Category: রাজনীতি

  • সাতক্ষীরা-৪ আসনে নৌকাকে বিজয়ী করার লক্ষে ছাত্রলীগের প্রচারণা

    সাতক্ষীরা-৪ আসনে নৌকাকে বিজয়ী করার লক্ষে ছাত্রলীগের প্রচারণা


    নিজস্ব প্রতিনিধি : আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা-৪ আসনের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (মহাজোট) মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী এসএম জগলুল হায়দারের পক্ষে সকল ভেদাভেদ ভুলে নৌকা প্রতীকে বিপুল ভোটে জয়ী করার লক্ষে প্রচারণায় নেমেছে ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ।
    সোমবার দিনব্যাপী সাতক্ষীরা-৪ আসন কালিগন্জ (আংশকি) উপজেলার আটটি ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের পক্ষে প্রচারণা চালান। এসময় মুক্তিযুদ্ধরে স্ব-পক্ষের শক্তিকে জয়ী করার লক্ষে সকল কে আবারও নৌকায় ভোট দিয়ে জননেত্রীর হাতকে শক্তিশালি করে চলমান উন্নয়ন র্কাযক্রমকে আরও ত্বরান্বিত করার জন্য আহবান জানান। এসময় প্রচারনায় অংশ নেন সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগরে সভাপতি রেজাউল ইসলাম রেজা, ঢাকা উত্তর মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এসএম রাজন হায়দার, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য জিএম আলামিন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক রকি, শ্যামনগর উপজলো ছাত্রলীগের সভাপতি একরামুল হক লায়েস , সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাকিম সবুজ, ছাত্রলীগ নেতা তরিকুল ইসলাম বাবু, শ্যামনগর সরকারি মহসীন কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজ প্রমুখ। এছাড়াও শ্যামনগর ও কালিগন্জ্ঞ উপজেলা, ইউনিয়ন ও বিভিন্ন কলেজ ছাত্রলীগের নেতাকর্ীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • সাতক্ষীরা ৩ আসনের বিএনপি প্রার্থীর সংবাদ সম্মেলন ঃ নির্বাচনী অফিস ঘেরাও করে বিএনপির ৫০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

    সাতক্ষীরা ৩ আসনের বিএনপি প্রার্থীর সংবাদ সম্মেলন ঃ নির্বাচনী অফিস ঘেরাও করে বিএনপির ৫০ নেতাকর্মী গ্রেফতার


    নিজস্ব প্রতিনিধি : তিন থানার পুলিশ আমার বাড়ি ও নির্বাচনী অফিস ঘেরাও করে প্রায় ৫০ বিএনপি নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছেন সাতক্ষীরা ৩ আসনের বিএনপির প্রার্থী ডা. শহিদুল আলম।
    তিনি বলেন আমি এখন নেতাকর্মী শুন্য হয়ে পড়েছি। আমার অন্য কর্মীরা আতংকিত হয়ে পড়েছেন উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন গায়েবী মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
    বুধবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করেন ডা. শহিদুল আলম। এ সময় তার সাথে ছিলেন গোলাম মোস্তফা, মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ ও আসিফুর রহমান তুহিন নামের তিন কর্মী।
    লিখিত বক্তব্যে তিনি আরও বলেন মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গোয়েন্দা পুলিশ ও তিন থানা কালিগঞ্জ, আশাশুনি এবং দেবহাটার পুলিশ আমার অফিস ও সংলগ্ন বাসা ঘেরাও করে। এ সময় আমি নেতাকর্মীদের নিয়ে এজেন্ট মনোনয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করছিলাম।পুলিশ এক এক করে তাদের আটক করে মাইক্রোবাসে তুলতে থাকে। কারণ জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন ‘মামলা আছে। কোনো রকম বাদ বিচার না করে পুলিশের গাড়িতে উঠাতে থাকায় আতংকিত নেতাকর্মীরা গ্রেফতার এড়াতে উপরতলায় আমার বাসায় ঢুকলে সব কক্ষেই তল্লাশি চালায় পুলিশ। তারা দরজায় লাথি মারে ও ভীতিকর অবস্থার সৃষ্টি করে। এ সময় কাগজপত্রও তছনছ করে তারা। তিনি তাদের মুক্তি দাবি করে বলেন এ ধরনের নিষ্ঠুরভাবে নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
    মনোনয়ন প্রাপ্তির পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় একশ’ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন গত ১৬ ডিসেম্বর আশাশুনিতে বোমাবাজির একটি গায়েবী মামলা করেছে পুলিশ। এই মামলায় তাদের গ্রেফতার করে এখন বলছে তাদের নামে অনেকগুলি করে মামলা রয়েছে। তিনি গ্রেফতারকৃতদের তালিকা তুলে ধরে বলেন তাদের মধ্যে রয়েছেন আশাশুনি উপজেলা বিএনপি সভাপতি ও কুল্লা ইউপি চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম, দেবহাটা বিএনপি সভাপতি সিরোজুল ইসলাম, কালিগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক আবদুল খালেক, জুলফিকার আলি জুলি, আছাফুর রহমান মুকুল, এবাদুল ইসলাম। এমনকি তার বাড়ির বাবুর্চি কবির ও রায়হানকেও গ্রেফতার করা হয়েছে।
    তিনি বলেন এর আগে বিভিন্ন স্থানে তার নেতাকর্মীদের মারধর করা হয়েছে। ধানের শীষের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। এখন মামলার নামে হয়রানি করা হচ্ছে অভিযোগ করে তিনি বলেন কোনো মামলা না থাকা সত্ত্বেও পুলিশ কর্মীদের গ্রেফতার করছে। আওয়ামী লীগ কর্মীরা এলাকায় ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এসব বিষয়ে তিনি সাতক্ষীরার রিটার্নিং অফিসারকে মৌখিক ও লিখিতভাবে অবহিত করেছেন বলে জানান।
    সংবাদ সম্মেলনে ডা. শহিদুল আলম আরও বলেন নির্বাচনে প্রার্থী হয়েই তিনি একই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দেশ বরেন্য চিকিৎসক ডা. আফম রুহুল হকের সাথে সাক্ষাত করেছেন। তারা দুজনেই সৎ প্রতিবেশী উল্লেখ করে তিনি বলেন ‘আমি তাকেও বিষয়টি জানিয়েছি’। নেতাকর্মী শুন্য অবস্থায় কিভাবে নির্বাচন করবো এই প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন আমাদের প্রতিপক্ষ পুলিশ ও প্রশাসনের সহায়তায় কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে।

  • সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট সাতক্ষীরা’র সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

    সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট সাতক্ষীরা’র সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত


    “আমার ভোট আমি দেবো, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে দেবো”। দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে এবং দেশকে ব্যার্থরাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য আগামী ৩০ ডিসেম্বর দেশের প্রত্যেকটি সচেতন মানুষকে নৌকা প্রতিকে ভোট দিতে হবে এবং তার জন্য “সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, সাতক্ষীরা’র সকল সাংস্কৃতিক কর্মীদের মতো সকল সাংস্কৃতিক কর্মিসহ সচেতন নাগরিকদের কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রমে এগিয়ে আসতে হবে।
    মঙ্গলবার শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে “সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, সাতক্ষীরা জেলা শাখা” আয়োজিত “সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান” এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
    অনুষ্ঠানে সংগঠনের সভাপতি আবু আফফান রোজ বাবু এর সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শামীমা পারভীন সঞ্চালনায় মূখ্য বক্তা ও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোশাররফ হোসেন মশু। এছাড়াও সংগঠনের পক্ষে বক্তব্য রাখেন, মোশফিকুর রহমান মিল্টন, সায়েম ফেরদৌস মিতুল, শহীদুর রহমান, মশিউর রহমান পলাশ প্রমুখ।
    অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতি পর্বে আবৃত্তি, সংগীত, নৃত্য পরিবেশন করেন “লিনেট ফাইন আর্টস, বর্ণমালা একাডেমি, জাগ্রত সাতক্ষীরা, অধীতী, সপ্তসুর একাডেমি, নবধারা একাডেমি, শিল্পায়ন একাডেমি, দিপালোক একাডেমি, নজরুল একাডেমি, স্বরলিপি একাডেমি, আরাধনা একাডেমি, সুরতীর্থ একাডেমি পাটকেলঘাটা, সাতক্ষীরার উপভাষা চর্চা পরিষদ, ম্যানগ্রোভ প্রকাশনী, নলকুড়া নাট্যগোষ্ঠী, সুলতানপুর নাট্যগোষ্ঠী, ঈক্ষণ সাংস্কৃতিক সংসদ, সব্যসাচী আবৃত্তি সংসদ, গণশিল্পী সংস্থা সাতক্ষীরা, উদীচী সহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ।

  • এইচ.এম গোলাম রেজার নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন ও গণসংযোগ

    এইচ.এম গোলাম রেজার নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন ও গণসংযোগ


    নিজস্ব প্রতিনিধি : কালিগঞ্জে কৃষ্ণনগর বাজারে মহাজোটের শরীক দল বিকল্পধারা বাংলাদেশ (যুক্তফ্রন্ট) মনোনীত সাতক্ষীরা-৪ আসনের (শ্যামনগর-কালিগঞ্জ আংশিক) প্রার্থী বিকল্পধারার প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য এইচ. এম গোলাম রেজার কুলা প্রতীকের নির্বাচনী অফিস আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্ধোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২ টায় অফিস উদ্বোধন শেষে বাজারের অলিতে গলিতে বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও পেশাজীবীদের সাথে গণসংযোগ করেন। গণসংযোগ শেষে কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদ চত্ত্বরে অনুষ্ঠিত পথসভায় তিনি বলেন, আপনাদের সমার্থনে যদি নির্বাচিত হতে পারি তাহলে মিথ্যা মামলা হামলা থেকে রেহাইসহ নির্বাচনী এলাকাকে মাদক, সন্ত্রাস মুক্ত এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো। উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে সর্বদা সচেষ্ট থাকবো। এসময় তার সফরসঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিকল্পধারা বাংলাদেশ কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান খান লতিফুর রহমান বাবলু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের, যুগ্ম আহবায়ক মোছাঃ সাফিয়া পারভীন, শ্যামনগর উপজেলা বিকল্পধারার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান মিয়া, যুগ্ম আহবায়ক হাফেজ আব্দুর রশিদ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য মাহবুব ই এলাহী, শরিফুল ইসলাম মিঠু, ডাঃ আইয়ুব হোসেন, আমিনুর রহমান কাগুচী প্রমুখ।

  • বৈরি আবহাওয়ার মধ্যেই রুহুল হকের প্রচারণায় জনতার ঢল

    বৈরি আবহাওয়ার মধ্যেই রুহুল হকের প্রচারণায় জনতার ঢল


    নিজস্ব প্রতিনিধি : গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্ট,ি সঙ্গে হমিলে হাওয়া। এই বরৈী আবহাওয়ার মধ্যইে সোমবার নর্বিাচনী প্রচারণা চালয়িছেনে সাতক্ষীরা-৩ আসনে আওয়ামী লীগরে র্প্রাথী অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক। প্রতীক বরাদ্দরে পর থকেে তনিি গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পার করছনে। নৌকা প্রতীককে বজিয় করার লক্ষ্যে শীতরে তীব্রতাকে উপক্ষো করে উৎসুক জনতার ভীড় দখো যায় তাঁর গণসংযোগ।ে র্দূযােগর্পূণ আবহাওয়া নারীদরেও দাবয়িে রাখতে পারি নাই। সবাই ঘর হতে বরে হয়ে আসছে তাদরে প্রিয় মাটি ও মানুষরে নেতা, উন্নয়নরে কান্ডারি ডা. রুহুল হকে শ্রবণমধুর বক্তৃতা শুনতে।
    সোমবার খাজরা ইউনয়িন আওয়ামী লীগরে আয়োজনে ইউনয়িনরে বভিন্নি স্থানে নৌকায় ভোট চয়েে পথসভা অনুষ্ঠতি হয়। এ সময় বভিন্নি অনুষ্ঠানে প্রধান অতথিি হসিবেে উপস্থতি ছলিনে বাংলাদশে আওয়ামী লীগরে উপদষ্টো আওয়ামী লীগের সদস্য, বজ্ঞিান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সর্ম্পকতি সংসদীয় স্থায়ী কমটিরি সভাপত, স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক।
    আশাশুনি উপজলো আওয়ামী লীগরে সাংগঠনকি সম্পাদক ও খাজরা ইউপি চয়োরম্যান শাহনওেয়াজ ডালমিরে সভাপতত্বিে বশিষে অতথিি হসিবেে উপস্থতি ছলিনে, সাধারণ সম্পাদক এড. শহদিুল ইসলাম পিন্টু। দপ্তর সম্পাদক সুনলি কুমার মন্ডলরে উপস্থাপনায় অন্যান্যর মধ্যে উপস্থতি ছলিনে এমপি প্রতনিধিি শম্ভুজতি মন্ডল, ইউপি চয়োরম্যান, ম. মোনায়মে হোসনে, দপিংকর সরকার দীপ, আব্দুল আলমি মোল্যা, বড়দল ইউনয়িন আ’লীগরে সভাপতি সুরঞ্জন ঢালী, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান ফকরি, আব্দুল হান্নান মন্টু সরদার, ফাদার নকিোলাস মন্ডল, মুক্তযিোদ্ধা লয়িাকত আলী, মহলিা আ’লীগরে সভাপতি তহমনিা খাতুন,সহ-সভাপতি মজদিা খাতুন, শ্রমকি লীগ সভাপতি ঢালী সমাছুল আলম, স্বচ্ছোসবেক লীগরে সভাপতি সাহবে আলী, উপজলো যুব মহলিালীগরে সভাপতি সীমা সদ্দিকিসহ আ’লীগ ও বভিন্নি অংঙ্গ সংগঠনরে নতো র্কমীরা উপস্থতি ছলিনে।
    প্রধান অতিথি বলনে, বিগত দশ বছর র্পূবে নর্বিাচনে আপনাদরে যে সকল প্রতশ্রিুতি দয়িছেলিাম শুধু প্রতশ্রিুতি বাস্তবায়ন নয় প্রতশ্রিুতরি বাইরওে অনকে কছিুই দয়িছে। আপনারা আমাকে নর্বিাচতি করে দশেনত্রেী শখে হাসনিার কাছে পাঠয়িে ছলিনে বলইে আমি মন্ত্রীত্ব পেয়ে আপনাদরে জন্য এসব করতে পেরেছি । উন্নয়নরে র্স্বাথে আবারো নৌকায় ভোট দয়িে জননত্রেী শখে হাসনিার হাতকে শক্তশিালী করার আহ্বান জানান তিনি।

