সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: আমরা সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের নি¤œস্বাক্ষরকারী সদস্যবৃন্দ গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, গত ১৮ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় “পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পূজার পারিবারিক খরচ বাবদ ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার) টাকা করে ইচ্ছুক সদস্যদের প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে” মর্মে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রদান করা হয়েছে এবং উক্ত প্রেস বিজ্ঞপ্তি বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
ইচ্ছুক সদস্যদের পারিবারিক খরচ বাবদ টাকা প্রদানের বিষয়টি পত্রিকায় প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটি প্রচার করার যে উদ্যোগ নিয়েছে সেটি সাংবাদিকদের জন্য মর্যাদাহানীকর বলে আমরা মনে করি। যা ইতোপূর্বে কখনো ঘটেনি। প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পদের উপর সকল সদস্যের অধিকার রয়েছে এবং সে অর্থ ব্যয় সম্পর্কেও প্রেসক্লাবের গঠনতান্ত্রিক বিধান ছাড়াও প্রচলিত রীতিনীতি প্রথা রয়েছে। ক্লাবের কোন দুস্থ্য সদস্যকে সহায়তা করার প্রয়োজন হলে সেটাও ঢাক ঢোল না পিটিয়ে বাড়ি বাড়ি পৌছে দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু তা না করে এ ধরনের প্রেসবিজ্ঞপ্তি প্রদানের ঘটনা সদস্যদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করেছে। আমরা এ ধরণের প্রেসবিজ্ঞপ্তি প্রদানের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি।
বিবৃতিদাতারা হলেন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক কালের চিত্র সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সাবেক সভাপতি সূভাষ চৌধুরী, সাবেক সভাপতি মোঃ আনিসুর রহিম, সাবেক সভাপতি জিএম মনিরুল ইসলাম মিনি, সাবেক সভাপতি এড. আবুল কালাম আজাদ, দৈনিক দক্ষিণের মশাল সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, দৈনিক পত্রদূতের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক লায়লা পারভীন সেঁজুতি, সাপ্তাহিক সূর্যের আলোর সম্পাদক আব্দুল ওয়ারেশ খান চৌধুরী, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস, সিনিয়র সাংবাদিক রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী, কাজী শওকত হোসেন ময়না, শরিফুল্লাহ কায়সার সুমন, আবুল কাশেম ও আব্দুস সামাদ।
এব্যাপারে আরো বিবৃতি দিয়েছেন, দৈনিক ইনকিলাবের শেখ আব্দুল ওয়াজেদ কচি, বণিক বার্তার গোলাম সরোয়ার, দৈনিক আমার বার্তার এবিএম মোস্তাফিজুর রহমান, দৈনিক প্রবাহের এড. খায়রুল বদিউজ্জামান, ডিবিসি নিউজের এম জিল্লুর রহমান, দৈনিক খবর পত্রের মোঃ রবিউল ইসলাম, দৈনিক কালের চিত্রের আশরাফুল ইসলাম খোকন ও মোঃ নজরুল ইসলাম, দৈনিক কালের কণ্ঠের মোশারফ হোসেন, দৈনিক গণজাগরণের শেখ বেলাল হোসেন, দৈনিক নয়াদিগন্তের মুহাঃ জিল্লুর রহমান, চ্যানেল নাইনের কৃষ্ণ মোহন ব্যানার্জি, দৈনিক খোলা কাগজের ইব্রাহিম খলিল, চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের আমিনা বিলকিস ময়না, ঢাকা ট্রিবিউনের আসাদুজ্জামান সরদার, দৈনিক তথ্যের সৈয়দ রফিকুল ইসলাম শাওন, দৈনিক সমাজের কাগজের আমিরুজ্জামান বাবু, দৈনিক বাংলার এসএম শহিদুল ইসলাম, দৈনিক দক্ষিণের মশালের মৃত্তিকা এলাহী, সিটিজেন টাইমস এর ফারুক রহমান, বাংলা টিভির গোপাল চন্দ্র, সময়ের আলোর কাজী শহিদুল হক রাজু প্রমুখ।
Category: প্রেসক্লাব
-
সিনিয়র সাংবাদিকদের বিবৃতি
-

সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সদস্যদের জন্য মাস্ক দিলেন শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সদস্যদের জন্য সেঞ্চুরি একাডেমী সাতক্ষীরার পক্ষ থেকে মাস্ক প্রদান করা হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি মমতাজ আহমেদ বাপী’র হাতে ৬০০ পিস মাস্ক প্রদান করেন সেঞ্চুরি একাডেমীর নির্বাহী পরিচালক ও জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান উজ্জল, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাহিত্য সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক শহিদুল ইসলাম ও নির্বাহী সদস্য আব্দুল গফুর সরদার।
শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন ইতিপূর্বেও তার সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রেসক্লাবে বিভিন্ন উপহার সামগ্রী প্রদান করেন। এবং ভবিষ্যতেও তিনি প্রেসক্লাবের সার্বিক উন্নয়নে পাশে থাকার আশ্বাস দেন। -

বেনাপোলে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেক কেটে ৪০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন
আঃজলিল(শার্শা যশোর)প্রতিনিধিঃ
যশোরের শার্শা উপজেলায় জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার শার্শা উপজেলা কমিটির আয়োজন কেটে ৪০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করেছে।১২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকাল ১১টার সময় বেনাপোল চেকপোস্টের জেএসএস এর কার্যালয়ে থেকে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর আনন্দ শোভা যাত্রাটি বের হয়ে চেকপোস্ট আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল প্রদক্ষিণ করে কার্যালয়ে এসে র্যালিটি সমাপ্ত হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মামুন খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৪ নম্বর বেনাপোল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব বজলুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন সাপ্তাহিক গ্রামের সংবাদ এর যুগ্ম সম্পাদক ও বেনাপোল ট্রান্সপোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আজিম উদ্দিন গাজী, শার্শা জার্নালিষ্ট এ্যাসোসিয়েশনর সভাপতি আজিবার রহমান। বন্দর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক । বেনাপোল প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক মিলন হোসেন। একতা প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সুমন, সহ সহ সকল সদস্যরা, বেনাপোলভিশনঅর্গানাইজেশন এর সদস্যরা সহ জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার শার্শা উপজেলা কমিটির সকল সদস্যরা ।
অনুষ্ঠান পরিচালনা জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার শার্শা উপজেলা কমিটির সভাপতি এইচ এম আবুল বাশার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামুন খান বলেন, সাংবাদিকরা তাদের লেখনীর মাধ্যমে জাতিকে সজাগ রাখতে পারে। তিনি হলুদ সাংবাদিকতা পরিহার করে সুস্থ এবং সুন্দর খবর পরিবেশনের মাধ্যমে সাংবাদিকতার মান অক্ষুন্ন রাখার জন্য সকল সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান।
৪ নং বেনাপোল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব বজলুর রহমান বলেন সাংবাদিকতার একটি মহান পেশার কলুষিত না হয়, তার প্রতি সজাগ থেকে কাজ করার আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথি বন্দর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক (জেএসএস) সহ বেনাপোল সকল সাংবাদিক ভাইদের উদ্দেশ্যে বলেন, আজকে শুধু সংস্থা নহে, আমরা যদি পরস্পরের সততা এবং নিষ্ঠার সাথে সমাজ ও দেশের জন্য কাজ করি, তাহলে আমাদের প্রজন্ম ভালো কিছু শিখতে পারবে এবং সমাজে জাগ্রত ও চেতনার ভালো কিছু দিতে পারবে।
এবং এই সংস্থার ভবিষ্যতে আরও উজ্জ্বল ভবিষ্যত কামনা করেন।অনুষ্ঠান শেষে সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে মধ্যন্য ভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত করেন।
-
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে আলোচনা সভা
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় সাতক্ষীরা
প্রেসক্লাবের হল রুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত আলোচনা সভায়
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সদস্যদের উপস্থিত হওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হলো। -

কদমতলা প্রেসক্লাবের মাসিক সভায় সাংবাদিকদের মাঝে মাস্ক বিতরণ
প্রেসবিজ্ঞপ্তি: কদমতলা আঞ্চলিক প্রেসক্লাবের মাসিক সভা ও সাংবাদিকদের মাঝে করোনার প্রতিরোধে স্বাস্থ্য সুরক্ষার মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে ক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে ক্লাবের সভাপতি সেলিম হোসেনের সভাপতিত্বে মাসিক সভা ও মাস্ক বিতরণ করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক শেখ রেজাউল ইসলাম বাবলু, সিনি: সহ-সভাপতি আবু রায়হান রাজু, সহ-সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্ন সম্পাদক শেখ মিজানুর রহমান, সহ-সাধারণ সম্পাদক মফিজুর ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মারুফ আহমেদ খান শামীম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সোহরাব হোসেন, অর্থ সম্পাদক রফিকুল আলম, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক রেজাউল ইসলাম, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ আব্দুস সেলিম, ক্রীড়া সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক জাহাঙ্গীর সরদার, দপ্তর সম্পাদক সরোয়ার হোসেন, শামীম হোসেন, শফিকুল ইসলাম প্রমূখ। -

সবুজ বিপ্লবের মাধ্যমে আফ্রিকা যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে
জয়তী ঘোষ
ভাষান্তর: রুহিনা ফেরদৌস
( জয়তী ঘোষ: ভারতের জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইকোনমিকস অ্যাসোসিয়েটসের এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারি এবং ইনডিপেনডেন্ট কমিশন ফর দ্য রিফর্ম অব ইন্টারন্যাশনাল করপোরেট ট্যাক্সেশনের সদস্য)
কভিড মহমারী এবং চলমান জলবায়ু পরিবর্তন পরিস্থিতি থেকে সহনশীলতার ছবক শেখাটা আমাদের উচিত ছিল। দুর্ভাগ্যক্রমে আফ্রিকায় খাদ্যনিরাপত্তা পরিস্থিতি উন্নতির জন্য সু-উদ্দেশ্যচালিত প্রচেষ্টাগুলো ক্ষুদ্র কৃষকদের আয় বৃদ্ধির বিপরীতে বৈশ্বিক কৃষি বাণিজ্যের ওপর নির্ভরতা বাড়িয়ে তোলার পাশাপাশি কৃষি ব্যবস্থাকে আরো ভঙ্গুর করে তুলেছে।
লাখো মানুষ, যারা ক্ষুধার মাঝে নিমজ্জিত কিংবা ক্ষুধার হুমকিতে আছে, তাদের প্রতি বিশ্বের মনোযোগ বা দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেয়ার জন্য জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিকে (ডব্লিউএফপি) এ বছর শান্তিতে নোবেল প্রদান করেছে নরওয়ের নোবেল কমিটি।
অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় ক্ষুধার্ত মানুষদের সংখ্যা বেড়ে গেছে। আর এজন্য দায়ী অকার্যকর বৈশ্বিক খাদ্য ব্যবস্থা।
এমনকি কভিড-১৯ মহামারী আঘাত হানার আগেও বিশ্বজুড়ে প্রায় ২০০ কোটি মানুষ খাদ্যনিরাপত্তার অভাবে ভুগছে, যার মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী বা ভয়াবহ অনাহারের মধ্যে রয়েছে প্রায় ৭৫ কোটি মানুষ। করোনা মহামারীর ফলে ২০২০ সালে নতুন করে অর্থনৈতিক ও খাদ্য সংকট তৈরি হওয়ায় অবস্থার অবনতি ঘটেছে, যদিও এর আংশিক কারণ হচ্ছে খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থার ওপর প্রভাব পড়া। তবে বৈষম্য বৃদ্ধি এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মানুষ তাদের জীবিকা হারানোর কারণে প্রভাবের মাত্রাটা বেশি হয়েছে।
এমন পরিস্থিতি আগে কিংবা এখনো প্রতিরোধযোগ্য। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টে (এসডিজি) ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধা নির্মূলের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এসডিজির ১৭টি লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে দ্বিতীয় এ লক্ষ্যমাত্রা সত্যিকার অর্থেই অর্জনযোগ্য; কেননা বিশ্বে বর্তমানে যে পরিমাণ খাদ্য উৎপাদিত হয়, তা পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের মৌলিক পুষ্টি চাহিদা পূরণে সমর্থ। কিন্তু মহামারী শুরুর আগে থেকেই বৈশ্বিক খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে বিপর্যস্ত। বেশির ভাগ খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থাই অস্থিতিশীল। খাদ্য ও আয়ের বণ্টন ব্যবস্থায় এতটাই বৈষম্য বিদ্যমান যে কোটি কোটি মানুষ স্বাস্থ্যকর ও সুষম খাদ্যের চাহিদা পূরণে সমর্থ নয়। বৈশ্বিক খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণকারী যে সংস্থাগুলো রয়েছে, তারা উৎপাদন ও বণ্টন ব্যবস্থার মধ্যে এমন একটি তির্যক রেখা টেনে রেখেছে যে ক্ষুদ্র কৃষক ও চূড়ান্ত ভোক্তারা তাতে ক্ষতিগ্রস্তই হচ্ছেন।
খাদ্যপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী বৈষম্যগুলো খুব স্পষ্ট, এমনকি খাদ্য সরবরাহ শৃঙ্খলগুলোয়ও প্রচুর অযৌক্তিকতা বিদ্যমান। আর তাই প্রায় ক্ষেত্রেই রাসায়নিক দিয়ে সংরক্ষণ করে কোনো এক অঞ্চলের কাঁচামাল অন্য দেশে বা বিশ্বের অন্য কোনো প্রান্তে পাঠানো হচ্ছে এবং পরবর্তী সময়ে প্রক্রিয়াজাত হয়ে তা আবার উৎপাদিত অঞ্চল বা আশেপাশের এলাকাগুলোয় ফেরত আসছে।
বিশ্ব কেন এসডিজির দ্বিতীয় লক্ষ্যমাত্রাটি অর্জনের পথ থেকে সরে যাচ্ছে, তার একটি কারণ হচ্ছে নীতিনির্ধারকরা সমস্যাটিকে ভুলভাবে নির্ণয় করছেন। টেকসই খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থা ও সমবণ্টনের দিকে জোর না দিয়ে তারা কৃষির উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও ব্যয় কমানোর মাধ্যমে সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থাকে আরো বেশি ‘কার্যক্ষম’ করার দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন। এর ফলে ফলনের ওপর অতিমাত্রায় জোর দেয়া হচ্ছে। কৃষি-পরিবেশ, স্থানীয় পুষ্টি চাহিদা ও রাসায়নিকনির্ভর কৃষিতে বড় ধরনের প্রণোদনা প্রদানের মতো বিষয়গুলোর দিকে দেয়া হচ্ছে কম মনোযোগ।
