নিঁজস্ব প্রতিনিধি ঃ সাতক্ষীরার মাধবকাটি এলাকা থেকে দুই কেজি গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটেলিয়নের (র্যাব) সদস্যরা। শুক্রবার ভোরে সদর উপজেলার মাধবকাটি অন্যের মোড় নামক স্থানের পাকা রাস্তার উপর থেকে তাকে আটক করা হয়।
আটক মাদক ব্যবসায়ীর নাম শাহিনুর সরদার (৩১)। তিনি সদর উপজেলার বাবুলিয়া কুচপুকুর গ্রামের রেছাতুল্লাহ সরদারের ছেলে।
র্যাব জানায়, সদর উপজেলার মাধাবকাটি এলাকায় কতিপয় ব্যক্তি মাদক দ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় করার উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তি র্যাব-৬ এর সাতক্ষীরা ক্যাম্পের অধিনায়ক সিনিয়র এ.এস.পি বজলুর রশিদের নেতৃত্বে একটি আভিযানিক দল সেখানে অভিযান চালায়। এ সময় মাধবকাটি অন্যের মোড় নামক স্থানের জনৈক আতাউর মেম্বরের বাড়ির পিছনে পশ্চিম পাশের পাকা রাস্তার উপর থেকে দুই কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী শাহিনুর সরদারকে হাতেনাতে আটক করা হয়।
র্যাব সাতক্ষীরা ক্যাম্পের অধিনায়ক সিনিয়র এ.এস.পি বজলুর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটক মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
Category: আইন শৃংখলা বাহিনী
-

মাধবকাটি এলাকা থেকে দুই কেজি গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক
-

কালিয়ানী সীমান্ত থেকে প্রায় ১০ কেজি ভারতীয় রূপাসহ এক চোরাকারবারী আটক
স্টাফ রিপোটার ঃ সাতক্ষীরার কালিয়ানী সীমান্ত থেকে প্রায় ১০ কেজি ভারতীয় রূপাসহ এক চোরাকারবারীকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি। বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার কালিয়ানী সীমান্ত থেকে উক্ত রূপাসহ তাকে আটক করা হয়। জব্দকৃত রুপার বাজার মূল্য ৭ লাখ ৯৯ হাজার ২০০ টাকা।
আটক চোরাকারবারীর নাম মোস্তাফিজুর রহমান মজনু (২৫) । সে সদর উপজেলার বৈকারী ইউনিয়নের কালিয়ানী গ্রামের তরিকুল ইসলাম গাজীর ছেলে।
বিজিবি জানায়, ভারত থেকে অবৈধ পথে সদর উপজেলার কালিয়ানী সীমান্তে রুপার একটি বড় চালান আনা হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালিয়ানী বিওপির টহল কমান্ডার নায়েক তাজেদুর রহমানের নেতৃত্বে বিজিবির একটি টহল দল সেখানে অভিযান চালায়। এ সময় সেখান থেকে ৯ কেজি ৯৯০ গ্রাম ভারতীয় রুপাসহ চোরাকারবারী মোস্তাফিজুর রহমান মজনুকে হাতেনাতে আটক করা হয়। জব্দকৃত রুপার বাজার মূল্য ৭ লাখ ৯৯ হাজার ২০০ টাকা।
সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দীন খন্দকার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটক চোরাকারবারীকে রুপাসহ সাতক্ষীরা সদর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। -