  • ধানের শীষ প্রার্থীর নির্বাচনী কার্যালয় থেকে বিএনপির দু’উপজেলা সভাপতিসহ ৪৫ নেতাকর্মী আটক


    নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ সাতক্ষীরা-৩ আসনের (আশাশুনি+ দেবহাট+ কালিগঞ্জের একাংশ) ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষের প্রার্থী বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ডা. শহিদুল আলমের নির্বাচনী কার্যালয় থেকে দেবহাটা উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, আশাশুনি উপজেলা বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক, যুগ্ম-সম্পাদক জুলফিকার আলী জুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক খায়রুল আহছানসহ কমপক্ষে ৪৫ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা চৌমুহনী এলাকায় বিএনপি প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সাথে নির্বাচনী বিষয়ক আলাপ-আলোচনা করার সময় মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে পুলিশ তাদের আটক করে।
    প্রার্থী ডা. শহিদুল আলম জানান, তিনি নির্বাচনের বিভিন্ন স্থানে পোলিং এজেন্ট ঠিক করার জন্য নেতাদের নিয়ে আলোচনা করছিলেন। এসময় কালিগঞ্জ সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার জামিরুল ইসলাম, কালিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ হাসান হাফিজুর রহমান ও দেবহাটা থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ তাদের অফিস ঘিরে ফেলে। এসময় সেখানে উপস্থিত কমপক্ষে ৪৫ জন নেতাকর্মীকে আটক করে নিয়ে যায়। এসময় ডা. শহিদুল আলম তাদের কি কারনে আটক করা হচ্ছে তা জানতে চাইলে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে মামলা আছে বলে জানান।
    কালিগঞ্জ সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার জামিরুল ইসলাম ঘটনা নিশ্চিত করে জানান, সেখান থেকে ৪৫ জনকে আটক করা হয়েছে। কার বিরুদ্ধে কি মামলা আছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

  • শোভনালীতে নৌকায় ভোট চেয়ে যুবমহিলালীগের সমাবেশ

    শোভনালীতে নৌকায় ভোট চেয়ে যুবমহিলালীগের সমাবেশ


    নিজস্ব প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার শোভনালী ইউনিয়নে সাতক্ষীরা-৩ আসনের আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী অধ্যাপক ডা: আ ফ ম রুহুল হক এমপির পক্ষে নৌকায় ভোট চেয়ে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আশাশুনি উপজেলা যুবমহিলালীগের সভাপতি সীমা সিদ্দিকের নেতৃত্বে ও শোভনালী ইউনিয়ন যুবমহিলালীগের আয়োজনে এ নির্বাচনী সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শোভনালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক ম. মোনায়েম হোসেন।
    আশাশুনি উপজেলা যুবমহিলালীগের সভাপতি সীমা সিদ্দিকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শ্রমিক লীগ সভাপতি ঢালী সমাছুল আলম, মহিলা আ’লীগের সভাপতি তহমিনা খাতুন।
    এসময় বক্তারা সরকারের উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড তুলে ধরে উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে সাতক্ষীরা-৩ আসনের আওয়ামীলীগ প্রার্থী আলহাজ্জ ডাঃ আফম রুহুল হক’র নৌকা প্রতিকে ভোট দেওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, বাংলার স্বাধীনতার স্বপক্ষের জনতা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকার বিজয়ের লক্ষ্যে জেগে উঠেছে। কোন অপশক্তি নৌকার বিজয় ঠেকাতে পারবেনা।
    বক্তারা আরও বলেন, সাতক্ষীরার উন্নয়নের একমাত্র কান্ডারি সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা: আ.ফ.ম রুহুল হক। তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আশাশুনি,দেবহাটা কালিগঞ্জের প্রত্যন্ত এলাকা শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে। রাস্তা-ঘাটসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যপক উন্নয়ন হয়েছে। এ অঞ্চলের মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে তার অবদান অন্যবদ্য।
    আগামী নির্বাচনে ডাঃ রুহুল হককে আবারো সাংসদ নির্বাচিত করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে নৌকা প্রতীককে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান বক্তারা।

  • সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সাতক্ষীরা পৌর কৃষকলীগের বর্ধিত সভা বিজয়ের মাসে নৌকা মার্কার বিজয়ে কাজ করুন……….মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি

    সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সাতক্ষীরা পৌর কৃষকলীগের বর্ধিত সভা বিজয়ের মাসে নৌকা মার্কার বিজয়ে কাজ করুন……….মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি


    নিজস্ব প্রতিবেদন : আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা সদর নির্বাচনী এলাকার মহাজোট প্রার্থী, নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামীলীগ নেতা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি (এমপির) বিজয় নিশ্চিত করতে নির্বাচনী কার্যক্রম গতিশীল করতে গত ১৭ ডিসেম্বর২০১৮ সোমবার শহরের মুনজিতপুরস্থ মীর মহলের ৩য় তলায় রাত সাড়ে ৮টায় সাতক্ষীরা পৌর শাখা কৃষকলীগের বিশেষ বর্ধিতসভা পৌর শাখা কৃষকলীগের সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা মো: সামছুুজ্জামান জুয়েলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো: আনারুল ইসলামের সঞ্চালনায় বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে নির্বাচনী দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সদর আসনের মহাজোট মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতিকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন,“নৌকা স্বাধীনতার প্রতীক, নৌকা গণতন্ত্রের প্রতীক, নৌকা উন্নয়ন ও অগ্রগতির প্রতীক তাই দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারা কে অব্যহত রাখতে অতীতের ন্যায় আবারো নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করে আবারো দেশের মানুষের সেবা করার সুযোগ দেওয়ার আহবান জানান। নির্বচন উপলক্ষে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি যাতে করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে তার জন্য কষকলীগের নেতা কর্মীদের সজাগ থাকার আহবান জানান এমপি প্রার্থী মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।পৌর কৃষকলীগের বর্ধিত সভায় প্রধানবক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো: মন্জুর হোসেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার ফিরোজ আহমেদ। দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, অন্যতম সদস্য মোশাররাফ হোসেন (মন্টু)। বক্তব্য রাখেন জেলা কৃষকলীগের যুগ্ম সম্পাদক মো: রেজাউল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শেখ আফজাল হোসেন, পৌর কৃষকলীগের সহ-সভাপতি মাস্টার আব্দুল খালেক, মীর ইকবাল হাসান পলাশ, যুগ্ম সম্পাদক রাহুল ইসলাম লাভলু, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ চন্দ্র বিশ^াস, অর্থ সম্পাদক মওদুদুল ইসলাম খোকন, দপ্তর সম্পাদক শেখ সুমন, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মো. হুমায়ূন কবীর, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মো: বাবলুর রহমান। সভায় পৌর কৃষকলীগের অন্তর্গত ৯ টি ওয়ার্ডের সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংক্রান্ত করণীয় সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রদান করেন।

  • শ্যামনগরের পদ্মপুকুরে আওয়ামীলীগের পথসভা

    শ্যামনগরের পদ্মপুকুরে আওয়ামীলীগের পথসভা


    শ্যামনগর ব্যুরো ঃ আগামী ৩০ শে ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত মহাজোটের প্রার্থী এস, এম জগলুল হায়দার এমপিকে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে জয়ী করার লক্ষ্যে শ্যামনগর উপজেলার পদ্মপুকুর ইউনিয়নের পাখিমারা খেয়াঘাট ও গড়কুমারপুর বাজারে আওয়ামীলীগের পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকাল ৩ টা ও সন্ধা ৭ টায় এ পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত পথসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী এস, এম জগলুল হায়দার এমপি। তিনি তার বক্তব্যে বর্তমান সরকারের সফলতা ও উন্নয়নকে তুলে ধরে উন্নয়নের মার্কা নৌকা প্রতিকে উপস্থিত সকলের নিকট ভোট প্রার্থনা করেন। পদ্মপুকুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান এ্যাডঃ আতাউর ররহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক এ্যাডঃ নূরুল ইসলামের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউল হক দোলন, সহ-সভাপতি গাজী আনিসুজ্জামান আনিস, আওয়ামীলীগ নেতা সুশান্ত বিশ্বাস বাবুলাল, জেলা যুবলীগের সদস্য স ম আব্দুস সাত্তার, আটুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি কামরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সাধুরঞ্জন মণ্ডল, উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, উপজেলা তাঁতীলীগের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাধারন সম্পাদক মেহেদি হাসান মারুফ, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি গাজী একরামুল হক লায়েস, সাধারন সম্পাদক আব্দুল হাকিম সবুজ। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে নৌকা প্রতিকের পথসভায় সকল বক্তা নৌকাকে জয়ী করার লক্ষ্যে সবাইকে নৌকা প্রতিকে ভোট দেওয়ার আহবান জানান।

  • দেবীশহর আওয়ামীলীগের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত

    দেবীশহর আওয়ামীলীগের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত


    দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটার নওয়াপাড়া দেবীশহর ফুটবল মাঠে আওয়ামীলীগের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা-৩ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী অধ্যাপক ডাঃ আ.ফ.ম রুহুল হকের পক্ষে উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার বেলা ১২টায় ইউপি সদস্য আবুল কাশেমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও নওয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ¦ মুজিবর রহমান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সখিপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আব্দুর রব লিটু, ইউপি সদস্য মনিরুজ্জামান মনি, আকবার আলী, সখিপুর ইউপি সদস্য আবুল হোসেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য আবুল খায়ের তারু, আল্পনা অধিকারী, নুরুজ্জামান, যুবলীগ নেতা মোমিনুর রহমান, এসএম নাসির উদ্দীন, মহিদুল ইসলাম। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন নওয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সচিব কামরুজ্জামান।

  • সাতক্ষীরা জেলা ১৪দলের এক জরুরি সভা : মৌলবাদ-সম্প্রদায়িকতা, জঙ্গী, সন্ত্রাসবাদ ও তাদের সহযোগিদের প্রতিরোধ করতে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান

    সাতক্ষীরা জেলা ১৪দলের এক জরুরি সভা : মৌলবাদ-সম্প্রদায়িকতা, জঙ্গী, সন্ত্রাসবাদ ও তাদের সহযোগিদের প্রতিরোধ করতে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান


    প্রেস বিজ্ঞপ্তি : সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় জেলা আওয়ামীলীগের নির্বাচনী পরিচালনা কার্যালয়ে সাতক্ষীরা জেলা ১৪দলের এক জরুরিসভা অনুষ্ঠিত হয়।
    সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সাতক্ষীরা জেলার সভাপতি ও জেলা ১৪দলের আহবায়ক মুনসুর আহমেদ। ১৪ দল সাতক্ষীরা জেলার সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সভাপতি এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপি’র সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সাতক্ষীরা জেলার সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, জাসদ, সাতক্ষীরা জেলার সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজ, জাসদ কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলু, ওয়ার্কার্স পার্টি জেলা কমিটির সদস্য স্বপন কুমার শীল, জাসদ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাকির হোসেন লস্কর শেলী, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা ফিরোজ আহমেদ, মোঃ শহীদুল ইসলাম, মীর মোশাররফ হোসেন মন্টু, জাসদ নেতা আমির হোসেন খান চৌধুরী প্রমুখ।
    সভায় সাতক্ষীরা জেলা ১৪ দলের নির্বাচন পরিচালনার জন্য পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির আহবায়ক মুনসুর আহমেদ, সদস্য সচিব অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, সদস্যবৃন্দ যথাক্রমে আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম, কাজী রিয়াজ, অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, এড. ফাহিমুল হক কিসলু, শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলু, স্বপন কুমার শীল, অধ্যাপক ইদ্রিস আলী, কমরেড তরিকুল ইসলাম।
    সভায় আজ ১৮ ডিসেম্বর দুপুর ১২টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এছাড়া প্রত্যেকটি উপজেলায় ১৪দলের কমিটি ও নির্বাচনী জনসভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
    সভায় মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গীবাদসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থেকে আগামী নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোট প্রদানের মাধ্যমে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার লড়াইয়ে সকলকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।

  • ঝাউডাঙ্গায় নির্বাচনী জনসভায় এমপি রবি

    ঝাউডাঙ্গায় নির্বাচনী জনসভায় এমপি রবি


    নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী সদর আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবির নৌকা প্রতিকের বিশাল নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকালে ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আয়োজনে জগন্নাথ মন্দির প্রাঙ্গণে ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. রমজান আলী বিসশ্বাসের সভাপতিত্বে বিশাল নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি বলেন, ’৭০ সালের মতো দেশে নৌকার গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে মন্তব্য করে জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও সাতক্ষীরা সদর আসনের সংসদ সদস্য উন্নয়নের রুপকার গণমানুষের প্রাণের নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি বলেছেন- দেশে উন্নয়নের যে ধারা শুরু হয়েছে তা অব্যাহত রাখতে নৌকা প্রতীকের কোনো বিকল্প নেই। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই দেশের উন্নয়ন হয়। আপনারা নৌকায় ভোট দিন। আমি আপনাদের উন্নয়ন উপহার দেব। এবারের নির্বাচনে নৌকার বিজয় কেউ ঠেকাতে পারবে না। উন্নয়নের নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বিজয় মানেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বিজয়, জনগণের বিজয়। দেশের মানুষ মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়েছে বলেই নৌকার জোয়ার বইছে।’ সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম।
    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, শেখ সাহিদ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস.এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাজান আলী, জেলা যুবলীগের আহবায়ক মো. আব্দুল মান্নান, এমপি পুত্র মীর তানজীর আহমেদ, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জ্যোৎ¯œা আরা, ঝাউডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজমল হোসেন, ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাধারণ সম্পাদক অমরেন্দ্রনাথ ঘোষ প্রমুখ। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. মিজানুর রহমান, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. রেজাউল ইসলাম রেজা প্রমুখ।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের নির্বাহী সদস্য ডা. মুনছুর আহমেদ, সাংবাদিক ইয়ারব হোসেন, পৌর প্যানেল মেয়র মো. আব্দুস সেলিম, পৌর কাউন্সিলর সৈয়দ মাহমুদ পাপা, কাজী ফিরোজ হাসান, শেখ আব্দুস সেলিম, শেখ শাফিক উদ দৌলা সাগর, শাহিনুর রহমান শাহিন, মহিলা কাউন্সিলর ফারহা দীবা খান সাথী, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল হক নান্টু, সদস্য মীর মহিতুল আলম, জিয়াউর বিন সেলিম যাদু, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদিকা সুলেখা দাস, রোখসানা পারভীন, সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. ফজলে রাব্বি শাওন, জেলা তাঁতীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মীর আজহার আলী শাহিন, সাবেক সদর থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি নুরে আলম সিদ্দিকী, কাজী মারুফ আহমেদ প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন প্রভাষক হাসানুজ্জামান রানা। এসময় আওয়ামীলীগের অংগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • প্রচার-প্রচারনায় এগিয়ে আওয়ামীলীগ, প্রচারে বাধা জাতীয় পাটি ও বিকল্পধারা ।


    নিজস্ব প্রতিবেদন : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরার ৪টি আসনের মধ্যে ২০ দলীয় জোটের দুই ও চার আসনের প্রাথী মুয়াদ্দেজ আব্দুল খালেক ও গাজী নজরুল রয়েছে কারাগারে। এক আসনের প্রাথী হাবিবুল ইসলাম হাবিব হামলা মামলার স্বীকার হয়ে চাপে পড়েছেন। আর ৩ আসনের প্রাথী ডা, শহিদুল আলম চলছেন বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে। অপার দিকে ফুড়ফুড়ে মেজাযে প্রচার-প্রচারনায় তুঙ্গে আওয়ামীলীগ। চারটি আসনেই আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা ইতিমধ্যে মান- অভিমান ভুলে এক সাথে মাঠে নেমেছেন। সমান তালে চালিয়ে যাচ্ছে গনসংযোগ, পথসভা আর মাইকিং। তাদের পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে শহর, গ্রাম, হাট-বাজার, রাস্তাঘাট । আর মহাজোটের শরীক দল জাতীয় পাটি ও বিকল্পধারা মাঠে টিকে থাকতে হিমসিম খাচ্ছেন । ইতি মধ্যে অভিযোগ করেছেন আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা তাদের প্রচার মাইক ভাংচুর করেছে, ব্যানার পোষ্টার ছিড়ে দিচ্ছে । মারপিট করেছে তাদের নেতা কর্মীদের । যার ফলে মাঠে টিকে আছে লড়াই করে।
    সাতক্ষীরা-(তালা-কলারোয়া)১ আসনে নৌকার প্রতীকের প্রাথী ওয়ার্কাস পাটির কেন্দ্রীয় নেতা এড মোস্তফা লৎফুল্লাহ, জাতীয় পাটির সৈয়দ দিদার বখত, ও বিএনপির প্রার্থী কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুল ইসলাম হাবিব। নৌকা প্রতীক নিয়ে এড মোস্তফা লৎফুল্লাহ জোরে সোরে প্রচার-প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছে । সর্বত্র রয়েছে তাদের ব্যানার পোষ্টার । ঠিকঠাক মত চলছে মাইকিং, গনসংযোগ আর পথ সভা। লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে সৈয়দ দিদার বখত প্রচার-প্রচারনা করতে হিমসিম খাচ্ছেন। ব্যানার পোষ্টার ছিড়ে দিচ্ছে, প্রচার মাইক ভাংচুর করছে। তবে মাঠে দখলে নিতে চেষ্টা করছেন তারা। অপার দিকে কলারোয়ায় ধানের নির্বাচনী প্রচারনা শুরু করার সময় হামলার ঘটনা ঘটে।এই ঘটনায় ধানের শীষের প্রার্থী হাবিবুল ইসলাম হাবিবসহ ৪৬ বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেন ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মুনসুর আলি । এ মামলায় ১৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এর পর নির্বাচনী মাঠে কিছুটা চুপসে যায় ২০ দলীয় জোটের কমী সামর্থকরা ।
    সাতক্ষীরা-(সদর)২ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহম্মেদ রবি। দলের নেতা কর্মীরা ্ঐক্য বদ্ধভাবে কাজ করছে তার জন্য। সারা সাতক্ষীরা জুড়ে আছে ব্যানার পোষ্টার। করছে গনসংযোগও পথসভা । ছুটছেন একপ্রান্ত থেকে অপার প্রান্ত পর্যন্ত । এই আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী শেখ মাতলুব হোসেন লিয়ন প্রেসক্লাবে এসে বলেন, নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে মাইকিং করা হচ্ছে, বের করা হচ্ছে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা। এই আসনের ২০ দলীয় জোটের প্রার্থী মুয়াদ্দেজ আব্দুল খালেক নাশকতা মামলায় রয়েছেন কারাগারে। সব মামলায় জামিন হলেও একেরপর মামলা দিয়ে তাকে জেল থেকে বের হতে দিচ্ছেনা বলে তার স্ত্রী রিজিয়া খাতুন সংবাদ সম্মেলন করেছেন । তবে প্রথম দিকে এই আসনে কিছু ধানের শীষের পোষ্টারও ছিল ।
    সাতক্ষীরা-(আশাশুনি -দেবহাটা )৩ আসনে মহাজোটের প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডা. আফম রুহুল হক। অপার দিকে বিএনপির ধানের শীষের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন ডা. শহিদুল আলম। নৌকার প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডা. আফম রুহুল হক নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে মাঠে আছেন।

