Category: রাজনৈতিক দল

  • জাসদের সুবর্ণজয়ন্তীতে সাতক্ষীরায় মশাল মিছিল

    জাসদের সুবর্ণজয়ন্তীতে সাতক্ষীরায় মশাল মিছিল


    নিজস্ব প্রতিনিধি: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ প্রতিষ্ঠার ৫০বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় বর্ণাঢ্য মশাল মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (০১ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সাতক্ষীরা জেলা জাসদের আয়োজনে এসব কর্মসূচি পালন করা হয়।

    সাতক্ষীরার কেন্দ্রীয় পোস্ট অফিস মোড় থেকে মশাল মিছিলটি বের হয়ে সাতক্ষীরা শহরের নিউমার্কেট সংলগ্ন স.ম আলাউদ্দিন চত্ত্বর প্রদিক্ষণ করে সঙ্গীতা সিনেমা হল মোড় হয়ে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে দিয়ে আবার পোস্ট অফিস মোড়ে এসে মশাল মিছিলটি শেষ হয়।

    সাতক্ষীরা জেলা জসদের সভাপতি শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলুর সভাপতিত্বে মশাল মিছিলের উদ্বোধন ঘোষণা করেন জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মন্ডলীর অন্যতম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজ।

    বর্ণাঢ্য এ মশাল মিছিলে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাকির হোসেন লস্কর শেলী, কেন্দ্রীয় কৃষক জোটের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, সাংগঠনিক সম্পাদক আমির হোসেন খান চৌধুরী, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শেখ জাকির হোসেন, তালা উপজেলা জাসদের সভাপতি বিশ^াস আবুল কাশেম, আশাশুনি উপজেলা জাসদের আহবায়ক মোঃ সুরাত জামান, তালা উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক মোল্ল্যা আবদুর রাজ্জাক, কলারোয়া উপজেলা সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক, আশাশুনি উপজেলার সদস্য সচিব সাইদুল ইসলাম রুবেল, জেলা শ্রমিক জোটের সদস্য সচিব সুকুমার পালিত, সদর উপজেলা যুবজোটের আহবায়ক আমিরুল ইসলাম সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস.এম আবদুল আলীম, আশাশুনি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মফিজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক স্বপন শীল প্রমুখ।

    মশাল মিছিলের আগে সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় পোস্ট অফিস মোড়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তারা বলেন, বিএনপি-জামায়াত তালেবানী শক্তির পুনরুত্থান ঘটিয়ে ক্ষমতা দখলের জন্য যে হুমকি ধামকি দিচ্ছে তা প্রতিরোধে আওয়ামী লীগকে একলা চলো নীতি ছেড়ে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের উপর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার পথে আসতে হবে। রাষ্ট্রীয় সম্পদ আত্মসাৎকারী, জনগণের প্রাপ্য ও হক চুরি করে খেয়ে ফেলা দুর্নীতিবাজ লুটেরা, চাটার দল, চোরের দল; জনগণের পকেটকাটা বাজার সিন্ডিকেট, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট এবং রাষ্ট্রের মৌলিক অস্তিত্ব অস্বীকারকারী ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী রাজনৈতিক শক্তি ও তাদের রাজনৈতিক সঙ্গীদের দমন করতে হবে।

  • আগামীকাল জাসদের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করবে সাতক্ষীরা জেলা জাসদ

    আগামীকাল জাসদের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করবে সাতক্ষীরা জেলা জাসদ


    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও সংগ্রামের ৫০বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় সমাবেশ ও বর্ণাঢ্য মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সারাদেশের সাথে একযোগে আগামী পহেলা অক্টোবর এ কর্মসূচি পালন করা হবে।

    সাতক্ষীরা জেলা জাসদের সহ সভাপতি অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহী জানিয়েছেন, দলের গৌরব উজ্জ্বল ইতিহাসের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আগামী পহেলা অক্টোবর বিকালে সাতক্ষীরা নিউ মার্কেট মোড়স্থ স.ম আলাউদ্দিন চত্ত্বরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন সাতক্ষীরা জেলা জাসদের সভাপতি শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলু। পরে সন্ধ্যায় শুরু হবে বর্ণাঢ্য মশাল মিছিল।

    দলের সুবর্ণজয়ন্তীর কর্মসূচিতে সাতক্ষীরা জেলা জাসদের সকল নেতাকর্মীদের যথাসময়ে অংশগ্রহণের আহবান জানিয়েছেন জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাকির হোসেন লস্কর শেলী।

  • মুন্সিগঞ্জে বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষ, সংবাদকর্মীসহ বেশ কয়েকজন আহত

    মুন্সিগঞ্জে বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষ, সংবাদকর্মীসহ বেশ কয়েকজন আহত

