মশাল ডেস্ক: খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেককে বহনকারী পাজেরো গাড়ির সঙ্গে করিমনের (শ্যালো ইঞ্জিনচালিত তিন চাকার বাহন) সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।সোমবার (২ নভেম্বর) সকাল ৯টার দিকে খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সুকদাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।সংঘর্ষের সময় সিটি মেয়র গাড়িতে ছিলেন।বাগেরহাটের রামপালে একটি উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শনে তিনি খুলনা থেকে ওই সড়ক দিয়ে যাচ্ছিলেন। দূর্ঘটনায় গাড়ির পেছনের অংশ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্থ হলেও মেয়র বা অন্য কেউ আহত হননি। এ ঘটনায় করিমনের চালক পালিয়ে গেছেন। তবে ঘাতক করিমনটিকে জব্দ করেছে পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সুকদাড়া এলাকায় সিটি মেয়রের গাড়ির সামনে হঠাৎ একটি করিমন এসে থামে। এসময় মেয়রের গাড়িটির চালক গাড়ির গতি কমালে পেছন থেকে আরেকটি করিমন এসে ধাক্কা দেয়।এতে গাড়ির পেছনের অংশ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে গাড়িতে থাকা মেয়রসহ চারজনের কেউই আহত হননি।
কাটাখালি হাইওয়ে থানার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনায় সিটি মেয়রের গাড়িটির পেছনের গ্লাস ভেঙে গেছে। বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি। দুর্ঘটনার পর তাৎক্ষণিক করিমনের চালক পালিয়ে গেছেন। তবে করিমনটিকে জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনও কোনো মামলা হয়নি।
এর আগে ২০১৯ সালের ২৪ আগস্ট কেসিসি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের গাড়ি সঙ্গে একটি প্রাইভেটকারের সংঘর্ষ হয়। আড়ংঘাটা বাইপাস সড়কের মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে মেয়রকে বহনকারী গাড়িটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হলেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রাইভেটকারটির সামনের অংশের বেশ কিছু ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
Category: খুলনা
-

খুলনা সিটি মেয়রের গাড়ির সঙ্গে করিমনের সংঘর্ষ
-

পাইকগাছায় ২টি পাইপগান ও ১টি রিভালবার পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার
পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধিঃ খুলনার পাইকগাছায় দেশীয় তৈরী ২টি পাইপগান ও ১টি রিভালবার পরিত্যক্ত অবস্থায় থানা পুলিশ উদ্ধার করেছে। শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার দেলুটি ইউনিয়নের গেওয়াবুনিয়া ¯øুইজ গেটের পাশে এলাকাবাসী মাটি কাটার সময় মাটির নীচে তিনটি আগ্নেয়অস্ত্র দেখতে পেয়ে থানা পুলিশকে খবর দেয় এবং থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র তিনটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে বলে থানা পুলিশ সুত্রে জানা গেছে। ওসি মোঃ এজাজ শফী জানিয়েছেন, দেশীয় তৈরী ২টি পাইপগান ও ১টি রিভালবার পরিত্যক্ত অবস্থায় মাটির নীচ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। -

কৈখালী ফরেষ্ট কর্মকর্তার অবহেলায় ধ্বংস হচ্ছেপশ্চিম সুন্দরবন
নিজস্ব প্রতিবেদক, শ্যামনগর: কৈখালী ফরেষ্ট কর্মকর্তার অবহেলায় ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে পশ্চিম সুন্দরবন। প্রকাশ্যে দেখাগেছে যে, মিরগাং, কালিঞ্চী ও কৈখালীর কিছু কু-চক্রী মহল প্রকাশ্য দিবালকে সুন্দরবন থেকে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে উজাড় করে দিচ্ছে। ফলে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে সুন্দরবন।
একটি বিশেষ সূত্রে জানাগেছে, সাতক্ষীরা রেঞ্জের পশ্চিম সন্দরবনের কৈখালী ফরেষ্ট কর্মকর্তা মোবারক হোসেন গোপন উৎকোচ গ্রহণ করে এই সব চোরাচালানীদের সুন্দরবনের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কাটার সুযোগ করে দিচ্ছে। যদিও গত ২০১৪ সালের পর সুন্দরবনের চোরাচালানী বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু নতুন কওে তা আবারও শুরু হয়েছে। গরান, গেওয়া, সুন্দরী, পশুর মিরগাং বিভিন্ন প্রজাতিরগাছ টহলফাঁড়ীর পাশ দিয়ে যতিন্দ্রনগর গ্রামের উপর দিয়ে শ্যামনগর চলে যায়।