  • যুদ্ধাপরাধী বাকী-রোকন আজও ধরাছোঁয়ার বাইরে

    যুদ্ধাপরাধী বাকী-রোকন আজও ধরাছোঁয়ার বাইরে


    আমির হোসেন খান চেীধুরী: মহান বিজয়ের ৪৮তম বার্ষিকী আজ। সাতক্ষীরার কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী বাকী, কসাই রোকন ও বর্বর টিক্কা তথা জহুরুল’র বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অকাট্য প্রমাণ ১৯৭১ সালের ১৭ অগাস্ট দু’জন মুক্তিযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যার পর ১৯ অগাস্ট সাতক্ষীরা শহরের ডায়মন্ড/স্টার হোটেল বর্তমানে মেহেদি সুপার মার্কেট)’র পিছনে তোলা আটককৃত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উপর নির্মম নির্যাতন করা রাজাকারদের একটি ছবি। প্রকাশিত ছবিটিতে দেখা যায় আটককৃত ৫ জন মুক্তিযোদ্ধাকে সাতক্ষীরা শহরে এনে ২ দিন পর ১৯ অগাস্ট ডায়মন্ড/স্টার হোটেল’র পিছনে রান্নাঘরের সামনে পায়ের কাছে বসিয়ে রাজাকাররা নিজেরা অস্ত্রসহ উদ্ধত ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে আছে। ঐতিহাসিক ও দুর্লভ এই ছবিটি যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে বিচারাধীন মামলায় দালিলিক প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
    উল্লেখ্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল খালেক মণ্ডল, বুলারটি গ্রামের এম আবদুল্লাহ হিল বাকি, পলাতক দুই আসামি একই উপজেলার দক্ষিণ পলাশপোল গ্রামের খান রোকনুজ্জামান ও বৈকারীর জহিরুল ইসলাম ওরফে টেক্কা খানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষ পর্যায়ে আছে।
    আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা, আটক, শারীরিক নির্যাতন ও ধর্ষণের সাতটি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ছয়জনকে হত্যা, দুজনকে ধর্ষণ, ১৪ জনকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ।
    অভিযোগে বলা হয়েছে, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে রাজাকার বাহিনী গঠন করে এর নেতৃত্ব দেন খালেক মণ্ডল। এরপর অন্য আসামিদের নিয়ে তৎকালীন সাতক্ষীরা সদর মহকুমা এলাকায় এসব মানবতাবিরোধী অপরাধ করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ৭ আগস্ট থেকে তদন্ত শুরু করে গত ৫ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়। একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা ও জব্দ তালিকার সাক্ষীসহ মোট ৬০ জন সাক্ষী রয়েছেন।
    ২০১৫ সালের ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে দৈনিক দক্ষিণের মশালে এসংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। বিষয়টির গুরুত্ব ও প্রাসঙ্গিকতা বিবেচনায় সাতক্ষীরাবাসী তথা সাতক্ষীরার সকল মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষগুলোকে এই ঘৃণ্য খুনী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার আন্দোলনকে বেগবান করতে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হলোÑ
    মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে দেশের অন্য সকল অঞ্চলের মত সাতক্ষীরাতেও ছিল স্বাধীনতার পক্ষে প্রাণ উৎসর্গ করতে ঝাপিয়ে পড়া এক ঝাঁক তরুণ। আবার এখানকার মাটি ও পথের সাথে অপরিচিত পাকিস্তানি বাহিনীকে সকল প্রকার সহযোগিতা করতেও গড়ে ওঠে দালালদের সমন্বয়ে রাজাকার-আলবদর-আলশামস-শান্তি বাহিনী।
    এই ছবির ইতিহাস জানতে আমরা কথা বলি সেই মহান মুক্তিযোদ্ধাদের একজনের সাথে, যাদের দলের ২ জনকে বুধহাটায় হত্যা করে বাকি ৫ জনকে রাজাকাররা আটক করে সাতক্ষীরায় এনে এই ছবিটি তুলেছিল। এই ছবিতে থাকা (নিচে বসা বাম দিক থেকে প্রথম) ইমাম বারী সাতক্ষীরা শহরের কাটিয়ার সন্তান। ১৯৭১ সালে যশোরে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া অবস্থায় যুদ্ধে যোগ দেন। তিনি ছিলেন যুদ্ধকালীন গঠিত বাংলাদেশ নৌ-কমান্ডের প্রথম ব্যাচের যোদ্ধা। দীর্ঘ ৩ মাসের ট্রেনিং শেষে তাদেরকে ৪টি গ্রুপে ভাগ করে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের এক অনন্য সাফল্য ‘অপারেশন জ্যাকপট’র জন্য পাঠানো হয়। মংলায় ৮টি জাহাজ বিস্ফোরক দিয়ে উড়িয়ে দেয়ার পর ইমাম বারী ও তার দল ফিরছিলেন সাতক্ষীরার দিকে। পথিমধ্যে ১৭ অগাস্ট ১৯৭১ ভোর রাতে বুধহাটা বেতনা নদীতে তাদের নৌকা ঘিরে ফেলে আলিপুরের কুখ্যাত রাজাকার বাকীর নেতৃত্বাধীন বাহিনী। নদীর দুই পাড় দিয়ে ক্রমান্বয়ে রাজাকাররা গুলি করতে থাকলে এক পর্যায়ে গুলি শেষ হয়ে যায় মুক্তিযোদ্ধাদের। ফলে তাদেরকে আটকাতে সমর্থ হয় রাজাকাররা। এরপর কী হয়েছিল শোনা যাক মুক্তিযোদ্ধা ইমাম বারীর মুখ থেকেই:
    “প্রথমেই বাকী রাজাকার মুক্তিযোদ্ধাদের নৌকায় উঠেই কোন কথা বলার আগেই তার নিকট থাকা থ্রি নট থ্রি রাইফেল তাক করে ৭ জনের মধ্যে সবচেয়ে সুঠামদেহী মুক্তিযোদ্ধা যশোরের আফতাফকে সরাসরি বুকে গুলি করে। গুলিবিদ্ধ আফতাফ গগণবিদারি চিৎকার করতে করতে নদীতে পড়ে ভেসে গেল। শহিদ আফতাফের লাশ আর পাওয়া যায়নি। এরপর আমাদের ৬ জনকে বাকীর দল চোখ বেঁধে নদীর পাড়ে একটি একতলা বাড়িতে আটকে রাখে। কয়েক ঘণ্টা ধরে আমাদের উপর অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও নিষ্ঠুর নির্যাতন চলতে থাকে। এরপর পলাশপোলের রোকনুজ্জামান খান এসে আমাদের দলের সিরাজকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। সিরাজ কাটিয়ার ছেলে, আমার সাথেই যশোর পলিটেকিনিকের ছাত্র ছিল, রোকন তাকে জিজ্ঞাসা করল বাড়ি কোথায়। সিরাজ মনে করল তাকে তো হত্যা করবেই সুতরাং ভুল ঠিকানা বললে তার পরিবারের সদস্যদের হয়ত আর খুঁজে পাবে না। অত্যাচারও করতে পারবে না। সিরাজ তার বাড়ি সুলতানপুর বলে জানালো। কিন্তু রোকন খান শহরের ছেলে হওয়ায় তার প্রকৃত ঠিকানা জানত। ভুল ঠিকানা বলায় সিরাজকে টানতে টানতে বাইরে নিয়ে গিয়ে বেড়িবাঁধের উপর দাঁড় করিয়ে রাইফেল তুলে বুকে গুলি করল রোকন খান। তৎক্ষণাৎ শহিদ হন আমার সাথী সিরাজ।
    এরপর রোকন একটি লাঠি দিয়ে আমার মাথায় বাড়ি মেরে বলল তুইও আছিস এই দলে, আগে জানলেতো তোকেই মেরে ফেলতাম। প্রসঙ্গত: রোকন আমার সহপাঠি ছিল। এরপর কীভাবে যেন সাতক্ষীরায় পাকিস্তানি মিলিটারির কাছে খবর যায় আমাদের আটক হওয়ার। ফলে আমাদেরকে একটি হলুদ গাড়িতে করে সাতক্ষীরা ডায়মন্ড হোটেলের টর্চার সেলে এনে আটকে রাখা হয়। পথিমধ্যে ধূলিহর থেকেও কয়েকজনকে তুলে আনা হয়। ডায়মন্ড (স্টার হোটেলও বলা হত) হোটেলে আমাদেরকে পিলারের সাথে বেঁধে রাখা হয়। অনেককে ঘরে ঝুলানো হুকের সাথে ঝুলিয়েও নির্যাতন করা হত। এই হোটেলের অনেকগুলো রুমে অসংখ্য যুবতী মেয়েকেও আটকে রাখা হয়েছিল। যাদেরকে নিয়মিত ধর্ষণ করত পাকিস্তানি সৈন্য ও রাজাকাররা। আমাদেরকে আনার ২ দিন পর ১৯ অগাস্ট হোটেলের পিছনে নিজেদের পায়ের কাছে বসিয়ে রাজাকাররা ছবিটি তোলে। রাজাকাররা এলিট স্টুডিওর হামিদ ভাইকে ডেকে এনে ছবিটি তোলায়। ছবিটি আজ এক প্রামাণ্য দলিল।”
    তিনি যোগ করেন, “আমাদেরকে আটকে রাখাকালীন একদিন খালেক ম-ল ও টিক্কা(জহুরুল) এসে কয়েকজন আটককৃত মুক্তিযোদ্ধাকে তুলে নিয়ে যায়। অন্য রাজাকাররা আমাদের জানায় তাদেরকে বিনেরপোতায় হত্যা করা হবে। এরপর একদিন আমাদেরকে যশোরে পাকিস্তানি বাহিনীর আস্তানায় পাঠানো হয়। যশোরের শংকরপুর যেখানে বর্তমানে বাসস্ট্যান্ড সেখানে আটকে রাখা হয়। সেখান থেকে একদিন ভোর বেলা যখন সৈনিকেরা প্যারেড করছিল তখন আমরা পালিয়ে আসি এবং পুনরায় যুদ্ধে যোগ দিই। সে আরেক ইতিহাস।”
    আজ মহান বিজয় দিবসের ৪৮তম এই বার্ষিকীতে দ্রুত বিচারিক কাজ শেষ করে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইবুনালের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন সাতক্ষীরায় মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সকলে।

  • বাংলার মমতাময়ী মা শেখ হাসিনার জন্য নৌকা প্রতিকে ভোট চাইবেন : জেলা যুব মহিলা লীগের  কেন্দ্রীয় সভাপতি নাজমা আকতার

    বাংলার মমতাময়ী মা শেখ হাসিনার জন্য নৌকা প্রতিকে ভোট চাইবেন : জেলা যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি নাজমা আকতার


    কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সভাপতি ও সাবেক এমপি নাজমা আকতার বলেন, ‘২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে সাতক্ষীরা সিটি কলেজের প্রভাষক ছাত্রলীগ নেতা এবিএম মামুনকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা। আমরা তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করি। বাংলাদেশের ভোটারের অর্ধেক ভোটার নারী। নারীদের বাদ দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের কল্যাণে নানামুখী কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। তিনি একজন মমতাময়ী মা, মানবতার মা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। জাতির পিতার বড় কন্যা শেখ হাসিনা তাহাজ্জত নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত ও ফজরের নামাজের মাধ্যমে প্রতিদিনের কর্মসূচি শুরু করেন। বাংলাদেশকে বিশে^র দরবারে আলোকিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন। আজ থেকে আপনারাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে নৌকার পক্ষে কাজ করবেন। সাতক্ষীরা ২ আসনে প্রধানমন্ত্রীর মনোনিত প্রার্থী মীর মোস্তাক আহমেদ রবিকে নৌকা প্রতিকে ভোট দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে কাজ করবেন। ভোটের আর মাত্র ১৮দিন বাকি রয়েছে। আপনারা নারীরা বাংলার জনগণের মমতামী মায়ের জন্য সকলের কাছে নৌকার পক্ষে ভোট চাইবেন। শুধু আপনার একটি ভোট নয়, সময় পেলে দেশের উন্নয়নের জন্য সকলের কাছে ‘নৌকা’ প্রতিকে ভোট চাইবেন।’

    মঙ্গলবার দুপুরে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মিলনায়তনে সাতক্ষীরা জেলা যুব মহিলা লীগের কর্মী সভায় কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সভাপতি ও সাবেক এমপি নাজমা আকতার এসব কথা বলেন। যুব মহিলা লীগ জেলা শাখার আয়োজনে কর্মী সভায় জেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি ও পৌর কাউন্সিলর ফারহা দীবা খান সাথী’র সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ, জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি, জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদিকা সাবিহা হোসেন।

  • চারটি সংসদীয় আসনের ২১ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ

    চারটি সংসদীয় আসনের ২১ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ


    নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনের ২১ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সোমবার বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে প্রার্থীদের হাতে এ প্রতিক তুলে দেন জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল।
    জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল জানান, সাতক্ষীরা-১ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রার্থী হাবিবুল ইসলাম হাবিবের হাতে ধানের শীষ, ওয়ার্কাস পার্টির প্রার্থী অ্যাড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহর হাতে নৌকা, জাতীয় পার্টির প্রার্থী সৈয়দ দিদার বখতের হাতে লাঙ্গল, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের প্রার্থী এ.এফ.এম আসাদুল হকের হাতে হাতপাখা, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) প্রার্থী আব্দুর রশিদের হাতে আম ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির মো. আজিজুর রহমানকে কাস্তে প্রতিক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

    সাতক্ষীরা-২ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী মীর মোস্তাক আহমেদ রবিকে নৌকা, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেককে ধানের শীষ, জাতীয় পার্টির শেখ মাতলুব হোসেন লিয়নকে লাঙ্গল, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) নিত্যানন্দ সরকারকে মই, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুফতী রবিউল ইসলামকে হাত পাখা, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মো. জুলফিকার রহমানকে আম প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

    সাতক্ষীরা-৩ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রার্থী ডাঃ মো. শহিদুল আলমকে ধানের শীষ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ডা. আ ফ ম রুহুল হককে নৌকা ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. ইসহাক আলী সরদারকে হাত পাখা প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

    সাতক্ষীরা-৪ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) গাজী নজরুল ইসলামকে ধানের শীষ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এসএম জগলুল হায়দারকে নৌকা, জাতীয় পার্টি মো. আব্দুস সাত্তার মোড়লকে লাঙ্গল, বিকল্পধারা বাংলাদেশের এইচএম গোলাম রেজাকে কুলা, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল করিমকে হাত পাখা ও প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল-পিডিপির মো. রবিউল ইসলাম জোয়াদ্দারকে বাঘ প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

  • নৌকার বিজয়ের ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী ভোট কেন্দ্র ত্যাগ করবেননা —এমপি রবি

    নৌকার বিজয়ের ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী ভোট কেন্দ্র ত্যাগ করবেননা —এমপি রবি

    Upload Files


    কুশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে সদরের বুশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আয়োজনে কুশখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের হলরুমে কুশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. ইউছুফ আলমের সভাপতিত্বে বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সদর আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এসময় তিনি বলেন,‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উপহার দিয়েছেন স্বাধীন দেশ এবং তার সুযোগ্য সন্তান জননেত্রী শেখ হাসিনা উপহার দিয়েছেন উন্নয়নশীল বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ উন্নয়নের সরকার। আওয়ামীলীগ দেশে যে উন্নয়ন করেছে তা জনগণের মাঝে তুলে ধরতে হবে। আবারও নৌকার বিজয় হলে হবে উন্নয়ন, জিতবে দেশ এবং জিতবে বাংলার জনগণ। নৌকার বিজয়ের ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামীলীগের কোন নেতা কর্মী ভোট কেন্দ্র ত্যাগ করবেননা।’
    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস.এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাজান আলী, জেলা আওয়ামীলীগের নির্বাহী সদস্য অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুল লতিফ, ডা. মুনছুর আহমেদ, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদিকা জ্যোৎ¯œা আরা, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. গোলাম মোর্শেদ, জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মকসুমুল হাকিম প্রমুখ। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল হক নান্টু, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক মইনুল ইসলাম, কুশখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি খায়রুল বাসার, কুশখালী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মামুন, কুশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ওয়ার্ড সভাপতি ও ইউপি সদস্য রিপন, ওহেদুজ্জামান চান্দু, মহিদুল ইসলাম,প্রমুখ।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি এপিপি অ্যাডভোকেট শেখ তামিম আহমে সোহাগ, বৈকারী ইউপি চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান অসলে, পৌর আওয়ামীলীগ নেতা খন্দকার আরিফ হাসান প্রিন্স, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদিকা সুলেখা দাস, সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফজলে রাব্বি শাওন, সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী সাদিকুজ্জামান দ্বীপ, সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইনজামুল হক ইনজা, যুবলীগ নেতা জিয়াউর বিন সেলিম যাদু, জেলা তাঁতীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মীর আজহার আলী শাহিন, সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন প্রমুখ। এসময় কুশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন কুশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম।