Warning: Attempt to read property "post_content" on null in /home/dakshinermashalc/public_html/wp-content/plugins/pj-news-ticker/pj-news-ticker.php on line 202
dakshinermashal, Author at Daily Dakshinermashal - Page 37 of 398

Author: dakshinermashal

  • অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

    অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

    ন্যাশনাল ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, করোনা মহামারি ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও সরকার দেশের অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করছে।
    বুধবার সংসদের বৈঠকে চট্টগ্রাম-১১ আসনের সদস্য আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হলে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা অতিমারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সৃষ্ট মন্দাভাব, মূল্যস্ফীতি ও অস্থিরতা দেখা দেয় এবং এর ফলে দেশের অর্থনীতিতে যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে তা মোকাবিলা করে সরকার দেশের অর্থনীতিকে দ্রুত করোনাপূর্ব উচ্চ প্রবৃদ্ধির পথে ফিনিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। তীব্র সংকটের মধ্যেও ২০১৯-২০ অর্থ বছরে আমাদের প্রবৃদ্ধি ছিল ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ, যা ওই সময়ে বিশ্বের মধ্যে ছিল অন্যতম সর্বোচ্চ।
    তিনি জানান, অর্থনীতিকে চাঙা করার জন্য সরকারের নেওয়া নানা পদক্ষেপের ফলে ২০২০-২১ অর্থ বছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি পায়। ২০২১-২২ অর্থ বছরে আরো বেড়ে ৭ দশমিক ১০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
    এ সময়ে অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত রাখতে সরকারের নেওয়া নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। এসব পদক্ষেপের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- সরকারি ব্যয় যৌক্তিকীকরণ, সামাজিক সুরক্ষা, বিদ্যুত, জ্বালানি ও কৃষিখাতে ভর্তুকি, রপ্তানি প্রণোদনা, রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি, মুদ্রানীতি ইত্যাদি।
    জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য সৈয়দ আবু হোসেন বাবলার প্রশ্নের জবাবে নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারের নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের কার্যক্রমগুলোর ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি রোধ করা সম্ভব হয়েছে এবং দরিদ্র মানুষ এতে উপকৃত হচ্ছে।
    জাতীয় পার্টির রুস্তুম আলী ফরাজীর প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা অংশে সেপ্টেম্বর ২০২৩ এবং সকল কাজ সম্পন্ন করে জুন ২০২৪ এ ভাঙ্গা হতে যশোর অংশের রেল চলাচল চালু করা সম্ভব হবে।

  • রায়কে ফরমায়েশি বলে মির্জা ফখরুল আদালত অবমাননা করেছেন : ওবায়দুল কাদের

    রায়কে ফরমায়েশি বলে মির্জা ফখরুল আদালত অবমাননা করেছেন : ওবায়দুল কাদের

    ন্যাশনাল ডেস্ক : আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে ফরমায়েশি বলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্য দেশের আইন ও পবিত্র আদালত অবমাননার শামিল।
    আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দায়িত্বহীন বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদে এই বিবৃতি দেয়া হয়।
    ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দুর্নীতির মামলায় ইতোপূর্বে বিএনপির দুই নেতাকে নি¤œ আদালতের দেয়া সাজা বহাল রেখে দেশের উচ্চ আদালত যে রায় দিয়েছে, সে সম্পর্কে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য দেশবাসীকে হতাশ করেছে।’
    তিনি বলেন, ‘দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে ‘ফরমায়েশি রায়’ বলে মির্জা ফখরুল যে বক্তব্য দিয়েছে তা দেশের আইন ও পবিত্র আদালত অবমাননার শামিল। বিএনপির এই দুই নেতার আজকের পরিণতি তাদের ধারাবাহিক অপরাজনীতিরই ফসল।’ 
    ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি-জামাত জোট শাসনমালে হাওয়া ভবন খুলে তারা দুর্নীতি ও লুটপাটের মহোৎসবে মেতে উঠেছিল, যার পরিণতিতে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। সে সময় হাওয়া ভবনের কর্ণধার জিয়াপুত্র তারেক রহমানের দুর্নীতির খতিয়ান বিশ^গণমাধ্যম ও বিশ^খ্যাত গোপন নথি প্রকাশকারী সংস্থা উইকিলিকস-এ বিস্তারিত প্রকাশিত হয়েছে। 
    তিনি বলেন, সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির দুই নেতার দুর্নীতির মামলার সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের কোনো যোগসূত্র নেই। ২০০৭ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে  তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এবং তাদের অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ার পর নি¤œ আদালত শাস্তিমূলক রায় দেয়। প্রায় ১৬ বছর বিচারিক প্রক্রিয়া শেষ করে আদালত তাদের সাজা দিয়েছে।   
    আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশের পবিত্র সংবিধান অনুযায়ী সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান, কেউ আইনের উর্ধ্বে নয়। যার কারণে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, এমপি ও গুরুত্বপূর্ণ নেতারাও আইন ও বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। এমনকী বিশ্বজিৎ হত্যাকা- এবং বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার হত্যা মামলায়ও ছাত্রলীগের নেতারা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ভোগ করছেন।  
    তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিচারব্যবস্থাকে স্বাধীন করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় দেশের বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে আলাদা করে স্বাধীন বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বিএনপিই বিচারব্যবস্থাকে দলীয়করণ করেছিল। 
    ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা খুনি জিয়াউর রহমান ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করার মধ্য দিয়ে পবিত্র সংবিধানকে কলঙ্কিত করেন। মূলত জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে বিচারহীনতার অপসংস্কৃতি চালু করে। অন্যদিকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিচারহীনতার সংস্কৃতির পরিবর্তে দেশে আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়।   
    তিনি বলেন, বিএনপি দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে তাদের দলীয় গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করেছে এবং দলের চিহ্নিত শীর্ষ দুর্নীতিবাজদের সুরক্ষা দিয়েছে। অনুরূপভাবে তারা বিজ্ঞ আদালতের রায়কে ‘ফরমায়েশি রায়’ বলে দেশের উচ্চ আদালত এবং পবিত্র সংবিধানকে অবমাননা করেছে। 
    তিনি বলেন, মার্কিন নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করার পর বিএনপি তাদের বিদেশি প্রভুদের কাছ থেকে করুণা প্রাপ্তির আশায় সরকারের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। উচ্চ আদালতের রায়কে ফরমায়েশি বলা তাদের সেই চলমান ষড়যন্ত্রেরই অংশ। এই ধরনের অপরাধের জন্য বাংলাদেশের জনগণের কাছে তাদেরকে অচিরেই জবাবদিহি করতে হবে।  

