Warning: Attempt to read property "post_content" on null in /home/dakshinermashalc/public_html/wp-content/plugins/pj-news-ticker/pj-news-ticker.php on line 202
dakshinermashal, Author at Daily Dakshinermashal - Page 398 of 398

Author: dakshinermashal

  • ‘জিয়ার খাল কাটার বাহিনী রামপাল নিয়ে আন্দোলন করছে’

    ‘জিয়ার খাল কাটার বাহিনী রামপাল নিয়ে আন্দোলন করছে’

    এসবিনিউজ ডেস্ক : জিয়ার সঙ্গে খাল খননকারী বাহিনী রামপালের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ।

    শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে অংশ নিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

    শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন এবং সফলতার বিরুদ্ধে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র, যুদ্ধপরাধী ও জঙ্গিগোষ্ঠীর মূল মদদ দাতা বিএনপি জামায়াতের মিথ্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধনটির আয়োজন করে স্বাধীনতা পরিষদ নামে একটি সংগঠন।

    হাছান মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমানের সঙ্গে খাল খননকারী বাহিনী রামপালের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে, তাদের সুর ও বিএনপির সুরও একই ধরনের। এর মধ্যদিয়ে প্রমাণ হয়েছে দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে চায় তারা।

    তিনি বলেন, ‘অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদরা আজ পরিবেশবিদ হয়ে রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। অল্প বিদ্যা ভয়ংকরীদের দ্বারা আজ বাংলাদেশ বিপর্যস্ত।’

    সার্চ কমিটি নিয়ে বিএনপি করা মন্তব্য নিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, রাষ্ট্রপতি দল নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করেছেন। যারা কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। তাদের নিয়েও বিএনপি বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন উপস্থাপন করছে।

    বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতির গঠিত সার্চ কমিটি নিয়ে প্রশ্ন না তুলে তাকে ধন্যবাদ জানান। অন্যথায় নির্বাচন বর্জন করে একবার যে ভুল করেছেন, আরেকবার করলে আপনাদের দূরবীণ দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না।

    আয়োজক সংগঠনের উপদেষ্টা হাসিবুর রহমান মানিকের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন- সংগঠনের সভাপতি জিন্নাত আলী খান জিন্নাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক করিম আহমেদ ও বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানা প্রমুখ।

     

     

  • অতুলনীয় একজন প্রধানমন্ত্রী

    অতুলনীয় একজন প্রধানমন্ত্রী

    এসবিনিউজ ডেস্ক : টুঙ্গিপাড়ার মানুষের কাছে শুক্রবারের সকালটি ছিল বৈচিত্র্যময় ও ব্যতিক্রমী। কোলে এক নাতি, পাশে আরেক নাতনি। হাস্যজ্জ্বল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভ্যানের সামনের দিকে বসেছিলেন। ভ্যানের অপর পাশে সামনের দিকে ছিলেন ছোট বোন শেখ রেহানার ছেলে রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ও তার স্ত্রী পেপি। গোপালগঞ্জ সফররত প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার পরিবারের এ সদস্যদের নিয়ে ভ্যানে চড়ে গ্রামবাসীদের বিস্মিত এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা উপেক্ষা করে গ্রামের মানুষের অবস্থা জানতে ও গ্রামবাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে তাঁর নিজ গ্রাম টুঙ্গিপাড়ার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন। শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে রিকশা ভ্যানে চড়ে প্রায় ১৫ মিনিট গ্রামটি পরিদর্শন করেন। তিনি বঙ্গবন্ধু স্মৃতিসৌধ থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার পর্যন্ত যান।

    এ সময় বিভিন্ন স্থানে ভ্যান থামিয়ে প্রধানমন্ত্রী স্থানীয় মানুষ-জনের সঙ্গে প্রাণ খুলে কথা বলেন ও তাদের কুশলাদির খোঁজ-খবর নেন। প্রধানমন্ত্রীকে কাছে পেয়ে স্থানীয় মানুষও বিস্ময় ও উচ্ছ্বাসের সঙ্গে প্রাণ খুলে তাঁর কাছে সুখ-দুঃখের কথা বলেন। এ সময় তারা তাদের নানা সমস্যার কথা তুলে ধরলে শেখ হাসিনা তাৎক্ষণিকভাবে এসব সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। মানুষকে আরো অবাক করে দিয়ে তিনি ফেরার পথে এই এক কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেঁটে আসেন।

    প্রধানমন্ত্রী রোভার স্কাউটের সবচেয়ে বড় সম্মিলন ১১তম জাতীয় রোভার মুট উদ্বোধনের জন্য বৃহস্পতিবার দু’দিনের সফরে গোপালগঞ্জ আসেন। মুট উদ্বোধনের পর তিনি টুঙ্গিপাড়া আসেন এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করেন এবং বিশেষ মুনাজাতে শরিক হন।

    এরআগে প্রধানমন্ত্রী গোপালগঞ্জ শহরের ব্যাংকপাড়ায় বর্তমানে গোপালগঞ্জ আওয়ামী লীগ অফিস হিসেবে ব্যবহৃত বঙ্গবন্ধুর পৈতৃক বাড়ি পরিদর্শন করেন। শপথ গ্রহণের পর বঙ্গবন্ধুর পৈতৃক বাসভবনে এটিই প্রধানমন্ত্রীর প্রথম সফর। বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমান ৫০ এর দশকে গোপালগঞ্জ শহরের ব্যাংক পাড়ায় বাড়িটি ক্রয় এবং বাসস্থান হিসাবে ব্যবহার করেন।

    শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ায় গ্রামের বাড়িতে রাত যাপন করেন। বাস ভবন থেকে বের হয়ে বিকাল ৩ টা ৩০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধের মূল টম্বে প্রবেশ করেন। সেখানে তিনি বঙ্গবন্ধুর কবরের পাশে দাঁড়িয়ে পবিত্র ফাতেহা পাঠ ও দোয়া-মোনাজোতে অংশ নেন। শুক্রবার বিকাল ৪ টায় প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়া থেকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন।

     

     

     

  • শিশুদের সৃজনশীলতা বিকাশের সুযোগ দিন : সংস্কৃতি মন্ত্রী

    শিশুদের সৃজনশীলতা বিকাশের সুযোগ দিন : সংস্কৃতি মন্ত্রী

    এসবিনিউজ ডেস্ক : সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, সন্তানদের কেবল প্রথম, দ্বিতীয় আর তৃতীয় করার প্রতিযোগিতা করলে শিশুদের মধ্যে যে সৃজনশীলতা রয়েছে তার বিকাশ হবে না। তাই শিশুদের নিজস্ব সৃজনশীলতার সুযোগ দিয়ে মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে হবে।

    তিনি শুক্রবার বিকেলে নওগাঁ’র ঐতিহ্যবাহি জিলা স্কুলের শতবার্ষিকী উপলক্ষে দুৃ’দিনব্যাপী উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি’র বক্তৃতা করছিলেন।

    অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বেগম মাজেদা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল মালেক এমপি, সাধারণ সম্পাদক সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্ত্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. আকরাম হোসেন চৌধুরী, ঢাকা’র পুলিশ সুপার জেলা স্কুলের ছাত্র শাহ মিজান শাফিউর রহমান, নওগাঁ’র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশিদুল হক, পৌর মেয়র মোঃ নজমুল হক সনি, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবু আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু, সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার রেজাউল বারী এবং জিলা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও উৎসব কমিটির আহবায়ক আব্দুল আজিজ সরকার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

    এর আগে শুক্রবার বর্নাঢ়্য অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে সকালে স্কুল চত্বর থেকে বের করা হয় এক বিশাল শোভাযাত্রা। হাতি ঘোড়া এবং ব্যান্ডদলের সমন্বয়ে শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে। শোভাযাত্রা উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ স্কুলের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মোঃ আলতাফ হোসেন।

    মন্ত্রী বলেন, শিশুদের সৃজনশীলতা বিকাশের সুযোগ দিয়ে একটি মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে হবে। তা নাহলে জঙ্গিবাদের উত্থানের মধ্যে দিয়ে দানবের সমাজ গড়ে উঠবে। আমরা কখনই দানবের সমাজ চাইনা।

    তিনি বলেন, প্রতিটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সম্ভাবনা রয়েছে। তাদের মধ্যে যে সম্ভাবনা আছে তাও আবিষ্কার করতে হবে।

    উল্লেখ্য, এই স্কুলটি ১৯১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪২ সাল থেকে শুরু করে এ ২০১৭ সাল পর্যন্ত সময়ের দেশ বিদেশ থেকে ছাত্র এবং শিক্ষাকমন্ডলী এতে অংশগ্রহণ করেন। এ উপলক্ষে জিলা স্কুলের মাঠ ছাত্র এবং শিক্ষকদের এক মহা-মিলনমেলায় পরিণত হয়।

     

  • খুলনা টিভি ডট কম এর উদ্বোধন ও জেলা প্রশাসক পদক বিতরণ

    খুলনা টিভি ডট কম এর উদ্বোধন ও জেলা প্রশাসক পদক বিতরণ

    স্টাফ রিপোর্টার : খুলনায় ২৬-২৮ জানুয়ারি শুরু হওয়া ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার আজ দিন শুক্রবার বিকেলে মেলা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় ‘এসডিজি ও পরিবেশ সংরক্ষণ’ বিষয়ক সেমিনার, খুলনাটিভি ডট কম এর শুভ উদ্বোধন এবং খুলনা‘ জেলা প্রশাসক পদক’ ২০১৬ প্রদান অনুষ্ঠান।

    এ সকল  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আবদুস সামাদ।  খুলনা জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পলাশ কান্তি বালা। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন খুলনা পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক ড. মলি¬ক আনোয়ার হোসেন। স্বাগত বক্তৃতা করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এলএ) সুলতান আলম।

    প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিভাগীয় কমিশনার বলেন, বিজ্ঞান হচ্ছে এমন সম্পদ যে গোটা পৃথিবীকে পরিবর্তন করে। ডিজিটাল বাংলাদেশে আমরা কিছুটা প্রবেশ করেছি। বর্তমানে কৃষি, ব্যবসা, পড়াশুনা, চাকুরিসহ সবকিছুতেই তথ্য-প্রযুক্তির প্রয়োজন। এখান থেকে বর্তমানে দেশের প্রায় ৫৬ লাখ মানুষ সেবা পাচ্ছে। বাংলাদেশে এখন চার থেকে পাঁচ লাখ লোক ফ্রিল্যান্সিং-এ কাজ করছে এবং এক বিলিয়ন ইউএস ডলার আয় করছে। কিন্তু  ভারত এ খাতে আয় করছে ৫০০ বিলিয়ন ডলার। এ সেক্টরে কর্মসংস্থানের প্রচুর সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্য প্রয়োজন কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ। তিনি তরুণদের আইসিটিকে মনে প্রাণে গ্রহণ করে এর সাথে যুক্ত হবার আহবান জানান।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বিভাগীয় কমিশনার খুলনা জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত  ‘খুলনা টিভি ডট কম’ এর উদ্বোধন করেন। ‘সেবা, উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে আমরা’ শে¬াগান নিয়ে চালু হওয়া টিভিতে  প্রতিদিন সন্ধ্য ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত তিন ঘন্টা খুলনার সরকারি প্রতিষ্ঠানের সেবা, উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড এবং উদ্ভাবন সমূহ জনগণের সামনে তুলে ধরা হবে। পরবর্তী ২১ ঘন্টায় সাত বার অনুষ্ঠানসমূহ পুন:প্রচার করা হবে।

    পরে প্রধান অতিথি ‘খুলনা জেলা প্রশাসক পদক ২০১৬’ মনোনীতদের মাঝে পদক বিতরণ করেন। ১৩টি ক্যাটাগরিতে পদক প্রাপ্তরা হলেন- অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ক্যাটাগরীতে (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ গিয়াস উদ্দিন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার-এ দাকোপ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৃণাল কান্তি দে (বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা পদে কর্মরত)।সহকারী কমিশনার (ভূমি)-তে ফুলতলার মোছাঃ শাহনাজ বেগম ( বর্তমানে যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার পদে কর্মরত)। সহকারী কমিশনার ক্যাটাগরীতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে (আইসিটি ) কর্মরত ফেরদৌস ওয়াহিদ। সহকারী প্রোগ্রামার- দিঘলিয়া উপজেলা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর এর সমীর বিশ্বাস। অন্য দপ্তরের কর্মকর্তা ক্যাটাগরীতে জেলা সমবায় অফিসার মোঃ কামরুজ্জামান এবং জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নার্গিস ফাতেমা জামিন। উচ্চমান সহকারী/অফিস সহকারী-তে ডিসি অফিসের আইসিটি শাখার জি এম সাহিদুল হাফিজ (বাছেত) ও জেলা নাজির খান আনিসুজ্জামান। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যাটাগরিতে- ডুমুরিয়া উপজেলার রংপুর ইউপি চেয়ারম্যান রামপ্রসাদ জোদ্দার। ইউনিয়ন পরিষদ সচিব-এ ফুলতলা উপজেলার দামোদর ইউপি সচিব এস এম রাজিবুল ইসলাম। ইউডিসি উদ্যোক্তা (পুরুষ ও নারী) পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি ইউডিসি উদ্যোক্তা মোঃ মনিরুল ইসলাম ও বটিয়াঘাটা উপজেলার গঙ্গারাম ইউডিসি উদ্যোক্তা মায়া রাণী মন্ডল।