Category: করোনা ভাইরাস

  • সাতক্ষীরার একসময়ের দাপুটে ফুটবলার সিরাজুল হক আর নেই

    সাতক্ষীরার একসময়ের দাপুটে ফুটবলার সিরাজুল হক আর নেই

    সাতক্ষীরার একসময়ের দাপুটে ফুটবল খেলোয়ার এ কে এম সিরাজুল হক আর নেই। করোনা আক্রান্ত হয়ে বুধবার গভীর রাতে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে ও ১ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন।
    আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় আশাশুনি উপজেলার কাদাকাটি গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে তাকে দাফন করা হয়েছে।
    এ কে এম সিরাজুল হক সাতক্ষীরায় একজন কৃতি ফুটবলার ছিলেন। একজন ফটবলার হিসেবে জেলাব্যাপী তার পরিচিতি ছিলো।

  • সাতক্ষীরায় লকডাউনের তৃতীয় দিন পালিত

    সাতক্ষীরায় লকডাউনের তৃতীয় দিন পালিত


    সংবাদদাতা: সাতক্ষীরায় করোনা সংক্রমনরোধে জেলা প্রশাসন ঘোষিত সাতদিনের লকডাউনের তৃতীয় দিন পালিত হয়েছে। সকাল থেকে লকডাউনের বাধা নিষেধের কারণে শহরে পুলিশ চেকপোস্ট বসিয়ে চলাচল নিয়ন্ত্রন করা হয়। এসময় পথচারীদের মাঝে মাস্ক বিতরন করা হয়। সারাদিন সব ধরণের গণপরিবহন চলাচল বন্ধ ছিল। তবে বিক্ষিপ্তভাবে দু একটি ভ্যান, ইজিবাইক চলতে দেখা যায় । বানিজ্যিক কাজে নিয়োজিত যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক ছিল। লকডাউনের মধ্যে ওষুধ ফার্মেসী, অ্যাম্বুলেন্স, হাসপাতাল, ক্লিনিক, বিদ্যুৎ জ¦ালানি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান খোলা ছিল। বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসিয়ে খুলনা ও যশোর যাতায়াতের পথ বন্ধ রাখা হয়েছে। ভোমরা স্থল বন্দরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানি রফতানি বানিজ্য স্বাভাবিক রাখা হয়েছে। তবে ভারতীয় চালক ও হেলপাররা যাতে খোলামেলা ঘুরে বেড়াতে না পারেন সে জন্য পুলিশ ও বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
    বিজিবির সাতক্ষীরাস্থ ৩৩ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে.কর্ণেল আল মাহমুদ জানান, অবৈধ যাতায়াত রোধে সীমান্তে টহল জোরদার করা হয়েছে। বিনা পাসপোর্টে বাংলাদেশে ফিরে আসা তিনজনকে রোববার রাতে গ্রেফতার করে তাদেরকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
    এদিকে করোনা পজিটিভ নিয়ে সাতক্ষীরা সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সদর হাসপাতালে এবং পারিবারিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেনটিনে ৩৭১ জন চিকিৎসাথীন রয়েছেন বলে জানিয়েছেন সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন সাফায়েত।

  • জুন মাস নিয়ে শঙ্কা স্বাস্থ্য অধিদফতরের

    জুন মাস নিয়ে শঙ্কা স্বাস্থ্য অধিদফতরের


    ন্যাশনাল ডেস্ক: করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় চলতি জুন মাস গত মাসের মতো স্বস্তিকর যাবে না বলে মনে করছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। রবিবার (৬ জুন) করোনা পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ভার্চুয়াল বুলেটিনে এ শঙ্কার কথা বলেন অধিদফতরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন। খুলনা, রাজশাহী, যশোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে জানিয়ে অধ্যাপক রোবেদ আমিন বলেন, ‘যে কারণে একটি মেডিক্যাল টিম সেন্ট্রাল থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করছে। তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইতোমধ্যে বলা হয়েছে, জরুরি রোগী ছাড়া যেন কাউকে ভর্তি নেওয়া না হয়। প্রয়োজনে পুরো হাসপাতাল করোনা সেবায় ব্যবহার করা হবে। প্রান্তিক অন্য এলাকাগুলোতে তা-ই বলা হয়েছে।’ গত এক সপ্তাহে দেশে সংক্রমণের পজিটিভ রেট বেড়ে গেছে, মৃত্যু বাড়ছে ধীরে ধীরে। গতকাল ৫ জুন ৪৩ জন মারা গেছেন এবং তাদের বেশিরভাগই রাজশাহী এবং তার আশেপাশের প্রান্তিক এলাকার- বলেন অধ্যাপক রোবেদ আমিন। ‘গত এক সপ্তাহে আমাদের পজিটিভ রেট বেড়ে গেছে। যদিও দেশে সংক্রমণের হার প্রায় ছয় থেকে সাত শতাংশে নেমে এসেছিল। কিন্তু সেটা ক্রমাগত বাড়তে শুরু করেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ১১ শতাংশের বেশি।’ যদিও ৯২ ভাগ মানুষ সুস্থ হয়ে যাচ্ছে, সেজন্য আমরা আনন্দিত বলে জানালেও কিন্তু মৃত্যুর হারও বেড়েছে বলে জানান তিনি। ‘গত ৩০ মে থেকে সংক্রমণের হার উঠানামা করছে। তাহলে আমরা ওই পর্যায়ে নেই যেখানে বলতে পারি আমাদের ট্রান্সমিশন (সংক্রমণ) স্টেবল (স্থিতিশীল); এখন পর্যন্ত আমাদের ট্রান্সমিশন আনস্টেবল হয়ে গেছে।’ তিনি বলেন, ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত যে চিত্র দেখতে পাই, এপ্রিলের ভয়াবহতা হয়তো আমরা ট্যাকেল করতে পেরেছি। কিন্তু জুন মাস যখন শুরু হয়েছে, মাত্র ছয় দিন। এর মধ্যে আমরা আট হাজার ৭৭৪ জন রোগী পেয়ে গেছি। তাহলে এই মাসটি গত মাসের মতো স্বস্তিকর যাবে বলে মনে হচ্ছে না- বলেন অধ্যাপক রোবেদ আমিন।

  • ২১ জুন তালা ও কলারোয়ায় ইউপি নির্বাচন: করোনাকালে ভোট নিতে অনড় ইসি: জেলা প্রশাসনের আপত্তি

    ২১ জুন তালা ও কলারোয়ায় ইউপি নির্বাচন: করোনাকালে ভোট নিতে অনড় ইসি: জেলা প্রশাসনের আপত্তি


    মশাল ডেস্ক: তালা- কলারোয়া সহ স্থগিত হওয়া প্রথম ধাপের ইউপি নির্বাচনের পরিবর্তীত তারিখ আগামী ২১ জুন। করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় এই মুহূর্তে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠানে সায় নেই জেলা প্রশাসনের। সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে ইতোমধ্যে কমিশনকে অবহিতও করেছে জেলা প্রশাসন। তবে ভোট নিতে অনড় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভোট অনুষ্ঠানের আদেশ দিয়ে রবিবার (৬ জুন) সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকসহ ইসি মাঠ প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছে। নির্বাচন কমিশনসহ মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে আলাপ করে এসব তথ্য জানা গেছে।
    নির্বাচন কমিশন গত ২ জুন কমিশন সভা করে স্থগিত তালা- কলারোয়ার ২১ টি সহ প্রথম ধাপের ৩৭১টি ইউনিয়ন পরিষদে ২১ জুন ভোটগ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করে। ওইদিন কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশন সচিব খন্দকার আনোয়ারুল কবীর সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। স্থগিত এসব ভোট অনুষ্ঠানের তারিখ জানিয়ে ওইদিনই আদেশ জারি করার কথা জানান তিনি।
    সূত্রে জানা গেছে, স্থগিত তালা- কলারোয়ার ২১ টি ইউনিয়ন পরিষদের ভোটের আদেশ রবিবার জেলা প্রশাসনে পৌঁছেছে। যদিও চিঠিটি ৩ জুনের তারিখে পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, ই-মেইল ও ইসির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অনলাইনে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এক্ষেত্রে পাঠানোর সঙ্গে সঙ্গেই তা পৌঁছে যায়। জেলা প্রশাসন প্রশাসন ছাড়াও মন্ত্রিপরিষদ, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব, জনপ্রশাসন সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের তার অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
    জানা গেছে, করোনা সংক্রমণের কারণে সরকারি বিধি নিষেধের পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে থেকে লকডাউন ঘোষণার কারণে পরিস্থিতি কিছুটা পর্যবেক্ষণ করে চারদিনের মাথায় চিঠি দেওয়া হয়েছে। অবশ্য চিঠি পাঠানো হলেও মাঠ প্রশাসন থেকে নির্বাচনের পরিবেশ বিষয়ে যেসব লিখিত বা মৌখিক চিঠি এসেছে তা ফাইল আকারে কমিশনে তোলা হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে কমিশন থেকে যে সিদ্ধান্ত আসে তা-ই বাস্তবায়ন হবে।
    নির্বাচন কমিশনের মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন- ভোট নিয়ে তাদের মধ্যেও উদ্বেগ উৎকণ্ঠা কাজ করছে। তারা বলেন, নির্বাচন হলে প্রার্থীদের প্রচারণার সুযোগ দিতে হবে। এক্ষেত্রে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। লকডাউন এলাকায় কীভাবে প্রচারণা চলবে সেটাও প্রশ্ন রয়ে গেছে।
    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলার একাধিক সংসদ সদস্য পরিস্থিতি তুলে ধরে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি লেখার জন্য জেলা প্রশাসককে আগেই অনুরোধ জানিয়েছেন।
    এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল বলেন, আমাদের জেলার যেসব ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে, তার সবগুলো নির্বাচনের পরিবেশ অনুকূল নয়। বিশেষ করে কলারোয়া উপজেলার করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি ভালো নয়। সেখানে পরিবেশ অনুকূল নয় মর্মে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে বিষয়টি জানিয়েছি। তিনি জানিয়েছেন, ২১ জুন তারা ভোট করবেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সিদ্ধান্ত জানার পর আমাদের তো কথা থাকতে পারে না।
    এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক মাধব রায় বলেন, এখন পর্যন্ত কমিশনের সিদ্ধান্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে। যার কারণে এ সংক্রান্ত আদেশ মাঠ প্রশাসনে পৌঁছে গেছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুন কোনও সিদ্ধান্ত হলে জানতে পারবেন। তিনি বলেন, কয়েকটি জেলা প্রশাসন থেকে আমাদের কাছে তথ্য এসেছে। বর্ডার এলাকার পরিস্থিতি কিছুটা উদ্বেগজনক বলে তারা জানিয়েছে। আমরা জেলা প্রশাসকদের চিঠি ফাইল আকারে তুলেছি। কমিশন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
    মাঠপ্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য তুলে ধরে অতিরিক্ত সচিব বলেন, স্থানীয় প্রশাসন সাতক্ষীরার কলারোয়া ও বাগেরহাটের মোংলায় সমস্যার কথা জানিয়েছে। পরিস্থিতি এমন হলে বেশি সংক্রমণ এলাকার ভোট স্থগিত রেখে অন্যগুলো হয়তো হতে পারে। অবশ্য এই বিষয়ে কমিশনই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।
    উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে কমিশন আগে থেকেই দ্বিধা বিভক্ত ছিল। যার কারণে পরপর তিনটি বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। সর্বশেষে ২ জুনের বৈঠকে ইউপি নির্বাচনে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়। জানা গেছে পাঁচজন কমিশনার এর মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কবিতা কবিতা খানম ভোট অনুষ্ঠানের পক্ষে মত দেন। অপরদিকে কমিশনার রফিকুল ইসলাম ও শাহাদাত হোসেন চৌধুরী করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি বেড়ে যাওয়ায় ভোট গ্রহণ না করার পক্ষে অবস্থান নেন। কমিশনার মাহবুব তালুকদার সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রশ্নে প্রথমে নিরপেক্ষ থাকলেও শেষ সময় সিইসির মতের পক্ষে অবস্থান নেন। ফলে ৩/২ ভোটে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়।

  • সাতক্ষীরায় দ্বিতীয় দিনের লকডাউন পালিত

    সাতক্ষীরায় দ্বিতীয় দিনের লকডাউন পালিত


    সংবাদদাতা: সাতক্ষীরায় করোনা সংক্রমনরোধে বেশ কিছু বাধা নিষেধের মধ্যে গতকাল পালিত হয়েছে লকডাউনের দ্বিতীয় দিন।
    সাতক্ষীরার মানুষ সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় বিক্রয়ের সুযোগ পাচ্ছেন । তবে আন্তজেলা ও দুরপাল্লার গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে। খোলা রয়েছে ভোমরা স্থল বন্দরে আমদানি রফতানি বানিজ্য।
    গত শনিবার থেকে সাতদিনের জন্য শুরু হয়েছে এ লকডাউন। লকডাউন চলাকালে সাতক্ষীরার সাথে খুলনা ও যশোরের সংযোগস্থলে পুলিশ চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে একইভাবে পুলিশের চেকপোস্ট বসিয়ে চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। ভোমরা স্থল বন্দরে আসা ভারতীয় ট্রাক চালক ও হেলপারদের বন্দরে খোলামেলা চলাফেরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
    এদিকে সাতক্ষীরা সীমান্ত পথে বৈধ অবৈধ যাতায়াত পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সীমান্ত জুড়ে টহলে রয়েছে বিজিবি সদস্যরা। বিজিবি সদস্যরা শনিবার কুশখালি সীমান্ত থেকে অবৈধভাবে পারাপারের সময় দুই নারীকে উদ্ধার ও একজন নারী পাচারকারীকে গ্রেফতার করেছে।
    এদিকে গত ২৪ ঘন্টায় ৮৮ জনের নমুনা পরিক্ষা করা হয়েছে । তাদের মধ্যে ৫০ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে।

  • কলারোয়ায় করোনা প্রতিরোধে জরুরি সভা

    কলারোয়ায় করোনা প্রতিরোধে জরুরি সভা


    সংবাদদতাতা: কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড ১৯ প্রতিরোধে জরুরি সভা এবং দ্রুত কোভিড পরীক্ষার উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার সকালে তালা-কলারোয়ার সংসদ সদস্য এ্যাড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে কোভিড পরীক্ষার উদ্বোধন ও জরুরি সভায় অংশ গ্রহন করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিএইচও ডাঃ জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে জরুরি সভায় অন্যন্যেদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন চৌধুরী, কলারোয়া পৌরসভার মেয়র প্রধান শিক্ষক মনিরুজ্জামান বুলবুল, কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মীর খায়রুল কবীর, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা, ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল হাসান, কলারোয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এর আরএমও ডাঃ শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। এসময় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিএইচও ডাঃ জিয়াউর রহমান বলেন-উপজেলায় শনিবার ১৮জনের করোনা রিপোর্টে পজিটিভ এসেছে। তারা হলেন- উপজেলার সোনাবাড়ীয়া ইউনিয়নের শ্রীরামপুর গ্রামের ঝর্ণা পারভীন (৩৮), সোনাবাড়ীয়ার শহিদুল ইসলাম (৫৮), বেলি গ্রামের আল নাজিব মাহফুজ (১৭), কলারোয়া পৌরসভা এলাকার তুলসীডাঙ্গা গ্রামের হাসান বাশার (৩৬), কয়লা গ্রামের হালিমা খাতুন (৩৫), কেরালকাতা ইউনিয়নের জামাল উদ্দিন (৪২), কলারোয়া উপজেলা আনসার ও ভিডিপি সদস্য আবদার (২৫), কলারোয়ার রাহেলা খাতুন (৬০), পৌরসভার ঝিকরা গ্রামের হালিমা খাতুন (২৪), ঝিকরার ডাঃ সিরাজুল হক (৬২), তুলসীডাঙ্গা গ্রামেন আলেয়া বেগম (৫৪), কুশোডাঙ্গা গ্রামের আশরাফুল ইসলাম (৩৬), পৌর সদরের মির্জাপুর গ্রামের শামসুন্নাহার (৫৯), রামভদ্রপুর গ্রামের আকরাম আলী, একই গ্রামের আসিফ ইকবাল (২৩), কলারোয়ার ইউএইচসি ডাঃ আশিক আহম্মেদ, জয়নগরের ফরহাদ (৩১), ধানদিয়া গ্রামের অরুনা দাস। তিনি সকলকে সর্তক্য থাকার আহবান জানান। এদিকে করোনা সম্পর্কে এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপি বলেন,সকলে ধৈর্যের সাথে এই সংকট মোকাবেলা করতে হবে। আতঙ্কিত না হয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখি, নিয়মিত ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত পরিস্কার করি, হাঁচি, কাশির সময় মুখ ঢেকে রাখি, নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থান করি। আমাদের সকলের দায়িত্বশীল আচরণ এই সংকট থেকে উত্তরনের পথ সহজ করবে। আমরা অবশ্যই এই সংক্রমণ থেকে মুক্ত হবো ইনশাল্লাহ। আসুন আমরা সকলে সচেতন হই ও করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সক্রিয় ভূমিকা রাখি। নিজেরা সুরক্ষিত থাকি, পরিবার পরিজন ও প্রতিবেশীদের সুরক্ষিত রাখি। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

  • কঠোরতায় সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু, সড়কে পুলিশ ও ভ্রাম্যমান আদালত

    কঠোরতায় সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু, সড়কে পুলিশ ও ভ্রাম্যমান আদালত


    মশাল ডেস্ক: জেলায় করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গতকাল শনিবার সকাল থেকে সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু হয়েছে। আগামী ১১ জুন রাত ১২টা পর্যন্ত এই লকডাউন বলবৎ থাকবে।
    চলমান লকডাউন সফল করতে তৎপর জেলা প্রশাসন। লকডাউন চলাকালে সব ধরনের বিধিনিষেধ মেনে চলার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। শনিবার সকাল থেকে সড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের টহল ছিল লক্ষ্যনীয়। এ ছাড়া যশোর ও খুলনা থেকে জেলায় প্রবেশের মুখে বেশ কয়েকটি চেকপোস্টও বসানো হয়েছে। সকাল ১১ টার দিকে শহরের খুলনা রোড মোড়, নিউমার্কেট মোড় সহ বিভিন্ন এলাকায় জেলা পুলিশকে চেকপোস্ট স্থাপন করে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা গেছে। এছাড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক প্রচারাভিযান অব্যাহত ছিল। ঔষধের দোকান ব্যাতীত সকল ধরনের দোকানপাট বন্ধ ছিল। জেলা প্রশাসকের কার্যারয়ের মিডিয়া সেল থেকে প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গতকাল ১০ টি মোবাইল কোর্টে ৬৫ টি মামলার মাধ্যমে ৪০ হাজার ৪০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
    এদিকে, লকডাউন চলাকালে ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক থাকছে। তবে বন্দরের সব বাজারঘাট ও দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এই সময়কালে বাংলাদেশ ও ভারতে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে বৈধ ও অবৈধ পন্থায় যাতায়াত পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
    তবে কলারোয়া উপজেলার সীমান্তবর্তি বাজার ও দোকান বন্ধ রাখার কথা থাকলেও তা যথাযথভাবে মানা হয় নি। অনেককে বিক্ষিপ্তভাবে দোকান খুরতে দেখা গেছে। তবে কলারোয়া থানা পুলিশ ও সীমান্তে নিয়োজিত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর সদস্যরা লকডাউন সফল করতে তৎপর ছিলো। কলারোয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. আক্তার হোসেনের নেতৃত্বে চলমান যানবাহন ও দোকানে অভিযান চালিয়ে অনেকেই জরিমানা করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়।
    এদিকে লকডাউনের প্রথম দিনে দেবহাটায় কঠোর অবস্থানে ছিল প্রশাসন। উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে লকডাউন বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসনের আরোপিত বিধি-নিষেধ প্রতিপালনে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের ভুমিকা ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রশাসনিক কড়াকড়িতে নির্ধারিত সময়ের পর উপজেলার বিভিন্ন বাজারের দোকানপাট বন্ধ রাখা হয়েছে। সড়ক গুলোতেও পুলিশের চেকপোস্টের কারনে ভেস্তে যায় অপ্রয়োজনীয় যানবাহন ও মানুষের চলাচল। পাশাপাশি লকডাউন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টে অভিযানও পরিচালনা করেন নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাছলিমা আক্তার। সকাল থেকে উপজেলার টাউনশ্রীপুর, কোমরপুর, পারুলিয়া, কুলিয়া, গাজীরহাট, সখিপুর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন তিনি। এসময় লকডাউনে আরোপিত বিধি-নিষেধ অম্যান্য ও মাস্ক না পরার অপরাধে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নয়টি মামলায় ৪ হাজার ৯শ টাকা জারমানা করেন তিনি।
    আশাশুনিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন সুলতানা বুধহাটা ইউনিয়নের মহেশ্বরকাটি বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কালে স্বাস্থ্য বিধি অমান্য করে মাস্ক ব্যবহার না করা ও কঠোর লকডাউন চলাকালে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করার অপরাধে সর্বমোট ৩৯০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
    উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে তাঁর সম্মেলন কক্ষে গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত করোনা প্রতিরোধ বিষয়ক এক বৈঠকে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
    লকডাউনের এক সপ্তাহে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনাকাটার জন্য সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দোকানপাট খোলা থাকবে। তবে ফার্মেসি, হাসপাতাল, ক্লিনিক, অ্যাম্বুলেন্স ও বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সব সময় খোলা থাকবে। একইসঙ্গে ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক থাকবে। তবে বন্দরের দোকানপাট বন্ধ থাকবে। সকল ধরণের যান চলাচল বন্ধ থাকবে। সাতক্ষীরার সঙ্গে যশোর ও খুলনার সড়ক যোগাযোগে পয়েন্টগুলোতে পুলিশ চেকপোস্ট থাকবে। এ সময় সীমান্তে পারাপার বন্ধ থাকবে। শহরে থাকবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের জরিমানা করা হবে।
    জেলা সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন শাফায়েত জানান, করোনার সংক্রমণ রোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে সাতক্ষীরায় ২৪৫ জন রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ও কোয়ারেন্টিনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সাতক্ষীরায় ১৮৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮৯ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে।

  • করোনায় কর্মহীন যুবকদের ভাতা দেওয়ার দাবি যুব জোটের

    করোনায় কর্মহীন যুবকদের ভাতা দেওয়ার দাবি যুব জোটের

    ন্যাশনাল ডেস্ক: প্রস্তাবিত বাজেটে করোনায় কর্মহীন যুবকদের সামাজিক সুরক্ষার আওতায় আনা, বেকার যুবকদের ডাটাবেজ তৈরি করে কর্মসংস্থান ও বেকার ভাতা দেওয়া, বেসরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর প্রস্তাবিত ১৫ শতাংশ আয়কর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে জাতীয় যুব জোট এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। শনিবার (৫ জুন) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশ থেকে এ দাবি করা হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় যুব জোট সভাপতি রোকনুজ্জামান রোকন। সমাবেশ পরিচালনা করেন জাসদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হক ননী। এসময় বক্তব্য দেন- জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত রায়হান, মোহসীন, জাতীয় শ্রমিক জোটের সভাপতি সাইফুজ্জামান বাদশা, জাতীয় যুব জোটের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল কবির স্বপন, সহ-সভাপতি শুভংকর দে বাপ্পা, প্রকৌশলী হারুন অর রশীদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুল ইসলাম সুমন, জাসদ ছাত্রলীগের সভাপতি আহসান হাবিব শামীম, সহ-সভাপতি মাসুদ আহম্মেদ, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া, জাসদের দফতর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. সেলিম প্রমুখ।

    বক্তারা বলেন, ২০২১-২২ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে রাষ্ট্রীয় অর্থসম্পদ লুটপাট-দুর্নীতি-অপচয়-ভোগ-বিলাস, অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় বন্ধ করতে হবে। করোনায় কর্মহীন যুবকদের সামাজিক সুরক্ষার আওতায় আনতে হবে। বেকার যুবকদের কাজ অথবা বেকার ভাতা দিতে হবে। দেশে-বিদেশে চাকরিপ্রার্থী যুবকদের হাতে কলমে প্রশিক্ষণ ও ব্যাংকিং সহায়তা দিতে হবে।
    নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন অব্যাহত রাখতে সমন্বিত অনলাইন-অনসাইট শিক্ষাকার্যক্রম চালু করতে হবে। শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরুর লক্ষ্যে জরুরিভিত্তিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কোভিড ভ্যাক্সিন দিতে হবে। বেসরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর প্রস্তাবিত ১৫ শতাংশ আয়কর প্রত্যাহার করতে হবে। শিক্ষাখাতে বাজেটের ৮ শতাংশ বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে।

  • কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও টিকা পাবেন

    কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও টিকা পাবেন


    ন্যাশনাল ডেস্ক: কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরও টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে সরকার বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সুবিধাজনক পরিস্থিতিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের ছেলেমেয়েদের টিকা দেওয়া গেলে তাড়াতাড়ি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে।’
    সোমবার (১৭ মে) মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব এ তথ্য জানান।

    খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘ক্যাম্পাস খোলার আগে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে সরকার।’ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর সংস্কার শুরু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে ৪০টির সংস্কার শুরু হয়েছে।’
    উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের কারণে গত ১৪ মাস ধরে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে।’

  • দেবহাটায় করোনা প্রতিরোধে আলোচনা সভা

    দেবহাটায় করোনা প্রতিরোধে আলোচনা সভা

    দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটা অনিকেত আলম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে করোনা প্রতিরোধে করনীয় শীর্ষক আলোচনা সভা ও ফাউন্ডেশনের অফিস উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার বিকাল ৫ টায় ভারত বাংলাদেশের সীমান্ত বর্তী ইছামতি নদীর কোল ঘেষা ভাতশালা গ্রামে “আমরা গড়ব বিশ্ব মানের ভাতশালা” এই লক্ষকে সামনে রেখে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ফাউন্ডেশনের সভাপতি অনিকেত আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির ব্যক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুজিবর রহমান। বিশেষ অথিতির ব্যক্তব্য রাখেন দেবহাটা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু বকর গাজী, আইডিয়ালের নির্বাহী পরিচালক ডা: নজরুল ইসলাম, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুর রব লিটু, বিশিষ্ট সমাজসেবক আব্দুল জলিল বিশ্বাস। অন্যান্যদের মধ্যে ব্যক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্ঠা শিক্ষক আব্দুল হাই, টাউন শ্রীপুর শরৎচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আমিরুল ইসলাম, অনিকেত আলম ফাউন্ডেশনের সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য আজমিরা, সেচ্ছাসেবক আজিজুর রহমান। এসময় উপস্থিত ছিলেন টাউন শ্রীপুর শরৎচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজাহিদ হোসেন, দেবহাটা প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক আজিজুল হক আরিফ, ইউপি সদস্য আব্দুল জলিল, কামরুল ইসলাম, সাবেক মহিলা ইউপি সদস্য মাধবী রানী প্রমুখ। সভায় করোনা প্রতিরোধে করনীয় শীর্ষক আলোচনার পাশাপাশি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে আগামী ১০ বছরের কর্ম পরিকল্পনা ঘোষনা করা হয়। এ কর্মপরিকল্পনার মধ্যে মাদক মুক্ত সমাজ গঠন, গ্রামকে শিক্ষা ও স্যানিটেশন ব্যবস্থাকে শতভাগে উন্নীত করা, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ সহ ভাতশালা গ্রামের উন্নয়ন পরবর্তী গ্রামের বাহিরেও বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা। সমগ্র অনুষ্ঠাটি সঞ্চালনা করেন অনিকেত আলম ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবক এবাদুল ইসলাম।

  • সীমান্ত এলাকায় ব্যাপকহারে করোনা টেস্টের নির্দেশ

    সীমান্ত এলাকায় ব্যাপকহারে করোনা টেস্টের নির্দেশ


    ন্যাশনাল ডেস্ক: দেশের সীমান্ত এলাকায় ব্যাপকহারে করোনা টেস্টের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সীমান্ত এলাকার চারটি বিভাগ— রংপুর, সিলেট, খুলনা ও চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি এবং সীমান্ত এলাকার সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জনসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ভারতীয় নতুন ভ্যারিয়েন্ট প্রতিরোধে তিনি এই নির্দেশনা দে।
    সোমবার (১০ মে) দেশের চারটি সীমান্ত এলাকার বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনলাইনে ‘ভারতীয় নতুন ভ্যারিয়েন্ট মোকাবিলায় করণীয়’ বিষয়াদি নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় জরুরি এসব নির্দেশনা দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
    স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
    সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গত ১৫ দিনে সীমান্ত এলাকার কত মানুষ ভারতে যাতায়াত করেছেন, তার তালিকা জানতে চান। বর্ডার এলাকায় ব্যাপক হারে কোভিড পরীক্ষা চালানোর নির্দেশনা দেন তিনি।
    ভারতে যাতায়াতকারীদের পরিবারের সকলকে বাধ্যতামূলকভাবে পরীক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে এবং বর্ডার এলাকায় যেকোনও ধরনের যানবাহন যেন এক জেলা থেকে অন্য জেলায় মুভমেন্ট করতে না পারে, সেটিও নিশ্চিত করার জরুরি নির্দেশনা দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
    সভায় খুলনার বিভাগীয় কমিশনার জানান, খুলনা বিভাগীয় এলাকায় বর্তমানে ২ হাজার ৭০০ জন ভারত যাতায়াতকারী ব্যক্তি হোম কোয়ারেন্টিনে আছেন। তাদেরকে সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রাখা হয়েছে। এছাড়া ভারত থেকে বন্দর দিয়ে প্রবেশ করা ট্রাক ড্রাইভার, হেলপারদের কোনোভাবেই মুভমেন্ট করতে দেওয়া হচ্ছে না। তাদেরকে কঠোরভাবে আইসোলেশন ব্যবস্থায় জোর দেওয়া হয়েছে

  • সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় সাকিব-মোস্তাফিজ

    সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় সাকিব-মোস্তাফিজ


    ক্রীড়া ডেস্ক: ভারত থেকে দেশে ফিরে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে আছেন সাকিব আল হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমান। ইতোমধ্যে দুজনের দুই দফা করোনাভাইরাস পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। দুজনই নেগেটিভ হয়েছেন। এখন অপেক্ষায় আছেন মুক্ত হওয়ার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ‘সবুজ সংকেত’ পেলেই কোয়ারেন্টিন থেকে মুক্ত হয়ে বাসায় যেতে পারবেন তারা।
    সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, অতি ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় থাকা ভারত থেকে কোনও যাত্রী বাংলাদেশে আসতে পারবেন না। আর আসলেও তাদের কঠোর কোয়েরেন্টিন মেনে চলতে হবে। এজন্য সাকিব-মোস্তাফিজ আইপিএল থেকে দেশে ফেরার আগ থেকেই স্বাস্থ্য অধিদফতরের সঙ্গে তাদের কোয়ারেন্টিন কমানো নিয়ে আলোচনা করে আসছিল বিসিবি। যদিও লাভ হয়নি। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম জানিয়ে দেন, তারা ‘না’ করে দিয়েছেন বিসিবিকে। দুই ক্রিকেটারকে ১৪ দিনই থাকতে হবে কোয়ারেন্টিনে।
    সে কারণেই গত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরে ওই দিন থেকে ভিন্ন ভিন্ন হোটেলে সাকিব ও মোস্তাফিজের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন শুরু হয়। ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন শেষ হবে ২০ মে। যদিও এর আগেই দুই ক্রিকেটারকে ‘মুক্ত’ করতে বিসিবি চেষ্টা করছে। গত সপ্তাহে প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, দুইবার ক্রিকেটারদের রিপোর্ট নেগেটিভ হলেই মুক্ত হতে পারবেন ভারত ফেরত দুই ক্রিকেটার। বিসিবির প্রধান নির্বাহীর বক্তব্য, ‘আমরা ওদের কোয়ারেন্টিনের সময় কমানোর চেষ্টা করছি। তাদের দুটি রিপোর্ট নেগেটিভ এলেই তারা অনুশীলনে যোগ দিতে পারবে।’

    বিসিবির চিকিৎসক মনজুর হোসাইন চৌধুরীও জালালেন, দুটি টেস্টে নেগেটিভ হওয়ার পর সাকিব-মোস্তাফিজের কোয়ারেন্টিনে থাকার প্রয়োজন নেই, ‘সাকিব আল হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমান দুই টেস্টেই নেগেটিভ এসেছেন। কোয়ারেন্টিন মুক্ত হতে আর কোনও করোনা টেস্টের প্রয়োজন নেই। তবে তারা কোয়ারেন্টিন থেকে কবে বের হবেন, একথা আমি বলতে পারছি না। আমি যতদূর জানি সিইও (নিজামউদ্দিন) তাদের দ্রুত বের করে আনার চেষ্টা করে যাচ্ছেন, যাতে করে শ্রীলঙ্কা সিরিজ সামনে রেখে ঈদের পরে শুরু হওয়া অনুশীলনে তারা যোগ দিতে পারেন।’
    শেষ পর্যন্ত দুই ক্রিকেটার কোয়ারেন্টিন মুক্ত হলে ঈদের পর, অর্থাৎ ১৮ মে থেকে অনুশীলন করার কোন বাধা থাকবে না।
    তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে শ্রীলঙ্কা দল বাংলাদেশে আসছে আগামী ১৬ মে। ঢাকায় এসেই সফরকারীরা থাকবে তিন দিনের রুম কোয়ারেন্টিনে। এরপর ১৯ মে থেকে তারা অনুশীলনে ফিরতে পারবে।
    ১৯ ও ২০ মে মিরপুরের একাডেমিতে দুই দিনের অনুশীলন শেষে লঙ্কানরা বিকেএসপিতে একটি প্রস্তুতিমূলক ওয়ানডে খেলবে। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে দুই দলের আসল লড়াই শুরু হবে ২৩ মে থেকে। ২৫ ও ২৮ মে সিরিজের শেষ দুটি ওয়ানডেও একই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে।

  • কালিগঞ্জে করোনায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে ত্রান সামগ্রী বিতরণ

    কালিগঞ্জে করোনায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে ত্রান সামগ্রী বিতরণ

    কালিগঞ্জ (শহর) প্রতিনিধি: বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন সহযোগিতায় কালীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় ১০ মে সোমবার সকাল ৯টায় কালিগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয় ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। সুশীলনের সঞ্চয় ও ঋণদান কর্মসূচির আওতায় রিজাভ তহবিল হতে ঈদ উপলক্ষে ও করোনাভাইরাস এ ক্ষতিগ্রস্থ দলীয় সদস্য ও স্থানীয় অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন সুশীলের উপ পরিচালক মোস্তফা আখতারুজ্জামান পল্টু । এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সুকুমার দাস বাচ্চু, কালিগঞ্জ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শেখ আনোয়ার হোসেন, শ্যামনগর আতরজান মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক শাহরিয়ার খান রিপন, কালিগঞ্জ রোকেয়া মুনসুর মহিলা কলেজের প্রভাষক মাহমুদুর রহমান, সুশীলনের এরিয়া ম্যানেজার রিয়াজুল ইসলাম, হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা কৃষ্ণা কর্মকার, সেন্ট্রাল ম্যানেজার মহাসিন আলম, অভ্যন্তরীণ অডিট অফিসার রবীন্দ্রনাথ, সুশীলদের রফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক মাসুদ পারভেজ ক্যাপ্টেন, আতিকুর রহমান ও শোয়েব আহমেদ। চার শতাধিক হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

  • ভারত থেকে আসা আশাশুনির  রেহেনার বাড়ি লকডাউন

    ভারত থেকে আসা আশাশুনির রেহেনার বাড়ি লকডাউন

    আশাশুনি প্রতিনিধি: ভারত থেকে দেশে আসা রেহেনার বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে। রেহেনা আশাশুনি উপজেলার কুল্যা ইউনিয়নের আরার গ্রামের রওশান আলী মোড়লের কন্যা। রেহেনা ভারতের বোম্বে কাজ করতেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বাছেত আল হারুন চৌধুরী জানান, রেহেনা বিমানযোগে যশোরে নেমে যানবাহনে সোমবার বেলা ১১টার দিকে আরার গ্রামে পৌছে। তিনি আরও জানান, খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশে তার বাড়ি লকডাউনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। লকডাউনের সময় সরকারি বিধিনিষেধ ও স্বাস্থ্য বিধি যথাযথ ভাবে পালনের ব্যাপারে তিনি রেহেনার পরিবার ও প্রতিবেশীদেরকে সতর্ক করে দিয়েছেন।

  • আশাশুনিতে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের চেক বিতরণ

    আশাশুনিতে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের চেক বিতরণ

    মশাল ডেস্ক: আশাশুনিতে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত ও ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের চেক বিতরণ করা হয়েছে। রবিবার সকাল ১০.৩০ টায় উপজেলা পরিষদ হলরুমে এ চেক বিতরণ করা হয়।
    উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ৩০ জন করোনা রোগীকে প্রত্যেককে ৩ হাজার ৫০০ টাকা করে চেক বিতরণ করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজমুল হুসেইন খাঁন জেলা প্রশাসক মহোদয়ের মাধ্যমে প্রাপ্ত চেকগুলো হস্তান্তর করেন। সহকারী কমিশনার (ভুমি) শাহিন সুলতানার সঞ্চালনায় এসয় উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অসীম বরণ চক্রবর্তী, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সৈকত মল্লিক, বুধহাটা ইউপি চেয়ারম্যান আ ব ম মোছাদ্দেক, শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল, সদর ইউপি চেয়ারম্যান স ম সেলিম রেজা মিলন, প্রতাপনগর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ জাকির হোসেন, খাজরা ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহ নেওয়াজ ডালিম, শোভনালী ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক ম মোনায়েম হোসেন, কাদাকাটি ইউপি চেয়ারম্যান দীপংকর কুমার বাছাড় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

  • কলারোয়ায় অনুদানের চেক বিতরণ

    কলারোয়ায় অনুদানের চেক বিতরণ


    খোরদে (কলারোয়া) প্রতিনিধি :গতকাল সোমবার সকাল ১১ টার সময় কলারোয়া উপজেলা হল রুমে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৩০ জন সুস্থদের মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত প্রতি জনকে ৩৫০০ টাকার অনুদানের চেক প্রদান করা হয়েছে। উক্ত চেক প্রদান অনুষ্ঠানে কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জুবায়ের হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চেক প্রদান করেন তালা-কলারোয়ার সংসদ সদস্য কমরেড এ্যাড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলারোয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লালটু, কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলহাজ্ব মীর খায়রুল কবির। এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এম.পি বলেন, করোনা মোকাবেলায় শুধু আইন দিয়ে জনগণকে সচেতন করা যাবে না। প্রত্যেকটা মানুষের নিজ দায়িত্ব নিয়ে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে এবং প্রয়োজন ছাড়া কেউ যেন বাড়ীর বাহিরে না যাই, আজকে থেকে প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হতে হবে। তাহলেই আমরা করোনা থেকে মুক্তি পেতে পারি। তা না হলে আমাদের পার্শ্ববর্তি দেশের মত পরিস্থিতি হলে কিছুই করার থাকবে না। এ জন্য তিনি সকলকে সচেতন হওয়ার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করেন। এ সময় উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ব্যক্তিদের মাঝে অনুদানের চেক প্রদান করা হয়।

  • করোনায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে চেক বিতরণ

    করোনায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে চেক বিতরণ


    সংবাদদাতা: সাতক্ষীরা সদর উপজেলার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ও ক্ষতিগ্রস্থদের অনুকূলে মঞ্জুরীকৃত সরকারি অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়েছে। রবিবার (৯ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ডিজিটাল কর্ণারে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার দেবাশীষ চৌধুরী’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে এ চেক বিতরণ করেন সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ¦ মো. আসাদুজ্জামান বাবু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ইয়ারুল হক ও সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার শেখ সহিদুর রহমান ও পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-দপ্তর সম্পাদক জিয়াউর বিন সেলিম যাদু প্রমুখ। এসময় সদর উপজেলার ২৯ জনের মাঝে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ও ক্ষতিগ্রস্থদের অনুকূলে মঞ্জুরীকৃত সরকারি অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়। প্রত্যেককে ৩ হাজার ৫শ’ টাকার চেক প্রদান করা হয়। এসময় সদর উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

  • আশাশুনিতে করোনায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে চেক বিতরণ

    আশাশুনিতে করোনায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে চেক বিতরণ

    আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য প্রধান মন্ত্রীর পক্ষ থেকে উপহারের চেক বিতরণ করা হয়েছে। রবিবার সকালে উপজেলা পরিষদ হলরুমে এ চেক বিতরণ করা হয়। উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ৩০ জন করোনা রোগীর মধ্যে ৩ হাজার ৫০০ টাকার চেক বিতরণ করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নাজমুল হুসেইন খাঁনের সভাপতিত্বে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) শাহীন সুলতানার সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অসীম বরণ চক্রবত্তী, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সৈকত মল্লিক, বুধহাটা ইউপি চেয়ারম্যান আ.ব.ম মোছাদ্দেক, শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল, সদর ইউপি চেয়ারম্যান স.ম সেলিম রেজা মিলন, প্রতাপনগর ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন, কাদাকাটি ইউপি চেয়ারম্যান দীপংকর কুমার বাছাড়, খাজরা ইউপি চেয়ারম্যান শাহ নেওয়াজ ডালিম, শোভনালী ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক ম.মোনায়েম হোসেন প্রমুখ।