Warning: Attempt to read property "post_content" on null in /home/dakshinermashalc/public_html/wp-content/plugins/pj-news-ticker/pj-news-ticker.php on line 202
বিশেষ সংবাদ Archives - Page 68 of 74 - Daily Dakshinermashal

Category: বিশেষ সংবাদ

  • ডুমুরিয়ায় শ্রমিক লীগের মানববন্ধন

    ডুমুরিয়ায় শ্রমিক লীগের মানববন্ধন

    ডুমুরিয়া (খুলনা) প্রতিনিধি : ডুমুরিয়া উপজেলা শ্রমিক লীগের সহ-ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও গুটুদিয়া ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের আহবায়ক মফিজুল ইসলাম সানা’র নামে মিথ্যা, ষড়য়ন্ত্রমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে এক মানববন্ধন কর্মসুচী অনুষ্ঠিত হয়।

    উপজেলা শ্রমিক লীগের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের ডুমুরিয়া  বাসষ্ট্যান্ড চত্ত্বরে এ কর্মসুচী অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি শেখ শওকত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মসুচীতে প্রধান অতিথি’র বতৃতা করেন জেলা আ’লীগ নেতা এ্যাড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল। এ সময় আরও বতৃতা করেন গুটুদিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী নুরুল ইসলাম, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম লিটু, আ’লীগ নেতা গোপাল চন্দ্র দে, প্রভাষক গোবিন্দ কুমার ঘোষ, মেহেদী হাসান বিপ্লব, ছাত্রলীগ নেতা কাজী মেহেদী হাসান রাজা, শ্রমিক নেতা ইসমাইল বিশ্বাস, খোকা সরদার, এরশাদ মোল্যা, আসাদ কাজী, ইসলাম কাজী, মামুন শেখ, পলাশ কাজী, জিয়ারুল ইসলাম, মাহাবুর রহমান, তরুন ফৌজদার, আবদুল্লাহ শেখ, বিল্লাল হোসেন, রফিকুল ইসলাম, সমর গাইন, জামির হোসেন ও রবীন ঢালী প্রমুখ। কর্মসুচীতে সাবেক ছাত্রলীগ ফোরাম, পূজা উদযাপন পরিষদ, বাজার বনিক সমিতিসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

     

  • গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা আ’লীগের কমিটি ঘোষণা

    গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা আ’লীগের কমিটি ঘোষণা

    গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি : গোপালগঞ্জ পৌর মেয়র কাজী লিয়াকত আলী লেকুকে সভাপতি ও মো. রফিকুল ইসলাম মিটুকে সাধারণ সম্পাদক করে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের পুর্নাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ৬৮ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি ঘোষণা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ, সদর উপজেলার ২১টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানগণ উপস্থিত ছিলেন।

     

     

  • গোপালগঞ্জে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

    গোপালগঞ্জে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

    গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি : গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চরগোবরা মৌজায় ইজারার নামে মধুমতি থেকে অবৈধ বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

    বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় গোবরা ইউনিয়নবাসীর পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়।

    পরে তারা জেলা প্রশাসকের কাছে অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের নেতা গোবরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফয়সাল কবির কদরের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ পত্র প্রদ্ন করে।

    অভিযোগকারী চরগোবরা গ্রামের মোতালেব সিকদার, মোফাজ্জেল হোসেন সিকদার, কেরামত সিকদার, গ্রীশনগর গ্রামের গোলাম মোস্তফা, সুকুমার বিশ্বাস ও কানাই বিশ্বাস জানান, গোবারা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফয়সাল কবির কদর মধুমতি নদী ও নদী সংলগ্ন ১৫৩নং চর গোবরা মৌজার ৭৫ শতাংশ জমি লিজ নিয়ে প্রায় এক শত বিঘা জমির ৩টি ড্রেজার বসিয়ে দীর্ঘ দিন যাবত অবৈধ ভাবে বালু ও মাটি কর্তন করছে। যার ফলে ওই এলাকাগুলি ঘর-বাড়ি ও ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তারা অবৈধ ভাবে এ বালু উত্তোলন ও মাটি কাটা বন্ধের দাবি জানিয়ে বালু উত্তোলনকারী ফয়সাল কবির কদরের শাস্তি দাবি করেন।

    এ ব্যাপারে গোবরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফয়সাল কবির কদর বলেন, আমি অবৈধ ভাবে কোনো বালু উত্তোলন করছি না। সরকারের কাছ থেকে ১৪ লাখ ৩ হাজার ৪৩০ টাকা দিয়ে ৭৫ একর জমি ইজারা বন্দোবস্ত নিয়েছি। ইজারাপ্রাপ্ত জায়গা থেকেই আমি বালু উত্তোলন করছি।

     

  • হাঁস পালনে দিনবদল

    হাঁস পালনে দিনবদল

    এসবিনিউজ ডেস্ক : অভাবের সংসার । দিনমজুর স্বামী আবুল হোসেন কোনদিন কাজ না পেলে ছেলে-মেয়ে নিয়ে অনাহারেই থাকতে হয়েছে সেইদিন। স্বামী একা সংসার চালাতে হিমশিম খায় । হঠাৎ হাঁস পালনের ভাবনা তাকে দিন বদলের স্বপ্ন দেখায়। অভাবী স্বামীর সংসারে হাল ধরে বড়াইগ্রামের নগর ইউনিয়নের মহানন্দাগাছা গ্রামের জাহানারা বেগম। বিনা প্রশিক্ষণে একটা হাঁস কিনেই তার হাস পালন শুরু। তারপর বিভিন্ন এনজিওতে ঋণের আশায় ধর্ণা দেন। কিন্তু এনজিওর সদস্য হয়ে সাতদিন অন্তর অন্তর সঞ্চয় জমা দেওয়ার শর্তে ঋণ নিতে পারেননি তিনি।

    অবশেষে ২০০৭ সালের দিকে ব্র্যাক সামাজিক ক্ষমতায়ন মহানন্দাগাছা পল্লী সমাজের পরামর্শে এনজিও থেকে ঋণ গ্রহণ করে ৩০০ হাঁসের বাচ্চা কিনে পালন করতে থাকেন। প্রথমে ৫০ টি বাচ্চা মারা যায়। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি জাহানারা বেগমকে। গল্পের সেই সোনার হাঁসের মতোই জাহানারা বেগমের পালিত হাঁস ভাগ্য বদলে দিলো। সে হাঁস পালন করেই তিন বিঘে জমি ইজারা নিয়েছে। মেয়ে রাজিয়া খাতুন কে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য পড়ালেখা করাচ্ছেন। বর্তমানে মেয়ে বড়াইগ্রামের রয়না ডিগ্রি কলেছে ডিগ্রি ১ম বর্ষের ছাত্রী ও তার ছেলে ঢাকায় গার্মেন্টস এ চাকুরীরত আছেন।

    বর্তমানে সাড়ে তিনশ হাঁস নিয়ে জাহানারা বেগম স্বামী আবুলের সাথে একই গ্রামের জিয়াউর রহমানের পুকুর পাহারাদার হিসেবে কাজ করে ও ঐ পুকুরেই হাঁস পালন করে। পুকুর মালিক পারিশ্রমিক হিসেবে পুকুর পাড়ে ৬০০ টি কলাগাছ দিয়েছেন। সে এ বছর ‘জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ’ ২০১৬ সালের বড়াইগ্রামে অর্থনৈতিকভাবে সফল নারী হিসেবে জয়িতা হয়েছে। জাহানারা বেগম জানান, হাঁস পালন করে সে প্রতিবছর খরচ বাদে দেড় লক্ষ টাকা বাৎসরিক উপার্জন করে। তবে এনজিওর চড়াসুদে ঋণ গ্রহনের কারনে লাভের অঙ্ক কম হচ্ছে ।

    সরকারি সহায়তা ও প্রশিক্ষণ পেলে সে হাঁস পালনের পাশাপাশি গরুর খামার করতে চায়। এদিকে জাহানারার এই অভাবনীয় সফলতা দেখে অনেকেই এই হাঁস পালনে আগ্রহী হয়ে হাস পালন শুরু করেছেন। সরকারি প্রশিক্ষণ ও সুবিধা পেলে এই এলাকার কমপক্ষে অর্ধশতাধিক নারী হাঁস পালনে আগ্রহী বলে জানান।

     

     

  • লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে তৈরি পোশাক খাত

    লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে তৈরি পোশাক খাত

    এসবিনিউজ ডেস্ক : ২০২১ সালে ৫০ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির লক্ষ্যে এগিয়ে চলছে দেশের তৈরি পোশাক খাত। নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে বর্তমানে অনেকটাই শান্ত দেশের তৈরি পোশাক খাত। এর কারণ, শ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় মালিক পক্ষের আন্তরিকতা। এমনটাই মনে করেন শ্রমিক নেতারা। একই সঙ্গে, মাঝে মাঝে দু’একটি কারখানায় যে শ্রমিক অসন্তোষের খবর পাওয়া যায় তা উদ্দেশ্যমূলক বলে দাবি তাদের।

    তৈরি পোশাক প্রস্ততকারক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ মনে করে, এ শিল্পের লক্ষ্য অর্জনে উদ্দেশ্যমূলক শ্রমিক আন্দোলন বড় বাধা।

    বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলন চলতে থাকলে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে না। আজ থেকে ৩ বছর আগেও বায়ারদের কাছে বাংলাদেশ ছিল ১ নম্বর চয়েস। কিন্তু এখন তারা আমাদের এখান থেকে ব্যবসাটা নিয়ে অন্য কোথাও দেয়ার চিন্তা করেন।’

    তাই এ ব্যাপারে সরকারকে এখনই সর্তক হওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। তবে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বলছেন, অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে শ্রমিক-মালিক সুসম্পর্ক উন্নয়নে সব সময়ই আন্তরিক সরকার।

     

     

  • হৃদরোগীদের জন্যে মিনিমাল ইনভেসিভ সার্জারি

    হৃদরোগীদের জন্যে মিনিমাল ইনভেসিভ সার্জারি

    এসবিনিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশে পুরোদমে শুরু হতে যাচ্ছে হৃদরোগীদের জন্য সহজ ও আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘মিনিমাল ইনভেসিভ সার্জারি’।

    বর্তমানে প্রচলিত ‘কনভেনশনাল হার্ট সার্জারি’ পদ্ধতিতে বুকের মাঝখান বরাবর কেটে হার্টের  অস্ত্রোপচার করা হয়। কিন্তু মিনিমাল ইনভেসিভ পদ্ধতিতে বুক না কেটে ছোট ছোট ছিদ্রের মাধ্যমে হার্টের অস্ত্রোপচার করা হয়।

