হয়। এসময় বাসে থাকা এক যাত্রী সহযোগীতা চেয়ে জাতীয় পরিসেবা ৯৯৯ এ কল করেন। পরবর্তীতে যাত্রীবাহী বাসটি সাতক্ষীরার সখিপুর মোড়ে পৌঁছালে দেবহাটা থানার এসআই হুমায়ুন কবিরের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা সেটি আটক করেন। খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরীন। এসময় যাত্রীদের অভিযোগের সত্যতা পেয়ে মোবাইল কোর্ট বাসটির চালক শহরের পলাশপোল এলাকার রমজান আলীর ছেলে আব্দুর রশিদ ও নলডাঙ্গা গ্রামের শেখ আব্দুল মুহিদের ছেলে আব্দুল মধুকে ভ্রাম্যমান আদালতে দুই হাজার সাত শত টাকা জারিমানা করেন তিনি। -

মৎস্য ঘর গুলোতে পুশ : ইউএনও’র ভ্রাম্যমাণ আদালত : ব্যবসায়ীর জরিমানা
দেবহাটা প্রতিনিধি : দেবহটার মৎস্য ঘর গুলোতে চলছে বাগদা চিংড়ীতে অপদ্রব্য পুশের রমরমা ব্যবসা। পারুলিয়ার মৎস্য ঘরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা। এক ব্যবসায়ীর ৩০ হাজার টাকা জরিমানা। বাগদা চিংড়ী অপদ্রব্য পুশের কারনে ৫ ক্যারেট মাছ মাটিতে পুতে বিনষ্ট। জানাযায়, সাতক্ষীরা জেলার সাদা সোনা নামে পরিচিত চিংড়ি বিদেশে রপ্তানী করে বাংলাদেশ অর্জন করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা। কিন্তু কিছু কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর পুশের কারনে বাংলাদেশের এই সাদা সোনা নামে ক্ষাত চিংড়ী ব্যবসায় নামে ধ্বস। সরকার হারায় মোটা অংকের রাজস্ব।। অসাধু ব্যবসায়ীরা অধীক মুনাফার আশায় সাদা সোনা নামে পরিচিত বাগদা চিংড়িতে পুশ করছে অপদ্রব্য জেলি, সাবু, চিড়ির কদ ও ফিটকার পানি। যেখানে করোনার কারনে বিদেশে মাছ যাওয়া বন্ধ। সেখানে দেশের ভিতরে কম দামে ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে এ মাছ। এ পুশের কারনে মাছে সৃষ্টি হয় জীবানু। এসব জীবানুতে হুমকিতে বাংলাদেশের মানূষের স্বাস্থ ব্যবস্থা। যে টা এক দিকে মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর অপর দিকে বিশ্ব বাজারে মূল্য হ্রাস। যে কারনে দক্ষিণ বঙ্গের মৎস্য ঘের ব্যবসায়ীরা আজ পথে বসতে চলেছে। গোপন সাংবাদের ভিত্তিতে সোমবার সকাল ১০টায় পারুলিয়া ব্রীজের নিচে মেসার্স রিচি ফিস ্এর শর্তাধীকারী আবু সাঈদের মৎস্য ঘরে সরেজমিনে প্রবেশ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাজিয়া আফরীন ও সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বদরুজ্জামান। এসময় দুই জন অর্ধ-বয়সী মহিলা কর্মী দিয়ে বাগদা চিংড়ির গায়ে জেলী পুশ করা দেখতে পান উপজেলা নির্বাহী অফিসার। তখন সেখান থেকে ৫ ক্যারেট মাছ জব্দ করেন তিনি। পরে মেসার্স রিচি ফিস ্এর শর্তাধীকারী আবু সাঈদকে অপরাধের জন্য ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। তবে এসময় স্থানীয় ইউপি সদস্য এ সকল দূর্নিতি বাজ ব্যবসায়ীদের বাচানোর চেষ্টা চালাচ্ছিলেন বলে একটি সুত্রে জানাযায়। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকে এ সময় জানান,পুশ এখন সাতক্ষীরা জেলার প্রায় প্রতিটি মৎস্য ঘরে হচ্ছে। তাই জেলা ব্যাপী এ অভিযান না চললে ব্যবসায়ীরাও ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে বলে তারা জানায়।এ পারুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সহ ইউপি সদস্য ইয়ামিন মোড়লসহ মৎস্য ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
-

সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে সাতক্ষীরায় আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের টহল অব্যাহত, গতকাল পর্যন্ত সাড়ে ২০ লক্ষাধিক টাকা জরিমানা আদায়
স্টাফ রিপোটার ঃ সাতক্ষীরায় করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ও সাধারন মানুষকে ঘরে রাখতে ২০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবসহ আইনশৃখংলা বাহিনীর ২০ টি টিম জেলা ব্যাপী অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এরপরও হিমশিম খাচ্ছে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা। আইন শৃংখলা বাহিনীকে উপেক্ষা করে বিভিন্ন অজুহাতে সাধারন মানুষ অহেতুক রাস্তায় ঘোরাঘুরি করছেন। ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে তাদের জরিমানাও করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে অহেতুক ঘোরাঘুরি, সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সন্ধ্যার ৬ টার পর দোকান খোলা রাখা ও দ্রব্যমূল্যের দাম বেশী নেয়ার অপরাধে গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ২২ জনকে ২১ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ পর্যন্ত জেলায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ২ হাজার ৪৮ টি মামলায় ২০ লাখ ৫৮ হাজার ৫৮৭ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, করোনা সচেতন প্রতিরোধে জেলাব্যাপী চলছে মাইকিং, ছড়ানো চ্ছে জীবাণুনাশক স্প্রে -

বুধহাটা বাজার মনিটরিংকালে ৩ জনকে জরিমানা
আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার বুধহাটা ইউনিয়নে সামাজিক নিরাপদ দূরত্ব অমান্যকারী জরিমানা করা হয়েছে। শুক্রবার বিকালে এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলিফ রেজা আশাশুনি উপজেলার আশাশুনি সদর ইউনিয়ন এবং বুধহাটা ইউনিয়নে বেউলা বাজার ও বুধহাটা বাজারে সামাজিক নিরাপদ দুরুত্ব নিশ্চিতকরন ও বাজার মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এসময় পাইথালী বাজারে ঔষদের দোকানে সামাজিক দূরত্ব অমান্য করায় ব্যবসায়ীকে ১০০০ টাকা, বুধহাটা বাজারে পান ব্যবসায়ীকে একই অপরাধে ২০০ টাকা এবং রাস্তায় এক মোটর সাইকেল চালককে হেলমেট না থাকায় ২০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
-

আশাশুনিতে ইট পাজা মালিককে জরিমানাআশাশুনি
আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার বুধহাটা ইউনিয়নে ভ্রাম্যমান আদালতে ইট পাজা মালিককে জরিমানা করা হয়েছে। শুক্রবার বিকালে এ ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। বুধহাটা ইউনিয়নের পাইথালী গ্রামে আবু বক্তর মোড়লের পুত্র আঃ গফুর মোড়ল অবৈধ ভাবে ইট কেটে পাজা পোড়ানোর কাজ করাচ্ছিলেন। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলিফ রেজা ঘটনাস্থলে পৌছে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে পাজা মালিককে ১ হাজার ৫ শত টাকা জরিমানা করেন এবং তিনি ইট পোড়াবেন না মর্মে অঙ্গীকার গ্রহন করেন।




