Category: আইন শৃংখলা বাহিনী

  • ভূয়া র‌্যাব গ্রেফতার

    ভূয়া র‌্যাব গ্রেফতার


    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: গত ০৭ মার্চ ২০২২ র‌্যাব-৬ (সাতক্ষীরা ক্যাম্প) এর একটি আভিযানিক দল সূত্র মারফত অবহিত হয় যে, সাতক্ষীরা জেলার সদর থানাধীন চুপড়িয়া এলাকায় একজন ব্যক্তি নিজেকে র‌্যাব পরিচয়ে এবং নিজ নামীয় র‌্যাব আইডি কার্ড দেখিয়ে মানুষকে অহেতুক হয়রানি, ভয়ভীতি ও বিভিন্ন অপকর্ম করছে। উক্ত সংবাদ প্রাপ্ত হয়ে আভিযানিক দলটি একই তারিখে ১৬.০৫ ঘটিকার সময় সাতক্ষীরা জেলার সদর থানাধীন চুপড়িয়া এলাকা থেকে আসামি ১। শরিফ আফ্রিদী (২৪), পিতা- মাহাবুবর রহমান, মাতা- তানজিলা খাতুন, সাং- বাকশা বাগাডাংগা, থানা- কলারোয়া, জেলা- সাতক্ষীরাকে গ্রেফতার করে। এ সময়ে গ্রেফতারকৃত আসামির হেফাজত হতে ০১ টি ভুয়া র‌্যাব আইডি কার্ড, ০১ টি মোটরসাইকেল, ০৩ টি মোবাইল ফোন ও ০৬ টি সিমকার্ড উদ্ধার পূর্বক জব্দ করে। জিজ্ঞাসাবাদে আসামি তার কৃতকর্মের কথা স্বীকার করে

  • শার্শা থানা প্রশাসন লক ডাউন এর ২য় দিনে কঠোর অবস্থানে

    শার্শা থানা প্রশাসন লক ডাউন এর ২য় দিনে কঠোর অবস্থানে

    আব্দুল জলিল(যশোর) প্রতিনিধি:
    যশোরের শার্শা উপজেলায় দ্বিতীয়  দিনের মতো লকডাউন কার্যকর করতে শার্শা থানা প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছেন।  লকডাউন উপেক্ষা করে বিভিন্ন অজুহাতে যারা ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন তাদেরকে ঘরে ফেরাতে কঠোর অবস্থানে আছেন শার্শা- নাভারন  সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান, শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ বদরুল আলম খাঁন এবং ওসি (তদন্ত)তরিকুল ইসলাম।
    শার্শা উপজেলা সীমানার শেষ বেলতলা বাজার সহ বিভিন্ন পয়েন্টে তাদের সাড়াশি অভিযান চলমান রয়েছে।যশোর – সাতক্ষীরা সীমানায়  অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে এখান থেকে যশোরের ভিতরে কোন যানবহন ও মটর সাইকেল  মুভমেন্ট পাস  ছাড়া প্রবেশ করতে দিচ্ছে না শার্শা উপজেলা প্রশাসন। শার্শা- নাভারন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান  বলেন, বিনা প্রয়োজনে বাজারে আসার চেয়ে পরিবার কে সময় দিন। করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় আমরা আতংকিত।  আজও দেশে ৯৮ জন মৃত্যু বরন করেছেন। আপনারা আইন না মানলে আমরা আরো কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বাধ্য হবো। নিজে মাক্স পরুন এবং অপরকে পরতে সহায়তা করুন।
    শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ বদরুল আলম জানান, আজও শার্শাতে করোনায় ৩ জন মৃত্যু বরন করেছেন তা ছাড়া সে কারনে ছাড় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই। কেউ বিনা প্রয়োজনে বাজারে আসবেন না। মনে রাখবেন আমার আপনার অবহেলায়  পরিবারের কান্নার কারন হতে পারে। তাই মাস্ক পড়ুন, সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে চলাচল করুন।

  • আশাশুনিতে মোবাইল কোর্টে জরিমানা

    আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে করোনা ভাইরাসের ২য় ঢেউ এর হাত থেকে জনগণকে রক্ষার লক্ষ্যে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ব্যবসায়ী, ক্রেতা ও পথচারীকে ২ হাজার ২০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে উপজেলার আশাশুনি সদর ও গোয়ালডাঙ্গা বাজারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহীন সুলতানা এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন। এসময় স্বাস্থ্য বিধি অমান্য করে মাস্ক ব্যবহার না করার অপরাধে আশাশুনি বাজারের মুজিবুর রহমানের ছেলে গোলাম মোস্তফা কে ৩০০ টাকা, গোয়ালডাঙ্গা বাজারের মেসার্স মহিউদ্দিন হার্ডওয়ারের প্রোঃ মহিউদ্দিনকে ১০০০ টাকা। শাহিন আলম, সিমন, মেহেদী হাসান তিনজকে ৯০০ টাকা মোট ৪টি মামলায় সর্বমোট ২ হাজার ২০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সাথে সাথে ভবিষ্যতে স্বাস্থ্য বিধি অমান্য না করার জন্য ব্যবসায়ী ও জনসাধারণকে সচেনতন করা হয়। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কালে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য ও অফিস সহকারি মোস্তাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

  • সাতক্ষীরায় লকডাউনের তৃতীয় দিন পালিত

    সাতক্ষীরায় লকডাউনের তৃতীয় দিন পালিত


    সংবাদদাতা: সাতক্ষীরায় করোনা সংক্রমনরোধে জেলা প্রশাসন ঘোষিত সাতদিনের লকডাউনের তৃতীয় দিন পালিত হয়েছে। সকাল থেকে লকডাউনের বাধা নিষেধের কারণে শহরে পুলিশ চেকপোস্ট বসিয়ে চলাচল নিয়ন্ত্রন করা হয়। এসময় পথচারীদের মাঝে মাস্ক বিতরন করা হয়। সারাদিন সব ধরণের গণপরিবহন চলাচল বন্ধ ছিল। তবে বিক্ষিপ্তভাবে দু একটি ভ্যান, ইজিবাইক চলতে দেখা যায় । বানিজ্যিক কাজে নিয়োজিত যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক ছিল। লকডাউনের মধ্যে ওষুধ ফার্মেসী, অ্যাম্বুলেন্স, হাসপাতাল, ক্লিনিক, বিদ্যুৎ জ¦ালানি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান খোলা ছিল। বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসিয়ে খুলনা ও যশোর যাতায়াতের পথ বন্ধ রাখা হয়েছে। ভোমরা স্থল বন্দরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানি রফতানি বানিজ্য স্বাভাবিক রাখা হয়েছে। তবে ভারতীয় চালক ও হেলপাররা যাতে খোলামেলা ঘুরে বেড়াতে না পারেন সে জন্য পুলিশ ও বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
    বিজিবির সাতক্ষীরাস্থ ৩৩ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে.কর্ণেল আল মাহমুদ জানান, অবৈধ যাতায়াত রোধে সীমান্তে টহল জোরদার করা হয়েছে। বিনা পাসপোর্টে বাংলাদেশে ফিরে আসা তিনজনকে রোববার রাতে গ্রেফতার করে তাদেরকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
    এদিকে করোনা পজিটিভ নিয়ে সাতক্ষীরা সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সদর হাসপাতালে এবং পারিবারিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেনটিনে ৩৭১ জন চিকিৎসাথীন রয়েছেন বলে জানিয়েছেন সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন সাফায়েত।

  • কঠোরতায় সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু, সড়কে পুলিশ ও ভ্রাম্যমান আদালত

    কঠোরতায় সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু, সড়কে পুলিশ ও ভ্রাম্যমান আদালত


    মশাল ডেস্ক: জেলায় করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গতকাল শনিবার সকাল থেকে সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু হয়েছে। আগামী ১১ জুন রাত ১২টা পর্যন্ত এই লকডাউন বলবৎ থাকবে।
    চলমান লকডাউন সফল করতে তৎপর জেলা প্রশাসন। লকডাউন চলাকালে সব ধরনের বিধিনিষেধ মেনে চলার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। শনিবার সকাল থেকে সড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের টহল ছিল লক্ষ্যনীয়। এ ছাড়া যশোর ও খুলনা থেকে জেলায় প্রবেশের মুখে বেশ কয়েকটি চেকপোস্টও বসানো হয়েছে। সকাল ১১ টার দিকে শহরের খুলনা রোড মোড়, নিউমার্কেট মোড় সহ বিভিন্ন এলাকায় জেলা পুলিশকে চেকপোস্ট স্থাপন করে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা গেছে। এছাড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক প্রচারাভিযান অব্যাহত ছিল। ঔষধের দোকান ব্যাতীত সকল ধরনের দোকানপাট বন্ধ ছিল। জেলা প্রশাসকের কার্যারয়ের মিডিয়া সেল থেকে প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গতকাল ১০ টি মোবাইল কোর্টে ৬৫ টি মামলার মাধ্যমে ৪০ হাজার ৪০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
    এদিকে, লকডাউন চলাকালে ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক থাকছে। তবে বন্দরের সব বাজারঘাট ও দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এই সময়কালে বাংলাদেশ ও ভারতে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে বৈধ ও অবৈধ পন্থায় যাতায়াত পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
    তবে কলারোয়া উপজেলার সীমান্তবর্তি বাজার ও দোকান বন্ধ রাখার কথা থাকলেও তা যথাযথভাবে মানা হয় নি। অনেককে বিক্ষিপ্তভাবে দোকান খুরতে দেখা গেছে। তবে কলারোয়া থানা পুলিশ ও সীমান্তে নিয়োজিত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর সদস্যরা লকডাউন সফল করতে তৎপর ছিলো। কলারোয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. আক্তার হোসেনের নেতৃত্বে চলমান যানবাহন ও দোকানে অভিযান চালিয়ে অনেকেই জরিমানা করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়।
    এদিকে লকডাউনের প্রথম দিনে দেবহাটায় কঠোর অবস্থানে ছিল প্রশাসন। উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে লকডাউন বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসনের আরোপিত বিধি-নিষেধ প্রতিপালনে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের ভুমিকা ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রশাসনিক কড়াকড়িতে নির্ধারিত সময়ের পর উপজেলার বিভিন্ন বাজারের দোকানপাট বন্ধ রাখা হয়েছে। সড়ক গুলোতেও পুলিশের চেকপোস্টের কারনে ভেস্তে যায় অপ্রয়োজনীয় যানবাহন ও মানুষের চলাচল। পাশাপাশি লকডাউন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টে অভিযানও পরিচালনা করেন নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাছলিমা আক্তার। সকাল থেকে উপজেলার টাউনশ্রীপুর, কোমরপুর, পারুলিয়া, কুলিয়া, গাজীরহাট, সখিপুর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন তিনি। এসময় লকডাউনে আরোপিত বিধি-নিষেধ অম্যান্য ও মাস্ক না পরার অপরাধে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নয়টি মামলায় ৪ হাজার ৯শ টাকা জারমানা করেন তিনি।
    আশাশুনিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন সুলতানা বুধহাটা ইউনিয়নের মহেশ্বরকাটি বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কালে স্বাস্থ্য বিধি অমান্য করে মাস্ক ব্যবহার না করা ও কঠোর লকডাউন চলাকালে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করার অপরাধে সর্বমোট ৩৯০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
    উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে তাঁর সম্মেলন কক্ষে গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত করোনা প্রতিরোধ বিষয়ক এক বৈঠকে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
    লকডাউনের এক সপ্তাহে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনাকাটার জন্য সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দোকানপাট খোলা থাকবে। তবে ফার্মেসি, হাসপাতাল, ক্লিনিক, অ্যাম্বুলেন্স ও বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সব সময় খোলা থাকবে। একইসঙ্গে ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক থাকবে। তবে বন্দরের দোকানপাট বন্ধ থাকবে। সকল ধরণের যান চলাচল বন্ধ থাকবে। সাতক্ষীরার সঙ্গে যশোর ও খুলনার সড়ক যোগাযোগে পয়েন্টগুলোতে পুলিশ চেকপোস্ট থাকবে। এ সময় সীমান্তে পারাপার বন্ধ থাকবে। শহরে থাকবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের জরিমানা করা হবে।
    জেলা সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন শাফায়েত জানান, করোনার সংক্রমণ রোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে সাতক্ষীরায় ২৪৫ জন রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ও কোয়ারেন্টিনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সাতক্ষীরায় ১৮৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮৯ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে।

  • থমথমে আদালত এলাকা

    থমথমে আদালত এলাকা

    • পাল্টাপাল্টি হাফ ডজন মামলা
    • জেলা বারের সাবেক সভাপতি কারাগারে
    • নিন্দা ও প্রতিবাদ অব্যহত


    জহুরুল কবীর: স্কুল ছাত্রী ধর্ষণ মামলার জামিন শুনানীকালে রাষ্ট্রপক্ষের পিপি অ্যাড. আব্দুল লতিফ ও আসামী পক্ষের আইনজীবী অ্যাড. এম শাহ আলমের মধ্যকার বিতন্ডার ঘটনাকে কেন্দ্রকরে জেলা আইনজীবীর সমিতির সিনিয়র আইনজীবীগণ পরষ্পর মুখোমুখি অবস্থানে। ইতোমধ্যে উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি হাফ ডজন মামলা হয়েছে। উভয় মামলায় আসামী বারের সাবেক সভাপতি সেক্রেটারিসহ সিনিয়র আইনজীবীগণ। এক মামলায় কারাগারে জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাড. শাহ আলম। বিষয়টি নিয়ে আদালত এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। চলছে পাল্টাপালটি কর্মসুচি। একদিকে গ্রেপ্তার অ্যাড. শাহ আলমের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারপূর্বক মুক্তির দাবী অন্যদিকে দুর্ণীতি মুক্ত বার গঠণের দাবীতে সোমবার আদালত প্রঙ্গণে পৃথক মানববন্ধর অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    ভার্চুয়াল আদালতে ধর্ষণ মামলার জনৈক আসামীর জামিন শুনানীর জন্য গত ২৬ এপ্রিল সোমবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে দিন ধার্য ছিল। আসামীপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাড. গোলাম মোস্তফা ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাড. শাহ আলম। দুপুর একটার দিকে যার যার চেম্বারে বসে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে জামিন শুনানীকালে আসামী ও ভিকটিম বিবাহ করেছেন ও তাদের মীমাংসা হয়ে গেছে মর্মে আদালতকে অবহিত করেন এ্যাড. এম শাহ আলম। এ সময় ভিকটিম ও তার বাবা মামলার বাদি এ্যাড. এম শাহ আলমের চেম্বারে বসে আছেন জানালে রাষ্ট্রপক্ষের পিপি এ্যাড আব্দুল লতিফ আপত্তি জানান। জামিনের আপত্তি জানিয়ে তিনি ভিকটিম ও বাদিকে স্বশরীরে দেখতে চান। বাদি ও ভিকটিম প্রকৃত কিনা তা নিশ্চিত হতে তাদেরকে তার চেম্বারে আনতে বলেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে এম শাহ আলম পিপি এ্যাড. আব্দুল লতিফকে উদ্দেশ্য অশালীন মন্তব্য করেন। বিষয়টি জেলা ও দায়রা জজ শেখ মফিজুর রহমানসহ বেশ কিছু জেষ্ঠ ও কনিষ্ঠ আইনজীবীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। আদালত ওই আসামীকে দু’ হাজার টাকার ব-ে চার সপ্তাহের জন্য জামিন দেন।
    এই ঘটনার জের ধরে ২৭ এপ্রিল বিকালে পিপি এ্যাড. আব্দুল লতিফের অনুসারিগণ অ্যাড শাহ আলমের ল.চেম্বারে হামলা ও ভাঙচুর করে। এব্যাপারে অ্যাড শাহ আলম সদর থানায় একটি এজাহা করেন। যেটি সাধারণ ডায়েরী হিসেবে রেকর্ড করা হয়। পরদিন পিপি এ্যাড. আব্দুল লতিফ বাদি হয়ে সরকারি কাজে বাধাদানের অভিযোগে একই থানায় পৃথক মামলা করেন। অ্যাড শাহ আলম তার এজাহা থানায় নিয়মিত মামলা হিসেবে অন্তরভুক্ত না করায় গতকাল সাতক্ষীরা আমলী প্রথম আদালতে দ্রুত বিচার আইনে একটি মামলা দায়ের করা করেন। উক্ত মামলায় ১০জন আইনজীবীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০জনকে আসামী করা হয়েছে।
    বিচারক মোঃ রেজোয়ানুজ্জামান আগামি ১৬ মে এর মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পিবিআই সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
    মামলার আসামীরা হলেন, এ্যাড. এসএম হায়দার আলী, এ্যাড. এসএম সালাহ উদ্দিন, এ্যাড. আব্দুল মজিদ(২), এ্যাড. নিজামউদ্দিন, এ্যাড. এখলেছার আলী বাচ্চু, জজ কোর্টের পিপি এ্যাড. আব্দুল লতিফ, এ্যাড. এবিএম সেলিম, এ্যাড. খায়রুল বদিউজ্জামান বাচ্চু, এ্যাড. নুরুল আমিন ও এ্যাড. সাইদুজ্জামান জিকো।
    এরই মধ্যে গত ১৬ মে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের এক মামলায় অ্যাড. এম শাহ আলমকে তার নিজ বাড়ী থেকে গ্রেপ্তার করে সদর থানা পুলেশ। শিক্ষানবীশ আইনজীবী শ্যামনগর উপজেলার মানিকপুর গ্রামের ফজলুল হক গাজীর ছেলে মোঃ লিয়াকত আলী এক শিক্ষানবীশ আইনজীবীর গলায় ‘আমি আইনজীবী নই, আমি টাউট’ এমন লেখা ঝুলিয়ি ছবি তুলে ফেইসবুকে ছেড়ে দিয়ে ভীত সন্ত্রস্ত ও সম্মানহানি করার অভিযোগে উক্ত মামলা দায়ের করেন।
    উক্ত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ মামলার ব্যাপারে অ্যাড. ফেরদৌসি সুলতানা জানান, “২৭ এপ্রিল ল-চেম্বার ভাংচুর ঘটনায় মামলা করার পর থেকে অ্যাড. আব্দুল লতিফ গং নানা ভাবে আমাদের হুমকি-ধামকি ও মিথ্যা মামলা দিয়ে আসছে। ইতোমধ্যে অ্যাড. আব্দুল লতিফ গং অ্যাড. শাহ আলমের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি ‘দ্রুত বিচার আইনে’ মামলা করেছেন যাহা তদন্তাধীন। এরই মধ্যে মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগে মামলা করে অ্যাড. শাহ আলমকে গ্রেপ্তার করে হয়রানি করছে।”
    মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক বিশ্বজিৎ কুমার জানান, শিক্ষানবীশ লিয়াকত আলীর মামলায় রবিবার দুপুর আড়াইটার দিকে অ্যাড. এম শাহ আলমকে তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। পরদিন সোমবার উভয়পক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে বেল ও রিমান্ড শুনানী আজ বুধবার পর্যন্ত মুলতবি করেন।

  • সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে মুক্তি দিন: আশেক-ই-এলাহী

    সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে মুক্তি দিন: আশেক-ই-এলাহী

    ‘আমরা আইন ও আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমরা আদালতের মাধ্যমেই ন্যায়বিচার পাওয়ার ব্যাপারে আস্থা রাখি।’ মঙ্গলবার সাংবাদিক নির্যাতন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে দৈনিক দক্ষিণের মশাল সম্পাদক আশেক-ই-এলাহী বলেন, সাংবাদিকতা মানে সন্ত্রাস নয়। কোন সাংবাদিক অস্ত্র নিয়ে তথ্য সংগ্রহে যায় না। আমরা যারা সাংবাদিকতা করি আইন-কানুন রাষ্ট্রিয় নীতিমালা সম্পর্কে কিছু না কিছু জানি। অধিকাংশ সময় ক্ষমতাশীল দূর্ণীতিবাজ আমলা আমাদের উপর আইনের খর্গ চাপিয়ে দেন। সাংবাদিক রোজিনা ইসলামর তারই উদাহরণ।

    আশেক-ই-এলাহী


    আশেক-ই-এলাহী আরও বলেন, ‘কিন্তু, আইনের বাইরে একজন নাগরিক হিসেবে, সাংবাদিক হিসেবে, একজন লেখক হিসেবে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক হিসেবে আমি বলতে চাই, স্বাধীন সাংবাদিকতার পক্ষে দেশের সব সাংবাদিককে এক হতে হবে। আমাদের এখন একটাই দাবী, চাই স্বাধীনতা ও নিরাপত্ত’।
    তিনি বলেন, ‘আমরা সরকারের ক্ষমতার অংশিদার নই, সুবিধা ভোগী নই। আমরা সরকার ও প্রশাসনের সহযোগী। আমরা দুর্নীতির খবর তুলে না ধরলে সরকার কীভাবে জানবে দেশে দুর্নীতি হচ্ছে। কাজেই আমরা সরকারের উপকার করার চেষ্টা করছি এবং রোজিনা ইসলাম তাঁর পেশাগত দায়িত্বপালন করে যাচ্ছিলেন।’
    আশেক-ই-এলাহী আরও বলেন, ‘সরকারের উচ্চ মহলকে বলব, আমাদের একটা মন্ত্রনালয় আছে (তথ্য মন্ত্রনারয়) আমাদের কাজের ফাঁকে ভুর-ভ্রান্তি হতেও পারে। তার জন্য এভাবে শারিরিক, মানোষিক, সামাজিক ভাবে হেনেস্তা না করে মন্ত্রনালয় কর্তৃক বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের মাধ্যমে কারণ দর্শষানো পূর্বক বিভাগীয় শাস্তির বিধান করতে পারেণ।
    আশেক-ই-এলাহী বলেন, ‘আমি সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে সাংবাদিকতা করতে এসেছি। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, স্বচ্ছতা, তথ্যের অবাধ প্রবাহ পাওয়া প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার। সেই অধিকার কায়েম করতে গিয়ে সাংবাদিকেরা যদি নির্যাতনের শিকার হন, তবে তা সাংবাদিকতার জন্য ভালো না, দেশের জন্য ভালো না, সুশাসনের জন্য ভালো না, এটা প্রশাসনের জন্য ভালো না, এটা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষেও না।’
    পরিশেষে বুকভরা আশা নিয়ে বলবো, নারী ও স্বাধীন সাংবাদিকতার স্বর্থে অবিলম্বেসাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে মুক্তি দিন।

  • আরও তিন দিনের রিমান্ডে মামুনুল হক

    আরও তিন দিনের রিমান্ডে মামুনুল হক


    ন্যাশনাল ডেস্ক: নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের একটি মামলায় হেফাজতে ইসলামের নেতা মামুনুল হকের আরও তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
    সোমবার (১৭ মে) বিকেলে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা ফেরদৌসের আদালত এ রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেন। এ সময় মামুনুল হককে ভার্চুয়ালি আদালতে হাজির করা হয়।
    নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান জানান, সিদ্ধিরগঞ্জ থাকায় হেফাজতের ডাকা হরতালের একটি নাশকতার মামলায় পিবিআইয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামুনুল হকের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
    নারায়ণগঞ্জ পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম জানান, সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হেফাজতের হরতালে নাশকতার ঘটনায় একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলাটি বর্তমানে পিবিআই তদন্ত করছে।
    এর আগে গত ১২ মে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা ঝর্ণার দায়ের করা ধর্ষণ মামলাসহ পাঁচটি মামলায় মাওলানা মামুনুল হকের তিন দিন করে মোট ১৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
    গত ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে বিরোধিতা করে আন্দোলনের নামে রাজধানী ঢাকা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হাটহাজারীতে বেপরোয়া তা-বের পর রিসোর্টকা-ে হেফাজতে ইসলামের নেতা মামুনুল হককে নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়। তা-বের অভিযোগে বেশ কয়েক জন হেফাজতের কেন্দ্রীয় নেতাদের গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৮ এপ্রিল রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

  • জাতির পিতার পরিবারের সদস্যরা পাবেন এসএসএফের নিরাপত্তা

    জাতির পিতার পরিবারের সদস্যরা পাবেন এসএসএফের নিরাপত্তা

    ন্যাশনাল ডেস্ক: মন্ত্রিপরিষদ বৈঠকে বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (এসএসএফ) আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই আইনের কারণে বিশেষ বাহিনীর নিরাপত্তা পাবেন জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যরা। ক্ষমতায় না থাকলেও শেখ হাসিনাসহ বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অন্য সদস্যরা এই নিরাপত্তার সুবিধা পাবেন।
    সোমবার (১৭ মে) মন্ত্রিপরিষদ বৈঠক শেষে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব আনোয়ারুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।
    ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, ৮৬ সালের এক অধ্যাদেশ অনুযায়ী এসএসএফ পরিচালিত হতো। তবে সামরিক সরকারের অধ্যাদেশ আইনে পরিবর্তন করার জন্য আদালতের রায় রয়েছে। সেই রায় বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এটিকে আইনে পরিবর্তন করা হয়েছে।
    মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এই আইনে নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি বিদেশি গুরুত্বপূর্ণ মেহমানদের দৈহিক নিরাপত্তা দেবে এসএসএফ। এর বাইরে জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদেরও দৈহিক নিরাপত্তা দেবে এই বিশেষ বাহিনী।

  • কালীগঞ্জে গলদার রেনু পোনা সহ ৩ জন আটক, ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা

    কালীগঞ্জে গলদার রেনু পোনা সহ ৩ জন আটক, ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা


    সংবাদদাতা: অবৈধপথে ভারত থেকে নিয়ে আসা প্রাইভেটকার ভর্তি ৫২ পলি গলদার রেনু পোনাসহ তিন পাচারকারিকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার ভোর সাড়ে চারটার দিকে কালীগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী রতনপুর বাজার থেকে এসব আটক করা হয়।
    আটককৃতরা হলেন, দেবহাটা উপজেলার দক্ষিণ পারুলিয়া গ্রামের জামাল মোড়লের ছেলে প্রাইভেটকার চালক মিল্টন হোসেন (২৮), একই উপজেলার নাংলা গ্রামের জামাল উদ্দীন তরফদারের ছেলে রবিউল ইসলাম তরফদার (৩৫) ও একই গ্রামের জিয়াদ আলী মিস্ত্রির ছেলে আদর আলী(৪৭)।
    কালিগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক তরুন সরকার জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার রবিউল ইসলাম ভ্রাম্যমান আদালতের ম্যাধমে আটককৃত তিন চোরাচালানীকে এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ডাদেশ দেন। একইসাথে তাদের ব্যবহৃত প্রাইভেটকারটি বাজেয়াপ্ত ঘোষনা করেন। আটককৃত গলদা রেনুপোনার আনুমানিক মুল্য ১০ লাখ টাকা টাকা। পরে গলদার রেনু পোনাগুলি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার রবিউল ইসলাম ও থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মাদ গোলাম মোস্তফার উপস্থিতিতে কাঁকশিয়ালী নদীতে অবমুক্ত করা হয়। এক লাখ টাকা পরিশোধ করে তিনজন আসামী মুক্তি পেয়েছেন।

  • কালীগঞ্জে মাদক সহ একজন আটক

    কালীগঞ্জে মাদক সহ একজন আটক


    কালিগঞ্জ (শহর) প্রতিনিধি: কালিগঞ্জ থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১১ মে মঙ্গলবার রাতে দক্ষিন নলত এলাকা হতে ৫০ বোতল ফেন্সিডিলসহ ১ ব্যক্তিকে আটক করে। আটককৃত ব্যক্তি নলতা ইউনিয়নের মাঘুরালি গ্রামের মৃত পিয়ার আলীর ছেলে মোঃ শাহাদাত হোসেন (৩২) । তার সাথে থাকা অপর দুই ব্যক্তি পালিয়ে যায়। এ বিষয়ে কালিগঞ্জ থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে ।

  • সংসদ ভবনে হামলার পরিকল্পনাকারী ২ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

    সংসদ ভবনে হামলার পরিকল্পনাকারী ২ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

    ফাইল ছবি

    সংসদ ভবনে হামলার পরিকল্পনাকারী দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। হামলা প্ররোচনায় উগ্রবাদী বক্তা আনসার আল ইসলামের সদস্য আলী হাসান ওসামাকে মঙ্গলবার (৫ মে) শেরে বাংলা নগর থেকে সন্ধ্যা ৭টায় আটক করা হয়। অপরজনকে রাজবাড়ি জেলা থেকে ভোররাত সাড়ে ১০টায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

    এসময় তাদের কাছে কালো পতাকা এবং তলোয়ার পাওয়া যায়। এ বিষয়ে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানাবেন।

    বিস্তারিত আসছে…

  • আশাশুনিতে ভ্রাম্যমাণ আদলতে জরিমানা

    আশাশুনিতে ভ্রাম্যমাণ আদলতে জরিমানা

    আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে ১২ জুয়াড়িসহ ১৮ ব্যক্তিকে ৮টি মামলায় ১১ হাজার ৬৯০ টাকা ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় কুল‍্যা ইউনিয়নের ৬ জুয়াড়িকে ৪ হাজার ২৭০ টাকা, শোভনালী ইউনিয়নের ৬ জয়াড়িক ৪ হাজার ৪২০ সর্বমোট ২টি মামলায় ১২ জন জুয়াড়িকে ৮ হাজার ৬৯০ টাকা ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ নাজমুল হুসেইন খাঁন। অপরদিকে বেলা সাড়ে ১১ টায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন সুলতানা ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে সরকারি নির্দেশ অমান্য করা, মাস্ক ব্যবহার না করা ও দোকানে ভীড় করে মাস্ক পরিহিত নয় এমন খরিদ্দারের কাছে মাল বিক্রয় করার অপরাধে বুধহাটা বাজারের মাস্টার্স এর প্রোঃ আলাউদ্দীনকে ৫০০ টাকা, সিম টেলিকমের প্রোঃ আনিসুর রহমানকে ৫০০ টাকা, অভিজিৎ স্টোরের প্রোঃ নিত্য বিশ্বাসকে ৫০০ টাকা, লাইফ লাইন মেডিকেল হল এর প্রোঃ রবিন কুমারকে ৫০০ টাকা, মা এন্টারপ্রাইজ এর প্রোঃ ফয়সাল ইসলামকে ৫০০ টাকা, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান শরিফুজ্জামানকে ৫০০ টাকা জরিমানা করেন। পৃথক পৃথক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও অফিস সহকারি উপস্থিত ছিলেন।

  • দেবহাটায় ঈদ কেনাকাটায় জনসমাগম এড়াতে মাঠে পুলিশ

    দেবহাটায় ঈদ কেনাকাটায় জনসমাগম এড়াতে মাঠে পুলিশ

    দেবহাটা প্রতিনিধি: পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরকে সামনে রেখে দেবহাটার বিভিন্ন বাজারের দোকানপাটে ক্রেতাদের জনসমাগম এড়াতে মাঠে নেমেছে পুলিশ। চলমান লকডাউনের নির্দেশনা সমূহ সুষ্ঠভাবে প্রতিপালন এবং ঈদ কেনাকাটার জন্য দোকানপাটে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত সংখ্যক ক্রেতাদের উপস্থিতি নিশ্চিতসহ পণ্য ক্রয় বিক্রয়ের জন্য আহ্বান জানিয়ে বুধবার দিনভর বাজার পরিদর্শন ও মাইকিং করেন পুলিশ সদস্যরা। এসময় দেবহাটা থানার ওসি বিপ্লব কুমার সাহা, সেকেন্ড অফিসার এসআই নয়ন চৌধুরী, এসআই আবু হানিফ, এসআই আসিফ মাহমুদ, এএসআই সোহেলসহ থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

  • আশাশুনিতে ভ্রাম্যমাণ আদলতে জরিমানা

    আশাশুনিতে ভ্রাম্যমাণ আদলতে জরিমানা


    আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে ১২ জুয়াড়িসহ ১৮ ব্যক্তিকে ৮টি মামলায় ১১ হাজার ৬৯০ টাকা ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় কুল্যা ইউনিয়নের ৬ জুয়াড়িকে ৪ হাজার ২৭০ টাকা, শোভনালী ইউনিয়নের ৬ জয়াড়িক ৪ হাজার ৪২০ সর্বমোট ২টি মামলায় ১২ জন জুয়াড়িকে ৮ হাজার ৬৯০ টাকা ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ নাজমুল হুসেইন খাঁন। অপরদিকে বেলা সাড়ে ১১ টায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন সুলতানা ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে সরকারি নির্দেশ অমান্য করা, মাস্ক ব্যবহার না করা ও দোকানে ভীড় করে মাস্ক পরিহিত নয় এমন খরিদ্দারের কাছে মাল বিক্রয় করার অপরাধে বুধহাটা বাজারের মাস্টার্স এর প্রোঃ আলাউদ্দীনকে ৫০০ টাকা, সিম টেলিকমের প্রোঃ আনিসুর রহমানকে ৫০০ টাকা, অভিজিৎ স্টোরের প্রোঃ নিত্য বিশ্বাসকে ৫০০ টাকা, লাইফ লাইন মেডিকেল হল এর প্রোঃ রবিন কুমারকে ৫০০ টাকা, মা এন্টারপ্রাইজ এর প্রোঃ ফয়সাল ইসলামকে ৫০০ টাকা, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান শরিফুজ্জামানকে ৫০০ টাকা জরিমানা করেন। পৃথক পৃথক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও অফিস সহকারি উপস্থিত ছিলেন।

  • বামনডাঙ্গায় অবৈধ নেটপাটা দেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

    বামনডাঙ্গায় অবৈধ নেটপাটা দেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

    রুবেল হোসেন: আশাশুনি উপজেলার বড়দল ইউনিয়নের বামনডাঙ্গা তিঁতু খালে অবৈধ নেটপাটা দেওয়ার অপরাধে ও সরকারি নির্দেশ অমান্য করায় ২টা মামলায় ৪ জনকে ১৬ হাজার ৫০০ টাকা ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার সকাল ১১ টায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নাজমুল হুসেইন খাঁন এ ভ্রাম্যমাণ আদাালত পরিচালনা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে মৎস্য সংরক্ষণ আইনে বামনডাঙ্গা গ্রামের জহির উদ্দিন গাজীর ছেলে আব্দুল গফুর গাজীকে ৫০০০ টাকা, মৃত হাজু লাল এর ছেলে রনজিতকে ৫০০০ টাকা, রবীন্দ্রনাথ সোনার ছেলে ঋদ্ধিরঞ্জন সানাকে ৫০০০ টাকা এবং সরকারি নির্দেশ অমান্য ও মুখে মাস্ক পরিধান না করায় গোয়ালডাঙ্গা গ্রামের ওয়াজেদ সরদারের ছেলে রবিউল সরদারকে ১ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নাজমুল হুসেইন খাঁন বলেন, এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার সৈকত মল্লিক, সহকারী মৎস্য অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান, পিআইও মোঃ সোহাগ খান, আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মাদ গোলাম কবিরের নেতৃত্বে এসআই মামুন ও অফিস সহকারি উপস্থিত ছিলেন।

  • ভয়ংকর প্রতারক বাদশা মিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে জানাতে পুলিশ সুপারের আহবান

    ভয়ংকর প্রতারক বাদশা মিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে জানাতে পুলিশ সুপারের আহবান

    • জহুরুল কবীর:

    ভয়ংকর প্রতারক বাদশা মিয়া ওরফে ডাঃ এস এম বাদশা মিয়া পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার প্রসংঙ্গে। ইং-০১/০৫/২০২১ তারিখ সাতক্ষীরা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পিপিএম (বার) মহোদয়ের দিক নির্দেশনায় সাতক্ষীরা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) জনাব মোঃ সজীব খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) জনাব মোঃ শামসুল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) জনাব মোঃ ইকবাল হোসেন, মহোদয় নেতৃত্বে জেলা গোয়েন্দা শাখা এবং সাতক্ষীরা থানার অফিসার ও ফোর্সেদের সমন্বয়ে একটি চৌকস টিম সাতক্ষীরা থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেন।

    অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার সুপার প্রতারক বাদশা মিঞা

    সাতক্ষীরা থানাধীন কামালনগর বাইপাসের জনৈক শফির মুদি দোকানের সামনে থেকে অদ্য ০১/০৫/২০২১খ্রিঃ তারিখ ভোর ০৫.৩০ ঘটিকায় ভয়ংকর প্রতারক বাদশা মিয়া@ ডাঃ এস এম বাদশা মিয়াকে একটি পিস্তল সদৃশ ওয়ান শুটার গান, ২ রাউন্ড তাজা গুলি সহ গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারকৃত আসামীর দেওয়া তথ্য মতে তারদ তথ্য মতে

    ১। তিনটি সিল যথাক্রমে (ক) শেখ ফজলুর করিম সেলিম( এমপি), ২১৬, গোপালগঞ্জ-২ সভাপতি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সিল (খ) ডাঃ এস এম বাদশা মিয়া প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগার কেন্দ্রীয় কমিটি এর সিল। (গ) ডাঃ মোস্তফা জামান সাধারন সম্পাদক বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগার কেন্দ্রীয় কমিটি এর সিল,

    আটক বাদশার কোমরে শাটানে শুটার গান

    ২। শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল সংসদ সদস্য-১০০ খুলনা-২, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ এর অফিসিয়ার প্যাডে পুলিশ প্রধানকে (আইজিপি) লেখা ডিও লেটার-১ টি,

    ৩। প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব লেখা অফিসিয়াল নোট প্যাড-১টি,

    প্রতারক বাদশার নিকট হতে উদ্ধারকৃত অস্ত্র, মোবাইল, নগদ টাকাসহ বিভিন্ন সামগ্রী

    ৪। মানবাধিকার পত্রিকার স্ট্রিকার-১ টি, ৫। ভুয়া ওয়ারেন্ট-২৫ টি,

    জাল পরোয়ানা ফর্ম

    ৬। মসজিদের চাঁদা আদায়ের রশিদ বই-২০টি (প্রতিটি ১০০ পাতা),

    উদ্ধাকৃত দুই রাউন্ড গুলিসহ শুটারগান

    ৭। আদায়কৃত চাঁদার টাকা নগদ ৬৮,০০০/- টাকা সহ , অন্যান্য আলামত উদ্ধার করেন।

    উদ্ধাকৃত দুই রাউন্ড মোবাইল

    উক্ত ঘটনায় গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা সহ একাধিক নিয়মিত মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামীর নাম ঠিকানাঃবাদশা মিয়া@ ডাঃ এস এম বাদশা মিয়া (৩৭), পিতা- ডাঃ নুর ইসলাম, গ্রাম-পলাশপোল (মধুমোল্লার ডাঙ্গী), থানা- সাতক্ষীরা সদর, জেলা- সাতক্ষীরা।

    উক্ত ভয়ংকর প্রতারক আসামীর গ্রেফতার সম্পর্কে অদ্য ০১ মে বিকাল ৩ ঘটিাকায় ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ও সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে প্রেস ব্রিফিং করেন সাতক্ষীরা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পিপিএম(বার) মহোদয়।

    সাতক্ষীরা জেলা বা জেলার বাহিরের যে সকল ব্যক্তিগণ প্রতারক বাদশা মিয়া কর্তৃক প্রতারিত/ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের নিকট হতে অভিযোগ/ সুনির্দিষ্ট তথ্য উপাত্ত আহব্বান করা হচ্ছে। সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সে সকল তথ্য উপাত্ত যাচাই-বাছাই করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

  • অস্ত্রসহ শীর্ষ প্রতারক বাদশা মিয়াকে আটক করেছে পুলিশ

    অস্ত্রসহ শীর্ষ প্রতারক বাদশা মিয়াকে আটক করেছে পুলিশ

    নিজস্ব প্রতিনিধি: অস্ত্রসহ শীর্ষ প্রতারক এস এম বাদশা মিয়াকে আটক করেছে পুলিশ-সাতক্ষীরায় প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিবের নকল নোট প্যাড, সীল, সংসদ সদস্যের ডিও লেটার ও বিভিন্ন প্রকার নিয়োগ পত্র এবং জমাজমি সংক্রান্ত কাগজ-পত্র জালিয়াতির অভিযোগে অস্ত্রসহ এসএম বাদশা মিয়া নামে এক শীর্ষ প্রতারককে আটক করেছে সাতক্ষীরা পুলিশ।শনিবার (১ মে) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে সাতক্ষীরা শহরের বাইপাস সড়ক এলাকার জৈনক শফিকুল ইসলামের মুদি দোকানের পাশ থেকে তাকে আটক করা হয়। এসময় তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে দোকানের ভিতর থেকে একটি অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। আটক বাদশা মিয়া সাতক্ষীরা পলাশপোল এলাকার হাতুড়ে পাইলস ডাক্তার নূর ইসলামের ছেলে।

    সে নিজেকে কখনও ডাক্তার কখনও প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের ডিরেক্টর পরিচয় দিতেন।

    তাছাড়া ক্ষমতাসীন দলের বিভিন্ন অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান কখনও বা কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসাবে নিজেকে পরিচয় দিতেন তিনি। এছাড়াও বিভিন্ন মানুষকে টাকার বিনিময়ে চাকরিতে পদন্নতি, চাকুরী পাইয়ে দেওয়া এমন কি যে কোন মামলার সুরাহা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়াসহ বিভিন্ন প্রতারনার অভিযোগ রয়েছে তার নামে। সাতক্ষীরা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক ওসি ইয়াছিন আলম চৌধুরী জানান, প্রতারক বাদশার মিয়াকে শহরের বাইপাস সড়ক এলাকা থেকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে। এসময় তার উক্তিতে স্বীকারোক্তিতে একটি অস্ত্র উদ্ধার করে হয়। বিস্তারিত প্রেসব্রিফিং এর মাধ্যমে জানানো হবে।