  • পিএসজির কাছে আরেকটি মৌসুম চান গালতিয়ের

    পিএসজির কাছে আরেকটি মৌসুম চান গালতিয়ের

    স্পোর্টস ডেস্ক : ক্রিস্টোফার গালতিয়ের পিএসজিকে লিগ ওয়ান শিরোপা জিতিয়েছেন। রেকর্ড ১১টি লিগ শিরোপা ঘরে তুলেছে প্যারিসের দলটি। কিন্তু পিএসজি’র কাছে এটা কোন সাফল্যই নয়! কারণ কাতারে অর্থে চলা দলটি ছুটছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের পেছনে।  চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে তোলা কোচ টমাস টুখেলকে পর্যন্ত ছাঁটাই করেছে পিএসজি। মাউরিসিও পচেত্তিনো পর্যন্ত টিকতে পারেননি এক মৌসুমের বেশি। সেখানে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শেষ ষোলো থেকে বিদায় নেওয়া ক্রিস্টোফার গালতিয়েরের ভাগ্যে মৌসুম শেষেই বরখাস্তের খড়গ ঝুলছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। 

    এমনকি মৌসুম চলাকালীন তার চাকরির সুতোয় টান পড়েছিল। মৌসুম শেষে প্যারিসের ক্লাবটি লিওনেল মেসিকে হারাতে যাচ্ছে। নেইমার জুনিয়রও মৌসুম শেষে পিএসজি ছাড়তে পারেন। সব মিলিয়ে ফ্রেঞ্চ ক্লাবটির অবস্থা টালমাটাল। 
    এতো কিছুর পরও পিএসজির বর্তমান কোচ গালতিয়ের মনে করছেন, পিএসজির ডাগ আউটে আরও একটি মৌসুম দাঁড়ানোর সুযোগ তার প্রাপ্য।

    গালতিয়ের সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ‘পিএসজিতে আরেকটি মৌসুম আমার প্রাপ্য। আমি এটা আরও একবার বলছি। এটা সফল মৌসুম যদিও কেউ এটা শুনতে রাজি নন। আমি আমার খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব দিচ্ছি, যারা সবটা দিয়ে লড়াই করেছে। এই শিরোপা জিতে আমি খুবই খুশি।’

  • হলিউড সাংবাদিকের বিয়ের প্রস্তাব, সালমান বললেন আমার দিন শেষ

    হলিউড সাংবাদিকের বিয়ের প্রস্তাব, সালমান বললেন আমার দিন শেষ

    বিনোদন ডেস্ক : সম্প্রতি আবুধাবিতে আইফা রকসে গিয়েছেন বলিউড অভিনেতা সালমান খান। সেই অনুষ্ঠানেই  বলিউড ভাইজান সাংবাদিকদের মুখোমুখি হোন। সেখানেই সালমান খানকে বিয়ের প্রস্তাব দেন সাংবাদিক ও উপস্থাপিকা অ্যালেনা খালিফে। 

    সেখানে সবার সামনেই অ্যালেনা খালিফে জানান,হলিউড থেকে সালমানকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে এসেছেন বলে জানান তিনি।

    সালমানকে অ্যালেনা খালিফে বলেন, ‘আমি হলিউড থেকে এসেছি শুধু এই প্রশ্নটি করার জন্য…আমি যখন আপনাকে দেখেছি, আপনার প্রেমে পড়েছি’। এরপর সালমান তাকে রসিকতা করে প্রশ্ন করেন, ‘আপনি শাহরুখ খানের কথা বলছেন, ঠিক না? উত্তরে সেই নারী বলেন, ‘আমি সালমান খানের কথা বলছি। বলুন সালমান খান, আপনি আমাকে বিয়ে করবেন?

    অভিনেতা উত্তরে বলেন, ‘আমার বিয়ের দিন শেষ। আরও ২০ বছর আগে আমার সাথে আপনার দেখা করা উচিত ছিল।’

    এতে সালমান ছাড়াও ভিকি কৌশল, নোরা ফাতেহি ও অভিষেক বচ্চন গিয়েছেন

  • বাংলাদেশসহ পাঁচ মহাদেশে মুক্তি পাবে ‘অন্তর্জাল’

    বাংলাদেশসহ পাঁচ মহাদেশে মুক্তি পাবে ‘অন্তর্জাল’

    বিনোদন প্রতিবেদক

    বাংলাদেশের প্রথমবারের মতো নির্মিত হয়েছে সাইবার থ্রিলার চলচ্চিত্র ‘অন্তর্জাল’। রোববার প্রকাশিত ছবিটির দ্বিতীয় পোস্টারে সাইবার থ্রিলারেরই ইঙ্গিত মিলল। সেই সঙ্গে জানানো হল ছবিটি ঈদুল আজহায় বাংলাদেশসহ একসঙ্গে পাঁচ মহাদেশে মুক্তি পাবে। 

    পরিচালক দীপংকর দীপনের তৃতীয় নির্মাণ এটি। এর আগে  ‘ঢাকা অ্যাটাক’ ও ‘অপারেশন সুন্দরবন’ নির্মাণ করে বড় বাজেটের সিনেমার নির্মাণে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন।  

    দীপংকর দীপন বলেন, ‘ইন্টারনেট দুনিয়ার নানান অবিশ্বাস্য ঘটনার ঝলক নিয়েই এই সিনেমা। সিনেমার অ্যাকশন আর থ্রিলারকে সবার কাছে ছড়িয়ে দিতেই সিনেমাটি ৫ মহাদেশের বাংলা সিনেমাপ্রেমীদের দেখার সুযোগ তৈরি করছি আমরা।’

    ‘কারিগরি প্রযুক্তির সর্বশেষ সংযুক্তি আর সিনেমার গল্পের টান টান উত্তেজনা পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে অন্তর্জাল সিনেমায়,’ যোগ করেন তিনি।

    আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ছবিটি  স্বপ্ন স্কেয়ারক্রো ডিস্ট্রিবিউশন করবে। প্রতিষ্টানটি বাংলাদেশের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার সৈকত সালাউদ্দিন জানিয়েছেন আগামী ঈদে আমেরিকা ও কানাডার একাধিক শহরে প্রায় শতাধিক সিনেমা হলে নিয়মিত প্রদর্শনীর জন্য স্বপ্ন স্কেয়ারক্রো রিলিজ করবে।

    ইন্টারনেটের রহস্যময় দুনিয়ার জাল আর চাল নিয়ে নির্মিত বাংলাদেশের প্রথম সাইবার অ্যাকশন থ্রিলার ‘অন্তর্জাল’। ছবিটিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছন সিয়াম আহমেদ, বিদ্যা সিনহা মিম, এবিএম সুমন, সুনেরাহ বিনতে কামাল। 

    সিনেমাটি নিয়ে সিয়াম বলেন,‘দীপংকার দাদার নির্মাণ নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। আগামী ১০-১৫ বছর পর যে ছবি নির্মাণ হওয়ার কথা। তিনি এই সময়েই সেই ছবি বানিয়ে ফেললেন। এতে আমার চরিত্রের নাম লুমিন। সিনেমায় লুমিন একজন প্রোগ্রামার। লুমিনের মত সবগুলো চরিত্রই এই ছবির গুরুত্বপূর্ণ। ভালো লাগছে ছবিটি একসঙ্গে পাঁচ মহাদেশে মুক্তি পাচ্ছে। এভাবেই একদিন বাংলা ছবি বিশ্ব জয় করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।’

    ছবিটিতে সাইবার সিকিউরিটি স্পেশালিস্ট হিসেবে অভিনয় করেছেন মিম। তিনি বলেন,  দেশের বাইরে থেকে প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা করে আসা একজন তরুণীর চরিত্রে অভিনয় করেছি।  সিনেমাটি প্রযুক্তি খাত ও সাইবার দুনিয়ায় নারীদের আরও বেশি এগিয়ে আসার অনুপ্রেরণার গল্পে তৈরি হয়েছে এই সিনেমা। ছবিটি বাংলাদেশসহ পাঁচটি মহাদেশে মুক্তি পাচ্ছে এটি আমাদের জন্য অনেক আনন্দের খবর।

    ‘অন্তর্জাল’ চলচ্চিত্রের গল্প লিখেছেন দীপংকর দীপন, সাইফুল্লাহ রিয়াদ ও আশা জাহিদ। চিত্রনাট্য লিখেছেন পরিচালক নিজেই। সরকারের আইসিটি ডিভিশনের উদ্যোগে নির্মিত এই সিনেমার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মোশন পিপল স্টুডিও। সার্বিক সহযোগিতায় স্পেলবাউন্ড লিও বার্নেট।

  • খেলাপি ঋণ বেড়ে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬২০ কোটি টাকা

    খেলাপি ঋণ বেড়ে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬২০ কোটি টাকা

    জাতীয় : চলতি মার্চ শেষে দেশে খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬২০ কোটি টাকা। এর মধ্যে গত বছরের ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত ৩ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা।

    আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বর্তমানে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ব্যাংক খাতের মোট ঋণের ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ।

    খেলাপি ঋণের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোতে রয়েছে ৫৭ হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা বা ১৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। এ ছাড়া বেসরকারি ব্যাংকগুলোর ৬৫ হাজার ৮৮৯ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৯৬ শতাংশ ঋণ খেলাপি হয়েছে।

    অন্যদিকে বিদেশি ব্যাংকগুলোর তিন হাজার ৪২ কোটি টাকা বা ৪ দশমিক ৯০ শতাংশ ঋণ খেলাপি। আর সরকারি মালিকানাধীন বিশেষায়িত তিনটি ব্যাংকের মোট ঋণের ১২ দশমিক ৮০ শতাংশ বা ৪ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা বর্তমানে খেলাপি।