তবে চোরাচালানীদের দু’একজনের সাথে কথা বলে জানাগেছে যে, বাড়ীতে কিছু জ¦ালানির প্রয়োজনে তারা ফরেষ্ট কর্মকর্তা মোবারক হোসেনকে বলে সুন্দরবনে যায়।
গত কয়েকটা প্রাকৃতিক দূর্যোগের ফলে সুন্দরবনে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে, এর পরও যদি এভাবে চোরাচালানীরা সুন্দরবনের গাছ কেটে উজাড় করতে থাকে তবে ধ্বংস হয়ে যাবে সুন্দরবন- এমন মন্তব্য সচেতন মহলের।
এ ব্যাপাওে মিরগাং টহলফাঁড়ীর অফিসার ইনচার্জ মহাসিন হোসেন বলেন, আমার জানামতে এমন ধরনের কোন কাজ চলছে না। তবে আমাদের অফিস ষ্টাফ কম হওয়ায় হয়তো এ ধরনের ঘটনা আমাদের জানার বাইরে ঘটতে পারে।
কৈখালী ফরেষ্ট কর্মকর্তা মোবারক হোসেনের সাথে ০১৭৮৮০৮০৮৭৯ নম্বরে যোগাযোগ করতে গেলে ফোনটি বন্ধ থাকার কারনে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। -

খুলনায় পুলিশের অভিযানে মাদকসহ গ্রেপ্তার ১২
মেহেদী হাসান, খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা মহানগর পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে গত ২৪ ঘন্টায় মাদকসহ ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে ৪০ বোতল ফেন্সিডিল, ৫৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং ৫০ গ্রাম গাঁজা আলামত হিসাবে উদ্ধার করা হয়েছে। পৃথক এসব ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থানায় ৯ টি মাদক মামলা রুজু করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, লবণচরা বুড়ো মৌলভী দরগা রোডের কাশেমিয়া মসজিদের পাশে মোঃ খোকন খাঁ’র ছেলে মোঃ রাজু খাঁ(২৮), বরিশালের আম্বুলা পয়সারহাট এলাকার আলমগীর হোসেনের ছেলে তরিকুল ইসলাম ওরফে আরিফ(২২), ফকিরহাটের সৈয়দ মহল্লার সৈয়দ কেরামত আলীর ছেলে সৈয়দ আশিকুর রহমান(৩৮), একই এলাকার মৃতঃ গাজী সোলায়মানের ছেলে মোঃ কাজী শামীম হাসান(৩২), দিঘলিয়ার সেনের বাজার কলের পুকুর এলাকার মোঃ শহিদুল ইসলাম দুলু’র ছেলে মোঃ মাহমুদুল হাসান ইমন(২৫), বাগেরহাট পিসি কলেজের পূর্ব পাশের মৃতঃ গোবিন্দ কুমার বিশ্বাসের ছেলে আশিক কুমার বিশ্বাস(২৭), খালিশপুর ক্রিসেন্ট বাজার এলাকার মৃতঃ সোহরাব হোসেনের ছেলে মোঃ মাহফুজ আহম্মেদ(৩০), কাস্টম অফিস রেল বস্তি এলাকার মোঃ নাসির উদ্দিন ওরফে নাকিয়ার ছেলে মোঃ মনির হোসেন(৩০), কাস্টম অফিস রেল বস্তির মৃতঃ আমজেদ শেখের ছেলে ৯) সোহাগ শেখ(২৭), বয়রা ক্রস রোড, এ্যাকোয়ার আবাসিকের পাশের মোঃ শহিদ শেখের ছেলে মোঃ বেলাল হোসেন সাগর(২৩), রূপসা পিঠাভোগের আলাইপুর বাজারের পাশের মোঃ লাল মিয়ার ছেলে মোঃ সুজন মিয়া(২৫) এবং গোবরচাকা হাজী বাড়ী লেনের শেখ আব্দুল মান্নানের ছেলে শেখ শাহাজাদা হোসেন ওরফে লিটন(৩১)। -

সুন্দরবনের করমজলে কুমিরের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস
মশাল ডেস্ক: সুন্দরবনের একমাত্র বন্যপ্রাণি প্রজননকেন্দ্র করমজলের কুমির পিলপিলের ৪৪টি ডিমে মাত্র ৪টি ছানা ফুটেছে। গতকাল শনিবার সকালে নতুন ইনকিউবেটরে রাখা ১১টি ডিম থেকে মাত্র চারটি বাচ্চা জন্ম নেয়। ৪৪টি ডিম থেকে মাত্র ৪টি কুমির ছানা ফোটায় হতাশা প্রকাশ করেছেন প্রাণিদের রক্ষণাবেক্ষণে নিয়োজিত বনকর্মীরা। তবে প্রাণি সম্বদ বিশেষজ্ঞরা বলছেন বয়স বৃদ্ধি হওয়ার কারণে করমজলের মা কুমির দুটির ফার্টিলিটি (বাচ্চা উৎপাদনের ক্ষমতা) অনেক কমে গেছে।
এর আগে এবছরের ১২ জুন দুপুরে প্রজনন কেন্দ্রের পুকুর পাড়ে নিজের বাসায় ৪৪টি ডিম দেয় পিলপিল। ডিমগুলোর মধ্যে ২১টি ডিম পিলপিলের নিজে বাসায়, ১২টি পুরোতন ইনকিউবেটরে এবং ১১টি নতুন ইনকিউবেটরে রেখে বাচ্চা ফোটানোর চেষ্টা করেন বনকর্মীরা। এর মধ্যে নতুন ইনকিউবেটরে রাখা ১১টি ডিমের মধ্যে ৪টি ডিমে বাচ্চা ফুটেছে।
এছাড়াও এবছরের ২৯ মে অন্য কুমির জুলিয়েট ৫২টি ডিম দিয়েছিল। সেগুলোর মধ্যে ১৪টি ডিম জুলিয়েটের জুলেয়েটের বাসায়, ২৬টি পুরোতন ইনকিউবেটরে এবং ১২টি নতুন ইনকিউবেটরে রাখা হয়েছিল। কিন্তু জুলেয়েটের ৫২টি ডিমে কোন বাচ্চা ফোটেনি বলে জানিয়েছেন সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির ।
আজাদ কবির বলেন করমজল দেশের একমাত্র সরকারি কুমির প্রজনন কেন্দ্র। এখান প্রজননের জন্য দুটি মা কুমির রয়েছে। আমরা খুব যত্নের সাথে এই কুমিরের প্রজননের চেষ্টা করি। কুমির ডিম পাড়ার পর থেকে বাচ্চা ফোটানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। কিন্তু জুলেয়েট এবং পিলপিল দুটি কুমিরেরই অনেক বয়স হয়েছে। যার ফলে তাদের ডিমে ফার্টিলিটি হার খুবই কম। তিনি আরও বলেন, এখানে বর্তমানে পুরোনো যে ইনকিউবেটর রয়েছে সেগুলো অনেক সেকেলে। নতুন যে ইনকিউবেটরটি তৈরি করা হয়েছে তার ধারণ ক্ষমতা মাত্র ২৪টি। এ ধরনের আরও দুএকটি ইনকিউবেটর তৈরি করা গেলে সফলতা আসলেও আসতে পারে বলে ধারণা করছেন তিনি।
বাগেরহাট জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. লুৎফর রহমান বলেন, কুমির খুবই সেন্সিটিভ প্রাণি। এর ডিম থেকে বাচ্চা ফোটাতে অনেককিছু মানতে হয়। আর মা কুমির পূর্ণ বয়স্ক হওয়ার পর থেকে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে তাদের বাচ্চা উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায়।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মোহাম্মাদ বেলায়েত হোসেন বলেন, কুমির গুলোর বয়স হওয়ার কারণে ফারটিলিটি কমে গেছে।আমরা চেষ্টা করছি মা কুমির দুটোকে পরিবর্তণ করে নতুন করে মা কুমির আনার। করমজলই বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ২০০০ সালে করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের শুরু হলে এখানে কুমির প্রথ, ডিম দেয় ২০০৫ সালে। এখন পর্যন্ত করমজলে বিভিন্ন সময় ২৯২টি কুমিরের ছানা জন্ম নিয়েছে। যার মধ্যে ১৯৫টি ছানা এখনও প্রজনন কেন্দ্রে রয়েছে। ৯৭টি কুমিরের ছানা সুন্দরবনের বিভিন্ন নদী ও খালে অবমুক্ত করা হয়েছে।
-

এনইউবিটি খুলনায় ফি ছাড়াই ভর্তির সুযোগ
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: মহামারী করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) উদ্ভূত পরিস্থিতি বিচেনায় ফল-২০২০ সেমিস্টারে ভর্তিচ্ছু নতুন শিক্ষার্থীদের ফি ছাড়াই ভর্তির সুযোগ করে দিয়েছে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজী খুলনা। এনইউবিটি, খুলনার সিনিয়র জনসংযোগ কর্মকর্তা জুবায়ের মুস্তাফিজের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।
‘করোনা পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়নে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক এক লাইভ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এই ১০০% ফি মওকুফ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। করোনা পরিস্থিতি যাতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে এই লক্ষ্যে বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে এনইউবিটি, খুলনা। এ ছাড়া এই সেমিস্টারে নতুন ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ২০ শতাংশ থেকে প্রায় ১০০ শতাংশ মওকুফ করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজী খুলনার, উপাচার্য প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আবদুল্লাহ এবং প্রবন্ধ উপস্থাপক ও বিশেষ অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন নর্দান ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. হুমায়ুন কবির। সভাপতিত্ব করেন নর্দান ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন।
এদিকে টিউশন ফি, ভর্তি ফি মওকুফ ছাড়াও নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সব শিক্ষার্থী যেন অনলাইনে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে সেজন্য ইতোমধ্যে ‘নর্দান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন-২০২০’ এর আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থীকে ফ্রি মোবাইল ডাটা এবং ৬৫ শতাংশ মূল্য ছাড়ে ল্যাপটপ প্রদান করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এনইউবিটি খুলনার এই শিক্ষার্থীবান্ধব কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন। -

খুলনায় প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে সরকারি ডেন্টাল কলেজ এন্ড হাসপাতাল : স্থান নির্ধারণ
..