    ২০১৫ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে এ পদ্ধতিতে পরীক্ষামূলকভাবে মোট পাঁচজন হৃদরোগীর সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে এ পদ্ধতিতে চিকিৎসা শুরু করার জন্য পূর্ণাঙ্গ মেডিক্যাল অবকাঠামো নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। এ পদ্ধতিতে চিকিৎসায় খরচ ও সময় কম লাগবে।

    গত ৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বারডেম অডিটোরিয়ামে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট আয়োজিত ‘মিনিমাল ইনভেসিভ সার্জারি’ শীর্ষক সিম্পোজিয়ামে বিশেষজ্ঞরা এ তথ্য জানান। এতে সহযোগিতা করেছে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটাল।

    বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ডা. একে আজাদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. আব্দুল মালিক প্রধান অতিথি ও অধ্যাপক ডা. এম এইচ মিল্লাত বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

    সিম্পোজিয়ামে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল হসপিটালের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. থিওডোরাস কফিডিস। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মিনিমাল ইনভেসিভ সার্জারি সিম্পোজিয়ামের মেম্বার সেক্রেটারি ডা. ফাইজুস সাজ্জাদ, অধ্যাপক ডা. এম এ রাশেদ, অধ্যাপক ডা. ফারুক আহমেদ প্রমুখ।

    অধ্যাপক ডা. থিওডোরাস কফিডিস বলেন, বিশ্বের চিকিৎসা পদ্ধতি প্রতিনিয়তই পরিবর্তিত হচ্ছে। নতুন পদ্ধতির বিষয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে সামান্য সন্দেহ  থাকলেও পরবর্তীতে তা কার্যকর ও গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। এর মানে  চিকিৎসা সেক্টরে নতুন ও পুরাতন পদ্ধতির মধ্যে সাংঘর্ষিক কোনো বিষয় নয়। বরং নতুন ও পুরাতন পদ্ধতি মিলে আরো আধুনিক ও টেকসই চিকিৎসা পদ্ধতি গড়ে ওঠে। মিনিমাল ইনভেসিভ সার্জারি পদ্ধতির বিষয়েও এ কথাটি প্রযোজ্য। বর্তমানে হৃদরোগীদের কাছে কনভেনশনাল হার্ট সার্জারি পদ্ধতি বেশি পরিচিত। মিনিমাল ইনভেসিভ সার্জারি পদ্ধতি এমন অবস্থায় কনভেনশনাল পদ্ধতির বিকল্প  হিসেবে চালু হয়েছে।

    অধ্যাপক ডা. থিওডোরাস কফিডিস আরও বলেন, আমেরিকাসহ বিশ্বের অনেক দেশে এ পদ্ধতি ইতোমধ্যে সফলতা লাভ করেছে। এ পদ্ধতিতে চিকিৎসাগ্রহণকারীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। মিনিমাল ইনভেসিভ পদ্ধতিতে অস্ত্রোপচারের পরদিনই রোগী হাসপাতাল থেকে বিদায় নিতে পারবেন। সব মিলিয়ে এটি একটি আধুনিক ও ঝুঁকিমুক্ত পদ্ধতি।

    ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. আব্দুল মালিক বলেন, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও নতুন নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি চালু হচ্ছে। দেশে হৃদরোগের চিকিৎসার মানের অনেক উন্নতি হয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের কয়েকটি হাসপাতালে পরীক্ষামূলকভাবে মিনিমাল ইনভেসিভ সার্জারি পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে। এতে সফলতার হারই বেশি।

    ডা. ফাইজুস সাজ্জাদ বলেন, ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে এ পদ্ধতিতে চিকিৎসা শুরু করার জন্য পূর্ণাঙ্গ মেডিক্যাল অবকাঠামো নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। রাজধানীর ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনেও এ পদ্ধতিতে চিকিৎসা কার্যক্রম পুরোদেম শুরু হবে। মেডিক্যাল উপকরণ ও অবকাঠামো সাজানোর কাজটি শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

     

     

     

  • প্রথম ওভারেই রাহুলের বিদায়

    প্রথম ওভারেই রাহুলের বিদায়

    এসবিনিউজ ডেস্ক : মুশফিকুর রহিমের নেতৃত্বে সফরকারী বাংলাদেশ ফিল্ডিংয়ে নেমেছে। প্রথম ওভারে বাংলাদেশের হয়ে বোলিংয়ে আসেন তাসকিন আহমেদ। আর নিজের প্রথম ওভারেই লোকেশ রাহুলকে বোল্ড করে সাজঘরে পাঠান টাইগার তাসকিন। প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে বোল্ড হওয়ার আগে ব্যক্তিগত ২ রান করেন লোকেশ রাহুল।

    এর আগে নিজেদের মাটিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতের অধিনায়ক বিরাট কোহলি। ভারতের হয়ে ব্যাটিংয়ের উদ্বোধন করতে নামেন মুরালি বিজয় এবং লোকেশ রাহুল।

    হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হয় বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টায়। ম্যাচটি বিটিভি, দীপ্ত টিভি স্টার স্পোর্টস-১, স্টার স্পোর্টস-৩।

    দুই দল এখন পর্যন্ত ৮ টেস্ট খেলেছে। ৬টি জিতেছে ভারত। বৃষ্টির কারণে ২টি ম্যাচ ড্র হয়েছে।

    টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার পর ২০০০ সালে ভারতের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট খেলে বাংলাদেশ। এরপর বাংলাদেশের মাটিতেই আরো ৭টি টেস্ট খেলে দুই দল। কিন্তু ‘প্রতিবেশী দেশ’ভারতে একটি টেস্ট খেলার সুযোগ ও সৌভাগ্য হয়নি বাংলাদেশের। ১৭ বছর পর আজ প্রথমবারের মতো ভারতের মাটিতে টেস্ট খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ।

    বাংলাদেশ একাদশ

    তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, মুমিনুল হক, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, সাব্বির রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ, কামরুল ইসলাম রাব্বী।

    ভারত একাদশ

    মুরালি বিজয়, লোকেশ রাহুল, চেতেশ্বর পূজারা, বিরাট কোহলি, আজিঙ্কা রাহানে, ঋদ্ধিমান সাহা, রবীচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাদেজা, ইশান্ত শর্মা,  ভুবনেশ্বর কুমার উমেশ যাদব।

     

     

  • দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

    দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

    এসবিনিউজ ডেস্ক : দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গেও যুক্ত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী ২১ ফেব্র“য়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের দিন বাংলাদেশে যোগ হতে যাচ্ছে ১৫০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথে। ওই দিন সি-মি-উই-৫ কনসোর্টিয়াম তাদের গ্লোবাল অপারেশন চালু করতে যাচ্ছে।

    সি-মি-উই ৫ হল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া-মিডল ইস্ট-ওয়েস্টার্ন ইউরোপ ৫ এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি এক কনসোর্টিয়াম যাতে সংযুক্ত রয়েছে ১৭টি দেশের ১৫টি শীর্ষস্থানীয় টেলিকম অপারেটর। তারা তুরস্কের শহর ইস্তাম্বুলে তাদের এই অপারেশনের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন বলে জানা গেছে।

    এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিসিএল) ম্যানেজিং ডিরেক্টর মনোয়ার হোসেইন জানান, “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বাংলাদেশ দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত হতে চলেছে। এটা আমাদের জন্য অবশ্যই এক গর্বের বিষয় হবে। সমুদ্রের তলদেশের ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত হলে বাংলাদেশ সর্বদা অনলাইনে থাকবে এবং আন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইথ ট্রেডের সঙ্গে পুরাপুরিভাবে যুক্ত হবে।

    বাংলাদেশ বর্তমানে একটি সাবমেরিন ক্যাবল থেকে ৩০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ পায়। আর দ্বিতীয় ক্যাবলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর ১৫০০ জিবিপিএস বাড়তি মিলবে।

    তবে এ প্রজেক্টের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা সন্দেহ প্রকাশ করে বলেছেন, বাংলাদেশ হয়তো উদ্বোধনের দিন থেকেই পূর্নাঙ্গ ব্যান্ডউইথের সুবিধা পাবে না। রাজধানী ঢাকা এবং পটুয়াখালীতে সি-মি-উই ৫ এর স্টেশনের মধ্যে সংযোগ সংক্রান্ত বিষয় এতে বাধ সাধতে পারে। সংশ্লিষ্ট কাজ হয়তো সময়মতো সম্পন্ন হবে না।

    কিন্তু এ বিষয়ে আশাবাদী বিএসসিসিএল। সময়মতোই সব কাজ শেষ করা হবে বলে মনে করছেন মনোয়ার হোসেইন।

     

     

  • বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুঁড়ে দিল পাকিস্তান

    বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুঁড়ে দিল পাকিস্তান

    এসবিনিউজ ডেস্ক : নারী বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ৮ম ম্যাচে বাংলাদেশকে ২২৮ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুঁড়ে দিল পাকিস্তান। টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে সবকয়টি উইকেট হারিয়ে ২২৭ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান।

    দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেন বিসমা মারুফ (৩৫)। এছাড়া ওপেনার আয়েশা জাফরা ও রাবিয়া সাহ্ করেন ৩৪ রান করে। বাংলাদেশের পক্ষে একাই তিন উইকেট তুলে নেন অধিনায়ক রুমানা আহমেদ। এছাড়াও সালমা খাতুন ও খাদিজাতুল কুবরা নেন ২টি করে উইকেট। জাহানারা আলম নেন একটি।

    এর আগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনিকের বিপক্ষে ১১৮ রানের বিশাল জয় পায় বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল।

    ৭ ফেব্র“য়ারি থেকে শ্রীলঙ্কায় শুরু হয়েছে নারী বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব। বাছাইপর্বের ম্যাচ চলবে আগামী ২১ ফেব্র“য়ারি পর্যন্ত। বাছাইপর্বে প্রতিটি দল ৪টি করে ম্যাচ খেলবে। বাংলাদেশের বাকি দুইটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ১০ ও ১১ ফেব্র“য়ারি।

     

  • হাইকোর্টে স্থায়ী হলেন ৮ বিচারপতি

    হাইকোর্টে স্থায়ী হলেন ৮ বিচারপতি

    এসবিনিউজ ডেস্ক : সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে নিয়োগ পাওয়া ১০ অতিরিক্ত বিচারপতির মধ্যে ৮ জনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