  • চীনের প্রথম দেশীয় যাত্রীবাহী বিমানের প্রথম বাণিজ্যিক ফ্লাইট চালু

    চীনের প্রথম দেশীয় যাত্রীবাহী বিমানের প্রথম বাণিজ্যিক ফ্লাইট চালু

    বাসস-ডেস্ক : চীনের প্রথম অভ্যন্তরীণভাবে তৈরি যাত্রীবাহী বিমান সি ৯১৯ রবিবার তার প্রথম বাণিজ্যিক ফ্লাইটে উড্ডয়ন করেছে। আকাশে পশ্চিমা প্রতিদ্ব›দ্ধীদের সাথে প্রতিযোগিতার জন্য দেশটির কয়েক দশকের দীর্ঘ প্রচেষ্টায় এটি একটি মাইলফলক।
    রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট এমইউ ৯১৯১ সকাল ১০:৩০ টার (গ্রীনিচ মান সময় ০২৩০) পরে সাংহাই হংকিয়াও বিমানবন্দর থেকে আকাশে উড্ডয়ন করেছে।
    সিসিটিভি জানিয়েছে, বিমানটি চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট এমইউ ৯১৯১ তে ১৩০ জন যাত্রী নিয়ে বেইজিংয়ের ক্যাপিটাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে।
    এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইটে জানানো হয়, ফ্লাইটটি দুপুর ১টা ১০ মিনিটে (গ্রীনিচ মান সময় ০৫১০) এর গন্তব্যে অবতরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
    রাষ্ট্রীয় মিডিয়ায় সম্প্রচারিত ফুটেজে দেখা গেছে, কয়েক ডজন যাত্রী সাদা রংয়ের চকচকে বিমানটির প্রশংসা করে সূর্যালোকিত সাংহাই এয়ারফিল্ডে জড়ো হচ্ছেন। পরে তারা রানওয়েতে ভিড়ানো বিমানটিতে আরোহণ করে।
    সিসিটিভি রিপোর্টে বলা হয়, যাত্রীরা লাল বোর্ডিং পাস পেয়েছেন এবং ফ্লাইটের স্মরণে একটি বিশেষ ‘দুর্দান্ত খাবার’ উপভোগ করবেন।
    চীন দেশীয় বিমান তৈরিতে প্রচুর বিনিযয়োগ করেছে কারণ এটিকে মূল প্রযুক্তিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে চায়।
    বেইজিং আশা করছে, সি ৯১৯, বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স এবং এয়ারবাস এ ৩২০ এর মত জনপ্রিয় বিদেশী মডেলকে চ্যালেঞ্জ করবে।
    বিমানটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কমার্শিয়াল এভিয়েশন কর্প অফ চায়না (সিওএমএসি) তৈরি করেছে, তবে এর অনেক যন্ত্রাংশ বিদেশ থেকে আনা হয়েছে।
    সিসিটিভি জানিয়েছে, সোমবার থেকে সি ৯১৯ সাংহাই এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর চেংডুর মধ্যে চায়না ইস্টার্নের নিয়মিত রুটে চলাচল করবে।
    এটি ন্যারো-বডি জেটের প্রথম মডেল, যেখানে ১৬৪ জন যাত্রীর আসন রয়েছে, আনুষ্ঠানিকভাবে ডিসেম্বরে চায়না ইস্টার্নকে দেয়া হয়েছে।
    সিওএমএসি-এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ঝাং ইউজিন জানুয়ারিতে সাংহাই আউটলেট দ্য পেপারকে বলেছিলেন, কোম্পানি সি ৯১৯-এর জন্য ১,২০০টির বেশি অর্ডার নিয়েছে।

  • ১২৫০ কোটি রুপি ব্যয়ে তৈরি ভারতের নতুন পার্লামেন্ট ভবন

    ১২৫০ কোটি রুপি ব্যয়ে তৈরি ভারতের নতুন পার্লামেন্ট ভবন

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিরোধীদের আন্দোলন এবং বয়কট উপেক্ষা করেই ভারতের নতুন পার্লামেন্ট ভবন উদ্বোধন করলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পূজা ও হোম-যজ্ঞের মাধ্যমে এ ভবনের উদ্বোধন করেন তিনি। তবে উদ্বোধনের পরও দেশটিতে এ নিয়ে বিতর্ক চলছে। নতুন পার্লামেন্ট ভবনকে কফিনের সঙ্গে তুলনা করেছেন বিরোধী দল আরজেডি।
    অন্যদিকে অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতিকে আমন্ত্রণ না জানানোর প্রতিবাদে বয়কটের ডাক দিয়েছে কংগ্রেস, বাম, তৃণমূল কংগ্রেস,আম আদমি পার্টিসহ ১৯ বিরোধী দল।
    উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোদি বলেন, নতুন সংসদের প্রয়োজন ছিল। আগামীতে সংসদের সংখ্যা বাড়বে। সেটাও খেয়াল রাখতে হবে আমাদের। এজন্য এখনই সংসদ তৈরি করতে হবে আমাদের।
    বর্তমান পার্লমেন্ট ভবনের পাশেই নতুন পার্লমেন্ট ভবনটি তৈরি করা হয়েছে। নতুন ভবনের লোকসভায় ৮৮৮ জন এবং রাজ্যসভায় ৩০০ জন সংসদ সদস্য আসন গ্রহণ করতে পারবেন। ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর নতুন সংসদ ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ৬৪ হাজার ৫০০ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে তৈরি হওয়া ভারতের নতুন সংসদ ভবনটি চারটি তল বিশিষ্ট। নতুন এই পার্লমেন্ট ভবন নির্মাণে খরচ হয়েছে ১২৫০ কোটি রুপি। এটি নির্মাণে ব্যবহৃত হয়েছে ২৬ হাজার ৪৫ মেট্রিকটন স্টিল, ৬৩ হাজার ৮০৭ মেট্রিকটন সিমেন্ট। ভবিষ্যতে প্রাকৃতির বিপর্যয়ের কথা চিন্তা করে নয়া সংসদ ভবনে ভূমিকম্প প্রতিরোধে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। নয়া পার্লমেন্ট ভবন নির্মাণের জন্য নাগপুর থেকে আনা হয়েছে সেগুন কাঠ, রাজস্থান থেকে আনা হয়েছে বেলেপাথর।