এ প্রসঙ্গে আফ্রিকার সবুজ বিপ্লববিষয়ক জোট গ্রিন রেভল্যুশন ইন আফ্রিকার (এজিআরএ) উদাহরণ টানা যেতে পারে, ২০০৬ সালে বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং রকফেলার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এটি শুরু হয়। এজিআরএ কর্মসূচির অধীনে একরপ্রতি ফলন বাড়াতে একচেটিয়াভাবে উচ্চফলনশীল বাণিজ্যিক বীজ, কৃত্রিম সার ও রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহারকে সমর্থন করা হয়। আশ্চর্যের বিষয়, এর সমর্থকদের ব্যাপক অর্থে অসচেতন বলেই মনে হয়। কেননা সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও এর আগে এশিয়ার অনেক উন্নয়নশীল দেশে একই ধরনের পদ্ধতি প্রয়োগ করে মাঝারি গোছের ফলাফল পাওয়া গেছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে যা বড় বড় পরিবেশগত সমস্যার সঙ্গে যুক্ত ছিল।
প্রাথমিকভাবে ২০২০ সাল নাগাদ আফ্রিকার দুই কোটি ক্ষুদ্র কৃষক পরিবারের আয়ের পরিমাণ দ্বিগুণ করা এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ২০টি দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যমাত্রা হাতে নিয়েছিল এজিআরএ। পরে ২০২০ সালের মধ্যে তিন কোটি কৃষক পরিবারের জন্য ফলন ও আয়ের পরিমাণ দ্বিগুণ করার উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা গৃহীত হয়েছিল। তবে সময়সীমার কাছাকাছি চলে আসায় এজিআরএ এখন তাদের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা থেকে সরে গিয়ে অধিক বিনয়ের সঙ্গে আয় বৃদ্ধি (পরিমাণ উল্লেখ না করে) এবং ২০২১ সালের মধ্যে আফ্রিকার ১১টি দেশের খামার আছে এমন তিন কোটি ক্ষুদ্র কৃষক পরিবারের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করছে। নিজেদের কাজ ঘিরে সমালোচনার সাম্প্রতিক এক জবাব দিতে গিয়ে আগের তুলনায় আরো বেশি সতর্ক হয়ে তারা দাবি করছে যে, তাদের লক্ষ্যমাত্রা প্রত্যক্ষভাবে ৯০ লাখ এবং অপ্রত্যক্ষভাবে ২ কোটি ১০ লাখ কৃষকের কাছে পৌঁছানো (যদিও কারণগুলো অস্পষ্ট)।
লক্ষ্যমাত্রা থেকে বিচ্যুতি সত্ত্বেও এজিআরএ এখনো তাদের কাজের অগ্রগতিসংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করেনি। সুতরাং কৃষকদের আয়ের পরিমাণ, ফলন বৃদ্ধি ও খাদ্যনিরাপত্তাবিষয়ক নির্ভরযোগ্য অনুমানভিত্তিক তথ্যও তাদের কাছে নেই। তবে এজিআরএর তালিকাভুক্ত ১৩টি দেশের প্রধান শস্য উৎপাদন, ফলন এবং সংগ্রহবিষয়ক জাতীয় পর্যায়ের তথ্যের ভিত্তিতে সাম্প্রতিক গবেষণাগুলোয় স্বতন্ত্র গবেষকরা বিভ্রান্তিকর কিছু উপসংহারে পৌঁছেছেন। গবেষণা প্রতিবেদনটিতে ক্ষুদ্র কৃষকদের আয় বৃদ্ধির সামান্য তথ্যই আছে। বিপরীতে দেখা গেছে এজিআরএ তালিকাভুক্ত দেশগুলোয় অনাহারে থাকা মানুষের সংখ্যা বেড়েছে ৩০ শতাংশ (এজিআরএর পক্ষ থেকে বিশ্লেষণটিকে চরম ত্রুটিপূর্ণ বলে আখ্যায়িত করা হলেও পাল্টা কোনো তথ্য-প্রমাণ তারা সরবরাহ করতে পারেনি)।
উৎপাদন সম্পর্কিত গবেষণা থেকে উঠে এসেছে দেশগুলোয় এজিআরএর কার্যক্রম শুরুর পর প্রথম ১২ বছর ধরে গড়ে প্রত্যেক বছরে প্রধানতম শস্যের উৎপাদন ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে, অবশ্য তাদের কার্যক্রম শুরুর আগের ১২ বছর ধরেও উৎপাদন একই হারে বাড়ছিল। ১৩টি দেশের মধ্যে আটটি দেশে উৎপাদন কমেছে, তিনটি দেশে ফলন কমেছে। এমনকি যেসব দেশে প্রধান প্রধান ফসলের উৎপাদন যথেষ্ট পরিমাণ বেড়েছিল—যেমন জাম্বিয়া, মূলত বপনক্ষেত্রের পরিমাণ বৃদ্ধির কারণে ভুট্টার উৎপাদন দ্বিগুণ হয়েছে—সেখানে ক্ষুদ্র উৎপাদকদের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের পরিমাণ বেশি ছিল।
তদুপরি, প্রতিবেদনটিতে দেখানো হয়েছে যে বিভিন্ন দেশে সবুজ বিপ্লব অনুশীলনের মাধ্যমে যে নেতিবাচক ফলাফল বা প্রভাব পড়েছে, এজিআরএ দেশগুলোয়ও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। জমিতে পুষ্টিকর ও ঋতুভিত্তিক স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী শস্য যেমন জোয়ার (ভুট্টাজাতীয় খাদ্যশস্য) চাষের বদলে উচ্চফলনশীল ভুট্টা চাষ করা হয়। ফলে কৃষকদের আরো ব্যয়বহুল বীজ কিনতে হয়েছে, যার খরচ মেটাতে প্রায়ই তারা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন। একটি মাত্র ফসল উৎপাদন এবং অতিমাত্রায় রাসায়নিকের ব্যবহার (যেমন পেট্রোলিয়ামজাতীয় সার বা কৃত্রিম সার) মাটির ক্ষারত্ব বাড়িয়ে উর্বরা শক্তি হ্রাস এবং ভবিষ্যতের চাষাবাদকে প্রভাবিত করাসহ অন্যান্য পরিবেশগত সমস্যা সৃষ্টি করছে। মনোকালচার বা একটি মাত্র শস্য উৎপাদন কাসাভা (গ্রীষ্মমণ্ডলীয় উদ্ভিদ) কিংবা মিষ্টি আলুর মতো মূল ফসলের উৎপাদন কমিয়ে খাদ্যতালিকাকে অপুষ্টিকর ও বৈচিত্র্যহীন করে তুলেছে।
সুত্র : বণিক বার্তা
-

দৈনিক পত্রদূত’র প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা স ম আলাউদ্দীনের শাহাদাত বার্ষিকী পালন
বিন¤্র শ্রদ্ধা ও অকৃত্রিম ভালোবাসায় পালন করা হয়েছে দৈনিক পত্রদূত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক স ম আলাউদ্দীনের ২৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী। শুক্রবার (১৯ জুন) সকাল ৯টায় শহীদ স ম আলাউদ্দীনের স্মৃতি ফলকে পুষ্পস্তবক অর্পন করে শ্রদ্ধা জানান সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব, দৈনিক পত্রদূত পরিবার, তালা উপজেলা আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু পেশাভিত্তিক মাধ্যমিক বিদ্যালয়, অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্য এডিটরস্, স ম আলাউদ্দীন স্মৃতি সংসদ, তালা উপজেলা ওলামা লীগ, পাটকেলঘাটা প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এছাড়া সাবেক সিবিএ নেতা শেখ হারুন-উর-রশিদ শহীদ স ম আলাউদ্দীনের স্মৃতি ফলকে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন। কবর জিয়ারতের মাধ্যমে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়। আলোচনা সভায় স ম আলাউদ্দীন হত্যার বিচার ত্বরান্বিত করে খুনীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান বক্তারা। একই সাথে স ম আলাউদ্দীদের খুনীদের সামাজিকভাবে বয়কট করার আহ্বান জানান বক্তারা। কবর জিয়ারতে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন ওলামা লীগ নেতা আনছার আলী।
এরআগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপী, অধ্যক্ষ আনিসুর রহিম, তালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ নূরুল ইসলাম প্রমুখ। এসময় উপস্থি ছিলেন তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক আনিসুর রহিম, সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারি, দৈনিক পত্রদূতের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক লায়লা পারভীন সেঁজুতি, সাংবাদিক শরীফুল্লাহ কায়সার সুমন, আমিনা বিলকিস মযনা, দ্য এডিটরস্ এর শেখ তানজির আহমেদ, দৈনিক পত্রদূতের বার্তা সম্পাদক এসএম শহীদুল ইসলাম, সাংবাদিক এড খায়রুল বদিউজ্জামান, এম জিললুর রহমান, আব্দুস সামাদ, আমিরুজ্জামান বাবু, আসাদুজ্জামান মধু, শেখ আব্দুল আলিম, সৈয়দ রফিকুল ইসলাম শাওন, মোঃ সিরাজুল ইসলাম, আশরাফুল ইসলাম খোকন, সেলিম হোসেন, আব্দুর রহিম, মুজিবর রহমান প্রমুখ।
এদিকে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদের সভাপতিত্বে দৈনিক কালের চিত্র মিলনায়তনে সকাল ১০টায় ‘খুনী গডফাদার ও তাদের সুবিধাভোগী সঙ্গীদের সামাজিকভাবে বয়কট করুন, ঘৃণা করুন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দৈনিক পত্রদূতের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা স ম আলাউদ্দীনের ২৪তম শাহাদাত বার্ষিকীতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মোঃ আনিসুর রহিম, অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, আবুল কালাম আজাদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারি, এম কামরুজ্জামান, শরীফুল্লাহ কায়সার সুমন, আমিনা বিলকিস ময়না প্রমুখ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, স ম আলাউদ্দীন ছিলেন দৈনিক পত্রদূত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, আধুনিক সাতক্ষীরার স্বপ্নদ্রষ্টা, ভোমরা স্থল বন্দরের প্রতিষ্ঠাতা, সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমাসের প্রতিষ্ঠাতা, সাতক্ষীরা ট্রাক টার্মিনালের প্রতিষ্ঠাতা, বঙ্গবন্ধু পেশা ভিত্তিক স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ, সাতক্ষীরায় কৃষি, শিল্প, চিংড়ি শিল্প বিকাশের অন্যতম পুরোধা, কারিগরি শিক্ষার রূপকার, সাবেক প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য গণমানুষের নেতা। স ম আলাউদ্দিনকে ১৯৯৬ সালের ১৯ জুন রাতে সাতক্ষীরার কালোবাজারী গডফাদার চক্র খুন করেছিল। ২৪ বছর অতিবাহিত হলেও চাঞ্চল্যকর এ হত্যার বিচার আজও সম্পন্ন হয়নি। বক্তারা বলেন, স ম আলাউদ্দিন হত্যার বিচার এ মাটিতে হতেই হবে। খুনীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান বক্তারা। -

সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে মানব পাচার প্রতিরোধ ও সুরক্ষায় কনসোর্টিয়াম পিসিটিএসসিএন এর যৌথ সংবাদ সম্মেলন
সাতক্ষীরা : শিশু পাচার প্রতিরোধ ও সুরক্ষায় মানব পাচার সংক্রান্ত মামলায়
বিচার ও আইনী সহয়তা কার্যক্রম শক্তিশালী ও সম্প্রসারনের আহবানে সাতক্ষীরা
প্রেসক্লাবে জেলা মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটি, ন্যাশনাল চাইল্ড
টাক্সফোর্স, শিশু প্রতিনিধি ও বেসরকারি সংগঠন ইনসিডিন বাংলাদেশ
পরিচালনাধীন কনসোর্টিয়াম পিসিটিএসসিএন এর যৌথ সংবাদ সম্মেলন হয়েছে।
শুক্রবার (১২ জুন) দুপুরে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন, মহিলা
বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রোগ্রাম অফিসার ফাতেমা জহুরা। প্রধান অতিথি ছিলেন,
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক জি,এম নূর
ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোজাফফর রহমান।
ইনসিডিন সাতক্ষীরা প্রতিনিধি সাকিবুর রহমান বাবলা‘র উপস্থাপনায় সম্মেলনে
আরো উপস্থিত ছিলেন, প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক এবিএম মোস্তাফিজুর রহমান,
সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তারুজ্জামান বাচ্চু, সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত
সাপ্তাহিক মুক্তস্বাধীন পত্রিকার সম্পাদক ও প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক
আবুল কালাম, কার্যনির্বাহি সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা কালিদাস রায়, কামরুল
হাসান, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান জরিপ অফিসার আব্দুল মুজিদ, শিশু বিষয়ক
লাইব্রেরিয়ান শেখ রফিকুল ইসলাম, সিডব্লিউসিএস সাতক্ষীরা লিয়াজো অফিসার
রুহুল আমিন, ন্যাশনাল চিলড্রেন টাক্সফোর্স- বাংলাদেশ শিশু একাডেমি
সাতক্ষীরার সভাপতি পূজা দাস ও সাধারণ সম্পাদক সুজিত পাল প্রমূখ উপস্থিত
ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, সাতক্ষীরার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে প্রতিবছর
বিদেশে শিশু পাচার হয়ে থাকে। এছাড়া, দেশের অন্যান্য স্থান দিয়ে মানব
পাচার হয়ে থাকে। পাচারের শিকার নারী-পুরুষ ও শিশুরা নানান ধরণের
নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকেন। এসমস্ত নির্যাতিত মানুষদের উদ্ধারে ও তাদের
আইনি সহায়তার জন্য আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ রেখে কাজ
করে আসছি। তারপরও দেখা যায়, অনেক ক্ষেত্রে পাচারকারীরা আইনের আওতায় এসেও
তারা শাস্তির বাইরে থাকছে।
সম্মেলনে আরো জানানো হয়, ৪ টি বেসরকারি সংগঠন নিয়ে গঠিত কনসোর্টিয়াম ২০১৫
সাল থেকে শিশু পাচার প্রতিরোধে কাজ করছে। চলমান এই কার্যক্রমে সাংবাদিকসহ
সকলের সহযোগিতা কামনা করে বক্তারা আরো বলেন, মানব পাচার রোধে সরকারের বেশ
কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ ও অগ্রগতি অর্জন করেছে। তবে, পাচারকারীদের
বিরুদ্ধে কঠোরভাবে আইনের প্রয়োগ দরকার। একই সাথে পাচারকারীদের সম্পর্কে
সাংবাদিকদের ধারাবাহিক লেখনি এবং পারিবারিক ও সামাজিকভাবে জনসচেতনতা
বৃদ্ধি করে মানবপাচার প্রতিরোধে সকলকে কাজ করার আহবান জানানো হয়।
-

সাতক্ষীরা সরকারি মেডিকেল কলেজে জরুরি বিভাগ চালু ও জনবল নিয়োগ দাবির আলটিমেটাম ইন্টার্ন চিকিৎসকদের
সাতক্ষীরা সরকারি মেডিকেল কলেজে এক সপ্তাহের মধ্যে জরুরি বিভাগ এবং ১৫ দিনের মধ্যে হাসপাতালের সকল বিভাগ পূর্নাঙ্গভাবে চালু করার দাবি জানিয়েছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। তারা জানিয়েছেন অবকাঠামোগত সব ধরনের সুবিধা এমনকি বহুমূল্যবান চিকিৎসা সরঞ্জাম থাকার পরও দক্ষিনের এই বিশাল চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান থেকে জেলার ২৩ লাখ অধিবাসী বঞ্চিত হচ্ছেন।
বুধবার ইন্টার্ন চিকিৎসকরা সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব সভাপতি বরাবর দেওয়া এক স্মারক লিপিতে এ কথা উল্লেখ করেন। ইন্টার্ন ডা. মো. হুমায়ুন কবির ও ডা. আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিটি গ্রহন করেন প্রেসক্লাব সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ ও সাধারন সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপী। এ সময় অন্যান্য সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
স্মারকলিপিতে বলা হয় সরকার দেশের স্বাস্থ্যখাতে যুগোপযোগী সেবার মান উন্নয়নে নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছেন। এরই মধ্যে সরকার স্পেশাল বিসিএসএর মাধ্যমে কয়েক হাজার চিকিৎসকও নিয়োগ করেছেন সরকার। অথচ সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছে । ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত সাতক্ষীরা সরকারি মেডিকেল থেকে পরপর তিনটি ব্যাচ শিক্ষা কোর্স শেষ করে গেলেও এখন পর্যন্ত হাসপাতালটি পূর্নাঙ্গতা না পাওয়ায় শিক্ষার্থীরা অনেক ধরনের প্রাকটিক্যাল শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর প্রভাব পড়তে পারে আগামিতে তাদের পেশাগত জীবনেও। চিকিৎসক হবার পূর্ব শর্ত ক্লিনিক্যাল ক্লাসের যথাযথ সুযোগ ছাড়াই শিক্ষার্থী ও শিক্ষানবিশ ডাক্তাররা কেবল মাত্র পুঁথিগত বিদ্যার ওপর নির্ভর করতে বাধ্য হচ্ছেন। ৫০০ শয্যার এই হাসপাতালটির পুরোটাই বলা চলে অকার্যকর অবস্থায় পড়ে রয়েছে।প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডাক্তার নেই , নেই যথেষ্ট সংখ্যক টেকনিসিয়ানও। জনবল সংকট দুর না করা গেলে হাসপাতাল থেকে যথাযথ সেবা পাওয়া যাচ্ছে না বলেও স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়। কলেজটির শিক্ষার্থী ও শিক্ষানবিশ ডাক্তারদের পাশাপাশি সাতক্ষীরার সকল মহল সাতক্ষীরা সরকারি মেডিকেলের পূর্নাঙ্গ রুপ দেখার জোর দাবি জানিয়ে আসছেন। অথচ কর্তৃপক্ষ কেবলমাত্র সময় ক্ষেপন ছাড়া কিছুই দিতে পারেন নি।
স্মারকলিপিতে আগামি এক সপ্তাহের মধ্যে সাতক্ষীরা সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগ চালু প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ এবং পনের দিনের মধ্যে ৫০০ শয্যার হাসপাতালটিকে পূর্নাঙ্গতা দেওয়ার জোর দাবি জানানো হয়। -

৬ ফেব্রুয়ারী সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের ভোট
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের নির্বাচনী তফশিল ঘোষণা করা হয়েছে।গত শনিবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের বার্ষিক সাধারণ সভায় নির্বাচনের এই তারিখসহ বিস্তারিত কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্রাপক আবু আহমেদ। বার্ষিক রিপোর্ট পেশ করেন সাধারণ সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপি। অর্থ সংক্রান্ত রিপোর্ট পেশ করেন অর্থ সম্পাদক মোশারফ হোসেন। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ৭৫ জনের ভোটার তালিকা অনুমোদন করা হয়।
-

সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের স্টাফ শাহিনের কন্যা শারমিন সুলতানা জিপিএ-৫ পেয়েছে
পিএসপি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ ৫ পেয়েছে দরিদ্র পরিবারের সন্তান শারমিন সুলতানা। সে শহরের রসূলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে এবার পিএসপি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এ সাফল্য অর্জন করে। শারমিন সাতক্ষীরার প্রেসক্লাবের স্টাফ শাহিনুর রহমান শাহিনের কন্যা। শারমিন ভবিষ্যতে পুলিশ অফিসার হতে চাই। তার এ সাফল্যে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং ভবিষ্যতে এ ধারাবাহিকতা বজায় রেখে শারমিন যাতে তার লক্ষ্যে পৌছাতে পারে সে জন্য সকলের দোয়া ও আর্শীবাদ কামনা করেছেন তার পিতা-মাতা।
-

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বক্তারা : জাতির স্বাধিকার অর্জনে ইত্তেফাকের ভূমিকা অনন্য
নিজস্ব প্রতিবেদক: ইত্তেফাকের অবিনাশী প্রেরণা ও তীর্যক শিরোনামযুক্ত খবর বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন, স্বাধিকার আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে দিয়েছে। দৈনিক ইত্তেফাক সেদিন জনমানুষের কথা বলে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ওঠে। নিরন্তর সংগ্রামের কথা উচ্চারন করে দৈনিক ইত্তেফাক হয়ে ওঠে জাতীয় সম্পদ।
মঙ্গলবার সাতক্ষীরায় দৈনিক ইত্তেফাকের ৬৭ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আয়োজিত সুধি সমাবেশে এ কথা বলেন অভ্যাগত অতিথিরা। তারা বলেন ইত্তেফাকের জন্মের সাথে জড়িয়ে রয়েছে তৎকালিন মুসলিম লীগ বিরোধী রাজনৈতিক দল আওয়ামী মুসলিম লীগ ও পরে আওয়ামী লীগ। আর এর সাথে একই সমান্তরালে জড়িয়ে আছেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানি, হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার নাম। ইত্তেফাকের জন্মের পর থেকে ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন , ৫৮ এর সামরিক শাসন, ৬২ এর ছাত্র আন্দোলন , ৬৪ এর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, ৬৬ এর ছয় দফা আন্দোলন, ৬৯ এর গণআন্দোলন , ৭০ এর সাধারণ নির্বাচন এবং ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সাথে এককভাবে জড়িয়ে থেকে দৈনিক ইত্তেফাক হয়ে ওঠে গনমানুষের মুখপাত্র।
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সম আলাউদ্দিন মিলনায়তনে প্রেসক্লাব সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সুধি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল বলেন দৈনিক ইত্তেফাক স্বাধিকার আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছে। এই আন্দোলন সংগ্রামে অংশ নিয়ে মানিক মিয়া জেল জুলুমের শিকার হয়েছেন। পাকিস্তানিরা ইত্তেফাক ভবন ও নিউনেশন প্রেস পুড়িয়ে দিয়ে পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা গ্রেফতার করেছিল ইত্তেফাক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে। এরপরও মানিক মিয়া পাকিস্তানিদের রক্তচক্ষুর তোয়াক্কা না করেই তার ক্ষুরধার লেখনী চালিয়ে যান। ইত্তেফাক আমাদের প্রেরণা উল্লেখ করে তিনি সাংবাদিকদের আদর্শচ্যূত না হবার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন ইত্তেফাকের আদর্শিক পথ বাঙ্গালি জাতির অগ্রযাত্রার পথ। তিনি বলেন ইত্তেফাকের আদর্শ জাতিকে ভাষার জন্য আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা অর্জনে অনন্য ভূমিকা রেখেছিল।
বিশেষ অতিথি সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহিন বলেন দৈনিক ইত্তেফাক আমার ছেলে বয়স থেকে সংবাদপত্র পড়তে শিখিয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সুভাষ চৌধুরী, সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহি । এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ আনিসুর রহিম, সাবেক সাধারন সম্পাদক আবদুল বারী, সাবেক সাধারন সম্পাদক এম কামরুজ্জামান, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির আবুল কাসেম সহ সাংবাদিক ও সুধিজন । এর আগে সুধি সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দৈনিক ইত্তেফাকের সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম মিনি। -

প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক সড়ক দূর্ঘটনায় আহত : সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সুস্থ্যতা কামনা
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও এসএটিভি, আলোকিত বাংলাদেশ এবং
রাইজিং বিডির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি এম শাহীন গোলদার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব
থেকে মোটর সাইকেলযোগে তালার নিজ বাড়িতে ফেরার পথে শহরের ঋশিল্পীর সামনে
সড়ক দূর্ঘটনায় গুরতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তার আশু সুস্থ্যতা কামনা
করে বিবৃতি দিয়েছেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদে,
সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, সাধারণ সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপী,
যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস সামাদ, অর্থ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন,
সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক আব্দুল জলিল, দপ্তর সম্পাদক ইব্রাহিম
খলিল, নির্বাহী সদস্য সেলিম রেজা মুকুল, গোলাম সরোয়ার, ইয়ারব হোসেন,
জি.এম আদম শফিউল্লাহ ও কৃষ্ণ মোহন ব্যানার্জীসহ সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের
সকল সদস্যবৃন্দ। -
২৪ ডিশেম্বর ইত্তেফাকের প্রতিষ্ঠা বাষিকী
আগামী ২৪ ডিসেম্বর সকাল ১০ টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে শহীদ আলাউদ্দীন মিলনায়তনে দৈনিক ইত্তেফাক এর প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান হবে। সকলকে ইত্তেফাক প্রতিনিধিঁ জিএম মনিরুল ইসলাম মিনির পক্ষ থেকে উপস্থিত থাকতে অনুরোধ করা হয়েছে।
-

সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সংবর্ধনা : সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের নবনির্বাচিত সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের নবনির্বাচিত সভাপতি ও সাধারন সম্পাদককে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আয়োজনে রবিবার দুপুরে প্রেসক্লাব হলরুমে উক্ত সংবর্দনা প্রদান করা হয়।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে নবনির্বাচিত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ ও সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলামকে ফুল দিয়ে বরন করে নেয়া হয়।
এরপর সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সংবর্ধিত অতিথি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সংবর্ধিত অতিথি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম, সিনিয়র সাংবাদিক কল্যাণ বানার্জি, প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহি, সাধারন সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপী, সাবেক সভাপতি সুভাষ চৌধুরী, এড. আবুল কালাম আজাদ, আনিসুর রহিম, সাবেক সাধারন সম্পাদক এম. কামরুজ্জামান, আব্দুল বারী প্রমুখ।
বক্তারা এ সময় সাতক্ষীরার উন্নয়নে সকলেই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। -
আজ শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে প্রেস ক্লাবে সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্জলন
নিজস্ব প্রতিনিধিঁ: আজ শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের পক্ষ হতে সন্ধ্যায়মোমবাতি প্রজ্জলন করা হবে। কর্মসূচিতে সকলের অংশ নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়।