খুলনায় আল্টিমেটাম দিয়ে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি স্থগিত
খুলনায় ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ডা. আব্দুর রকিব খানকে হত্যায় জড়িত বাকি আসামিদের গ্রেফতার ও খুলনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে প্রত্যাহারের আল্টিমেটাম দিয়ে চিকিৎসকদের কর্মবিরতী স্থগিত ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) খুলনা শাখা।
বৃহস্পতিবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এ ঘোষণা দিয়েছেন। এদিকে একই সাথে কর্মক্ষেত্রে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন চিকিৎসক নেতারা।
জানা যায়, রোগীর স্বজনদের হামলায় গুরুতর আহত খুলনার রাইসা ক্লিনিকের পরিচালক ডা. রকিব খান মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আবু নাসের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তিনি বাগেরহাট মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট টেনিং স্কুলের (ম্যাটস) অধ্যক্ষ ছিলেন। রাইসা ক্লিনিকে চিকিৎসা নেওয়া এক রোগীর মৃত্যুতে তার স্বজনরা ভুল চিকিৎসার অভিযোগ তুলে সোমবার রাতে ডা. রকিবকে বেধড়ক মারপিট করে। এতে মাথায় আঘাত লাগায় মস্তিস্কে রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়।এ ঘটনায় দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার ও নিহতের পরিবারের সাথে দুর্ব্যবহার করায় খুলনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বুধবার বিকাল থেকে টানা কর্মবিরতি শুরু করে খুলনার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের চিকিৎসকরা। তবে বুধবার রাতে হত্যাকাণ্ডে জড়িত ৫ আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে খুলনা বিএমএ।সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ডা. মেহেদী নেওয়াজ জানান, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকাণ্ডে জড়িত বাকি আসামিদের গ্রেফতার ও খুলনা থানার ওসিকে প্রত্যাহার করা না হলে আরো কঠিন কর্মসূচি দেওয়া হবে। তবে রোগীর দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে কর্মবিরতি আপাতত স্থগিত থাকবে।
-

প্রয়াত মন্ত্রীকে কটূক্তি; বেরোবি’র সেই শিক্ষক বরখাস্ত
সদ্য প্রয়াত সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে নিয়ে ফেসবুকে কটূক্তি করা বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষক সিরাজুম মনিরাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এদিকে বৃহস্পতিবার রিমান্ড শুনানি শেষে তাকে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছে আদালত।
১৩ জুন সন্ধ্যার দিকে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রভাষক সিরাজুম মনিরা তার নিজের ফেসবুক পেজে স্ট্যাটাসে মোহাম্মদ নাসিমকে নিয়ে কটূক্তি করেন। তার এই পোস্ট মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। এ ঘটনায় ওই দিন গভীর রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার আবু হেনা মোস্তফা কামাল বাদী হয়ে তাজহাট থানায় ডিজিটাল আইনে মামলা দায়ের করেন। ওই দিন রাত সোয়া ২ টার দিকে শিক্ষক সিরাজুম মনিরাকে পুলিশ গ্রেফতার করে। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তরের সহকারি প্রশাসক তাবিউর রহমান প্রধান জানান, প্রয়াত মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে নিয়ে কটূক্তি করায় বিশ্ববিদ্যালযের নিয়ম অনুযায়ী তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তিনি জেল হাজতে থাকায় ডাক যোগে বরখাস্তের চিঠি পাঠানো হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই মহিবুল ইসলাম জানান, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্টেট আদালত তাজহাট এর বিচারক উক্ত শিক্ষককে দুই দিন জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন। -

রেড জোনে জোরদার হচ্ছে সেনা টহল
করোনা ভাইরাস ঠেকাতে সংক্রমণের ভিত্তিতে ঢাকা শহরের ৪৫টি এলাকাকে রেড জোন চিহ্নিত করা হচ্ছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ইতোমধ্যে রেড জোনে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে।
এদিকে, রেড জোন চিহ্নিত এলাকাগুলোতে সরকারি নির্দেশাবলী যথাযথভাবে নিশ্চিতের উদ্দেশে সেনা টহল জোরদার করা হচ্ছে।মঙ্গলবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইতোমধ্যে রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজার পরীক্ষামূলক রেড জোন ঘোষণা করে লকডাউন করা হয়েছে। সে এলাকা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে প্রশাসন।
-