  • পুলিশকে আরো জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

    পুলিশকে আরো জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

    ন্যাশনাল ডেস্ক : রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি সদস্যকে
    তাদের কার্যক্রমে আরো জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
    বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন আজ দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
    বৈঠক শেষে প্রেস সচিব মোঃ জয়নাল আবেদীন রাষ্ট্রপতির বরাত দিয়ে বাসসকে জানান, “পুলিশ সদস্যদের কাজ যাতে জনবান্ধব হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।” রাষ্ট্রপতি বলেন, পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে কাজ করতে হবে। জনস্বার্থে বিভিন্ন মামলার নিষ্পত্তিতে যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেন তিনি।
    রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, “তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশের ফলে সাইবার ক্রাইম বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাইবার ক্রাইম মোকাবেলায় পুলিশের প্রতিটি সদস্যকে প্রযুক্তি জ্ঞানে প্রশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে”।
    রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে পুলিশের ভূমিকার প্রশংসা করে ভবিষ্যতেও এই তৎপরতা অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন।
    পুলিশ মহাপরিদর্শক বাংলাদেশ পুলিশের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
    রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বডুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এসএম সালাহউদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মোঃ জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মোঃ ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

  • বাংলাদেশ সংঘাত চায় না : প্রধানমন্ত্রী

    বাংলাদেশ সংঘাত চায় না : প্রধানমন্ত্রী

    জাতীয় : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ আর কোনো সংঘাত চায় না, বরং জনগণের জীবনযাত্রার মানের উন্নতি চায়।
    তিনি বলেন, ‘আমরা আর কোনো অশান্তি, সংঘাত চাই না। আমরা মানুষের জীবনকে উন্নত করতে চাই এবং আমরা সর্বদা এটি কামনা করি।’
    এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচন থেকে দেশে বিরাজমান শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ গত ১৪ বছরে বাংলাদেশকে উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সহায়তা করেছে।
    তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়মী লীগ জয়ী হয়ে ২০০৯ সালে সরকার গঠন থেকে অব্যাহত শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশের কারণে বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সক্ষম হয়েছে।’
    আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রদানের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
    তিনি বলেন, সরকার ২০০৮ সালের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর পরিকল্পিতভাবে দেশের মানুষের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
    তিনি বলেন, ‘এর ফলে, আমরা দারিদ্র্যের হার এবং মাতৃমৃত্যু হ্রাস করতে, শিক্ষার হার এবং মানুষের গড় আয়ু বাড়াতে সক্ষম হয়েছি।’
    তিনি বলেন, দেশে বিরাজমান টেকসই ও শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশই বাংলাদেশের অভূতপূর্ব আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির একমাত্র কারণ।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ একটি শান্তিপূর্ণ টেকসই পরিবেশ জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনে সহায়ক এবং সকলকে এটি মনে রাখতে হবে।’
    প্রধানমন্ত্রী আলোচনার মাধ্যমে সব বিরোধ নিষ্পত্তির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বাংলাদেশ যে কাজটি ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে করেছে।
    তিনি বলেন, ‘এখন কেন এই অস্ত্র প্রতিযোগিতা (চলছে), অস্ত্র প্রতিযোগিতার জন্য যে অর্থ ব্যবহার করা হচ্ছে তা ক্ষুধার্ত শিশু ও মানুষের জন্য ব্যবহার করা হবে না কেন? এই অস্ত্র প্রতিযোগিতার জন্য হাজার হাজার শিশু ও নারী বিশ্বজুড়ে অমানবিক জীবনযাপন করছে।’
    এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশ ১০ লাখের বেশি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে, যারা নিপীড়নের মুখোমুখি হয়েছিল যা তাকে ১৯৭১ সালের পরিস্থিতি স্মরণ করিয়ে দেয়।
    তিনি বলেন, ‘আমরা চাই পৃথিবীতে শান্তি ফিরে আসুক, (পৃথিবীতে) কোন ধরনের অশান্তি থাকবে না।’
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা দেশের স্বাধীনতা চায়নি তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেছে। ‘প্রতি মুহূর্তে আমাদের তাদের (স্বাধীনতা বিরোধীদের) বাধা অতিক্রম করতে হচ্ছে।’
    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শান্তি পুরস্কার পেয়েছিলেন, সারাজীবন শান্তির বাণী প্রচার করেছেন, কিন্তু তাকে জীবন উৎসর্গ করতে হয়েছে।
    ‘আমাদের কী দুর্ভাগ্য, যে মানুষটি সারাজীবন শান্তির কথা বলেছেন তাঁকে তার জীবন দিতে হয়েছিল’- একথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘আজ তিনি আর আমাদের মধ্যে নেই, তবে আমরা চাই যে তাঁর দেশ উন্নত এবং সমৃদ্ধ হিসাবে গড়ে উঠুক।’
    দেশে-বিদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যারা কাজ করছেন তাদের স্বীকৃতি দিতে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শান্তি পুরস্কার’ প্রবর্তনেরও ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা।
    তিনি বলেন, ‘কারণ আমরা শান্তি চাই এবং আমরা অবশ্যই শান্তির পথে এগিয়ে যাবো।’
    বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
    অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এবং মূল বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও গবেষক মোনায়েম সরকার।
    মূল বক্তব্যের উপর আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, সাবেক মুখ্য সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ও বিশিষ্ট লেখক আনোয়ারা সৈয়দ হক। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের সভাপতি মোজাফফর হোসেন পল্টু।
    শুরুতেই বঙ্গবন্ধু ও তাঁর জুলিও-কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়।
    অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জুলিও-কুরি শান্তি পদক প্রদানের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট ও প্রথম দিনের কভার উন্মোচন করেন। তিনি দিবসটি উপলক্ষে একটি স্যুভেনির প্রকাশনার প্রচ্ছদও উন্মোচন করেন।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদ কর্তৃক জুলিও-কুরি শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন।
    ফিদেল কাস্ত্রো, হো চি মিন, ইয়াসির আরাফাত, সালভাদর আলেন্দে, নেলসন ম্যান্ডেলা, ইন্দিরা গান্ধী, মাদার তেরেসা, কবি ও রাজনীতিবিদ পাবলো নেরুদা, জরহরলাল নেহেরু, মার্টিন লুথার কিং এবং লিওনিদ ব্রেজনেভের মতো বিশ্ব নেতারা এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
    বিশ্ব শান্তি পরিষদের শান্তি পুরস্কারটি ছিল বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।
    জুলিও-কুরি শান্তি পুরস্কার ছিল বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক পুরস্কার।
    এই মহান অর্জনের ফলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু থেকে বিশ্ববন্ধুতে পরিণত হন।
    বিশ্ব শান্তির সংগ্রামে বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী মেরি কুরি এবং পিয়েরে কুরির অবদানকে স্মরণ করতে বিশ্ব শান্তি পরিষদ ফ্যাসিবাদ, সা¤্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে মানবিক কল্যাণ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৫০ সাল থেকে বিশিষ্ট ব্যক্তি ও সংস্থাকে জুলিও-কুরি শান্তি পুরস্কার দিয়ে আসছে।

    ‘জনগণই শক্তি, জনগণই শক্তির উৎস’- বঙ্গবন্ধুর এই উক্তি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি সেই বিশ্বাসে বিশ্বাসী এবং সেই বিশ্বাস নিয়েই আমার পথচলা।’
    বাংলাদেশ আজ বিশ্বব্যাপী শান্তি রক্ষায় অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন করছে- উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে এক নম্বর দেশ হিসেবে আমরা বিশ্বজুড়ে শান্তি বজায় রাখছি।’
    শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের মানুষ, সব সময় শান্তিতে বিশ্বাস করি। আমরা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন করতে চাই।’
    তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪১ শতাংশ। কিন্তু আজ সরকার তা ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। যেখানে দারিদ্রের সংখ্যা ছিল ২৫ দশমিক ৯ শতাংশ, তা আজ ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে এসেছে।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইনশাআল্লাহ, এদেশে কোনো মানুষ দরিদ্র, গৃহহীন বা ভূমিহীন থাকবে না। প্রতিটি মানুষ অন্তত তাদের মৌলিক অধিকার- খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থান পাবে। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।’
    বাংলাদেশের আজকের এই আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে ধারাবাহিক শান্তিপূর্ণ পরিবেশের অবদান বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
    শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার পর দেশের পরিবেশ বিশৃঙ্খল ছিল ও প্রতি রাতে কারফিউ দেয়া হয়েছিল।
    তিনি আরো বলেন, ‘২১ বছর পর আমরা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি করতে সক্ষম হয়েছি। আমরা অন্তত এটা বলতে পারি যে আমরা একটি ভিত্তি তৈরি করেছি। মাঝখানে একটি অশান্ত পরিবেশ ছিল (২০০১ থেকে ২০০৮)।’

  • সাতক্ষীরায় নানার বাড়ি থেকে বাড়ি ফেরার পথে নছিমনের ধাক্কায় পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রের মৃত্যু

    সাতক্ষীরায় নানার বাড়ি থেকে বাড়ি ফেরার পথে নছিমনের ধাক্কায় পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রের মৃত্যু

    নিজস্ব প্রতিনিধি : : নছিমনের ধাক্কায় শাহরিয়ার হোসেন জিম(১০) নামের এক ৫ম শ্রেণীর ছাত্র নিহত হয়েছে। রোববার সকাল ১০টায় সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের জিরেনগাছা নামক স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত জিম কালিগঞ্জের বন্দকাটী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্র ও বন্দকাটি গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
    বন্দকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুচিত্রা দেবনাথ জানান, কালিগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের নানা আবু বক্কর ছিদ্দিকির সঙ্গে নানার বাড়ি থেকে বাড়ি ফিরছিল জিম। পথিমধ্যে সকাল ১০টার দিকে জিরেনগাছা মোড়ে বালিভর্তি একটি নছিমন তাকে ধাক্কা মারে। এতে সে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। স্থানীয়রা নছিমনটিকে আটকাতে পারলেও চালক পালিয়ে যায়।
    আবু বক্কর ছিদ্দিক জানান, তিনি জিরেনগাছায় লিচু কেনার সময় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল জিম। এ সময় বালিভর্তি নসিমন মোড় ঘোরার সময় জিমকে ধাক্কা মারে।
    কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মামুন রহমান ঘটনাটি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। নিহতের পরিবারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

  • সাতক্ষীরা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের পলাশপোলে সিসি ঢালাই রাস্তা নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

    সাতক্ষীরা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের পলাশপোলে সিসি ঢালাই রাস্তা নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

    নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডে সিসি ঢালাই রাস্তা নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার (২৮ মে) সকালে শহরের পলাশপোল বউ বাজার এলাকায় দোয়া অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে অতিথি হিসেবে রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা পৌরসভা ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ শফিক উদ-দৌলা-সাগর ও সাতক্ষীরা পৌরসভার ৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর রাবেয়া পারভীন। পলাশপোল বউ বাজার সংলগ্ন মেন রাস্তা হতে আদর আলীর দোকান হতে কাদের মাওলানার বাড়ি পর্যন্ত ২২৯ ফুট গলি রাস্তা ও একই প্রকল্পে ড্রেণ নিমাণসহ ৩টি কাজ মোট ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা ব্যয়ে সাতক্ষীরা পৌরসভার নিজস্ব অর্থায়নে নিমাণ করা হচ্ছে।
    এসময় সিসি ঢালাই রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী কামরুল আখতার তপু, পৌরসভার এসও মোহাব্বত হোসাইন, ঠিকাদার প্রতিনিধি মো. দেলোয়ার হোসেন, আলহাজ্ব মো. আব্দুল কাদের, আবু সাঈদ খান চৌধুরী লিপু, আব্দুল জলিল, শওকত আলীসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মো. আব্দুল কাদের।

  • বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ও পৌরসভার যৌথ উদ্যোগে কোস্টাল সিটিজ রেসিলিয়েন্স প্রকল্প বিষয়ক অবহিতকরণ সভা

    বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ও পৌরসভার যৌথ উদ্যোগে কোস্টাল সিটিজ রেসিলিয়েন্স প্রকল্প বিষয়ক অবহিতকরণ সভা

    নিজস্ব প্রতিনিধি : বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিট ও সাতক্ষীরা পৌরসভার যৌথ উদ্যোগে কোস্টাল সিটিজ রেসিলিয়েন্স প্রকল্প বিষয়ক অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৮ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় বিডিআরসিএস সাতক্ষীরা ইউনিট ও সাতক্ষীরা পৌরসভার আয়োজনে ও দুর্যোগ ও জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিভাগ বিডিআরসিএস জাতীয় সদর দপ্তরের সহযোগিতায় পৌরসভার ক্লাইমেট চেঞ্জ এডাপটেশন লার্নিং সেন্টারে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিটের ভাইস চেয়ারম্যান শেখ নুরুল হকের সভাপতিত্বে অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের চেয়ারম্যান ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. নজরুল ইসলাম।
    অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র।
    এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা পৌরসভার পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিয়াকত আলী, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী সুজন, আমেরিকান রেডক্রসের কোস্টাল সিটিজ প্রকল্পের সিনিয়র ম্যানেজার হারুন-অর-রশিদ, আন্তর্জাতিক রেডক্রস ফেডারেশনের ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট ম্যানেজার মো. তৌহিদুল ইসলাম দিপু, বাংলাদেশ বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি উপ-পরিচালক এএস এম আক্তার, সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমান, মো. জাহাঙ্গীর আলম, খুলনা ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক সাধন চন্দ্র স্বর্ণকার, সাতক্ষীরা রেডক্রিসেন্ট ইউনিটের কার্যকরী কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, এস এম শওকত হোসেন, শেখ হারুন উর রশিদ, শেখ আব্দুর রশিদ, সাতক্ষীরা পৌর প্যানেল মেয়র শেখ আনোয়ার হোসেন মিলন, সাতক্ষীরা পৌর প্যানেল মেয়র রাবেয়া পারভীন, সাতক্ষীরা পৌরসভার কাউন্সিলর শেখ শফিক উদ-দৌলা-সাগর, পৌর কাউন্সিলর মো. কায়ছারুজ্জামান হিমেল, পৌর কাউন্সিলর শফিকুল আলম বাবু, পৌর কাউন্সিলর আইনুল ইসলাম নান্টা, পৌর কাউন্সিলর শেখ মারুফ আহমেদ, পৌর কাউন্সিলর শেখ জাহাঙ্গীর হোসেন কালু, মহিলা কাউন্সিলর অনিমা রানী মন্ডল, মহিলা কাউন্সিলর নুরজাহান বেগম নুরী, সাতক্ষীরা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী কামরুল আক্তার তপু, সাতক্ষীরা পৌরসভার প্রেজেন্টেশন উপাস্থাপন করেন সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. জিয়াউর রহমান, সাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের প্রেজেন্টেশন উপাস্থাপন করেন যুব প্রধান মো. ইলিয়াস হোসেন প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিটের কার্যকরী কমিটির সদস্য মো. রাশেদুজ্জামান রাশি।

  • ইসলামি ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতাল সাতক্ষীরা লিমিটেড এর স্টাফদেরকে অবসর জনিত  বিদায়ী সংবর্ধনা

    ইসলামি ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতাল সাতক্ষীরা লিমিটেড এর স্টাফদেরকে অবসর জনিত  বিদায়ী সংবর্ধনা

    শহর প্রতিনিধিঃইসলামি ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতাল সাতক্ষীরা লিমিটেড”র স্টাফ মো. আবুল খায়ের  ও মো. লুৎফর রহমানকে অবসর জনিত  বিদায়ী সংবর্ধনা ও বিদায়ী শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করা হয়েছে। রবিবার ২৮ শে মে বেলা ১২ টায় ইসলামি ব্যাংক কমিউনিটি  হাসপাতাল সাতক্ষীরা লিমিটেড’র কনফারেন্স রুমে এ বিদায়ী সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। 
    পি আর ও মো. মোস্তাফিজুর রহমান’র সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিদায়ী শুভেচ্ছা স্মারক তুলেদেন  ইসলামি ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতাল সাতক্ষীরা লিমিটেডে’র ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  হিসাব ইনচার্জ শেখ শরিফুল আওয়াল, আর এম ও ডাঃ মোঃ আসলাম হোসেন।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামি ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতাল সাতক্ষীরা লিমিটেড’র আইটি ইন্জিনিয়ার আব্দুল আহাদ, মার্কেটিং অফিসার শারমিন নাহার,মেডিকেল টেকনোলজিস্ট(সিটি স্কান) মো. তুহিন হোসেন, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট(ল্যাব) মাসুদুজ্জামান,মেডিকেল টেকনোলজিস্ট(ফিজোথিরাপি) মুর্শিদুল ইসলাম,    ওয়াড মাষ্টার অহিদুজ্জামান, ফার্মিসী ইনচার্জ (ভারপ্রাপ্ত)মো. লতিফুল ইসলাম, সিস্টার ইনচার্জ মোছা. সাদিয়া সুলতানা, মোছা. ফরিদা খাতুনসহ হাসপাতালের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারি বৃন্দ।

  • বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

    নিজস্ব প্রতিনিধি : বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৭ মে) সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কস্থ বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগারে সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের আহবানে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা একে ফজলুল হকের সভাপতিত্বে ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. নজরুল ইসলাম এঁর সঞ্চালনায় কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো ০০০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শহীদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ (অব.) আবু আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শাফী আহমেদ, মাস্টার নীলকন্ঠ সোম, শেখ সাহিদ উদ্দিন, মিসেস সাহানা মহিদ, এ্যাড. মোহাম্মদ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র, আলহাজ¦ মো. আসাদুজ্জামান বাবু, আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. ওসমান গণি, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ডা. মুনছুর আহমেদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক এড. আজহারুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এড. অনিত কুমার মুখার্জী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক জি.এম ফাত্তাহ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শিমুন শামস্, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক লায়লা পারভীন সেঁজুতি, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক সরদার মুজিব, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. সুব্রত কুমার ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক জি.এম শফিউল আযম লেলিন, মো. আতাউর রহমান, কাজী আখতার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ বাবু রাজ্যেশ^র দাস, নির্বাহী সদস্য শেখ ফিরোজ আহমেদ, এস.এম শওকত হোসেন, শেখ নুরুল ইসলাম, নরীম আলী মাস্টার, মো. মুজিবুর রহমান, শেখ ফিরোজ আহমেদ স্বপন, শেখ আব্দুর রশিদ, মো. শাহ্জাহান, মো. সাহাদাৎ হোসেন, ঘোষ সনৎ কুমার, এস.এম আতাউল হক দোলন, মো. মনিরুজ্জামান মনি, মো. সাঈদ মেহেদী, সাজেদুর রহমান খান চৌধুরী মজনু, অধ্যক্ষ জাফরুল আলম বাবু মীর মোশারফ হোসেন মন্টু, মো. আসাদুজ্জামান অসলে, এ্যাড. সৈয়দ জিয়াউর রহমান বাচ্চু, এনামুল হোসেন ছোট, শেখ মনিরুল হোসেন মাসুম, নাজমুন নাহার মুন্নী, মো. শামছুর রহমান ও আলিমুর রহমান প্রমুখ।
    কার্যনির্বাহী কমিটির সভার আলোচ্য সূচির মধ্যে ছিল, বিগত সভার বিবরণী পঠন ও অনুমোদন, জেলার সকল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সম্মেলন সম্পন্ন করণ প্রসঙ্গে, বাকি উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি দাখিল প্রসঙ্গে ও সাংগঠনিক এবং বিবিধ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়াও ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা এবং জাঁকজমকপূর্ণভাবে আগামী ২৩ জুন ২০২৩ ইং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্মদিন উপলক্ষে কর্মসূচিতে জেলা, উপজেলা, পৌর ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সকল নেতৃবৃন্দ, অংগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং সকল সদস্যদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহবান জানানো হয় সভায়।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ এর উপজেলা দায়িত্বশীল তারবিয়াত অনুষ্ঠিত

    ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ এর উপজেলা দায়িত্বশীল তারবিয়াত অনুষ্ঠিত

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি : আজ ২৭/০৫/২০২৩ইং রোজ শনিবার সকাল ৮:০০ ঘটিকায় ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ সাতক্ষীরা জেলা শাখার ব্যবস্থাপনায় নবারুণ স্কুল মোড়স্থ জেলা কার্যালয়ে উপজেলা দায়িত্বশীল তারবিয়াত অনুষ্ঠিত হয়। জেলা সভাপতি মো: মুবাশশীরুল ইসলাম তকীর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক এম এ হাসিব গোলদার। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সাতক্ষীরা জেলা সভাপতি মাও: এ.কে.এম. রেজাউল করিম, জেলা সেক্রেটারি প্রভাষক কাজী মো: ওয়েজ কুরণী, দ্বীনি সংগঠন সাতক্ষীরা জেলা যুগ্ম সম্পাদক মো: মনিরুল ইসলাম। প্রধান অতিথি উপস্থিত সকলকে তারবিয়াত প্রদান করেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে সাংগঠনিক পরামর্শ দেন। তিনি যুব সমাজের উন্নয়ন ও যুব সমাজকে ধংসের পথ থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য পেশ করেন। অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ সাতক্ষীরা জেলা সহ সভাপতি মো: আলমগীর হুসাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: ফজর আলী, সাংগাঠনিক সম্পাদক মো: কবিরুল ইসলাম, দফতর সম্পাদক মোঃ মহিউদ্দীন, অর্থ সম্পাদক মো: হাফিজুর রহমান, দাওয়াত ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মুফতি মোঃ ছফিউল্লাহ রহমানি, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক ডাঃ মোঃ হেলাল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক শেখ মোঃ বাইজিদ হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আঃ আলিম, তালা থানা সভাপতি মুফতি আঃ কাদের, দেবহাটা থানা সভাপতি মোঃ আজিজুল ইসলাম, আশাশুনি থানা সভাপতি মোঃ আল আমিন বাপ্পী, থানা/উপজেলা দায়িত্বশীলবৃন্দ। তারবিয়াত পরিচালনা করেন প্রভাষক ডা: মোহাম্মাদ আলী, সাধারণ সম্পাদক, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ, সাতক্ষীরা জেলা।