    ন্যাশনাল ডেস্ক: মুন্সিগঞ্জে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। বুধবার বিকেলে মুক্তারপুরের পুরোনো ফেরিঘাট এলাকায় ওই সংঘর্ষে দুই সংবাদকর্মীসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবার বিকেল ৩টার পর এই সংঘর্ষ শুরু হয়। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অনেকেই আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
    পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিকেলে মুক্তারপুরের পুরোনো ফেরিঘাট এলাকায় বিএনপির পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। কর্মসূচি থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে এগোতে চাইলে পুলিশ বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাধা দেয়। এ সময় তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়া শুরু করে। পুলিশও রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ছে।

    সংঘর্ষে দুজন সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।

  • রাজপথ দখলে নিতে নেতাকর্মীদের নির্দেশ কাদেরের

    রাজপথ দখলে নিতে নেতাকর্মীদের নির্দেশ কাদেরের

    ন্যাশনাল ডেস্ক: রাজপথ দখলে নিতে দলীয় নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপির নেতারা বলছে, রাজপথ দখলে নেবে। রাজপথ বিএনপির বাপ-দাদার সম্পত্তি নয়। রাজপথ জনগণের। রাজপথ এই নগরীর। রাজপথ ঢাকাবাসীর।’

    মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে আওয়ামী লীগের রাজধানীর লালবাগ থানা ও চারটি ওয়ার্ড শাখার সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
    ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রাজপথে আন্দোলনে করুন শান্তিপূর্ণভাবে। আসুন, খেলা হবে। আমরা মাঠ ছাড়ব না। রাজপথ দখল নিতে হবে। সতর্ক অবস্থায় থাকতে হবে। আপনারা ফাঁকা মাঠে তাফালিং করবেন, আর আওয়ামী লীগ আঙ্গুল চুষবে, এটা মনে করবেন না।’
    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘২২ দলীয় জোট গতবারও ছিল। সেই ২২ দলের অবস্থা জগাখিচুড়ি, ছত্রভঙ্গ। এবারও পরিণতি হচ্ছে আষাঢ়ের তর্জন-গর্জনই সার। কাজেই লাফালাফি করবেন না, বাড়াবাড়ি করবেন না। আমাদের নেতাদেরও বলব লাফালাফি, বাড়াবাড়ি করবেন না। নির্বাচনের ১৪ মাস বাকি।’

    শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা করলে প্রধানমন্ত্রী ছাড় দেবেন না, জানিয়ে তিনি বলেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলে এসেছি, ক্যাম্পাসে যারা বিশৃঙ্খলা করবে, ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার ক্ষতি করবে, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করবে, শেখ হাসিনা তাদের রেহাই দেবেন না।’

    দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ সব সংকট কেটে দেশ স্বস্তির দিকে যাচ্ছে, দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি জনগণকে বলব, আপনারা কষ্ট করছেন, এ কষ্ট আমাদের সৃষ্টি নয়। আজকে জীবনযাত্রার মান, আজকের টেনশন, জ্বালানির দাম সারা বিশ্বে বেড়ে গেছে। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ এই সংকটকে আরও প্রকট করেছে। শেখ হাসিনা বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছেন। চিন্তা করবেন না, বাংলাদেশে এমন কোনো সংকট হবে না। আগামী দিনগুলো ভালোই যাবে। এখনই স্বস্তির দিকে ফিরে যাচ্ছি। আমি জনগণকে বলব, আপনারা বঙ্গবন্ধুর কন্যার প্রতি বারবার আস্থা রেখেছেন।’

    তিনি বলেন, ‘এ সংকট বেশি দিন থাকবে না। দুর্দিন চলে যাবে। আবার সুদিন আসবে। আমি আপনাদেরকে অপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

  • রওশনকে অপসারণের বিষয়ে এবার পাল্টা চিঠি পাঠাবেন রাঙ্গ


    ন্যাশনাল ডেস্ক: জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেতার পদ থেকে বেগম রওশন এরশাদকে সরাতে জাতীয় পার্টির সংসদীয় দল স্পিকারকে যে চিঠি দিয়েছে তার প্রক্রিয়া সঠিক ছিল না জানিয়ে স্পিকার বরাবর আজ চিঠি দেবেন মশিউর রহমান রাঙ্গা।
    বিষয়টি জানিয়ে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মশিউর রহমান রাঙ্গা জানান, তিনি রওশন এরশাদকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত ছিলেন না। এ কারণে রাঙ্গাকে দলের পদ থেকে অব্যাহতি দেয় জাতীয় পার্টি।
    জাতীয় পার্টির সংসদীয় দলের বৈঠকের দিন তাকে এজেন্ডা জানানো হয়নি বলেও জানান রাঙ্গা।
    রাঙ্গা বলেন, ‘আমি স্পিকারকে জানিয়েছি, যে এটা নিয়ম মতো হয়নি। সব কিছুর তো একটা নিয়ম আছে। নিয়ম বহির্ভূতভাবে করলে তো হবে না।’
    তিনি বলেন, আমি স্পিকারকে জানাবো আমার এ ব্যাপারে আপত্তি আছে। বিষয়টি সঠিক প্রক্রিয়ায় হয়নি।
    সাধারণত দলের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য কোনো সিদ্ধান্ত নিলে স্পিকার সেটি অনুমোদন করেন। সে ক্ষেত্রে জাতীয় পার্টির সংসদীয় দলের সিদ্ধান্ত জানিয়ে যে চিঠি দেওয়া হয়েছে, তা এখন স্পিকারের হাতে।