    স্থায়ী নিয়োগপ্রাপ্ত আটজন হলেন বিচারপতি এসএম মজিবুর রহমান, বিচারপতি আমির হোসেন, বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধুরী, বিচারপতি রাজিক আল জলিল, বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তী, বিচারপতি এম ইকবাল কবির, বিচারপতি মো. সেলিম এবং বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দী।

    এ বিষয়ে মঙ্গলবার আইন মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

    সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিকভাবে দুই বছরের জন্য হাইকোর্টের অস্থায়ী বিচারপতি নিয়োগ দেন। দুই বছর পর তাদেরকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

    ২০১৫ সালের ১২ ফেব্র“য়ারি ১০ জন অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে সম্প্রতি বিচারপতি জে এন দেব চৌধুরী মারা গেছেন আর ফরিদ আহমদ শিবলীকে স্থায়ী করা হয়নি।

     

  • ৩৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার নেপালে

    ৩৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার নেপালে

    এসকিবনিউজ ডেস্ক : পাচারের শিকার অন্তত ৩৮জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করেছে নেপালের পুলিশ। আটককৃত বেশিরভাগ বাংলাদেশিদের কাছে ভ্রমণ বা কাজের কোনো ধরণের বৈধ কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। নেপালেই এরা অবৈধভাবে বাস করছিল বলে জানিয়েছে নেপালের কর্মকর্তারা।

     

    তবে দু’জনের কাজে বৈধ কাগজপত্র পাওয়ার পর তাদের ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আর বাকি ৩৬ জনকে কাঠমুন্ডুর ডিপার্টমেন্ট অব ইমিগ্রেশনের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তারা কীভাবে নেপালে পাচার হয়ে এলো, এ বিষয়ে আরো তদন্ত করবেন কর্মকর্তারা।

    প্রাথমিক তদন্ত শেষে পুলিশ জানিয়েছে, এসব বাংলাদেশি স্থলপথে ভারত হয়ে নেপালে এসেছেন। কাঠমান্ডুর বিভিন্ন পোশাক এবং দর্জির দোকানেই মূলত এরা কাজ করতেন। পুলিশ আরো জানিয়েছে, মানবপাচারকারী চক্র সাধারণত এই ধরনের মানুষদের ইউরোপ বা উপসাগরীয় দেশগুলোতে চাকরি দেবার লোভ দেখিয়ে নিয়ে আসে নেপালে। তারপর এখান থেকে তারা অবৈধ কাগজপত্র তৈরি করে অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে বিভিন্ন দেশে পাঠায়।

     

     

  • জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সশস্ত্র বাহিনীর সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

    জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সশস্ত্র বাহিনীর সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

    এসবিনিউজ ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সশস্ত্র বাহিনীসহ সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার চায় না- দেশে এমন কিছু ঘটুক যাতে চলমান উন্নয়নে কোন প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়।

    তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দক্ষিণ এশিয়ার একটি উন্নত-সমৃদ্ধশালী, শান্তিপূর্ণ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। কাজেই আমরা চাই না যে, এমন কিছু ঘটুক যাতে আমাদের চলমান উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয়।’

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজের (ডিএসসিএসসি) ২০১৬-২০১৭ কোর্সের গ্রাজুয়েশন সেরিমনি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

    সকালে শেখ হাসিনা কমপ্লেক্স, ডিএসসিএসসি, মিরপুর সেনানিবাসে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ শুধুমাত্র বাংলাদেশেই নয় এখন বিশ্বব্যাপীই একটি উদ্বেগজনক সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে।

    সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ উচ্ছেদে তার সরকারের দৃঢ় পদক্ষেপের তথ্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে সরকার জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

    আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদসদেরও এই গণসচেতনতা সৃষ্টির কাজে সম্পৃক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সশস্ত্রবাহিনীরও এক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী এ সময় সমাজের সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহবান জানান তারা যেন নিজ নিজ সন্তান সন্ততির দিকে ঠিকমত খেয়াল রাখেন যাতে করে কেউ আর এই সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ এবং মাদকাশক্তির পথে পা বাড়াতে না পারে।

    সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে এই সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একইসঙ্গে মানুষকে এর ক্ষতির দিক সম্পর্কে বোঝাতে হবে।

    অনুষ্ঠানে ডিএসসিএসসি’র কমানডেন্ট মেজর জেনারেল মো. শফিউল আবেদীন স্বাগত বক্তৃতা করেন।

    অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদসবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাগণ, সংসদ সদসবৃন্দ, তিন বাহিনী প্রধানগণ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যবৃন্দ, কূটনিতিকবৃন্দ, উচ্চ পর্যায়ের সামরিক ও বেসামারক কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

     

     

  • পিরোজপুরে আমন চালের উৎপাদনে রেকর্ড

    পিরোজপুরে আমন চালের উৎপাদনে রেকর্ড

    এসবিনিউজ ডেস্ক : জেলায় এবার আমন চালের উৎপাদন অতীতের সকল রেকর্ড অতিক্রম করেছে। চলতি বছরে আমন চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ লক্ষ ২১ হাজার ৪৬৩ মে. টন নির্ধারণ করা হলেও উৎপাদন হয়েছে ১ লক্ষ ২২ হাজার ৪৯৯ মে. টন যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ হাজার ৩৬ মে. টন বেশি।