দেশের দ্বিতীয় পূর্ণাঙ্গ সরকারি ডেন্টাল কলেজ এন্ড হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে বিভাগীয় শহর খুলনায়। লবণচরা থানার পাশে ২০ একর জমি প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (ডেন্টাল শিক্ষা) ডাঃ মোঃ মোশাররফ হোসেন খন্দকারের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল সরেজমিন পরিদর্শন করেন। অত্যাধুনিক পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজটি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের দ্বোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে ওরাল এন্ড ডেন্টাল চিকিৎসা সেবা।
সূত্রমতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গেল বছরের ২৬ ডিসেম্বর যশোরে এক অনুষ্ঠানে খুলনায় ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। কলেজটি পূর্ণাঙ্গ রূপে প্রতিষ্ঠিত হলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের দাঁতের চিকিৎসায় নতুন যুগের সূচনা বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে মাথাভাঙ্গা মৌজার ২০ একর জমিতে খুলনা ডেন্টাল কলেজ এন্ড হাসপাতাল নির্মাণ হবে। তার পাশেই প্রস্তাবিত শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা-মাওয়া হাইওয়ে বাইপাস, অন্য পাশে খুলনা-মংলা রেল লাইন, পাশে প্রস্তাবিত একটি অত্যাধুনিক কিডনি হাসপাতাল, শেখ কামাল আইটি পার্কসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনা গড়ে উঠবে।
-

খুলনার বিশিষ্ট সাংবাদিক ওয়াদুদুর রহমান পান্না মৃত্যু বরন করেছেন
সংবাদদাতা: খুলনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি বিশিষ্ট সাংবাদিক, দৈনিক জন্মভুমির বার্তা সম্পাদক ও জোহরা খাতুন শিশু বিদ্যানিকেতনের প্রতিষ্ঠাতা ওয়াদুদুর রহমান পান্না শনিবার বিকেলে ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)
মরহুমের মরদেহ রবিবার সকাল দশটায় জোহরা খাতুন স্কুলে এবং ১১ টায় খুলনা প্রেসক্লাবে নিয়ে যাওয়া হয়। জোহরের নামাজের পর পশ্চিম বানিয়াখামার মোড়ল বাড়ী জামে মসজিদের সামনে জানাজা এবং পরে বসুপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। -

পাইকগাছার দেলুটিতে আবারও ভাঙ্গন : ব্যাপক ক্ষতি
পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি। পাইকগাছার চকরি বকরি জলমহলের দক্ষিণ পাশ ভেঙ্গে আবারও তিনটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ঘুর্ণিঝড় আম্পানের পর এ এলাকাটি তিনবার ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে। শুক্রবার জোয়ারে ফুসে উঠা পানির চাপে বাঁধ ভেঙ্গে এলাকা প্লাবিত হয়। যাতে দেলুটি ইউপির পারমধুখালী, চকরিবকরি ও গেওয়াবুনিয়া গ্রাম প্লাবিত হয়ে কাঁচা ঘর বাড়ী, ফসলের ক্ষেত, পুকুর ও চিংড়ি ঘেরে ভেসে যেয়ে কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। শতাধিক পরিবার জলবদ্ধ হয়ে পড়েছে।
গত আম্পানের পর এনিয়ে তিনবার ভাঙ্গনের কবলে পড়লো এলাকাটি। অমাবশ্যার জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পাইকগাছার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলে ভাঙ্গনের পাশাপাশি ওয়াপদা ছাপিয়ে এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। গত বুধবার থেকে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। শুক্রবার ও শনিবার সকালে গড়ইখালীর গুচ্ছগ্রাম, বুধ ও বৃহস্পতিবার সোলাদানার বেতবুনিয়া গুচ্ছগ্রামসহ তিনটি এলাকা, গদাইপুর ইউনিয়নের কচুবুনিয়া এলাকা ও লতা ইউনিয়নের একটি এলাকা জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে।
স্থানীয়ভাবে বাঁধ মেরামত করলেও টেকসই বাঁধের দাবী জানিয়েছেন সোলাদনা ইউপি চেয়ারম্যান এসএম এনামুল হক, দেলুটি চেয়ারম্যানরা রিপন কুমার মন্ডল ও গড়ইখালী ইউপি চেয়ারম্যান রুহুল আমিন বিশ্বাস। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী সরেজমিনে যেয়ে সার্বিক খোঁজ খবর নিয়েছেন। তিনি বলেন, বেড়িবাঁধ সংস্কার ও মানুষের জানমাল রক্ষার্থে প্রশাসনের সব ধরণের প্রচেষ্টা আছে। এ বিষয়ে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে। -
খুলনায় হচ্ছে শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী বিভাগীয় শহর খুলনায় একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে আইন অনুমোদন দিয়েছে সরকার। সোমবার (১৩ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গণভবনে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনে অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, দেশের চিকিৎসা ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, সেবার মানোন্নয়ন এবং সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণে যুগোপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের নির্বোচনী ইশতেহারে ‘সব বিভাগীয় শহরে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে’ মর্মে সরকারের লক্ষ্য ও পরিকল্পনা গৃহীত হয়েছে। সরকারের চলমান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে খুলনা জেলায় ‘শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন।