  • তালা উপজেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    তালা উপজেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত


    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে তালা উপজেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনে নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে সাংবাদিক এসএম নজরুল ইসলামকে সভাপতি ও এসএম আলাউদ্দীন কে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষনা করা হয়।

    মঙ্গলবার(২০ শে সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টায় তাল উপজেলা জাতীয় পার্টির আয়োজনে সাংবাদিক এসএম নজরুল ইসলামের শিবপুরস্থ বাস ভবন চত্বরে দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে জেলা জাতীয় পার্টির সহ-সভাপতি ও তালা উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি সাংবাদিক এসএম নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন,সাতক্ষীরা জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো: আনোয়ার জাহিদ তপন।

    তালা উপজেলা উপজেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক এসএম জাহাঙ্গীর হাসানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা জেলা জাতীয় পার্টির যুব বিষয়ক সম্পাদক শেখ শাখায়াতুল করিম পিটুল,কলারোয়া উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি মো: মশিউর রহমান,তালা উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারন সম্পাদক এসএম আলাউদ্দীন, কলারোয়া উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক শিক্ষক আব্দুল্লাহ হেল বাবু,তালা উপজেলা জাতীয় পার্টির সি.যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শেখ সিরাজুল ইসলাম,জাতীয় যুব সংহতি সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি মো: আশিকুর রহমান,সাধারণ সম্পাদক মো: আবু তাহের, জাতীয় সেচ্ছাসেবক পার্টি সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহবায়ক শেখ আমিনুর রহমান ফিরোজ,জাতীয় ছাত্র সমাজ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি ও কাউন্সিলার মো: কায়ছারুজ্জামান হিমেল, কলারোয়া উপজেলার চন্দনপুর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি মো: আমিনুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মো: সাহদুল্লাহ, কপিলমুনি ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি সরদার ফরিদ আহমেদ

    এসময় দলীয় ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • সাংবাদিক সুভাষ চৌধুরীর মৃত্যুতে সাতক্ষীরা জেলা জাসদের শোক

    সাংবাদিক সুভাষ চৌধুরীর মৃত্যুতে সাতক্ষীরা জেলা জাসদের শোক

    মশাল ডেস্ক: সাতক্ষীরার সাংবাদিকতার নক্ষত্র, চলমান ডিকশনারী খ্যাত প্রতিথযশা প্রবীণ সাংবাদিক সুভাষ চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করে বিবৃতি দিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা জাসদ।বিবৃতিতে জেলা জাসদের নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, সাংবাদিক সুভাষ চৌধুরী ছিলেন সাতক্ষীরার সাংবাদিকতা জগতের প্রথিকৃৎ। তার মৃত্যুতে সাংবাদিকতা জগতের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে যা কখনো পূরণ হওয়ার নয়। সাতক্ষীরা জেলা জাসদের নেতাকর্মীরা তাকে চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।

    বিবৃতি দাতারা হলেন সাতক্ষীরা জেলা জাসদের সভাপতি শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলু, কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজ, কৃষক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, সাতক্ষীরা জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন লস্কর শেলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আমির হোসেন খান চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক তৌহিদুর রহমান লস্কর, তালা উপজেলা জাসদের সভাপতি বিশ্বাস আবুল কাশেম, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোল্ল্যা আবদুর রাজ্জাক, কলারোয়া উপজেলার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক, দেবহাটা উপজেলার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওহাব, আশাশুনি উপজেলার আহবায়ক মো. সুরাত উজ্জামান, সদস্য সচিব কবি রুবেল, কালিগঞ্জ উপজেলা জাসদের সভাপতি শেখ মোদাচ্ছের হোসেন জান্টু, সাধারণ সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক, শ্যামনগর উপজেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন-অর-রশীদ, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসেন মোঘল, নারী জোট জেলা শাখার সভাপিতি পাপিয়া আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস বীনা, শ্রমিক জোটের আহবায়ক মোঃ বেলায়েত হোসেন, সদস্য সচিব সুকুমার পালিত, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (জাসদ) সভাপতি এসএম আবদুল আলীম, সাধারণ সম্পাদক তারিকুজ্জামান তারিক প্রমুখ।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি বার্ধক্যজনিত নানাবিধ শারিরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ‍দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তান রেখে গেছেন।

  • খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি পেছালো

    ন্যাশনাল ডেস্ক: বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা হত্যা ও রাষ্ট্রদ্রোসহ ১১ মামলার শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৩ জানুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।

    মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের ২ নম্বর ভবনে স্থাপিত অস্থায়ী ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামানের আদালতে মামলাগুলো শুনানির জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু খালেদা জিয়ার পক্ষে অধিকাংশ মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এজন্য খালেদা জিয়ার আইনজীবী শুনানি পেছানোর জন্য সময় আবেদন করেন। আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করে নতুন এ তারিখ ধার্য করেন বলে জানান সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল।

    মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে রাজধানীর দারুস সালাম থানায় করা নাশকতার আটটি, যাত্রাবাড়ী থানার দুটি ও রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা।

    ১১ মামলার মধ্যে যাত্রাবাড়ী থানার একটি হত্যা মামলায় চার্জশিট গ্রহণের বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। অপর ১০ মামলা ছিল চার্জ শুনানির জন্য।

    মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যে করার অভিযোগে ২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারি আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলাটি দায়ের করা হয়।

    এদিকে, যাত্রাবাড়ী থানার মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৩ জানুয়ারি রাতে যাত্রাবাড়ীর কাঠেরপুল এলাকায় গ্লোরি পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাসে পেট্রল বোমা হামলা হয়। এতে বাসের ২৯ যাত্রী দগ্ধ হন। পরে তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ১ ফেব্রুয়ারি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান নূর আলম (৬০) নামের এক যাত্রী।

    ওই ঘটনায় ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা করেন থানার উপ-পরিদর্শক এসআই কে এম নুরুজ্জামান। ওই বছরের ৬ মে খালেদা জিয়াসহ ৩৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক বশির আহমেদ।

    অন্যদিকে, ২০১৫ সালে দারুস সালাম থানা এলাকায় নাশকতার অভিযোগে আটটি মামলা দায়ের করা হয়। এই আট মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আসামি করা হয়।

    ২০১৭ সালের বিভিন্ন সময়ে মামলাগুলোয় চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। সবগুলো মামলায় খালেদা জিয়াকে পলাতক দেখিয়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়। পরে খালেদা জিয়া মামলাগুলোয় আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন।

  • রাজপথ বিএনপির বাপ-দাদার সম্পত্তি নয়, জনগণের: ওবায়দুল কাদের

    রাজপথ বিএনপির বাপ-দাদার সম্পত্তি নয়, জনগণের: ওবায়দুল কাদের

    ন্যাশনাল ডেস্ক: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আপনারা ফাঁকা মাঠে তাফালিং করবেন, আর আওয়ামী লীগ আঙ্গুল চুষবে, এটা মনে করবেন না। তিনি বলেন, ‘রাজপথ বিএনপির বাপ-দাদার সম্পত্তি নয়। রাজপথ জনগণের।’

    মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর লালবাগে থানা ও ৪টি ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

    ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির নেতারা বলেছেন— তারা এখন থেকে রাজপথ দখল করবেন। রাজপথ বিএনপির বাপ-দাদার সম্পত্তি নয়। রাজপথ জনগণের। রাজপথ এই নগরীর। রাজপথ ঢাকাবাসীর। এটা বিএনপির পৈত্রিক সম্পত্তি নয়।’

    আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ আন্দোলন হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগের কর্মীরা সংযমী হয়ে, সতর্ক অবস্থানে মাঠে অবস্থান নেবেন। মাঠ ছাড়বো না, অবস্থান নিতে হবে।’

    বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রাজপথে আন্দোলন করুন, শান্তিপূর্ণভাবে আসুন। মোকাবিলা হবে রাজপথে। রাজপথে খেলা হবে। লাফালাফি করবেন না, বাড়াবাড়ি করবেন না। ২২ দলীয় জোট গতবারও ছিল। সেই ২২ দলের অবস্থা জগা-খিচুড়ি, ছত্রভঙ্গ অবস্থা। এবারও ২২ দলীয় জোটের অবস্থান আষাঢ়ের তর্জন-গর্জন।’

    দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘শৃঙ্খলা ভঙ্গ যেই করবে বলে দিয়েছি, আজকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে, ক্যাম্পাসে যারা বিশৃঙ্খলা করবে, ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনায় ক্ষতি করবে, যারা কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করবে— শেখ হাসিনা তাদের রেহাই দেবেন না।’

    দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারাও বাড়াবাড়ি করবেন না। নির্বাচনের ১৪ মাস বাকি। আপনারা এখন স্লোগান, পাল্টা স্লোগান শুরু করেছেন। শোডাউন দিয়ে কেউ এমপি হতে পারবেন না। কেউ নেতা হতে পারবেন না। শেখ হাসিনার কাছে সবার হিসাব-নিকাশ জমা আছে। ওই এলাকার জনগণের কাছে যে জনপ্রিয়, সেই হবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। পাল্টাপাল্টি করে কেউ কাউকে ঠেকাবেন, এটা হবে না।’