সাতক্ষীরা সদরে বিভিন্ন ফাঁড়িতে কর্মরত পুলিশ সদস্যদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রী প্রদান
সাতক্ষীরা সদরে করোনাভাইরাসের ঝুকি নিয়ে বিভিন্ন ফাঁড়িতে কর্মরত পুলিশ সদস্যদের সংক্রমণ প্রতিরোধে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রী প্রদান করা হয়েছে। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রী প্রদান করেন সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর সার্কেল)মির্জা সালাহউদ্দিন।
বৃহস্পতিবার(০৭ মে) সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল অফিস কার্যালয়ে এই ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রী গুলো প্রদান করা হয়। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রীর মধ্যে ছিল একটি ফেস সিট,
একটি চশমা ও ৫ টি স্যার্জিক্যাল মাকস্।পুলিশ সুপার সাতক্ষীরা মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পিপিএম (বার)এর পক্ষ থেকে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রী গুলো তুলে দেওয়া হয়। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রী পাওয়া ফাঁড়ি গুলো হল,সাতক্ষীরা সদর ফাঁড়ি, কাটিয়া ফাঁড়ি, ইটাগাছা ফাঁড়ি এবংব্রহ্মরাজপুর ক্যাম্প।সকল পুলিশ সদস্য নিম্নবর্তী নিরাপত্তা সামগ্রী গুলো গ্রহণ করেন
ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রী গুলি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মির্জা সালাহউদ্দিন পুলিশ সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়ার সময় পুলিশ সদস্যদের নিরাপত্তা সামগ্রী এর ব্যবহার বিধি বুঝিয়ে দেয়া হয়। এ সময় পুলিশ সদস্যদেরকে করোনা প্রতিরোধে অনুসরণীয় স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে ব্রিফিং দেওয়া হয়। পুলিশ সদস্যদের মানসম্মত পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের বিষয়টিও এ সময় নিশ্চিত করা হয়। -

সাতক্ষীরায় যাওয়া-আসা বন্ধে শপথ পড়ালো প্রশাসন করোনা মুক্ত রাখতে প্রশানের প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারী,
স্টাফ রিপোটার ঃ সাতক্ষীরা জেলাকে করোনা মুক্ত রাখতে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারী করা হয়েছে। করোনা আক্রান্ত যে সমস্থ জেলা ইতিমধ্যে লকডাউন ঘোষনা করা হয়েছে সে সমস্ত জেলা থেকে কেউ যাতে করোনা ভাইরাস বহন করে এ জেলায় না আসেন সে জন্য জেলার প্রবেশদ্বানে বসানো চেকপোষ্টসহ বিভিন্ন স্থানে আইসশৃখংলা বাহিনীর নজরদারী বাড়ানো হয়েছে। এ জেলার প্রবেশদ্বারে বসানো চেকপোস্টসহ বিভিন্ন স্থানে চলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা। বিশেষ করে যারা সাতক্ষীরার বাহিরে থেকে এ জেলায় কিংবা এ জেলা থেকে বাহিরের জেলায় গিয়ে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করেন, তাদের ইমিমধ্যে যাতায়াত বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। তাদেরকে স্ব-স্ব কর্মস্থলে থাকার জন্য বলা হয়েছে। অন্যথায় কোন চেকপোস্ট ও পুলিশি টহলে পড়লে তাকে প্রয়োজনীয় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে ঘোষনাও দিয়েছেন সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার। আর এ জন্য জেলার প্রতিটি প্রবেশদ্বারে বসানো চেকপোষ্ট গুলোকে আরো নজরদারী বাড়ানো হয়েছে।
ইতিমধ্যে, জেলার প্রবেশদ্বার তালা উপজেলার সুভাষিনী এলাকায় পুলিশি চেকপোষ্টে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে কর্মরত এক জন ডাক্তারসহ কমপক্ষে ৭/৮জন সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্টানে কর্মরত চাকুরীরতদের খুলনা থেকে সাতক্ষীরায় আসার পথে গতিরোধ করা হয়। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায় তারা প্রতিদিন খুলনা থেকে সাতক্ষীরায় কর্মস্থলে আসেন। পরে তাদের স্ব-স্ব কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করে তারা যাতে আর এভাবে না আসেন সে জন্য তাদের শপথ করান পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান। এরপর তাদেরকে ফেরত পাঠানো হয়।
সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত সবাইকে স্ব-স্ব কর্মস্থলে থেকে দায়িত্ব পালন করার জন্য অনুরোধ করা হলো। -

সামাজিক দূরুত্ব বজায় রাখতে আড্ডাবাজদের শনাক্ত করণে এবং লোক সমাগম এড়াতে সাতক্ষীরায় পুলিশের ড্রোন ব্যবহার
স্টাফ রিপোটার ঃ করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সামাজিক দূরুত্ব বজায় রাখতে আড্ডাবাজদের শনাক্ত করণে এবং লোক সমাগম এড়াতে এবার সাতক্ষীরায় আধুনিক প্রযুক্তি ড্রোন ব্যবহার করছেন জেলা পুলিশ। এর ফলে একদিকে যেমন কমবে পুলিশের জনবল সংকট অন্যদিকে সাধারণ মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হবে জন সচেতন।
দিন যতই গড়াচ্ছে বিশ্বের সাথে তালমিলিয়ে বাংলাদেশেও বাড়ছে করোনা সংক্রমনের প্রতিযোগিতা। আর এই করোনা সংক্রমন ঠেকাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা বাহীনির সদস্যদের। পুলিশের জনবল সংকট থাকায় অতিরিক্ত ডিউটি করতে হচ্ছে তাদের। মানুষের ভিতর সচেতনতা সৃষ্টি ও সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখতে সাধারন মানুষকে একদিক দিয়ে ঘরে উঠিয়ে দিলে আরেক দিক দিয়ে তারা বাইরে বের হয়। এ অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দিতে আড্ডাবাজদের শনাক্ত করণে এবং লোক সমাগম এড়াতে সাতক্ষীরা পুলিশ ব্যবহার করছেন ড্রোন পদ্ধতি। এর ফলে সাধারন মানুষকে যে কোন মুল্যে বাড়িতে ফেরানো সম্ভব হচ্ছে বলে দাবী করেছেন পুলিশ।
সাধারণ মানুষ এই ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগে প্রত্যন্ত উপজেলায় এমন সফলতা দেখে পুিলশকে সাধুবাদ ও স্বাগত জানিয়েছে। প্রাথমিকভাবে কলারোয়া উপজেলায় প্রথম ড্রোনের ব্যবহার হলেও পরবর্তীতে সব উপজেলায় এটি ব্যবহার হবে বলে জানা গেছে।
দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ সীমান্ত জেলা সাতক্ষীরা রয়েছে করোনা ঝুঁকির মধ্যে। সাধারণ মানুষকে এই ভাইরাসের সংক্রমনের ঝুঁকি এড়াতে ও সাধারন মানুষকে ঘরে ফেরাতে পুলিশের এই উদ্যোগ সর্বত্র ছড়িয়ে দেয়ার জন্যও আহবান সচেতন মহলের।
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মুনীর উল গিয়াস জানান, ড্রোন ক্যামেরার মাধ্যমে ছবি ও ভিডিও ধারণ করে চিহ্নিত করা হচ্ছে জনসমাগম ও আড্ডাবাজদের স্থান। চায়ের দোকান খোলা ও আড্ডাবাজি ধরা পড়লেই সঙ্গে সঙ্গে নেয়া হচ্ছে ব্যবস্থা। সাধারণ মানুষকে উঠিয়ে দেয়া হচ্ছে ঘরে।
সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভীড় ও আড্ডাবাজদের লোকেশন খুঁজে বের করতে এ পদক্ষেপে পুলিশ সুফল পেতে শুরু করেছে। সাতক্ষীরার মানুষকে ঘরে রাখতে পুলিশের এধারা অব্যাহত থাকবে বলে জানালেন সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার। -

সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে সাতক্ষীরায় আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের টহল অব্যাহত, গতকাল পর্যন্ত সাড়ে ২০ লক্ষাধিক টাকা জরিমানা আদায়
স্টাফ রিপোটার ঃ সাতক্ষীরায় করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ও সাধারন মানুষকে ঘরে রাখতে ২০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবসহ আইনশৃখংলা বাহিনীর ২০ টি টিম জেলা ব্যাপী অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এরপরও হিমশিম খাচ্ছে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা। আইন শৃংখলা বাহিনীকে উপেক্ষা করে বিভিন্ন অজুহাতে সাধারন মানুষ অহেতুক রাস্তায় ঘোরাঘুরি করছেন। ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে তাদের জরিমানাও করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে অহেতুক ঘোরাঘুরি, সরকারি নির্দেশ অমান্য করে সন্ধ্যার ৬ টার পর দোকান খোলা রাখা ও দ্রব্যমূল্যের দাম বেশী নেয়ার অপরাধে গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ২২ জনকে ২১ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ পর্যন্ত জেলায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ২ হাজার ৪৮ টি মামলায় ২০ লাখ ৫৮ হাজার ৫৮৭ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, করোনা সচেতন প্রতিরোধে জেলাব্যাপী চলছে মাইকিং, ছড়ানো চ্ছে জীবাণুনাশক স্প্রে -

র্যাব- সাতক্ষীরা কর্তৃক ৯৭৫ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট সহ এক আসামি গ্রেফতার
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি নিয়মিত মাদক দ্রব্য ও অন্যান্য অপরাধের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
গত ০৫ এপ্রিল ২০২০ অতিঃ পুলিশ সুপার মোঃ মোতাহার হোসেন এর নেতৃত্বে র্যাব-৬, সাতক্ষীরা (সিপিসি-১) এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কলারোয়া থানাধীন মাদরা সরদার পাড়া গ্রামস্থ এলাকায় জনৈক পারভিন আক্তার, পিতাঃ মৃত আবু বক্কার ছিদ্দিক সরদার এর নির্মানাধীন একতলা পাকা বাড়ীর সামনের কেচি গেইট সংলগ্ন স্থান হতে আসামী ১। মোঃ শাহিনুর রহমান (২৮), পিতা-মোঃ আইজ উদ্দিন, সাং-মাদরা সরদার পাড়া, থানা- কলারোয়া, জেলা-সাতক্ষীরাকে ১। ইয়াবা-৯৭৫ (নয়শত পঁচাত্তর) পিছ, ২। মোবাইল ফোন ০১ টি ও ৩। সীম কার্ড- ০১টি, সহ হাতে নাতে গ্রেফতার করে।
পরবর্তীতে জব্দকৃত আলামত ও গ্রেফতারকৃত আসামিকে সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
-

আশাশুনিতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ বিতরণ করলেন ওসি আবদুস সালাম
আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অসহায় মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ সমগ্রী বিতরণ করলেন, আশাশুনি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবদুস সালাম। শনিবার রাতে তিনি ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন। করোনা ভাইরাস বিস্তার প্রতিরোধে প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী সাধারণ মানুষ কর্মস্থল ছেড়ে নিজ বাড়িতে বসবাস করছেন। এদের মধ্যে নি¤œ আয়ের মানুষের বাড়িতে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। এসব অসহায় মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ওসি আবদুস সালাম তাদের মাঝে ত্রাণ সমগ্রী বিতরণ করেন। এসময় এসআই হাসানুজ্জামানসহ অন্য অফিসারবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
-

শহরে জোরদার হয়েছে সেনা টহল, দুই মোটর সাইকেল আরোহীর জরিমানা
নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ করোনা ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে সাতক্ষীরায় সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে। কেউ যাতে অযথা ঘরের বাহিরে ঘোরাফেরা না করেন এ জন্য তারা বৃহস্পতিবার বেলা ১২ টা থেকে এ টহল জোরদার করা হয়। সদর উপজেলা নির্বাহি অফিসার দেবাশীষ চৌধুরীর নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর সদস্যরা শহরের খুলনা রোড মোড়, কদমতলা, নিউমার্কেট, পাকাপোলের মোড়সহ বিভিন্ন সড়কে টহল দিচ্ছেন ও মাংকিং করছেন। এ সময় তারা দুই মোটর সাইকেল আরোহীকে অযথা শহরে ঘোরাফেরা করার অভিযোগে এক হাজার টাকা জরিমানা করেন। এছাড়া শহরে র্যাব-পুলিশের টহলও জোরদার করা হয়েছে।
তারা সবাইকে ঘরে থাকার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সবাইকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাহিরে বের হবেননা। বের হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে, শহরের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দোকান ও ঔষধের দোকান ছাড়া বাকী অন্যান্য দোকান পাট অধিকাংশই বন্ধ থাকায় রাস্তাঘাটে লোক-সমাগম খুবই কম। চলছে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান। -

করোনা ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের উদ্যোগে সচেতনতা মূলক প্রচারিভাযান
নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ করোনা ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের উদ্যোগে বুধবার দুপুরে সচেতনতা মূলক নানা প্রচারিভাযান চালানো হয়েছে। এ সময় তারা প্রয়োজন ছাড়া যাতে কেউ ঘরের বাহিরে বের হয়ে ঘোরাঘুরি না করেন সে জন্য তাদের সতর্ক করাসহ সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরন করেন। একইসাথে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দোকান ও ঔষধের দোকান ছাড়া বাকী অন্যান্য দোকানদের তাদের দোকান বন্ধ রাখার আহবান। এছাড়া সকল ধরনের সভা সমাবেশ, সেমিনার, সামাজিক অনুষ্ঠানসহ সকল প্রকার গণজমায়েত নিষিদ্ধ করার জন্য ঘোষনা দেন।
সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, করোনা একটি ছোঁয়াচে ভাইরাস। তাই এই ভাইরাস থেকে আমাদের মুক্ত হতে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। প্রাথমিকভাবে সকলকে সতর্ক করা হয়েছে। যদি কেউ এ নির্দেশ অমান্য করেন তাহলে পুলিশ আজ থেকে তাদের উপর মৃদু এ্যাকশনে যেতে বাধ্য হবেন।
এ সময় তার সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সুপার) ইলতুৎ মিশ, বিশেষ শাখার সহকারী পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম, সদর সার্কেল মীর্জা সালাউদ্দীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান, জামিরুল ইসলাম, বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান প্রমুখ। -

র্যাবের পৃথক অভিযানে নগদ টাকা, বিভিন্ন জুয়ার সামগ্রী ও ইয়াবাসহ আটক-৭
নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ র্যাব-৬ সাতক্ষীরা ক্যাম্পের সদস্যরা অভিযান চালিয়ে নগদ টাকা ও বিভিন্ন জুয়ার সামগ্রীসহ ৬ জুয়াড়ীকে আটক করেছে। সোমবার ভোর রাতে তাদেরকে সদর উপজেলার রেউই মাঝেরপাড়া এলাকার একটি বাঁশ বাগানের মধ্য থেকে আটক করা হয়।
এ সময় জব্দ করা হয় নগদ ৩৫ হাজার ৭৯২ টাকা, ১৩ সেট তাস, ৬ প্যাকেট সিগারেট, একটি মানিব্যাগ, একটি ডেভিট কার্ড, একটি প্রেস আইডি কার্ড, একটি এনআইডি কার্ড, একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স, একটি হাত ঘড়ড়ি, ৩টি মোবাইল ফোন, ৫টি সীম কার্ড, ২টি মেমরী কার্ড, ও একটি মোটরসাইকেল।
আটককৃতরা হলেন, কলারোয়া উপজেলার মাহামুদপুর গ্রামের মৃত ছকিম উদ্দিন গাজীর ছেলে আব্দুর রহমান আবদার (৬৩), যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার শিয়ালগুনা গ্রামের মৃত আনোয়ার হোসেনের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৪৫), সাতক্ষীরা সদর উপজেলার খানপুর গ্রামের মৃত মকবুল হোসেন ঢালীর ছেলে আবু মূসা ঢালী (৩৮), রেউই গ্রামের মৃত রহিম বাক্স সরদারের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৪০), হাওয়ালখালী গ্রামের মৃত জামাল উদ্দিন সরদারের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৪২) ও খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার চাকুন্দি গ্রামের মৃত ছলিম গাজীর ছেলে হান্নান গাজী (৬৮)।
র্যাব জানায়, সদর উপজেলার রেউই মাঝেরপাড়া গ্রামে কতিপয় ব্যক্তিরা এক সাথে জড়ো হয়ে জুয়া খেলছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব সাতক্ষীরা ক্যাম্পের অধিনায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতাহার হোসেনের নেতৃত্বে র্যাবের একটি আভিযানিক সেখানে অভিযান চালায়। এসময় সেখান থেকে নগদ টাকা ও বিভিন্ন জুয়ার সামগ্রীসহ উক্ত ছয় জুয়াড়িকে আটক করে। আটককৃতদের সাতক্ষীরা সদর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে র্যাব আরো জানায়।
এদিকে, র্যাবের একই আভিযানিক দল অপর একটি অভিযানে কলারোয়া উপজেলার কাকডাঙ্গা গ্রামে অভিযান চালিয়ে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ আফতাবুজ্জামান (২০) নামের এক মাদক বিক্রেতাকে আটক করে। সে কলারোয়ার বাগডাঙ্গা গ্রামের মৃত একরামুল ইসলামের ছেলে। তার বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দিয়ে কলারোয়া থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। -

র্যাব-৬, সিপিসি-১,কর্তৃক মোবাইলকোর্ট মাধ্যমে জারিমানা আদায়
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি নিয়মিত মাদক দ্রব্য ও অন্যান্য অপরাধের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
১। র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সবসময় বিভিন্ন ধরণের অপরাধীদের গ্রেফতারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাবের সৃষ্টিকাল থেকে চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, খুনী, অবৈধ অস্ত্র গোলাবাররুদ উদ্ধার, ছিনতাইকারী, অপহরণকারী ও প্রতারক গ্রেফতার এবং প্রত্মসম্পদ উদ্ধারসহ সাধারণ জনগণের মনে আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে সংগঠিত চাঞ্চল্যকর অপরাধে জড়িত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে র্যাব জনগনের সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
২। এরই ধারাবাহিকতায়, ২১ মার্চ ২০২০ তারিখ আনুমানিক দুপুর ১২.৩০ ঘটিকা হতে ১৪.৩০ ঘটিকার সময় অতিঃ পুলিশ সুপার মোঃ মোতাহার হোসেন এর নেতৃত্বে র্যাব-৬, সাতক্ষীরা (সিপিসি-১) এর একটি আভিযানিকদল ও সাতক্ষীরা জেলার সদর উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আসাদুজ্জামানসহ সাতক্ষীরা জেলার সদর থানাধীন সুলতানপুর বাজারে পিয়াজের আড়তে যৌথভাবে মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনাকালে মোঃ আব্দুল গফফার এবং মোঃ লাল মিয়া এর পিয়াজের আড়তে নির্ধারিত দামের চেয়ে অতিরিক্ত দামে পিয়াজ বিক্রি করার অপরাধের জন্য আড়তের মালিক ১। মোঃ আব্দুল গফফার, পিতা-নাসির গাজী, সাং-হাটখোলা, থানা ও জেলা-সাতক্ষীরাকে ৫০,০০০/-(পঞ্চাশ হাজার) টাকা এবং ২। মোঃ লাল মিয়া, পিতাঃ জবেদ আলী, সাং-বাগান বাড়ি, থানা ও জেলাঃ সাতক্ষীরাকে ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকা সহ মোট-৫৫,০০০/-(পঞ্চান্ন হাজার) টাকা জরিমানা করেন। অভিযুক্ত ব্যক্তিদ্বয় মোবাইল কোর্টের জারিমানার অর্থ তাৎক্ষনিকভাবে স্বেচ্ছায় পরিশোধ করেন। পরবর্তীতে সাতক্ষীরা জেলার সদর উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আসাদুজ্জামান জারিমানা আদায়কৃত সর্বমোট-৫৫,০০০/-(পঞ্চান্ন হাজার) টাকা সরকারি কোষাগারে জমা করেন। যাহার মোবাইল কোর্ট মামলা নং-১৪, ১৫/২০ তারিখ-২১/০৩/২০২০ ।
-
সাতক্ষীরায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২৩
সাতক্ষীরায় পুলিশের অভিযানে মাদক মামলার ৫ জনসহ ২৩ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে। অভিযানের সময় পুলিশ ২০ পিচ ইয়াবা,২৯ বোতল ফেন্সিডিল ও ২০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করেছে।