    পিরোজপুরের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সুত্রে জানা গেছে, পিরোজপুর সদর উপজেলায় ১০ হাজার ১৫০ হেক্টরে ২০ হাজার ৭৫৫ মে. টন, ইন্দুরকানীতে ৫ হাজার ৪২৫ হেক্টরে ৯ হাজার ৭ শ’ ৮৩ মে. টন, কাউখালীতে ৪ হাজার ৬ শ’ ৪৫ হেক্টরে ৮ হাজার ৭ শ’ ২১ মে. টন, নেছারাবাদে ৯ হাজার ২৪৫ হেক্টরে ১৫ হাজার ১৪২ মে.টন, নাজিরপুরে ৬ হাজার ৯ শ’ ৫৮ হেক্টরে ১৪ হাজার ১৭৩ মে.টন, ভান্ডারিয়ায় ৮ হাজার ১৮৪ হেক্টরে ১৪ হাজার ৫৩ মে. টন এবং মঠবাড়িয়ায় ২০ হাজার ৩ শ’ ৭০ হেক্টরে ৩৯ হাজার ৮ শ’ ৭২ মে. টন চাল উৎপাদিত হয়েছে।

    কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ সহকারি কৃষি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে হাইব্রিড, উফশী, স্থানীয় রোপা, স্থানীয় বোনা মিলিয়ে ৬৪ হাজার ৯ শ’ ৭৭ হেক্টরে আমনের চাষ করা হয় এবং চাল উৎপাদনের পরিমাণ দাড়ায় ১ লাখ ২২ হাজার ৪ শ’ ৯৯ মে.টন।

    জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আবুল হোসেন তালুকদার জানান আমন ধানের শীষ বের হওয়ার সময় আমন ফসলের কিছু কিছু ক্ষেতে পোকার আক্রমন শুরু হলেও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের উপদেশ অনুযায়ী কৃষকরা ব্যবস্থা নেয়ায় উৎপাদনের কোন ক্ষতি হয়নি। কৃষি বিভাগের উপ-সহকারী কর্মকর্তাগণ মাঠে মাঠে ঘুরে পাতামোড়ানো এবং পামরী পোকার দমনে আলোক ফাঁদ এবং পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহারের পরামর্শ দেয়। সে অনুযায়ী চাষিরা ব্যবস্থা গ্রহণ করায় সহজেই পোকা দমন ও বিস্তার রোধ সম্ভব হয়।

    এদিকে চাষিরা আমন চাষ মৌসুমে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার করায় তাদের প্রায় ১৬ লাখ টাকা মূল্যের ১০৬ মে.টন সার এর সাশ্রয় হয়েছে। ২ হাজার ১১০ হেক্টরে আমন মৌসুমে ২ শ’ ৩২ মে.টন গুটি ইউরিয়া ব্যবহার করা হয়েছে। কৃষি বিভাগের একটি সূত্র জানিয়েছে, পিরোজপুরে ক্রমান্বয়ে গুটি ইউরিয়ার ব্যবহার চাষিদের কাছে জনপ্রিয় হচ্ছে।

     

     

  • রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ১৭ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

    রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ১৭ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

    এসবিনিউজ ডেস্ক : দেশের আর্থিক খাতে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি। এক বছরে চুরি হওয়া রিজার্ভের মাত্র ৩৫ ভাগ ফেরত আনতে পেরেছে বাংলাদেশ। ফিলিপাইন ও শ্রীলংকায় বেশ কয়েকজন চিহ্নিত হলেও, হ্যাকিংয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কারা সহায়তা করেছে সেটি পরিষ্কার করছে না সিআইডি।

    অন্তত ১৭ জন কর্মকর্তাকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, তদন্তকারি সংস্থা। যার মধ্যে দুজনকে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে, বিমানবন্দর থেকে। যদিও তদন্তের স্বার্থে এ সব বিষয় নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ, সিআইডি। তবে, কম সময়ের মধ্যেই গ্রেপ্তার হতে পারেন নজরদারিতে থাকা কর্মকর্তারা।

    তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, রিজার্ভ চুরি ৬ দিন আগে অর্থাৎ ৩১শে জানুয়ারি রাত থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভার চলে যায় হ্যাকারদের হাতে। আর পয়লা ফেব্র“য়ারি শ্রীলঙ্কান এনজিও শালিকা ফাউন্ডেশন এবং জয়দেব নামের একজনের সাথে চুক্তি হয় শালিখার হিসাবে বড় অঙ্কের অর্থ ঢুকবে, যার ১৫ ভাগ পাবে তারা।

    তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কর্মকর্তার আইডি হ্যাক করে, রিজার্ভ চুরির ঘটনা ঘটে, তাকেও সন্দেহের বাইরে রাখছে না সিআইডি। অন্তত ১৭ জনকে নজরদারিতে রেখেছে সংস্থাটি। যাদের মধ্যে আরমান আল জাহিদ ও ইশরাত-ই মওলা নামের দুজন সম্প্রতি দেশের বাইরে যেতে চাইলে তাদের ফেরত পাঠানো হয় বিমানবন্দর থেকে।

    সিআইডি মুখপাত্র জানান, যেকোন সময়েই সন্দেহের তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হতে পারে। শিগগিরই দেয়া হবে চার্জশিটও। গত বছরের ১৫ মার্চ, রিজার্ভ চুরির তদন্তভার পায় সিআইডি।