    দেশবাসীর উদ্দেশে করে কাদের বলেন, ‘আপনাদের কষ্ট আমাদের সৃষ্টি নয়। আজকে জীবনযাত্রার মান সারা বিশ্বে বেড়ে গেছে। ইউক্রেন যুদ্ধ এই সংকটকে আরও প্রকট করেছে। শেখ হাসিনা বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছেন। চিন্তা করবেন না— বাংলাদেশে এমন কোনও সংকট হবে না। আগামী দিনগুলো ভালোই যাবে। এখনই আস্তে আস্তে স্বস্তিতে ফিরে যাচ্ছি। আপনারা বঙ্গবন্ধুর কন্যার প্রতি বার বার আস্থা রেখেছেন। আপনারা শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখুন। এই সংকট বেশি দিন থাকবে না। এই দুর্দিন চলে যাবে। আবার সুদিন আসবে। অপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’

    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দলীয় নেতাকর্মীদের বলেন, ‘নৌকার স্লোগান দেওয়ার সময় আসবে। তখন আমি নিজেই বের হবো এ স্লোগান নিয়ে। গতবারও (স্লোগান) দিয়েছিলাম, এবারও বের হবো। আগাম কিছু বলবেন না।’

  • গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনকে অব্যাহতি দিল বিরোধীরা

    ন্যাশনাল ডেস্ক্: গণফোরামের নতুন কমিটি প্রত্যাখ্যান করে ড. কামাল হোসেনকে দলের প্রধান উপদেষ্টা ও ডা. মো. মিজানুর রহমানকে সভাপতি পরিষদের সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছে মোস্তফা মহসিন মন্টু গ্রুপ।

    মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে গণফোরামের বিক্ষুব্ধ অংশের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন।
    সংবাদ সম্মেলনে মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, গণফোরামের সঙ্গে দীর্ঘদিন সম্পর্কহীন, দল থেকে পদত্যাগকারী নিষ্ক্রিয় কিছু ব্যক্তি নিয়ে গণফোরাম নাম দিয়ে ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি এবং ডা. মো. মিজানুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১০১ সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। ড. কামাল হোসেনকে ২০২১ সালের ৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে প্রধান উপদেষ্টা ও মিজানুর রহমানকে সভাপতি পরিষদের সদস্য নির্বাচিত করা হয়েছিল। কিন্তু তারা কেউ গণফোরামের নির্বাচিত কমিটি থেকে পদত্যাগ না করে গঠনতন্ত্র পরিপন্থীভাবে এ কমিটি ঘোষণা করেছেন। এমতাবস্থায় ড. কামাল হোসেনকে দলের প্রধান উপদেষ্টা ও ডা. মো. মিজানুর রহমানকে সভাপতি পরিষদের সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।

    এর আগে গত শনিবার ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি এবং ডা. মো. মিজানুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করে দলটির ১০১ সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়।

  • বর্তমানে চারটা বিপদের মুখে রয়েছে বাংলাদেশ : ইনু

    বর্তমানে চারটা বিপদের মুখে রয়েছে বাংলাদেশ : ইনু

    মশাল ডেস্ক: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বর্তমানে চারটা বিপদের মুখে রয়েছে বাংলাদেশ। সুতরাং বাংলাদেশকে যদি সামনের দিকে এগুতে হয়, তাহলে একদিকে অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠায় বিএনপি-জামায়াতের চক্রান্ত, তালবানি সরকার প্রতিষ্ঠায় বিএনপি-জামায়াতের চক্রান্ত বানচাল করে দিতে হবে। অপরদিকে বাজার সিন্ডিকেটের কারসাজি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করতে হবে।
    সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কুষ্টিয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে জাসদের খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    হাসানুল হক ইনু আরও বলেন, বৈশ্বিক সংকট আছে, কিন্তু বাজার সিন্ডিকেটের কারসাজির জন্য নিত্যপণ্যের অত্যাধিক মূল্য বৃদ্ধি হয়েছে। সুতরাং দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে বিদেশের ওপর দায় চাপিয়ে পার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের বাজার সিন্ডিকেটকে যদি ধ্বংস করতে পারি, তাহলে অবশ্যই দ্রব্যমূল্য নাগালের ভেতর আনা সম্ভব হবে। নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখার জন্য সরকারি পদক্ষেপের পাশাপাশি শ্রমিক, গরিব ও মেহনতি মানুষের জন্য রেশনিং পদ্ধতি চালু করা আহ্বান জানান তিনি।
    ১৪ দলীয় জোট প্রসঙ্গে হাসানুল হক ইনু বলেন, একলা চলা নীতিতে চলা আওয়ামী লীগর জন্য হবে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। জাসদ চায় স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তিগুলো ঐক্যবদ্ধ থাক এবং ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।

    মিয়ানমার ইস্যু নিয়ে তিনি বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ উত্তাপ আমাদের সীমান্তে এসে পৌঁছেছে। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আলোচনা সাপেক্ষে বিষয়টি সমাধান হতে পারে।
    জাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কুষ্টিয়া জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম স্বপনের সঞ্চালনায় বিভাগীয় প্রতিনিধি সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য শিরীন আখতার।


    প্রতিনিধি সভায় আরো বক্তব্য রাখেন,জোসদ কেন্দ্রিয় কমিটির উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজি রিয়াজ, জাসদের সহ সভাপতি আফরোজা হক রীনা, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দীন মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমান চুন্নু, জাতীয় কৃষক জোটের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, জাসদের স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক ও সাতক্ষীরা জেলা জাসদের সভাপতি শেখ ওবায়দুস সুলতান বাবলু, কুষ্টিয়া জেলা জাসদ সভাপতি গোলাম মহসিন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
    এ সময় কেন্দ্রীয় ও খুলনা বিভাগের ১০ জেলার নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও বিভাগের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা ও পৌর শাখার নেতারা প্রতিনিধি সভায় অংশ নেন।

  • বিএনপির কর্মসূচিতে হামলা করবেন না: মির্জা ফখরুল

    বিএনপির কর্মসূচিতে হামলা করবেন না: মির্জা ফখরুল

    ন্যাশনাল ডেস্ক: বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আপনাদেরকে (সরকার) সতর্ক করে দিয়ে বলতে চাই, এখনও সময় আছে পদত্যাগ করুন। সংসদ বিলুপ্ত করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা দিন। সেই তত্ত্বাবধায়কের অধীনে একটি স্বাধীন নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করে নিরপেক্ষ ভোটের মাধ্যমে জনগণ তাদের নতুন সরকার নির্বাচিত করবে। তিনি বলেন, ‘আজকে বিভিন্ন জায়গায় বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছেন, হামলা করছেন। এগুলো করবেন না। এগুলো করে বাংলাদেশের মানুষকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। দুর্বার গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে আপনাদেরকে পদত্যাগ করানো হবে।’
    রবিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপি আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপির মহাসচিব এসব কথা বলেন। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
    ফখরুল বলেন, ‘মিয়ানমার সীমান্তে বোমা মারছে। সরকার নীরব। তারা রাষ্ট্রদূতকে ডেকে প্রতিবাদ জানাচ্ছে। আসলে সরকারের কোমর সোজা নাই। তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত না, সেজন্য আজ বুক ফুলিয়ে মিয়ানমারের বোমাবর্ষণের প্রতিবাদ করতে পারছে না।’
    তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের (বিএনপির) কাজ হচ্ছে— জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ভয়াবহ দানবীয় শক্তি যারা জোর করে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে, তাদেরকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা।’
    এসময় সব রাজনৈতিক দল ও গণতন্ত্রকামী মানুষকে আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আসুন, আমরা একসঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যারা আমাদের সব অর্জনকে ধ্বংস করেছে, বাংলাদেশ আত্মাকে বিসর্জন দিয়েছে, তাদেরকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করি।’
    ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি’র আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে এবং উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব যথাক্রমে রফিকুল ইসলাম মজনু এবং আমিনুল হকের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, আবুল খায়ের ভূইয়া, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দীন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী প্রমুখ বক্তব্য দেন।

  • সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তালায় জাতীয় পার্টির পালে হাওয়া : চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

    সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তালায় জাতীয় পার্টির পালে হাওয়া : চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: প্রয়াত রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রাণের সংগঠন জাতীয় পার্টি দেশব্যাপী সংগঠন গোছানোর উদ্যোগ নিয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতাদের সমন্বয়ে দেশের প্রত্যেকটি বিভাগে সাংগঠনিক কমিটি গঠন করে দিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।

    সাতক্ষীরা জেলার দায়িত্ব পাওয়া সাবেক মন্ত্রী ও প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ দিদার বখত সাতক্ষীরা জেলার প্রত্যেকটি জেলা ও উপজেলায় উপস্থিত থেকে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠনের কাজ এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। এরই অংশ হিসেবে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে তালা উপজেলা জাতীয়পার্টির সম্মেলন। সম্মেলনকে সামনে রেখে প্রত্যেকটি ইউনিয়ন ওয়ার্ড পর্যায়ে সভা সমাবেশ ও গনসংযোগের মাধ্যমে নেতা কর্মীদের উজ্জীবিত করে তোলা হচ্ছে আর এ কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেনসাতক্ষীরা জেলা জাতীয় পার্টির সহ-সভাপতিক, তালা উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাংবাদিক নজরুল ইসলাম। জাতীয় পার্টির সাধারন সম্পাদক হিসেবে সফলভাবে দায়িত্ব পালনের পর বিগত সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন সাংবাদিক এসএম নজরুল ইসলাম। আর সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে কারো কাছ থেকে কোন ধরনের অর্থনৈতিক সাহার্য সহযোগিতা ছাড়াই উপজেলার ১২ টি ইউনিয়নে জাতীয় পার্টিকে একটি শক্তিশালী ভিত্তির উপর দাঁড় করাতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। তার সাংগঠনিক তৎপরতা ও সভা সমাবেশে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি দেখে অনেক প্রশাসনিক কর্মকর্তারা মন্তব্য করে থাকেন এটি কি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রংপুর না-কি সাতক্ষীরার তালা উপজেলা ? দলের মধ্যে এ ধরনের এরশাদ পাগল সত্যিই বিরল। তার বড় পুত্র এসএম কামরুল ইসলাম সাতক্ষীরা জেলা ওলামা পার্টির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে তিনি সরকারী চাকুরীজীবি। ছোট পুত্র এসএম আকরামুল ইসলাম কেন্দ্রীয় ছাত্র সমাজের যুগ্ম-বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা ছাত্র সমাজের সাধারণ সম্পাদক এবং যমুনা টিভির জেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। একমাত্র মেয়ে নিগার সুলতানা রেক্সনা জেলা ছাত্র সমাজের ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদিকা ও পিতার প্রতিষ্ঠিত সেচ্ছাসেবী সংগঠন মানব উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের পরিচালকের দায়িত্বে আছেন। তার স্ত্রী মিসেস তরুনা বেগম মহিলা পার্টির নেত্রী হিসেবে সাংগঠনিক কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন।

    ১২ ইউনিয়নের নেতা-কর্মীদের সাথে আলাপকালে জানাযায়, ২০ তারিখের সম্মেলনেও তারা সাংবাদিক এসএম নজরুল ইসলামকে সভাপতি হিসেবে পেতে চান। কারন নিজের অর্থ সম্পদ অকাতরে বিলিয়ে দিয়ে সংগঠন গড়ে তোলার মতো নেতার আজ বড়ই অভাব। তালা-কলারোয়া আসনের প্রার্থী সৈয়দ দিদার বখতও সৌভাগ্যবান যে সাংবাদিক এসএম নজরুল ইসলামের মতো একজন এরশাদ প্রেমিককে কাছে পেয়েছেন । জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুও তাকে ব্যাক্তিগতভাবে চেনন-জানেন। বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যখন তার বিজয় ছিনতাই করে নেয়া হয় তখন তালা সদর ইউনিয়নবাসির মতো জনাব জিএম কাদের ও মুজিবুল হক চুন্নু সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের সাথে কথা বলে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। যাই হোক সাধারন মানুষ যদি কাউকে মন-প্রাণ দিয়ে ভালোবাসে তার জন্য কোন পদ-পদবীর প্রয়োজন হয়না সাংবাদিক সাংবাদিক নজরুলই তার উৎকৃষ্ট উদাহরন। বিজয় ছিনতাই হওয়ার পরও তিনি জনগনের চেয়ারম্যান হয়ে সাধারন মানুষের আকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে আছেন আর ২০ সেপ্টেম্বর সম্মেলনে সেই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের জন্যই হয়তো নেতা-কর্মীরা অপেক্ষার প্রহর গুনছেন।

  • জেলা পরিষদ নির্বাচন : কলারোয়ার ৫ ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বরদের সাথে নজরুল ইসলামের মতবিনিময়

    জেলা পরিষদ নির্বাচন : কলারোয়ার ৫ ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বরদের সাথে নজরুল ইসলামের মতবিনিময়

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
    আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে দিনভর ছুটে চলেছেন সাতক্ষীরা গণমানুষের নেতা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ মো: নজরুল ইসলাম।
    ১৪ সেপ্টেম্বর বুধবার দিনভর কলারোয়া উপজেলার কয়লা, জালালাবাদ, জয়নগর, যুগিখালী ও দেয়াড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মেম্বরদের সাথে মতবিনিময় করেন।
    মতবিনিময়কালে তিনি বলেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামীলীগের প্রার্থী হিসেবে আমাকে মনোনীত করেছেন। সাতক্ষীরা জেলার উন্নয়নের লক্ষে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীকেই ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
    উল্লেখ: আলহাজ¦ মো: নজরুল ইসলাম ২০০৫ সাল থেকে একাধারে ১৮ বছর সুনামের সাথে সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বিগত ২০১৭ সালে সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। বর্তমানে সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব দায়িত্ব পালন করে আসছেন এই জনপ্রিয় নেতা।

  • জেলার প্রয়াত প্রবীণ নেতাদের কবর জিয়ারত ও শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন সাতক্ষীরা জেলা আ’লীগ

    জেলার প্রয়াত প্রবীণ নেতাদের কবর জিয়ারত ও শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন সাতক্ষীরা জেলা আ’লীগ

    নিজস্ব প্রতিনিধি:

    প্রয়াত প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতাদের কবর জিয়ারত ও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ। শুক্রবার (১৫ জুলাই) সকালে প্রথমে শহরের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন নেতৃবৃন্দ ।

    পরে সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ কামাল বখত ছাকি সাহেব, প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য এড. এ এফ এম এন্তাজ আলী, সাবেক সভাপতি মনসুর আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা স.ম আলাউদ্দীন, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নাসিম ময়না ও সাবেক বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. শেখ সামছুর রহমান এর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন ও কবর জিয়ারত করা হয়।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপকমিটির সদস্য, দৈনিক ভোরের পাতা, দ্য ডেইলি পিপলস্ টাইম এর সম্পাদক ও প্রকাশক এবং এফবিসিসিআই এর পরিচালক ড. কাজী এরতেজা হাসান,সিআইপি, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের প্রশাসক আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম,সহ সভাপতি সাহানা মহিদ বুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্র নেতা কাজী আক্তার হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এড. আজহার হোসেন, ক্রীড়া সম্পাদক শেখ আব্দুল কাদের, সদস্য ও অতি: পিপি এড. সৈয়দ জিয়াউর রহমান বাচ্চু, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, দৈনিক ভোরের পাতা’র প্রধান সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা কাজী হেদায়েত হোসেন (রাজ)।

    এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্র লীগের সভাপতি আশিকুর রহমান, জেলা তাঁতী লীগের সভাপতি কাজী মারুফ, সাধারণ সম্পাদক শেখ আলমগীর হোসেন,শেখ তৌহিদ হাসান, সহ-সভাপতি এম জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহেদী আলী সুজয়, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রিফাত হাসান রাসেল,ছাত্রলীগ নেতা শেখ জুবায়ের আল জামান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

  • সাতক্ষীরা জেলা আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ড. কাজী এরতেজা হাসান

    সাতক্ষীরা জেলা আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ড. কাজী এরতেজা হাসান

     
    নিজস্ব প্রতিনিধি, সাতক্ষীরা :
    সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হয়েছেন ড.কাজী এরতেজা হাসান, সিআইপি। তিনি কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য উপকমিটি সদস্য, দৈনিক ভোরের পাতা,  ডেইলি পিপলস্ টাইম এর সম্পাদক ও প্রকাশক এবং এফবিসিসিআই এর পরিচালক। 
    বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ.কে ফজলুল হক শারীরিক অসুস্থ থাকায় চিকিৎসা নিতে দেশের বাইরে যাওয়ার কারণে জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ড. কাজী এরতেজা হাসান কে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব প্রদান করেন।  
    এদিকে,  দায়িত্ব পেয়ে বিকালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর মাজার জিয়ারত, শ্রদ্ধা নিবেদন, দোয়া মোনাজাত ও মন্তব্যে খাতায় স্বাক্ষর করেছেন ড.কাজী এরতেজা হাসান, সিআইপিসহ নেতৃবৃন্দ

  • স্বপ্নের পদ্মাসেতু উদ্বোধন অংশগ্রহণে বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবির নেতৃত্বে হাজার হাজার নেতা কর্মীর সাতক্ষীরা ত্যাগ

    স্বপ্নের পদ্মাসেতু উদ্বোধন অংশগ্রহণে বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবির নেতৃত্বে হাজার হাজার নেতা কর্মীর সাতক্ষীরা ত্যাগ


    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত দিয়ে স্বপ্নের পদ্মাসেতু উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরাসহ দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার মানুষের ভাগ্যের দূয়ার খুলে যাবে। স্বপ্নের পদ্মাসেতুর উদ্বোধন ২৫ জুন সকাল ১০টায়। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো, বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবির নেতৃত্বে ও সার্বিক ব্যবস্থাপনায় পদ্মাসেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সাতক্ষীরা সদর নির্বাচনী এলাকার হাজার হাজার নেতা-কর্মী নিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে সাতক্ষীরা ত্যাগ করেছেন। শুক্রবার (২৪ জুন) রাতে এমপি রবির পক্ষ থেকে সাতক্ষীরা সদরের ১৪টি ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে ও পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড থেকে নেতা-কর্মীরা পদ্মাসেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। স্বপ্নের পদ্মাসেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবির সার্বিক সহযোগিতায় অংশ নিতে পারায় দলীয় নেতা কর্মীরা সাতক্ষীরার গণমানুষের প্রাণপ্রিয় জনদরদী নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবির প্রতি ধন্যবাদ ও গভীরভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

  • সাতক্ষীরা সেচ্ছাসেবক দল পৌর শাখার ১ নং ওয়ার্ডে তথ্য উপাত্ত সংগ্র ফরম বিতরণ

    সাতক্ষীরা সেচ্ছাসেবক দল পৌর শাখার ১ নং ওয়ার্ডে তথ্য উপাত্ত সংগ্র ফরম বিতরণ


    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দল পৌর শাখার ১ নং ওয়ার্ডে তথ্য উপাত্ত সংগ্র ফরম বিতরণ অনুষ্টান হয়েছে। গত ২৩ মে সোমবার ৬ ঘটিকায় সাতক্ষীরা আমতলা মোড়ে নিরিবিলি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়।
    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দল পৌর শাখার ১ নং ওয়ার্ডে তথ্য উপাত্ত সংগ্র ফরম বিতরণ অনুষ্টানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সাতক্ষীরা জেলা শাখা সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট কামরুজ্জামান ভুট্টো, বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক আনারুল ইসলাম, আরো উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি সোহরাব হোসেন ,লাবসা ইউনিয়েনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব জাকির হোসেন আপীল,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ- যুগ্ন সম্পাদক জিল্লুর রহমান প্রমুখ ,অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন পৌর শাখা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব শেখ আজিজুর রহমান সেলিম , অনুষ্ঠানে ১ নম্বার ওয়ার্ডের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।