রবিবার(১৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যা থেকে আজ সোমবার(২০ জানুয়ারি) সকাল পর্যন্ত সাতক্ষীরার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আসামীদের গ্রেফতার করে পুলিশ।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মো. মিজানুর রহমান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ৬ জন,কলারোয়া থানা থেকে ৭ জন,কালিগঞ্জ থানা থেকে ৩ জন,শ্যামনগর থানা থেকে ৫ জন,আশাশুনি থানা থেকে ১ জন,পাটকেলঘাটা থানা থেকে ১ জনসহ ২৩ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।।তিনি আরো বলেন,আসামীদের বিরুদ্ধে মাদক ও নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।এছাড়া সাতক্ষীরা সদর ও কলারোয়া থানায় আটককৃত আসামীদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে ৬ টি মামলা রুজূ করা হয়েছে।আসামীদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
-
পুলিশের অভিযানে মাদক মামলার ৪ জনসহ গ্রেফতার ১৬
সাতক্ষীরায় পুলিশের অভিযানে মাদক মামলার ৪ জনসহ ১৯ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে। অভিযানের সময় পুলিশ ২ কেজি ৫৫ গ্রাম গাঁজা ও ২ বোতল বিদেশী মদ উদ্ধার করেছে।
শুক্রবার(১৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যা থেকে আজ শনিবার(১৮ জানুয়ারি) সকাল পর্যন্ত সাতক্ষীরার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আসামীদের গ্রেফতার করে পুলিশ।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মো. মিজানুর রহমান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ৩ জন,কলারোয়া থানা থেকে ১ জন,কালিগঞ্জ থানা থেকে ১০ জন,শ্যামনগর থানা থেকে ৩ জন,দেবহাটা থানা থেকে ১ জন,পাটকেলঘাটা থানা থেকে ১ জনসহ ১৯ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।।তিনি আরো বলেন,আসামীদের বিরুদ্ধে মাদক ও নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।এছাড়া সাতক্ষীরা সদর,কলারোয়া,কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর থানায় আটককৃত আসামীদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে ১০ টি মামলা রুজূ করা হয়েছে।আসামীদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
-
সাতক্ষীরায় পুলিশের অভিযানে মাদক মামলার ৪ জনসহ গ্রেফতার২৩
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি:
সাতক্ষীরায় পুলিশের অভিযানে মাদক মামলার ৪ জনসহ ২৩ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে। অভিযানের সময় পুলিশ ৯৪ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করেছে।বুধবার(১৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যা থেকে আজ বৃহস্পতিবার(১৬ জানুয়ারি) সকাল পর্যন্ত সাতক্ষীরার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আসামীদের গ্রেফতার করে পুলিশ।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মো. মিজানুর রহমান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ২ জন,কলারোয়া থানা থেকে ২ জন,কালিগঞ্জ থানা থেকে ৩ জন,আশাশুনি থানা থেকে ১৪ জন,দেবহাটা থানা থেকে ২ জনসহ ২৩ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।।তিনি আরো বলেন,আসামীদের বিরুদ্ধে মাদক ও নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।এছাড়া সাতক্ষীরা সদর, কলারোয়া ও দেবহাটা থানায় আটককৃত আসামীদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে ৫ টি মামলা রুজূ করা হয়েছে।আসামীদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।