চিকিৎসা শিক্ষায় উচ্চশিক্ষিত বিশেষজ্ঞ ও গবেষক তৈরি করার লক্ষ্যে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের চিকিৎসা শিক্ষা, গবেষণা এবং স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় মেডিকেল কলেজগুলোর শিক্ষার মান সংরক্ষণ ও উন্নয়নই প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মুখ্য উদ্দেশ্য বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি জানান, প্রস্তাবিত খসড়া আইনটি এরই মধ্যে রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রণীত আইনগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রণয়ন করা হয়েছে। আইনে মোট ৫৫টি ধারা রয়েছে। এ আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে বিধিমালা, প্রবিধানমালা ও সংবিধি প্রণয়ন করা যাবে। আইনে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, এখতিয়ার এবং ক্ষমতার বিষয়ে বর্ণনা করা ছাড়াও পরিদর্শন ও আর্থিক বিষয়ে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) ভূমিকার কথা উল্লেখ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রোভিসি, ট্রেজারার, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও অন্যান্য কর্মচারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া, ক্ষমতা ও দায়িত্ব বণ্টন করা আছে আইনে। এছাড়া আইনে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল, অনুষদ, বিভাগ, প্রয়োজনীয় কমিটি ও শৃঙ্খলা বোর্ড গঠন এবং তাদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব বর্ণনা রয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে রাষ্ট্রপতি ও স্পিকারের মনোনীত প্রতিনিধিকে সদস্য হিসেবে অন্তুর্ভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন অংশীজন ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধির সমন্বয়ে একটি ভারসম্যপূর্ণ সিন্ডিকেট গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। সিন্ডিকেটে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগের প্রতিনিধিদের সদস্য হিসেবে অন্তুর্ভুক্ত করা হয়েছে। খুলনা বিভাগের আওতাধীন সব সরকারি ও বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ, নার্সিং কলেজ ও ইনস্টিটিউট এবং চিকিৎসা শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
প্রস্তাবিত আইনের মাধ্যমে চিকিৎসা শাস্ত্রে উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, সেবার মান ও সুযোগ-সুবিধার সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন ঘটবে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে খুলনা বিভাগে উন্নত চিকিৎসা সেবা সম্প্রসারিত হবে। -

নর্দান ইউনিভার্সিটি খুলনার ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের পোল্যান্ডের মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি অব স্টেটিনে আয়োজিত গঊখঊঝ প্রকল্পের ফলাফল অবহিতকরণ অনুষ্ঠানে যোগদান
পোল্যান্ডের মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি অব স্টেটিন এ গঊখঊঝ (গড়ৎব ঊহঃৎবঢ়ৎবহবঁৎরধষ খরভব ধঃ ঊঁৎড়ঢ়বধহ ঝপযড়ড়ষং) প্রকল্পের ফলাফল অবহিতকরণ অনুষ্ঠানের অনুষ্ঠিত হয়। করোনা পরিস্থিতির কারণে গঊখঊঝ প্রকল্পের অংশীদার জার্মানি, পোল্যান্ড, গ্রীস ও পুর্তুগালের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও উদ্যোক্তারা অনুষ্ঠানে অনলাইনে অংশগ্রহণ করে। গঊখঊঝ প্রকল্পের উত্তরসূরী গঊখইট (গড়ৎব ঊহঃৎবঢ়ৎবহবঁৎরধষ খরভব ধঃ ইধহমষধফবংযর টহরাবৎংরঃরবং) প্রকল্পের অংশীদার বাংলাদেশী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো উক্ত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হিসাবে যোগদান করে। নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজি খুলনার (ঘটইঞক) ব্যবসা প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক এস এম মনিরুল ইসলাম এবং বিভাগের দুইজন শিক্ষক মোঃ রাফিউল ইসলাম ও এস এম মিসবাউদ্দিন পোল্যান্ডে অনুষ্ঠিত গঊখঊঝ প্রকল্পের ফলাফল অবহিতকরণ অনুষ্ঠানের অনলাইনে যোগদান করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে স্বশরীরে যোগদানের জন্য ব্যবসা প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক এস এম মনিরুল ইসলাম পোল্যান্ডের মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি অব স্টেটিন এ আমন্ত্রিত ছিলেন, কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে বিদেশ ভ্রমণ স্থগিত করে অনলাইন এ যোগদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ঘটইঞক এর ব্যাবসায় প্রশাসন বিভাগ বর্তমানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, কুয়েট, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ইঝগজঝঞট ও ঘডট এবং ইউরোপীয় অংশীদার জার্মানির লাইপজিগ বিশ্ববিদ্যালয় ও পোল্যান্ডের মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি অব স্টেটিন এর সাথে যৌথভাবে গঊখইট প্রকল্পে উদ্যোক্তা উন্নয়নে কাজ করছে। গঊখইট প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হল বাংলাদেশী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্যোক্তা মনোভাব তৈরী করা এবং তাদের উদ্যোক্তা হওয়ার প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও সহায়তা দেওয়া।
উল্লেখ্য, গঊখঊঝ এবং গঊখইট উভয় প্রকল্প ইউরোপিয়ান কমিশনের পৃষ্ঠপোষকতায় ঊৎধংসঁং+ প্রোগ্রামের উচ্চশিক্ষাক্ষেত্রে সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মসূচির আওতায় পরিচালিত।
এই প্রকল্প থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ প্রদানের সক্ষমতা যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্যোক্তা সৃষ্টির মাধ্যমে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। -

নর্দান ইউনিভার্সিটি খুলনাতে আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রকল্প MELBU
ইউরোপিয়ান কমিশনের Erasmus Plus প্রোগ্রামের আওতায় নর্দান ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস এন্ড টেকনোলজি খুলনা সহ খুলনাঞ্চলের ছয়টি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং জার্মানির Leipzig University ও পোল্যান্ডের Maritime University of Stettin এর যৌথ অংশগ্রহণে More Entrepreneurial Life at Bangladeshi Universities o (MELBU) শিরোনামে তিন বছর মেয়াদী আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। নর্দান ইউনিভার্সিটি খুলনা ছাড়াও উক্ত প্রকল্পের অন্যতম অংশীদার হলো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (সমন্বয়কারী), কুয়েট, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।করোনা পরিস্হিতির কারণে দুই দিনব্যাপী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গত ৬ই মে প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক পরিচিতি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত ভিডিও কনফারেন্সে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডঃ ফায়েক উজ্জামান এবং জার্মানির লিপজিগ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এবং Small Enterprise Promotion plus Training (SEPT) এর পরিচালক Dr. Utz Dornberger, প্রজেক্টের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন লিপজিগ ইউনিভার্সিটির Mr. Philip Friebel I Akeel Sandouk। এছাড়াও সংযুক্ত ছিলেন প্রজেক্টের বাংলাদেশী সমন্বয়কারী খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ডঃ নূর-উন-নবী এবং পোল্যান্ডের Maritime University of Stettin Gi Piotr Wolejsza। নর্দান ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে কনফারেন্সে প্রতিনিধিত্ব করেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক এস. এম. মনিরুল ইসলাম এবং সংযুক্ত ছিলেন ব্যবস্থাপনা ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন বিষয়ের প্রভাষক মোঃ রাফিউল ইসলাম ও এস. এম. মিসবাহউদ্দিন।
প্রজেক্টের মূল উদ্দেশ্য খুলনাঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্যোক্তা মনোভাব এবং দক্ষতা তৈরির মাধ্যমে তাদের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করা। আন্তর্জাতিক এই প্রকল্পের আওতায় অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জার্মানি ও পোল্যান্ডের সহযোগী বিশ্ববিদ্যালয়ে সামার স্কুলে অংশগ্রহণের মাধ্যমে উদ্যোক্তা উন্নয়নের উপর বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ পাবে। এছাড়া স্থানীয় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারাও এই প্রকল্পের মাধ্যমে পরামর্শ ও অন্যান্য সহযোগিতা পাবে। নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় খুলনার পক্ষ থেকে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ অন্যান্য দেশি-বিদেশী অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথভাবে প্রকল্পটি পরিচালনা ও বাস্তবায়ন করবে।
-

চেয়ারম্যান মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ : রিয়ার এডমিরাল পদে পদোন্নতি পেলেন বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের উপ-মহাপরিচালক
বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের উপ-মহাপরিচালক কমডোর এম শাহজাহান, এনবিপি, এনডিসি, পিএসসি গত ০৮ এপ্রিল ২০২০ তারিখে রিয়ার এডমিরাল পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত হন। রিয়ার এডমিরাল এম শাহজাহান, এনবিপি, এনডিসি, পিএসসি গত ২৪ জুলাই ১৯৮৪ তারিখে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীতে যোগদান করেন এবং ২৪ জুলাই ১৯৮৭ তারিখে কমিশন্ড প্রাপ্ত হন। সুদীর্ঘ চাকুরী জীবনে তিনি বিভিন œ সময়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। তিনি গত ১১ মার্চ ২০১৯ তারিখে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের উপ-মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এবং অত্যন্ত সফলতার সাথে তার দাযিত্ব পালন করে আসছিলেন। রিয়ার এডমিরাল এম শাহজাহান, এনবিপি, এনডিসি, পিএসসি পদোন্নতি প্রাপ্ত হয়ে চেয়ারম্যান মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন
-

শরণখোলা থানার অন্তর্গত মেহের আলীর সংলগ্ন এলাকায় গ্রাউন্ডেড লাইটার থেকে ১৪ জন নাবিক উদ্ধার
অদ্য ০৪১৫ ঘটিকায় বাগেরহাট জেলার শরণখোলা থানার অন্তর্গত মেহের আলী সংলগ্ন এলাকায় ১৪ জন ক্রু এবং আনুমানিক ৯৫০ টন ইউরিয়া সারসহ লাইটার জাহাজ এমভি নিউ পারভীন-২ ডুবোচরে আটকে পড়ে একদিকে কাত হয়ে যায়। উক্ত সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে বিসিজি স্টেশান দুবলার একটি উদ্ধারকারী দল আনুমানিক ০৫০০ ঘটিকায় ঘটনাস্থলে পৌছায় এবং ০৫১৫ ঘটিকায় ১৪ জন ক্রুকে উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃত ব্যক্তিদের নামসমূহ- মোঃ জামাল হোসেন-গোপালগঞ্জ, উজ্জল হোসেন-নড়াইল, আরাফাত হোসেন-কিশোরগঞ্জ, সালমান মোল্লা-নড়াইল, শাহাদাথ হোসেন-চট্টগ্রাম, হারূন মোল্লা- নড়াইল, জাহাঙ্গীর-ফেনী, রবিন শেখ-ফরিদপুর, মাকিবুল ইসলাম-নড়াইল, রাকিবুল ইসলাম-মাদারীপুর, ্্্আরিফ হোসেন-মুন্সিগঞ্জ, হাসান শেখ-নড়াইল, মানিক হোসেন-নড়াইল, ইমাম হোসেন-নড়াইল। উদ্দারকৃতদেরকে জাহাজের মালিক পক্ষের প্রতিনিধির নিকট হস্তান্তর করা হবে এবং দুর্ঘটনা কবলিত জাহাজটি উদ্ধারের জন্য মালিক পক্ষের প্রতিনিধিরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করছে। বাংলাদেশ কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের এখতিয়ারভূক্ত এলাকাসমূহে উদ্ধার অভিযান,আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ও জননিরাপত্তায় কোস্ট গার্ডের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
-
‘খুলনার গণমাধ্যম ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ অদ্যবধি খুলনার গণমাধ্যম সব সময় প্রগতি, উন্নয়ন ও স্বাধীনতার স্বপক্ষে নিরলস কাজ করে। জাতীয়তাবাদী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে খুলনার সাংবাদিকদের ভূমিকা আমাদের সব সময় অনুপ্রাণিত করেছে। পাকিস্তান আমলে গণমাধ্যম অনেক কালাকানুন উপেক্ষা করে গণমানুষের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করে। ভাষা আন্দোলন, ছয়দফা, উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধে স্থানীয় দৈনিক-সাপ্তাহিকগুলো জনমত সৃষ্টিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। আজকের পত্র-পত্রিকাগুলোকেও এই ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে।
আজ সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) খুলনা প্রেসক্লাবের হুমায়ুন কবির বালু মিলনায়তনে ‘খুলনার গণমাধ্যম ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষনে তিনি এসব কথা বলেন। বইটির রচয়িতা জেষ্ঠ্য সাংবাদিক কাজী মোতাহার রহমান বাবু।
প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ওয়াদুদুর রহমান পান্নার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বেতার খুলনা আঞ্চলিক পরিচালক মোঃ বশির উদ্দিন, প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম হাবিব, সাপ্তাহিক কোলাহল সম্পাদক এড. ড. জাকির হোসেন, আঞ্চলিক তথ্য অধিদপ্তরের উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ম. জাভেদ ইকবাল, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শেখ আবু হাসান। স্বাগত বক্তৃতা করেন বইটির প্রকাশক ও দৈনিক কালান্তর সম্পাদক কাজী তারিক আহমদ। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা স ম বাবর আলী, সিনিয়র সাংবাদিক মনিরুল হুদা, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মকবুল হোসেন মিন্টু, পুর্বাঞ্চল সম্পাদক মোহাম্মদ আলী সনি, দৈনিক আজকের তথ্য’র সম্পাদক এসএম নজরুল ইসলাম, প্রবর্তন সম্পাদক মোস্তফা সারোয়ার, সিনিয়র সাংবাদিক এনায়েত আলী বিশ্বাস, মুন্সী আবু তৈয়ব, গৌরাঙ্গ নন্দী, মামুন রেজা, হাসান আহমেদ মোল্যা, সময়ের খবর’র মফস্বল সম্পাদক মোঃ আনোয়ার হোসেন, সাংবাদিক সোহরাব হোসেন, এএইচএম শামিমুজ্জামান, এহতেশামুল হক শাওন, জিয়াউস সাদাত, মুহাম্মদ নুরুজ্জামান, আবু হাসান হিমালয়, আহমদ মুসা রঞ্জু, আশরাফুল ইসলাম নূর, নূর ইসলাম রকি, মোহাম্মদ মিলন, সুমন্ত কুমার চক্রবর্তী ও নূর হাসান জনি, রাজনীতিক এ্যাড. সুজিত অধিকারী, শরীফ শফিকুল হামিদ চন্দন, আ ব ম নুরুল আলম, শ্যামল সিংহ রায় বাবলু, সাংস্কৃতিক কর্মী শাহীন জামান পন, এড. নবকুমার চক্রবর্তী, এড. জালাল উদ্দিন রুমী, খন্দকার মুজিবর রহমান, এড. অচিন্ত্য দাশ, এড. কানিজ ফাতেমা আমিন, এড. মোঃ আব্দুল মজিদ, রূপসা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলী আকবর শেখসহ খুলনার জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিক, সাংবাদিক, লেখক-সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক ও উন্নয়ন কর্মীসহ সকল শ্রেণি পেশার প্রতিনিধিবৃন্দ।
বইয়ে যে সব তথ্য রয়েছে তার মধ্যে, ভাষা আন্দোলনে খুলনার পত্রপত্রিকার ভূমিকা, খুলনা সাতক্ষীরা ও বাগেরহাটের ভাষা সৈনিকদের নাম-ঠিকানা, ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনের ফলাফল, ১৯৬৬ সালের ছয়দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালে প্রদীপ, হাদিস ও আলতাফের মৃত্যু সম্পর্কে দৈনিক আজাদ, ডেইলি অবজারভারের প্রকাশিত প্রতিবেদন, ১৯৭১ সালের ক্যালেন্ডার, ১৯৭১ সালের ১৭ ডিসেম্বর খুলনা সার্কিট হাউসে আত্মসমার্পনের ছবি, ৭১’র খুলনার সন্তান চার শহীদ সাংবাদিকের জীবনী, ৭১’র দুইজন সাংবাদিক নির্যাতনের বর্ণনা, বৃহত্তর খুলনার ৭০জন সাংবাদিকের জীবনী, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধাপরোধীদের তালিকা, রেডিও পাকিস্তান খুলনা কেন্দ্রের ভূমিকা, ১৯৭১ সালে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খুলনার রণাঙ্গণের প্রতিবেদন ও ১৯৭২ সালের জানুয়ারিতে দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত খুলনার রণাঙ্গনের প্রতিবেদন। -

খুলনায় এনইউবিটি বিজনেস ফেষ্ট ও উদ্যোক্তা মেলা অনুষ্ঠিত
নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজি খুলনার ব্যবসা প্রশাসন বিভাগের উদ্যোগে বিভাগের তিন বছর পূর্তি উপলক্ষে দুদিন ব্যাপী ‘‘বিজনেস ফেষ্ট ও উদ্যোক্তা মেলার’’ আয়োজন করা হয়।
আজ সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে বিজনেস ফেষ্ট ও উদ্যোক্তা মেলার উদ্বোধন করেন এনইউবিটি খুলনার উপাচার্য, প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ এ সময় তিনি বলেন,এটা একটা অসাধারণ উদ্যোগ আমি আশা করি আগামী দিনে এনউবিটি খুলনা থেকে এমন হাজারো উদ্যোক্তা তৈরি হবে এবং ব্যবসা প্রশাসন বিভাগ এ অঞ্চলে উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করবে।
উদ্যোক্তা মেলায় এনইউবিটিকে এর ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের পরিচালিত বিভিন্ন স্টার্ট আপ বিজনেস এর ধারণা এবং পণ্য উপস্থাপন করে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ডিসিপ্লিন এর প্রফেসর ড.এটিএম জহির উদ্দিন, অধ্যাপক শেখ মাহমুদুল হাসান, অধ্যাপক শরীফ মোহাম্মাদ খান, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: রবিউল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার, ড. মো: শাহ আলম সহ বিভিন্ন বিভাগেরে বিভাগীয় প্রধানগন, প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা, শিক্ষক, শিক্ষীর্থী ও কর্মকর্তা বৃন্দ।
উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহকারী অধ্যাপক এস.এম মনিরুল ইসলাম। -
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর খুলনায় মতবিনিময়
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের উদ্যোগে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ বিষয়ে অংশীজনের অংশগ্রহণে মতবিনিময় সভা আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে নিজস্ব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, খুলনা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চলতি বছরে পাঁচশত ৩৭টি বাজার তদারকি করে ৯৮৩টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে যার পরিমান ৩৮ লাখ ১০ হাজার টাকা। এছাড়া ১৪০টি অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানার মাধ্যমে দুই লাখ ৮৬ হাজার একশত টাকা আদায় করে ২৬ জনকে ২৫ শতাংশ হিসেবে ৭১ হাজার পাঁচশত ২৫ টাকা প্রদান করেছে।
অংশগ্রহণকারী বলেন, ব্যবসায়ী ও সেবা প্রদানকারীকে নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ধারণ করে সেবা প্রদান করা উচিত। এর পাশাপাশি ভোক্তাদেরও সচেতন হওয়া জরুরি। এছাড়া এধরণের সভা নিয়মিত আয়োজনেরও আহবান জানান অংশগ্রহণকারীরা।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক এসএম নাজিমুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপপ্রধান তথ্য অফিসার ম. জাভেদ ইকবাল, ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ নাজমুল হাসান, ক্যাব খুলনার সেক্রেটারি মোঃ নাজমুল আজম ডেভিড, ব্যবসায়ী, হোটেল-রেস্তরা, বেকারি মালিক, দোকান মালিক সমিতি, ভোক্তা, ড্রাগ সুপার ও চেম্বার অব কমার্সের প্রতিনিধি বক্তব্য রাখেন।