    উল্লেখ্য, গত বছরের ২০১৬ সালের ৫ই ফেব্র“য়ারি বিদেশে বসে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে চুরি করা হয় ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার। যার মধ্যে ২ কোটি ডলারের শ্রীলঙ্কায়, আর ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার যায় ফিলিপাইনে। এর মধ্যে শ্রীলঙ্কায় যাওয়া পুরো টাকা ফেরত পেয়েছে বাংলাদেশ। তবে তদন্তে বেরিয়ে এসেছে চমকপ্রদ সব তথ্য।

     

  • খুবিতে পিঠা উৎসবে ৬৫ রকমের পিঠা

    খুবিতে পিঠা উৎসবে ৬৫ রকমের পিঠা

    স্টাফ রিপোর্টর : ‘বাঙালীয়ানায় সাজবো সাজ, পিঠা উৎসবে মাতব আজ’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে বুধবার খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ব্যাচের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে দিনব্যাপী এক পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়।

    পিঠা উৎসব উপলক্ষে সকাল ৯টায় প্রধান অতিথি উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামানের নেতৃত্বে এক শোভাযাত্রা অদম্য বাংলা চত্ত্বর থেকে শুরু করে প্রশাসন ভবন হয়ে মেলা অঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়। উপাচার্য বেলুন উড়িয়ে ও ফিতা কেটে উৎসবের উদ্বোধন করেন। তিনি ১৫ব্যাচের শিক্ষার্থীদের এ আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানান। এসময় ছাত্র বিষয়ক পরিচালক প্রফেসর ড. অনির্বাণ মোস্তফা উপস্থিত ছিলেন।

    উৎসবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের তৈরিকৃত ৬৫ রকমের পিঠা প্রদর্শন ও বিক্রি করা হয়। এ উপলক্ষে বিকেলে মুক্ত মঞ্চে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উৎসবে উল্লেখযোগ্য পিঠার মধ্যে ছিলো ইলশেগুড়ি, ফুলঝুরি, পৌষালি, চিংড়িপুরি, পার্বতীপুরি, বৌ সোহাগী, শীতের শিশির, মধুবন, রসমাধুরী, ধোয়াসা, লবঙ্গলতিকা, স্বাদের হাড়ি, ময়ূরাক্ষি, পাটিসাফটা, চুটকি, লাভেরিয়া, ফুলস্তরি, কুসুমসুন্দরী, ডুকডুগি, চাঁদপুলি, জামাইজি, কাটুসকুটুস, পুডিং ইত্যাদি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারি এবং আগ্রহী মানুষের ভিড় পরিলক্ষিত হয় মেলার স্টলে।

  • সৌদি আরবের জেদ্দায় পিঠা উৎসব

    সৌদি আরবের জেদ্দায় পিঠা উৎসব

    এসবিনিউজ ডেস্ক :  শীতের দিনে শীতের পিঠা আর খেজুরের রস, কে কে খাবি আয় সকলে উনুন পাশে বস । মজার মজার পিঠা খাবো গল্প হবে নবান্নের, পৌষ মাসের এই উৎসবে বাদ থাকবো কি জন্য? খোকা খুকু আয় সকলে দাদু বানায় পিঠা, শীতের রোদে দু’পা মেলে খাবো মণ্ডা পিঠা।

    নবান্নের ঘ্রাণে পৌষ পার্বণে পিঠা উৎসবে মাতুক প্রবাসী বাংলাদেশি। জেদ্দার যান্ত্রিক নগরবাসী প্রায় ভুলতে বসেছে বারো মাসের তেরো পার্বণের দেশের সাংস্কৃতির অনন্য ঐতিহ্য পিঠার স্বাদ আর ঐতিহ্যকে। আবহমান গ্রাম বাংলার কুয়াশা ঢাকা শীতে ধোঁয়া ওড়ানো চুলার পাশে মা-চাচি,খালা-মামি আর দাদি-নানির হাতে পিঠা খাওয়ার সুখ সম্প্রীতি প্রবাসীদের কাছে এখন শুধুই সোনালি অতিত, তাই প্রবাসে নুতন প্রজন্মের কাছে এই চিরন্তর ঐতিহ্যকে তুলে ধরতে গত ০২ ফেব্রুয়ারি জেদ্দার একটি কমুনিটি সেন্টারে জেদ্দার জনপ্রিয় বৈশাখী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন আয়োজন করে নবান্ন্য পিঠা উৎসব ।

    স্বদেশ জুড়ে চলা নবান্নের ঢেউ এসে লেগেছে প্রবাসীদের জীবনেও। এরই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে জেদ্দা প্রবাসী সমাজের পিঠা উৎসব মানেই পিঠার প্রতিযোগিতা। মনের মাধুরি মিশিয়ে পিঠার নকশা, কারুকাজ, ভিন্নতায় পুরস্কার জিতে নিতে তৎপরতা অনেক ভাবীদের। নকশাদার বাহারি পিঠার সাথে যুক্ত হয় হরেক রকম পিঠা পুলি, পাটিসাপটা, দুধ চিতই, আনারকলি, এমনি প্রায় ২৫ পদের পিঠা টেবিলে সাজানো বাংলার ঐতিহ্যে ভরপুর বাহারি সব পিঠা দেখে নতুন প্রজন্ম পরিচিত হয় স্বদেশের ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির সাথে। বিচারকরা সাজানো বাহারী পিঠা দেখে দেখে এবং ছেঁকে ছেঁকে তালিকা করেন বিজয়ীদের। অতঃপর চলে মন খুলে পিঠা-পুলি খাওয়ার ধুম। প্রবাসে নবান্নের পিঠা আয়োজন যেনো স্বদেশের আমেজে অবগাহন।

    পিঠা উৎসবের আয়োজক ও পরিচালক সারতাজুল আলম দিপুর পরিচালনায় অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি শিল্পী মাহফুজুর রহমান। প্রধান অতিথি জেদ্দা কনস্যুলেটের ভারপ্রাপ্ত কনসাল জেনারেল ড. নজরুল ইসলাম , এ ছাড়া ও আরও উপস্থিত ছিলেন জেদ্দার সামাজিক রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক ও বিভিন্ন্ শ্রেণির পেশার নেতৃবৃন্দ ।

    সংক্ষিপ্ত আলোচনায় প্রধান অতিথি ড. নজরুল ইসলাম বলেন, স্বদেশ-সংস্কৃতি এবং নবান্ন উৎসবের স্মৃতিচারণ করেন এবং বাহারি সব পিঠা-পুলির প্রশংসা করে, নতুন প্রজন্মকে আপন সংস্কৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে আয়োজক ও অংশগ্রহণকারীদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে সম্মাননা পুরস্কার তুলে দেন পিঠা উৎসবে অংশগ্রহনকারি বিজয়ী প্রতিযোগিনীদের হাতে । পিঠা উৎসবের পাশাপাশি ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

  • ভারতের মাটিতে বাংলাদেশ দলের প্রথম টেস্ট ম্যাচ

    ভারতের মাটিতে বাংলাদেশ দলের প্রথম টেস্ট ম্যাচ

    এসবিনিউজ ডেস্ক :  প্রথম বারের মত ভারতের মাটিতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ দল। অবসান হতে যাচ্ছে দীর্ঘ প্রতিক্ষার । স্বাভাবিকভাবেই এই টেস্টকে ঘিরে মানুষের আগ্রহের কমতি নেই।

    আর ঐতিহাসিক এ টেস্টে মানুষের উপচে পড়া ভিড়কে সামলানোর জন্য কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিচ্ছে হায়দারাবাদের রাচাকোন্দা পুলিশ। হায়দারাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখ থেকে শুরু হতে যাওয়া টেস্টকে ঘিরে নিরাপত্তার চাঁদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে পুরো হায়দারাবাদকে।

    রাচাকোন্দার পুলিশ কমিশনার মহেশ ভগত সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘পুলিশ বিভাগের বিভিন্ন জায়গার প্রায় ১২০৪ জন কর্মী স্টেডিয়ামের আশেপাশে নিয়োজিত থাকবেন সকলের নিরাপত্তার কাজে। পাশাপাশি থাকছে স্পেশাল নিরাপত্তা সার্ভিস অক্টোপাস এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও।’

    সেই সাথে ট্রাফিক, আইন, স্পেশাল ব্রাঞ্চ সিসিএসের লোকজন স্টেডিয়ামের চারপাশ সার্বক্ষণিক তদারকি করবেন। স্টেডিয়ামের ভেতরে সকলের নিরাপত্তার পর্যবেক্ষণ করার জন্য থাকছে ৫৬টি সিসিক্যামেরা। সিসিক্যামেরা থাকছে দর্শকদের প্রবেশমুখেও।

    এসব ছাড়াও এনকাউন্টার স্পেশালিস্ট, এন্টি সাবোটেজের কর্মীরাও স্টেডিয়ামের চারিদিকে প্রতিনিয়ত নিরাপত্তার কাজে ব্যস্ত থাকবেন। থাকছে বোম্ব নিষ্ক্রিয় করার ১০টি ইউনিটও। এছাড়া দর্শকদেরকে ব্যাগ, ব্যানার, ক্যামেরা, বায়নোকুলার, ম্যাচ বক্স, লাইট, হেলমেট, সিগারেট, পারফিউম, খাদ্যদ্রব্য, পানির বোতল না আনার নির্দেশ দিয়েছে রাচাকোন্দা পুলিশ।

  • নতুন ইসির শপথ ১৫ ফেব্র“য়ারি

    নতুন ইসির শপথ ১৫ ফেব্র“য়ারি

    এসবিনিউজ ডেস্ক : পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন যাদের নেতৃত্বে পরিচালিত হবে, সেই নির্বাচনের কমিশনের সদস্যবরা শপথ নেবেন আগামী ১৫ ফেব্র“য়ারি।

    প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা ওই দিন বিকাল ৩টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার কমিশনারকে শপথ পড়াবেন।

    সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার সাব্বির ফয়েজ বলেন, “মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতির সম্মতি নিয়ে শপথের সময় ও স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।”

    সাবেক সচিব কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন এই কমিশনে সদস্য হিসেবে আছেন সাবেক সচিব রফিকুল ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব তালুকদার, অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ কবিতা খানম ও অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদৎ হোসেন চৌধুরী।

    সার্চ কমিটির ১০টি নামের সুপারিশ থেকে সোমবার এই পাঁচজনকেই নতুন ইসির জন্য নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ রাতেই প্রজ্ঞাপন জারি করে।

    সোমবার নিয়োগ পাওয়া কে এম নূরুল হুদা হবেন বাংলাদেশের দ্বাদশ সিইসি। আর নতুন চার নির্বাচন কমিশনারকে নিয়ে কমিশনার হবেন মোট ২৭ জন।